মঙ্গলবার, ৭ মে ২০২৪ | ২৪ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

দেশে আধাপেট খাওয়া মানুষের সংখ্যা বাড়ছে: সিপিবি

দেশে ‘আধাপেট খাওয়া মানুষের সংখ্যা বাড়ছে’। আয় কমে যাওয়ায় আর নিত্যপণ্যের দাম বাড়ায় সাধারণ মানুষ সংকটে। এসব মানুষকে বাঁচাতে সারাদেশে পর্যাপ্ত ন্যায্যমূল্যের দোকান ও রেশনিং ব্যবস্থা চালু করতে হবে। অতি দরিদ্রদের নগদ সহায়তা দিতে হবে। শ্রমিকদের পুরো মাসের বেতন দেওয়ার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) নেতারা।

শনিবার (১৬ এপ্রিল) রাজধানীর পল্টন মোড়ে সিপিবি আয়োজিত অবস্থান কর্মসূচি ও সমাবেশ থেকে এসব কথা বলেন নেতারা। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক এ এন রাশেদা। এছাড়া কথা বলেন, পার্টির সাবেক সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য কাজী সাজ্জাদ জহির চন্দন ও মানবেন্দ্র দেব, ক্ষেতমজুর নেতা আনোয়ার হোসেন রেজা, শ্রমিক নেতা রুহুল আমিন প্রমূখ।

সভায় মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেন, আমরা ভাত চাই, ভোটের অধিকার চাই। এজন্য মুক্তিযুদ্ধ করেছি। দীর্ঘ দিন ধরে আমরা এ দাবিতে আন্দোলন সংগ্রাম করে আসছি, হরতালও করেছি। কিন্তু আপনারা জানেন আজকে বাংলাদেশের বাজারের কী অবস্থা। মানুষের ন্যূনতম বেঁচে থাকার জন্য যতটুকু প্রয়োজন সেই ক্রয় ক্ষমতাও তার নাগালের বাইরে চলে গেছে। তিনি আরো বলেন, চালের দাম বাড়িয়ে দিলে অসুবিধা নেই, আগে সাধারণ মানুষের বেতন মজুরি লাখ টাকা করে দিতে হবে। কিন্তু মানুষের আয় দিন দিন কমছে। ভাত ও ভোটের অধিকার আদায়ে গণসংগ্রাম বেগবান করার আহ্বান জানান তিনি।

সিপিবি’র সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, মানুষের জীবনের দুরবস্থা দূর করতে হলে পুরো ব্যবস্থা বদল করতে হবে। দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে মধ্যস্বত্বভোগী চক্র ভাঙতে হলে উৎপাদক সমবায় ও ক্রেতা সমবায় ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে নিত্যপণ্যের বাফার স্টক গড়ে তুলতে হবে। তিনি বলেন, মানুষের জীবন যাত্রার ব্যয় সর্বত্র বেড়েছে। কিন্তু আয় বাড়েনি। সেদিকে সরকারের কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য অবিলম্বে রেশনিং ব্যবস্থা এবং ন্যায্যমূল্যের দোকান চালু করতে হবে। টিসিবির গাড়ির সংখ্যা বাড়াতে হবে।

সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক এ এন রাশেদা বলেন, বাজার আজ মধ্যস্বত্বভোগী এবং সিন্ডিকেটের দখলে। সরকারের সে বিষয়ে কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। উপরন্তু এদের ওপর ভরসা করেই সরকার টিকে আছে। এই মধ্যস্বত্বভোগী এবং সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কার্যকর আন্দোলন সংগ্রাম গড়ে তোলার আহ্বান জানান তিনি। সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল নগরীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।

এসএম/

Header Ad

বন্ধুদের আড্ডায় রাসেল ভাইপারের ছোবল, প্রাণ গেল রাবি শিক্ষার্থীর

নিহত শিক্ষার্থী শাকিনুর রহমান সাব্বির। ছবি: সংগৃহীত

সন্ধ্যায় পদ্মার নদীর তীরে বন্ধুদের সঙ্গে বসে আড্ডা দেওয়র সময় বিষধর রাসেল ভাইপার সাপের কামড়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শাকিনুর রহমান সাব্বির নামের এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে।

সোমবার (৬ মে) সন্ধ্যায় পদ্মা নদীর পাড়ে তিনি সাপের ছোবলে আক্রান্ত হয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসারত অবস্থায় রাতেই তার মৃত্যু হয়। মৃত সাব্বির রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। তার গ্রামের বাড়ি রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায়।

সাব্বিরের সাপের ছোবলে আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টি তার বন্ধু রাকিবুল ইসলামের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে প্রথম জানা যায়।

ফেসবুক পোস্টে তিনি উল্লেখ করেন, ‘আসসালামু আলাইকুম। আমার বন্ধুকে গতকাল সন্ধ্যায় রাসেল ভাইপার বাইট করেছে। ৩৫ মিনিটের মধ্যে আল্লাহর রহমতে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়েছিলো। ভ্যাক্সিন পুশ করার পরের কিছু সময় ভালো ছিলো। আজকে আইসিইউতে রাখা হয়েছে। খুব টেনশন হচ্ছে। আপনারা সবাই আমার বন্ধুর জন্য দোয়া করবেন প্লিজ। সে যেন আমাদের মাঝে আবার ফিরে আসে।’ পরে আরেকটি পোস্টের মাধ্যমে তিনি সাব্বিরের মৃত্যুর সংবাদ নিশ্চিত করেন।

রাকিবুল ইসলাম এ বিষয়ে বলেন, ‘মাগরিবের নামাজ শেষে কয়েকজন বন্ধু মিলে মোক্তার বাজার সংলগ্ন পদ্মাপাড়ে বসে আড্ডা দিচ্ছিলাম। সেখানে বসে সবাই জিলাপি খাচ্ছিলাম। জিলাপি খাওয়া শেষে আমাদের মধ্যে একজন কাগজের প্যাকেটটা ফেলে দেয়। সাব্বির হাত মোছার জন্য সেই কাগজটা তোলার সময় বিষধর রাসেল ভাইপার তাকে ছোবল দেয়। তখন সাপটিকে মেরে আমরা বন্ধুরা তাকে আধাঘণ্টার মধ্যে হাসপাতালে নিয়ে যাই। কিন্তু শেষমেশ তাকে আর বাঁচানো গেল না।’

এ বিষয়ে রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহম্মদ বলেন, রাসেলস ভাইপার সাপের কামড়ে ওই রাবি শিক্ষার্থী মারা গেছেন। তাকে আইসিইউতে রাখা হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত বাঁচানো সম্ভব হয়নি।

সিক্স-জি নেটওয়ার্ক নিয়ে হাজির জাপান, গতি ফাইভ-জি’র চেয়ে ২০ গুণ

প্রতীকী ছবি। ছবি: সংগৃহীত

মোবাইল নেটওয়ার্ক প্রযুক্তির দিক থেকে সময়টা এখন ফাইভ-জি’র। তবে বিশ্বের অনেক দেশে এখনও পুরোপুরি ফাইভ-জি নেটওয়ার্ক বাস্তবায়িত হয়নি। এখনও আটকে আছে ফোরজি মোবাইল নেটওয়ার্কে। বাংলাদেশেও মিলছে ফাইভজি নেটওয়ার্কের কিছু ডিভাইস, তবে আমাদের কাছে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ গতির মোবাইল নেটওয়ার্ক বলতে ফোর-জিই। এরই মধ্যে এবার সিক্স-জি নিয়ে হাজির হয়ে গেলেন জাপানের প্রযুক্তিবিদরা।

তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক সংবাদ মাধ্যমগুলোর প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বের প্রথম সিক্স-জি ডিভাইস উদ্ভাবন করেছে জাপান। নতুন এ প্রটোটাইপ ডিভাইসটি তৈরি হয়েছে ডোকমো, এনটিটি করপোরেশন, এনইসি করপোরেশন এবং ফুজিটসুসহ দেশটির টেলিকম কোম্পানির যৌথ প্রচেষ্টায়।

গত মাসে নতুন ডিভাইসটির ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এতে দাবি করা হয়, তাদের সিক্স-জি প্রোটোটাইপটি ফাইভ জির চেয়েও ২০ গুণ বেশি দ্রুত গতিসম্পন্ন। প্রোটোটাইপটি ১০০ হার্জ ব্যান্ড ব্যবহার করে ১০০ জিবিপিএস গতি অর্জন করতে পারে। আর বাইরে একই গতি অর্জন করতে এটি ব্যবহার করে ৩০০ হার্জ ব্যান্ড।

বর্তমান বিশ্বে মোবাইল নেটওয়ার্কিংয়ে সবচেয়ে উন্নত প্রযুক্তি বলে বিবেচিত ৫জি। এর তাত্ত্বিক গতি সর্বোচ্চ ১০ জিবিপিএস। তবে দেশভেদে ৫জি নেটওয়ার্কের গতি ভিন্ন ভিন্ন।

জাপান ছাড়াও সিক্স-জি নিয়ে কাজ করছে যুক্তরাষ্ট্র ও চীন। প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন, সিক্স-জি’র আগমনের সঙ্গে মানুষ রিয়েল-টাইম হলোগ্রাফিক যোগাযোগ করতে সক্ষম হবে। ভার্চুয়াল এবং মিশ্র বাস্তবতার জগতেও মানুষ নতুন অভিজ্ঞতা লাভ করতে সক্ষম হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, জাপানের নতুন প্রোটোটাইপটি ৩২৮ ফুট এলাকায় পরীক্ষা করা হয়েছে। প্রাথমিক পরীক্ষায় যে ফল এসেছে, তা অবশ্যই প্রেরণাদায়ক। তবে, একে এখনই চূড়ান্ত সাফল্যের মাপকাঠিতে বিচার করা যায় না বলে মত প্রযুক্তিবিদদের।

তাদের মতে, নতুন সিক্স-জি শুধুমাত্র একটি ডিভাইসে পরীক্ষা করা হয়েছে। এ নিয়ে বিস্তর পরীক্ষা-নিরীক্ষার ব্যাপার রয়ে গেছে এখনও। তাছাড়া নতুন এ প্রযুক্তি কার্যকর করতে মোবাইল নেটওয়ার্ক টাওয়ারগুলোকে সম্পূর্ণভাবে প্রতিস্থাপন করতে হবে এবং সিক্স-জি ইনবিল্ট অ্যান্টেনাসহ নতুন স্মার্টফোন বাজারে আনতে হবে।

হ্যাটট্রিক জয়ে সিরিজ নিশ্চিত করল বাংলাদেশ

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে হ্যাটট্রিক জয়ে সিরিজ নিশ্চিত করল বাংলাদেশ। ছবি: সংগৃহীত

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে আগের দুই ম্যাচ জিতে সিরিজে এগিয়ে ছিল বাংলাদেশ। এবার তৃতীয় ম্যাচে রোডেশিয়ানদের ৯ রানের ব্যবধানে হারিয়েছে স্বাগতিকরা। হ্যাটট্রিক জয়ে দুই ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ নিশ্চিত করল বাংলাদেশ।

মঙ্গলবার (৭ মে) চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৬৫ রান করে বাংলাদেশ। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৩৮ বলে ৫৭ রান করেন তাওহিদ হৃদয়।

জবাবে খেলতে নেমে ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৫৬ রানের বেশি করতে পারেনি জিম্বাবুয়ে। সফরকারীদের হয়ে সর্বোচ্চ অপরাজিত ৩৪ রান করেছেন ফারাজ আকরাম। বাংলাদেশের দেয়া ১৬৬ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই জয়লর্ড গাম্বির উইকেট হারায় জিম্বাবুয়ে। দলীয় ১৬ রানে ৮ বলে ৯ রান করে আউট হন তিনি। জিম্বাবুয়ের এই ওপেনারকে ফেরান মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন। এরপর ক্রিজে এসেই সাজঘরে ফিরে যান ব্রায়ান বেনেট। ৮ বলে ৫ রান করে তানজিম সাকিবের বলে আউট হন এই ব্যাটার।

তার বিদায়ের পর আউট হন ক্রেইগ এরভাইন। দলীয় ৩৩ রানে ৭ বলে ৭ রান করে আউট হন এরভাইন। শুরুতেই তিন উইকেট হারিয়ে ধুঁকতে থাকে সফরকারীরা। এরপর টাইগার বোলারদের বোলিং তোপে আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি জিম্বাবুয়ে। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে সফরকারীরা। দলীয় ৫৮ রান সংগ্রহ করতে আরও ৫ উইকেট হারিয়ে ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় জিম্বাবুয়ে।

শেষ দিকে ফারাজ আকরামের ৩৪ রানের ক্যামিও ইনিংস শুধু হারের ব্যবধান কমিয়েছে সফরকারীদের। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৫৬ রানে থামে জিম্বাবুয়ের ইনিংস। বাংলাদেশের হয়ে বল হাতে সর্বোচ্চ তিন উইকেট নেন সাইফুদ্দিন।

এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ভালো শুরুর আভাস দেন দুই ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম ও লিটন দাস। তবে সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচের মতো আজও ব্যাট হাতে ভালো করতে পারেননি লিটন দাস। বাংলাদেশের হয়ে ইনিংস সূচনা করতে নেমে টাইগার এই ব্যাটার ফিরেছেন দলীয় ২২ রানেই। ১৫ বলে ১২ রান করে সাজঘরে ফিরে যান এই ওপেনার।

এরপর ক্রিজে থাকা আরেক ওপেনার তানজিদ তামিমের সঙ্গী হয়েছিলেন অধিনায়ক শান্ত। তবে আগের দুই ম্যাচের মত শান্তও আজ ব্যর্থ হয়েছেন ইনিংস ধরতে। এরপর আসেন তাওহীদ হৃদয়। তাকে সঙ্গে নিয়ে দলীয় রানের চাকা সচল রাখেন তামিম।

কিন্তু ফারাজ আকরামের বল উড়ে মারতে গিয়ে দলীয় ৬০ রানে ডিপ মিড উইকেটে মাদান্দের তালুবন্দী হন তিনি। তার বিদায়ে ভেঙে যায় এ জুটি। তাদের দুজনের ব্যাট থেকে আসে ৩১ রান। সাজঘরে ফেরার আগে ২২ বলে ২১ রান করেন তামিম। এরপর ক্রিজে আসেন জাকের আলি। জাকেরকে সঙ্গে নিয়ে আগ্রাসী ব্যাটিং করতে থাকেন হৃদয়।

এই দুই ব্যাটের মারমুখী ব্যাটিংয়ে চাপ সামাল দেয় বাংলাদেশ। এ জুটির ব্যাট থেকে আসে ৮৭ রান। তবে অর্ধশত রান করে হৃদয় সাজঘরে ফিরলে ভেঙে যায় এ জুটি। প্যাভিলিয়নে যাবার আগে ৫৭ করেন তিনি। হৃদয়ের বিদয়ের পর বেশিক্ষণ উইকেটে টিকতে পারেননি জাকেরও। একই ওভারে মুজারাবানির ডেথ ইয়র্কারে বোল্ড হয়ে সাজঘরে ফেরেন জাকের আলী অনিক। পায়ভিলিয়নে যাবার আগে ৪৪ রান করেন তিনি।

শেষদিকে রিয়াদ-রিশাদের ক্যামিও ইনিংসে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৬৫ রানে থামে বাংলাদেশের ইনিংস। রিয়াদ ৯ ও রিশাদ ৬ রানে অপরাজিত থাকেন। জিম্বাবুয়ের হয়ে বল হাতে সর্বোচ্চ তিন উইকেট নেন ব্লেসিং মুজারাবানি।

সর্বশেষ সংবাদ

বন্ধুদের আড্ডায় রাসেল ভাইপারের ছোবল, প্রাণ গেল রাবি শিক্ষার্থীর
সিক্স-জি নেটওয়ার্ক নিয়ে হাজির জাপান, গতি ফাইভ-জি’র চেয়ে ২০ গুণ
হ্যাটট্রিক জয়ে সিরিজ নিশ্চিত করল বাংলাদেশ
টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী
তৃতীয় বিয়ের আলোচনার মধ্যে ‘তুফান’ নিয়ে হাজির শাকিব খান
ডেঙ্গুতে আমার মা মারা গেছেন, আর কেউ যেন মারা না যায়: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
সিনেমায় আসছেন সোহেল চৌধুরী–দিতির কন্যা লামিয়া
৬ মাসের মধ্যে শাহজালালের থার্ড টার্মিনাল পুরোপুরি চালু : মন্ত্রী
টানা পঞ্চমবার প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন পুতিন
ডামি ও প্রতারণার উপজেলা নির্বাচনের সঙ্গে জনগণ নেই : রিজভী
কারওয়ান বাজারে হঠাৎ প্রাইভেটকারে আগুন
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে লাগবে ডোপ টেস্ট
ম্যাডোনার কনসার্টে হাজির ১৬ লাখ দর্শক
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে সিঙ্গাপুরের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
এ বছর পুলিৎজার পুরস্কার পেল যেসব সংবাদমাধ্যম
৩ দিনেই স্টার সিনেপ্লেক্স থেকে নামিয়ে দেওয়া হল 'ডেডবডি'
গরমে আনারস খাওয়ার উপকারিতা
দেশে যানবাহনের নতুন স্পিড লিমিট, মোটরসাইকেলের সর্বোচ্চ গতি ৬০ কিলোমিটার
১৪১ উপজেলায় বুধবার সাধারণ ছুটি
খাবারের প্যাকেটে সাংবাদিকদের টাকা দিল ন্যাশনাল ব্যাংক