শনিবার, ৪ মে ২০২৪ | ২১ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

ডিএসইতে কমেছে সূচক ও লেনদেন

দেশের বড় পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। এ ছাড়া টাকার অংকে কমেছে লেনদেনও। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) একই পতনের চিত্রে লেনদেন শেষ হয়েছে।

বুধবার (২৪ আগস্ট) ডিএসই ও সিএসই ওয়েবসাইট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ডিএসইতে ১ হাজার ১৩৩ কোটি ৭১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিন থেকে ৩৫৩ কোটি ৭২ লাখ টাকা কম। গতকাল ডিএসইতে ১ হাজার ৪৮৭ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল।

বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, ডিএসই প্রধান বা ডিএসইএক্স সূচক ৩৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৬ হাজার ২৮০ পয়েন্টে।

অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইএস বা শরিয়াহ সূচক ৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৩৭৯ পয়েন্টে। ডিএস৩০ সূচক ২১ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২৪৩ পয়েন্টে।

আজ ডিএসইতে ৩৮০টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৭১টির, কমেছে ২১৫টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ৯৪টির।

অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। আজ সিএসই সার্বিক সূচক সিএসপিআই ৭৮ পয়েন্ট কমেছে। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৮ কোটি ৮৫ লাখ টাকার শেয়ার।

টিটি/

Header Ad

একজন টেনিস খেলোয়াড় তৈরি করব, যার জন্য দেশবাসী গর্ববোধ করবে: নৌপ্রতিমন্ত্রী

সভায় সভাপতির বক্তৃতায় বক্তব্য রাখছেন নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী এবং বাংলাদেশ টেনিস ফেডারেশনের সভাপতি খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

আগে অভিজাত পরিবার ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা টেনিস খেলতো। এখন আর সেরকম জৌলুস নেই। একজন টেনিস খেলোয়াড় ১০০ জনকে পথ দেখাবে। ফেডারেশন ও কাউন্সিলররা মিলে খেলোয়াড় তৈরি করবেন। এমন একজন টেনিস খেলোয়াড় তৈরি করব, যার জন্য দেশবাসী গর্ববোধ করবে।

শনিবার (৪ মে) ঢাকায় বিজয়নগরস্থ হোটেল ৭১এ বাংলাদেশ টেনিস ফেডারেশনের বার্ষিক সাধারণ সভায় সভাপতির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী এবং বাংলাদেশ টেনিস ফেডারেশনের সভাপতি খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।

তিনি বলেন, ফুটবল খেলোয়াড়রা একসময় উন্মাদনা তৈরি করেছিল। সেই উন্মাদনা আমাদেরকে মাঠে নিয়ে যেত। আমরা বয়স ভিত্তিক টেনিস খেলাকে গুরুত্ব দিয়েছি। সাধারণকে টেনিস মাঠে নিয়ে আসার জন্য চেষ্টা করছি। উপজেলা পর্যায়ে টেনিস খেলা চলে গেছে। টেনিসের প্রতি মানুষের আগ্রহ আছে। প্রচারণার সেই জায়গাটাই নিয়ে যেতে চাই। টেনিসের প্রতি যাদের প্রেম, ভালবাসা আছে তাদেরকে আগামীতে নির্বাচিত করবেন। ফেডারেশন ও কাউন্সিলররা মিলে খেলোয়াড় তৈরি করবেন।

খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, টেনিস ফেডারেশনকে জবাবদিহিতার জায়গায় রাখতে চাই। সীমাবদ্ধতা আছে। সেগুলো দূর করে টেনিসকে এগিয়ে নিতে চাই।

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া ক্ষেত্রে থেকে আমরা দূরে সরে যাচ্ছি। মানব কাঠামো তৈরি হচ্ছে না। এগিয়ে যাওয়ার জন্য ক্রীড়া ও সংস্কৃতি চর্চা প্রয়োজন। প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা সংস্কৃতি ও ক্রীড়াকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য কাজ করছেন। ক্রিকেটে ওডিআই ও টেস্ট স্ট্যাটাস তার সময় এসেছে। ক্রিকেট এখন সমীহ জাগানো বিষয়। প্রধানমন্ত্রীর নিকট আমরা কৃতজ্ঞ। তিনি শেখ জামাল জাতীয় টেনিস কমপ্লেক্স আধুনিক করে দিয়েছেন।

সভায় ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ মোহাম্মদ হায়দার সাধারণ সম্পাদকের এবং কোষাধ্যক্ষ খালেদ আহমেদ সালাহউদ্দিন কোষাধ্যক্ষ এর রিপোর্ট পেশ করেন।

বাজারে আসছে মেসির হাইড্রেশন পানীয়

ছবি: সংগৃহীত

বিশ্ব ফুটবলের জাদুকর আর্জেনটাইন তারকা ফুটবলার লিওনেল মেসি। মেসির যাদুকরী ফুটবলে বুঁদ হয়ে থাকেন ভক্তরাও। তবে ফুটবলের বাইরেও লিওর আছে ভিন্ন এক জগৎ। মাঠের ফুটবলের সাথে ব্যবসা বাণিজ্যের দুনিয়াতেও সাফল্যের সাথে বিচরণ করছেন এই কিংবদন্তি।

২০২২ সালে কাপড়ের ব্যবসা চালু করেছিলেন মেসি। এরপর গেল মার্চে বাজারে নতুন হাইড্রেশন পানীয় আনার ঘোষণা দেন মেসি। সম্প্রতি সামাজিক মাধ্যম ইনস্টাগ্রামে নিজের একাউন্টে একটি ভিডিও পোস্ট করেন আর্জেন্টাইন তারকা। ওই ভিডিওতে দেখা যায়, স্ত্রী আন্তোনেল্লা রোকুজ্জো ও বেশকিছু কর্মকর্তাদের নিয়ে কারখানা পরিদর্শন করছেন মেসি। নতুন ব্রান্ডের এই হাইড্রেশন পানীয়ের নাম প্রকাশ না করলেও নিজেদের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন এই আর্জেন্টাইন মহাতারকা।

মেসি বলেন, আমাদের নতুন হাইড্রেশন পানীয়টি বাজারে আনার জন্য কঠোর পরিশ্রমের সঙ্গে প্রস্তুতি নিচ্ছি। কারণ, হাইড্রেশন প্রত্যেকের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। সবকিছু ঠিকঠাকভাবে হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করতে চাই। যেখানে আমাদের কাজটি এগিয়ে যাচ্ছে, সেখান থেকে মাত্রই ফিরলাম। পরবর্তী প্রজন্মের হাইড্রেশন পানীয়টি কীভাবে তৈরি হচ্ছে সেটি সম্পর্কে জেনেছি।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মেসির দেয়া পোস্ট থেকে জানা গেছে, এ বছরের ২৪ জুন পানীয়টি বাজারজাত করা হবে। শুরুতে এই পণ্য পাওয়া যাবে শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্র আর কানাডার বাজারে।

ইন্টার মায়ামি থেকে বছরে ৫ থেকে ৬ কোটি ডলার আয় করেন মেসি। ফোর্বসের হিসাব মতে, মেসির বর্তমান সম্পদের পরিমাণ প্রায় ৬০ কোটি ডলার। নিজের মালিকানাধীন ব্যবসা ছাড়াও বিশ্বের বিভিন্ন ব্রান্ডের দূত হিসেবে কাজ করে বিশাল অঙ্কের অর্থ আয় করেন মেসি। কাজ করেন জনপ্রিয় দুই ব্রান্ড অ্যাডিডাস ও পেপসিকোর সাথেও। চুক্তি অনুযায়ী, অ্যাডিডাস থেকে বছরে ২ কোটি ৫০ লাখ ডলার আয় করেন মেসি।

এছাড়া, ২০২২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সানফ্রান্সিসকোতে প্লে টাইম স্পোর্ট-টেক নামের একটি বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান স্থাপন করেন মেসি। প্রতিষ্ঠানটি খেলাধুলায় নতুন প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করে থাকে। তাছাড়া হোটেল ব্যবসা থেকেও বিশাল অঙ্কের অর্থ আয় করেন মেসি। সৌদি ট্যুরিজম কর্তৃপক্ষ থেকে বছরে পান ২ কোটি ৫০ লাখ ডলারেরও বেশি।

ভুয়া দলিল দেখিয়ে ৫০ কোটি টাকা ব্যাংক ঋণ নেয় চক্রটি

চক্রের ৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট। ছবি: সংগৃহীত

ভুয়া তথ্য ব্যবহার করে জাল জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ও ট্যাক্স আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার (টিআইএন) তৈরি করত চক্রটি। পরে এসব জাল কাগজপত্র ব্যবহার করে রেজিস্ট্রি অফিসের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগসাজশে তৈরি করত ফ্ল্যাটের ভুয়া দলিল। পরে এসব দলিল বিভিন্ন ব্যাংকে মর্টগেজ রেখে মোটা অংকের টাকা ঋণ নিতো চক্রের সদস্যরা। তারা এখন পর্যন্ত বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ৫০ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে ভুয়া দলিল জমা দিয়ে।

চক্রটির জালিয়াতির বিষয়টি তদন্ত করছিল পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এরই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকা থেকে এ সংঘবদ্ধ ফ্ল্যাট জালিয়াতি চক্রের মাস্টারমাইন্ড জয়নাল আবেদীন ওরফে ইদ্রিসসহ ৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট।

গ্রেপ্তার জালিয়াতি চক্রের অন্য সদস্যরা হলেন- ইদ্রিসের প্রধান সহযোগী মো. রাকিব হোসেন (৩৩), জয়নালের ভায়রা ভাই কে এম মোস্তাফিজুর রহমান (৫৪), জাল কাগজপত্র ও এনআইডি প্রস্তুতকারক মো. লিটন মাহমুদ (৪০), ভূমি রেজিস্ট্রি অফিসের দলিল প্রস্তুতকারক হাবিবুর রহমান মিঠু (৩০), এনআরবিসির ব্যাংক কর্মকর্তা হিরু মোল্যা (৪৪), আব্দুস সাত্তার (৫৪) ও সৈয়দ তারেক আলী (৫৪)। এর আগে, এই চক্রের ৪ জনকে গ্রেপ্তার করে সিআইডি। তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বাকিদের গ্রেপ্তার করা হয়।

জব্দকৃত দলিল, নগদ টাকাসহ অন্যান্য জিনিসপত্র। ছবি: সংগৃহীত

গ্রেপ্তারের সময় তাদের কাছ থেকে প্রতারণা কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সীলমোহর, একই ব্যক্তির একাধিক এনআইডি ও টিন নম্বর, মোবাইল ফোন, বিভিন্ন ব্যাংকের ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডসহ নগদ ৩ লাখ টাকা জব্দ করা হয়।

শনিবার (৪ মে) দুপুরে রাজধানীর মালিবাগস্থ সিআইডির প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান পুলিশের এই সংস্থাটির প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মোহাম্মদ আলী মিয়া।

সংবাদ সম্মেলনে ঘটনার বিবরণ দিচ্ছেন সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিটের প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মোহাম্মদ আলী মিয়া। ছবি: সংগৃহীত

মোহাম্মদ আলী মিয়া বলেন, সম্প্রতি সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট গোপন সূত্রে জানতে পারে, একটি সংঘবদ্ধ চক্র জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন পরিদপ্তরের কিছু অসাধু সদস্যদের সহযোগিতায় একাধিক এনআইডি ও টিন তৈরি করে আসছে। পরবর্তীতে এই এনআইডি ও টিন ব্যবহার করে চক্রের সদস্যরা ভূমি রেজিস্ট্রি অফিসের অসাধু লোকদের মাধ্যমে চক্রের সদস্যদের নামে ফ্ল্যাট/ জমির একাধিক মূল দলিল তৈরি করত। পরে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কতিপয় অসাধু কর্মকর্তাদের যোগসাজশে এসব জাল দলিল দিয়ে দেশের বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে মর্টগেজ রেখে একটি ফ্ল্যাটের বিপরীতে একাধিক ঋণ নিত। এভাবে তারা প্রায় ৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করে।

তিনি আরও বলেন, জয়নাল আবেদীন ইদ্রিসের নেতৃত্বে এ চক্রটি রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন অভিজাত এলাকায় ফ্ল্যাট বিক্রির ফাঁদ পেতে জাল দলিলের মাধ্যমে পথে বসিয়েছে বহু ফ্ল্যাট মালিককে। পাশাপাশি সম্ভাব্য ফ্ল্যাট ক্রেতাদের কাছ থেকে অগ্রিম টাকা এবং ব্যাংক ঋণের বোঝা চাপিয়ে তাদেরকে করেছে নিঃস্ব। সিআইডির অনুসন্ধানে ফ্ল্যাট জালিয়াতির মাধ্যমে অবৈধভাবে বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগের সত্যতা পেয়ে জয়নালের মালিকাধীন প্রতিষ্ঠান রুমানা জুয়েলার্স, নীড় এস্টেট প্রোপার্টিস লিমিটেড, স্নেহা এন্টারপ্রাইজ, ই আর ইন্টারন্যাশনালসহ চক্রের ২৫ জন সদস্যের বিরুদ্ধে ডিএমপির উত্তরা-পূর্ব থানায় মানিলন্ডারিং আইনে মামলা সিআইডি।

মোহাম্মদ আলী মিয়া আরও বলেন, এ চক্রের মাস্টারমাইন্ড জয়নাল রাজধানীর মিরপুরে কোঅপারেটিভ মার্কেটে একটি স্বর্ণের দোকানের কর্মচারী ছিলেন। পরে তিনি ও শহিদুল ইসলাম সবুজ মিলে ফ্ল্যাট জালিয়াতি শুরু করেন। এভাবে শতকোটি টাকার মালিক বনে যান জয়নাল। তার অন্যতম প্রধান সহযোগী দুই স্ত্রী রোমানা সিদ্দিক ও রাবেয়া আক্তার মুক্তা। প্রতারণার জন্য নিজ নামে ছয়টি এনআইডি ব্যবহার করেন তিনি। এসব এনআইডি দিয়ে বিভিন্ন ব্যাংকে ৫০টির অধিক হিসাব খোলেন। অর্থ আত্মসাতের টাকা দিয়ে রাজধানী ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ৭ তলা বাড়ি, ৩টি ফ্ল্যাট, মিরপুর ও আশকোনায় ৩টি ফ্ল্যাট কেনেন জয়নাল।

সর্বশেষ সংবাদ

একজন টেনিস খেলোয়াড় তৈরি করব, যার জন্য দেশবাসী গর্ববোধ করবে: নৌপ্রতিমন্ত্রী
বাজারে আসছে মেসির হাইড্রেশন পানীয়
ভুয়া দলিল দেখিয়ে ৫০ কোটি টাকা ব্যাংক ঋণ নেয় চক্রটি
রাজবাড়ী-ভাঙ্গা-ঢাকা রুটে দুই জোড়া কমিউটার ট্রেন উদ্বোধন
বাড়ি ফিরলেই বিয়ে, হিটস্ট্রোকে প্রাণ গেল আশিকের
অতিরিক্ত গরমে স্কুলগামী শিশুর স্বাস্থ্য রক্ষার উপায়
নোয়াখালীতে ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষ, সেনা সদস্যসহ নিহত ৪
‘অ্যাক্টরস হোম’-এর জায়গা বুঝে পেল অভিনয় শিল্পী সংঘ
ঢাকাসহ ৬ বিভাগে ঝড়ো হাওয়াসহ শিলাবৃষ্টির আভাস
পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করলো ভারত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ডাক পেলেন আম্পায়ার সৈকত
ইসরায়েলবিরোধী পোস্ট করলেই গ্রেপ্তার করছে সৌদি
মুন্সীগঞ্জে প্রাইভেটকার খাদে পড়ে একই পরিবারের ৩ জন নিহত
চড়া দামে গ্রাহকরা কিনছে কচ্ছপ গতির ইন্টারনেট
হামাসকে ৭ দিনের সময় দিল ইসরায়েল
বিদেশে পাড়ি জমানো কানাডিয়ানদের সংখ্যা বাড়ছে : গবেষণা
নওগাঁয় ট্রলির চাপায় সড়কে প্রাণ গেল এনজিও কর্মীর
উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ঘিরে দীর্ঘ হচ্ছে বিএনপিতে বহিষ্কারের তালিকা
প্রথমবারের মতো চাঁদে স্যাটেলাইট পাঠাল পাকিস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনে কঠিন শর্ত দিল সৌদি