শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫ | ১৪ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

’বিডিআর বিদ্রোহের পেছনে কারা, সেই তদন্ত সম্পূর্ণ হয়নি’

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আমরা মনে করি বিডিআর ট্রাজেডির ঘটনায় যেভাবে তদন্ত হওয়া দরকার ছিল, সেভাবে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত অপরাধীদের ও এর পেছনে যারা ছিলেন তাদের বের করে নিয়ে আসা— দুর্ভাগ্যজনকভাবে সেই তদন্তকার্যক্রম সম্পূর্ণ হয়নি।

শনিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বনানীতে পিলখানা ট্রাজেডির শহীদদের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও শ্রদ্ধা জ্ঞাপন শেষে এ কথা বলেন তিনি।

মির্জা ফখরুল বলেন, ২৫ ফেব্রুয়ারি বাঙালি জাতির জীবনে একটি দুঃখজনক ও কলঙ্কিত দিন। ২০০৯ সালের এই দিনে আমরা আমাদের সীমান্তরক্ষী বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি) বাহিনীর প্রায় ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাকে হারিয়েছি। তাদের একটি বিদ্রোহের মধ্য দিয়ে অত্যন্ত নির্মমভাবে পরিবার-পরিজনসহ হত্যা করা হয়েছে। সেদিন একটি ভয়াবহ ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টি করা হয়। যে সব সেনা সদস্যদের হত্যা করা হয়, তারা যেমন বাহিনীতে চৌকস কর্মকর্তা ছিলেন, তেমনি তারা দেশের সম্পদ ছিলেন। আজকের এই দিনে তাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাচ্ছি এবং মাগফেরাত কামনা করছি, পরম করুনাময় আল্লাহ যেন তাদের বেহেশত নসিব করেন।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি এই দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে একটা চক্রান্ত অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে কাজ করেছে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে এই ঘটনার মধ্য দিয়ে আমাদের নিরাপত্তা ব্যবস্থা, আমাদের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব প্রচণ্ডভাবে আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে। ৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধেও আমরা এত জন সেনা কর্মকর্তাকে হারাইনি।

তিনি বলেন, আমরা মনে করি বিডিআর বিদ্রোহ ট্রাজেডির ঘটনায় যেভাবে তদন্ত হওয়া দরকার ছিল সেভাবে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত অপরাধীদের এবং এর পেছনে যারা ছিলেন তাদের বের করে নিয়ে আসা। দুর্ভাগ্যজনকভাবে সেই তদন্তকার্যক্রম সম্পূর্ণ হয়নি। মামলা হয়েছে হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে। কিছু মানুষের সাজা হয়েছে, যাবজ্জীবন হয়েছে। কিন্তু বিভিন্ন পত্রপত্রিকার মাধ্যমে উঠে আসে কিছু সৈনিক যারা দাবি করেন তারা সম্পূর্ণ নির্দোষ তাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা এখনো শেষ হয়নি। বেশ কয়েকদিন পূর্বে আমি জেলখানায় গিয়েছিলাম তখন দেখেছি ১৩-১৪ বছর ধরে অনেক বিডিয়ার সৈনিক মানবেতার জীবনযাপন করছেন। আমি দাবি করছি অতি দ্রুত এদের মামলা কার্যক্রম নিষ্পত্তি করে মুক্তির ব্যবস্থা করে পরিবার-পরিজনদের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হোক।

সত্যিকার অর্থে সুষ্ঠু-অবাধ, সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আমরা সব সংকট সমাধান করতে পারি। কারণ আমরা মনে করি, সমস্ত সংকটের মূলে রয়েছে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে ফিরে পাওয়া।

তিনি বলেন, দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব দল মত নির্বিশেষে সকল রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নিয়ে রক্ষা করতে চাই। এর জন্য আজকে যেটা সবচেয়ে বড় প্রয়োজন তা হচ্ছে ঐক্যবদ্ধ হওয়া— যে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় আমাদের মূল চেতনা ছিল ৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধ।

এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় কারা জড়িত এটা উদ্ধার করবেন সেনাবাহিনীর যেসকল কর্মকর্তা সংশ্লিষ্ট তদন্ত কমিটিতে যুক্ত আছেন। তারাই খুজে বের করে নিয়ে আসবেন। আমরা রাজনৈতিক দল হিসেবে মনে করি, এটা একটা চক্রান্ত ছিল দেশের স্বাধীনতার সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে। আমাদের গর্বিত সেনাবাহিনীর মনোবল ভেঙে দেওয়ার জন্য।

বিডিআর বিদ্রোহের দিন সকাল থেকে খালেদা জিয়ার গতিবিধি-আচরণ রহস্যজনক ছিল, জড়িত কি না ভেবে দেখা উচিত— আওয়ামী লীগ নেতাদের এমন বক্তব্যের সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, আমি মনে করি এটা সম্পূর্ণ দায়িত্বহীন মন্তব্য। এত বড় একটা ঘটনা যেখানে সমস্ত জাতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সেখানে ঘটনাকে কেন্দ্র করে যে ব্যক্তির সম্পর্কে বলা হচ্ছে তিনি তিনবারের প্রধানমন্ত্রী, প্রথম মুক্তিযোদ্ধা নারী, দেশের স্বাধীনতার সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় এখনো অন্তরীন হয়ে আছেন। তিনি সেনাপ্রধানের স্ত্রী, দেশের স্বাধীনতার ঘোষকের স্ত্রী। আওয়ামী লীগ ও তাদের নেতাদের এগুলো একেবারেই ডাইভারশন করা কথাবার্তা। মূল সমস্যা না গিয়ে অন্যদিকে যেতে চান তারা। কারণ এই ঘটনাগুলো তারা সেইভাবে সমাধান করতে পারেন না।

এমএইচ/আরএ/

Header Ad
Header Ad

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের খুশির খবর দিল সৌদি আরব

ছবি: সংগৃহীত

সৌদি আরবে অবস্থানরত মেয়াদোত্তীর্ণ ভিজিট ভিসাধারী প্রবাসীদের জন্য স্বস্তির খবর দিয়েছে দেশটির পাসপোর্ট অধিদপ্তর (জাওয়াজাত)। নতুন ঘোষণায় জানানো হয়েছে, এখন থেকে ভিসার মেয়াদ শেষ হলেও নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রবাসীরা বৈধভাবে দেশে ফেরার সুযোগ পাবেন।

সুবিধাটি চালু হয়েছে বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) থেকে, যা হিজরি ক্যালেন্ডারের ১ মহররম তারিখে কার্যকর হয়।

জাওয়াজাত জানিয়েছে, যেসব বিদেশির ভিজিট ভিসা ইতোমধ্যে শেষ হয়ে গেছে, তারা নির্ধারিত ফি ও জরিমানা পরিশোধ করে সৌদি আরব থেকে চূড়ান্ত প্রস্থানের (ফাইনাল এক্সিট) জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে এই আবেদন ভিসা মেয়াদ শেষ হওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে। নির্ধারিত সময় পেরিয়ে গেলে প্রবাসীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা কিংবা অতিরিক্ত জরিমানা আরোপ করা হতে পারে।

প্রবাসীদের আবেদন করতে হবে ‘আবশের’ নামে পরিচিত সৌদি সরকারের অনলাইন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে। সেখানকার ‘তাওয়াসুল’ সেবাটি ব্যবহার করেই ফাইনাল এক্সিটের আবেদন সম্পন্ন করা যাবে।

যারা নিজেরা আবেদন করতে পারেন না, তারা পরিচিত কাউকে দিয়ে অথবা নিকটবর্তী কোনো ভিসা সেবা কেন্দ্র কিংবা সাইবার ক্যাফের মাধ্যমে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারবেন।

সৌদি সরকার জানিয়েছে, তারা সবসময় চায় বিদেশিরা যাতে জরিমানা ও জটিলতা ছাড়াই দেশে ফিরতে পারেন। তাই মেয়াদোত্তীর্ণ ভিজিট ভিসাধারীদের এই সুযোগ দ্রুত কাজে লাগাতে আহ্বান জানানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

চীন সফর অত্যন্ত ‘সফল’ ও ‘ফলপ্রসূ’ হয়েছে: মির্জা ফখরুল

ছবি: সংগৃহীত

চীন সফরকে ‘সফল’ ও ‘ফলপ্রসূ’ বলে অভিহিত করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শুক্রবার (২৭ জুন) রাতে সফর শেষে দেশে ফিরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এ মন্তব্য করেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, “এই সফর ছিল রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে এবং চীনের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিসি) আমন্ত্রণেই আমরা গিয়েছিলাম। পার্টি টু পার্টি সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করাই ছিল মূল লক্ষ্য, এবং সে লক্ষ্য সফলভাবে অর্জিত হয়েছে।”

তিনি জানান, সফরে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির পলিটব্যুরোর সঙ্গে বিএনপির প্রতিনিধিদলের বৈঠক অত্যন্ত ফলপ্রসূ হয়েছে। এ ছাড়া দুই দলের মধ্যে আগামী দুই বছরের মধ্যে একটি রাজনৈতিক সংলাপ আয়োজনে সমঝোতা স্মারক (MoU) সইয়ের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।

সফরের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক তুলে ধরে বিএনপি মহাসচিব বলেন, “আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে চীন সফরে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। চীনের নেতারা তার নেতৃত্বে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন এবং আমরা চীনকে পাল্টা আমন্ত্রণ জানিয়েছি, যা তারা গ্রহণ করেছেন।”

চীনের নেতৃত্ব ও অগ্রগতির প্রশংসা করে তিনি বলেন, “শি জিনপিংয়ের নেতৃত্বে চীন যেভাবে অগ্রসর হয়েছে, তা শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, সারা বিশ্বের রাজনৈতিক ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।”

প্রায় এক সপ্তাহের এই সফরে মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে বিএনপির একটি উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, সেলিমা রহমান, উপদেষ্টা ইসমাইল জবিহ উল্লাহ, সুকোমল বড়ুয়া, জহির উদ্দিন স্বপন, মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেল এবং চেয়ারপারসনের একান্ত সচিব এবিএম আবদুস সাত্তার।

বেইজিং সফরকালে বিএনপি নেতারা চীনের পররাষ্ট্র উপমন্ত্রী সান ওয়েইডং, সিপিসির আন্তর্জাতিক বিভাগের মন্ত্রী লিউ জিয়ানচাও এবং ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেসের ভাইস চেয়ারম্যান লি হংঝংয়ের সঙ্গে বৈঠক করেন।

Header Ad
Header Ad

ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আবারও ইরানের বিরুদ্ধে সামরিক হামলার হুমকি দিয়েছেন। স্থানীয় সময় শুক্রবার (২৭ জুন) হোয়াইট হাউসে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ইরান যদি অতিরিক্ত মাত্রায় ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করতে শুরু করে, তাহলে ‘নিঃসন্দেহে’ দেশটিতে বোমা হামলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

সংবাদ সম্মেলনে বিবিসির সাংবাদিক নোমিয়া ইকবালের প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেন, “আমরা খুবই সতর্কভাবে সবকিছু পর্যবেক্ষণ করছি। যদি তারা এমন কিছু করে যা আমাদের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়ায়, তাহলে ইরানের বিরুদ্ধে সামরিক পদক্ষেপ অবশ্যই বিবেচনায় থাকবে।”

এর আগে গত সপ্তাহে মার্কিন বাহিনী ইরানের কয়েকটি কৌশলগত পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায়, যার মধ্যে ‘বাংকার বাস্টার’ বোমার ব্যবহারও ছিল। হামলার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে, যদিও ট্রাম্প পরে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানান।

তবে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি এক ভাষণে দাবি করেন, ওই হামলায় ইরান বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হয়নি। কিন্তু ট্রাম্প তার অবস্থানে অনড় থেকে পাল্টা মন্তব্য করেন, “আমরা জানতাম কোথায় আঘাত করতে হবে। তাদের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো কার্যত ধ্বংস হয়ে গেছে।”

পরবর্তীতে নিজের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ‘ট্রুথ সোশাল’-এ দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প আরও দাবি করেন, তিনি জানতেন আয়াতুল্লাহ কোথায় লুকিয়ে আছেন, এবং ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের বাহিনীকে তাকে টার্গেট করতে না করার নির্দেশও তিনিই দিয়েছিলেন।

সম্প্রতি ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে ইরানের সর্বোচ্চ নেতাকে গোপনে আশ্রয়ে যেতে বাধ্য হওয়ার খবরও গণমাধ্যমে এসেছে। যদিও তেহরানের ভাষ্য অনুযায়ী, যুদ্ধের ফলাফল তাদের অনুকূলে গেছে এবং ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র তাদের পারমাণবিক কর্মসূচিকে ব্যাহত করতে পারেনি।

তবে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি ভিন্ন সুরে স্বীকার করেন, ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ হামলায় কিছু পারমাণবিক স্থাপনায় ‘গুরুতর ও দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতি’ হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের খুশির খবর দিল সৌদি আরব
চীন সফর অত্যন্ত ‘সফল’ ও ‘ফলপ্রসূ’ হয়েছে: মির্জা ফখরুল
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইনিংস ব্যবধানে হারের পরই টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া সেই মনু মিয়া মারা গেছেন
কলম্বো টেস্ট: ইনিংস ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
গাজায় আবারও রক্তক্ষয়, একদিনেই প্রাণ হারালেন ৭২ জন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
আল নাসরে রোনালদোর নতুন চুক্তি: ঘণ্টায় পাচ্ছেন ৬৫ লাখ টাকা, বছরে কত?
বাংলাদেশের কাপড়-পাট-সুতার পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা মারা গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জন্মদিন আজ
ই-অরেঞ্জ-এর সিইও ও যুবলীগ নেতা আমান উল্লাহ গ্রেপ্তার
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষ, নিহত ৪
বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা চায় ইউক্রেন
খিলক্ষেতে মণ্ডপ সরানোর বিষয়ে ব্যাখ্যা দিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
কুমারখালীতে এনসিপির পদ পেলেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা, সমালোচনার ঝড়
দেশে করোনায় আরও একজনের মৃত্যু, নতুন শনাক্ত ১০ জন
১১ নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ উইন্ডিজ ক্রিকেটারের বিরুদ্ধে
গাজায় হামাসের হামলায় ৩ দিনে ১৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত