বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ ২০২৫ | ১২ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

নাটোরে আমের কেজি ২ টাকা

নাটোরে প্রতি কেজি কাঁচা আম পাইকারিতে বিক্রি হচ্ছে দুই থেকে আড়াই টাকায়। আর সেটা খুচরায় বিক্রি হচ্ছে ১৫-২০ টাকা দরে। এতে করে ভোক্তা পর্যায়ে পৌঁছাতে মধ্যস্বত্বভোগীরা লুফে নিচ্ছেন প্রতি কেজিতে প্রায় ১৩-১৮ টাকা। ন্যায্যমূল্য পাচ্ছেন না চাষিরা।

চলতি মৌসুমে গাছে আম আসার পর থেকে তীব্র খরায় মাঝে মাঝে ঝরে পড়ছে আম। এ ছাড়া সামান্য বৃষ্টির সঙ্গে ঝড়ো হাওয়া বইলেই গাছ থেকে পড়ছে বিভিন্ন আকৃতির আম। ওই সব আম বাগানিরা বিক্রি করছেন পাইকারি বাজারে। আর ব্যবসায়ীরা বিক্রি করছেন খুচরায়।

আম বাগানিদের দাবি, জেলা জুড়ে দফায় দফায় কালবৈশাখী ঝড় আর বৃষ্টির সঙ্গে দমকা হাওয়ায় কয়েকশ মণ আম ঝরে পড়েছে। সেই আম জেলার বিভিন্ন হাট ও বাজারে পাইকারি মাত্র দুই থেকে আড়াই টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এতে চরম হতাশায় পড়েছেন স্থানীয় আমচাষিরা। তবে জেলার মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে লালপুর আর বাগাতিপাড়া উপজেলায়।

লালপুর উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, চলতি মৌসুমে লালপুর উপজেলায় ১ হাজার ৮১০ হেক্টর জমিতে আমের চাষ করা হয়েছে। যা গত বছরের তুলনায় ৫ হেক্টর বেশি। আর উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২৭ হাজার ১৫০ মেট্রিক টন। তবে কাঁচা আম ঝরে পড়ায় ওই লক্ষ্য পূরণ করা নিয়ে শঙ্কায় বাগানিরা।

উপজেলার দুড়দুড়ীয়া, মনিহারপুর, গন্ডবিল, বেরিলাবাড়িসহ আশপাশের এলাকার বাজার ঘুরে দেখা যায়, ঝরে পড়া আম পাড়া-মহল্লা ও মোড়ে মোড়ে ২ টাকা কেজি দরে কিনছেন পাইকাররা। এসব আম কিনে শত শত মণ আম বস্তাভর্তি করে জড়ো করছেন ব্যবসায়ীরা। আর এসব আম দেশের বিভিন্ন জেলায় বিক্রির জন্য নিয়ে যাচ্ছেন ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীরা।

উপজেলার আমচাষি রেজাউল করিম বলেন, মৌসুমের শুরুতেই তীব্র খরায় আম নিয়ে বিপাকে পড়ি। গাছের গোঁড়ায় রস না থাকায় বোঁটা শুকিয়ে গুটি ঝরে পড়া শুরু হয়। এর মাঝে আবার আঘাত হানে কালবৈশাখী। সব মিলিয়ে অন্তত ৪০ মেট্রিক টন আম ঝরে গেছে। এসব আম মাত্র দুই টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছি।

স্থানীয় আম ব্যবসায়ী রবিউল ইসলাম জানান, তিনি এখন পর্যন্ত প্রায় ৫০০ বস্তা আম কিনেছেন। খরচসহ এসব আমের দাম পড়েছে প্রায় ১০০ টাকা মণ। তার কেনা আম ঢাকা, সিলেটসহ বিভিন্ন স্থানে পাঠাবেন। তার মতো অনেকেই আম কিনে দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠাবেন বলে জানান।

এ বিষয়ে লালপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম বলেন, চলতি মৌসুমে বাগানগুলোতে ব্যাপক মুকুল এসেছিল। ঝড়ে পড়ে যাওয়ার পর এখনো গাছে যে আম আছে চাষিরা সঠিকভাবে সেগুলোর যত্ন নিলে এই ক্ষতি কাটিয়ে উঠবে। তাতেই আমের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছানো যাবে।

অপরদিকে বাগাতিপাড়া উপজেলার আমবাগানি আনোয়ার হোসেন অপু জানান, খরা আর ঝড়ের কারণে তার বাগানের প্রায় ৩০ ভাগ আম ঝরে পড়েছে। ওইসব আম তিনি বিক্রি করেছেন দুই থেকে আড়াই টাকা কেজি।

নাটোর শহরের মাদ্রাসামোড় ও স্টেশন বাজার ঘুরে দেখা যায়,কাঁচা আম বিক্রি হচ্ছে খুচরা ১৫-২০ টাকা কেজি। খুচরা দোকানি হুজুর আলী জানান, তিনি ওই আম কিনেছেন ১০ টাকা কেজি। গাড়িভাড়া দিয়ে তার ১২ টাকা পড়েছে। তাই বিক্রি করছেন ১৫-২০ টাকা কেজি।

জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মেহেদী হাসান তানভীর ও জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আব্দুল ওয়াদুদ জানান, জেলা সমন্বয় সভায় কাঁচা আমের বিক্রি দর নিয়ে আলোচনা হয়েছে। স্থানীয় প্রাণ কোম্পানি আচার তৈরির জন্য আম কিনছে ১৩ টাকা কেজি দরে। আর অন্য কিছু কোম্পানি নিচ্ছে ১৮ টাকা কেজি দরে। সে হিসাবে পাইকারি বাজারদর এত কম হওয়া দুঃখজনক। বিষয়টি সমাধানের উপায় নিয়ে আগামী সভায় আলেচনা করবেন বলে আশ্বাস দেন তারা।

এক প্রশ্নের জবাবে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আব্দুল ওয়াদুদ জানান, চাঁপাইনবাবগঞ্জের কানসাটে আমের বাজার রয়েছে। যেখানে কৃষকরা সরাসরি আম বিক্রি করে ন্যায্যমূল্য পান। নাটোরে এমন বাজার বা কৃষকবাজার করা যায় কি না এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের সঙ্গে আলোচনা করবেন বলে জানান তিনি।

এসজি

Header Ad
Header Ad

দক্ষিণ কোরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ২৪ জনের মৃত্যু, বাস্তুচ্যুত হাজারো মানুষ

ছবি: সংগৃহীত

দক্ষিণ কোরিয়ায় দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ দাবানল ছড়িয়ে পড়েছে। তীব্র আগুনে বহু মানুষের মৃত্যু হয়েছে, ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্য ধ্বংস হয়েছে এবং হাজার হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন।

দেশটির ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হান ডাক-সু একে "অভূতপূর্ব সংকট" হিসেবে উল্লেখ করেছেন এবং বলেছেন, এটি দক্ষিণ কোরিয়ার দাবানলের ইতিহাস নতুনভাবে লিখছে। গত শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার সানচিয়ং কাউন্টি থেকে দাবানল শুরু হয়, যা দ্রুত পার্শ্ববর্তী উইসিয়ং, আন্দং, চেওংসং, ইয়ংইয়াং ও ইয়ংডক শহরে ছড়িয়ে পড়ে।

এই ভয়াবহ আগুনে এখন পর্যন্ত ২৪ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং ১৯ জন আহত হয়েছেন। দাবানলের কারণে ২৩,০০০-এরও বেশি মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। দেশটি বর্তমানে ভয়াবহ খরার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, যার ফলে দাবানলের মাত্রা আরও বেড়েছে। দাবানল ইতোমধ্যে ১৭,০০০ হেক্টর বনভূমি পুড়িয়ে ফেলেছে, যা দক্ষিণ কোরিয়ার ইতিহাসে তৃতীয় বৃহত্তম দাবানল হিসেবে রেকর্ড হয়েছে।

বিশেষভাবে উইসিয়ং শহরে দাবানল গৌনসা বৌদ্ধ মন্দির সম্পূর্ণ ধ্বংস করে দিয়েছে। ৬১৮ খ্রিস্টাব্দে নির্মিত এই মন্দির ছিল প্রদেশের অন্যতম বৃহৎ ধর্মীয় স্থাপনা। এছাড়া, জোসন রাজবংশের (১৩৯২-১৯১০) একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপত্য, যা জাতীয় ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃত ছিল, দাবানলে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে হাজার হাজার দমকলকর্মী এবং ৫,০০০-এরও বেশি সামরিক বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।

দক্ষিণ কোরিয়ায় অবস্থান করা মার্কিন সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারও আগুন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করছে। বুধবার দুপুরে উইসিয়ং অঞ্চলের পাহাড়ে একটি দমকল হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়, যার কারণ এখনো তদন্তাধীন রয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে জাতীয় দমকল সংস্থা মঙ্গলবার সর্বোচ্চ পর্যায়ের সতর্কতা জারি করেছে, যা এই বছরের জন্য প্রথমবারের মতো ঘোষণা করা হলো।

ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হান ডাক-সু জানিয়েছেন, দাবানল নিয়ন্ত্রণে সর্বোচ্চ জনবল ও সরঞ্জাম ব্যবহার করা হচ্ছে, কিন্তু প্রবল বাতাস দমকলকর্মীদের প্রচেষ্টাকে ব্যাহত করছে। তিনি বলেন, "আমরা আজ বা আগামীকাল বৃষ্টির জন্য আশায় আছি, যা আগুন নেভাতে সাহায্য করতে পারে। কিন্তু আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাস অনুযায়ী, বুধবার কোনো বৃষ্টি নেই এবং বৃহস্পতিবার মাত্র ৫ থেকে ১০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।"

দক্ষিণ কোরিয়ার সরকার দাবানল প্রতিরোধে নতুন পরিকল্পনা গ্রহণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। দাবানলের অন্যতম প্রধান কারণ হিসেবে অবৈধভাবে আগুন লাগানোর ঘটনা ও ব্যক্তিগত অসতর্কতা চিহ্নিত করা হয়েছে। তাই ভবিষ্যতে এসব কর্মকাণ্ড কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে এবং নতুন দমননীতি বাস্তবায়ন করা হবে। এছাড়া, দাবানল পরিস্থিতির পর্যালোচনা করে প্রয়োজনীয় প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের কথাও জানিয়েছেন সরকার প্রধান।

সূত্র: বিবিসি

Header Ad
Header Ad

বিএনপি বিনা ভোটের সরকার গঠন করতে চায় না: সামসুজ্জোহা খান

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁ জেলার পত্নীতলা উপজেলার ও নজিপুর পৌরসভায় বিএনপি উদ্যোগে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, আরাফাত রহমান কোকো এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার  (২৬ মার্চ) নজিপুর সরকারি কলেজ মাঠে পত্নীতলা উপজেলা বিএনপি'র সভাপতি আক্কাস আলী'র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির কৃষি বিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য  মো. সামসুজ্জোহা খান জোহা।

এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নওগাঁ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক  আবু বক্কর সিদ্দিক নান্নু, সদস্য সচিব বায়োজিত হোসেন পলাশ, জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি নজমুল হক সনি, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম ধলু, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও আহবায়ক কমিটির সদস্য মাসুদ হাসান তুহিন, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম টুকু, জেলা মহিলা দলের ভারপ্রাপ্ত সভানেত্রী সামিনা পারভিন পলি,  নজিপুর পৌর বিএনপি'র সভাপতি আলহাজ্ব মো. ওয়াজেদ আলী, জেলা যুবদলের আহবায়ক মাসুদ হায়দার টিপু সহ জেলা উপজেলা, পৌর ও ইউনিয়ন বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সামসুজ্জোহা খান বলেন, বিএনপি বিনা ভোটের সরকার গঠন করতে চায় না, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির প্রতি জনগণের আস্থা রয়েছে, জনগণের অংশগ্রহণমূলক ভোটের মাধ্যমে আমরা সরকার গঠন করতে চাই।  

স্থানীয় নেতৃবৃন্দের উদ্দেশ্যে তিনি আরও বলেন, আমরা ধর্মের নামে রাজনীতি করিনা। আমরা এখনো ক্ষমতায় যাইনি, দেশ সৈরাচারের শোষন থেকে মুক্ত হয়েছে তবে সেটার প্রত্যাবর্তন যেন আমাদের দ্বারা না ঘটে। ঘুষ দূর্নিতী বা চাঁদাবাজির মত অপকর্মে কেউ জড়িত থাকলে তার বিরুদ্ধে কঠোর  ব্যবস্থা গ্রহনের হুশিয়ারি দেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

নায়ক নিশো এবার গায়ক, ‘দাগি’ সিনেমার টাইটেল ট্র্যাকে দিলেন কণ্ঠ

আফরান নিশোর। ছবি: সংগৃহীত

নাটক ও ওয়েব সিরিজের পর এবার বড় পর্দায় অভিষেক হচ্ছে আফরান নিশোর। তবে অভিনয়ের পাশাপাশি এবার নতুন পরিচয়ে চমক দিলেন তিনি—গায়ক হিসেবেও দেখা গেল তাকে। ঈদে মুক্তি পেতে যাওয়া ‘দাগি’ সিনেমার টাইটেল ট্র্যাকে কণ্ঠ দিয়েছেন নিশো। গানটির কথা- ‘তোমাদের চোখে দাগি, সমাজের চোখে দাগি, যতবার খুশি মারো, তত বারবার জাগি।’ গানের কথাগুলো যেন সিনেমার মূল চরিত্রের আত্মকথন।

২৬ মার্চ গানটি অনলাইনে প্রকাশিত হয়েছে। গানটির কথা লিখেছেন রাসেল মাহমুদ, সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন আরাফাত মহসীন। গানে মূলত নিধির সঙ্গে কিছু অংশ গেয়েছেন নিশো।

গানের বিষয়ে নিশো জানান, তিনি পরিকল্পনা করেই গানটি গাইতে যাননি। বিষয়টি তার জন্য সারপ্রাইজ ছিল। প্রযোজক শাহরিয়ার শাকিল তাঁকে গানটির একটি ডেমো শুনিয়ে মতামত জানতে চান। পরে নিশোকেই গানটির কণ্ঠ দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়। নিশো বলেন, ‘গানটির কথা এবং ভাবনা আমার কাছে যথেষ্ট যুক্তিযুক্ত মনে হয়েছে, তাই গাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’

 

 আফরান নিশোর। ছবি: সংগৃহীত

সৈয়দপুর, রাজশাহী ও ঢাকায় শুটিং করা ‘দাগি’ সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন শিহাব শাহীন। তিনিই এর গল্প, চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছেন। এতে অভিনয় করেছেন তমা মির্জা, সুনেরাহ বিনতে কামাল, শহীদুজ্জামান সেলিম, গাজী রাকায়েত, মিলি বাশার, রাশেদ মামুন অপু, এ কে আজাদ সেতুসহ অনেকে। ‘দাগি’ সিনেমাটি আসছে ঈদে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দক্ষিণ কোরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ২৪ জনের মৃত্যু, বাস্তুচ্যুত হাজারো মানুষ
বিএনপি বিনা ভোটের সরকার গঠন করতে চায় না: সামসুজ্জোহা খান
নায়ক নিশো এবার গায়ক, ‘দাগি’ সিনেমার টাইটেল ট্র্যাকে দিলেন কণ্ঠ
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা করে নিল ইরান
ধানমন্ডিতে র‍্যাব-ম্যাজিস্ট্রেট পরিচয়ে ডাকাতি, গ্রেপ্তার ৪
শিক্ষা নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে চলব: সারজিস আলম
বাংলাদেশের হয়ে খেলতে চান লা লিগা খেলা জিদান মিয়া
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে রোহিঙ্গা সংকট সম্পর্কিত প্রস্তাব গৃহীত
মুসলিম উম্মাহকে শবে কদরের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
চার দিনের সফরে চীন পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস
ভারতে ভয়ংকর মাদক ফেন্টানিলের উৎস! দাবি তুলসী গ্যাবার্ডের দপ্তরের
ছায়ানটে অশ্রু-গানে সন্‌জীদা খাতুনের শেষ বিদায়
মুক্তিযোদ্ধা সনদ ফেরত দিতে ১২ জনের আবেদন
রাজধানীর যেসব এলাকায় বৃহস্পতিবার গ্যাস থাকবে না
বেনাপোলে ৯৬ কেজি ভারতীয় গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক
মিরসরাইয়ে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ, নিহত ১ আহত ৩০
র’কে নিষিদ্ধ করলো যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সংস্থা  
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগান, আটক ৩ (ভিডিও)
শেখ মুজিবকে স্বাধীনতার ঘোষক লিখে পোস্ট, এসিল্যান্ডকে অব্যাহতি
স্যামসাং সিইও হান জং-হি মারা গেছেন