শনিবার, ৪ মে ২০২৪ | ২১ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

মানুষ গড়ার কারিগর একটি ভাল বই

বই আমাদের জীবনে সার্বজনীন একটি শব্দ। শব্দটির সাথে আমরা যেমন পরিচিত তেমনি বস্তুটির সাথেও আমরা পরিচিত। প্রতিটি ঘরে ঘরে সবাই আমরা বইয়ের সাথে পরিচিত। তবে প্রকৃত বিষয় হলো, বইয়ের অনেক রকম প্রকারভেদ আছে। সেই প্রকারভেদের মধ্যে কিছু বই আছে, যা পড়ে উত্তীর্ণ হওয়া যায়। কিছু বই আছে পড়ে নিজেদের সমৃদ্ধ করা যায়। কিছু বই পড়ে নিজেকে গড়ে তোলা যায়। অর্থাৎ নিজেকে সমৃদ্ধ করা, নিজের মনের ক্ষুধা নিবারণ করা এবং নিজেকে গড়ে তোলা। এটির জন্য যে বইয়ের দরকার, সেই প্রকারের বইগুলি আমাদের দেশে খুবই প্রয়োজন। শুধু প্রয়োজন বললে ভুল হবে, সেই বইয়ের পাঠক আমাদের খুবই প্রয়োজন। তবে দুঃখজনকভাবে সত্যি হলো, সেই ধরণের বই এবং বইয়ের পাঠক আমাদের দেশে সন্তোষজনক নয়। যেদিন এ ধরণের বই এবং বইয়ের পাঠক আমাদের দেশে সন্তোষজনক হবে, সেদিন কিন্তু আমাদের সামাজিক, বৈশ্বিক, নৈতিক অর্থাৎ সামগ্রিক উন্নতির জন্য আমাদের আর কোন আক্ষেপ করতে হবে না। সেটি ধারাবাহিকভাবেই এগিয়ে যাবে। আমার মনে হয়, বর্তমানে আমাদের ভিতর যে ডিজিটাল আগ্রাসী, পুরো দেশে বা পুরো বিশ্বে বিরাজ করছে, এতে এরকম হার্ড কপি, সৃজনশীল মানুষ গড়ার কারিগর যে বই, সেই বইয়ের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্যই আমাদের লড়াইয়ের মুখোমুখি হওয়া দরকার। সেজন্য আমাদের অনেক বেশি পরিশ্রম করতে হবে।

একটি বিষয় আমি বলতে চাই যে, আন্তর্জাতিকভাবে বইয়ের যে ক্ষেত্রটি সেখানে আমরা সেভাবে পৌঁছাতে পারিনি। আগে আমাকে প্রতিযোগিতার মাঠে যেতে হবে। তারপরে প্রতিযোগিতার মাঠে আমি কতটা এগিয়ে, কতটা পিছিয়ে আছি, সেটি বুঝতে পারবো। এখনও প্রতিযোগিতার ক্ষেত্রে পৌঁছানোর মতো অবস্থায় আমরা আসিনি এবং সেটির জন্য যে প্রস্তুতি দরকার, সেই প্রস্তুতি আমরা আসলেই কতটুকু ভালভাবে নিচ্ছি অথবা সেই সুযোগ আমাদের হচ্ছে, সেটিও প্রশ্নের ব্যাপার।

বই শব্দটির সাথে প্রাথমিকভাবে দুটি জিনিস দরকার। একটি হচ্ছে বইয়ের ভিতরের কনটেন্ট। অন্যটি হলো, বাইরের খোলশ বা প্রোডাকশন। প্রোডাকশন হচ্ছে প্রকাশকের ব্যাপার। সেই প্রোডাকশনের মান উন্নয়ন এবং কোন ধরণের মানের অর্থাৎ মাঝারি অথবা তার চেয়ে বেশি বা কম, সেটি নির্ভর করে খরচের উপর। ব্যয় বৃদ্ধি করে প্রোডাকশন উন্নত করা যায়। সেটি আমরা আন্তর্জাতিক বইকে অনুসরণ করে আমরা করতে পারি বা করার চেস্টা করতে পারি।

বইয়ের ভিতরের কনটেন্ট যেটি অর্থাৎ লেখা, সেটি সম্পূর্ণভাবেই লেখকের মেধা অথবা অনুভূতির ব্যপার। এই বিষয়টি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে পৌঁছেছে কিনা, সেটি যাচাই করার সুযোগই আমাদের হয় নাই অথবা কম হয়েছে। আন্তর্জাতিকভাবে বইকে সকলের কাছে পৌঁছাতে হলে, আমাদের যে জিনিসটি লাগবে সেটি হচ্ছে ভাল অনুবাদ। বিভিন্ন ভাষায় ভাল অনুবাদ। ভালভাবে অনুবাদ করে সেই দেশ থেকে বইটি যদি প্রকাশ করা যায়, কিংবা আমাদের দেশ থেকে প্রকাশিত হলেও সেটি যদি সেই প্রকাশকের বিভিন্ন দেশে প্রকাশ করার সুযোগ থাকে, তখনই আসলে পরীক্ষা ক্ষেত্রটি তৈরি হবে। তখনই আমরা বুঝতে পারবো আন্তর্জাতিক অঙ্গনের পাঠকরা সেটি পড়তে পারছে কি না, ভাল বলছে কি ভাল বলছে না। দুর্ভাগ্যজনক সত্য হলো, সেটুকু অব্ধি আমরা এখনও যেতে পারি নি। গেলেও সেটি একেবারেই নগন্য।

আমরা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বই ছড়িয়ে দিতেও চেস্টা করছি, শুধুমাত্র বাংলা ভাষাভাষী, বাংলা অধ্যুষিত এলাকায়, বাংগালি পাঠকদের জন্য। বই ছড়িয়ে পড়লেও পাঠকরা এক জায়গাতেই রয়ে গিয়েছে। সেটি হচ্ছে সবাই বাঙ্গালি পাঠক। ভিন্ন ভাষাভাষির পাঠকদের মধ্যে আমরা আমাদের বই এখনও সেভাবে ছড়াতে পারছি না।

তবে আমাদের সবসময়ই আশাবাদী থাকতে হবে এবং সেই লক্ষ্য অর্জনে প্রচেস্টা অব্যাহত রাখতে হবে। বই দিবসে সেটিই আমাদের প্রত্যাশা।

 

লেখক: বাংলাদেশ জ্ঞান ও সৃজনশীল প্রকাশক সমিতির সভাপতি

Header Ad

যারা সরকার পরিচালনা করেন তারা সবাই ফেরেশতা নয়: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

গোল টেবিল বৈঠকে বক্তব্য রাখছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত। ছবি: সংগৃহীত

সরকার যারা পরিচালনা করেন তারা সবাই ফেরেশতা নয় বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত।

শনিবার (৪ মে) বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস-২০২৪ উপলক্ষ্যে ‌‘গ্রহের জন্য গণমাধ্যম: পরিবেশগত সংকট মোকাবিলায় সাংবাদিকতা’ শীর্ষক গোল টেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে এই গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করে সম্পাদক পরিষদ।

সরকারের ব্যত্যয়-বিচ্যুতি ধরিয়ে দিতে সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ ধরনের সব সমালোচনাকে আমরা স্বাগত জানাই। তবে যখন সমালোচনার নামে অপতথ্য, মিথ্যাচার, অপপ্রচারের মাধ্যমে এক ধরনের এজেন্ডা বেইজড, সিস্টেমেটিক মিথ্যাচার ছড়ানো হয়, সেগুলো আমরা বুঝি কে করছে, কারা করছে, কেন করছে। সেই বিষয়গুলোকে আমরা নিন্দা জানাই। কিন্তু গঠনমূলক সমালোচনাকে আমরা সব সময় স্বাগত জানাই এবং জানাবো। কারণ আমরা মনে করি না, সরকার যারা পরিচালনা করছেন, তারা সবাই ফেরেশতা। সবাই মানুষ। আমাদের ভুল-ত্রুটি হতে পারে, ব্যত্যয়-বিচ্যুতি থাকতে পারে, ব্যর্থতা থাকতে পারে। সেগুলো ধরিয়ে দেওয়ার জন্য গণমাধ্যম আছে, এটি গণমাধ্যমের দায়িত্ব। গঠনমূলকভাবে ধরিয়ে দিলে সেটি স্বীকার করে নিতে এবং সেগুলো শুদ্ধ করে নিতে আমাদের কোনো সমস্যা নেই।

গোল টেবিল বৈঠকে বক্তব্য রাখছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত। ছবি: সংগৃহীত

তিনি বলেন, কার্বন নিঃসরণ বাংলাদেশে জিরো করলেও লাভ নেই। কারণ আমরা কার্বন নিঃসরণ কম করি। কিন্তু ক্ষতিগ্রস্ত হই বেশি। আমরা উন্নয়নের পাশাপাশি সেটাকে টেকসই করতে চাই। আমরা শুধু উন্নয়নে নয় বরং টেকসই উন্নয়নে বিশ্বাস করি। একইসাথে তথ্যপ্রকাশে সাহসী প্রতিবেদনের জন্য সাহসী সাংবাদিকদের আইনি সুরক্ষা আরও জোরদার করা হবে।

তিনি আরও বলেন, তথ্য কমিশনে আইন আছে। আমি তাদের সাথে বসেছি কয়েকদিন আগে। আমার উপলব্ধি হয়েছে দুইদিকে কিছু চ্যালেঞ্জ আছে। আমি দেখেছি তথ্য চাইলেই সরকারি অনেক কর্মকর্তা খুব ডিফেন্সিভ হয়ে যায়। তথ্য কেন চাইবে এমন একটা বিষয় দাঁড়ায়। আসলে এটা তাদের দোষ নয়। আমাদের ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন এবং বিভিন্ন সময়ে গণতন্ত্র নষ্ট হওয়ার প্রভাব এটা।

মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেন, আমরা মন্ত্রী থেকে শুরু করে সকল কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দিয়ে এ বিষয়টি আরও সহজতর করবো। এছাড়া তথ্য অধিকার আইন অনুযায়ী সাংবাদিকরাও যাতে সঠিক উপায়ে তথ্য পেতে পারে সেদিকেও লক্ষ্য রেখে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। একইসাথে ফ্যাক্ট চেক নিয়ে আরও জোরালো ভূমিকা নিতে হবে।

তিনি বলেন, বিশ্বব্যাপী গণমাধ্যমে রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার (আরএসএফ) এর র‍্যাংকিংয়ের উদ্যোগ খুব ভালো। তবে তাদের নিকট অনুরোধ, পদ্ধতিগত বিষয় বিবেচনায় নিয়ে তারা সবসময় সঠিক তথ্য সরবরাহ করবে। এরপর আমাদের অবস্থান বা র‍্যাংকিং যা হয় হবে। তবে তারা বারবার ভুল তথ্য দিয়ে বিভ্রান্তি করলে তাদের গ্রহণযোগ্যতা কমে আসবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশের নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, রাইট টু ইনফরমেশন অ্যাক্ট যেটা আছে আছে, সেটা আমি পূর্ণাঙ্গভাবে বিশ্বাস করি। রাইট টু ইনফরমেশন অ্যাক্টের অধীনে কোনো গণমাধ্যম জনগণের পক্ষে যে তথ্য চাইবে সেটা আমি তড়িৎ গতিতে দিতে বাধ্য থাকবো। এ ধরনের মানসিকতা তৈরি করার জন্য প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ে আমরা ওরিয়েন্টেশন করবো। কারণ তথ্য দিলে আমার কোনো সমস্যা নেই তো। যদি না আমার মধ্যে কোনো গলদ থাকে। যে তথ্য পাওয়ার অধিকার মানুষের আছে, সেটি দিতে হবে। এটি আমি নিশ্চিত করবো।

খাবারে নেশা দ্রব্য মিশিয়ে শিক্ষকের বাসায় চুরি

বাসায় লুটপাটের পর এলোমেলো অবস্থায় পড়ে আছে আসবাবপত্র। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে খাবারের সাথে নেশা জাতীয় দ্রব্য মিশিয়ে এক প্রধান শিক্ষকের বাসায় চুরির ঘটনা ঘটে। এতে চোরচক্র বাসার আলমিরা ভেঙে নগদ এক লাখ টাকাসহ ও ২ থেকে ৩ ভরি স্বর্ণ অলংকার লুটপাট করে। নেশা জাতীয় দ্রব্য মেশানো খাবার খেয়ে শিক্ষকসহ তার পরিবারের তিনজন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।

শনিবার (০৪ মে) সকালে এমন খবর পেয়ে সহকারী পুলিশ সুপার (কালিহাতী সার্কেল) মো. শরিফুল হক ও ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আহসান উল্লাহ্ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।

গত শুক্রবার রাতে উপজেলার অলোয়া ইউনিয়নের আমুলা গ্রামের শিক্ষক মো. মতিয়ার রহমানের বাসায় এ ঘটনা ঘটে। তিনি নিকরাইল পলশিয়া রানী দিনমনী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। অসুস্থরা হলেন- শিক্ষক মতিয়ার রহমান (৫৬), তার ছেলে জাহাঙ্গীর আলমের স্ত্রী দোলন (২৮) ও তার মেয়ে মারিয়া জাহান মুন্নী (২২)।

অসুস্থ মেয়ে মারিয়া জাহান বলেন, শুক্রবার রাত সাড়ে ৯ টা থেকে ১০ টার মধ্যে আমিসহ আমার বাবা ও ভাবি খাবার শেষে নিজ নিজ রুমে ঘুমাতে যাই। অন্যান্য দিন আমরা টিভি বা মোবাইল দেখে ১২ টার দিকে ঘুমিয়ে পড়ি। কিন্তু সেদিন রাতে খাবার খাওয়ার কিছুক্ষণ পরেই ঘুম ঘুম ভাব আসে। পরে কখন ঘুমিয়ে যাই তা জানা নেই। রাত ৩ টার দিকে বাসায় শব্দ হলে ঘুম ভেঙে যায়। পরে কয়েকজন লোক রুমে প্রবেশ করে ভয়-ভীতি দেখিয়ে লুটপাট করে। তাদের মুখ ডাকা ছিল। যার কারণে তাদের চিনতে পারেনি।

ছেলে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, গত শুক্রবার রাতে বাবা, ছোট বোন ও আমার স্ত্রী তারা রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে যায় ও আমিও ঘুমিয়ে পড়ি। পরে ভোরে ঘুম ভাঙলে দেখি বাবা, ছোট বোন ও স্ত্রী তিনজন অসুস্থ হয়ে পড়েছে এবং বাসার সবকিছু এলোমেলো। পরে ডাক-চিৎকারে স্থানীয়দের সহযোগিতায় বাবাকে অচেতন অবস্থায় হাসপাতালে পাঠানো হয় এবং বোন ও স্ত্রীকে বাসাতেই চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

এ ঘটনায় সহকারী পুলিশ সুপার (কালিহাতী সার্কেল) মো. শরিফুল হক বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। এনিয়ে কেউ কোনো অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

একজন টেনিস খেলোয়াড় তৈরি করব, যার জন্য দেশবাসী গর্ববোধ করবে: নৌপ্রতিমন্ত্রী

সভায় সভাপতির বক্তৃতায় বক্তব্য রাখছেন নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী এবং বাংলাদেশ টেনিস ফেডারেশনের সভাপতি খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

আগে অভিজাত পরিবার ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা টেনিস খেলতো। এখন আর সেরকম জৌলুস নেই। একজন টেনিস খেলোয়াড় ১০০ জনকে পথ দেখাবে। ফেডারেশন ও কাউন্সিলররা মিলে খেলোয়াড় তৈরি করবেন। এমন একজন টেনিস খেলোয়াড় তৈরি করব, যার জন্য দেশবাসী গর্ববোধ করবে।

শনিবার (৪ মে) ঢাকায় বিজয়নগরস্থ হোটেল ৭১এ বাংলাদেশ টেনিস ফেডারেশনের বার্ষিক সাধারণ সভায় সভাপতির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী এবং বাংলাদেশ টেনিস ফেডারেশনের সভাপতি খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।

তিনি বলেন, ফুটবল খেলোয়াড়রা একসময় উন্মাদনা তৈরি করেছিল। সেই উন্মাদনা আমাদেরকে মাঠে নিয়ে যেত। আমরা বয়স ভিত্তিক টেনিস খেলাকে গুরুত্ব দিয়েছি। সাধারণকে টেনিস মাঠে নিয়ে আসার জন্য চেষ্টা করছি। উপজেলা পর্যায়ে টেনিস খেলা চলে গেছে। টেনিসের প্রতি মানুষের আগ্রহ আছে। প্রচারণার সেই জায়গাটাই নিয়ে যেতে চাই। টেনিসের প্রতি যাদের প্রেম, ভালবাসা আছে তাদেরকে আগামীতে নির্বাচিত করবেন। ফেডারেশন ও কাউন্সিলররা মিলে খেলোয়াড় তৈরি করবেন।

খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, টেনিস ফেডারেশনকে জবাবদিহিতার জায়গায় রাখতে চাই। সীমাবদ্ধতা আছে। সেগুলো দূর করে টেনিসকে এগিয়ে নিতে চাই।

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া ক্ষেত্রে থেকে আমরা দূরে সরে যাচ্ছি। মানব কাঠামো তৈরি হচ্ছে না। এগিয়ে যাওয়ার জন্য ক্রীড়া ও সংস্কৃতি চর্চা প্রয়োজন। প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা সংস্কৃতি ও ক্রীড়াকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য কাজ করছেন। ক্রিকেটে ওডিআই ও টেস্ট স্ট্যাটাস তার সময় এসেছে। ক্রিকেট এখন সমীহ জাগানো বিষয়। প্রধানমন্ত্রীর নিকট আমরা কৃতজ্ঞ। তিনি শেখ জামাল জাতীয় টেনিস কমপ্লেক্স আধুনিক করে দিয়েছেন।

সভায় ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ মোহাম্মদ হায়দার সাধারণ সম্পাদকের এবং কোষাধ্যক্ষ খালেদ আহমেদ সালাহউদ্দিন কোষাধ্যক্ষ এর রিপোর্ট পেশ করেন।

সর্বশেষ সংবাদ

যারা সরকার পরিচালনা করেন তারা সবাই ফেরেশতা নয়: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
খাবারে নেশা দ্রব্য মিশিয়ে শিক্ষকের বাসায় চুরি
একজন টেনিস খেলোয়াড় তৈরি করব, যার জন্য দেশবাসী গর্ববোধ করবে: নৌপ্রতিমন্ত্রী
বাজারে আসছে মেসির হাইড্রেশন পানীয়
ভুয়া দলিল দেখিয়ে ৫০ কোটি টাকা ব্যাংক ঋণ নেয় চক্রটি
রাজবাড়ী-ভাঙ্গা-ঢাকা রুটে দুই জোড়া কমিউটার ট্রেন উদ্বোধন
বাড়ি ফিরলেই বিয়ে, হিটস্ট্রোকে প্রাণ গেল আশিকের
অতিরিক্ত গরমে স্কুলগামী শিশুর স্বাস্থ্য রক্ষার উপায়
নোয়াখালীতে ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষ, সেনা সদস্যসহ নিহত ৪
‘অ্যাক্টরস হোম’-এর জায়গা বুঝে পেল অভিনয় শিল্পী সংঘ
ঢাকাসহ ৬ বিভাগে ঝড়ো হাওয়াসহ শিলাবৃষ্টির আভাস
পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করলো ভারত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ডাক পেলেন আম্পায়ার সৈকত
ইসরায়েলবিরোধী পোস্ট করলেই গ্রেপ্তার করছে সৌদি
মুন্সীগঞ্জে প্রাইভেটকার খাদে পড়ে একই পরিবারের ৩ জন নিহত
চড়া দামে গ্রাহকরা কিনছে কচ্ছপ গতির ইন্টারনেট
হামাসকে ৭ দিনের সময় দিল ইসরায়েল
বিদেশে পাড়ি জমানো কানাডিয়ানদের সংখ্যা বাড়ছে : গবেষণা
নওগাঁয় ট্রলির চাপায় সড়কে প্রাণ গেল এনজিও কর্মীর
উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ঘিরে দীর্ঘ হচ্ছে বিএনপিতে বহিষ্কারের তালিকা