শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪ | ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
Dhaka Prokash

গোপনে দেশ ছাড়ার বিষয়ে মুখ খুললেন শাবনূর

চিত্রনায়িকা শাবনূর। ছবি: সংগৃহীত

অনেক দিন পর দেশে ফিরে সিনেমায় ফেরার ঘোষণা দেন জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা শাবনূর। এরমধ্যে তিনটি সিনেমাতে চুক্তিবদ্ধ হওয়ার খবরও জানান। কিন্তু কিছুদিন পরেই অনেকটা গোপনে দেশ ছেড়ে অস্ট্রেলিয়া পাড়ি জমান এই নায়িকা। যা নিয়ে সমালোচনা শুরু হয় বিভিন্ন মহলে।

এবার বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন শাবনূর। রবিবার বিকেলে এক ফেসবুকে পোস্টে জানান, তিনি গোপনে দেশে ছেড়ে যাননি এবং তার নামে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভুয়া গুজব ছড়ানো হচ্ছে।

তিনি লিখেন, গত ১/০৩/২০২৪ তারিখ থেকে আমি লক্ষ্য করছি, আমার অস্ট্রেলিয়া ফিরে আসাকে কেন্দ্র করে মিডিয়াতে বিভ্রান্তিকর খবর, দেখেশুনে মনে হচ্ছে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভুয়া গুজব ছড়ানো হচ্ছে। কিছু ভূঁইফোড় অনলাইন ও সোশ্যাল মিডিয়া বলবার চেষ্টা করছে আমি নাকি সিনেমার ঘোষণা দিয়ে গোপনে দেশ ছেড়েছি, কবে ফিরব সেটা জানেন না কেউ, চিন্তায় পড়েছেন সিনেমাগুলোর পরিচালকরা। তারা রং-ঢং মাখিয়ে আরোও কত কিছু রটাচ্ছে! আশ্চর্যের ব্যাপার, এদের দেখাদেখি মূলধারার প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়াও মনগড়া খবর প্রকাশ করে ভাইরাল হবার প্রতিযোগিতায় যোগ দিয়েছে। আমার সাথে কথা না বলেই যে যার মতো করে মনগড়া সংবাদ পরিবেশন করেই যাচ্ছে।

তিনি আরও লিখেন, দেশের প্রায় সবাই জানেন, আমি এবং আমাদের পরিবারের অন্য সদস্যরা স্থায়ীভাবে অস্ট্রেলিয়ায় বসবাস করি। আমার ছেলে এখন স্কুলে পড়াশোনা করে। কোন দরকার হলে বা লং হলিডেতে দেশে ঘুরতে আসি, আবার যখন প্রয়োজন হয় অস্ট্রেলিয়া ফিরে যাই। তাই আমাকে কি ডাকঢোল পিটিয়ে বলতে হবে কখন দেশে আসব বা কখন দেশ ছাড়ব? এখানে গোপনে দেশ ত্যাগের কি আছে? আমি প্রায় তিন সপ্তাহ পূর্বেই অস্ট্রেলিয়া চলে এসেছি। কিন্তু এতদিন পর মনে হয় করো করো ঘুম ভাঙল!

সিনেমার প্রসঙ্গ টেনে এই নায়িকা লিখেন, আরও একটি কথা, যে ছবির মহরত হয়েছে সেটার শুটিং সময়মতোই হবে। আমার অস্ট্রেলিয়া ফিরে আসার কারণ ও সময় নেওয়ার বিষয়ে সিনেমার সাথে সংশ্লিষ্টরা অবগত আছেন। আমি সবাইকে বিনীত অনুরোধ করব, আপনারা কোনো গুজবে, বা ভুয়া খবরে বিভ্রান্ত হবেন না। কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলে বা অন্য কোন সিনেমার আপডেট থাকলে আমিই আপনাদেরকে সময়মত জানাব।

সবশেষে সদ্য রাজধানীর বেইলি রোডে ঘটে যাওয়া অগ্নিকাণ্ডে শোক প্রকাশ করে তিনি লিখেন, বেইলি রোডের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ব্যাপক হতাহতের ঘটনায় আমি শোকাহত, বাকরুদ্ধ। আল্লাহ্ পাক যেন নিহতদের পরিবারের সবাইকে এই শোক সইবার শক্তি দান করেন, এবং আহত ও ক্ষতিগ্রস্তদের ধৈর্য্য দান করেন।

Header Ad

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে ঢাকায় আবু সাঈদের পরিবার

আবু সাঈদের পরিবার। ছবি: সংগৃহীত

কোটা সংস্কার আন্দোলনে সহিংসতায় নিহত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) ছাত্র আবু সাঈদের পরিবারের সদস্যরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করতে ঢাকায় এসেছেন। আবু সাঈদের মা-বাবা ও ভাই শনিবার (২৭ জুলাই) সকালে রংপুরের পীরগঞ্জ থেকে একটি মাইক্রোবাসে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হন।

রংপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোবাশ্বের হাসান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, আবু সাঈদের পরিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করার আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন। পরে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তাদের দেখা করার সার্বিক ব্যবস্থা করা হয়েছে।

আবু সাঈদ হত্যার বিচার, পরিবারের দায়-দায়িত্বসহ নানা বিষয়ে কথা বলতে রোববার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তারা দেখা করবেন বলে জানা গেছে।

১৬ জুলাই দুপুরে কোটা সংস্কার আন্দোলনে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মিছিলে অংশ নেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ। এই আন্দোলনে বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম সমন্বয়ক ছিলেন তিনি। মিছিলের সামনে থেকে নেতৃত্ব দেন। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের সম্মিলিত বিক্ষোভ মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে প্রবেশের চেষ্টা করলে পুলিশ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা বাধা দেয়। একপর্যায়ে পুলিশ ও ছাত্রলীগের সঙ্গে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ বাঁধে।

এ সময় শিক্ষার্থীদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার সেল, রাবার বুলেট ও কয়েক রাউন্ড গুলি ছোড়ে পুলিশ। আবু সাঈদ একাই দাঁড়িয়ে তা মোকাবিলার চেষ্টা করেন। পুলিশের সামনে বুক উঁচিয়ে দাঁড়ানো আবু সাঈদকে লক্ষ্য গুলি ছোড়ে পুলিশ। বুকে গুলিবিদ্ধ হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন তিনি। তাৎক্ষণিকভাবে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

রংপুরের পীরগঞ্জের বাবনপুর গ্রামের মকবুল হোসেনের ছেলে আবু সাঈদ। তিনি ছিলেন দরিদ্র পরিবারের একমাত্র বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া সন্তান। প্রবল ইচ্ছাশক্তিতে ৯ ভাই-বোনের মধ্যে তিনি লেখাপড়া চালিয়ে গেছেন। অভাবের সংসারে অন্য ভাইবোনেরা লেখাপড়া করতে না পারলেও আবু সাঈদ গোল্ডেন জিপিএ-৫ পেয়ে এসএসসি ও এইচএসসি পাসের পর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। ইংরেজি বিভাগের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন তিনি। পুরো পরিবারের স্বপ্ন ছিল আবু সাঈদকে ঘিরে।

সমন্বয়কদের খোঁজে ডিবি কার্যালয়ে ১২ শিক্ষক, দেখা করেননি হারুন

সমন্বয়কদের খোঁজে ডিবি কার্যালয়ে ১২ শিক্ষক। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদারের খোঁজ নিতে ডিবি কার্যালয়ে গিয়েছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের একটি প্রতিনিধিদল। কিন্তু ব্যস্ততার কারণে তাদের সঙ্গে দেখা করেননি ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার ও গোয়েন্দা শাখার প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

শনিবার (২৭ জুলাই) বিকেলে রাজধানীর মিন্টু রোডে অবস্থিত ডিবি কার্যালয়ে যান বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের ১২ জনের প্রতিনিধিদল। সেখানে প্রায় ২০মিনিট অপেক্ষা করে ফিরে যান তারা।

গতকাল শুক্রবার বিকেলে ঢাকার একটি হাসপাতাল থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন প্রধান সমন্বয়ককে সাদা পোশাকে তুলে নেওয়া হয়। হাসপাতাল থেকে তাদেরকে ডিবি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক গীতি আরা নাসরিন বলেন, মিডিয়া থেকে আমরা জেনেছি আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনজন ছাত্রকে হাসপাতাল থেকে ‘অধিকতর নিরাপত্তার’ জন্য এখানে নিয়ে এসেছে। হাসপাতাল থেকে কেন এখানে আনা হলো সেই খবর নিতেই আমরা এসেছি, একদমই স্বতঃস্ফূর্তভাবে আমরা খবর পেয়ে চলে এসেছি।

অভিযোগ করে তিনি বলেন, আমরা যখন এখানে এসেছি তখন এখানকার অফিস প্রধান (ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার হারুন অর রশীদ) ভেতরেই ছিলেন, তাকে খবরও দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তিনি আমাদের সঙ্গে দেখা করেননি। যদিও আমাদেরকে অফিসের ভেতর থেকে বলা হয়েছিল উনার গাড়ি থামিয়ে কথা বলতে।

তিনি বলেন, আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, আমরা শিক্ষার্থীদের অভিভাবকও বটে, কাজেই আমাদের শিক্ষার্থীরা ঠিকভাবে আছে কি না সেই খবর আমরা কারও গাড়ি আটকে জিজ্ঞেস করব কেন? এটা তো খুবই স্বাভাবিক যে পুরো বিষয়টা স্বচ্ছ থাকবে। কেন, কী হয়েছে আমাদেরকে বলা হবে। কিন্তু তিনি আমাদের সঙ্গে কথা বলেননি।

ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক সাইমুম রেজা তালুকদার বলেন, ছাত্রদেরকে নিরাপত্তার কথা বলে তুলে আনা হয়েছে। কিন্তু প্রশ্নটা হচ্ছে ডিবি হেফাজতে কেন? পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দিল না কেন? একজন মানুষের সবচেয়ে নিরাপদ জায়গা হচ্ছে তার পরিবার। নিরাপত্তা যদি দিতে হয় তাহলে তার বাসার আশেপাশে নিরাপত্তা দেওয়া হোক, তার পরিবারকে নিরাপত্তা দেওয়া হোক।

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক থেকে ১২ সদস্যের ওই প্রতিনিধি দলে ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক গীতি আরা নাসরিন, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক তানজিমউদ্দীন খান, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সামিনা লুৎফা, অর্থনীতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক রুশাদ ফরিদী, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজলী শেহরীন ইসলাম।

এ ছাড়া আরও ছিলেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মির্জা তাসলিমা সুলতানা ও অধ্যাপক সাঈদ ফেরদৌস, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আবদুল্লাহ হারুন চৌধুরী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অরণি সেমন্তী খান, ব্র‍্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক সাইমুম রেজা, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশের (ইউল্যাব) শিক্ষক অলিউর সান ও ইউনিভার্সিটি অব ব্রিটিশ কলাম্বিয়ার শিক্ষক তামারা মাকসুদ।

অলিম্পিকের জন্য আঙুল কেটে ফেললেন অস্ট্রেলিয়ার এই তারকা!

ম্যাথিউ ডসন। ছবি: সংগৃহীত

‘গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’ খ্যাত অলিম্পিক গেমসের এবারের আসর বসেছে প্যারিসে। অলিম্পিকে খেলার জন্য অপেক্ষায় থাকেন বিশ্বের অসংখ্য ক্রীড়াবিদ। অলিম্পিকে অংশ নিতে প্রত্যেকেই সর্বোচ্চটা নিঙরে দেন। তবে ম্যাথিউ ডসন যা করেছেন, তা সহজে কেউ করতে পারবেন না। 

অনুশীলনের সময় আঙুলে চোট পেয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়ার হকি দলের খেলোয়াড় ম্যাথিউ ডউসন। চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শের পর তিনি জানতে পারেন, চোট সারতে দীর্ঘ সময়ের প্রয়োজন। কিন্তু দলের সঙ্গে প্যারিস অলিম্পিকে যোগ দেয়ার জন্য মরিয়া ছিলেন ডসন। সেজন্য আঙুলটাই কেটে ফেলেছেন তিনি।

নিজ দেশে অলিম্পিকের প্রস্তুতির সময় ডসনের ডান হাতে হকি স্টিকের আঘাত লাগে। সেই আঘাতে তার একটি আঙুলের অংশ ভেঙে যায়। চিকিৎসার উদ্দেশে প্লাস্টিক সার্জনের শরণাপন্ন হলে ডসনকে তিনি জানান, চিকিৎসা ও পুনর্বাসন মিলিয়ে চার থেকে ছয় সপ্তাহ সময় লাগতে পারে। সেক্ষেত্রে অলিম্পিক খেলার আশা বাদ দিয়ে দিতে হতো ডসনকে।

অলিম্পিক খেলার জন্য মরিয়া থাকা অস্ট্রেলিয়ার এই হকি খেলোয়াড় চিকিৎসকদের পরামর্শে আঙুলের ভাঙা অংশ কেটে ফেলার সিদ্ধান্ত নেন। এক্ষেত্রে দশ দিনের মধ্যে খেলায় ফিরতে পারবেন তিনি।

এবারই যে প্রথমবারের মতো অলিম্পিকে খেলছেন ডসন তা নয়। এর আগেও দুইবার অংশ নিয়েছেন তিনি। টোকিও অলিম্পিকে জিতেছেন রুপাও।

ঝুঁকি নিয়ে কেনো আঙুল কেটে ফেলার সিদ্ধান্ত নেন ডসন-এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এটিই আমার শেষ অলিম্পিক হতে পারে। আমার এখনো নিজের সেরাটা দেয়ার আছে, এবার সেই চেষ্টাই করব। এ জন্য যদি আঙুলের অগ্রভাগ ক্ষতিপূরণ দিতে হয়, সেটাই হোক।’

অস্ট্রেলিয়া দলের কোচ কলিন বাচ ডসনের এমন কাণ্ডে বেশ অবাকই হয়েছেন। তিনি বলেন, ‘সে অলিম্পিকে খেলতে মরিয়া। আমি জানি না, ওর জায়গায় থাকলে আমি এমনটা করতাম কি না। কিন্তু সে করেছে।’ সূত্র: বিবিসি

সর্বশেষ সংবাদ

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে ঢাকায় আবু সাঈদের পরিবার
সমন্বয়কদের খোঁজে ডিবি কার্যালয়ে ১২ শিক্ষক, দেখা করেননি হারুন
অলিম্পিকের জন্য আঙুল কেটে ফেললেন অস্ট্রেলিয়ার এই তারকা!
ডাটা সেন্টারের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি: মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন
চলতি সপ্তাহে খুলতে পারে প্রাথমিক বিদ্যালয়
প্রকাশ্যে বিবস্ত্র করে নির্যাতন, লজ্জায় কলেজছাত্রীর আত্মহত্যা
রোববার থেকে মঙ্গলবার অফিস ৯টা-৩টা
করোনায় আক্রান্ত হয়ে ৪ দিন হাসপাতালে ছিলেন ববিতা
অপরাধটা কী করেছি, দেশবাসীর কাছে প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্ন
আন্দোলনকারীদের ৮ দফার যৌক্তিক দাবিগুলো প্রধানমন্ত্রী মেনে নেবেন: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
আমরা ইন্টারনেট বন্ধ করিনি, বন্ধ হয়ে গেছে: প্রতিমন্ত্রী পলক
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অধীনে ৮ পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সরকার পতনের দাবি নিয়ে জাতীয় ঐক্যের ডাক বিএনপির
কোটা আন্দোলনের ৩ সমন্বয়কারীকে নিরাপত্তা হেফাজতে রাখা হয়েছে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
মালয়েশিয়ায় ২২ বাংলাদেশিসহ ৫৯ অভিবাসী আটক
দেশবিরোধী জামায়াত, বিএনপি, ইউনূস গঙকে রুখে দিতে হবে: নৌপ্রতিমন্ত্রী
অলিম্পিক ইতিহাসে ভিন্নধর্মী উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপহার দিল ফ্রান্স
ইসরায়েলি হামলা থেকে বাঁচতে কারাগারে আশ্রয় ফিলিস্তিনিদের
ইসরায়েল নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত যুক্তরাজ্যের, চাপে নেতানিয়াহু
সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৪তম জন্মদিন আজ