শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

ছায়ানট সঙ্গীতবিদ্যায়তনের প্রাক্তনী সম্মিলন

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের অন্যতম সাংস্কৃতিক সংগঠন হচ্ছে ছায়ানট। এই সংগঠনটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৬১ সালে। বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও উৎসব পালন করা ছাড়াও এই সংগঠন বাদ্যযন্ত্র, সঙ্গীত, নৃত্য প্রভৃতি বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান ও সঙ্গীত বিদ্যালয় পরিচালনা করে থাকে।

 

ছবি: সংগৃহীত

পহেলা বৈশাখের অন্যতম আকর্ষণ রমনার বটমূলে ছায়ানটের পরিবেশনায় অনুষ্ঠিত বর্ষবরণ অনুষ্ঠান।

আবহমান বাংলা গানের চর্চা ও শিক্ষার্থীদের বাঙালি জাতিসত্তায় উদ্বুদ্ধ করার লক্ষ্যে ছায়ানট ১৯৬৩ সালে ছায়ানট সঙ্গীতবিদ্যায়তন প্রতিষ্ঠিত হয়। স্থির প্রত্যয়ে একই লক্ষ্যে আজও যা বহমান। যেখানে সহযাত্রী, দেড়শতাধিক শিক্ষক এবং প্রায় পাঁচ হাজার শিক্ষার্থী।

 

ছবি: সংগৃহীত

ছয় দশক পেরিয়েছে ছায়ানট। পুরনো সাথিদের আবারো ডাক দিচ্ছে মিলনোৎসবে। রোকাইয়া হাসিনা নীলিকে আহ্বায়ক করে ছায়ানট সঙ্গীতবিদ্যায়তনের প্রাক্তনী সম্মিলন আয়োজনের প্রস্তুতি পরিষদ গড়া হয়েছে।

এই মিলনমেলা হবে ১৮ ফাল্গুন ১৪৩০, ২ মার্চ ২০২৪, শনিবার।

ছায়ানট মনে করে সমাজ ও সংস্কৃতির বর্তমান পরিস্থিতিতে প্রাক্তনী সম্মিলন তাৎপর্যপূর্ণ হবে।

 

ছবি: সংগৃহীত

ষাটের দশকে ফৌজি পাক-সরকার তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে রবীন্দ্র সংগীত গাওয়া, বেতার বা টেলিভিশনে সম্প্রচার নিষিদ্ধ করে। এতে বাংলাদেশের প্রবাদপ্রতিম রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী কলিম শরাফী দমে না গিয়ে অন্যান্যদের সহায়তায় রবীন্দ্র সংগীত, নাটক ও নৃত্যনাট্যের সংস্থা ছায়ানট গড়ে তোলেন। নিষেধাজ্ঞার ভিতর গুপ্ত সংগঠনের মতো জেলা শহরগুলিতে ছড়িয়ে পড়েছিল 'ছায়ানট'-এর শাখা। ১৯৬১ সালে রবীন্দ্র-জন্মশতবার্ষিকী উৎযাপনের পর একটি প্রগতিশীল সাংস্কৃতিক সংগঠন প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন কয়েকজন সংগঠক। তাদের মধ্যে মোখলেসুর রহমান (সিধু ভাই নামে পরিচিত), শামসুন্নাহার রহমান, সুফিয়া কামাল, ওয়াহিদুল হক অন্যতম। সাঈদুল হাসানের প্রস্তাবে সংঠনটির নামকরণ করা হয় ছায়ানট।

Header Ad

টাঙ্গাইলে ইসতিসকার নামাজ শেষে মুসল্লিদের অঝোরে কান্না

ইসতিসকার নামাজ শেষে মুসল্লিদের অঝোরে কান্না। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

প্রচণ্ড তাপপ্রবাহ ও প্রখর রোদে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে মানুষের জনজীবন। দীর্ঘদিন ধরে বৃষ্টি না হওয়ায় নষ্ট হচ্ছে বিভিন্ন শাক-সবজি ও ফসল। নেমে গেছে সেচ পাম্পের পানির স্তর। প্রচন্ড রোদে হাঁসফাঁস অবস্থা প্রাণীকুলের। কোথাও মিলছে না কোনো স্বস্তি।

অপরদিকে, বিদ্যুতের ঘণ্টার পর ঘণ্টা ভয়াবহ লোডশেডিং। এই বিপর্যয়ে আরও চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন শিশু, বয়োজ্যেষ্ঠ ব্যক্তি ও হাসপাতালের রোগীরা।

এমন পরিস্থিতিতে শনিবার (২৭ এপ্রিল) সকাল ১১টায় টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়ন ইমাম, মুয়াজ্জিন পরিষদ ও এলাকাবাসীর উদ্যোগে গোবিন্দাসী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে শিশুসহ প্রায় দেড় হাজার মুসল্লিরা সমবেত হয়ে বিশেষ নামাজ (সালাতুল ইসতিসকার) আদায় করেছেন।

নামাজ ও মোনাজাত পরিচালনায় ছিলেন- সিরাজগঞ্জের বন পাড়া মাদরাসার সিনিয়র শিক্ষক মাওলানা মুফতি মঈনুল ইসলাম খান। ইসতিসকার নামাজ শেষে মোনাজাতে শিশুসহ মুসল্লিরা কান্নায় ভেঙে পড়েন। তারা সকলে মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে অসহনীয় পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণের জন্য দোয়া প্রার্থনা করা হয়।

ইসতিসকার নামাজ আদায় করছেন মুসুল্লিরা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নামাজে অংশ নেয়া আমিনুল ইসলাম, হাফেজ তুষার আহমেদ ও আলীম মিয়াসহ একাধিক মুসল্লি বলেন, আমাদের জীবনে আমি এমন ভয়াবহ পরিস্থিতি ও গরম এরআগে কখনো দেখি নাই। তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে কোথাও স্বস্তি মিলছে না। তাই এই তীব্র গরম থেকে বাঁচতে আজ বিশেষ (সালাতুল) ইসতিসকার নামাজ আদায় করলাম। আল্লাহ পাক যেন বৃষ্টির মাধ্যমে পরিবেশটা ঠান্ডা করে দেয়।

গোবিন্দাসী ইউপি চেয়ারম্যান মো. দুলাল হোসেন চকদার বলেন, গত কয়েক সপ্তাহে ধরে সারাদেশেই প্রচন্ড গরম পড়েছে। এই গরম থেকে মুক্তি ও বৃষ্টির আশায় আমরা মুসল্লিরা খোলা আকাশের নিচে ইসতিসকার নামাজ আদায়ের জন্য সমবেত হয়েছি। মহান আল্লাহর দরবারে আমরা শান্তি কামনায় ক্ষমা প্রার্থনা করছি। নিশ্চিয় মহান আল্লাহ আমাদের প্রার্থনা কবুল করে রহমতের বর্ষণ প্রেরণ করবেন।

নামাজ শেষে মাওলানা মুফতি মঈনুল ইসলাম খান বলেন, প্রচন্ড তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তি পেতে মহান আল্লাহ তা’লার কাছে তওবা করে দুই রাকাত নফল নামাজ পড়ে আকুতি ভরে বৃষ্টির জন্য দোয়া করতে হয়। এই নামাজকে (সালাতুল) ইসতিসকার নামাজ বলে। বৃষ্টি ও শান্তি কামনার জন্য তাই আমরা মুসল্লিরা খোলা আকাশের নিচে তীব্র রোদকে উপেক্ষা করে ইসতিসকার নামাজ আদায় করেছি।

এদিকে, একই দিন সকালে টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার গোবিন্দাসী, টেপিবাড়ী, ঘাটান্দী ছাড়াও জেলার গোপালপুর, ঘাটাইল, কালিহাতী, বাসাইল, নাগরপুর ও মধুপুর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টি ও শান্তি কামনায় (সালাতুল) ইসতিসকার নামাজ আদায় করেছেন হাজার হাজার মুসল্লিরা। এতে শিশুসহ বিভিন্ন বয়সের লোকজন অংশ নেন এবং মহান আল্লাহ তা’লার দরবারে দোয়া প্রার্থনা করেন।

আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রাখতে কাজ করেছিল তিন বিদেশি শক্তি: জিএম কাদের

বক্তব্য রাখছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় নেতা জি এম কাদের। ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখতে তিন বিদেশি বড় শক্তি কাজ করেছিল বলে জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় নেতা জি এম কাদের।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির বর্ধিত সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, আগেই বুঝেছিলাম, ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের আগে বিদেশি বন্ধুদের সঙ্গে বৈঠকে করে পরিষ্কার বুঝেছি, তিনটি বিদেশি বড় শক্তি আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রাখতে এবং নির্বাচন সফল করতে কাজ করে যাচ্ছে। শুধু তারা নয়, আরও বেশ কয়েকটি বিদেশি শক্তি আওয়ামী লীগের হয়ে কাজ করতে প্রস্তুত ছিল।

তিনি বলেন, জাতীয় পার্টি কখনই অনুগত বিরোধী দলের ক্যাটাগরিতে ছিলো না। সরকার তাদের অনুগত বিরোধী দল বানানোর চেষ্টা করেছে। নির্বাচনে না গেলে ভবিষ্যতে জাতীয় পার্টিকে টিকিয়ে রাখা যাবে কি না সন্দেহ ছিলো, তাই দলটি নির্বাচনে গিয়েছে বলে দাবি তার। জাতীয় পার্টিকে আওয়ামী লীগ ছাড় দিয়েছে এটি সঠিক নয় বলে মন্তব্য করেন জিএম কাদের।

জিএম কাদের বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে আন্দোলন চলাকালে তৃতীয় শক্তি এসে সরকার পরিবর্তন করে এমন ইতিহাস নেই। ফলে, বিএনপির ১ কিংবা ১০ লাখ বা ১ কোটি লোক নিয়ে রাস্তায় নামলেও বিএনপির আন্দোলন সফল হবে না।

এসময় আওয়ামী লীগের সমালোচনা করে জিএম কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ দেশে এক দলীয় শাসন ব্যবস্থা চালু করার চেষ্টা করছে। আওয়ামী লীগ এখন রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করছে বলেও মন্তব্য করেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান। আওয়ামী লীগ চায় না দেশে আর কোনো রাজনৈতিক দল থাকুক এমন মন্তব্য করেন দলটির নেতারা।

উন্নয়নের ভেলকিবাজিতে দেশ এখন মৃত্যু উপত্যকা: রিজভী

বক্তব্য রাখছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ডামি সরকারের উন্নয়নের ভেলকিবাজিতে বাংলাদেশ এখন মৃত্যু উপত্যকা। তিনি বলেন, অপরিকল্পিত নগরায়নের জন্য গাছপালা বন-জঙ্গল উজার করে, নদী নালা ভরাট করে এবং তাপবিদ্যুৎ ও কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করে মানুষের জীবনকে সংকটে ফেলে দিয়েছে। বাংলাদেশকে এখন গ্যাস চেম্বারে পরিণত করা হয়েছে।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীর মিরপুরে দাবদাহে অতিষ্ঠ নগরীর পথচারীদের মাঝে খাবার পানি ও স্যালাইন বিতরণ কর্মসূচির উদ্বোধনের সময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

বক্তব্য রাখছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি আয়োজিত সাত দিনব্যাপী কর্মসূচির উদ্বোধনের সময় প্রধানমন্ত্রীর কঠোর সমালোচনা করে রিজভী। বলেন, প্রধানমন্ত্রী গতকাল বলেছেন ‘তার বাবা মরহুম শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ বাস্তবায়ন করতে হবে’।

রিজভী বলেন, শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ তো বাকশাল, যেখানে গণতন্ত্র থাকবে না, মানুষের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা থাকবে না। সেদিনতো চারটি পত্রিকা বাদে সব পত্রিকা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। সাংবাদিকরা বেকার হয়ে বায়তুল মোকাররমে ফল বিক্রি করতেন।

পথচারীদের মাঝে খাবার পানি ও স্যালাইন বিতরণ। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, বিগত ১৭ থেকে ১৮ বছরে প্রধানমন্ত্রী দেশে আবারও ভয়ংকর বাকশাল কায়েম করেছেন। বিপদজ্জনক বাকশাল কায়েম করেছেন। আজকে দেশ থেকে গণতন্ত্রকে ও মানুষের অধিকার হরণ করা হয়েছে। এ কারণে মানুষ এখন আর ভোট দিতে পারে না। সংসদকে পরিণত করা হয়েছে এন্টারটেইনমেন্ট হাউজে। সত্য বললেই জেলে পুরে দেওয়া হয়। স্বাধীনতার ৫২ বছর পরও ভোটের অধিকারের কথা বলতে গিয়ে আমার ভাইদের জীবন দিতে হচ্ছে। দুর্নীতি আর লুটপাটের মাধ্যমে দেশটাকে উজার করে দেওয়া হয়েছে। সারাদেশকে বানানো হয়েছে লীগময়। এতো গুম, নির্যাতন, নিপীড়নের পরও মানুষের কণ্ঠকে স্তব্ধ করা যায়নি। মানুষের আন্দোলনকে দমানো যায়নি।

ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক অধ্যাপক ডা. ফরহাদ হালিম ডোনারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব আমিনুল হকের সঞ্চালনায় এ সময় আরও বক্তব্য দেন- বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির অর্থনৈতিক বিষয়ক সহসম্পাদক মাহমুদুর রহমান সুমন, কেন্দ্রীয় সদস্য তাবিথ আউয়াল, মহানগর উত্তর বিএনপির আনোয়ারুজ্জামান আনোয়ার, মোস্তফা জামান প্রমুখ।

সর্বশেষ সংবাদ

টাঙ্গাইলে ইসতিসকার নামাজ শেষে মুসল্লিদের অঝোরে কান্না
আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রাখতে কাজ করেছিল তিন বিদেশি শক্তি: জিএম কাদের
উন্নয়নের ভেলকিবাজিতে দেশ এখন মৃত্যু উপত্যকা: রিজভী
চিফ হিট অফিসার একটি টাকাও বেতন নেন না: মেয়র আতিক
বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিলো আবহাওয়া অফিস
বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল একই পরিবারের ৩ জনের
সরকারি স্কুল খুলছে রোববার, শ্রেণি কার্যক্রম চলবে যেভাবে
শীতল আবহাওয়া ও বৃষ্টির আশায় নওগাঁয় ইসতিসকার নামাজ
জুলাইয়ের মধ্যে শেষ হচ্ছে তিন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তার চাকরির মেয়াদ
ভ্যাম্পায়ার ফেসিয়াল করে এইডসে আক্রান্ত ৩ নারী
ক্ষমতায় যেতে বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করছে বিএনপি: ওবায়দুল কাদের
কোটি টাকার মাদকসহ সংগীত শিল্পী এনামুল কবির গ্রেপ্তার
টি-টোয়েন্টিতে বিশ্বরেকর্ড গড়ে কলকাতাকে হারাল পাঞ্জাব
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় ভ্যানের ৩ আরোহী নিহত
গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা শুরু আজ, তাপপ্রবাহ ঘিরে বিশেষ ব্যবস্থা
গাজার ধ্বংসস্তূপ সরাতে ১৪ বছর লাগতে পারে: জাতিসংঘ
টাঙ্গাইলে কিশোর গ্যাংয়ের ছুরিকাঘাতে স্কুলছাত্রের মৃত্যু, আটক ৩
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের মৃত্যুবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
টাঙ্গাইলে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা