ঢাকায় রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় কড়া জবাব দিল যুক্তরাষ্ট্র

১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৩:৫২ পিএম | আপডেট: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৬:২৩ পিএম


ঢাকায় রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় কড়া জবাব দিল যুক্তরাষ্ট্র
ব্রিফিংয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি জি-২০ সম্মেলনের ঠিক আগে রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ বাংলাদেশ সফরকালে এক মন্তব্যের বিষয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। রাশিয়াকে উদ্দেশ্য করে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেছেন, যে দেশ প্রতিবেশী দেশে আগ্রাসন চালায়, তার মুখে অন্যের হস্তক্ষেপ নিয়ে কথা বলা মানায় না।

গতকাল মঙ্গলবার ওয়াশিংটন ডিসিতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে এমন মন্তব্য করেন মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার।

মিলার বলেছেন, এটি সেই দেশ যারা তার দুই প্রতিবেশীকে আক্রমণ করেছে, একটি আগ্রাসী যুদ্ধ করছে। যেখানে তারা প্রতিদিন স্কুল, হাসপাতাল ও অ্যাপার্টমেন্ট ভবনে বোমা বর্ষণ করে। তাদের অন্য কোনও দেশের হুকুম আরোপের বিষয়ে কথা বলা উচিৎ নয়।

ব্রিফিংয়ে এক সাংবাদিক তাকে প্রশ্ন করেন, রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ল্যাভরভ ঢাকায় বলেন, মস্কো এ অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের নির্দেশ ও হস্তক্ষেপ প্রতিষ্ঠার যেকোনো প্রচেষ্টা প্রতিহত করবে। ক্ষমতাসীন দলের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যুক্তরাষ্ট্রকে অভিযুক্ত করেছেন কারণ তিনি বলেছেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজির নাম দিয়ে এখানে এসে এই অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ নিতে চায়। এই বিষয়ে আপনার প্রতিক্রিয়া কী এবং ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশল সম্পর্কে আপনার অবস্থান কী?

প্রশ্নের জবাবে স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র আরও বলেন, রাশিয়ার ব্যাপারে আমি বলবো, এটি সের্গেই ল্যাভরভের করা সবচেয়ে স্ব-সচেতন মন্তব্য নয়। মার্কিন নীতির প্রতি শ্রদ্ধা রেখে আমি বলবো, ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলকে মুক্ত, উন্মুক্ত, সংযুক্ত, সমৃদ্ধ, সুরক্ষিত ও স্থিতিস্থাপক নিশ্চিত করার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং বাংলাদেশ একটি দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করে। এটাই আমাদের ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশলের উদ্দেশ্য এবং এটাই আমাদের অবস্থান।

ব্রিফিংয়ে প্রশ্ন করা হয়- জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ও জো বাইডেনের মধ্যকার সাইডলাইন মিটিং হয়েছে। এ বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল মোমেন সাংবাদিকদের বলেন, বাইডেনের সঙ্গে কথা হয়েছে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মধ্যে ভালো আলোচনা হয়েছে। যদিও আমরা হোয়াইট হাউজ বা স্টেট ডিপার্টমেন্ট থেকে কোনো রিডআউট বা কিছু দেখতে পাইনি?

জবাবে মিলার বলেন, আমি বিশ্বাস করি হোয়াইট হাউজ অন্যান্য নেতাদের সঙ্গে প্রেসিডেন্টের বৈঠকগুলো জনসমক্ষে প্রকাশ করেছে।

বাংলাদশের দুই সিনিয়র সাংবাদিক শফিক রেহমান এবং মাহমুদুর রহমানকে নিয়ে করা এক প্রশ্নের জবাবে মিলার বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, বেশ কয়েকবার বলেছি, যে কোনো গণতন্ত্রে সাংবাদিকরা অপরিহার্য ভূমিকা পালন করে। সাংবাদিকদের কাজ দুর্নীতি উন্মোচন করে জনগণের তথ্য জানার অধিকার রক্ষা করে তাদের জীবনকে প্রভাবিত করা। তারা তাদের দৈনন্দিন জীবনে যে সমস্যাগুলোর মুখোমুখি হয়, সে সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করতে সক্ষম হওয়া দরকার।

তিনি বলেন, নির্বাচিত কর্মকর্তাদের জন্য জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে, যেভাবে আপনারা সবাই এখানে উপস্থিত হন। আমি এখানে প্রতিদিন যা বলি তার জন্য জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। হয়রানি, সহিংসতা বা ভীতি প্রদর্শনের ভয় ছাড়াই তাদের কাজ করতে সক্ষম হতে হবে। আমরা সাংবাদিক ও মিডিয়া-ব্যক্তিদের ওপর বাংলাদেশ সরকারের নিয়মতান্ত্রিক ও ব্যাপক নিপীড়ন নিয়ে উদ্বিগ্ন, যারা সরকারকে জবাবদিহিকরার চেষ্টা করে।

 


এবার কন্যাসন্তানের বাবা হতে চান লিওনেল মেসি

২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৬:৩৭ পিএম | আপডেট: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৭:৪৫ পিএম


এবার কন্যাসন্তানের বাবা হতে চান লিওনেল মেসি

ফুটবল ক্যারিয়ারের সম্ভাব্য সব শিরোপাই জিতেছেন লিওনেল মেসি। যে শিরোপা নিয়ে তার সবচেয়ে বেশি আক্ষেপ ছিল সেটাও গত বছর কাতারে বিশ্বকাপ জয়ের মাধ্যমে পূর্ণ করেছেন। তাই ফুটবল থেকে আর চাওয়ার কিছু নেই রেকর্ড সাতবারের ব্যালন ডি’অরজয়ী আর্জেন্টাইন মহাতারকার। বিশ্বকাপ জয়ের পর এমন কথা বেশ কয়েকবার বলেছেন তিনি। এবার নিজের এক সুপ্ত বাসনার কথা প্রকাশ করেছেন এলএমটেন।


সম্প্রতি আর্জেন্টাইনভিত্তিক ‘ওলগা’ নামক এক ইউটিউব চ্যানেলকে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন মেসি। সেখানে কন্যাসন্তানের বাবা হওয়ার মনোবাসনার কথা জানিয়েছেন ইন্টার মায়ামি তারকা। আর এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছে দেশটির খেলাধুলাবিষয়ক গণমাধ্যম টিওয়াইসি স্পোর্টস।


স্ত্রী আন্তোনেল্লা রোকুজ্জোর সঙ্গে মেসির সম্পর্কের শুরু বাল্যকালেই। দীর্ঘদিন ধরেই সংসার করলেও ২০১৭ সালে বিয়ের পিড়িতে বসেন তারা। লিওনেল মেসি ও স্ত্রী আন্তোনেল্লা রোকুজ্জোর   তিন পুত্র- থিয়াগো, মাতেও এবং চিরো। এবার চতুর্থ সন্তান নেয়ার পরিকল্পনা করছেন মেসি ও আন্তোনেল্লা রোকুজ্জো দম্পতি। আর্জেন্টাইন সুপারস্টার মেসি এবার কন্যা সন্তানের প্রত্যাশা করছে। 


ইএসপিএনের সংবাদকর্মী ও বিখ্যাত স্ট্রিমার মিগু গ্রানাদোসকে দেয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘আমরা আরেকটি বাচ্চা নিতে চাই। আমরা সে চেষ্টাটা এখনো শুরু করিনি। তবে আশায় আছি, সেটি কন্যা সন্তান হবে।’


১৯৮৭ সালের ২৪শে জুন হোর্হে মেসি এবং সেলিয়া মারিয়া দম্পতির ঘর আলোকিত করে জন্ম নেন লিওনেল মেসি। আর্জেন্টাইন সুপারস্টার জানালেন, শৈশবে মা-বাবার থেকে প্রাপ্ত মূল্যবোধ নিজের সন্তানদের ওপরও প্রয়োগ করেন তিনি।
মেসি বলেন, ‘ছোটবেলায় আমাকে যা যা শেখানো হয়েছে, সেসব মূল্যবোধ আমি নিজের সন্তানদের মধ্যে প্রয়োগ করার চেষ্টা করি। আমি একজন ভালো বাবা। কারণ আমার মা-বাবা ভালো ছিলেন। আর আামি কোথায় বেড়ে উঠেছি, সেখানকার মূল্যবোধগুলোও গুরুত্বপূর্ণ।’

স্ত্রী আন্তোনেল্লা রোকুজ্জোর প্রশংসা করে মেসি বলেন, ‘সে দুর্দান্ত। মোটামুটি ২৪ ঘণ্টাই সন্তানদের সঙ্গে কাটায়। মাঝেমধ্যেই দীর্ঘ সময়ের জন্য বাইরে থাকতে হয়- সফর, ম্যাচ, প্রাক্-মৌসুম, জাতীয় দল। কখনো কখনো মাসের পর মাস বাইরে থাকতে হয়। তখন সে সারাদিনই সন্তানদের সামলায়।’


নিজের তিন ছেলেদের নিয়ে মেসি বলেন, ‘থিয়াগো কথা বলতে পছন্দ করে। আন্তোনেল্লাকেই (রোকুজ্জো) সে সব বলে। মাতেও সবকিছু বলে দেবে। বকবক করতেই থাকে। কিন্তু চিরো সে তুলনায় একটু চুপচাপ। ওরা টোস্ট ও চকলেটমিশ্রিত দুধই বেশি খায়।’

গত জুলাইয়ে প্যারিস সেইন্ট জার্মেই (পিএসজি) ছেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের ক্লাব ইন্টার মায়ামিতে যোগ দেন লিওনেল মেসি। পরিবার নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রেই বসবাস শুরু করেছেন আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক। মার্কিন মুলুকে নিজের ‘ডেইলি রুটিন’ জানিয়ে মেসি বলেন, ‘আমরা সকাল ৭টার দিকে ঘুম থেকে উঠে নাশতা করি। তখন ছেলেরাও উঠে পড়ে। কখনো কখনো আমি তাদের স্কুলে নিয়ে যাই। কখনো আবার নিয়ে যেতে পারি না।অনুশীলন থেকে বেলা ১টা নাগাদ ফিরে কিছু খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ি। এরপর ঘুম থেকে উঠে বাচ্চাদের (স্কুল থেকে) নিয়ে এসে আবারও অনুশীলনে যাই।’


দুবাইয়ে বিশ্বের প্রথম সাগরতলে মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে

২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৫:৪৫ পিএম | আপডেট: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৭:৪৫ পিএম


দুবাইয়ে বিশ্বের প্রথম সাগরতলে মসজিদ  নির্মাণ করা হচ্ছে
ছবি সংগৃহিত

পর্যটনশিল্পে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে অনন্য এক উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছেন দেশটির শাসকেরা। এবার ধর্মীয় পর্যটনকে আকর্ষণীয় করে তুলতে সাগরতলে মসজিদ নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছে দেশটি। ৫ কোটি ৫০ লাখ আমিরাতি দিরহাম ব্যয়ে দুবাইয়ের সমুদ্র উপকূলে এ মসজিদ নির্মিত হবে, যা বাংলাদেশি টাকায় ১৬৪ কোটির বেশি।

পানির তলদেশে বিশ্বের প্রথম ভাসমান মসজিদ নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছে দুবাই। তিনতলা বিশিষ্ট মসজিদটির পানির ওপরে দুই তলায় থাকবে বসার জায়গা ও একটি কফিশপ আর পানির নিচে থাকবে নামাজের ব্যবস্থা।

ধর্মীয় পর্যটন প্রকল্প সম্পর্কে এক ব্রিফিংয়ে এ মসজিদ নির্মাণ পরিকল্পনার ঘোষণা দেয় দুবাইয়ের ইসলামিক অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড চ্যারিটেবল অ্যাক্টিভিটিস বিভাগ। সংস্থাটির কর্মকর্তা আহমেদ আল মনসুরি খালিজ টাইমসকে বলেছেন, শিগগিরই এ মসজিদ নির্মাণের কাজ শুরু হবে।

মসজিদটির ঠিক কোথায় নির্মাণ করা হবে, তা এখনো জানানো হয়নি। তবে আহমেদ আল মনসুরি বলেন, এটি সমুদ্র উপকূলীয় এলাকার কাছাকাছি নির্মাণ করা হবে। মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে সংযুক্ত একটি সেতুর মাধ্যমে সেখানে মুসল্লিরা যেতে পারবেন।

তিনি আরও জানান, সব ধর্মের মানুষই এই মসজিদ পরিদর্শন করতে পারবে। তবে তাদের অবশ্যই শালিন ও ইসলামি রীতিনীতি মেনে চলতে হবে।

২০২৪ সালের মধ্যেই মসজিদটির নির্মাণ কাজ শেষ হবে। এটি হবে তিন তলা বিশিষ্ট। প্রথম তলা থাকতে পানির মধ্যে। এটি নামাজের জন্য নির্ধারিত থাকবে। দ্বিতীয় তলা হবে হলের জন্য নির্ধারিত এবং তৃতীয় তলা ইসলামিক বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য নির্মাণ করা হবে। এছাড়া ৫০ থেকে ৭৫ জন ধর্মীয় ব্যক্তি এখানে একসঙ্গে থাকতে পারবেন। এমন সুবিধাও রাখা হচ্ছে।

মসজিদটিতে কুরআনিক এক্সিবিশনের আয়োজন করা হবে। শেখ মাখতুম বিন রশিদ আর মাখতুম থেকে শুরু করে বর্তমান সময়ের বিতরণকৃত কুরআনগুলো এখানে সজ্জিত থাকবে।

সদর দপ্তরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই ল্যান্ডমার্ক প্রজেক্টের ঘোষণা দেওয়া হয়। এ সময়ে এখানে উপস্থিত ছিলেন, ইসলামিক অ্যাফেয়ার্স এন্ড চ্যারিটেবল বিভাগের পরিচালক ড. হামাদ আল শেখ আহমেদ আল সাইবানি। এছাড়া অন্যান্য বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

 

 

 

 


বিভাগ : সারাবিশ্ব

বিষয় : ইসলাম



এবার যুক্তরাজ্যে নিষিদ্ধ হতে পারে সিগারেট

২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৪:৫৪ পিএম | আপডেট: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৭:৪৫ পিএম


এবার যুক্তরাজ্যে নিষিদ্ধ হতে পারে সিগারেট
ছবি সংগৃহিত

দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে ধূমপানমুক্ত রাখতে নিউজিল্যান্ডের মতো পদক্ষেপ নেওয়ার কথা ভাবছেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক। সরকরের এমন পদক্ষেপের ফলে পরবর্তী প্রজন্মের আর কেউ ‍সিগারেট কিনতে পারবে না। শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান।

গত বছরের ডিসেম্বরে ধূমপানমুক্ত দেশ গড়ার মহাপরিকল্পনার অংশ হিসেবে নতুন আইন প্রণয়নের ঘোষণা দেয় নিউজিল্যান্ড সরকার। এ আইন প্রণীত হলে ২০০৯ সালের ১ জানুয়ারির পর জন্মগ্রহণকারী কেউ সিগারেট কিনতে পারবে না। ফলে আগামী কয়েক দশকের মধ্যে সে দেশে আর ধূমপায়ী থাকবে না।

ব্রিটিশ সরকারের এক মুখপাত্র রয়টার্সকে বলেন, আমরা ২০৩০ সালের মধ্যে ধূমপান মুক্ত দেশ হতে চাই। এ জন্য আমরা আরও বেশি লোককে উত্সাহিত করতে চাই।

তিনি আরও বলেন, ধূমপানে নিরুৎসাহিত করতে বিনামূল্যে ভ্যাপ কিট দেওয়া হবে। এ ছাড়া গর্ভবতী নারীদের ধূমপান থেকে বিরত রাখতে ভাউচার স্কিম দেওয়া সহ নানা পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

আগামী বছর যুক্তরাজ্যে সাধারণ নির্বাচন হতে পারে। ওই নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোক্তাকেন্দ্রিক নীতিমালার অংশ হিসেবে এসব পদক্ষেপের কথা ভাবছে সুনাক সরকার।

যুক্তরাজ্যে বিভিন্ন আইনের ফাঁকফোকর ব্যবহার করে এতদিন শিশুদের বিনামূল্যে ভ্যাপের নমুনা দিয়ে আসছিল খুচরা বিক্রেতারা। তবে গত মে মাসে ই-সিগারেটের ব্যবহার বন্ধে এসব ফাঁকফোকর বন্ধের ঘোষণা দেয় সরকার।

এছাড়া গত জুলাই মাসে পরিবেশগত ও স্বাস্থ্য উভয় ঝুঁকি বিবেচনায় নিয়ে ২০২৪ সালের মধ্যে একক-ব্যবহারযোগ্য ভ্যাপ বিক্রি নিষিদ্ধ করার জন্য সরকারেরর প্রতি আহ্বান জানায় ইংল্যান্ড এবং ওয়েলসের কাউন্সিলগুলো।

অনুসরণ করুন