বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫ | ৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

এগারো বছরে সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘জলতরঙ্গ’

১১তম বর্ষে পদার্পন উপলক্ষে গান ও কবিতার আসর। ছবি: সংগৃহীত

এক দশক পূর্ণ করে এগারো বছরে পা রাখল সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘জলতরঙ্গ’। দেশীয় সংস্কৃতি, সংগীত ও কবিতার চর্চায় নিবেদিতপ্রাণ এই সংগঠনটি বরাবরই ব্যতিক্রমী আয়োজনে সাড়া ফেলেছে সাংস্কৃতিক অঙ্গনে। এবারের বার্ষিক আয়োজনে তার ব্যতিক্রম হয়নি। উপলক্ষ ছিল সংগঠনের এগারো বছরে পদার্পণ। সেই আনন্দ ভাগাভাগি করতে শুক্রবার (১৬ মে) সন্ধ্যা ৭টায়, ঢাকার ছায়ানট মিলনায়তনে আয়োজন করা হয় এক অনন্য গান ও কবিতার আসর।

অনুষ্ঠানের সূচনা পর্বেই মঞ্চে আসেন বিশেষ অতিথি, প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী। তার ২০ মিনিটের বক্তব্য ছিল অত্যন্ত মননভরা ও প্রেরণাদায়ী। তিনি বলেন, “সংস্কৃতি শিক্ষার চেয়েও বড়, সভ্যতার চেয়েও বড়। সংস্কৃতিই জাতির মেরুদণ্ড। পুঁজিবাদ কীভাবে মানুষকে পণ্যে পরিণত করে তা আমরা সংস্কৃতির মাধ্যমে বোঝাতে পারি।”

তার বক্তব্যে ছিল সমাজ ও সংস্কৃতির সম্পর্ক, নিপীড়ন ও প্রতিরোধের চিত্র, আর মানুষের মনন ও মূল্যবোধের চর্চার গুরুত্ব। পুরো মিলনায়তন তখন পিনপতন নীরব, দর্শক-শ্রোতার চোখেমুখে গভীর মনোযোগ।

এরপর মঞ্চে আসেন দুই বিস্ময়কর শিশুশিল্পী- সারেঙ্গী বাদক ইউসুফ আহমেদ ও মাহিমা মেহজাবিন। এই দুই প্রতিভাবান শিল্পী নিজেদের পরিবেশনায় শ্রোতাদের তাক লাগিয়ে দেন। তাদের সারেঙ্গী বাদনে যেন ফুটে উঠেছিল প্রশিক্ষণ ও স্বতঃস্ফূর্ততার অপূর্ব সংমিশ্রণ।

প্রধান আয়োজন ছিল গান-কবিতার পর্ব ‘ভালো থেকো ফুল’। সমবেত কণ্ঠে দেশাত্মবোধক গান ‘ও আমার স্বপ্নঝরা আকূল করা জন্মভূমি’ দিয়ে শুরু হয় পরিবেশনা। দর্শকরা যেন মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে গাইলেন প্রাণের গান। মুগ্ধতায় ডুবে গিয়েছিল পুরো গ্যালারি।

পর্যায়ক্রমে পরিবেশিত হয়- ‘সুন্দর সুবর্ণ তারুণ্য লাবণ্য’, ‘ও আমার বাংলা মা তোর’, ‘জন্ম আমার ধন্য হল’, ‘আবার আসিব ফিরে’, ‘একতারা লাগেনা আমার’, ‘আজকের শিশু’, ‘হায়রে আমার মন মাতানো দেশ’, ‘স্বাধীনতা এক গোলাপ ফোটানো দিন’—সহ প্রায় ২০টি গান।

প্রতিটি পরিবেশনায় ছিল ছন্দ ও আবেগের নিখুঁত ভারসাম্য। শ্রোতারা শুধু শোনেননি, গলা মিলিয়েছেন একাত্ম হয়ে। সবশেষে পরিবেশিত হয় জাতীয় সংগীত। তবে তা শুরু হয় গগন হরকরার জনপ্রিয় গান ‘আমি কোথায় পাব তারে’ দিয়ে। এই সময় ‘জলতরঙ্গ’-এর দুই সদস্য সামনে এসে একটি বড় জাতীয় পতাকা মেলে ধরেন শিল্পীদের সম্মুখে। মুহূর্তেই মিলনায়তনে ছড়িয়ে পড়ে এক গভীর আবেগ, দেশের প্রতি ভালোবাসার এক রঙিন আলোকচ্ছটা।

অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা, সঞ্চালনা, পাণ্ডুলিপি, আমন্ত্রণপত্র থেকে শুরু করে স্মরণিকা প্রকাশ পর্যন্ত সবখানেই ছিল মসৃণতা ও পরিশীলন। সময়ানুবর্তিতা ও পরিপাট্য ছিল চোখে পড়ার মতো। অনুষ্ঠান পরিচালনায় ছিলেন জাকির হোসেন তপন ও তানভীরা আশরাফ শ্যামা।

Header Ad
Header Ad

ডিসেম্বরেই নির্বাচন হওয়া উচিত: সেনাপ্রধান

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান আবারও জানিয়েছেন, নির্বাচন নিয়ে তার অবস্থান পূর্বের মতোই রয়েছে এবং তিনি মনে করেন, নির্বাচন ডিসেম্বরেই অনুষ্ঠিত হওয়া উচিত।

বুধবার (২১ মে) ঢাকা সেনানিবাসে অনুষ্ঠিত ‘অফিসার্স অ্যাড্রেস’ অনুষ্ঠানে এই বক্তব্য দেন সেনাপ্রধান। অনুষ্ঠানে ঢাকায় কর্মরত সেনা কর্মকর্তারা সরাসরি উপস্থিত ছিলেন এবং ঢাকার বাইরে থাকা কর্মকর্তারা ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।

অনুষ্ঠানে জেনারেল ওয়াকার বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কখনোই এমন কোনো কার্যক্রমে জড়াবে না, যা দেশের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে। তিনি জানান, সেনাবাহিনী বর্তমানে অন্তর্বর্তী সরকারকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করছে এবং ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত থাকবে।

তিনি ঈদুল আজহার প্রেক্ষাপটে বলেন, মানুষ যেন নিরাপদে ঈদ উদযাপন করতে পারে, সে জন্য সবার সহযোগিতা প্রয়োজন। সেনাবাহিনীর সদস্যদের নিরপেক্ষ থাকার নির্দেশ দিয়ে তিনি বলেন, রাজনৈতিক সরকার দায়িত্ব নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেনাবাহিনীকে ব্যারাকে ফিরে যেতে হবে। তা না হলে দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দুর্বল হয়ে পড়তে পারে, যা আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক অনিশ্চয়তার প্রেক্ষাপটে মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ।

তিনি আরও বলেন, গত ৫ আগস্ট থেকে সেনাবাহিনী বিভিন্ন ইতিবাচক উদ্যোগ নিলেও কিছু মহল বাহিনীকে অন্যায্যভাবে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করছে। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী যেন এই পরিস্থিতির সুযোগ না নিতে পারে, সে ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান সেনাপ্রধান।

অনুষ্ঠানে বিভিন্ন প্রশ্নোত্তর পর্বে সেনাপ্রধান বলেন, মানবিক করিডর ইস্যুতে জাতীয় স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। তিনি রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের প্রসঙ্গও যুক্ত করে বলেন, এই বিষয়ে যেকোনো পদক্ষেপ রাজনৈতিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে গ্রহণ করা উচিত।

চট্টগ্রাম বন্দর ইস্যুতে তিনি বলেন, স্থানীয় জনগণ ও রাজনৈতিক নেতাদের মতামতের ভিত্তিতে এবং রাজনৈতিক সরকারের মাধ্যমেই এমন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।

অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার কার্যক্রম এবং জাতিসংঘের তথ্য অনুসন্ধান প্রতিবেদন সংক্রান্ত প্রশ্নে জেনারেল ওয়াকার বলেন, এসব বিষয়ে তাকে কিছু জানানো হয়নি এবং কোনো পরামর্শ বা আলোচনাও হয়নি।

এই বক্তব্যের মাধ্যমে সেনাপ্রধান তার নিরপেক্ষ অবস্থান এবং পেশাদারিত্ব পুনর্ব্যক্ত করেন। একইসঙ্গে তিনি নির্বাচনী সময়সীমা, অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা ও জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষায় সেনাবাহিনীর অবস্থান স্পষ্ট করেন।

Header Ad
Header Ad

বিনা ভোটে ক্ষমতায় থাকার মজা তারা পেয়ে গেছে: মোনায়েম মুন্না

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

যুবদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না বলেছেন, ‘বর্তমান অন্তবর্তী সরকার জনগণকে কোনো তোয়াক্কাই করছে না। বিনা ভোটে ক্ষমতায় থাকার মজা তারা পেয়ে গেছে। নির্বাচনকে তারা ডিনাই (অস্বীকার) করছে। আমরা তারুণ্যের জাগরণ ঘটিয়ে জনগণের ভোটের অধিকারকে প্রতিষ্ঠিত করব।’

বুধবার (২১ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে নওগাঁর একটি রেস্টুরেন্টে মিলনায়তনে দলীয় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

সভায় অন্যদের মধ্যে যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সদস্য ও রাজশাহী বিভাগীয় সহ-সমন্বয়ক মাহমুদুল সালেহীন, নওগাঁ জেলা যুবদলের আহবায়ক মাসুদ হায়দার টিপু, সদস্য সচিব রুহুল আমিন মুক্তার, যুগ্ন আহবায়ক এ কে এম রওশন উল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

সভায় নওগাঁ জেলা যুবদলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

আগামী শুক্রবার ও শনিবার রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের সমন্বয়ে বগুড়ায় আয়োজিত 'তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশ' সফল করার লক্ষ্যে পর্যবেক্ষণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোনায়েম মুন্না বলেন, ‘আমাদের নেতা তারেক রহমান বলেছিলেন বাংলাদেশ যাবে কোন পথে, ফয়সালা হবে রাজপথে। আমরা এখনও রাজপথেই আছি। জনগণের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে না দেওয়া পর্যন্ত আমাদের এই লড়াই অব্যাহত থাকবে। বর্তমান যে অন্তর্বর্তী সরকার তাদের কথা এবং কাজে কোনো মিল নাই। তারা রাষ্ট্র এবং জনগণকে কোনো তোয়াক্কাই করছে না।'

যুবলের সভাপতি বলেন, 'বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচন না করে ক্ষমতায় থাকলে চায়। মনে হচ্ছে বিনা ভোটে ক্ষমতায় থাকার মজা তারা পেয়ে গেছে। নির্বাচনকে তারা ডিনাই করছে। ভোটাধিকার মানুষের সাংবিধানিক অধিকার। এই ভোটাধিকারের প্রয়োগ তো নির্বাচনের মাধ্যমেই করবে। আমার মনে হয় নির্বাচনের দাবিতে আমাদের রাজপথে নামতে হবে। সুতরাং আমরা তরুণদের সম্পৃক্ত করে কর্মসূচি দিচ্ছি। আমরা তারুণ্যের জাগরণ ঘটিয়ে জনগণের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠিত করব।'

Header Ad
Header Ad

ভারতে মাওবাদী বিদ্রোহীদের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধ, নিহত অন্তত ২৫

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের মধ্যাঞ্চলীয় ছত্তিশগড় রাজ্যে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে মাওবাদী বিদ্রোহীদের মধ্যে তুমুল সংঘর্ষে অন্তত ২৫ জন বিদ্রোহী নিহত হয়েছেন। বুধবার (২১ মে) সকালে রাজ্যের নারায়ণপুর জেলার গভীর জঙ্গলে এই অভিযান চালানো হয়।

পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযানে অংশ নেয় দেশটির বিশেষ কমান্ডো ইউনিট। অভিযানের সময় মাওবাদীরা গুলি ছোড়লে পাল্টা গুলি চালায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এতে ঘটনাস্থলেই বহু বিদ্রোহী নিহত হয়।

ছত্তিশগড় রাজ্য পুলিশের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বিবেকানন্দ সিনহা ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানান, এই সংঘর্ষে অন্তত ২৫ জনেরও বেশি মাওবাদী বিদ্রোহী নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে শীর্ষস্থানীয় নেতারাও থাকতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে, তবে তাদের পরিচয় এখনও নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি।

চীনা বিপ্লবী নেতা মাও সেতুংয়ের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে ১৯৬৭ সালে ভারতে গড়ে ওঠে এই সশস্ত্র মাওবাদী বিদ্রোহ। আদিবাসী ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অধিকার আদায়ের দাবিতে সশস্ত্র সংগ্রামে লিপ্ত এই বিদ্রোহীরা নকশাল নামেও পরিচিত। কয়েক দশক ধরে চলা এই গৃহযুদ্ধে ভারতজুড়ে মাওবাদী, নিরাপত্তা বাহিনী ও সাধারণ নাগরিকসহ প্রায় ১২ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন।

বিশেষ করে ছত্তিশগড়, ঝাড়খণ্ড, উড়িষ্যা, অন্ধ্রপ্রদেশসহ ভারতের খনিজ-সমৃদ্ধ রাজ্যগুলোতে এই বিদ্রোহ দীর্ঘদিন ধরেই সক্রিয়। ২০০০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে মাওবাদী আন্দোলন চরমে পৌঁছায়। তখন প্রায় এক-তৃতীয়াংশ এলাকার নিয়ন্ত্রণ ছিল প্রায় ১৫ থেকে ২০ হাজার সশস্ত্র মাওবাদী যোদ্ধার হাতে।

গত বছর ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এক বক্তব্যে মাওবাদী বিদ্রোহীদের আত্মসমর্পণের আহ্বান জানিয়ে সতর্ক করে দেন যে, তারা আত্মসমর্পণ না করলে সর্বাত্মক অভিযানের মুখোমুখি হতে হবে। একইসঙ্গে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন, ২০২৬ সালের মার্চের মধ্যেই মাওবাদী বিদ্রোহ সম্পূর্ণরূপে দমন করা সম্ভব হবে।

এই সাম্প্রতিক সংঘর্ষ মাওবাদী বিরোধী অভিযানে ভারতের নিরাপত্তা বাহিনীর একটি বড় সাফল্য হিসেবেই দেখা হচ্ছে। তবে সংঘর্ষে হতাহতদের সংখ্যা ও পরিচয় সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য পেতে অপেক্ষা করতে হবে।

সূত্র: এএফপি

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ডিসেম্বরেই নির্বাচন হওয়া উচিত: সেনাপ্রধান
বিনা ভোটে ক্ষমতায় থাকার মজা তারা পেয়ে গেছে: মোনায়েম মুন্না
ভারতে মাওবাদী বিদ্রোহীদের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধ, নিহত অন্তত ২৫
নতুন পররাষ্ট্র সচিব আসাদ আলম সিয়াম
অটোপাসের দাবিতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের ওপর শিক্ষার্থীদের হামলা
২৪ মে বগুড়ায় ছাত্রদল-স্বেচ্ছাসেবক-যুবদলের ‘তারুণ্যের সমাবেশ’
দর্শনায় পুলিশের মরদেহ উদ্ধার, এক মাস পর ৭ সহকর্মীর নামে হত্যা মামলা
কক্সবাজার সৈকতে ফায়ার সার্ভিসকে প্রশিক্ষণ দিল মার্কিন সেনা-বিমান বাহিনী (ভিডিও)
অপসারণ নয়, পররাষ্ট্র সচিব নিজেই সরে যেতে চান: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
এগারো বছরে সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘জলতরঙ্গ’
বুকার পুরস্কার জিতে ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় লেখক বানু মুশতাক
ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যাকাণ্ডে আরও তিনজন গ্রেপ্তার
চামড়া সংরক্ষণে বিনামূল্যে ৩০ হাজার টন লবণ দেবে সরকার: বাণিজ্য উপদেষ্টা
পছন্দের ঠিকাদার কাজ না পাওয়ায় বিশৃঙ্খলা করেছেন ভিপি নুর: ডিএনসিসি
পাকিস্তান সিরিজ থেকে নাম সরিয়ে নিলেন নাহিদ রানা
গাইবান্ধায় একসঙ্গে আওয়ামী লীগপন্থি ৬ ইউপি চেয়ারম্যান আটক
হিলিতে ছেলের বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগ এনে মা-মেয়েকে খুঁটিতে বেঁধে নির্যাতন
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ভোট চুরির মামলা প্রত্যাহার করলেন সেই বিএনপি নেতা
পদত্যাগ করছেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পিও মাহমুদুল, দুর্নীতির অভিযোগ অস্বীকার
বিএনপিপন্থি তিন উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি এনসিপির