শনিবার, ৪ মে ২০২৪ | ২১ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

মার্কিন সিনেটে পুতিনকে ‘যুদ্ধাপরাধী’ ঘোষণা

ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু পর একের পর এক নিষেধাজ্ঞা চাপানো হয়েছে রাশিয়ার উপর। নিন্দা প্রস্তাব আনা হয়েছে আন্তর্জাতিকভাবে। এবার রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে ‘যুদ্ধাপরাধী’ উল্লেখ করে মার্কিন সিনেটে প্রস্তাব পাস হলো।

মঙ্গলবার (১৫ মার্চ) পুতিনকে ‘যুদ্ধাপরাধী’ হিসেবে নিন্দা জানাতে আনা প্রস্তাবে সর্বসম্মতি দিয়েছেন মার্কিন সিনেটের সদস্যরা। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এ খবর জানিয়েছে।

বিরল ক্রসপার্টি ভোটাভুটিতে সিনেট সদস্যরা পুতিন ও তার সরকারের ইউক্রেনে সামরিক অভিযানের বিষয়টি তদন্তের জন্য হেগে অবস্থিত আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

নিন্দা প্রস্তাবে বলা হয়েছে, ‘ইউক্রেনে মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ, সহিংসতা ও যুদ্ধাপরাধের নিন্দা জানাচ্ছে মার্কিন সিনেট। এই অপরাধ করছে রাশিয়ান বাহিনী।’

ভোটাভুটির আগে মঙ্গলবার ডেমোক্রেটিক সিনেট নেতা চাক শুমার সিনেটে বক্তৃতা দেন। তিনি বলেন, ইউক্রেনে ‘নৃশংসতা’ চালানোর জন্য পুতিনকে জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে।

এ প্রস্তাবটির উদ্যোক্তা রিপাবলিকান সিনেটর লিন্ডসে গ্রাহাম এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘আমার পরবর্তী পদক্ষেপ হচ্ছে–আমাদের ব্রিটিশ মিত্রসহ একসঙ্গে কাজ করা। আশা করি, অন্যরাও এর সঙ্গে যুক্ত হবে। আমরা একটি ইন্টেল সেল তৈরিতে কাজ করব, যা যুদ্ধাপরাধে যুক্ত রুশ সামরিক ইউনিটগুল এবং তাদের কমান্ডারদের নাম প্রকাশ শুরু করবে।’ রাশিয়ানদের ‘নাম প্রকাশ ও লজ্জা দেওয়ার ক্যাম্পেইন শুরুর প্রক্রিয়া চলছে’ বলেও জানান লিন্ডসে গ্রাহাম।

প্রসঙ্গত, গত ২১ ফেব্রুয়ারি সোমবার রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন রুশপন্থী বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত ইউক্রেনের দুই অঞ্চল দোনেৎস্ক ও লুহানস্ককে স্বাধীন রাষ্ট্র ঘোষণা করেন। সেখানে ‘শান্তি রক্ষায়’ সেনা পাঠানোর নির্দেশ দেন তিনি। এরপর উত্তেজনা নতুন মাত্রা পায়। একই সঙ্গে ‘প্রজাতন্ত্র’ দুটিতে রুশ সেনাদের ‘শান্তিরক্ষী’ হিসেবে দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দেন তিনি। পুতিনের এই পদক্ষেপের পর পশ্চিমাদের পক্ষ থেকে বলা হয়, রাশিয়া ইউক্রেনে সামরিক আগ্রাসন শুরু করে দিয়েছে।

গত ২৪ ফেব্রুয়ারি সকালে টেলিভিশনে দেওয়া এক ভাষণে পূর্ব ইউক্রেনের বিদ্রোহীনিয়ন্ত্রিত ডনবাস অঞ্চলে বিশেষ সামরিক অভিযান শুরুর নির্দেশ দেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন। বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত পূর্ব ইউক্রেনের ওই অঞ্চলে গত আট বছরের লড়াইয়ে প্রায় ১৫ হাজার মানুষ নিহত হয়েছেন।

২০ দিনের যুদ্ধে ইউক্রেনের একাংশ এখন রাশিয়ার দখলে। আজ চলছে যুদ্ধের ২১তম দিন। রাজধানী কিয়েভ ঘিরে রেখেছে রাশিয়ার বিশাল সেনাবহর। ইউক্রেনে হামলা শুরুর পর থেকে একের পর এক আর্থিক নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে পশ্চিমা শক্তিগুলো। তবে যুক্তরাষ্ট্র, ন্যাটো বা অন্য কোনো পশ্চিমা শক্তিধর দেশ সামরিক হস্তক্ষেপ করতে এগিয়ে আসেনি।

এসএ/

Header Ad

আইপিএলের প্লে অফের দৌড়ে এগিয়ে কারা?

ছবি: সংগৃহীত

আইপিএল মানেই হাড্ডাহাড্ডি লড়াই। ১০ দলের লড়াই চলছে। আসরে কোয়ালিফায়ার, এলিমিনেটর ও ফাইনালসহ মোট ম্যাচ হবে ৭৪টি। যেখানে ইতোমধ্যে ৪২টি ম্যাচ শেষ হয়েছে। প্রতিটি দলই ১৪টি ম্যাচের মধ্যে ১০টি করে ম্যাচ খেলে ফেলেছে।

মুম্বাই ইন্ডিয়ানস এবং দিল্লি ক্যাপিটালস শুধু ১১টি করে ম্যাচ খেলেছে। বাকি কয়েকটি ম্যাচে স্পষ্ট হয়ে যাবে প্লে-অফে জায়গা করে নেবে কোন চারদল। জয় পরাজয়ের নিরিখে প্লে-অফের দৌড়ে এখন এগিয়ে রয়েছে কারা সেটাই আলোচ্য বিষয়।

আইপিএলের গ্রুপ পর্বে এখন পর্যন্ত পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে রাজস্থান রয়্যালস। শুক্রবার মুম্বাইকে হারিয়ে টেবিলের দ্বিতীয় স্থান ধরে রাখে কলকাতা নাইট রাইডার্স। দু’টি দলই ১০টি করে ম্যাচ খেলেছে। রাজস্থানের ৮ জয়ের বিপরীতে কলকাতার জয় ৭টিতে। যেহেতু এই দু’দলের একে অপরের বিপক্ষে ম্যাচ রয়েছে, তাই শীর্ষে যাবে কোন দল তার লড়াই চলমান।

তৃতীয় এবং চতুর্থ স্থানে থাকা দু’দল হলো লখনৌ সুপার জায়ান্টস ও সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। উভয়েই ১০টি করে ম্যাচ খেলে ১২ পয়েন্ট ঝুলিতে পুরেছে। ফলে প্লে-অফের দৌড়ে এই চার দল সব থেকে এগিয়ে। তবে নীচের দিকে থাকা দলগুলিও প্লে-অফের দৌড়ে রয়েছে। কারণে এখনও বেশ কয়েকটি ম্যাচ বাকি। এরমধ্যে এখন পর্যন্ত সুযোগ রয়েছে মুস্তাফিজুর রহমানের চেন্নাই সুপার কিংসের। তারা ১০ ম্যাচ থেকে ৫ ম্যাচে জয়লাভ করে ১০ পয়েন্ট ঝুলিতে পুরে অবস্থান করছে টেবিলের পঞ্চম স্থানে।

ষষ্ঠ স্থানে থাকা দিল্লি ক্যাপিটালসেরও পয়েন্ট ১০ হলেও তারা ১১টি ম্যাচ খেলেছে। সপ্তম এবং অষ্টম স্থানে রয়েছে পঞ্জাব কিংস এবং গুজরাট টাইটানস। উভয়ের ঝুলিতে রয়েছে ৮ পয়েন্ট। ১০টি করে ম্যাচ খেলেছে দু’দলই। এই দলই প্রথম চারে ওঠার চেষ্টা করবে। তবে কঠিন লড়াই এই দু’দলের সামনে।

পয়েন্ট টেবিলের শেষ দু’টি দল মুম্বাই ইন্ডিয়ানস এবং রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। ১১ ম্যাচের মধ্যে তিনটিতে জিতেছে মুম্বাই। বেঙ্গালুরুর ১০ ম্যাচে জয় তিনটিতে। এই দুই দলের পক্ষে প্লে-অফে ওঠার রাস্তা সব থেকে কঠিন। বাকি সব ম্যাচ জিতলেও প্লে-অফে ওঠা কঠিন এই দুই দলের।

আবারও বাংলাদেশে প্রবেশ করল মিয়ানমারের ৪০ বিজিপি সদস্য

ছবি: সংগৃহীত

মিয়ানমারে চলমান অভ্যন্তরীন সংঘর্ষের জেরে কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তের দুটি পয়েন্ট দিয়ে অস্ত্র সজ্জিত আরও ৪০ জন মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিজিপি) সদস্য বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন।

শনিবার (৪ মে) ভোরে সাবরাংরাংয়ের আচারবুনিয়া থেকে ১৪ জন এবং নাজিরপাড়া সীমান্ত দিয়ে ২২ জন বিজিপির সদস্য বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নেন। পরে নাজির পাড়া থেকে আরও ৪ জন বিজিপি সদস্য আশ্রয় নেন।

নির্ভরযোগ্য সূত্র বলছে, শনিবার ভোরে দুই দফায় আশ্রয় নেওয়া বিজিপি সদস্যদের নিরস্ত্র করে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড বিজিবি। তারপর বাসযোগে তাদের প্রথম ১৪ জনকে হ্নীলা উচ্চ বিদ্যালয়ে রাখা হয়। পরে আরও ২২ জনকেও একই স্থানে রাখা হয়। বাকি ৪ জনকে নিরস্ত্রকরণের কাজ করছে বিজিবি।

তবে এ বিষয়ে বিজিবির পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

সর্বশেষ বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ২৮৮ জন মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী ও সেনা সদস্যেকে নানা প্রক্রিয়া শেষ করে ফেরত পাঠায় বাংলাদেশ।

যারা সরকার পরিচালনা করেন তারা সবাই ফেরেশতা নয়: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

গোল টেবিল বৈঠকে বক্তব্য রাখছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত। ছবি: সংগৃহীত

সরকার যারা পরিচালনা করেন তারা সবাই ফেরেশতা নয় বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত।

শনিবার (৪ মে) বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস-২০২৪ উপলক্ষ্যে ‌‘গ্রহের জন্য গণমাধ্যম: পরিবেশগত সংকট মোকাবিলায় সাংবাদিকতা’ শীর্ষক গোল টেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে এই গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করে সম্পাদক পরিষদ।

সরকারের ব্যত্যয়-বিচ্যুতি ধরিয়ে দিতে সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ ধরনের সব সমালোচনাকে আমরা স্বাগত জানাই। তবে যখন সমালোচনার নামে অপতথ্য, মিথ্যাচার, অপপ্রচারের মাধ্যমে এক ধরনের এজেন্ডা বেইজড, সিস্টেমেটিক মিথ্যাচার ছড়ানো হয়, সেগুলো আমরা বুঝি কে করছে, কারা করছে, কেন করছে। সেই বিষয়গুলোকে আমরা নিন্দা জানাই। কিন্তু গঠনমূলক সমালোচনাকে আমরা সব সময় স্বাগত জানাই এবং জানাবো। কারণ আমরা মনে করি না, সরকার যারা পরিচালনা করছেন, তারা সবাই ফেরেশতা। সবাই মানুষ। আমাদের ভুল-ত্রুটি হতে পারে, ব্যত্যয়-বিচ্যুতি থাকতে পারে, ব্যর্থতা থাকতে পারে। সেগুলো ধরিয়ে দেওয়ার জন্য গণমাধ্যম আছে, এটি গণমাধ্যমের দায়িত্ব। গঠনমূলকভাবে ধরিয়ে দিলে সেটি স্বীকার করে নিতে এবং সেগুলো শুদ্ধ করে নিতে আমাদের কোনো সমস্যা নেই।

গোল টেবিল বৈঠকে বক্তব্য রাখছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত। ছবি: সংগৃহীত

তিনি বলেন, কার্বন নিঃসরণ বাংলাদেশে জিরো করলেও লাভ নেই। কারণ আমরা কার্বন নিঃসরণ কম করি। কিন্তু ক্ষতিগ্রস্ত হই বেশি। আমরা উন্নয়নের পাশাপাশি সেটাকে টেকসই করতে চাই। আমরা শুধু উন্নয়নে নয় বরং টেকসই উন্নয়নে বিশ্বাস করি। একইসাথে তথ্যপ্রকাশে সাহসী প্রতিবেদনের জন্য সাহসী সাংবাদিকদের আইনি সুরক্ষা আরও জোরদার করা হবে।

তিনি আরও বলেন, তথ্য কমিশনে আইন আছে। আমি তাদের সাথে বসেছি কয়েকদিন আগে। আমার উপলব্ধি হয়েছে দুইদিকে কিছু চ্যালেঞ্জ আছে। আমি দেখেছি তথ্য চাইলেই সরকারি অনেক কর্মকর্তা খুব ডিফেন্সিভ হয়ে যায়। তথ্য কেন চাইবে এমন একটা বিষয় দাঁড়ায়। আসলে এটা তাদের দোষ নয়। আমাদের ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন এবং বিভিন্ন সময়ে গণতন্ত্র নষ্ট হওয়ার প্রভাব এটা।

মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেন, আমরা মন্ত্রী থেকে শুরু করে সকল কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দিয়ে এ বিষয়টি আরও সহজতর করবো। এছাড়া তথ্য অধিকার আইন অনুযায়ী সাংবাদিকরাও যাতে সঠিক উপায়ে তথ্য পেতে পারে সেদিকেও লক্ষ্য রেখে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। একইসাথে ফ্যাক্ট চেক নিয়ে আরও জোরালো ভূমিকা নিতে হবে।

তিনি বলেন, বিশ্বব্যাপী গণমাধ্যমে রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার (আরএসএফ) এর র‍্যাংকিংয়ের উদ্যোগ খুব ভালো। তবে তাদের নিকট অনুরোধ, পদ্ধতিগত বিষয় বিবেচনায় নিয়ে তারা সবসময় সঠিক তথ্য সরবরাহ করবে। এরপর আমাদের অবস্থান বা র‍্যাংকিং যা হয় হবে। তবে তারা বারবার ভুল তথ্য দিয়ে বিভ্রান্তি করলে তাদের গ্রহণযোগ্যতা কমে আসবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশের নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, রাইট টু ইনফরমেশন অ্যাক্ট যেটা আছে আছে, সেটা আমি পূর্ণাঙ্গভাবে বিশ্বাস করি। রাইট টু ইনফরমেশন অ্যাক্টের অধীনে কোনো গণমাধ্যম জনগণের পক্ষে যে তথ্য চাইবে সেটা আমি তড়িৎ গতিতে দিতে বাধ্য থাকবো। এ ধরনের মানসিকতা তৈরি করার জন্য প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ে আমরা ওরিয়েন্টেশন করবো। কারণ তথ্য দিলে আমার কোনো সমস্যা নেই তো। যদি না আমার মধ্যে কোনো গলদ থাকে। যে তথ্য পাওয়ার অধিকার মানুষের আছে, সেটি দিতে হবে। এটি আমি নিশ্চিত করবো।

সর্বশেষ সংবাদ

আইপিএলের প্লে অফের দৌড়ে এগিয়ে কারা?
আবারও বাংলাদেশে প্রবেশ করল মিয়ানমারের ৪০ বিজিপি সদস্য
যারা সরকার পরিচালনা করেন তারা সবাই ফেরেশতা নয়: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
খাবারে নেশা দ্রব্য মিশিয়ে শিক্ষকের বাসায় চুরি
একজন টেনিস খেলোয়াড় তৈরি করব, যার জন্য দেশবাসী গর্ববোধ করবে: নৌপ্রতিমন্ত্রী
বাজারে আসছে মেসির হাইড্রেশন পানীয়
ভুয়া দলিল দেখিয়ে ৫০ কোটি টাকা ব্যাংক ঋণ নেয় চক্রটি
রাজবাড়ী-ভাঙ্গা-ঢাকা রুটে দুই জোড়া কমিউটার ট্রেন উদ্বোধন
বাড়ি ফিরলেই বিয়ে, হিটস্ট্রোকে প্রাণ গেল আশিকের
অতিরিক্ত গরমে স্কুলগামী শিশুর স্বাস্থ্য রক্ষার উপায়
নোয়াখালীতে ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষ, সেনা সদস্যসহ নিহত ৪
‘অ্যাক্টরস হোম’-এর জায়গা বুঝে পেল অভিনয় শিল্পী সংঘ
ঢাকাসহ ৬ বিভাগে ঝড়ো হাওয়াসহ শিলাবৃষ্টির আভাস
পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করলো ভারত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ডাক পেলেন আম্পায়ার সৈকত
ইসরায়েলবিরোধী পোস্ট করলেই গ্রেপ্তার করছে সৌদি
মুন্সীগঞ্জে প্রাইভেটকার খাদে পড়ে একই পরিবারের ৩ জন নিহত
চড়া দামে গ্রাহকরা কিনছে কচ্ছপ গতির ইন্টারনেট
হামাসকে ৭ দিনের সময় দিল ইসরায়েল
বিদেশে পাড়ি জমানো কানাডিয়ানদের সংখ্যা বাড়ছে : গবেষণা