শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

হাসান হাফিজের

একগুচ্ছ কবিতা

সায়াহ্ন সমীপে পৌঁছে

আপন ভাবছো কাকে? তরঙ্গিত এ সাগর
তোমার স্বজন নয়, তোমার শোকার্ত চোখ
মুছিয়ে দেবে না কেউ, ত্রিভুবনে মিত্র কেউ নাই।
চারিদিকে জাগরূক নৃত্যশীলা পিপাসা রয়েছে,
পরম্পরা আছে তার, ব্রহ্মতেজও আছে,
সে আগুনে পুড়ে তুমি হতে পারবে আরো নিঃস্ব
আরো একলা মুঠো মুঠো ছাই,
ছাইয়ের সঙ্গেও কারো শত্রুতা হয়
এমন দৃষ্টান্ত খুঁজে
কোথাও না পাই।
একাকিত্ব করো উদযাপন
বলো মনকে এই সন্ধিক্ষণ
দীর্ঘায়িত হবে আরো,বৃদ্ধি পাবে ঋণ
খুব দ্রæত মুক্তি নাই, সম্ভাবনা একেবারে ক্ষীণ
পথ চলছো নির্বান্ধব, মানুষেরা এরকমই একা
নিজের ভিতরবাগে ভাঙচুর নিত্যদিন নিয়তি যা লেখা
বিরুদ্ধে কী করে যাবে,আয়ু আর প্রকৃতই কতটুকু আছে?
ঋণ বাড়ছে তিলে তিলে পৌঁছে গেলে সায়াহ্নের কাছে
রাত্রিদিন একাকার,সমাজ সংসার ঝাপসা সময় ফুরায়
আপন ঘরের সংজ্ঞা উপলব্ধি ভোঁতা করে ধুলোয় গড়ায়।

 

নির্বাণের ঠিকানা সন্ধান

গাছকে দুঃখের কথা যদি বলো,
সহমর্মী বন্ধু হয়ে বুঝতে পারবে গাছ
সবুজ পত্রালি সেই দুঃখ শুষে নেবে
দুঃখ তো বিষাক্ত দাগ,কার্বনেরই
অন্যবিধ নাম

তাই সব দুঃখরাশি উজাড় উপুড় করে
অপাত্রেই সব ঢাললাম,
এইবার বৃক্ষলতা তরু তোমরা
শুরু করো কাজ
আমি চাইছি
নির্বাণের ঠিকানা সাকিন
বড়ো হচ্ছে কপালের ভাঁজ,
ক্ষতি যা-ই হলো হোক
পরোয়া করি না
গাছপালা তোমাদের অস্তিত্ব সুরভি
নৈকট্যের সঙ্গসুধা দিলে
দুঃখজয় কঠিন কিছু তো নয়
স্বীকার করবে ওরা অনিবার্য ক্ষতি পরাজয়।

 

 

স্বাধীনতা জীবন তুমি

স্বাধীনতা কোথায় বসতি করো কতোদূর কোন্ গ্রহচূড়ে?
অনেক দূরত্বে থাকি অনেক উঁচুতে উষ্ণ মেঘস্তরে
রক্তনদী পার হলে পেতে পারো ঠিকানা উদ্দিশ।
স্বাধীনতা তোমার কেমন রূপ চেহারা ও বৈশিষ্ট্য প্রকৃতি?
মৃত্যুর পেয়ালা যদি পান করে স্বস্থ হতে পারো
চিরঞ্জীব তিয়াসাকে বুকে গাঁথো রক্তস্রোতে ক্ষরণে মায়ায়
উপলব্ধি তখনই সম্ভব আমি কতো উচ্চ কতোটা গভীর।
স্বাধীনতা, কেন তুমি এতো বেশি তৃষাতুর ঊষর জটিল?
চারিত্র্যে দৃঢ়তা চাই পতাকায় রক্তলাল চিহ্নফোঁটা চাই
নাহলে পিপাসা ক্ষুধা থেকে যায় অনিবৃত্ত আর্ত বিষাদিত।
স্বাধীনতা, কেন তুমি সহজে প্রাপ্য নও দূরে দূরে থাকো?
রক্তের ফোঁটার ঋণ কোনোমতে সুলভ শস্তা যে নয়
তার মূল্য ভালো জানি,আত্মায় ধারণ করি প্রণম্যও সে
প্রাণের উৎসবে জাগে মৃত্যুর পরাস্ত ছবি, জীবনেরই
সে অর্জন,ত্যাগের প্রজ্ঞায় জ্বলে ভাঙে সে জিঞ্জির!

 

 

সর্বহারার আহাজারি!

চিনব কারে এই পাথারে
নিজকে চিনাই হইল না
গিয়াছে সব মিছা উৎসব
সেই কথা আর বইলো না।
কে অচেনা কে বা চেনা
চুকলো না সেই লেনা দেনা
অভিমানী মুখ ফিরাইল
কোনো কথাই কইল না
আমি নিঃস্ব মধুর বিশ্ব
তোমরা মজায় দেখছ দৃশ্য
সয় সম্পত্তি বলতে আমার
একটি কণাও রইল না।

 

 

হায় আফসোস!

ধিক পোড়া মন,
সুখের লাঞ্ছন

শুনতে পাইয়া শ্যামের বাঁশি
আউলা হইল মন
কপালে কী জুটবে আমার
বন্ধুর দরশন?
লাগাম ছাড়া উড়তাছে মন
বিরহমেঘ ঢাইকা ফেলছে
সাধের বৃন্দাাবন
মন কেন গো হইল এমন
লাগামছাড়া আউলা উচাটন?
তারে পাইতে মন কেন চায়
বিচ্ছেদে নীল বিষ পিপাসায়
কিসের কি কারণ?
হায় গো শ্যামের মরণ বাঁশি
কাইড়া নিলা ওষ্ঠের হাসি
মরার পরে দিয়ো তোমার একটু পবশন
এতেই খুশি দগ্ধ ফসিল
দুঃখতাপা আমার পোড়া মন।

 

 

Header Ad

রেকর্ড তাপপ্রবাহের জন্য সরকার দায়ী: রিজভী

বক্ত রাখছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

দেশে চলমান রেকর্ড তাপপ্রবাহের জন্য সরকারকে দায়ী করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) রাজধানীর খেটে খাওয়া মানুষের মাঝে পানি ও স্যালাইন বিতরণ অনুষ্ঠানে এই অভিযোগ করেন তিনি।

রিজভী বলেন, দেশে রেকর্ড পরিমাণ তাপপ্রবাহের জন্য সরকারের অপরিকল্পিত উন্নয়ন দায়ী। ১৫ বছর ধরে দেশে নির্বিচারে বন দখল ও বন উজাড় হয়েছে। এ কারণে পরিবেশ ভয়ংকর রূপ নিয়েছে।

তিনি বলেন, আমরা পাকিস্তান আমলেও গ্রীষ্মকালীন ছুটি কাটাতাম। অথচ এই সরকার রমজান মাসেও ১৫ দিন স্কুল খোলা রেখেছিল। যেখানে স্কুল সপ্তাহে দুদিন বন্ধ, তার মধ্যে শনিবার স্কুল-কলেজ খোলা রেখে বাংলাদেশ যে অগ্নিবর্ণ হয়ে উঠেছে, সেই আগুন রাঙা বাংলাদেশের মধ্যে এই বাচ্চাদের ঠেলে দেওয়া হচ্ছে।

খেটে খাওয়া মানুষের মাঝে পানি ও স্যালাইন বিতরণ। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

তীব্র তাপপ্রবাহের জন্য সরকারকে দায়ী করে রিজভী বলেন, বাংলাদেশে এখন উত্তপ্ত আগুনের মতো পরিবেশ। এই উত্তপ্ত গরমে মানুষের ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা। এজন্য একমাত্র দায়ী এই গণবিরোধী সরকার। এরা নদী রক্ষা করতে পারেনি। ভূমিদস্যুরা নদী দখল করে রেখেছে। অন্যায়ভাবে গাছ কেটে নিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু সরকার কিছুই করছে না। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, কয়লা পুড়িয়ে তাপকেন্দ্র করলে দেশের কোনো লাভ হবে না। গাছ, ফসল, মাছ পুড়ে যাবে।

তিনি আরও বলেন, কুয়াকাটায় তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র, বাগেরহাটের রামপালে কয়লা পুড়িয়ে তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র করেছে। যার কারণে সমুদ্রপারে নারিকেল গাছে আর নারকেল ধারে না, ফসল হয় না। আমাদের নিঃশ্বাস, আমাদের অক্সিজেন হচ্ছে সুন্দরবন। সেই সুন্দরবনকে পুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। উজাড় করে দেওয়া হচ্ছে।

বিএনপির এই মুখপাত্র বলেন, বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। এই দেশে নদী খাল-বিল দিয়ে ভরা। কিন্তু সেই নদী খাল-বিলগুলো ভরাট হয়ে যাচ্ছে। সারাদেশ গরমে উত্তপ্ত হয়ে পড়েছে। ৪১ ডিগ্রি তাপমাত্রা মনে হচ্ছে ৪৩ বা ৪৪ ডিগ্রি তাপমাত্রা। এরকম গরম বাংলাদেশের ইতিহাসে আর কখনো পড়েনি। সাহারা মরুভূমির গরমের মতো অনুভূতি হচ্ছে। যে দেশে এতো গাছপালা, এতো নদী, সেই দেশে এ রকম গরম হওয়ার কথা না। শুধু সরকারের লুটেরা নীতি, নদী ভরাট করার নীতির কারণে এই পরিস্থিতি হয়েছে।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের মন্তব্যের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘বিএনপি না কি যে কোনোভাবে ক্ষমতা দখল করতে চায়।’ আমরা দখল করতে যাবো কেন? দখল তো আপনারা করে রেখেছেন। জনগণ ছাড়া, ভোট ছাড়া। দেশের জনগণ চায় আন্দোলনের মাধ্যমে অতি দ্রুত এ সরকারের পতন হোক।

তিনি আরও বলেন, আপনারা যদি ক্ষমতা না ছাড়েন তাহলে বাংলাদেশের মানুষ না খেয়ে মরবে, গরমে আগুনে পুড়ে মরবে, মানুষ চাল-ডাল, চিনি -লবণ পাবে না। দেশে যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে তাতে মানুষ ধুকে ধুঁকে মারা যাবে।

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডাঃ মোঃ রফিকুল ইসলাম, সহ অর্থনৈতিক সম্পাদক মাহমুদুর রহমান সুমন, তাঁতীদলের আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদ, মৎস্যজীবীদলের সদস্য সচিব আবদুর রহিম, যুবদলের সহ সভাপতি জাকির হোসেন সিদ্দিকী, চট্টগ্রাম বিভাগীয় সহ সভাপতি মোশাররফ হোসেন দীপ্তি, যুবদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আলহাজ্ব আনোয়ার হোসেন আনু, সহ সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান, শামসুর রহমান, যুবদলের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক মেহবুব মাসুম শান্ত, সাদিউল কবির নীরব, তৌহিদুল হাসান রিয়ন, বিএনপি নেতা জাকির হোসেন, ছাত্রদলের সাবেক সহ সভাপতি এজমল হোসেন পাইলট, তারেক উজ জামান তারেক, কাজী রফিকুল ইসলাম, ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডাঃ তৌহিদুর রহমান আউয়াল, লিয়াকত হোসেন, সহ সাধারণ সম্পাদক মাইন উদ্দিন নিলয়, স্বাস্থ্য সম্পাদক ডাঃ সাইফুল আলম বাদশা, মতিঝিল থানা বিএনপি নেতা জাহিদুল হক জাহিদ, আলমগীর হোসেন, ঢাবি ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক রাজু আহমেদসহ প্রমূখ।

চুয়াডাঙ্গায় মৌসুমের সর্বোচ্চ ৪২.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড, জনজীবনে অস্বস্তি

চুয়াডাঙ্গায় মৌসুমের সর্বোচ্চ ৪২.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গা জেলা তীব্র তাপপ্রবাহে জনজীবন অস্থির হয়ে উঠেছে। দু’দিন পর আবারও এ জেলায় তাপমাত্রার তীব্রতা বেড়ে গেছে। দু’দিনে এ জেলায় ২ থেকে ৩ ডিগ্রি তাপমাত্রা বেড়েছে।

আজ শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) চুয়াডাঙ্গায় মওসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪২ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বিকেল ৩টায় চুয়াডাঙ্গা আঞ্চলিক আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার কেন্দ্র থেকে এ তাপমাত্রা রেকর্ড হয়। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ১১ শতাংশ।

৪২.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রায় পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা । ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

এদিকে তীব্র রোদ আর রোদে আগুনের ফুলকির মতো তেজ যেন মরুভূমির তাপমাত্রা। অতি তাপদাহে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে মানুষ ও প্রাণীকুল। তীব্র রোদের কারণে শ্রমিক, দিনমজুর, রিকশা-ভ্যান চালকরা কাজ করতে না পেরে অনাহারে দিন পার করছেন। একটু প্রশান্তির খোঁজে গাছের ছায়া ও ঠান্ড পরিবেশে স্বস্তি খুঁজছে স্বল্প আয়ের মানুষ। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে  রাস্তা ঘাটে লোকজনের চলাচল সীমিত হয়ে পড়ছে। আবার অনেকে জরুরি প্রয়োজন ও জীবন-জীবিকার তাগিদে প্রচণ্ড তাপপ্রবাহ উপেক্ষা করে কাজে বের হচ্ছেন। তবে রোদের এতো উত্তাপ যে মাথা ঘুরে যাচ্ছে। হিট স্ট্রোকে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ছে।

৪২.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রায় পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা । ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

এদিকে অতি তীব্র তাপদাহে রবিবার থেকে স্কুল খোলার সিদ্ধান্তে মিশ্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন এ জেলার অভিভাবকরা। যেখানে জাতী সংঘের শিশু তহবিল ইউনিসেফ চলতি তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের শিশুদের  অতি উচ্চ ঝুঁকির মধ্যে রেখেছে। সেখানে স্কুলগুলো চলমান তাপপ্রবাহ পর্যন্ত বন্ধ রাখার জন্য সরকারের অনুরোধ জানিয়েছে এ জেলার অভিভাবকরা।

চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণীর আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ইনচার্জ জামিনুর রহমান জানান, বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ২৯ শতাংশ। এদিন বেলা ৩টায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ১৪ শতাংশ ও দুপুর ১২টায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ১৬ শতাংশ এবং সকাল ৯টায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৩ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৪৪ শতাংশ।

এর আগে বুধবার (২৪ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৩৪ শতাংশ, এদিন বেলা ৩টায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ২১ শতাংশ ও দুপুর ১২টায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ২৩ শতাংশ এবং সকাল ৯টায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩২ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৫৩ শতাংশ।

বিএনপির আরও ৭৫ নেতা বহিষ্কার

ফাইল ছবি

দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় ৭৫ জন নেতাকে বহিষ্কার করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুনির্দিষ্ট অভিযোগের প্রেক্ষিতে বিএনপির প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে এসব নেতাদের নির্দেশক্রমে বহিষ্কার করা হয়েছে।

এর আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন বর্জনের দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করায় ৬৪ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয় দলটি।

সর্বশেষ সংবাদ

রেকর্ড তাপপ্রবাহের জন্য সরকার দায়ী: রিজভী
চুয়াডাঙ্গায় মৌসুমের সর্বোচ্চ ৪২.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড, জনজীবনে অস্বস্তি
বিএনপির আরও ৭৫ নেতা বহিষ্কার
প্রেমিকার আত্মহত্যা, শোক সইতে না পেরে প্রেমিকও বেছে নিলেন সে পথ
দুই বিভাগে ঝড়ো হাওয়া ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
অভিষেকেই শূন্য রানে ৭ উইকেট নিয়ে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন রোহমালিয়া
ফিলিস্তিন স্বাধীন হলে অস্ত্র ত্যাগ করবে হামাস
দেশের উন্নয়নে পাকিস্তান প্রশংসা করে, অথচ বিরোধী দল দেখে না: ওবায়দুল কাদের
কয়েক মিনিটের দেরিতে বিসিএসের স্বপ্ন ভঙ্গ ২০ পরীক্ষার্থীর
লালমনিরহাটে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
থাই প্রধানমন্ত্রীর গভর্নমেন্ট হাউসে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে শেখ হাসিনা
আগুন নেভাতে দেরি হওয়ায় ফায়ার সার্ভিসের গাড়িতে হামলা, ২ ফায়ারম্যান আহত
পাবনায় অগ্রণী ব্যাংকের ভল্ট থেকে ১০ কোটি টাকা আত্নসাৎ, গ্রেপ্তার ৩
মৃত্যুর দু’বছর পর ব্রুনাই থেকে দেশে ফিরছে দুই প্রবাসীর লাশ
৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা চলছে
পরিবারের অমতে বিয়ে, স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
সৌদির যেকোনো ভিসা থাকলেই ওমরাহ পালন করা যাবে
নাটোরে বোনের বৌভাতে গিয়ে একে একে তিন ভাইয়ের মৃত্যু
জনপ্রতি ১২-১৪ লাখ চুক্তিতে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের প্রশ্নফাঁস, গ্রেপ্তার ৫
কুড়িগ্রামে হিট স্ট্রোকে নারীর মৃত্যু