বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫ | ৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

গাইবান্ধায় একসঙ্গে আওয়ামী লীগপন্থি ৬ ইউপি চেয়ারম্যান আটক

আটক হওয়া আওয়ামী লীগপন্থি ৬ ইউপি চেয়ারম্যান। ছবি: সংগৃহীত

গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলায় অনুষ্ঠিত আইনশৃঙ্খলা সভা শেষে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগপন্থি ৬ ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যানকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার (২১ মে) দুপুর আড়াইটার দিকে ফুলছড়ি উপজেলা পরিষদ চত্বর থেকে তাদের আটক করা হয়। পরে তাদের সদর থানায় পাঠানো হয়।

আটক ব্যক্তিরা ফুলছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের সক্রিয় সদস্য এবং সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি বা সম্পাদক পদেও রয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্টরা।

আটক হওয়া ইউপি চেয়ারম্যানরা হলেন- কঞ্চিপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান সোহেল রানা শালু, উড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফা কামাল পাশা, গজারিয়া ইউপি চেয়ারম্যান খোরশেদ আলী খান, ফুলছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান আজহারুল হান্নান, ফজলুপুর ইউপি চেয়ারম্যান আনছার আলী মন্ডল ও এরেন্ডাবাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান আকন্দ।

আটক হওয়া আওয়ামী লীগপন্থি ৬ ইউপি চেয়ারম্যান। ছবি: সংগৃহীত

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ফুলছড়ি উপজেলা পরিষদে এদিন নিয়মিত আইনশৃঙ্খলা সভা অনুষ্ঠিত হচ্ছিল। সভায় উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের জনপ্রতিনিধিরা অংশ নেন, যাদের অনেকেই আওয়ামী লীগের পদচ্যুত বা নিষিদ্ধ ঘরানার নেতা হিসেবে পরিচিত। এদের বিরুদ্ধে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ, বহিষ্কার ও নানা অনিয়মের অভিযোগ ছিল পূর্ব থেকেই।

নিষিদ্ধ ঘরানার নেতাদের অংশগ্রহণ নিয়ে সভার বাইরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। বিএনপি ও বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মীরা সভাস্থলের আশপাশে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন। তারা ইউপি চেয়ারম্যানদের গ্রেপ্তারের দাবি তোলেন এবং ‘দুর্নীতিবাজ চেয়ারম্যানদের গ্রেফতার করো’, ‘অযোগ্যদের জবাবদিহির আওতায় আনো’—এমন স্লোগান দেন।

সভা শেষে উত্তেজিত জনতা ইউপি চেয়ারম্যানদের কিছু সময় অবরুদ্ধ করে রাখেন বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ফুলছড়ি থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় এবং ছয় ইউপি চেয়ারম্যানকে আটক করে। পরে তাদের গাইবান্ধা সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে গাইবান্ধা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীনুল ইসলাম তালুকদার বলেন, “আটক ইউপি চেয়ারম্যানদের সদর থানায় আনা হয়েছে। এখন ফুলছড়ি থানার ওসির সঙ্গে আলোচনা করে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

 

Header Ad
Header Ad

ডিসেম্বরেই নির্বাচন হওয়া উচিত: সেনাপ্রধান

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান আবারও জানিয়েছেন, নির্বাচন নিয়ে তার অবস্থান পূর্বের মতোই রয়েছে এবং তিনি মনে করেন, নির্বাচন ডিসেম্বরেই অনুষ্ঠিত হওয়া উচিত।

বুধবার (২১ মে) ঢাকা সেনানিবাসে অনুষ্ঠিত ‘অফিসার্স অ্যাড্রেস’ অনুষ্ঠানে এই বক্তব্য দেন সেনাপ্রধান। অনুষ্ঠানে ঢাকায় কর্মরত সেনা কর্মকর্তারা সরাসরি উপস্থিত ছিলেন এবং ঢাকার বাইরে থাকা কর্মকর্তারা ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।

অনুষ্ঠানে জেনারেল ওয়াকার বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কখনোই এমন কোনো কার্যক্রমে জড়াবে না, যা দেশের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে। তিনি জানান, সেনাবাহিনী বর্তমানে অন্তর্বর্তী সরকারকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করছে এবং ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত থাকবে।

তিনি ঈদুল আজহার প্রেক্ষাপটে বলেন, মানুষ যেন নিরাপদে ঈদ উদযাপন করতে পারে, সে জন্য সবার সহযোগিতা প্রয়োজন। সেনাবাহিনীর সদস্যদের নিরপেক্ষ থাকার নির্দেশ দিয়ে তিনি বলেন, রাজনৈতিক সরকার দায়িত্ব নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেনাবাহিনীকে ব্যারাকে ফিরে যেতে হবে। তা না হলে দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দুর্বল হয়ে পড়তে পারে, যা আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক অনিশ্চয়তার প্রেক্ষাপটে মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ।

তিনি আরও বলেন, গত ৫ আগস্ট থেকে সেনাবাহিনী বিভিন্ন ইতিবাচক উদ্যোগ নিলেও কিছু মহল বাহিনীকে অন্যায্যভাবে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করছে। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী যেন এই পরিস্থিতির সুযোগ না নিতে পারে, সে ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান সেনাপ্রধান।

অনুষ্ঠানে বিভিন্ন প্রশ্নোত্তর পর্বে সেনাপ্রধান বলেন, মানবিক করিডর ইস্যুতে জাতীয় স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। তিনি রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের প্রসঙ্গও যুক্ত করে বলেন, এই বিষয়ে যেকোনো পদক্ষেপ রাজনৈতিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে গ্রহণ করা উচিত।

চট্টগ্রাম বন্দর ইস্যুতে তিনি বলেন, স্থানীয় জনগণ ও রাজনৈতিক নেতাদের মতামতের ভিত্তিতে এবং রাজনৈতিক সরকারের মাধ্যমেই এমন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।

অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার কার্যক্রম এবং জাতিসংঘের তথ্য অনুসন্ধান প্রতিবেদন সংক্রান্ত প্রশ্নে জেনারেল ওয়াকার বলেন, এসব বিষয়ে তাকে কিছু জানানো হয়নি এবং কোনো পরামর্শ বা আলোচনাও হয়নি।

এই বক্তব্যের মাধ্যমে সেনাপ্রধান তার নিরপেক্ষ অবস্থান এবং পেশাদারিত্ব পুনর্ব্যক্ত করেন। একইসঙ্গে তিনি নির্বাচনী সময়সীমা, অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা ও জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষায় সেনাবাহিনীর অবস্থান স্পষ্ট করেন।

Header Ad
Header Ad

বিনা ভোটে ক্ষমতায় থাকার মজা তারা পেয়ে গেছে: মোনায়েম মুন্না

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

যুবদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না বলেছেন, ‘বর্তমান অন্তবর্তী সরকার জনগণকে কোনো তোয়াক্কাই করছে না। বিনা ভোটে ক্ষমতায় থাকার মজা তারা পেয়ে গেছে। নির্বাচনকে তারা ডিনাই (অস্বীকার) করছে। আমরা তারুণ্যের জাগরণ ঘটিয়ে জনগণের ভোটের অধিকারকে প্রতিষ্ঠিত করব।’

বুধবার (২১ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে নওগাঁর একটি রেস্টুরেন্টে মিলনায়তনে দলীয় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

সভায় অন্যদের মধ্যে যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সদস্য ও রাজশাহী বিভাগীয় সহ-সমন্বয়ক মাহমুদুল সালেহীন, নওগাঁ জেলা যুবদলের আহবায়ক মাসুদ হায়দার টিপু, সদস্য সচিব রুহুল আমিন মুক্তার, যুগ্ন আহবায়ক এ কে এম রওশন উল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

সভায় নওগাঁ জেলা যুবদলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

আগামী শুক্রবার ও শনিবার রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের সমন্বয়ে বগুড়ায় আয়োজিত 'তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশ' সফল করার লক্ষ্যে পর্যবেক্ষণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোনায়েম মুন্না বলেন, ‘আমাদের নেতা তারেক রহমান বলেছিলেন বাংলাদেশ যাবে কোন পথে, ফয়সালা হবে রাজপথে। আমরা এখনও রাজপথেই আছি। জনগণের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে না দেওয়া পর্যন্ত আমাদের এই লড়াই অব্যাহত থাকবে। বর্তমান যে অন্তর্বর্তী সরকার তাদের কথা এবং কাজে কোনো মিল নাই। তারা রাষ্ট্র এবং জনগণকে কোনো তোয়াক্কাই করছে না।'

যুবলের সভাপতি বলেন, 'বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচন না করে ক্ষমতায় থাকলে চায়। মনে হচ্ছে বিনা ভোটে ক্ষমতায় থাকার মজা তারা পেয়ে গেছে। নির্বাচনকে তারা ডিনাই করছে। ভোটাধিকার মানুষের সাংবিধানিক অধিকার। এই ভোটাধিকারের প্রয়োগ তো নির্বাচনের মাধ্যমেই করবে। আমার মনে হয় নির্বাচনের দাবিতে আমাদের রাজপথে নামতে হবে। সুতরাং আমরা তরুণদের সম্পৃক্ত করে কর্মসূচি দিচ্ছি। আমরা তারুণ্যের জাগরণ ঘটিয়ে জনগণের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠিত করব।'

Header Ad
Header Ad

ভারতে মাওবাদী বিদ্রোহীদের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধ, নিহত অন্তত ২৫

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের মধ্যাঞ্চলীয় ছত্তিশগড় রাজ্যে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে মাওবাদী বিদ্রোহীদের মধ্যে তুমুল সংঘর্ষে অন্তত ২৫ জন বিদ্রোহী নিহত হয়েছেন। বুধবার (২১ মে) সকালে রাজ্যের নারায়ণপুর জেলার গভীর জঙ্গলে এই অভিযান চালানো হয়।

পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযানে অংশ নেয় দেশটির বিশেষ কমান্ডো ইউনিট। অভিযানের সময় মাওবাদীরা গুলি ছোড়লে পাল্টা গুলি চালায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এতে ঘটনাস্থলেই বহু বিদ্রোহী নিহত হয়।

ছত্তিশগড় রাজ্য পুলিশের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বিবেকানন্দ সিনহা ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানান, এই সংঘর্ষে অন্তত ২৫ জনেরও বেশি মাওবাদী বিদ্রোহী নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে শীর্ষস্থানীয় নেতারাও থাকতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে, তবে তাদের পরিচয় এখনও নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি।

চীনা বিপ্লবী নেতা মাও সেতুংয়ের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে ১৯৬৭ সালে ভারতে গড়ে ওঠে এই সশস্ত্র মাওবাদী বিদ্রোহ। আদিবাসী ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অধিকার আদায়ের দাবিতে সশস্ত্র সংগ্রামে লিপ্ত এই বিদ্রোহীরা নকশাল নামেও পরিচিত। কয়েক দশক ধরে চলা এই গৃহযুদ্ধে ভারতজুড়ে মাওবাদী, নিরাপত্তা বাহিনী ও সাধারণ নাগরিকসহ প্রায় ১২ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন।

বিশেষ করে ছত্তিশগড়, ঝাড়খণ্ড, উড়িষ্যা, অন্ধ্রপ্রদেশসহ ভারতের খনিজ-সমৃদ্ধ রাজ্যগুলোতে এই বিদ্রোহ দীর্ঘদিন ধরেই সক্রিয়। ২০০০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে মাওবাদী আন্দোলন চরমে পৌঁছায়। তখন প্রায় এক-তৃতীয়াংশ এলাকার নিয়ন্ত্রণ ছিল প্রায় ১৫ থেকে ২০ হাজার সশস্ত্র মাওবাদী যোদ্ধার হাতে।

গত বছর ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এক বক্তব্যে মাওবাদী বিদ্রোহীদের আত্মসমর্পণের আহ্বান জানিয়ে সতর্ক করে দেন যে, তারা আত্মসমর্পণ না করলে সর্বাত্মক অভিযানের মুখোমুখি হতে হবে। একইসঙ্গে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন, ২০২৬ সালের মার্চের মধ্যেই মাওবাদী বিদ্রোহ সম্পূর্ণরূপে দমন করা সম্ভব হবে।

এই সাম্প্রতিক সংঘর্ষ মাওবাদী বিরোধী অভিযানে ভারতের নিরাপত্তা বাহিনীর একটি বড় সাফল্য হিসেবেই দেখা হচ্ছে। তবে সংঘর্ষে হতাহতদের সংখ্যা ও পরিচয় সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য পেতে অপেক্ষা করতে হবে।

সূত্র: এএফপি

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ডিসেম্বরেই নির্বাচন হওয়া উচিত: সেনাপ্রধান
বিনা ভোটে ক্ষমতায় থাকার মজা তারা পেয়ে গেছে: মোনায়েম মুন্না
ভারতে মাওবাদী বিদ্রোহীদের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধ, নিহত অন্তত ২৫
নতুন পররাষ্ট্র সচিব আসাদ আলম সিয়াম
অটোপাসের দাবিতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের ওপর শিক্ষার্থীদের হামলা
২৪ মে বগুড়ায় ছাত্রদল-স্বেচ্ছাসেবক-যুবদলের ‘তারুণ্যের সমাবেশ’
দর্শনায় পুলিশের মরদেহ উদ্ধার, এক মাস পর ৭ সহকর্মীর নামে হত্যা মামলা
কক্সবাজার সৈকতে ফায়ার সার্ভিসকে প্রশিক্ষণ দিল মার্কিন সেনা-বিমান বাহিনী (ভিডিও)
অপসারণ নয়, পররাষ্ট্র সচিব নিজেই সরে যেতে চান: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
এগারো বছরে সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘জলতরঙ্গ’
বুকার পুরস্কার জিতে ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় লেখক বানু মুশতাক
ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যাকাণ্ডে আরও তিনজন গ্রেপ্তার
চামড়া সংরক্ষণে বিনামূল্যে ৩০ হাজার টন লবণ দেবে সরকার: বাণিজ্য উপদেষ্টা
পছন্দের ঠিকাদার কাজ না পাওয়ায় বিশৃঙ্খলা করেছেন ভিপি নুর: ডিএনসিসি
পাকিস্তান সিরিজ থেকে নাম সরিয়ে নিলেন নাহিদ রানা
গাইবান্ধায় একসঙ্গে আওয়ামী লীগপন্থি ৬ ইউপি চেয়ারম্যান আটক
হিলিতে ছেলের বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগ এনে মা-মেয়েকে খুঁটিতে বেঁধে নির্যাতন
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ভোট চুরির মামলা প্রত্যাহার করলেন সেই বিএনপি নেতা
পদত্যাগ করছেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পিও মাহমুদুল, দুর্নীতির অভিযোগ অস্বীকার
বিএনপিপন্থি তিন উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি এনসিপির