রবিবার, ৫ মে ২০২৪ | ২১ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় : খাবারের মান বাড়েনি, দাম বেড়েছে

লেখা ও ছবি : আসাদুল্লাহ গালিব
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থানের ভাসমান খাবারের দোকানগুলোর মালিকেরা ইচ্ছেমতো, লাগামহীনভাবে দাম বাড়িয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন ছাত্র, ছাত্রীরা।

সরেজমিনে এই প্রতিবেদক বিশ্ববিদ্যালয়ের টুকিটাকি চত্বর, সিলসিলা, স্টেশন বাজার ও জিয়া হলের সামনের দোকানগুলো ঘুরে খাবারের দামের তারতম্য জেনেছেন। এতে সাধারণ ছাত্র, ছাত্রীরা ভোগান্তিতে পড়েছেন বলে তার কাছে অভিযোগ করেছেন। তারা আরো অভিযোগ করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এই বিষয়ে এখনো কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেননি। আর কোনো খাবারেরই মান বাড়েনি দাম বাড়ার পরেও।

টুকিটাকি চত্বরের বিভিন্ন দোকানে ভাতের প্লেটের দাম ১৫ টাকা। বটতলার মিজানের দোকানে ১০ টাকা। টুকিটাকিতে দুটি পরটা আর এক প্লেট ভাজির দাম ২৪ টাকা। জিয়া হলের বাবুর দোকানে একই খাবারের দাম ১৫ টাকা। বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরের স্টেশন বাজারে সিস্টেম মিল ২৫ টাকা, পাঁচ পদের সবজি দেওয়া হয়। তবে টুকিটাকিতে এই সিস্টেম ভাজিই আরো অনেক কম ভালো মানের খাবারে পাতলা ডাল, এক টুকরো বেগুন ভাজি আর আলু ভাজির পদে ৩৫ টাকা রাখা হয়। সিলসিলাতে এক প্লেট ভাতের দাম ১৫, অন্য জায়গাতে ১০ টাকা।

স্টেশন বাজার, জিয়া হলের সামনের দোকানগুলোতে একটি পুরি ও চপের দাম পাঁচ। সিলসলিা ও টুকিটাকিতে আট টাকা। কটি দোকানে খিুঁচড়ি মেলে ২০টা প্লেটে। তবে পরিমাণে খুব কম থাকে। এই যে দামের তারতম্য তাতে কোনো বিকার নেই প্রশাসনের। মান বাড়েনি কোথাও। তবে খাবার কিনে খাওয়ার সময় ছাত্র, ছাত্রী ও দোকানদার, কর্মচারীদের মধ্যে নিয়মিত ঝগড়া হচ্ছে।

ছাত্রদের পক্ষ থেকে মতামত চাইতে গেলে আইনের তৌফিক বলেছেন, ‘আমাদের ক্যাম্পাসের টুকিটাকি চত্বরের খাবারের দাম অন্যান্য জায়গার চেয়ে বেশি। এই জায়গা ও সিরাজি ভবনের সামনের দোকানদাররা বলেছেন, খাবারের জন্য উপকরণগুলোর দাম বড়েছে। তবে আমাদের মতে, তারা দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির ফায়দা লুটেছেন। আর বিশ্ববিদ্যালয় কোথাও কোনো খাবারের জন্য নির্ধারিত মূল্য তালিকা প্রদান করেননি। ফলে এই দাম বাড়া ও সেভাবে টাকা আদায় চলছে।’

‘আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কোথাও কোনো মনিটরিং বা নজরদারির ব্যবস্থা চালু করেননি’-এই অভিযোগ করেছেন গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতার ছাত্র আশিকুল ইসলাম ধ্রুব। তিনি আরো বলেছেন, ‘অধ্যাপকরা নিয়মিত প্রশাসনিকভাবে দোকানগগুলোতে মনিটরিং ব্যবস্থা চালু করতে দাম যেমন কমতো, তেমনি খাবারগুলোর মানও অনেক ভালো হতো। আমাদের সব কষ্ট দূর হতো।’

তাদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গিয়েছে, একবেলা ভালো ভাবে খেতে গেলে একজন ছাত্র ও ছাত্রীর ৫০ থেকে ৬০ টাকা খরচ হয়। মাসে ১৫শ টাকা। তিনবেলা থেকে সাড়ে চার হাজার টাকা অন্তত দিতে হয় তাকে। এটি কোনোভাবেই সম্ভব হয় না কোনো ছাত্র, ছাত্রীর জন্য। ধ্রুব আরো জানিয়েছেন, ‌‘আমাদের কারো পরিবারেরই মাসের আয় বাড়েনি। রাজশাহীতে আয়ের অবস্থা ভালো নয়। ফলে আমাদের প্রায় সব ছাত্র, ছাত্রীরই বাড়তি কোনো রোজগার নেই।’

বিভিন্ন জায়গার দোকানদারদের সঙ্গে কথা বললে তারা হোটেল মালিক থেকে খুচরো দোকানদার পযন্ত একটি কথাই বলেছেন, আমরা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র ভর্তির সময়ে প্রদান করা খাবারের তালিকার নির্ধারিত দামে খাবার বিক্রি করছি। অনেকে জানিয়েছেন, তারা এই তালিকার চেয়েও কম দামে খাবার বিক্রি করছেন। রুটি ও পুরির দাম বাড়ানো হয়েছে বলেছেন। এর কারণ হলো বাজারে তেল, গ্যাসের মতো অন্যান্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বেড়েছে। ফলে তারা দুই একটি টাকা করে খাবারের আইটেমপ্রতি দাম বাড়িয়েছেন জানিয়েছেন। তারা অঙ্গীকার করেছেন সবাই, বাজারে আমাদের ব্যবসা পণ্যগুলোর দাম কমলে আমরা কম দাম রাখবো। বাড়লে সেভাবে ছাত্র, ছাত্রীদের কাছ থেকে দাম বেশি রাখতে হয়।

কনজ্যুমার ইয়ুথ নামের ভোক্তাদের তরুণ সংঘের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি জেড এম. তৌহিদুর নূর প্রীতম বলেছেন, ‘আমরা এই বিষয়ে কাজ করে চলেছি। আমাদের প্রক্টর অধ্যাপক ড. আসাবুল হকের সঙ্গে দেখা করেছি। স্যারকে লিখিতভাবে আমাদের পাঁচদফা দাবী জানিয়েছি। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচায প্রশাসন অধ্যাপক ড. সুলতান-উল-ইসলামের সঙ্গে দেখা করবো। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে যেসব দোকান পরিচালিত হচ্ছে প্রশাসনের মাধ্যমে সেগুলোতে খাবারের মূল্য তালিকা সংযোজন ও সমন্বয়ের জন্য কাজ কবর। তাকে গিয়ে আমাদের প্রস্তাব জানাবো। কনজ্যুমার ইয়ুথ আশা করে, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের খাবারের অনিয়ন্ত্রিত দামগুলো কমানো ও খাবারের মান বাড়াতে প্রশাসন শীঘ্রই কাজ শুরু করবেন।’

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. আসাবুল হক তার ক্যাম্পাসের ভাসমান দোকানগুলোতে খাবারের দামের হেরফের ও বাড়া নিয়ে বলেছেন, ‘এটি আমাদের নজরে আছে। প্রক্টরিয়াল বডি এর মধ্যে স্টেট দপ্তরকে পদক্ষেপ নিতে অনুরোধ করেছে। খুব দ্রুত দোকানগুলোতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের খাদ্য তালিকা প্রয়োগ ও টাঙানোর নির্দেশ দেওয়া হবে। এরপরও খাবারের দাম কেউ বাড়ালে, খারাপ খাওয়ালে আমরা তুলে দেব, ব্যবস্থা নেব।’

ওএস।

 

Header Ad

মিল্টন সমাদ্দারের মানবিকতার আড়ালে প্রতারণা, যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন

ছবি: সংগৃহীত

হবিগঞ্জ-৪ (চুনারুঘাট-মাধবপুর) থেকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নানা অনিয়মের প্রতিবাদ ও মানবিক স্টোরি তুলে ধরে ব্যাপক আলোচনায় আসেন এই সংসদ সদস্য।

বর্তমানে এমপি হলেও আগের মতো নানা ইস্যুতে আওয়াজ তুলেন ব্যারিস্টার সুমন। সেই ধারাবাহিকতায় মানবিকতার আড়ালে ভয়ংকর প্রতারক মিল্টন সমাদ্দারকে নিয়ে গণমাধ্যমে কথা বলেছেন তিনি।

মিল্টন সমাদ্দার মানবিক কাজ দিয়ে জনপ্রিয় হয়েছিলেন। বর্তমানে তার মানবিক কাজগুলোকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে, এ বিষয়ে কী বলবেন? জবাবে ব্যারিস্টার সুমন বলেন, একটা বিষয় আমাদের মনে রাখা উচিৎ, যারা মানবিক কাজ করে মুখ দিয়ে নয়, হৃদয় দিয়ে করে। মুখ দিয়ে মানবিক কাজ করলে নানা প্রশ্নবিদ্ধ হবে কিন্তু হৃদয় থেকে করলে তাকে কেউ আটকাতে পারবে না।

মানবিক কাজগুলো প্রশ্নবিদ্ধ হলে সমাজে কী নীতিবাচক প্রভাব ফেলে না? এমন প্রশ্নের জবাবে এই সংসদ সদস্য বলেন, সমাজে নীতিবাচক প্রভাব ফেলতে ফেলতে এই পর্যায়ে আমরা দাঁড়িয়েছি। আর পেছনের যাওয়ার সুযোগ নেই, সামনের দিকে যেতে হবে। আমরা নষ্ট হওয়ার শেষ পেরিয়ে গেছি। এর থেকে বেশি নষ্ট হওয়ার সুযোগ নেই।

প্রসঙ্গত, দুস্থ, অসহায় ব্যক্তিদের আশ্রয় ও সাহায্যের মতো মানবিক কাজের কারণে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পরিচিত পান মিল্টন সমাদ্দার।

সম্প্রতি গণমাধ্যমে এসব কাজের আড়ালে তার নানা অন্যায়-অনিয়মের অভিযোগ সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। এরপর বুধবার এই মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেফতার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

তার বিরুদ্ধে ডেথ সার্টিফিকেট জালিয়াতি, মানবপাচার, আশ্রয় দেওয়া অসহায়, দুস্থ ব্যক্তিদের মৃত্যুর পর তাদের কিডনি বিক্রি, জমি দখলসহ নানা অভিযোগ উঠেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের মুখোশ উন্মোচন হয়েছে: ইরান

ছবি: সংগৃহীত

চলমান ছাত্র বিক্ষোভে দমন-পীড়ন ও ধরপাকড়ের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের মুখ থেকে ভণ্ডামির মুখোশ সরে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নাসের কানানি। শুক্রবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স বার্তায় এই মন্তব্য করেন তিনি। খবর ইরানি গণমাধ্যম ইরনার

যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভ দমন প্রসঙ্গে কানানি বলেছেন, বাকস্বাধীনতা ও মানবাধিকারের মিথ্যা রক্ষকদের মুখ থেকে ভণ্ডামির মুখোশ সরে গেছে। তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনপন্থি ছাত্রদের শান্তিপূর্ণ সমাবেশ ঠেকাতে দমন-পীড়নকে ন্যায্যতা দেওয়ার জন্য সত্যকে বিকৃত করে শিক্ষার্থী ও একাডেমিক কর্মীদের প্রকৃত ক্ষোভ ও তাদের প্রতিবাদকে ইহুদিবিদ্বেষ হিসাবে বর্ণনা করছে মার্কিন সরকার।

গত কয়েক সপ্তাহ ধরে গাজা উপত্যকায় ইসরাইলের হামলার প্রতিবাদে যুক্তরাষ্ট্রের কয়েক ডজন বিশ্ববিদ্যালয় উত্তাল। বিভিন্ন কর্মসূচির পাশাপাশি ক্যাম্পাসে তাঁবু টানিয়ে অবস্থান করছেন শিক্ষার্থীরা। এর জেরে ক্লাস-পরীক্ষা বাতিল করেছে কর্তৃপক্ষ। সে সঙ্গে ক্যাম্পাসে পুলিশ ডাকতেও বিন্দুমাত্র পিছপা হননি তারা।

এমনকি পুলিশ এসে শান্তিপূর্ণ শিক্ষার্থীদের ওপর চড়াও হয়েছে। গ্রেফতার করেছে দুই হাজারের বেশি শিক্ষার্থীকে। তবে এতকিছু করেও শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দমাতে পারেনি বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা পুলিশ প্রশাসন। উলটো তা আরও বিশ্ববিদ্যালয়ে ছড়িয়ে পড়েছে। এমনকি মার্কিন শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ ছাড়িয়ে এখন বৈশ্বিক রূপ ধারণ করেছে।

নিজের মান ইজ্জত রক্ষা করুন, মন্ত্রী-এমপিদের প্রতি ইসি রাশেদা

ছবি: সংগৃহীত

নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা বলেছেন, যেকোন মূল্যে উপজেলা নির্বাচন হবে প্রভাবমুক্ত। সরকারের দায়িত্বে নিয়োজিত প্রভাবশালীরা এই নির্বাচনে প্রভাব খাটালে কমিশন প্রয়োজনে তাদের বিরুদ্ধে বিধিবিধান অন্যুায়ী ব্যবস্থা নিবে।

শনিবার দুপুরে রাজশাহী জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে রাজশাহীর চার জেলার প্রতিদ্ব›দ্বী প্রার্থী ও নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাশেদা সুলতানা একথা বলেন।

রাশেদা সুলতানা বলেন, আমরা লক্ষ্য করছি পছন্দের প্রার্থী পক্ষে নেক দৃষ্টি দিয়ে সরকারের অতি সুবিধাভোগি কিছু ব্যক্তিরা (মন্ত্রী-এমপি) এ নির্বাচনে প্রভাব খানাটোর চেষ্টা করছেন। ওই সমস্ত পদে যারা আছেন তাদের প্রতি অনুরোধ করবো- দয়া করে আপনারা আপনাদের জায়গায় থাকেন। আপনি এলাকার ভোটার আপনি আসবেন ভোট দিবেন চলে যাবেন। আপনি যে পর্যায়ে আছেন- আপনি আপনার মান ইজ্জত রক্ষা করবেন। আপনার ইজ্জত আপনি যদি রক্ষা না করেন তাহলে কিন্তু যে কোন মুহুর্তে বিপর্যয় ঘটে যেতে পারে। এর দায় কিন্তু আমরা নিব না। আপনাই সেটা বহন করবেন। আপনারা নিজের মর্যাদায় আসিন থেকে দ্বায়ীত্ব পালন করবেন।

প্রার্থীদের উদ্দেশ্যে ইসি রাশেদা সুলতানা আরও বলেন, ভোটারবিহীন নির্বাচনের সৌন্দর্য নেই, গ্রহনযোগ্যতা নেই, আনন্দও নেই। ১০ শতাংশ ভোট পেয়ে যেতা আর ৮০ শতাংশ ভোট পেয়ে জেতার মধ্যে প্রার্থক্য আপনারাই বুঝতে পারবেন। তাই আপনার চিন্ত করেন, পরিবেশ নষ্ট করে ১০ শতাংশ ভোটে জিততে চান ভোটার না এনে; ৮০ শতাংশ ভোটে জিততে চান। আপনাদের উপর এই ভারটা ছেড়ে দিলাম সিদ্ধান্ত নেয়ার।

ইসি বলেন, ভোটের দিন কোন রকম উশৃঙখলতা, বিশৃঙখলাতা, সহিংস আচরণ, ভোট কেন্দ্র দখল করার মত কোন দুঃসাহস করবেন না। আপনার অবৈধভাবে যে ব্যালটই রাখেন না কেন আমাদের কাছে তথ্য গেলে প্রমান পেলে সেই ভোট বাতিল করে দিব যেকোন মুহুর্তে। আর অসাধুচারণ করেন, আচরন বিধি ভঙ্গ করেন আমরা কিন্তু নির্বাচনের মুহুর্তেও প্রার্থীতা বাতিল করে দিব। ভোটের দিন যে কোন নৈরাজ্য মূলক আচরণ করলে আমরা কিন্তু নির্বাচন স্থগিত করবো, নির্বাচন বাতিল করবো, প্রার্থীতা বাতিল করবো।

তিনি আরও বলেন, গনতন্ত্রের মূল ভিত্তি হচ্ছে নির্বাচন। তাই নির্বাচন যাতে সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ হয় সেজন্য নির্বাচন কমিশন কাজ করে যাচ্ছে। জনগনের মনে যেন গেঁথে থাকে এমন একটি নির্বাচন হবে এবার। তাই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা কমিশন চায় না।

নির্বাচনে নিয়োজিত কর্মকর্তাদের উদেশ্যে রাশেদা সুলতানা বলেন, কোন প্রার্থী জিতল কোন প্রার্থী জিতল না এ নিয়ে ইসির কোন মাথা বেথা নেই। নির্বাচন কমিশনের একটি নির্দেশনা, আপনার সব প্রার্থীকে সমান চোখে দেখবেন, নিরপেক্ষতার সাথে দেখবেন, যে হাঙ্গামা করবে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিবেন। তবে কমিশনার নির্দেশনা যিনি প্রতি পালন করবেন না তার দায়দায়িত্বও তিনি নিবেন। আপনাদের কৃতকর্মের দায় কমিশন বহন করবে না।

রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ ও জয়পুরহাটের উপজেলার প্রতিদ্ব›দ্বী প্রার্থী ও কর্মকর্তাদের নিয়ে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি আনিসুর রহমান, রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার বিপ্লব বিজয় তালুকদার, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন। সভায় সভাপতিত্ব করেন বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর।

সর্বশেষ সংবাদ

মিল্টন সমাদ্দারের মানবিকতার আড়ালে প্রতারণা, যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
যুক্তরাষ্ট্রের মুখোশ উন্মোচন হয়েছে: ইরান
নিজের মান ইজ্জত রক্ষা করুন, মন্ত্রী-এমপিদের প্রতি ইসি রাশেদা
উদ্যোক্তারাই দেশের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক অগ্রগতির কাণ্ডারী : স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
টানা ৬ দিন হতে পারে ঝড়বৃষ্টি জানাল আবহাওয়া অফিস
সেই ভাইরাল নেতা পাকিস্তান জামায়াতের আমির নির্বাচিত
টানা ৮ দফা কমার পর বাড়ল স্বর্ণের দাম
দিয়াবাড়ির লেক থেকে ২ শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীবাসীর জন্য সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস
মক্কায় প্রবেশে আজ থেকে কঠোর বিধি-নিষেধ
‘দাদাসাহেব ফালকে’ পুরস্কার জিতলেন মিথিলা
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো বগুড়ার আলু ঘাঁটি উৎসব
টাঙ্গাইলে পাগলা কুকুরের কামড়ে শিশুসহ ২২ জন আহত
১৭ রোগীকে হত্যার দায়ে মার্কিন নার্সের ৭৬০ বছর কারাদণ্ড
স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবিতে ছাত্রলীগের কর্মসূচি ঘোষণা
দুবাইয়ের ‘গোল্ডেন ভিসা’ পেলেন শাকিব খান
সুন্দরবনের গহীনে ভয়াবহ আগুন, ছড়িয়েছে দুই কিলোমিটার এলাকাজুড়ে
স্কুলে দেরি করে আসায় শিক্ষিকাকে ঘুষি মারলেন অধ্যক্ষ
আইপিএলের প্লে অফের দৌড়ে এগিয়ে কারা?
আবারও বাংলাদেশে প্রবেশ করল মিয়ানমারের ৪০ বিজিপি সদস্য