বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫ | ৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

দর্শনায় পুলিশের মরদেহ উদ্ধার, এক মাস পর ৭ সহকর্মীর নামে হত্যা মামলা

নিহত পুলিশ কনস্টেবল শামিম রেজা সাজু। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গা দর্শনার ইমিগ্রেশন ভবন থেকে পুলিশ কনস্টেবল শামিম রেজা সাজুর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় সাত সহকর্মীর বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ ঘটনার একমাস পর নিহত পুলিশ সদস্যের বাবা বাদী হয়ে মঙ্গলবার (২০ মে) দর্শনা থানা আমলি আদালতে মামলাটি করেন।

আদালতের বিচারক সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. তৌহিদুল ইসলাম অভিযোগটি আমলে নিয়ে তদন্তের জন্য পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) দায়িত্ব দিয়েছেন। মামলায় বাদীপক্ষের আইনজীবী নাজমুল হাসান লাভলু বলেন, বাদীর অভিযোগ আদালতে দাখিল করা হয়েছে। আদালত অভিযোগ গ্রহণ করে তা তদন্তে সিআইডিকে দায়িত্ব দিয়েছেন।

জানা গেছে, কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার ঝুটিয়াডাঙ্গা গ্রামের হাসেম আলী ফরাজীর ছেলে শামিম রেজা সাজু চুয়াডাঙ্গার দর্শনা জয়নগর আন্তর্জাতিক চেকপোস্টের ইমিগ্রেশন বিভাগে কর্মরত ছিলেন। গত ১৮ এপ্রিল সকালে চেকপোস্টের নতুন ভবনের দোতলার একটি কক্ষ থেকে শামিমের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়। ওই ঘটনায় দর্শনা থানায় অপমৃত্যুর মামলা করা হয়েছিল।

শামিমের লাশ উদ্ধারের এক মাসের বেশি সময় পর তাঁর বাবা হাসেম আলী ফরাজী আদালতে হত্যা মামলা করেন। মামলায় আসামি করা হয়েছে, সহকারী পুলিশ পরিদর্শক (এএসআই) তারেক মাহমুদ, লাভলুর রহমান, মিঠুন হোসেন, সহিদুল ইসলাম, কনস্টেবল মেহেদী হাসান, ইমিগ্রেশন বিভাগের ইনচার্জ সহকারী পরিদর্শক (এসআই) রমজান আলী ও কনস্টেবল সোহেল রানাকে।

মামলায় বাদী উল্লেখ করেন, তাঁর ছেলে শামিম রেজা বিবাহিত এবং পাঁচ বছর বয়সী একটি ছেলেসন্তান আছে। পুত্রবধূ (শামিমের স্ত্রী) একমাত্র সন্তান নিয়ে তাঁর বাড়িতে এবং ছেলে (শামিম রেজা) চেকপোস্টের নতুন ভবনের দোতলায় অন্য সহকর্মীদের সঙ্গে থাকতেন। সংসারজীবনে কোনো অশান্তি ছিল না।

বাদীর অভিযোগ, দর্শনা ইমিগ্রেশনে বদলি হওয়ার পর থেকেই শামিম রেজা বৈষম্যের শিকার ছিলেন। বিভিন্ন খুঁটিনাটি কারণে ১ থেকে ৬ নম্বর আসামিরা তাঁকে (শামিম রেজা) মানসিক চাপে রাখতেন এবং কারণে-অকারণে তার সঙ্গে খারাপ ব্যবহার ও অকথ্য ভাষায় গালাগাল করতেন। শামিম প্রতিবাদ করায় ওই ছয়জন তাঁকে খুন করার হুমকি দিতেন। এসব কারণে শামিম মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলেন।

মামলার এজাহারে দাবি করা হয়, ১৭ এপ্রিল ১-৫ নম্বর আসামিরা কনস্টেবল শামিমকে খুন করার হুমকি দিলে তিনি নিজ গ্রামের বাসিন্দা সহকর্মী (৭ নম্বর আসামি) সোহেল রানাকে হোয়াটসঅ্যাপে তা জানান। সোহেল রানা বিষয়টি শামিমের বাড়ির কাউকে না জানিয়ে অন্যদের (ছয় আসামি) তা জানিয়ে দেন। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে আসামিরা একে অপরের সহযোগিতায় ১৭ এপ্রিল রাত পৌনে ১১টার পর যেকোনো সময় শামিমকে হত্যা করে কক্ষের মধ্যে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে লাশ ঝুলিয়ে আত্মহত্যা করেছে বলে প্রচার করেন।

 

Header Ad
Header Ad

ডিসেম্বরেই নির্বাচন হওয়া উচিত: সেনাপ্রধান

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান আবারও জানিয়েছেন, নির্বাচন নিয়ে তার অবস্থান পূর্বের মতোই রয়েছে এবং তিনি মনে করেন, নির্বাচন ডিসেম্বরেই অনুষ্ঠিত হওয়া উচিত।

বুধবার (২১ মে) ঢাকা সেনানিবাসে অনুষ্ঠিত ‘অফিসার্স অ্যাড্রেস’ অনুষ্ঠানে এই বক্তব্য দেন সেনাপ্রধান। অনুষ্ঠানে ঢাকায় কর্মরত সেনা কর্মকর্তারা সরাসরি উপস্থিত ছিলেন এবং ঢাকার বাইরে থাকা কর্মকর্তারা ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।

অনুষ্ঠানে জেনারেল ওয়াকার বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কখনোই এমন কোনো কার্যক্রমে জড়াবে না, যা দেশের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে। তিনি জানান, সেনাবাহিনী বর্তমানে অন্তর্বর্তী সরকারকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করছে এবং ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত থাকবে।

তিনি ঈদুল আজহার প্রেক্ষাপটে বলেন, মানুষ যেন নিরাপদে ঈদ উদযাপন করতে পারে, সে জন্য সবার সহযোগিতা প্রয়োজন। সেনাবাহিনীর সদস্যদের নিরপেক্ষ থাকার নির্দেশ দিয়ে তিনি বলেন, রাজনৈতিক সরকার দায়িত্ব নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেনাবাহিনীকে ব্যারাকে ফিরে যেতে হবে। তা না হলে দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দুর্বল হয়ে পড়তে পারে, যা আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক অনিশ্চয়তার প্রেক্ষাপটে মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ।

তিনি আরও বলেন, গত ৫ আগস্ট থেকে সেনাবাহিনী বিভিন্ন ইতিবাচক উদ্যোগ নিলেও কিছু মহল বাহিনীকে অন্যায্যভাবে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করছে। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী যেন এই পরিস্থিতির সুযোগ না নিতে পারে, সে ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান সেনাপ্রধান।

অনুষ্ঠানে বিভিন্ন প্রশ্নোত্তর পর্বে সেনাপ্রধান বলেন, মানবিক করিডর ইস্যুতে জাতীয় স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। তিনি রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের প্রসঙ্গও যুক্ত করে বলেন, এই বিষয়ে যেকোনো পদক্ষেপ রাজনৈতিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে গ্রহণ করা উচিত।

চট্টগ্রাম বন্দর ইস্যুতে তিনি বলেন, স্থানীয় জনগণ ও রাজনৈতিক নেতাদের মতামতের ভিত্তিতে এবং রাজনৈতিক সরকারের মাধ্যমেই এমন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।

অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার কার্যক্রম এবং জাতিসংঘের তথ্য অনুসন্ধান প্রতিবেদন সংক্রান্ত প্রশ্নে জেনারেল ওয়াকার বলেন, এসব বিষয়ে তাকে কিছু জানানো হয়নি এবং কোনো পরামর্শ বা আলোচনাও হয়নি।

এই বক্তব্যের মাধ্যমে সেনাপ্রধান তার নিরপেক্ষ অবস্থান এবং পেশাদারিত্ব পুনর্ব্যক্ত করেন। একইসঙ্গে তিনি নির্বাচনী সময়সীমা, অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা ও জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষায় সেনাবাহিনীর অবস্থান স্পষ্ট করেন।

Header Ad
Header Ad

বিনা ভোটে ক্ষমতায় থাকার মজা তারা পেয়ে গেছে: মোনায়েম মুন্না

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

যুবদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না বলেছেন, ‘বর্তমান অন্তবর্তী সরকার জনগণকে কোনো তোয়াক্কাই করছে না। বিনা ভোটে ক্ষমতায় থাকার মজা তারা পেয়ে গেছে। নির্বাচনকে তারা ডিনাই (অস্বীকার) করছে। আমরা তারুণ্যের জাগরণ ঘটিয়ে জনগণের ভোটের অধিকারকে প্রতিষ্ঠিত করব।’

বুধবার (২১ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে নওগাঁর একটি রেস্টুরেন্টে মিলনায়তনে দলীয় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

সভায় অন্যদের মধ্যে যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সদস্য ও রাজশাহী বিভাগীয় সহ-সমন্বয়ক মাহমুদুল সালেহীন, নওগাঁ জেলা যুবদলের আহবায়ক মাসুদ হায়দার টিপু, সদস্য সচিব রুহুল আমিন মুক্তার, যুগ্ন আহবায়ক এ কে এম রওশন উল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

সভায় নওগাঁ জেলা যুবদলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

আগামী শুক্রবার ও শনিবার রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের সমন্বয়ে বগুড়ায় আয়োজিত 'তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশ' সফল করার লক্ষ্যে পর্যবেক্ষণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোনায়েম মুন্না বলেন, ‘আমাদের নেতা তারেক রহমান বলেছিলেন বাংলাদেশ যাবে কোন পথে, ফয়সালা হবে রাজপথে। আমরা এখনও রাজপথেই আছি। জনগণের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে না দেওয়া পর্যন্ত আমাদের এই লড়াই অব্যাহত থাকবে। বর্তমান যে অন্তর্বর্তী সরকার তাদের কথা এবং কাজে কোনো মিল নাই। তারা রাষ্ট্র এবং জনগণকে কোনো তোয়াক্কাই করছে না।'

যুবলের সভাপতি বলেন, 'বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচন না করে ক্ষমতায় থাকলে চায়। মনে হচ্ছে বিনা ভোটে ক্ষমতায় থাকার মজা তারা পেয়ে গেছে। নির্বাচনকে তারা ডিনাই করছে। ভোটাধিকার মানুষের সাংবিধানিক অধিকার। এই ভোটাধিকারের প্রয়োগ তো নির্বাচনের মাধ্যমেই করবে। আমার মনে হয় নির্বাচনের দাবিতে আমাদের রাজপথে নামতে হবে। সুতরাং আমরা তরুণদের সম্পৃক্ত করে কর্মসূচি দিচ্ছি। আমরা তারুণ্যের জাগরণ ঘটিয়ে জনগণের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠিত করব।'

Header Ad
Header Ad

ভারতে মাওবাদী বিদ্রোহীদের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধ, নিহত অন্তত ২৫

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের মধ্যাঞ্চলীয় ছত্তিশগড় রাজ্যে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে মাওবাদী বিদ্রোহীদের মধ্যে তুমুল সংঘর্ষে অন্তত ২৫ জন বিদ্রোহী নিহত হয়েছেন। বুধবার (২১ মে) সকালে রাজ্যের নারায়ণপুর জেলার গভীর জঙ্গলে এই অভিযান চালানো হয়।

পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযানে অংশ নেয় দেশটির বিশেষ কমান্ডো ইউনিট। অভিযানের সময় মাওবাদীরা গুলি ছোড়লে পাল্টা গুলি চালায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এতে ঘটনাস্থলেই বহু বিদ্রোহী নিহত হয়।

ছত্তিশগড় রাজ্য পুলিশের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বিবেকানন্দ সিনহা ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানান, এই সংঘর্ষে অন্তত ২৫ জনেরও বেশি মাওবাদী বিদ্রোহী নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে শীর্ষস্থানীয় নেতারাও থাকতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে, তবে তাদের পরিচয় এখনও নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি।

চীনা বিপ্লবী নেতা মাও সেতুংয়ের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে ১৯৬৭ সালে ভারতে গড়ে ওঠে এই সশস্ত্র মাওবাদী বিদ্রোহ। আদিবাসী ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অধিকার আদায়ের দাবিতে সশস্ত্র সংগ্রামে লিপ্ত এই বিদ্রোহীরা নকশাল নামেও পরিচিত। কয়েক দশক ধরে চলা এই গৃহযুদ্ধে ভারতজুড়ে মাওবাদী, নিরাপত্তা বাহিনী ও সাধারণ নাগরিকসহ প্রায় ১২ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন।

বিশেষ করে ছত্তিশগড়, ঝাড়খণ্ড, উড়িষ্যা, অন্ধ্রপ্রদেশসহ ভারতের খনিজ-সমৃদ্ধ রাজ্যগুলোতে এই বিদ্রোহ দীর্ঘদিন ধরেই সক্রিয়। ২০০০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে মাওবাদী আন্দোলন চরমে পৌঁছায়। তখন প্রায় এক-তৃতীয়াংশ এলাকার নিয়ন্ত্রণ ছিল প্রায় ১৫ থেকে ২০ হাজার সশস্ত্র মাওবাদী যোদ্ধার হাতে।

গত বছর ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এক বক্তব্যে মাওবাদী বিদ্রোহীদের আত্মসমর্পণের আহ্বান জানিয়ে সতর্ক করে দেন যে, তারা আত্মসমর্পণ না করলে সর্বাত্মক অভিযানের মুখোমুখি হতে হবে। একইসঙ্গে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন, ২০২৬ সালের মার্চের মধ্যেই মাওবাদী বিদ্রোহ সম্পূর্ণরূপে দমন করা সম্ভব হবে।

এই সাম্প্রতিক সংঘর্ষ মাওবাদী বিরোধী অভিযানে ভারতের নিরাপত্তা বাহিনীর একটি বড় সাফল্য হিসেবেই দেখা হচ্ছে। তবে সংঘর্ষে হতাহতদের সংখ্যা ও পরিচয় সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য পেতে অপেক্ষা করতে হবে।

সূত্র: এএফপি

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ডিসেম্বরেই নির্বাচন হওয়া উচিত: সেনাপ্রধান
বিনা ভোটে ক্ষমতায় থাকার মজা তারা পেয়ে গেছে: মোনায়েম মুন্না
ভারতে মাওবাদী বিদ্রোহীদের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধ, নিহত অন্তত ২৫
নতুন পররাষ্ট্র সচিব আসাদ আলম সিয়াম
অটোপাসের দাবিতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের ওপর শিক্ষার্থীদের হামলা
২৪ মে বগুড়ায় ছাত্রদল-স্বেচ্ছাসেবক-যুবদলের ‘তারুণ্যের সমাবেশ’
দর্শনায় পুলিশের মরদেহ উদ্ধার, এক মাস পর ৭ সহকর্মীর নামে হত্যা মামলা
কক্সবাজার সৈকতে ফায়ার সার্ভিসকে প্রশিক্ষণ দিল মার্কিন সেনা-বিমান বাহিনী (ভিডিও)
অপসারণ নয়, পররাষ্ট্র সচিব নিজেই সরে যেতে চান: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
এগারো বছরে সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘জলতরঙ্গ’
বুকার পুরস্কার জিতে ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় লেখক বানু মুশতাক
ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যাকাণ্ডে আরও তিনজন গ্রেপ্তার
চামড়া সংরক্ষণে বিনামূল্যে ৩০ হাজার টন লবণ দেবে সরকার: বাণিজ্য উপদেষ্টা
পছন্দের ঠিকাদার কাজ না পাওয়ায় বিশৃঙ্খলা করেছেন ভিপি নুর: ডিএনসিসি
পাকিস্তান সিরিজ থেকে নাম সরিয়ে নিলেন নাহিদ রানা
গাইবান্ধায় একসঙ্গে আওয়ামী লীগপন্থি ৬ ইউপি চেয়ারম্যান আটক
হিলিতে ছেলের বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগ এনে মা-মেয়েকে খুঁটিতে বেঁধে নির্যাতন
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ভোট চুরির মামলা প্রত্যাহার করলেন সেই বিএনপি নেতা
পদত্যাগ করছেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পিও মাহমুদুল, দুর্নীতির অভিযোগ অস্বীকার
বিএনপিপন্থি তিন উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি এনসিপির