শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ফলন বাম্পার হলেও অধিক তাপে ছোট হয়ে গেছে আম

আমের রাজধানী নামে খ্যাত চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও রাজশাহীতে এবার বাগানে বাগানে ভরা আম। ছোট-বড় বাগান, সড়কের পাশের সব গাছের ডালে ডালে আম ঝুলে আছে।

অন্য বছরের তুলনায় এবার আমের ফলন বেশি হয়েছে। পরিমাণে বেশি। কিন্তু আবহাওয়ার নেতিবাচক প্রভাবে (অত্যাধিক তাপ) আকারে ছোট হয়ে গেছে।

আম বাগানমালিক ও ব্যবসায়ীরা বলছেন, বেশি ফলন হলেও অত্যধিক তাপে ক্ষতি হয়েছে। গুটি ও গোপালভোগ আম বাজারে পাওয়া গেলেও এখনো ভালো জাতের খিরসাপাত আম পাকেনি। তবে এ সপ্তাহে পাকতে পারে।

গত কয়েক দিন সরেজমিনে চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও রাজশাহীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে এমন চিত্রই পাওয়া গেছে।

কিন্তু ররিবার (২১ মে) রাজধানীর মতিঝিল, পল্টন, কারওয়ান বাজারে গেলে দেখা যায়, খুচরা আম ব্যবসায়ীরা ডাকছেন, 'লন লন, হিমসাগর আম ভালো আম। চাঁপাই ও রাজশাহীর আম। কেজি ১২০ টাকা।' যা আকৃতি বেশ বড়। কেজিতে ৪ থেকে ৫টা হবে। ব্যবসায়ীরা ডালিতে, ক্যারেটে থরে থরে সাজিয়ে আম বিক্রি করছেন।

বাস্তবে এসব আম চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও রাজশাহী এলাকার নয়, এগুলো সাতক্ষীরার আম যা খিরসাপাতের ভিন্ন জাত। আমবাগান ও ব্যবসায়ীরা জানান, ভৌগলিকগত কারণে চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও রাজশাহীতে মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে কিছু গুটি আম পাকে। এরপর গোপালভোগ উঠে। কিন্তু ভালো আম খিরসাপাত গাছ থেকে পাড়া শুরু হয় মে মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে। যা জুনের দ্বিতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত পাওয়া যাবে।

এরকম আমের ব্যাপারে জানতে চাইলে কারওয়ান বাজারের ফল ব্যবসায়ী আমির হোসেন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘হিমসাগর আম, ১০০ থেকে ১২০ টাকা কেজি। মিরপুর আড়ত থেকে কিনে বিক্রি করা হচ্ছে।'

মতিঝিলের ফল ব্যবসায়ী সোবহান বলেন, ‘লন লন ভালো আম। ১২০ টাকা কেজি। আবহাওয়া আর মাটির গুণে দেশের অন্যান্য জেলার তুলনায় সাতক্ষীরার আম আগেভাগেই পাকে।'

আমের ব্যাপারে জানতে চাইলে চাঁপাইনবাবগঞ্জের রামচন্দ্রপুর হাটের মোক্তার, ফটিকসহ অনেকে ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, এবছর আমের ফলন ভালো হয়েছে। গুটি ও গোপালভোগ আম বাজারে কিছু উঠেছে। ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি। কিন্তু এখনো খিরসাপাত আম উঠেনি। সবচেয়ে ভালো আম কোনটি এমন প্রশ্নের জবাবে তারা বলেন, ‘জিআই সনদপ্রাপ্ত খিরসাপাত আম খুবই ভালো। সবার পছন্দ এটি। এরপর ল্যাংড়া, ফজলি বিভিন্ন জাতের আম পাওয়া যাবে। হাইব্রিড আম্রপলিসহ বিভিন্ন আমও রয়েছে। মে মাসের শেষ সপ্তাহ বা জুনের প্রথম সপ্তাহে খিরসাপাত আম পাওয়া যাবে। তারপর ল্যাংড়া, ফজলি আসবে বাজারে।

শুধু এই আম ব্যবসায়ী নয়, নাটোরের সোহেলও জানান, দেখেন ধান ক্ষেতেও ভালো আম হয়েছে। সড়কের পাশের গাছে আম ঝুলছে। অনেক বেশি আম ধরেছে। কিন্তু তাপের কারণে বড় হয়নি। অন্যন্য আম বাগানমালিকরাও বলছেন, খিরসাপাত আম পেতে আরও কয়েক দিন অপেক্ষা করতে হবে। তারা বলছেন, এবার প্রচন্ড তাপের কারণে আম বড় হয়নি। তবে যারা পানি দিয়েছে তাদের আম হয়ত একটু বড় হবে।

আমনুরার মতিউর রহমান বলেন, এবারে আম্রপালি আমও ভালো হয়েছে। সব সময় লেগে থেকেছি বাগানে। ১০ বিঘায় (৩৩ শতকে এক বিঘা) চার লাখ টাকা আশা করছি। তবে অন্য বছরের তুলনায় সাইজে ছোট হয়েছে। এ জন্য কেজিতে বেশি লাগবে। আগে ৭ থেকে ৮টা লাগলেও এবারে কেজিতে ১০টা লাগবে। তাই ফলন বেশি হলেও ওজনে বেশি হবে না।

এদিকে, রাজশাহীর আম বাগানমালিক ও ব্যবসায়ীরাও বলছেন, প্রশাসনের তরফ থেকে বাগান থেকে আম নামানোর ঘোষণা দিয়েছে। তবে আমের মোকাম বানেশ্বর বাজারসহ বিভিন্ন বাজারে বেচাকেনা তেমন জমেনি। বিমানবন্দর থানার বায়া বাজারের মিজানুর রহমান মিজান তার গাছের আম দেখিয়ে বলেন, সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী গুটি আম বাগান থেকে পাড়া শুরু হয়েছে। এগুলো তেমন ভালো স্বাদের না। গোপালভোগও পাড়তে শুরু করেছে। তবে ভালো মানের খিরসাপাত আম পেতে হলে আরও কয়েক দিন অপেক্ষা করতে হবে।

আম বাগানে বেশি পরিশ্রম করতে হয় না। এ জন্য বরেন্দ্র অঞ্চলেও আম বাগানের পরিধি বাড়ছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুরের সীমানা ছাড়িয়ে নওগা জেলার সাপাহারে ব্যাপকভাবে আমের বাগান করা হচ্ছে।

জানতে চাইলে সাপাহারের মইনুলসহ অনেকে বলেন, বাণিজ্যিকভাবেই এই এলাকায় আম্রপলিসহ বিভিন্ন জাতের আম বাগান করা হচ্ছে। কম পরিশ্রমে (খাটনি) ধানের চেয়ে আমে দামও ভালো পাওয়া যাচ্ছে। এ জন্য নওগাঁর বিভিন্ন থানাতেও আম বাগান বাড়ছে। তারা আরও জানান, ঢাকার বিভিন্ন আড়তে আম পাঠানো হচ্ছে।

ফলন বেশি হলেও এবার আম সাইজে ছোট কেন? এমন প্রশ্নের জবাবে চাঁপাইনবাবগঞ্জ আম গবেষণা কেন্দ্রের মূখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. মোখলেসুর রজমান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, এবারে আমের ভালো ফলন হয়েছে। প্রায় গাছে আম ধরেছে। কিন্তু বৃষ্টি হয়নি। অত্যধিক তাপের কারণে আম সাইজে ছোট হয়ে গেছে। আবহাওয়ার প্রভাবে এই খারাপ অবস্থা হয়েছে। তবে যারা একটু সেচ দিতে পেরেছে তাদের আম একটু বড় হয়েছে।

এক প্রশ্নের উত্তরে এই আম গবেষক বলেন, ভালোমানের অর্থাৎ খিরসাপাত আম পাওয়া যাবে কয়েক দিন পর। বর্তমানে ঢাকাতে যে আম দেখা যাচ্ছে তা এই এলাকার না। সাতক্ষীরার যে হিমসাগর বলা হয় তা খিরসাপতের মতো জাত।

অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘প্রকৃত আম বাগানের মালিক বা ব্যবসায়ীরা আমে কেমিক্যাল দিতে পারে না। তারা সময় মতো বাজারে ছাড়েন যাতে পুষ্টিগুণের স্বাদ পায়। এবার জেলা প্রশাসন থেকে আম পাড়ার সময় নির্ধারণ করে দেয়নি। তা না করলেও স্বাভবিক সময়ে বাগানের আম পাকলে তা পাড়া হবে।

মূখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আরও বলেন, শুধু আম নয়, অন্যান্য ফলও ছোট হয়ে গেছে। এ নিয়ে ভাবতে হবে। কিভাবে পরিস্থিতি মোকাবেলা করা যায়, বিভিন্ন ফলের স্বাভাবিক ফলন হয় সে ব্যাপারে কাজ করতে হবে।

উল্লেখ্য, চাঁপাইনবাবগঞ্জের আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্র বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট এর অন্তর্গত উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্র। বিএআরআইর অধীনে একটি আঞ্চলিক প্রতিষ্ঠান যা মূলত উদ্যানতাত্ত্বিক ফসল যেমন- আম, কুল, বেল, ডালিমের রোগ বালাই দমন ও উৎপাদন বৃদ্ধি করার জন্য প্রযুক্তি উদ্ভাবন করে থাকে। ফলন বৃদ্ধি ও গুণগত মান বৃদ্ধির জন্য বহুমাত্রিক গবেষণা করে থাকে।

আরইউ/এএস

Header Ad
Header Ad

কারচুপিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারতীয় দাবাড়ু, অভিযোগ রাশিয়ার

ভারতীয় দাবাড়ু ডি গুকেশ। ছবি: সংগৃহীত

চীনা দাবাড়ু ডিং লিরেনকে হারিয়ে দাবার বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ জিতেছেন ভারতীয় দাবাড়ু ডি গুকেশ। এর মধ্য দিয়ে প্রথম ভারতীয় এবং সর্বকনিষ্ঠ দাবাড়ু হিসেবে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়ার রেকর্ড গড়লেন তিনি। ১৮ বছর বয়সী গুকেশ ৭.৫-৬.৫ স্কোরে জিতেছেন।

কিন্তু গুকেশের অভাবনীয় এ অর্জনের উল্লাসে পানি ঢেলে দিল রাশিয়ান দাবা ফেডারেশন। বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হওয়ার এক দিন না যেতেই বিতর্ক উঠেছে ডিং লিরেনের বিপক্ষে হওয়া গুকেশের ম্যাচটি নিয়ে।

রাশিয়ার দাবা সংস্থার প্রধান আন্দ্রে ফিলাতভের অভিযোগ, ডিং লিরেন ইচ্ছাকৃতভাবে ম্যাচ হেরেছেন। যে কারণে ফিডেকে তদন্ত শুরু করতে অনুরোধ করেছেন তিনি। এক সংবাদ সংস্থা এমনটা জানিয়েছে।

গতকাল (বৃহস্পতিবার) বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে গুকেশ হারিয়ে দেন লিরেনকে। ১৪তম ক্লাসিকাল ম্যাচটি জেতেন ভারতীয় দাবাড়ু। ১৩তম ম্যাচ শেষে দু’জনের পয়েন্ট সমান ছিল। শেষ ম্যাচ জিততেই সর্বকনিষ্ঠ দাবাড়ু হিসেবে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হন গুকেশ।

কিন্তু সেই জয় নিয়েই উঠছে প্রশ্ন। ফিলাতভের অভিযোগ, ‘বিশ্বচ্যাম্পিয়নশিপের শেষ ম্যাচ সকলকে অবাক করে দিয়েছে। চীনের দাবাড়ু যেভাবে হেরেছেন তা সন্দেহজনক। এটা নিয়ে ফিডের তদন্ত করা উচিত। লিরেন ম্যাচটা যে জায়গা থেকে হেরেছে, তা একজন প্রথম শ্রেণীর দাবাড়ুর পক্ষেও হারা কঠিন। চীনের দাবাড়ুর এই হার ইচ্ছাকৃত বলে মনে হচ্ছে।’’

 

এবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নশিপে দেখা গিয়েছে, বেশিরভাগ ম্যাচেই আক্রমণাত্মক খেলেছেন গুকেশ। অন্যদিকে লিরেন বরাবরই রক্ষণাত্মক খেলছিলেন। শেষ ম্যাচেও সেটাই দেখা গেল। সময়ের চাপে সমস্যায় পড়েন লিরেন। প্রথম ৪০ চালের পর শেষ দিকে সময় কমছিল লিরেনের। তখন বোর্ডে গুকেশের রাজা ও দু’টি বোড়ে পড়ে ছিল। অন্য দিকে লিরেনের ছিল রাজা ও একটি বোড়ে। দেখে মনে হচ্ছিল, খেলা ড্র হবে। সেখানেই ভুল করে বসেন চীনা দাবাড়ু।

এদিকে, ম্যাচ শেষে লিরেন বলেছেন, ‘চাপের মধ্যে একটা চালে ভুল করে ফেলি। তারপরই গুকেশের মুখ দেখে বুঝতে পারছিলাম, ও কতটা আনন্দ পেয়েছে। তখন আর আমার কিছু করার ছিল না।’ গুকেশ বলেন, ‘আমি বুঝতে পারিনি যে লিরেন এত বড় ভুল করেছে। কয়েক সেকেন্ড পরে বুঝতে পারি। সেটা কাজে লাগাই।’

Header Ad
Header Ad

রাগের বশে ২ বছরের শিশু সন্তানকে হত্যা করে পুকুরে ফেলেন মা!

ঘটনাস্থলে ভিড় করছেন স্থানীয়রা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের বাসাইলে পুকুরের পানিতে ফেলে দিয়ে মোহাম্মদ আলী নামে ২ বছরের এক শিশুকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তার মায়ের বিরুদ্ধে। শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) ভোরে বাড়ির পাশের একটি পুকুর থেকে শিশুটির লাশ উদ্ধার করা হয়।

এরআগে গত বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৩টার দিকে বাসাইল পূর্ব মধ্যপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। শিশু মোহাম্মদ আলী (২) ইব্রাহিম আলীর ছেলে।

স্থানীয় সাবেক প্যানেল মেয়র সাজ্জাদ হোসেন আলাল স্থানীয়দের বরাত দিয়ে জানান, ইব্রাহিমের ২ বছরের শিশু ছেলে মোহাম্মদ আলীকে রাত ৩টার পর ঘরে পাওয়া যাচ্ছিল না। আশেপাশের লোকজন বিভিন্ন স্থানে খোঁজখুঁজি শুরু করে।

এরপর শুক্রবার ভোরে বাড়ির পাশের একটি পুকুর থেকে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করা হয়। স্থানীয়দের জিজ্ঞাসাবাদে শিশুটির মা হিরা বেগম স্বীকার করে রাগের বশে শিশুটিকে রাত ৩ টার দিকে পানিতে ফেলে দেন তিনি।

হিরা বেগমের সাথে কথা বলা হলে তিনি বলেন, এসময় আমার হিতাহিত কোন জ্ঞান ছিল না। কীভাবে কি হয়ে গেল কিছুই বুঝতে পারিনি।

এ ঘটনায় বাসাইল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জালাল উদ্দিন জানান, সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। আইনি বিষয় প্রক্রিয়াধীন।

Header Ad
Header Ad

দ্রোহ ও প্রেমের কবি হেলাল হাফিজ মারা গেছেন

কবি হেলাল হাফিজ। ছবি: সংগৃহীত

না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন দ্রোহ আর প্রেমের খ্যাতিমান কবি হেলাল হাফিজ। শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) দুপুরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর।

বিএসএমএমইউ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, দুপুর আড়াইটার দিকে রাজধানী শাহবাগে অবস্থিত সুপার হোমের বাথরুমে পড়ে গিয়ে রক্তক্ষরণ হয় হেলাল হাফিজের। কর্তৃপক্ষ তাকে বিএসএমএমইউ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

হেলাল হাফিজ দীর্ঘদিন ধরে গ্লুকোমায় আক্রান্ত ছিলেন। পাশাপাশি কিডনি জটিলতা, ডায়াবেটিস ও স্নায়ু জটিলতায় ভুগছিলেন।

প্রতিভাবান এই কবির জন্ম ১৯৪৮ সালের ৭ অক্টোবর নেত্রকোনায়। তার প্রথম কবিতার বই ‘যে জলে আগুন জ্বলে’ ১৯৮৬ সালে প্রকাশিত হয়। এ পর্যন্ত বইটির মুদ্রণ হয়েছে ৩৩ বারেরও বেশি। লেখালেখির পাশাপাশি হেলাল হাফিজ দৈনিক যুগান্তরসহ বিভিন্ন পত্রিকায় দীর্ঘদিন সাংবাদিকতা করেন। ১৯৮৬ সালে প্রথম কবিতাগ্রন্থ ‘যে জ্বলে আগুন জ্বলে’ প্রকাশের পর জনপ্রিয়তার শীর্ষে চলে আসেন কবি।

দেশে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলেন সময় হেলাল হাফিজের ‘নিষিদ্ধ সম্পাদকীয়’র পঙক্তি ‘এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়’ উচ্চারিত হয় মিছিলে, স্লোগানে, কবিতাপ্রেমীদের মুখে মুখে।

২০১৩ সালে তিনি বাংলা একাডেমি পুরস্কার লাভ করেন। তার আগে খালেকদাদ চৌধুরী পুরস্কারসহ নানা সম্মাননা পেয়েছেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কারচুপিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারতীয় দাবাড়ু, অভিযোগ রাশিয়ার
রাগের বশে ২ বছরের শিশু সন্তানকে হত্যা করে পুকুরে ফেলেন মা!
দ্রোহ ও প্রেমের কবি হেলাল হাফিজ মারা গেছেন
শহীদ বুদ্ধিজীবীরা ছিলেন দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান: তারেক রহমান
যদি রাজনীতিবিদরাই সংস্কার করেন, তাহলে ৫৩ বছর তারা কী করেছেন: রিজওয়ানা
পদত্যাগ করলেন পাকিস্তান টেস্ট দলের প্রধান কোচ
অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তার
লেবানন থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৮৫ বাংলাদেশি
তামিলনাড়ুতে হাসপাতালে আগুন, নারী-শিশুসহ ৬ জনের মৃত্যু
ভারতীয় গণমাধ্যমে বাংলাদেশবিরোধী অপপ্রচারের নিন্দা ৫৩ নাগরিকের
বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা ইস্যুতে যা জানাল আমেরিকা
মৃদু শৈত্যপ্রবাহে কাঁপছে চুয়াডাঙ্গা, আজও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৩০ ফিলিস্তিনি
গণমাধ্যমই দেশের ভালো-মন্দের অতন্দ্র প্রহরী: শাকিল উজ্জামান
পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে কুবি উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি
কুবির দুই ছাত্রলীগ কর্মীকে পুলিশের কাছে তুলে দিলো শিক্ষার্থীরা
তিন পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নেমে শুরুতেই দুই উইকেট
সৌদিকে আয়োজক বানাতে নিয়ম বদলালো ফিফা
১৫ বছর প্রেম করে বিয়ে করলেন কীর্তি সুরেশ