শুক্রবার, ৯ মে ২০২৫ | ২৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ঈসা খাঁর এগারসিন্দুর দুর্গ মাটির গর্ভে বিলীন

কিশোরগঞ্জের এগারসিন্দুর গ্রামে ইতিহাসের চিহ্ন আজও পাওয়া যায়। তবে সেই অতীত দিনের গৌরব বিলীন হয়ে মাটির সঙ্গে প্রায় মিশে যাচ্ছে। কিশোরগঞ্জের এগারসিন্দুর দুর্গ ছিল ঈসা খাঁর শক্ত ঘাঁটি। লাল মাটি, সবুজ শীতল আর ঐতিহাসিক বিভিন্ন নিদর্শনে সমৃদ্ধ এই জনপদের প্রায় সর্বত্র এখনো জাফরি ইট, পোড়া মাটি, পাথর খণ্ড ও দুর্গের বিশাল আকৃতির স্থাপনার ধংসস্তুপ চোখে পড়বে।

প্রাচীন ইতিহাস থেকে জানা যায়, পঞ্চদশ শতাব্দীতে এগারসিন্দুরে সূক্ষ্ম মসলিন বস্ত্র তৈরি হতো। প্রচুর ফলমূল ও পানের চাষ হতো। মূলত মসলিন বস্ত্র তৈরির জন্যই সেই সময় ইংরেজ ও পর্তুগিজরা কুঠি স্থাপন করেছিল এগারসিন্দুর গ্রামে। ভারতীয় উপমহাদেশে প্রথম বাংলার স্বাধীনতার বীজ বপন করেছিলেন ঈশা খাঁ। সেই সময় মোঘল ও ইংরেজদের কবল থেকে বাংলাকে রক্ষা করতে বাংলার জমিদারদের আমন্ত্রণে ১৪০০ ঘোড়া, ২১টি নৌবহর ও পর্যাপ্ত গোলাবারুদ নিয়ে আফগানিস্তান থেকে ত্রিপুরা রাজ্যে এসে পৌঁছেছিলেন।

ত্রিপুরা রাজ্য থেকে কিশোরগঞ্জের জঙ্গলবাড়ি ও সোনারগাঁও দখল করেছিলেন যা আজও ইতিহাসের পাতায় লিপিবদ্ধ রয়েছে। বারো ভূঁইয়া ঈসা খাঁ মোঘল সুবেদার শাহবাজ খাঁকে রণচাতুরীতে পরাজিত করে ১৫৮৬ খ্রিস্টাব্দে সোনারগাঁয়ে রাজধানী স্থাপন করে এবং আধিপত্য বিস্তারে মনোনিবেশ করেন। সেই সময় ঈসা খাঁ সোনারগাঁও-এ মোঘলদের আক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য সৈন্যসামন্ত নিয়ে এগারসিন্দুর দুর্গ আক্রমণ করেন। বেবুদ কোচরাজকে পরাজিত করে দুর্গ দখল করেন তিনি এবং দুর্গটিকে শক্তিশালী সামরিক ঘাঁটিতে পরিণত করেন। মোঘল বাদশাহ আকবরের সেনাপতি মানসিংহ ১৫৮৯ খ্রিস্টাব্দে দুর্গ আক্রমণ করেছিলেন কিন্তু ঈসা খাঁ সেই যুদ্ধে মান সিংহকে পরাজিত করেছিলেন। ঈসা খাঁর সঙ্গে যুদ্ধে মান সিংহের তলোয়ার ভেঙে যায় তখন নিরস্ত্র মান সিংহকে ঈসা খাঁ নতুন অস্ত্র তুলে দেন। ঈসা খাঁর এই মহান মানবিকতায় মান সিংহ পরাজয় মেনে নেন।

১৫৯৯ খ্রিষ্টাব্দে ঈসা খাঁর মৃত্যুর দীর্ঘদিন পরেও এগারসিন্দুরের গৌরবগাঁথা বস্ত্র শিল্প, জমজমাট নৌবন্দর, ব্যবসাকেন্দ্র, ধর্মপ্রচারক পীর আউলিয়া ও বিশিষ্ট ব্যক্তিদের বাসস্থান হিসেবে এগারসিন্দুর গ্রামের সুনাম অক্ষুণ্ণ ছিল। কিন্তু সম্রাট শাহজাহানের আমলে ১৬৩৮ খ্রিস্টাব্দে অহমরাজ প্রায় ৫০০ যুদ্ধযানসহ ব্রহ্মপুত্র নদ দিয়ে এসে এগারসিন্দুর দুর্গ লুটসহ বন্দরে আক্রমণ করে বন্দর ধংস করে দেয়। এই সংবাদ পেয়ে বাংলার সুবেদার ইসলাম খাঁ সৈন্য নিয়ে অহমরাজের সঙ্গে যুদ্ধ শুরু করেন এবং এই যুদ্ধে বন্দরটি আরও ধংসস্তূপে পরিণত হয়। পরবর্তীকালে অহমরাজের বাকি যা স্মৃতিচিহ্ন ছিল সেগুলোও ১৮৯২ খ্রিস্টাব্দের ভূমিকম্পে মাটির সঙ্গে মিশে যায়। এভাবেই একদিনের কোলাহলমুখর জনপদ ও সমৃদ্ধশালী বন্দর ও দুর্গের ঐতিহাসিক স্থাপনা কালের গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।

২০২১ সালের এপ্রিলে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর ঈশা খাঁর দুর্গে খনন কার্যক্রম চালায়। এই খননে পাওয়া গেছে প্রায় আড়াইশ প্রাচীন তৈজসপত্রের নিদর্শন ও স্থাপত্য কাঠামোর ধ্বংসাবশেষ। উদ্ধার করা বস্তুগুলোর মধ্যে রয়েছে জীবাশ্ম, প্রস্তরখণ্ড, পোড়ামাটির হাঁড়ি-পাতিল, ঘটিবাটি, থালা, পিরিচ, মাটির কলসের ভাঙা অংশ, তৈলপ্রদীপ, প্রদীপদানি, অলংকৃত ইট, ব্রেসলেট, হাতের বালা, সিরামিক, পোড়ামাটির বল, পুতুল, টয়, মুদ্রা প্রভৃতি।

আরও মিলেছে ইটের তৈরি বর্গাকৃতির প্রতিরক্ষা দেয়াল, জলাধার, চুন-সুরকির মেঝে ও ব্রিক সলিংয়ের নিদর্শন। এগুলো উদ্ধারের পরই খননে প্রাপ্ত প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনগুলো জাতীয় প্রত্নতত্ত্ব জাদুঘরে সংরক্ষিত করা হয়েছে। পুনরায় গর্ত ভরাট করে দুর্গ মাটিচাপা দিয়ে রাখা হয়েছে। বর্তমানে এইখানে শুধু মাটির ঢিবি দেখা মিলবে।

দুর্গের চারপাশে প্রাচীন মাটির ঢিবি ও চৌকোনা ইটের ভাঙা টুকরার স্তূপ। দুর্গ চত্বরে প্রাচীন ইটের কংক্রিট পড়ে আছে এবং উপরিভাগে কবরসদৃশ একটি পাকা স্থাপনা রয়েছে। স্থানীয়রা জানায়, এটি শাহ গরিবুল্লাহ আউলিয়ার মাজার। দুর্গের দেয়াল ঘেঁষে বড় একটি পুকুর ও কিছুটা দূরে রয়েছে মরা শঙ্খ নদ। একটি মাটির উঁচু ঢিবি ছাড়া দুর্গের কোনো কাঠামোগত চিহ্নই বর্তমানে নেই।

এসএন

Header Ad
Header Ad

অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

ছবি: সংগৃহীত

ভারত-পাকিস্তানের চলমান দ্বন্দ্বের প্রভাবে অনির্দিষ্টকালের জন্য ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) আঠারোতম আসর অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করেছে বিসিসিআই। আজ (শুক্রবার) জরুরি এক বৈঠক শেষে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে আইপিএলের গভর্নিং কাউন্সিল।

এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, পরবর্তী সিদ্ধান্ত আসা পর্যন্ত স্থগিত থাকবে আইপিএল। টুর্নামেন্টের বাকি সূচি ও ভেন্যু নতুন করে পর্যালোচনার পর ঘোষণা করা হবে। এখন পর্যন্ত চলতি মৌসুমে ৫৮টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে গ্রুপ পর্বের। প্লে অফের আগে বাকি আছে আরও ১২ ম্যাচ।

ভারত-পাকিস্তানের চলমান এই সঙ্কট, দুই প্রতিবেশি রাষ্ট্রের আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণের কারণে নিরাপত্তা ঝুঁকিতে আছেন আইপিএল খেলতে যাওয়া বিদেশি ক্রিকেটাররাও। বিসিসিআই জানিয়েছে, সব বিদেশি ক্রিকেটারকেই তাদের নিজ নিজ দেশের পাঠানোর ব্যবস্থা করা হবে। ইতোমধ্যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজিকে টুর্নামেন্ট স্থগিতের ব্যাপারে আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছে বিসিসিআই।

মূলত গতকাল ধর্মশালায় পাঞ্জাব কিংস ও দিল্লি ক্যাপিটাল ম্যাচের প্রথম ইনিংসের মাঝপথে হঠাত করেই বন্ধ হয়ে যায় মাঠের তিনটি ফ্লাডলাইট। নিরাপত্তা শংকায় এর মিনিট দশেক পরই পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয় ম্যাচ। সীমান্তবর্তী বেশ কয়টি বিমানবন্দরু ঘোষণা করেছে ভারত, এর মধ্যে আছে ধর্মশালার একমাত্র বিমানবন্দরটিও। সে কারণে বিশেষ ট্রেন যোগে খেলোয়াড় ও সাপোর্ট স্টাফদের সরিয়ে নেয়ার কথা জানান, বিসিসিআই সভাপতি রাজিব শুক্লা।

Header Ad
Header Ad

এবার অপেক্ষা তারেক রহমানের ফেরার, চলছে জোরালো প্রস্তুতি

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার পর এবার দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ফেরার অপেক্ষায় রয়েছেন নেতাকর্মীরা। এরইমধ্যে তার রাজনৈতিক কার্যালয় গোছানো ও নিরাপত্তা প্রস্তুতি নেয়া শুরু হয়েছে বলে জানা গেছে।

নানা প্রতিকূলতার পর লন্ডনে উন্নত চিকিৎসার সুযোগ আর পরিবারের সান্নিধ্যে চার মাস কাটিয়ে গত মঙ্গলবার (৬ মে) দেশে ফিরেছেন বেগম খালেদা জিয়া। হেঁটে ঢুকেছেন গুলশানের বাসা ফিরোজায়। সঙ্গে ফিরেছেন দুই পুত্রবধূ ডা. জুবাইদা রহমান ও সৈয়দা শামিলা রহমানও। এবার অপেক্ষা শুধু তারেক রহমানের দেশে ফেরার।

বিএনপি নেতারা বলছেন, আপসহীন চরিত্রে গণতন্ত্রের প্রতীক বেগম জিয়া। যথাসময়ে উন্নত চিকিৎসা না পাওয়ার আক্ষেপ তাদের। তবে শারীরিক জটিলতায় মাঠের রাজনীতিতে পুরোদমে সক্রিয় না হতে পারলেও চেয়ারপারসনের উপস্থিতি নেতাকর্মীদের উদ্যম বাড়াবে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, খালেদা জিয়া জীবনে কোনোদিন রাজনীতিতে আপস করেননি। তাকে হেঁটে জেলে যেতে হয়েছে, হুইলচেয়ারে বের হতে হয়েছে শেখ হাসিনার নির্যাতনে। কিন্তু সেসময় তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ হতে পারতেন। উনাকে কোনোদিনই বাংলাদেশ দূরে রাখতে পারেননি।’

দীর্ঘদিন নির্বাসিত তারেক রহমানও দেশে ফেরার জন্য প্রস্তুত জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘তার ফেরার পরে এখানকার অবস্থান, রাজনৈতিক কার্যালয় এবং নিরাপত্তায় কী ব্যবস্থা নেয়া হবে, এর আয়োজন আমরা শুরু করে দিয়েছি। আমরা আশা করি তারেক রহমান শিগগিরই দেশে ফিরবেন।’

তারেক রহমানের সহধর্মিণী ডা. জোবাইদা রহমানকে ঘিরে কর্মীদের মাঝে বাড়তি উন্মাদনা দেখা গেলেও নেতারা জানান, এখনই রাজনীতিতে অংশ নিতে আগ্রহী নন তিনি।

Header Ad
Header Ad

পদ্মার এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা

ছবি: সংগৃহীত

পদ্মা নদী থেকে ধরা প্রায় দুই কেজি ওজনের একটি ইলিশ বিক্রি হয়েছে সাড়ে আট হাজার টাকায়। আজ শুক্রবার সকালে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া বাজারে ইলিশটি নিলামে বিক্রি হলে স্থানীয় এক ব্যবসায়ী আট হাজার টাকায় কেনেন। পরে তিনিও যোগাযোগ করে এক প্রবাসীর কাছে সাড়ে আট হাজার টাকায় বিক্রি করেন। আজ সকালে পদ্মা নদীর মোহনায় ফরিদপুরের কবিরপুর চরে জেলেদের জালে ইলিশটি ধরা পড়ে।

স্থানীয় মৎস্যজীবীরা জানান, বর্তমানে পদ্মা নদীতে ইলিশের আকাল চলছে। জেলেদের জালে বিভিন্ন প্রকারের মাছ ধরা পড়লেও ইলিশের তেমন দেখা মিলছে না। আজ ভোরে পদ্মা নদীর মোহনায় রাজবাড়ীর সীমান্তবর্তী এবং ফরিদপুর জেলার শুরু কবিরপুর চরে জেলে ইসমাইল হালদারের জালে একটি বড় ইলিশ ধরা পড়ে। মাছটি বিক্রির জন্য দৌলতদিয়া ঘাট বাজারের হালিম সরদারের আড়ত ঘরে তোলা হয়। এ সময় ওজন দিয়ে দেখা যায়, ইলিশটি প্রায় ১ কেজি ৯৬০ গ্রামের। পরে নিলামে তোলা হলে সর্বোচ্চ দরদাতা হিসেবে দৌলতদিয়া ৫ নম্বর ফেরিঘাট এলাকার মৎস্য ব্যবসায়ী শাহজাহান শেখ কিনে নেন।

মো. শাহজাহান শেখ বলেন, মাঝেমধ্যে কাতলা, রুই, পাঙাশের দেখা মিললেও ইলিশের দেখা মিলে না বললেই চলে। হঠাৎ মাঝেমধ্যে দু–একটি ইলিশ পাওয়া গেলেও দাম অনেক বেশি হওয়ায় ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যায়। এ সময় শৌখিন টাকাওয়ালা মানুষেরা এসব মাছ কিনে নেন। এ ছাড়া এ বছর এক থেকে দেড় কেজি ওজনের ইলিশ ধরা পড়েছে। তবে প্রায় দুই কেজি ওজনের এত বড় ইলিশ এই প্রথম ধরা পড়েছে বলে তিনি দাবি করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
এবার অপেক্ষা তারেক রহমানের ফেরার, চলছে জোরালো প্রস্তুতি
পদ্মার এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
প্রথম আমেরিকান পোপ হলেন রবার্ট প্রিভোস্ট
একের পর এক ভয়াবহ বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ভারত, সীমান্তজুড়ে ব্ল্যাকআউট
নিষিদ্ধ হচ্ছে স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও যুবলীগ
অবশেষে গ্রেফতার আইভী
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার জেরে পিএসএলের বিদেশি ক্রিকেটারদের দেশত্যাগ শুরু
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল দুই মাস
মাহফুজ-আসিফ আ’লীগ নিষিদ্ধ চায়, কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে কারা: হাসনাত
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও পদ ছাড়লেন স্নিগ্ধ
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, ৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
টাঙ্গাইলে ট্রাক-পিকআপের সংঘর্ষে ৩ জন নিহত
ভারতীয় অর্ধশত সৈন্যকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
নওগাঁর পতিসরে বিশ্বকবির কাছারি বাড়িতে জন্মবার্ষিকী ঘিরে উৎসবের আমেজ
অভিমানে ঘর ছাড়লেন শামীমের স্ত্রী
পাকিস্তানের পাল্টা হামলার ভয়ে ভারতের ব্ল্যাকআউট ঘোষণা
গরমকালে আম টাটকা রাখার উপায়