শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫ | ১৪ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

যুক্তরাষ্ট্র হাউছিদের যে অস্ত্রকে সবচেয়ে বেশি ভয় পাচ্ছে

ছবি: সংগৃহীত

লোহিত সাগরে জাহাজে হাউছিদের সাম্প্রতিক হামলায় দেখা গিয়েছে যে তারা ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র, ব্যালিস্টিক মিসাইল, ড্রোন (ইউএভি) ও চালকবিহীন জাহাজ (ইউএসভিস) ব্যবহার করেছে।

এছাড়া শুরুর দিকে হামলায় দেখা যায় হাউছিরা ছোট ছোট নৌকা বা হেলিকপ্টার নিয়ে বড় জাহাজে উঠে পড়ছে ও সেটা দখলের চেষ্টা চালাচ্ছে।

ইউএভি বা তথাকথিত 'কামিকাজে ড্রোন'- যেটা হাউছিরা ব্যবহার করছে, ধারণা করা হচ্ছে এগুলো কাসেফ ড্রোন, সেই সাথে আছে অনেক দূর পর্যন্ত হামলায় সক্ষম সামাদস যুদ্ধবিমান- লেজের দিকে যেটায় ভি আকৃতির পাখা থাকে।

এই অস্ত্র হাউছিরা ব্যবহার শুরু করে আসছে সৌদি আরবের সাথে তাদের দীর্ঘদিনের সংঘাতে।

দ্য ওয়াশিংটন ইনস্টিটিউট ফর নিয়ার ইস্ট পলিসি বলছে, বিভিন্ন ধরনের জাহাজ বিধ্বংসী ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে হাউছিদের, যেগুলো ৮০ কিলোমিটার থেকে ৩০০ কিলোমিটার দূর পর্যন্ত আঘাত হানতে সক্ষম। এর মধ্যে আছে সায়াদ এবং সেজ্জিল মিসাইল।

এই থিঙ্কট্যাঙ্ক মনে করে হাউছি গোষ্ঠীর কাছে এমন জাহাজ বিধ্বংসী ব্যালিস্টিক মিসাইলও আছে যা ৩০০ কিলোমিটার দূর থেকে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে।

এই মিসাইলগুলোর অবস্থান নির্ণয় করাও কঠিন কারণ তারা খুব দ্রুতগতির হয় এবং মূহুর্তের মধ্যে আক্রমণ করতে পারে। তবে এর জন্য দরকার হয় 'ড্রোন, অন্য জাহাজ বা অস্ত্রের মাধ্যমে লক্ষ্যবস্তু সম্পর্কে বিশদ তথ্য।'

সমুদ্র ইতিহাসবিদ সাল মারকোগলিয়ানো বিবিসিকে বলেন, ব্যালিস্টিক এবং ক্রুজ এই দুই ধরনের ক্ষেপণাস্ত্রই ড্রোনের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী, কারণ 'তাদের সাথে বড় যুদ্ধাস্ত্র থাকে এবং আরও বেশি গতিশক্তি থাকে।'

মারকোগলিয়ানো বলেন, একমুখী ড্রোনগুলো সংখ্যায় অসংখ্য। কারণ এগুলো খুবই সস্তা এবং সহজেই ব্যবহার করা যায়, তবে একটু ধীরগতির।

এই ড্রোনগুলো ঠিক পানির উপর জাহাজের ভেসে থাকা জায়গা বরাবর আঘাত করে এবং তা থেকে আগুন ধরে যাওয়াটা হলো সবচেয়ে দুশ্চিন্তার।

তবে মারকোগলিয়ানোর বিশ্বাস ‘সবচেয়ে ভয়ের’ হলো ইউএসভিস বা চালকবিহীন জাহাজ, 'কারণ এটি পানির উপরে জাহাজে আঘাত করে, যার মাধ্যমে এটি ফুটো হয়ে ভেতরে পানি ঢোকে এবং জাহাজটি ডুবে যায়।'

ইউএস নেভি বলছে, চলমান সংঘাতে হাউছিরা প্রথম এই চালকবিহীন জাহাজটি বিস্ফোরণ সহকারে ব্যবহার করে গত ৪ জানুয়ারি এবং সেটি জাহাজ চলাচলের আন্তর্জাতিক লেনে এসে বিস্ফোরিত হয়।

'সৌভাগ্যক্রমে কোনো হতাহত হয়নি বা কোনো জাহাজকেও এটি আঘাত করতে পারেনি, কিন্তু এই একমুখী ইউএসভিস ব্যবহারের সূচনাটা চিন্তার কারণ,' বলেন ইউএস নেভি কমান্ডার ভাইস অ্যাডমিরাল ব্রাড কুপার।

তিনি বলেন, এরকম আক্রমণ তাদের 'নতুন সক্ষমতা' সম্পর্কে জানান দেয়।

তবে সৌদি সরকার জানাচ্ছে, হাউছিরা এই এইএসভিস প্রথম ব্যবহার হয় ২০১৭ সালে জানুয়ারিতে সৌদি বাহিনীর আল-মদিনার উপর একটা হামলায়, আর এরপর '২০২০ সালে মার্চে এডেন উপসাগর দিয়ে একটা তেলবাহী জাহাজ ইয়েমেন যাওয়ার পথে সেটার উপর হামলার একটা ব্যর্থ চেষ্টা চালায় তারা।'

হাউছিদের পেছনে কারা? হাউছিরা ইরানের সমর্থিত এবং তারা নিজেদের তথাকথিত 'এক্সিস অফ রেসিসট্যান্স' বা প্রতিরোধ বলয়ের অংশ হিসেবে ঘোষণা করেছে, যার মধ্যে আছে লেবাননের হেজবুল্লাহ, সিরিয়ার আসাদ সরকার, গাজায় হামাস এবং ইরান সমর্থিত অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠী যারা যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরাইলের প্রতিপক্ষ শক্তি।

২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে যুক্তরাজ্য সরকার জানায়, তারা জাতিসঙ্ঘের কাছে 'এমন প্রমাণ উত্থাপন করেছে যা ইরানের সাথে সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের উপর হামলায় হাউছিরা যে ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা ব্যবহার করেছিল তা চোরাচালানের একটা সংযোগ পাওয়া যায়।'

যুক্তরাজ্য সরকার জানিয়েছে, দ্য রয়্যাল নেভি শিপ এইচএমএস মনট্রোজ ২০২২ সালের শুরুর দিকে দুবার ইরানিয়ান অস্ত্র জব্দ করে যা স্পিডবোটে করে দক্ষিণ ইরানের আন্তর্জাতিক সমুদ্রসীমায় চোরাচালানকারীরা বহন করছিলে।

তারা বলছে এসব আটককৃত অস্ত্রের মধ্যে ছিল স্থল থেকে আকাশে ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্র, ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের ইঞ্জিন এবং একটা নজরদারিতে ব্যবহৃত একটি বাণিজ্যিক কোয়াডকপ্টার ড্রোন।

হাউছিরা কেন জাহাজে হামলা করছে? পেন্টাগন জানিয়েছে যে, গত ১৯ নভেম্বর থেকে ইয়েমেনের হাউছি বিদ্রোহীরা দক্ষিণ লোহিত সাগর ও এডেন উপসাগরের মধ্যে পণ্য পরিবহনকারী জাহাজগুলোতে কমপক্ষে অন্তত ৪৫টি হামলা চালিয়েছে।

হাউছিদের দাবি, এই হামলাগুলো তারা করেছে গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে।

তারা বলছে যে সমস্ত জাহাজের সাথে ইসরাইলের সম্পর্ক আছে তারা সেসব জাহাজকেই লক্ষ্যবস্তু বানিয়েছে।

কিন্তু সমালোচকরা বলছেন সাম্প্রতিক সময়ে যেসব জাহাজে তারা হামলা করেছে সেসব অনেকগুলোর সাথে ইসরাইলের কোনো সম্পর্কই নেই।

তারা বলছে, হাউছিরা আসলে গাজার বর্তমান পরিস্থিতির সুযোগে নিজেদের জনপ্রিয়তা বাড়াচ্ছে, নিজেদের শক্তিমত্তা প্রদর্শন করছে এবং ইরানের কাছে প্রমাণ দিচ্ছে যে তারা তাদের কার্যকরী মিত্র হিসেবে ভূমিকা রাখতে সক্ষম। সূত্র : বিবিসি

Header Ad
Header Ad

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের খুশির খবর দিল সৌদি আরব

ছবি: সংগৃহীত

সৌদি আরবে অবস্থানরত মেয়াদোত্তীর্ণ ভিজিট ভিসাধারী প্রবাসীদের জন্য স্বস্তির খবর দিয়েছে দেশটির পাসপোর্ট অধিদপ্তর (জাওয়াজাত)। নতুন ঘোষণায় জানানো হয়েছে, এখন থেকে ভিসার মেয়াদ শেষ হলেও নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রবাসীরা বৈধভাবে দেশে ফেরার সুযোগ পাবেন।

সুবিধাটি চালু হয়েছে বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) থেকে, যা হিজরি ক্যালেন্ডারের ১ মহররম তারিখে কার্যকর হয়।

জাওয়াজাত জানিয়েছে, যেসব বিদেশির ভিজিট ভিসা ইতোমধ্যে শেষ হয়ে গেছে, তারা নির্ধারিত ফি ও জরিমানা পরিশোধ করে সৌদি আরব থেকে চূড়ান্ত প্রস্থানের (ফাইনাল এক্সিট) জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে এই আবেদন ভিসা মেয়াদ শেষ হওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে। নির্ধারিত সময় পেরিয়ে গেলে প্রবাসীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা কিংবা অতিরিক্ত জরিমানা আরোপ করা হতে পারে।

প্রবাসীদের আবেদন করতে হবে ‘আবশের’ নামে পরিচিত সৌদি সরকারের অনলাইন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে। সেখানকার ‘তাওয়াসুল’ সেবাটি ব্যবহার করেই ফাইনাল এক্সিটের আবেদন সম্পন্ন করা যাবে।

যারা নিজেরা আবেদন করতে পারেন না, তারা পরিচিত কাউকে দিয়ে অথবা নিকটবর্তী কোনো ভিসা সেবা কেন্দ্র কিংবা সাইবার ক্যাফের মাধ্যমে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারবেন।

সৌদি সরকার জানিয়েছে, তারা সবসময় চায় বিদেশিরা যাতে জরিমানা ও জটিলতা ছাড়াই দেশে ফিরতে পারেন। তাই মেয়াদোত্তীর্ণ ভিজিট ভিসাধারীদের এই সুযোগ দ্রুত কাজে লাগাতে আহ্বান জানানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

চীন সফর অত্যন্ত ‘সফল’ ও ‘ফলপ্রসূ’ হয়েছে: মির্জা ফখরুল

ছবি: সংগৃহীত

চীন সফরকে ‘সফল’ ও ‘ফলপ্রসূ’ বলে অভিহিত করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শুক্রবার (২৭ জুন) রাতে সফর শেষে দেশে ফিরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এ মন্তব্য করেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, “এই সফর ছিল রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে এবং চীনের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিসি) আমন্ত্রণেই আমরা গিয়েছিলাম। পার্টি টু পার্টি সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করাই ছিল মূল লক্ষ্য, এবং সে লক্ষ্য সফলভাবে অর্জিত হয়েছে।”

তিনি জানান, সফরে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির পলিটব্যুরোর সঙ্গে বিএনপির প্রতিনিধিদলের বৈঠক অত্যন্ত ফলপ্রসূ হয়েছে। এ ছাড়া দুই দলের মধ্যে আগামী দুই বছরের মধ্যে একটি রাজনৈতিক সংলাপ আয়োজনে সমঝোতা স্মারক (MoU) সইয়ের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।

সফরের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক তুলে ধরে বিএনপি মহাসচিব বলেন, “আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে চীন সফরে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। চীনের নেতারা তার নেতৃত্বে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন এবং আমরা চীনকে পাল্টা আমন্ত্রণ জানিয়েছি, যা তারা গ্রহণ করেছেন।”

চীনের নেতৃত্ব ও অগ্রগতির প্রশংসা করে তিনি বলেন, “শি জিনপিংয়ের নেতৃত্বে চীন যেভাবে অগ্রসর হয়েছে, তা শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, সারা বিশ্বের রাজনৈতিক ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।”

প্রায় এক সপ্তাহের এই সফরে মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে বিএনপির একটি উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, সেলিমা রহমান, উপদেষ্টা ইসমাইল জবিহ উল্লাহ, সুকোমল বড়ুয়া, জহির উদ্দিন স্বপন, মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেল এবং চেয়ারপারসনের একান্ত সচিব এবিএম আবদুস সাত্তার।

বেইজিং সফরকালে বিএনপি নেতারা চীনের পররাষ্ট্র উপমন্ত্রী সান ওয়েইডং, সিপিসির আন্তর্জাতিক বিভাগের মন্ত্রী লিউ জিয়ানচাও এবং ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেসের ভাইস চেয়ারম্যান লি হংঝংয়ের সঙ্গে বৈঠক করেন।

Header Ad
Header Ad

ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আবারও ইরানের বিরুদ্ধে সামরিক হামলার হুমকি দিয়েছেন। স্থানীয় সময় শুক্রবার (২৭ জুন) হোয়াইট হাউসে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ইরান যদি অতিরিক্ত মাত্রায় ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করতে শুরু করে, তাহলে ‘নিঃসন্দেহে’ দেশটিতে বোমা হামলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

সংবাদ সম্মেলনে বিবিসির সাংবাদিক নোমিয়া ইকবালের প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেন, “আমরা খুবই সতর্কভাবে সবকিছু পর্যবেক্ষণ করছি। যদি তারা এমন কিছু করে যা আমাদের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়ায়, তাহলে ইরানের বিরুদ্ধে সামরিক পদক্ষেপ অবশ্যই বিবেচনায় থাকবে।”

এর আগে গত সপ্তাহে মার্কিন বাহিনী ইরানের কয়েকটি কৌশলগত পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায়, যার মধ্যে ‘বাংকার বাস্টার’ বোমার ব্যবহারও ছিল। হামলার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে, যদিও ট্রাম্প পরে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানান।

তবে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি এক ভাষণে দাবি করেন, ওই হামলায় ইরান বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হয়নি। কিন্তু ট্রাম্প তার অবস্থানে অনড় থেকে পাল্টা মন্তব্য করেন, “আমরা জানতাম কোথায় আঘাত করতে হবে। তাদের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো কার্যত ধ্বংস হয়ে গেছে।”

পরবর্তীতে নিজের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ‘ট্রুথ সোশাল’-এ দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প আরও দাবি করেন, তিনি জানতেন আয়াতুল্লাহ কোথায় লুকিয়ে আছেন, এবং ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের বাহিনীকে তাকে টার্গেট করতে না করার নির্দেশও তিনিই দিয়েছিলেন।

সম্প্রতি ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে ইরানের সর্বোচ্চ নেতাকে গোপনে আশ্রয়ে যেতে বাধ্য হওয়ার খবরও গণমাধ্যমে এসেছে। যদিও তেহরানের ভাষ্য অনুযায়ী, যুদ্ধের ফলাফল তাদের অনুকূলে গেছে এবং ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র তাদের পারমাণবিক কর্মসূচিকে ব্যাহত করতে পারেনি।

তবে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি ভিন্ন সুরে স্বীকার করেন, ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ হামলায় কিছু পারমাণবিক স্থাপনায় ‘গুরুতর ও দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতি’ হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের খুশির খবর দিল সৌদি আরব
চীন সফর অত্যন্ত ‘সফল’ ও ‘ফলপ্রসূ’ হয়েছে: মির্জা ফখরুল
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইনিংস ব্যবধানে হারের পরই টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া সেই মনু মিয়া মারা গেছেন
কলম্বো টেস্ট: ইনিংস ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
গাজায় আবারও রক্তক্ষয়, একদিনেই প্রাণ হারালেন ৭২ জন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
আল নাসরে রোনালদোর নতুন চুক্তি: ঘণ্টায় পাচ্ছেন ৬৫ লাখ টাকা, বছরে কত?
বাংলাদেশের কাপড়-পাট-সুতার পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা মারা গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জন্মদিন আজ
ই-অরেঞ্জ-এর সিইও ও যুবলীগ নেতা আমান উল্লাহ গ্রেপ্তার
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষ, নিহত ৪
বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা চায় ইউক্রেন
খিলক্ষেতে মণ্ডপ সরানোর বিষয়ে ব্যাখ্যা দিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
কুমারখালীতে এনসিপির পদ পেলেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা, সমালোচনার ঝড়
দেশে করোনায় আরও একজনের মৃত্যু, নতুন শনাক্ত ১০ জন
১১ নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ উইন্ডিজ ক্রিকেটারের বিরুদ্ধে
গাজায় হামাসের হামলায় ৩ দিনে ১৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত