রবিবার, ৮ জুন ২০২৫ | ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় বিএনপিসহ ১০ নিবন্ধিত দল, বাকিদের অবস্থান কী?

ছবি: সংগৃহীত

দেশের রাজনীতিতে ক্রমেই গতি পাচ্ছে নির্বাচনকেন্দ্রিক আলোচনা। অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে নির্বাচনের প্রস্তুতি এবং সময়সীমা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান স্পষ্ট হতে শুরু করেছে। এমন পরিস্থিতিতে বিএনপিসহ ১০টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন দেখতে চায়।

সংস্কার ও বিচারের দাবিতে পিছিয়ে রয়েছে জামায়াতে ইসলামীর মতো কিছু দল। আবার কয়েকটি দল নির্দিষ্ট রোডম্যাপ চাইলেও ডিসেম্বরের সময়সীমা মেনে নিতে প্রস্তুত। এদিকে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের ঘনিষ্ঠ কয়েকটি দলও দ্রুত নির্বাচনের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। দেশের একটি গণমাধ্যমে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এমনই তথ্য উঠে এসেছে।

বিএনপির দাবি, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন-

গত ২৪ মে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে নির্বাচন নিয়ে স্পষ্ট রোডম্যাপ দাবি করে বিএনপি। এরপর থেকেই দলের নেতারা প্রকাশ্যে বলে আসছেন—ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন চাই। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এক বক্তব্যে বলেন, “ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন করতে হবে।”

বিএনপির দাবি সমর্থন করেছে আরও নয়টি নিবন্ধিত দল। এদের মধ্যে রয়েছে- লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি), গণফোরাম, গণঅধিকার পরিষদ, বাংলাদেশ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (বাংলাদেশ জাসদ), বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, বাসদ, এনডিএম এবং বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি)।

এই দলগুলোর দাবি, অর্থনৈতিক সংকট, আইনশৃঙ্খলার অবনতি এবং প্রশাসনিক স্থবিরতার মধ্যে অস্থিরতা এড়াতে ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন জরুরি।

রোডম্যাপ চায় কয়েকটি দল-

বিএনপির মিত্র গণতন্ত্র মঞ্চের অন্তর্ভুক্ত তিনটি নিবন্ধিত দল—জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি, নাগরিক ঐক্য এবং গণসংহতি আন্দোলন—নির্বাচনের সময়সীমা না বেঁধে একটি সুস্পষ্ট রোডম্যাপ চায়। একই কথা বলেছে এবি পার্টিও।

জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন বলেন, দ্রুত নির্বাচন চান তারা, তবে সময়সীমা নির্দিষ্ট করে বলেননি। গণসংহতির জোনায়েদ সাকির ভাষ্য, “নির্বাচনের আগে রোডম্যাপ চাই—তা যেন সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়।”

জামায়াতসহ ধর্মভিত্তিক দলগুলোর অবস্থান: আগে সংস্কার-

একইসঙ্গে, জামায়াতে ইসলামীর নেতৃত্বে ছয়টি নিবন্ধিত ধর্মভিত্তিক দল বলছে, নির্বাচনের আগে সংস্কার ছাড়া ভোটে যাওয়া যাবে না। দলগুলো হলো—
জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, ইসলামী ঐক্যজোট এবং খেলাফত আন্দোলন।

জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান জানিয়েছেন, “সংস্কার ছাড়া অর্থবহ নির্বাচন সম্ভব নয়। আগামী বছরের রমজানের আগেই নির্বাচন হতে পারে, ফেব্রুয়ারি বা এপ্রিলেই ভোট হওয়া উচিত।”

জানা গেছে, শনিবার রাতে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের পর দলটির নেতারা সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সেখানে নির্বাচনী পরিবেশ এবং উত্তেজনা প্রশমনের বিষয়ে আলোচনা হয়।

এনসিপির অবস্থান: বিচার-সংস্কার-নির্বাচনের সমন্বিত রোডম্যাপ-

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) বিচার, সংস্কার ও নির্বাচনের জন্য পৃথক রোডম্যাপ চায়। দলটি সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার ও ছাত্র সংসদ নির্বাচনের পক্ষে। দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব জানান, “নির্বাচনের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে তৃণমূলে কাজ শুরু হয়েছে। আমরা নির্বাচনবিরোধী নই, তবে সংস্কার ও বিচার ছাড়া তা অর্থহীন।”

এনসিপির নেতারা বলেন, ভবিষ্যতে যেন আর কোনো সরকার কর্তৃত্ববাদী হতে না পারে—সেজন্য সাংবিধানিক সংস্কার প্রয়োজন।

জাতীয় পার্টির অবস্থান: দ্রুত ভোট চায়-

সাম্প্রতিক সময়ে সরকারের কড়া সমালোচক হিসেবে আবির্ভূত হওয়া জাতীয় পার্টি (জাপা) দ্রুত নির্বাচনের দাবি জানাচ্ছে। দলটি মনে করে, আওয়ামী লীগ নির্বাচনে না থাকায় রাজনৈতিক শূন্যতা তৈরি হয়েছে, যা গণতন্ত্রের জন্য ক্ষতিকর।

আওয়ামী লীগঘনিষ্ঠ অনেক দল ৫ আগস্টের পর থেকে রাজনীতিতে নিষ্ক্রিয়। চারটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতায় থাকা দলগুলোর অনেকেই মুখ খুলছে না। এদের অনেকে বলছেন, “কেউ তো আমাদের জিজ্ঞেসও করে না নির্বাচন নিয়ে!”

নীরব দলগুলোর মধ্যে রয়েছে-
জাতীয় পার্টি-জেপি, গণতন্ত্রী পার্টি, বিকল্পধারা, জাসদ, জাকের পার্টি, ইসলামিক ফ্রন্ট, কল্যাণ পার্টি, বিএনএফ, তৃণমূল বিএনপি, বাংলাদেশ কংগ্রেস, এনপিপি, মুসলিম লীগ, সাংস্কৃতিক মুক্তি জোট ও গণফ্রন্ট।

সরকারের একাধিক উপদেষ্টা জানিয়েছেন, “শুধু নির্বাচন নয়, বিচার ও সংস্কারও সরকারের দায়িত্ব। শুধু বিএনপির হাতে ক্ষমতা তুলে দিতে আমরা প্রস্তুত নই।” তাদের মতে, প্রশাসন এখনো পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি, এবং সরকার কাজ করতে পারছে না। এমন পরিস্থিতিতে সব দলের অংশগ্রহণে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনই হতে পারে একমাত্র সমাধান।

Header Ad
Header Ad

‘মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ’, কঠোর পরিণতির হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

টেসলা-স্পেসএক্স প্রধান ইলন মাস্ক ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও টেসলা-স্পেসএক্স প্রধান ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান উত্তেজনা এখন নতুন মোড় নিয়েছে। একসময় ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের জন্য আলোচনায় থাকা এই দুই প্রভাবশালী ব্যক্তির মধ্যে সম্পর্ক এখন ভেঙে গেছে—এমনটিই জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প নিজেই।

রবিবার (৮ জুন) বিবিসি জানিয়েছে, শনিবার এনবিসি নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, “হ্যাঁ, আমি ধরেই নিচ্ছি সম্পর্ক শেষ।” মাস্কের সঙ্গে আবার যোগাযোগ কিংবা সম্পর্ক মেরামতের কোনো আগ্রহও যে তার নেই, সেটাও সাফ জানিয়েছেন তিনি।

এখানেই শেষ নয়, ট্রাম্প ২০২৬ সালের মধ্যবর্তী নির্বাচনে ইলন মাস্ক যদি ডেমোক্রেট পার্টিকে আর্থিক সহায়তা দেন, তবে তাকে “গুরুতর পরিণতির” হুমকিও দিয়েছেন। যদিও সেই পরিণতি কী ধরনের হতে পারে, তা বিস্তারিত বলেননি তিনি।

এদিকে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সও মাস্ককে সতর্ক করেছেন, জানিয়ে দিয়েছেন—ট্রাম্পের সঙ্গে প্রকাশ্য বিরোধে জড়ানো বড় ভুল।

এই উত্তেজনার সূচনা গত সপ্তাহে, যখন ইলন মাস্ক সামাজিক মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের কর ও ব্যয় নীতির তীব্র সমালোচনা করেন। মাস্ক নীতিগুলোকে ‘জঘন্য’ বলে আখ্যায়িত করেন, যা ওভাল অফিস পর্যন্ত প্রতিক্রিয়া ছড়ায়। বৃহস্পতিবার ট্রাম্পের সঙ্গে একটি বৈঠকে উত্তেজনার চূড়ান্ত দেখা যায়, যেখানে উপস্থিত ছিলেন জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রেদরিখ মের্জ। বিবিসি জানিয়েছে, ওই সময় প্রেসিডেন্টের আচরণ ছিল যেন এক প্রত্যাখ্যাত প্রেমিকের মতো।

মাস্কের অভিযোগ, ট্রাম্প তার পূর্ব সমর্থনের গুরুত্ব এখন অস্বীকার করছেন। তিনি বলেন, “এত অকৃতজ্ঞতা।” মাস্কের মতে, তার আর্থিক সহায়তা ও প্রভাব ছাড়া রিপাবলিকানদের জয়ের পথ হয়তো সহজ হতো না।

এদিকে ট্রাম্পের দাবি, ইলন মাস্ক এখন অবস্থান পরিবর্তন করছেন কারণ বৈদ্যুতিক যানবাহনের ওপর করছাড় বন্ধ হওয়ার ফলে টেসলা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। মাস্ক অবশ্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স-এ লেখেন, তিনি গাড়ির ভর্তুকি নিয়ে চিন্তিত নন, বরং জাতীয় ঋণ কমানোকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছেন।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের জন্য ওয়ার্ক ও ওমরাহ ভিসা স্থগিত করল সৌদি

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশসহ মোট ১৪টি দেশের নাগরিকদের জন্য সৌদি আরব সাময়িকভাবে ওয়ার্ক ও ওমরাহ ভিসা ইস্যু বন্ধ ঘোষণা করেছে। একইসঙ্গে পারিবারিক ভিসার ক্ষেত্রেও জারি করা হয়েছে কড়াকড়ি। সৌদির মানবসম্পদ ও সামাজিক উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের জারি করা এ আদেশ ৩১ মে থেকে কার্যকর হয়ে চলবে আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত।

স্থগিতাদেশের আওতায় পড়া অন্যান্য দেশগুলো হলো—পাকিস্তান, ভারত, মিসর, ইন্দোনেশিয়া, ইরাক, নাইজেরিয়া, জর্ডান, আলজেরিয়া, সুদান, ইথিওপিয়া, তিউনিসিয়া, ইয়েমেন এবং মরক্কো।

সৌদি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, চলতি বছরের হজ মৌসুম নির্বিঘ্নভাবে পরিচালনা করতেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, ৪ জুন থেকে শুরু হওয়া হজযাত্রা শেষ হয়েছে ৭ জুন। হজ শেষে হাজিদের নিরবচ্ছিন্নভাবে নিজ নিজ দেশে ফেরার সুযোগ করে দিতেই এই সময়কালের জন্য নতুন ভিসা কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়েছে।

এদিকে, যাঁরা ৩১ মে’র আগেই ওয়ার্ক বা ওমরাহ ভিসা সংগ্রহ করেছেন কিন্তু এখনও সৌদিতে প্রবেশ করেননি, তাদের ক্ষেত্রেও জটিলতা তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সময়কালে নতুন করে কেউ সৌদিতে প্রবেশ করতে চাইলে হয়তো বাধার সম্মুখীন হতে হবে।

সৌদি আরব বলছে, সাময়িক এ বিধিনিষেধ ভিসা প্রার্থীদের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ ও হজ ব্যবস্থাপনা সহজ করতেই নেওয়া হয়েছে। কেননা, এই ১৪টি দেশ থেকেই প্রতিবছর বিপুলসংখ্যক মানুষ ওয়ার্ক ও ওমরাহ ভিসার জন্য আবেদন করেন।

উল্লেখযোগ্য যে, এর আগেও চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে একই ১৪টি দেশের নাগরিকদের ভিসা নীতিতে পরিবর্তন এনেছিল সৌদি কর্তৃপক্ষ। তখন জানানো হয়েছিল, এসব দেশের আবেদনকারীদের শুধুমাত্র ‘সিঙ্গল এন্ট্রি’ ভিসা দেওয়া হবে— যার মেয়াদ সর্বোচ্চ ৩০ দিন এবং একবার প্রবেশাধিকারের সীমা থাকবে।

সৌদির অভিযোগ, কিছু লোক মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা ব্যবহার করে নিয়ম বহির্ভূতভাবে হজে অংশ নিচ্ছিলেন, যার ফলে হজ ব্যবস্থাপনায় বিশৃঙ্খলা তৈরি হচ্ছিল। সেই অভিজ্ঞতার আলোকে এবার আরও কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

কারাগারে ঈদের আনন্দ, বন্দিদের গান শোনালেন নোবেল

ছবি: সংগৃহীত

মঞ্চের আলো, দর্শকের করতালি আর লাইভ কনসার্টের উন্মাদনার বাইরে, এবারের ঈদে গায়ক মাইনুল আহসান নোবেলের গানে এক ভিন্নরকম পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছিল ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে। ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে বন্দিদের সামনে গান শোনালেন তিনি—তার কণ্ঠে ফিরলো ‘ভিগি ভিগি’ কিংবা ‘সেই তুমি’—যেখানে শ্রোতারা ছিলেন একটানা চার দেওয়ালের মধ্যে বন্দি শত শত মানুষ।

শনিবার (৭ জুন) ঈদের বিকেলে কারা কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে আয়োজিত হয় এক বিশেষ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানটি ছিল শুধু বিনোদনের জন্য নয়, বরং বন্দিদের মাঝে ঈদের দিনে খানিকটা প্রশান্তির বার্তা দেওয়ার প্রয়াস। আর সেই মঞ্চে উঠে গাইলেন নোবেল—যিনি বর্তমানে নারী নির্যাতন মামলায় কারাগারে আটক।

গানের মাধ্যমে কারাবন্দি জীবনের একঘেয়েমিতে খানিকটা আলোর ঝলক এনেছেন নোবেল। তিনি পরিবেশন করেন নগর বাউল জেমস ও আইয়ুব বাচ্চুর জনপ্রিয় কিছু গান। নিজের একটি গানও গেয়ে শোনান বন্দিদের। জানা গেছে, গান চলাকালীন বন্দিরা মুগ্ধ হয়ে নোবেলের পরিবেশনা উপভোগ করেন, হাততালি আর উচ্ছ্বাসে ভরে ওঠে বন্দিশালার মাঠ।

কারা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নোবেলের উপস্থিতি এ আয়োজনকে ভিন্নমাত্রা দিয়েছে। ‘ঈদের দিনে বন্দিদের জন্য একটু আনন্দ, একটু মানবিক স্পর্শ—আমরা সেটাই চেয়েছি,’ বলেন এক কারা কর্মকর্তা।

তবে এ আনন্দের আড়ালে রয়ে গেছে নোবেলের বাস্তবতা। এক সময়ের আলোচিত এই কণ্ঠশিল্পী এখন রয়েছেন বিতর্ক ও মামলার জালে। সম্প্রতি সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয় একটি ভিডিও, যেখানে এক নারীকে মারধরের অভিযোগ ওঠে তার বিরুদ্ধে। পরবর্তীতে ভুক্তভোগীর পরিবার ৯৯৯-এ ফোন করলে ডেমরা থানায় মামলা দায়ের হয় এবং প্রযুক্তির সহায়তায় পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ’, কঠোর পরিণতির হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের জন্য ওয়ার্ক ও ওমরাহ ভিসা স্থগিত করল সৌদি
কারাগারে ঈদের আনন্দ, বন্দিদের গান শোনালেন নোবেল
ঢাকায় ১২ ঘণ্টারও কম সময়ে কোরবানির বর্জ্য পরিচ্ছন্ন করা হয়েছে: আসিফ মাহমুদ
আজ বিশ্ব সমুদ্র দিবস
আজ চলাচল করবে যেসব ট্রেন
গাজায় ঈদের পরদিন ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত ৭৫
ঈদের নামাজে বাধা নিয়ে বিরোধ, সন্ত্রাসী হামলায় বিএনপি কর্মী নিহত
বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী মারা গেছেন
পাকিস্তান-তুরস্ক-চীনের অদৃশ্য জোটে চাপে ভারত
রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা নিয়ে এখনই কোনো সিদ্ধান্ত নয়: ট্রাম্প
রাজধানীতে কোরবানির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকায়
ইউক্রেনে রাশিয়ার ভয়াবহ ড্রোন ও মিসাইল হামলা
আরাফাতের ময়দানে হজের সময় সন্তানের জন্ম দিলেন টোগোর নারী
দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত আরও ২৬ জন, মোট মৃত্যু ২৩
রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭ জন
ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিনের বৃষ্টির পূর্বাভাস, সতর্ক থাকতে বলছে আবহাওয়া অফিস
ঈদের দিন গাজায় ৪ ইসরায়েলি সেনা নিহত
পাকিস্তানের নেতৃত্ব খুবই শক্তিশালী : ট্রাম্প
ঢাকায় দেড় ঘণ্টায় ২১ মিলিমিটার বৃষ্টি, ঈদের আনন্দে ব্যাঘাত নেই