সোমবার, ১৩ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৯ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

উপুড় হয়ে ঘুমানো নিয়ে ইসলাম যা বলেছে

ছবি সংগৃহিত

ঘুমের অভ্যাস একেকজনের একেকরকম। কেউ কাত হয়ে ঘুমাতে ভালোবাসেন, কেউ আবার চিৎ হয়ে। আমাদের মধ্যে এমন অনেকেই আছেন যারা উপুর হয়ে ঘুমাতে বেশি পছন্দ করেন। ভালো এবং পর্যাপ্ত ঘুম আমাদের সবার জন্যই জরুরি। আর ভালো ঘুমের জন্য মেনে চলতে হয় কিছু অভ্যাস। আচ্ছা, আপনার কীভাবে ঘুমান? আপনার কি উপুড় হয়ে ঘুমোনার অভ্যাস? আপনি কি জানেন, এই অভ্যাসের ফলে কী হয়?

উপুড় হয়ে বই পড়তে পড়তে বা গান শুনতে শুনতে ঘুমিয়ে পড়েন অনেকে। এভাবে ঘুমোনোর ফলে সাময়িক আরাম পাওয়া যায় ঠিকই কিন্তু এর সুদূরপ্রসারী প্রভাব পড়ে আমাদের শরীরের ওপর। সেটি কি আসলে ভালো নাকি ক্ষতিকর? চলুন জেনে নেওয়া যাক-

বিশেষজ্ঞরা বলেন, নিয়মিত যদি আপনি উপুড় হয়ে ঘুমান তাহলে আপনার মেরুদণ্ড, ফুসফুসের উপর চাপ পড়ার সম্ভাবনা থাকে। এর ফলে শরীরের বিশ্রাম ও ঘুমের ওপরও বেশ প্রভাব পড়ে। বিশেষজ্ঞরা তাই উপুড় হয়ে ঘুমানোর বদলে চিৎ হয়ে বা পাশ ফিরে ঘুমানোর পরামর্শ দেন। এটাই বরং বেশি উপকারী।

উপুড় হয়ে ঘুমানোর ফলে আমাদের মেরুদণ্ড বা অন্ত্রে চাপ পড়ে। দীর্ঘদিন ধরে উপুড় হয়ে ঘুমানোর অভ্যাসের ফলে আমাদের ঘাড় ও পিঠে ব্যথা হতে পারে। যে কারণে বেশিরভাগ সময়েই ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে। আর পর্যাপ্ত ঘুমের অভাবে শারীরিক নানা জটিলতাও দেখা দিতে পারে।

উপুড় হয়ে ঘুমানোর কারণে দেখা দিতে পারে কোমরে সমস্যাও। আপনার যদি এভাবে ঘুমের অভ্যাস থাকে তবে খেয়াল করে দেখুন, মাঝেমাঝেই আপনি কোমার ব্যথায় ভুগছেন কি না। সেইসঙ্গে হতে পারে আরেকটি অদ্ভুত সমস্যা, সেটি হলো ত্বকের। উপুড় হয়ে ঘুমানোর ফলে মুখের ত্বক রুক্ষ এবং শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। এদিকেও নজর দিন।

সবচেয়ে বড় কথা হলো, রাসুল (সা.) এভাবে শুতে নিষেধ করেছেন। এর কারণ হিসেবে হাদিস শরিফে দুটি বিষয়কে চিহ্নিত করা হয়েছে। এক. মহান আল্লাহ এভাবে শোয়া পছন্দ করেন না। দুই. এটি জাহান্নামিদের শোয়া।

জাহান্নামিদের উপুড় করেই জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে। ইবনে তিখফা আল-গিফারি (রহ.) থেকে বর্ণিত, তাঁর পিতা তাঁকে অবহিত করেন যে তিনি ছিলেন আসহাবে সুফফার সদস্য। তিনি বলেন, একদা শেষ রাতে আমি মসজিদে ঘুমন্ত অবস্থায় ছিলাম। আমি উপুড় হয়ে ঘুমে বিভোর অবস্থায় একজন আগন্তুক আমার নিকট এলেন। তিনি আমাকে তাঁর পায়ের সাহায্যে নাড়া দিয়ে বলেন, ওঠো! এই উপুড় হয়ে শুলে আল্লাহ অসন্তুষ্ট হন।

অন্য হাদিসে ইরশাদ হয়েছে, আবু জর (রা.) বলেন, আমি উপুড় হয়ে শুয়ে থাকা অবস্থায় নবী (সা.) আমার পাশ দিয়ে গেলেন। তিনি আমাকে তাঁর পা দ্বারা খোঁচা মেরে বলেন, হে জুনাইদিব! এটা তো জাহান্নামের শয়ন। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩৭২৪)

রাসুল (সা.)-এর বাণী—‘এটা তো জাহান্নামের শয়ন’—এর পক্ষে পবিত্র কোরআনের আয়াতও পাওয়া যায়। পবিত্র কোরআনে জাহান্নামিদের প্রতি ইরশাদ হয়েছে, ‘যেদিন তাদের উপুড় করে টেনে নিয়ে যাওয়া হবে জাহান্নামের দিকে; সেদিন বলা হবে, জাহান্নামের যন্ত্রণা আস্বাদন করো।’ (সুরা : কমার, আয়াত : ৪৮)

অতএব আমাদের উচিত, আল্লাহ এবং তাঁর রাসুল যেভাবে শোয়া পছন্দ করেন না, সেভাবে শোয়া থেকে বিরত থাকা। ইনশাআল্লাহ, এতে আমাদের দুনিয়া-আখিরাত উভয় জাহানে কল্যাণ হবে। যদি কারো অসুস্থতার কারণে কিংবা অন্য কোনো সমস্যায় উপুড় হয়ে শোয়ার একান্ত প্রয়োজন হয়, তাহলে তা ভিন্ন কথা। মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে বিষয়টি গুরুত্ব দেওয়ার তাওফিক দান করুন।

আমিন।

Header Ad
Header Ad

স্বচ্ছ ভোটার তালিকা ১৮ কোটি মানুষের আমানত : নির্বাচন কমিশনার

ছবি: সংগৃহীত

নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেছেন, "স্বচ্ছ ভোটার তালিকা প্রণয়ন ১৮ কোটি মানুষের আমানত। এই আমানত রক্ষা করার দায়িত্ব আমাদের সবার। আমানতের খেয়ানতকারীর অবস্থান জাহান্নামে।"

সোমবার (১৩ জানুয়ারি) সকাল ১১টায় নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সম্মেলনকক্ষে এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

নির্বাচন কমিশনার বলেন, "ভোটার নিবন্ধন প্রক্রিয়ার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো মনকে ঠিক রাখা। যদি উদ্দেশ্য মহৎ থাকে, তাহলে কোনো চ্যালেঞ্জই কঠিন নয়।" তিনি আরও বলেন, "জুলাই অভ্যুত্থানে যারা আহত হয়েছেন, তাদের দেশপ্রেম ও কমিটমেন্ট দেখে আমরা অভিভূত। তারা নির্ভেজাল গণতন্ত্র চায়।"

নারায়ণগঞ্জের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, "এই জেলার বৈশিষ্ট্য ভিন্নরকম। এখানে ভালো ও খারাপ দুই ধরনের ঐতিহ্য রয়েছে। তবে সৎ উদ্দেশ্য ও মানসিক শক্তি থাকলে নির্ভেজাল ভোটার তালিকা তৈরি করা সম্ভব। ভুল এমনি এমনি হয় না, এর জন্য কেউ না কেউ দায়ী।"

তিনি এনআইডি প্রক্রিয়া নিয়ে বিগত দিনের বদনামের বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান জানান। "নির্ভুল ভোটার তালিকা তৈরি করতে আমরা কাজ করছি। জাতিকে সঠিক ও নির্ভেজাল ভোটার তালিকা উপহার দেওয়ার জন্য নির্বাচন কমিশন প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।"

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. ফরিদুল ইসলাম। উপস্থিত ছিলেন এনআইডি মহাপরিচালক হুমায়ুন কবির, নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব আলী নেওয়াজ, নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোঃ মাহমুদুল হক, জেলা পুলিশ সুপার প্রত্যুষ কুমার মজুমদার প্রমুখ।

Header Ad
Header Ad

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা বহিষ্কার

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর রাণীনগরে প্রবাস ফেরত এক যুবককে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে মারধর করে দুই লাখ টাকা চাঁদা আদায়ের অভিযোগে একডালা ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ন আহ্বায়ক ইমরান হোসেনকে (৩২) দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

গতকাল রোববার জেলা যুবদল তাকে প্রাথমিক সদস্য পদসহ দল থেকে বহিষ্কার করেন। বহিষ্কৃত নেতা ইমরান হোসেন উপজেলার চকারপুকুর গ্রামের মৃত সোলেমান সরদারের ছেলে।

জেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক দেওয়ান মোস্তাকিম আহমেদ নিপু স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে তাকে বহিষ্কারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়- চাঁদাবাজিতে জড়িত থাকার অভিযোগ সুস্পষ্ট প্রমাণের ভিত্তিতে রাণীনগর উপজেলার একডালা ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ইমরান হোসেনকে প্রাথমিক সদস্য পদসহ দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বহিষ্কৃত নেতার কোন ধরনের অপকর্মের দায়-দায়িত্ব দল নিবে না। যুবদলের সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের তার সাথে সাংগঠনিক সম্পর্ক না রাখার নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। নওগাঁ জেলা যুবদল এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করেছেন।

এ বিষয়ে জেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক দেওয়ান মোস্তাকিম আহমেদ নিপু বলেন, কোন নেতার কোন ধরনের অপকর্মের দায়-দায়িত্ব দল নিবে না। তাই চাঁদাবাজিতে জড়িত থাকার অভিযোগ সুস্পষ্ট প্রমাণের ভিত্তিতে ইমরানকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, বহিষ্কৃত নেতা ইমরানের নেতৃত্বে চাঁদার দাবিতে গত বৃহস্পতিবার উপজেলার চকারপুকুর বিষঘরিয়া গ্রামের প্রবাস ফেরত যুবক আলমগীর হোসেনকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে করজগ্রাম-মাধাইমুড়ি শ্বশানঘাটে বেশ কয়েকজন তাকে ব্যাপক মারধর ও নির্যাতন করেন। এরপর চাঁদার দাবিকৃত টাকার মধ্যে দুই লাখ টাকা দেওয়ার পর আলমগীরকে ফেরত পেয়েছে তার পরিবার। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী আলমগীরের বাবা মোজাহার বাদি হয়ে শনিবার রাতে ইমরানকে প্রধান আসামি করে ৫ জন এজাহার নামীয় ও ৪ জন অজ্ঞাতনামা আসামি করে অপহরণ, চাঁদা দাবি ও চাঁদা আদায় আইনে থানায় মামলা দায়ের করেছেন।

Header Ad
Header Ad

ইবিতে পরীক্ষা দিতে এসে তোপের মুখে ছাত্রলীগ নেতা, থানায় সোপর্দ

ইবিতে পরীক্ষা দিতে এসে তোপের মুখে ছাত্রলীগ নেতা, থানায় সোপর্দ। ছবি: সংগৃহীত

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) পরীক্ষা দিতে এসে শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে পড়েছেন নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের এক নেতা। সোমবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন ভবনের সামনে এ ঘটনা ঘটে।

এসময় প্রক্টরিয়াল বডি, বিভাগের শিক্ষক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা তাকে উদ্ধার করে ইবি থানায় সোপর্দ করেন।

মামুন অর রশিদ নামে ওই নেতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগের ইবি শাখার সহ-সভাপতি।

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তিনি প্রকাশ্যে জুলাই আন্দোলনের বিরোধীতা ও আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের হুমকি দেন। আন্দোলন পরবর্তী সময়েও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের অপপ্রচার চালাচ্ছেন। একইসঙ্গে আন্দোলনকারীদেরকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতিনিয়ত হুমকি দিয়ে আসছেন।

জানা যায়, সকাল সাড়ে ৯টায় ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের মানোন্নয়ন পরীক্ষায় অংশ নেয় ছাত্রলীগ নেতা মামুন অর রশীদ। খবর পেয়ে শিক্ষার্থীরা ভবনের তৃতীয় তলায় ৩১৫নং কক্ষের সামনে জড়ো হয়ে ছাত্রলীগ ও আওয়ামীলীগ বিরোধী শ্লোগান দেয়। পরে প্রক্টরিয়াল বডি ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়করা তাকে পরীক্ষার হল থেকে বের করে থানায় সোপর্দ করেন। তাকে নিয়ে যাওয়ার সময় বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের কিল-ঘুষি ও চড়থাপ্পড়ের শিকার হন তিনি।

এ বিষয়ে বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. গোলাম মহিউদ্দিন বলেন, সে পরীক্ষা দেওয়ার জন্য আবেদন করেছিলো। পরে আমি তাকে আসতে নিষেধ করেছিলাম। কিন্তু আজকে সে কখন এসে পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে তা বুঝতে পারিনি। পরে প্রক্টরিয়াল বডি, ছাত্র উপদেষ্টা ও সমন্বয়করা তাকে থানায় দিয়েছে।

প্রক্টরের দায়িত্বে থাকা সহকারী অধ্যাপক ড. ফকরুল ইসলাম বলেন, ‘বিভিন্ন অভিযোগ থাকায় তাকে পরীক্ষা দিতে আসতে নিষেধ করলেও সে পরীক্ষা দিতে এসেছে। এতে কারোর ইন্ধন আছে কিনা বিষয়টি খতিয়ে দেখব। পুলিশি তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে।’

ইবি থানার অফিসার ইনচার্জ মেহেদী হোসেন বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অভিযুক্ত শিক্ষার্থীকে পুলিশী হেফাজতে দিয়েছে। সে নিষিদ্ধ ছাত্রসংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিল। বিষয়টি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’

এর আগে, কুষ্টিয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার ঘটনায় আহত আরমান মীর সাবেক সংসদ সদস্য মাহবুব উল আলম হানিফকে প্রধান আসামি করে ১৮ জনের বিরুদ্ধে সদর মডেল থানায় গত ৩০ অক্টোবর মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় মামুন অর রশিদ ১৮ নম্বর আসামি। গত ৩১ ডিসেম্বর ওই মামলায় হাজিরা দিতে গেলে আদালত তার জামিন না মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠায়। পরবর্তীতে ৭ জানুয়ারি সে জামিন পায়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

স্বচ্ছ ভোটার তালিকা ১৮ কোটি মানুষের আমানত : নির্বাচন কমিশনার
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা বহিষ্কার
ইবিতে পরীক্ষা দিতে এসে তোপের মুখে ছাত্রলীগ নেতা, থানায় সোপর্দ
এবার মাদক অধিদপ্তরের ডিসপ্লেতে ‘ছাত্রলীগ আবার ভয়ংকর রূপে ফিরবে’
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনের বিরুদ্ধে এক নারীর গুরুতর অভিযোগ
জাপানে ৬.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
বাংলাদেশে কিছুই নেই, ওই দেশে দরিদ্র মানুষ বেশি: বিজেপি নেতা
গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাব প্রত্যাহারের আহ্বান জামায়াতের
ভারতে পালানোর সময় ইডেন ছাত্রলীগ নেত্রী সুস্মিতা গ্রেপ্তার
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন ১৭ ফেব্রুয়ারি
সীমান্তে উত্তেজনা: নয়া দিল্লিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতকে তলব
পুলিশে বড় রদবদল, ৭৫ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
৫ আগস্ট ‘সার্বক্ষণিক যোগাযোগে’ ছিলেন বাংলাদেশ ও ভারতের সেনাপ্রধান
জাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ প্রকাশ, তফসিল ১ ফেব্রুয়ারি
বিপিএলে টানা তিন জয়ে উড়ছে চট্টগ্রাম কিংস
প্রথমবার বিদেশি লিগে খেলার সুযোগ পেলেন পেসার নাহিদ রানা
সচিবালয়ের সামনে এসআইদের আমরণ অনশনের ডাক
সচিবালয় ঘেরাও করলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীদের মাল্টিপল-এন্ট্রি ভিসা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
বেরোবিতে ইউজিসির নিয়মকে ‘বৃদ্ধাঙ্গুলি’ দেখিয়ে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক নিয়োগ