শুক্রবার, ৯ মে ২০২৫ | ২৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বিশ্ব মানবাধিকার দিবস

রোহিঙ্গা ইস্যুতে মানবিক বাংলাদেশ, কিছু ক্ষেত্রে লঙ্ঘন

ছবি : সংগৃহীত

 

১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়ে বিশ্ব পরিমণ্ডলে এক মানবিক বাংলাদেশের ভাবমূর্তি তৈরি হলেও অভ্যন্তরীণ কিছু বিষয় নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। এর মধ্যে সংখ্যালঘু নির্যাতন অন্যতম। এছাড়া বাক-স্বাধীনতা, বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের ওপর দমন-পীড়নের মতো মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ রয়েছে।

এ অবস্থায় আজ ১০ ডিসেম্বর সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও পালিত হচ্ছে বিশ্ব মানবাধিকার দিবস।

১৯৪৮ সালের এই দিনে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্র গৃহীত হয়। ১৯৫০ সালে এই দিনটিকে জাতিসংঘ বিশ্ব মানবাধিকার দিবস হিসেবে ঘোষণা দেয়। সেই থেকে বিশ্বজুড়ে এ দিনটি পালিত হচ্ছে।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচের বিশ্ব মানবাধিকার প্রতিবেদন-২০২১ এর বাংলাদেশ চ্যাপ্টারে বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার কর্তৃত্ববাদী দমন-পীড়ন, সমালোচকদের গ্রেপ্তার ও মিডিয়া সেন্সরশিপ দ্বিগুণ করেছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে গ্রেপ্তার নাটকীয়ভাবে বেড়েছে। গুম ও বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ডসহ নিরাপত্তার ক্ষেত্রে নিরাপত্তা বাহিনীর দায়মুক্তি ছিল লক্ষণীয়।

পাশাপাশি ১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেওয়া এবং তাদের বলপূর্বক ফেরত যেতে বাধ্য না করা আসলে আন্তর্জাতিক আাইনের প্রতি বাংলাদেশের অঙ্গীকারেরই বহিঃপ্রকাশ বলে উল্লেখ করা হয়েছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচের প্রতিবেদনে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ইন্টারনেট সংযোগ দেওয়ার মাধ্যমে শিক্ষার পরিবেশ তৈরি করার বিষয়টিও প্রশংসা করা হয়েছে প্রতিবেদনে।

তবে কুমিল্লায় মন্দিরে কোরআন শরীফ রাখাকে কেন্দ্র করে পুজামণ্ডপে হামলা এবং রংপুরে হিন্দু পল্লীতে হামলার ঘটনা মানবাধিকার ইস্যুতে সরকারকে বেকায়দায় ফেলেছে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। কুমিল্লার মন্দিরে কোরআন অবমাননা করা হয়েছে এমন গুজব ছড়িয়ে পড়লে কয়েকটি মন্দিরে হামলার ঘটনা ঘটে। যদিও সরকার দ্রুত ব্যবস্থা নিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং সম্ভাব্য দায়ীদের বিচার চলমান রয়েছে। কুমিল্লার ঘটনার সূত্র ধরে রংপুরে হিন্দুপল্লীতেও সাম্প্রদায়িক হামলার ঘটনা ঘটে।

জানতে চাইলে বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রানা দাশগুপ্ত ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, মানবাধিকার রক্ষার বিষয়টি ধর্মীয় ক্ষেত্রে সামাজিকভাবে বৈষম্যের শিকার। ধর্ম-বর্ণ-লিঙ্গ নির্বিশেষে যদি ধনী-গরীবের বৈষম্য দূর করা যায় তাহলেই কেবল মানবাধিকার পরিস্থিতির উন্নতি করা যাবে।

সার্বিক মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে জানতে চাইলে আইন ও সালিস কেন্দ্রের (আসক) সাধারণ সম্পাদক নূর খান ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, এক কথায় বলতে গেলে মানবাধিকার পরিস্থিতির কোনো উন্নতি হয়নি। বিষয়টি খুব হতাশাজনক।

মানবাধিকার পরিস্থিতি এ যাবৎকালে কোনো সুখবর আনতে পারেনি দাবি করে নূর খান বলেন, ‘যদি বলেন গুমের ঘটনা, আমরা দেখছি এটি চলমান। ক্রসফায়ার বা বিচারবহির্ভুত হত্যাকাণ্ডের যে বিষয়টি কিছুটা স্তিমিত হয়েছিল মেজর সাহেবের হত্যাকাণ্ডের পর। কিন্তু সেটি এখন বরং আরও বেগবান হয়েছে।’

সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন, নিপীড়ন, ভূমি থেকে উচ্ছেদ এগুলো বহমান, চলমান অভিযোগ করে নূর খান বলেন, ‘বরং আগে যে প্রতিবাদের একটি বিষয় ছিল, সেটিও এখন দুর্বল হয়েছে।’

বিরোধীমত এবং বিরোধীদলকে দমন করার জন্য ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে অভিযোগ করে আসকের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বিবেকের যে স্বাধীনতা, চিন্তার যে স্বাধীনতা সেটিকেও ধংস করা হচ্ছে। বাক-স্বাধীনতার ক্ষেত্রেও এমনভাবে ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টকে প্রয়োগ করা হচ্ছে যে সেটি আর এখন সমন্নুত বলা যাবে না। বরং ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট দিয়ে সাংবাদিক, মানবাধিকার কর্মী, লেখক, শিক্ষক, কিশোর যে কেউ কথা বলতে চাইলে তাদের ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা হচ্ছে। এমনকি নারীও এর থেকে রেহাই পাচ্ছে না।’

রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশ মানবিক ভাবমূর্তি গড়লেও ক্যাম্পগুলোতে ঝুঁকি বাড়ছে উল্লেখ করে নূর খান বলেন, ‘ক্যাম্পগুলোতে নিরাপত্তা ব্যবস্থার অপ্রতুলতা রয়েছে। আমাদের নীতিনির্ধারকরা এ বিষয়ে পরিস্কার করে কোনো নীতি জানাচ্ছেন না।’

এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণের উপায় হিসেবে নূর খান বলছেন, ‘মানবাধিকার পরিস্থিতির উন্নতির সবচেয়ে বড় মাপকাঠি হচ্ছে গণতান্ত্রিক পরিস্থিতির উন্নতি করা। কিন্তু আমাদের এখানে এখনও জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা যায়নি। জনগণের মত প্রকাশের অধিকার নিশ্চিত করা গেলেই কেবল মানবাধিকার পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে।’

আরইউ/এনএইচ/এএন

Header Ad
Header Ad

এবার অপেক্ষা তারেক রহমানের ফেরার, চলছে জোরালো প্রস্তুতি

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার পর এবার দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ফেরার অপেক্ষায় রয়েছেন নেতাকর্মীরা। এরইমধ্যে তার রাজনৈতিক কার্যালয় গোছানো ও নিরাপত্তা প্রস্তুতি নেয়া শুরু হয়েছে বলে জানা গেছে।

নানা প্রতিকূলতার পর লন্ডনে উন্নত চিকিৎসার সুযোগ আর পরিবারের সান্নিধ্যে চার মাস কাটিয়ে গত মঙ্গলবার (৬ মে) দেশে ফিরেছেন বেগম খালেদা জিয়া। হেঁটে ঢুকেছেন গুলশানের বাসা ফিরোজায়। সঙ্গে ফিরেছেন দুই পুত্রবধূ ডা. জুবাইদা রহমান ও সৈয়দা শামিলা রহমানও। এবার অপেক্ষা শুধু তারেক রহমানের দেশে ফেরার।

বিএনপি নেতারা বলছেন, আপসহীন চরিত্রে গণতন্ত্রের প্রতীক বেগম জিয়া। যথাসময়ে উন্নত চিকিৎসা না পাওয়ার আক্ষেপ তাদের। তবে শারীরিক জটিলতায় মাঠের রাজনীতিতে পুরোদমে সক্রিয় না হতে পারলেও চেয়ারপারসনের উপস্থিতি নেতাকর্মীদের উদ্যম বাড়াবে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, খালেদা জিয়া জীবনে কোনোদিন রাজনীতিতে আপস করেননি। তাকে হেঁটে জেলে যেতে হয়েছে, হুইলচেয়ারে বের হতে হয়েছে শেখ হাসিনার নির্যাতনে। কিন্তু সেসময় তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ হতে পারতেন। উনাকে কোনোদিনই বাংলাদেশ দূরে রাখতে পারেননি।’

দীর্ঘদিন নির্বাসিত তারেক রহমানও দেশে ফেরার জন্য প্রস্তুত জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘তার ফেরার পরে এখানকার অবস্থান, রাজনৈতিক কার্যালয় এবং নিরাপত্তায় কী ব্যবস্থা নেয়া হবে, এর আয়োজন আমরা শুরু করে দিয়েছি। আমরা আশা করি তারেক রহমান শিগগিরই দেশে ফিরবেন।’

তারেক রহমানের সহধর্মিণী ডা. জোবাইদা রহমানকে ঘিরে কর্মীদের মাঝে বাড়তি উন্মাদনা দেখা গেলেও নেতারা জানান, এখনই রাজনীতিতে অংশ নিতে আগ্রহী নন তিনি।

Header Ad
Header Ad

পদ্মার এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা

ছবি: সংগৃহীত

পদ্মা নদী থেকে ধরা প্রায় দুই কেজি ওজনের একটি ইলিশ বিক্রি হয়েছে সাড়ে আট হাজার টাকায়। আজ শুক্রবার সকালে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া বাজারে ইলিশটি নিলামে বিক্রি হলে স্থানীয় এক ব্যবসায়ী আট হাজার টাকায় কেনেন। পরে তিনিও যোগাযোগ করে এক প্রবাসীর কাছে সাড়ে আট হাজার টাকায় বিক্রি করেন। আজ সকালে পদ্মা নদীর মোহনায় ফরিদপুরের কবিরপুর চরে জেলেদের জালে ইলিশটি ধরা পড়ে।

স্থানীয় মৎস্যজীবীরা জানান, বর্তমানে পদ্মা নদীতে ইলিশের আকাল চলছে। জেলেদের জালে বিভিন্ন প্রকারের মাছ ধরা পড়লেও ইলিশের তেমন দেখা মিলছে না। আজ ভোরে পদ্মা নদীর মোহনায় রাজবাড়ীর সীমান্তবর্তী এবং ফরিদপুর জেলার শুরু কবিরপুর চরে জেলে ইসমাইল হালদারের জালে একটি বড় ইলিশ ধরা পড়ে। মাছটি বিক্রির জন্য দৌলতদিয়া ঘাট বাজারের হালিম সরদারের আড়ত ঘরে তোলা হয়। এ সময় ওজন দিয়ে দেখা যায়, ইলিশটি প্রায় ১ কেজি ৯৬০ গ্রামের। পরে নিলামে তোলা হলে সর্বোচ্চ দরদাতা হিসেবে দৌলতদিয়া ৫ নম্বর ফেরিঘাট এলাকার মৎস্য ব্যবসায়ী শাহজাহান শেখ কিনে নেন।

মো. শাহজাহান শেখ বলেন, মাঝেমধ্যে কাতলা, রুই, পাঙাশের দেখা মিললেও ইলিশের দেখা মিলে না বললেই চলে। হঠাৎ মাঝেমধ্যে দু–একটি ইলিশ পাওয়া গেলেও দাম অনেক বেশি হওয়ায় ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যায়। এ সময় শৌখিন টাকাওয়ালা মানুষেরা এসব মাছ কিনে নেন। এ ছাড়া এ বছর এক থেকে দেড় কেজি ওজনের ইলিশ ধরা পড়েছে। তবে প্রায় দুই কেজি ওজনের এত বড় ইলিশ এই প্রথম ধরা পড়েছে বলে তিনি দাবি করেন।

Header Ad
Header Ad

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

ছবি: সংগৃহীত

নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি ডা. সেলিনা হায়াত আইভীর বিরুদ্ধে দুটি থানায় পাঁচটি মামলা থাকায় তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

শুক্রবার (৯ মে) ভোর সাড়ে তিনটার দিকে শহরের দেওভোগ এলাকায় অবস্থিত চুনকা কুটির থেকে আইভীকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

তবে তিনি দিনের আলো দেখা যাবার পর পুলিশের সঙ্গে যাবেন ঘোষণা দিয়ে সকাল সাড়ে ৫টায় পুলিশের গাড়িতে করে থানার উদ্দেশ্যে বাড়ি ত্যাগ করেন আইভী।

বাড়ি থেকে বের হবার আগে তিনি সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ বলায় যদি আমার শাস্তি হয় তাহলে আমি তা মাথা পেত নেব। আমি তো কোনো অন্যায় করিনি, চাঁদাবাজি করিনি, হত্যা করিনি। যখন নারায়ণগঞ্জের একটা মানুষও কথা বলত না প্রতিবাদ করত না তখন ত্বকী হত্যার প্রতিবাদসহ সকল প্রতিবাদ আমি করেছি। আমি আপনাদের সেবা দিয়েছি।

তিনি বলেন, আপনারা বৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছেন, নতুন সরকার এসেছে। আমি তো কোনো অপরাধ করিনি। তাহলে কেন আমাকে গ্রেফতার জানতে চাই সরকারের কাছে। আমার ভাইকে আমরা হারিয়েছি এক মাস হয়নি, তিনটা ছেলে-মেয়ে। এমন অবস্থায় আমি তো বাড়িতেই ছিলাম, পালাইনি, তবে কেন গ্রেফতার?

এর আগে বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে এগারোটার দিকে পুলিশের একটি দল শহরের দেওভোগ এলাকায় অবস্থিত আইভীর বাড়ি চুনকা কুটিরে প্রবেশ করেন। এ সময় আইভীর গ্রেফতারের খবরে স্থানীয় বাসিন্দারা ও তার নেতাকর্মীরা রাস্তায় নেমে আসলে পুরো এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।

এ সময় আইভীর বাড়ির দিকে যাওয়ার চারটি রাস্তায় বাশ, ঠেলাগাড়ি, ভ্যানগাড়ি ফেলে সড়ক অবরোধ করেন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও আইভীর সমর্থকেরা। আশেপাশের এলাকার মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে সকলকে আইভীর বাড়ির দিকে রওয়ানা দেওয়ার আহ্বান জানান তারা।

নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ ও অপারেশন) তারেক আল মেহেদি জানান, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় হত্যা ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে আইভীর বিরুদ্ধে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় চারটি ও ফতুল্লা থানায় একটি মামলা আছে। তাকে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার মামলায় গ্রেফতার করে সেখানে নিয়ে যাওয়া হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এবার অপেক্ষা তারেক রহমানের ফেরার, চলছে জোরালো প্রস্তুতি
পদ্মার এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
প্রথম আমেরিকান পোপ হলেন রবার্ট প্রিভোস্ট
একের পর এক ভয়াবহ বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ভারত, সীমান্তজুড়ে ব্ল্যাকআউট
নিষিদ্ধ হচ্ছে স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও যুবলীগ
অবশেষে গ্রেফতার আইভী
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার জেরে পিএসএলের বিদেশি ক্রিকেটারদের দেশত্যাগ শুরু
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল দুই মাস
মাহফুজ-আসিফ আ’লীগ নিষিদ্ধ চায়, কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে কারা: হাসনাত
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও পদ ছাড়লেন স্নিগ্ধ
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, ৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
টাঙ্গাইলে ট্রাক-পিকআপের সংঘর্ষে ৩ জন নিহত
ভারতীয় অর্ধশত সৈন্যকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
নওগাঁর পতিসরে বিশ্বকবির কাছারি বাড়িতে জন্মবার্ষিকী ঘিরে উৎসবের আমেজ
অভিমানে ঘর ছাড়লেন শামীমের স্ত্রী
পাকিস্তানের পাল্টা হামলার ভয়ে ভারতের ব্ল্যাকআউট ঘোষণা
গরমকালে আম টাটকা রাখার উপায়
দুবাইয়ে বেনজীরের মেয়ে তাহসিনের ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধ