সোমবার, ৬ মে ২০২৪ | ২৩ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

শ্রেষ্ঠ সমাবেশ

গতকাল বিরোধীদলীয় একটি জনসভা হয়ে গেছে। অনেক মানুষ হয়েছিল জনসভায়। এই দেখে বড় ভয় পেয়ে গেছেন সরকার দলীয় সংসদ সদস্য শুফম হালদার। টিভি চ্যানেল, ইউ টিউব, ফেসবুকের উপর মনে মনে তার অনেক রাগ হচ্ছে। কেন যে এরা সারাদিন এই জনসভা প্রচার করতে গেল। এগুলো না থাকলে হয়তো চাল চুরি, গম চুরি, টেন্ডারবাজি, বালু তোলা, জমি দখল ইত্যাদি কাজের মতো করে বলে দিতাম; এটা গুজব। বিরোধীদলীয় নেতাদের অপপ্রচার। তাদের জনসভায় কোনো লোক হয়নি।

আজ সকালে দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সাহেব ফোন দিছিল। অনেক রাগ করেছেন। দল ক্ষমতায় থাকতে বিরোধীদলীয় নেতারা এত বড় জনসভা কেমনে করে? আগামী নির্বাচনে দলের পরিস্থিতি একবার বিবেচনায় আনেন। তাদের জনসভায় যত লোক এসেছে তাতে আমাদের অবস্থা কী একবার ভেবে দেখেছেন? তাদের জনসভায় যত লোক এসেছে তার পাঁচ গুণ লোক দেখতে চাই আমাদের জনসভায়।

- স্যার কী যে বলেন, ওদের জন্য সভায় মাত্র কিছু লোক এসেছে। বিরোধী দলে কোনো লোক নেই আমার সংসদীয় আসনে। সব আমাদের দলের। ওদের ওখানে কোনো লোক যায় নাই। ওটা অপপ্রচার।
- আমি তো দেখলাম টেলিভিশনে। ওদের জনসভায় অনেক লোকের জনসমাগম হয়েছে।
- স্যার, ওরা টেলিভিশন চ্যানেলের সাংবাদিকদের টাকা দিয়ে এডিটিং করে সংবাদ প্রচার করেছে। এ নিয়ে ভাববেন না। আমি আছি তো।
- আপনি চুপ থাকেন। মিথ্যা বলতে বলতে আসলে আপনাদের স্বভাব এমন হয়ে গেছে যে, সত্য বলতে ভুলেই গেছেন। ইউটিউব, ফেসবুকে ওগুলোও কি ভুয়া? আমি এত কিছুই বুঝি না। আগামী দলীয় জনসভায় বিরোধীদলীয় জনসভার চেয়ে পাঁচ গুণ জনগণ আমাদের জনসভা দেখতে চাই। এটাই আমার শেষ কথা। মনে রাখবেন প্রচারেই প্রসার। সভায় লোক না হলে; বহির্বিশ্বে কেমনে প্রচার করব, জনগণ আমাদের পাশে আছে।

মনে বড় যন্ত্রণা। টাকা দিয়ে নমিনেশন কিনে এমপি হয়েছিল শুফম হালদার। রাজনীতির অ খ এত কিছু বোঝে না। ভাগ্যক্রমে টাকার বিনিময়ে দলের জেলা সভাপতি হয়ে পড়েছে আরেক বিপদে। শুধু চুরিচামারিটাই ভালো বোঝে। কীভাবে যে জনসমর্থন পেতে হয় সেটা তার মাথায় আসে না। কুয়ার ব্যাঙ সাগরে পড়লে যা হয় আর কী! সকাল থেকে টেনশন। এত কষ্ট করে চুরি ছ্যাঁচড়ামি করে কিছু টাকা অর্জন করেছিল শুফম হালদার। এই বার বুঝি এই জনসভায় সব যায়।

- বিরোধীদলীয় জনসভায় কত লোক হয়েছিল? তার একান্ত সচিব মাসুদ রানাকে জিজ্ঞাসা করে শুফম হালদার।
- কত আর হবে। মনে হয় হাজার পঞ্চাশেক লোক হয়েছিল।
- আমাদের জনসভা করলে কত হবে?
- হাজার বিশেক তো হবেই স্যার!
- শালা শুয়োরের বাচ্চা। বিশ হাজার লোক দিয়ে আমি কী করব। আমার শেষকৃত্য করার জন্য বিশ হাজার লোক জমায়েত করবি? এই বলে সজোরে থাপ্পড় মারে তার একান্ত সচিব মাসুদের গালে।
- স্যার, হুদায় আমাকে মারছেন কেন? জনগণ কম হলে আমি কী করব? আর আপনি তো ভালোই জানেন, এদেশে যারা সরকারে থাকে তাদের পাশে জনগণ থাকে না। কারণ সরকার দলীয় নেতারা সব সময় চুরি করা নিয়ে ব্যস্ত থাকে। জনগণের কথা তাদের মাথায় থাকে না। আর বিরোধী দল এই নিয়ে ভাগ পেতে চায়। না পেলে মায়া কান্না শুরু করে। দেশ প্রেম তাদের উথলায়ে উঠে। জনগণ চলে যায় বিরোধীদলীয় মায়া কান্না করার নেতাদের পাশে। আমার কী করার বলুন? আর কত লোক লাগবে তাই বলুন?
- লাখ তিনেক লোকের ব্যবস্থা কর।
- স্যার, টাকা ছাড়েন সব ব্যবস্থা করে দিচ্ছি?
- কত টাকা?
- জন প্রতি ৫০০ শত টাকা তো দিতেই হবে।
- বলিস কী? জন প্রতি ৫০০?
- স্যার, বাজারে সব জিনিসের দাম বাড়ছে। এর কম দিলে একটা লোকও আসবে না।
- মোট কত টাকা লাগবে?
- স্যার, ৩০০০০০×৫০০= ১৫০০০০০০০+ গাড়ি ভাড়া + অন্যান্য নেতাদের খাওয়ার খরচ। মোট কোটি বিশেক টাকা লাগবে, স্যার।
- এত টাকা? আমার পক্ষে সম্ভব না। কানাডার ভিসার ব্যবস্থা কর। এ দেশ ছেড়ে আমি চলে যাব। রাজনৈতিক ব্যবসায় যা বিনিয়োগ করার করেছি। মুনাফা যা হবার হয়েছে। আর না।

সদ্য বিশ্ববিদ্যালয় পাস করা সংসদ সদস্যের চাচাতো ভাই শুভ হালদার দেখা করতে এসেছে সংসদ সদস্য শুফমের সাথে।
- কী, মিয়া ভাই। মন খারাপ কেন? একটু চিন্তিত মনে হচ্ছে। শুনলাম চিকিত্সার জন্য কানাডা যেতে চাচ্ছেন। কানাডায় যাওয়া আগে আমাকে ছাত্র সংগঠনের সভাপতি বানিয়ে দিয়ে যাইয়েন। আর বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ চলছে। পারলে আমার একটা ব্যবস্থা কইরেন। একবার যদি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হতে পারি না! আমার সাথে আপনারাও লালে লাল হয়ে যাবেন। একটু তৎবির টৎবির কইরেন। আর বলেন সমস্যা কী আপনার। মন খারাপ কেন?
- সমস্যা তো অনেক রে। কী বলব বল?
- আরে বলেন। আমিও তো রাজনীতি করি। আপনি বড় দলে। আমি ছাত্রদের দলে। একজন আরেক জনের সুখে-দুঃখে পাশে থাকব। এটাই তো বড় কথা, মিয়া ভাই। এটাই তো রাজনীতি।
লজ্জা-শরমের মাথা খেয়ে শুফম হালদার সব খুলে বলল। সব শুনে হাহাহা করে হেসে উঠল শুভ হালদার।
- আরে মিয়া ভাই। এটা একটা বিষয় হলো। লোকের ব্যবস্থা আমি করে দিচ্ছি। আপনার জনসভায় তিন লাখ না, ত্রিশ লাখ লোক হবে। - কেমন করে? অবাক হয়ে জিজ্ঞাসা করে শুফম হালদার।
- শোনেন, দেশের নামকরা (খ্যাতিমান) দুইজন শিল্পী, একজন নায়ক, তিনজন নায়িকাকে নিমন্ত্রণ করেন। আর কী লাগে। জনপ্রতি পাঁচ লাখ। ত্রিশ লাখ টাকায় সব খতম। আজ থেকে মাইকিং (প্রচার) শুরু করে দেন। দলীয় জোটের জনসভায় দেশ বরেণ্য শিল্পী, নায়ক, নায়িকা, গায়ক থাকছে। জনসভায় প্রথমে একটা গান করবে শিল্পী। তারপরে আধা ঘণ্টা রাজনৈতিক বক্তৃতা। আবার একটা গান। আবার বক্তৃতা। আবার নায়ক-নায়িকার নাচ। আবার বক্তৃতা। সকাল থেকে সন্ধ্যা এভাবেই চলবে। মাঠ থেকে জনগণ সরাতে পারবেন না।
- পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ। জনসভা চলছে। লোক আর লোক। দলীয়, বিরোধীদলীয়, না দলীয় সব। সব ধরনের লোকের বিশাল সমাবেশ। শ্রেষ্ঠ সমাবেশ। দলীয় জোট সরকারের মহা সমাবেশ।

লেখক: কবি ও গল্পকার
Sablushahabuddin@gmail.com

এসএন

Header Ad

আর্জেন্টিনাকে প্রথম বিশ্বকাপ জেতানো কোচ মেনোত্তি মারা গেছেন

সিজার লুইস মেনোত্তি। ছবি: সংগৃহীত

লাতিন আমেরিকার দেশ আর্জেন্টিনা প্রথম বিশ্বকাপ জেতে ১৯৭৮ সালে। স্বাগতিক হিসেবে নেদারল্যান্ডসে ৩-১ গোলের ব্যবধানে হারিয়ে প্রথম শিরোপ ঘরে তুলেছিল আলবিসেলেস্তেরা। এই শিরোপা জয়ের অন্যতম নায়ক কোচ সিজার লুইস মেনোত্তি রোববার মারা গেছেন। মৃত্যুর সময় তার বয়স হয়েছিল ৮৫ বছর।

সোমবার (৬ মে) এক বিবৃতিতে মেনত্তির মৃত্যুর খবর জানিয়েছে আর্জেন্টিনা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (এএফএ)।

সিজার লুইস মেনোত্তি। ছবি: সংগৃহীত

লিওনেল মেসির জন্মশহর রোজারিওতে ১৯৩৮ সালে জন্ম মেনোত্তির। আর্জেন্টিনার জার্সি গায়ে ১৯৬৩ থেকে ১৯৬৮ পর্যন্ত মাত্র ১১ ম্যাচ খেলার সুযোগ পেয়েছেন এই স্ট্রাইকার। খেলা ছাড়ার পর ৩৭ বছরের কোচিং ক্যারিয়ারে ১১টি ক্লাব ও দুটি দেশের জাতীয় দলের কোচের ভূমিকা পালন করেছেন। ১৯৭৪ থেকে ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত ছিলেন নিজের দেশ আর্জেন্টিনার কোচের দায়িত্বে। এ ছাড়াও এক বছর মেক্সিকোর কোচের দায়িত্বেও ছিলেন তিনি।

১৯৭৮ সালে আর্জেন্টিনাকে প্রথম বিশ্বকাপ শিরোপা জেতান এই মেনোত্তি। আর্জেন্টিনাকে প্রথম বিশ্বকাপ জেতানোর পরের বছর দেশের অনূর্ধ্ব-২০ দলকেও জিতিয়েছেন যুব বিশ্বকাপ। মেনোত্তির হাত ধরেই আর্জেন্টিনার খেলার ধরন বদলে যায়।

এদিকে মেনোত্তির মৃত্যুর শোক সংবাদ প্রকাশ করে ইনস্টাগ্রামে লিওনেল মেসি লিখেছেন, ‘আমাদের ফুটবলের অন্যতম গ্রেট উদাহরণ আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। তার পরিবার এবং প্রিয়জনদের প্রতি সমবেদনা। শান্তিতে ঘুমান।’

আর্জেন্টিনার জাতীয় দলের কোচ লিওনেল স্ক্যালোনিও শোক প্রকাশ করেছেন। ইনস্টাগ্রামে তিনি লিখেছেন, ‘ফুটবলের একজন শিক্ষক আমাদের ছেড়ে চলে গেলেন। সেই সব স্নেহ সঞ্চারক কথার জন্য ধন্যবাদ, যার মাধ্যমে আপনি আমাদের মনে ছাপ রেখে গেছেন। চিরকাল হৃদয়ে থাকবেন প্রিয়।’

বিদেশ যাওয়ার অনুমতি পেলেন বিএনপি নেতা আমান

ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমান। ছবি: সংগৃহীত

সাজাপ্রাপ্ত ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমানকে চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে অনুমতি দিয়েছেন আপিল বিভাগ।

সোমবার (৬ মে) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন। এ ছাড়া সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা শেষে আমানকে এক মাসের মধ্যে দেশে ফিরতে হবে বলেও আদেশে বলা হয়েছে।

এদিন, আদালতে আমানের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন। দুদকের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান।

এর আগে গত ২৮ মার্চ চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে চেয়ে আপিল বিভাগে আবেদন করেন বিএনপি নেতা আমান। ওই দিনই হঠাৎ বুকের ব্যথা হলে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয় আমানউল্লাহ আমানকে। সেখানে চিকিৎসা শেষে পরের দিন তাকে বাড়ি নিয়ে যাওয়া হয়। পরে চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে চেম্বার আদালতে আবেদন করেন তিনি।

গত ২০ মার্চ অবৈধ সম্পদ অর্জন ও সম্পদ বিবরণীতে তথ্য গোপনের অভিযোগের মামলায় ১৩ বছরের সাজাপ্রাপ্ত বিএনপি নেতা আমান উল্লাহ আমানকে জামিন দেন আপিল বিভাগ। তবে, বিদেশ যেতে হলে তাকে আদালতের অনুমতি নিতে হবে বলে আদেশে বলা হয়।

গত বছরের ১২ সেপ্টেম্বর দুর্নীতির মামলায় ১৩ বছরের সাজার বিরুদ্ধে আপিল দায়ের করেন বিএনপি নেতা আমান উল্লাহ আমান। আপিল আবেদনে তিনি খালাস চেয়েছেন। পাশাপাশি জামিন আবেদন করেন তিনি।

ফের পেছালো রিজার্ভ চুরি মামলার তদন্ত প্রতিবেদন

বাংলাদেশ ব্যাংক। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ৯ জুলাই দিন ধার্য করেছেন আদালত।

সোমবার (৬ মে) মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। তবে তদন্ত সংস্থা সিআইডি প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরী নতুন দিন ধার্য করেন।

প্রসঙ্গত, ২০১৬ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক থেকে জালিয়াতি করে সুইফট কোডের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি হয়ে যায়। ২০১৬ সালের ১৫ মার্চ মতিঝিল থানায় মামলাটি দায়ের করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড বাজেটিং বিভাগের যুগ্ম পরিচালক জুবায়ের বিন হুদা। ১৬ মার্চ মামলাটি তদন্ত করে সিআইডিকে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন আদালত।

মামলাটিতে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ (সংশোধনী ২০১৫)-এর ৪ ধারাসহ তথ্য ও প্রযুক্তি আইন, ২০০৬-এর ৫৪ ও ৩৭৯ ধারায় করা মামলায় সরাসরি কাউকে আসামি করা হয়নি।

সর্বশেষ সংবাদ

আর্জেন্টিনাকে প্রথম বিশ্বকাপ জেতানো কোচ মেনোত্তি মারা গেছেন
বিদেশ যাওয়ার অনুমতি পেলেন বিএনপি নেতা আমান
ফের পেছালো রিজার্ভ চুরি মামলার তদন্ত প্রতিবেদন
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইন্দোনেশিয়া
দুপুরের মধ্যে ৮০ কিলোমিটার বেগে ধেয়ে আসছে ঝড়
রাজধানীতে বাসের ধাক্কায় নিহত ২
সারাদেশে ঝড় ও বজ্রপাতে মা-ছেলেসহ ৯ জনের মৃত্যু
হামাসের রকেট হামলায় ইসরায়েলের ৩ সেনা নিহত
অনুমতি ছাড়া গাছ কাটা বন্ধে হাইকোর্টে রিট
ওবায়দুল কাদেরের ভাইসহ ৪ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল
গ্রামে ৮ থেকে ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ থাকে না, সংসদে ক্ষোভ চুন্নুর
আটকে গেল এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি
৩০ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সুন্দরবনের আগুন
চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা নিয়ে যা বললেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী
এবার মানবপাচার মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে মিল্টন সমাদ্দার
দ্বিতীয় বিয়েতে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীকে তালাকের অভিযোগ
দেশে ফেরা হলো না প্রবাসীর, বিমানে ওঠার আগে মৃত্যু
বজ্রপাত থেকে বাঁচার ‘কৌশল’ জানাল আবহাওয়া অফিস
নওগাঁয় ঔষধ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে হয়রানি মূলক মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
কিশোরীকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল জনতা