বুধবার, ৮ মে ২০২৪ | ২৫ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

বিদেশি প্রভুর দিকে তাকিয়ে বিএনপি: নাছিম

বিএনপি জনসম্পৃক্ততাহীন ও নেতৃত্বহীন হয়ে এখন বিদেশি প্রভুর দিকে তাকিয়ে আছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ. ফ. ম. বাহাউদ্দিন নাছিম। তিনি বলেন, জনগন তাদের থেকে দূরে সরে গেছে। তাদের দলে কোন নেতৃত্ব নেই। তাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যন দন্ডিত আসামী তারেক রহমান লন্ডনে বসে ভার্চুয়ালি সন্ত্রাসীদের নিয়ে কমিটি দেয়। সে নিজে একজন সাজাপ্রাপ্ত সন্ত্রাসী। তাদের দলের চেয়ারপার্সন একজন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামী। তাই তারা এখন বিদেশী প্রভুর হাত ধরে ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন দেখে।

শনিবার (৫ মার্চ) সকালে পিরোজপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমী অডিটোরিয়ামে পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের এক বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ. কে. এম এ আউয়ালের সভাপতিত্বে ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট এম. এ হাকিম হাওলাদারের সঞ্চালনায় সভায় প্রধান বক্তা ছিলেন, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন।

বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, আগামী নির্বাচনে বিএনপি নেতা কে হবে, নির্বাচিত হলে তাদের প্রধানমন্ত্রী কে হবে এবং দেশ কে চালাবে তা নিয়ে তাদের কোন চিন্তা বা দিক নির্দেশনা নেই। আগামী নির্বাচনে তারা মনোনয়ন বাণিজ্য করবে না একথা তারাও বলতে পারছে না। তারা মনোনয়ন বাণিজ্য করে। বাংলাদেশের মানুষ তাদের সমর্থন দিবে না। তাদের কর্মকাণ্ডের কারনে দেশের জনগণ তাদের উপর কোন আস্থা রাখতে পারছে না। তারা প্রতিবার ভোটে অংশগ্রহণ করে পরে যখন বুঝতে পারে হেরে যাবে এবং জনগণ তাদের চায় না তখন তারা ভোটের আগের দিন তা প্রত্যাহার করে নেয় অথবা ভোটের দিন তা বর্জন করে।

তিনি বলেন, বিএনপি নির্বাচন কমিশন মানেনা। তারা সকল সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানকে বিতর্কিত করতে চায়, তারা নির্বাচনকালীন অনির্বাচিত সরকার চায়। বাংলাদেশে সাংবিধানিকভাবে নির্বাচিত সরকার রয়েছে। আর উনাদের আস্থা অনির্বাচিত সরকারে। তাদের মাথাব্যথা যেন-তেন ভাবে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য।

বিএনপির নেতা মির্জা ফখরুল আর সাজাপ্রাপ্ত সন্ত্রাসী ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানদের ক্ষমতায় বসিয়ে দিলে তাদের মাথাব্যথা কমে যাবে। বাংলাদেশের মানুষের মাথা ব্যথা সৃষ্টি করে ওনাদের মাথাব্যথা কমাতে হবে। এ দায়িত্ব কি বাংলাদেশের ১৭ কোটি জনগণ নিবে? জনগণ যখন নিবে না তাহলে ওনাদের মাথা ব্যথা হলেও কি আর না হলেও কি। বিএনপি নিয়ে আওয়ামী লীগের কোন মাথা ব্যথা নেই। যাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতি আস্থা নেই, দেশের উন্নয়ন অগ্রগতির দিকে কোনও দৃষ্টি নেই, যাদের চেতনায হলো অগণতান্ত্রিক-ভাবে ক্ষমতা দখল করা, যে কোনও মূল্যে ক্ষমতায় বসা তাদের নিয়ে আমরা ভাবতে চাই না।

বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, বিএনপি প্রতিদিন আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটায়। কয়েকদিন পর পর তারা বলে দল গঠন করার জন্য আমরা এখন মনোযোগী হয়েছি। দলকে গঠন করে আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটবে। ১৩ বছর ধরে তারা শুধু দল গঠন করে যাচ্ছে। তাদের আন্দোলন আর হচ্ছে না। আমরা বলতে চাই লন্ডনে বসে দল গঠন করে, দুর্নীতিবাজদের উৎসাহিত করে সরকারের পতন ঘটানো যাবে না। এই অপশক্তির কাছে ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়া যাবেনা। সুযোগ পেলে এরা দেশে তালেবানি শাসন কায়েম করবে এবং আই-এস সৃষ্টি করবে। তারা বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগিয়ে শান্তি নষ্ট করতে চায়। এই অপশক্তির কাছ থেকে ১৭ কোটি মানুষকে রক্ষা করতে হলে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগকে আরও শক্তিশালী করতে হবে। আমাদের সকলের ব্যক্তিগত দলাদলি রেষারেষি বাদ দিতে হবে। আমাদের দলকে শক্তিশালী করতে হবে। আওয়ামী লীগ শক্তিশালী হলে দেশের জনগণ শক্তিশালী হবে।

নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, আমরা যদি নীতি আদর্শ ঠিক রাখতে রাখি তাহলে তাদের সকল ষড়যন্ত্র আমরা রুখতে পারব, সেটা যে কোন ষড়যন্ত্রই হোক। বিএনপি-জামাত বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্র বানানোর যে চেষ্টা করছে আমরা কখনই সেটা করতে দিব না। বিএনপি'র ষড়যন্ত্রকে দেশের মানুষ আর সমর্থন করেনা। তাই শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমাদের এগিয়ে যাওয়ার পথে আরও শক্তিশালী করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সব সময় কাজ করে যাচ্ছেন। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে যোগ্য নেতৃত্ব দিয়ে জাতির পিতার সোনার বাংলাদেশ গড়বো।

বর্ধিত সভায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ড. শাম্মী আহমেদ, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য আনিসুর রহমান, মোঃ গোলাম রব্বানী চিনুসহ পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সকল স্তরের নেতৃবৃন্দ।

এসএম/এএস

Header Ad

বিমানবন্দরেই মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়েছিল: প্রধানমন্ত্রী

জাতীয় সংসদের অধিবেশনে দেওয়া বক্তব্য রাখছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবি: সংগৃহীত

তত্ত্বাবধায়ক সরকার এবং আওয়ামী লীগের ভেতর থেকেও ২০০৭ সালের ৭ মে দেশে আসতে বাধা দেওয়া হয়েছিল বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দেশে এলে বিমানবন্দরেই মেরে ফেলা হবে, এমন হুমকি দেওয়া হয়েছিল বলে জানান তিনি।

মঙ্গলবার (৭ মে) জাতীয় সংসদের অধিবেশনে দেওয়া বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন। ২০০৭ সালের ৭ মে সব বাধা উপেক্ষা করে দেশে ফেরেন শেখ হাসিনা।

স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশনে অনির্ধারিত এই আলোচনার সূত্রপাত করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী আব্দুর রহমান। বহুল আলোচিত ওয়ান-ইলেভেনের পর আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষ্যে উত্থাপিত এ আলোচনায় আরও অংশ নেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সংসদ সদস্য আহমদ হোসেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আজকের দিনটা (৭ মে) আমার জীবনের অনন্য দিন, কারণ আমি সেদিন দেশে ফিরে এসেছিলাম শত বাধা অতিক্রম করে। আমাকে সেই সময়ের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অনেক উপদেষ্টাও ফোনে বলেছিল আপনি আসবেন না, আপনি বাইরে থাকেন, যা যা লাগে করব। আবার কেউ কেউ ধমকও দিয়েছিল। এ কথা বলা হয়েছিল, বাংলাদেশে ফিরলে ওই এয়ারপোর্টেই মেরে ফেলে দেবে। আমি বলেছিলাম আলহামদুলিল্লাহ, আমি নিজের দেশের মাটিতেই তো কিন্তু আমি আসব।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সকল এয়ারলাইন্সকে নিষেধ করা হয়েছিল, আমাকে বোর্ডিং পাস যেন না দেওয়া হয়। আমেরিকায় তিন ঘণ্টা এয়ারপোর্টে দাঁড়িয়ে তাদের সঙ্গে ঝগড়া করে ব্রিটিশ এয়ারওয়েজে লন্ডন পর্যন্ত আসি। লন্ডনে যেদিন আমি বিমানে উঠতে যাব উঠতে দেওয়া হয়নি। সে দিন আমি প্রতিজ্ঞা করেছিলাম যেভাবেই হোক আমি দেশে ফিরব। এমনকি আমি যখন এয়ারপোর্টে রওনা হই, তখন অনেকে আমাকে ফোনে বলেছে আপনি আসবেন না, আসলে আপনাকে মেরে ফেলে দেবে। আমি পরোয়া করিনি। তবে আমি কৃতজ্ঞতা জানাই আমাদের আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ ও কর্মী ভাইদের প্রতি।

শেখ হাসিনা বলেন, তখন বলা হয়েছিল যে কেউ যেন এয়ারপোর্ট না যায়। এমনকি আমার দলের ভেতর থেকেও। তখন দলের যিনি সেক্রেটারি ছিলেন তিনি সবাইকে বলে দিয়েছিলেন এয়ারপোর্টে গেলে তাকে বহিষ্কার করা হবে। আর আমাদের নেতা-কর্মী কেউ রাস্তায় থাকতে পারবে না। আমি শুধু একটাই মেসেজ দিয়েছিলাম সবাই থাকবে। আমরা গেরিলা যুদ্ধ করেছি, সবাই থাকবা, তবে ঘাসের সঙ্গে থাকবা, আমি বলেছিলাম আমার প্লেনটা না নামা পর্যন্ত, আমি দরজা খুলে না বের হওয়া পর্যন্ত তোমরা বের হবে না।

তিনি বলেন, আমাকে বলা হয়েছিল, আমি গাড়িতে উঠলে আমাকে একটা অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যাওয়া হবে। আমি ড্রাইভারকে বলেছিলাম যেদিকে মানুষ যাচ্ছে সেদিকে যাবা, ফ্লাইওভারের উপরে উঠবা না। হাজার হাজার মানুষ তখন রাস্তায়। আমার দলের কিছু লোকের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে শুধু সংবর্ধনা নয় আমাকে নিরাপত্তাও দিয়েছে নেতা-কর্মীরা।

তিনি আরও বলেন, সেই সময় কালে ভদ্রে দুই এক জন আমার কাছে আসতে পারত। সাবিনা ইয়াসমিন অসুস্থ, আমি গেরিলা কায়দায় বেরিয়ে গিয়েছিলাম। পুলিশের চোখ এড়িয়ে আমি হাসপাতালে যাই। সেদিন সেখানে আমি খুব কড়া কথা বলি, আমি বলেছিলাম সে সময় দেশ চালাচ্ছে কে? পরের দিন সকালে পুলিশ এসে হাজির। আমাকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে আসে সংসদ ভবনের এক পরিত্যক্ত নোংরা ভবনে। সেখানেই আমাকে বন্দি করে রাখা হয়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, শুধু এই দিন নয়, ৮৩ সালেও এরশাদ সাহেব আমাদের গ্রেপ্তার করে নিয়ে গিয়েছিল ৩০ হেয়ার রোডে লাল দালানে। সেখান থেকে ডিজিএফআই অফিসে নিয়ে যায় জিজ্ঞাসাবাদ করতে। এরশাদ সাহেব আমাকে আরও কয়েকবার গ্রেপ্তার করে। আমি মতিয়া আপা, সাহারা আপা (এখন নেই) আমাদের তিনজনকে এক সঙ্গে নিয়ে কন্ট্রোল রুমে সারা রাত বসিয়ে রাখে। শুধু তাই নয়, বার বার গ্রেপ্তার সরাসরি গুলি বোমা গ্রেনেড সব কিছু অতিক্রম করে আজকে এখানে এসে জনগণের সেবা করতে পারছি। এখন আমি শুধু দাঁড়িয়েছি, বাংলাদেশের জনগণকে কৃতজ্ঞতা জানাতে, দলের নেতা-কর্মীদের কৃতজ্ঞতা জানাতে।

হাত-পা বেঁধে স্বামীর গোপনাঙ্গে সিগারেটের ছ্যাঁকা! সিসিটিভি ফুটেজে পর্দাফাঁস স্ত্রীর

স্বামীকে নির্যাতনের অভিযোগে গ্রেপ্তার স্ত্রী। ছবি: সংগৃহীত

হাত-পা বেঁধে স্বামীর গোপনাঙ্গে সিগারেটের ছ্যাঁকা! শুধু তাই নয়। স্বামীর গোপনাঙ্গে সিগারেটের ছ্যাঁকা দিয়ে তাকে শ্বাসরোধ করে খুনের চেষ্টাও করেন স্ত্রী।

চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের উত্তরপ্রদেশের বিজনোরে। যদিও অভিযুক্ত মহিলার অভিযোগ, স্বামী তাকে শারীরিক ও মানসিকভাবে হেনস্থা করেন। তিনি প্রতিবাদ করলে স্বামী তাকে মেরে ফেলার হুমকিও দেন। যার জেরে নিজের প্রাণ বাঁচাতেই তিনি এমন কাণ্ড ঘটিয়েছেন বলে পুলিসের কাছে দাবি করেছেন অভিযুক্ত স্ত্রী। খবর: জি ২৪ ঘণ্টা

তবে পুলিশ এই ঘটনায় নির্যাতনের অভিযোগে ২৮ বছরের ওই স্ত্রীকে গ্রেফতার করেছে। পুরো ঘটনাটি ক্যামেরায় ধরা পড়েছে। নির্যাতিত স্বামী বর্তমানে গুরুতর আহত অবস্থায় একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

তার অভিযোগ, অভিযুক্ত মেহের জাহান ২৯ এপ্রিল দুধে নেশার সামগ্রী মিশিয়ে স্বামীকে সেই দুধ পান করতে বাধ্য করেন। এরপর স্বামী বেহুঁশ হয়ে পড়লে স্বামীর হাত-পা বেঁধে তার সারা শরীরে সিগারেটের ছ্যাঁকা দেয়। শুধু তাই নয় সিগারেটের ছ্যাঁকা দিয়ে তার সারা শরীর পুড়িয়ে দেয়। এমনকি গোপনাঙ্গেও ছ্যাঁকা দেয়। গোপনাঙ্গ কেটে ফেলার চেষ্টা করেন বলেও অভিযোগ।

জানা গেছে, গত নভেম্বরের ১৭ তারিখ সেওহারা থানা এলাকার সাফিয়াবাদ গ্রামের বাসিন্দা মেহের জাহানকে বিয়ে করেন মান্নান। কিন্তু বিয়ের পর থেকেই শুরু হয় স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে অশান্তি। স্বামীর অভিযোগ, বিয়ের কয়েকদিন পর তিনি দেখতে পান যে তার স্ত্রী মদ্যপ এবং ধূমপান করেন। তিনি বাধা দিলে স্ত্রী তাকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করেন।

পাল্টা মেহের জাহানেরও অভিযোগ, স্বামী মান্নান তার উপরে নির্যাতন চালান বিবাদের সময়।

বীর মুক্তিযোদ্ধা খচিত নতুন স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ শুরু

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা’ খচিত জাতীয় পরিচয়পত্র হস্তান্তর করছেন নির্বাচন কমিশন সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম। ছবি: সংগৃহীত

‘বীর মুক্তিযোদ্ধা’ খচিত নতুন স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। মঙ্গলবার (৭ মে) রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে এ পরিচয়পত্র হস্তান্তরের মাধ্যমে বিতরণ কার্যক্রম শুরু করে সংস্থাটি।

এদিন দুপুরে নির্বাচন কমিশন সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা’ খচিত জাতীয় পরিচয়পত্রটি হস্তান্তর করেন।

এসময় সচিব কমিশনের সার্বিক কার্যক্রম সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন। পর্যায়ক্রমে বীর মুক্তিযোদ্ধাদেরকে ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা’ খচিত নতুন স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদান করা হবে বলেও জানান তিনি।

‘বীর মুক্তিযোদ্ধা’ খচিত স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানের উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, এটি মহান স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদানের অনন্য স্বীকৃতি। জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান জাতি সবসময় শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে।

মুক্তিযোদ্ধাদের জীবনমান উন্নয়ন ও তাদের কল্যাণে সম্মানী ভাতা বৃদ্ধিসহ সরকারের নানা উদ্যোগের কথা উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, ভবিষ্যতেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে এবং যেকোনো প্রয়োজনে সরকার সবসময় তাদের পাশে থাকবে।

এ সময় রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিবগণ ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সর্বশেষ সংবাদ

বিমানবন্দরেই মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়েছিল: প্রধানমন্ত্রী
হাত-পা বেঁধে স্বামীর গোপনাঙ্গে সিগারেটের ছ্যাঁকা! সিসিটিভি ফুটেজে পর্দাফাঁস স্ত্রীর
বীর মুক্তিযোদ্ধা খচিত নতুন স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ শুরু
বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে কড়াকড়ির মানে ‘ডাল মে কুচ কালা হ্যায়’: দেবপ্রিয়
ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলে বিমান হামলার সাইরেন
বন্ধুদের আড্ডায় রাসেল ভাইপারের ছোবল, প্রাণ গেল রাবি শিক্ষার্থীর
সিক্স-জি নেটওয়ার্ক নিয়ে হাজির জাপান, গতি ফাইভ-জি’র চেয়ে ২০ গুণ
হ্যাটট্রিক জয়ে সিরিজ নিশ্চিত করল বাংলাদেশ
টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী
তৃতীয় বিয়ের আলোচনার মধ্যে ‘তুফান’ নিয়ে হাজির শাকিব খান
ডেঙ্গুতে আমার মা মারা গেছেন, আর কেউ যেন মারা না যায়: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
সিনেমায় আসছেন সোহেল চৌধুরী–দিতির কন্যা লামিয়া
৬ মাসের মধ্যে শাহজালালের থার্ড টার্মিনাল পুরোপুরি চালু : মন্ত্রী
টানা পঞ্চমবার প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন পুতিন
ডামি ও প্রতারণার উপজেলা নির্বাচনের সঙ্গে জনগণ নেই : রিজভী
কারওয়ান বাজারে হঠাৎ প্রাইভেটকারে আগুন
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে লাগবে ডোপ টেস্ট
ম্যাডোনার কনসার্টে হাজির ১৬ লাখ দর্শক
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে সিঙ্গাপুরের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
এ বছর পুলিৎজার পুরস্কার পেল যেসব সংবাদমাধ্যম