রবিবার, ৮ জুন ২০২৫ | ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

‘৭ মার্চের ভাষণ শুনেই বুঝেছি যুদ্ধ ছাড়া বিকল্প নাই’

‘১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ভাষণ শুনেই আমরা বুঝেছি যে এ জাতিকে বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের পথ ছাড়া আমাদের স্বাধীনতার আর কোনো বিকল্প নাই। তাই ৭ মার্চের ভাষণের পরই যুদ্ধের জন্য ঘর ছেড়ে ট্রেনিং নিতে বেরিয়ে পড়ি, যুদ্ধ করি। এদিকে আমি যুদ্ধে যাওয়ায় হানাদাররা আমার বাবাকে মেরে ফেলে। খবর পেয়ে এসে বাবাকে দাফন করে আবারও যুদ্ধে যাই।’

কথাগুলো বলছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বতর্মান বরগুনা জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ডেপুটি কমান্ডার আবদুল মোতালেব মৃধা। ৭ মার্চ ও মুক্তিযুদ্ধের সেই স্মৃতি স্মরণ করতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত হয়ে পড়েন তিনি।

তিনি বলেন, ৯ নম্বর সেক্টরের অধীনে আমরা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেই। ৩ ডিসেম্বর বরগুনা মুক্ত হওয়ার পর আমরা পাথরঘাটায় গিয়ে অবস্থান করি। এর মধ্যে শুনতে পারি ১২ ডিসেম্বর হানাদাররা আমার বাবাকে মেরে ফেলে। এরপর আমি বরগুনা এসে বাবাকে দাফন করে মায়ের সঙ্গে দেখা না করেই আবারও যুদ্ধের প্রস্তুতি নেই। আমি এবং তৎকালীন ৯ নম্বর সেক্টরের সাব সেক্টর বুকাবুনিয়ার সেকেন্ড ইন কমান্ড আলমগীর সার্কিট হাউজে অবস্থান নেই। ১৬ ডিসেম্বর রেডিওর মাধ্যমে প্রথম জানতে পারি দেশ স্বাধীন হয়েছে। এর মধ্যে তৎকালীন ওসি সাহেব এসেও আমাদের দেশ স্বাধীন হওয়ার খবর দেন। বাবার মৃত্যুতে হৃদয় ভারাক্রান্ত থাকলেও মুক্তির আনন্দে সেদিন ওয়াবদা এলাকায় গিয়ে ১ হাজার গুলি ছুড়ে বিজয়োল্লাস করেছিলাম।

মুক্তিযোদ্ধা মোতালেব মৃধাসহ স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা ও বরগুনার ইতিহাস থেকে জানা যায়, ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ভাষণের পরে বরগুনার মুক্তিকামীরা রাইফেল, বন্দুক ও বাঁশের লাঠি নিয়ে বরগুনার বিভিন্ন স্থানে সামরিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ শুরু করেন। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রস্তুতির মধ্যে ২৬ এপ্রিল পাকবাহিনী পটুয়াখালী জেলা দখল করে ফেলে। এ যুদ্ধে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ও ক্ষয়-ক্ষতি হয়। ভয়ে বরগুনার মুক্তিযোদ্ধারা এলাকা ছেড়ে চলে যান।

পাকবাহিনী ১৪ মে বরগুনা এসে বিনা বাধায় বরগুনা শহর দখল করে এবং পাথরঘাটায় বিষখালী নদীর তীরে নির্মম গণহত্যা চালায়। তারপর অন্য থানাগুলো দখল করে পটুয়াখালী চলে যায়। ২৬ মে পাকিস্তানি ক্যাপ্টেন শাফায়াতের নেতৃত্বে ৪ জন পাক সেনা বরগুনা আসে এবং ২৯ ও ৩০ মে বরগুনা জেলখানায় ৭৬ জনকে গুলি করে হত্যা করে। তাদেরকে জেলা কারাগারের দক্ষিণ পাশে গণকবর দেওয়া হয়।

এদিকে বরগুনার তরুণ মুক্তিযোদ্ধারা আধুনিক প্রশিক্ষণ গ্রহণের জন্য প্রতিবেশী দেশ ভারতে চলে যায়। প্রশিক্ষণ শেষে দেশে ফিরে তারা বুকাবুনিয়ার সাব-সেক্টরের অধীনে যুদ্ধে অংশ নেয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন ছাত্র আবদুস সত্তার খানের নেতৃত্বে মুক্তিযোদ্ধাদের ২১ সদস্যের একটি দল বরগুনাকে মুক্ত করার পরিকল্পনা নেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী ২ ডিসেম্বর দুপুরের দিকে বেতাগীর বদনীখালী নামক স্থানে তারা অবস্থান নেয়। তারা তাদের এক সহকর্মীকে র‌্যাকি করার জন্য বরগুনা পাঠায়। তার সংকেত পেয়ে মুক্তিযোদ্ধারা একটি বড় বাচারী নৌকাযোগে বিষখালী নদী দিয়ে বরগুনা রওনা হয়। রাত ৩টার দিকে তারা বরগুনার খাকদোন নদীর তীরে পোটকাখালী নামক স্থানে অবস্থান নেন।

বরগুনাকে মুক্ত করার কৌশল হিসেবে তারা বরগুনা কারাগার, ওয়াপদা কলোনী, জেলা স্কুল, সদর থানা, ওয়ারলেস স্টেশন, এসডিও'র বাসভবনসহ বরগুনা শহরকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করেন। এরপর তারা হেঁটে বরগুনা শহরে এসে যে যার অবস্থান নেন। তারা ফজরের আজানকে অভিযান শুরুর সংকেত হিসেবে ব্যবহার করে। আজান শুরুর সঙ্গে সঙ্গে ৬টি স্থান থেকে একযোগে গুলি করে আতঙ্ক সৃষ্টি করেন। রাজাকার এবং পাকিস্তানপন্থী পুলিশরা তখন নিরাপত্তার জন্য জেলখানায় আশ্রয় নিয়েছিল। কোনো প্রতি উত্তর না পেয়ে মুক্তিযোদ্ধারা দ্বিতীয় দফা গুলি করে জেলখানার দিকে অগ্রসর হয়। জেলখানায় অবস্থানরত পুলিশ ও রাজাকারদের আত্মসমর্পণ করিয়ে তারা তৎকালীন এসডিও আনোয়ার হোসেনের বাসায় যান। এরপর ট্রেজারির সামনে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় সংগীত গেয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।

এসজি

Header Ad
Header Ad

ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ

ছবি: সংগৃহীত

পবিত্র ঈদুল আজহার ছুটি শেষে রাজধানীমুখী যাত্রায় যাত্রীদের স্বাস্থ্যবিধি মানার অনুরোধ জানিয়েছে রেলপথ মন্ত্রণালয়। বিশেষ করে সবাইকে মাস্ক পরার আহ্বান জানানো হয়েছে।

রবিবার (৮ জুন) রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা রেজাউল করিম সিদ্দিকীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সম্প্রতি দেশে করোনা সংক্রমণের হার আবারও কিছুটা বেড়েছে। এই পরিস্থিতিতে জনসমাগমপূর্ণ স্থানে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করার পরামর্শ দিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়।

বিশেষভাবে বয়স্ক, অসুস্থ ও ঝুঁকিপূর্ণ নাগরিকদের প্রতি জনসমাগম এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এই নির্দেশনার আলোকে রেল মন্ত্রণালয় ট্রেনে ঈদের ফিরতি যাত্রায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার এবং অবশ্যই মাস্ক পরার জন্য যাত্রীদের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে।

মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়, জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেই এ ধরনের সতর্কতা নেওয়া হচ্ছে, যাতে যাত্রা আনন্দদায়ক ও নিরাপদ হয়।

Header Ad
Header Ad

‘মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ’, কঠোর পরিণতির হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

টেসলা-স্পেসএক্স প্রধান ইলন মাস্ক ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও টেসলা-স্পেসএক্স প্রধান ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান উত্তেজনা এখন নতুন মোড় নিয়েছে। একসময় ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের জন্য আলোচনায় থাকা এই দুই প্রভাবশালী ব্যক্তির মধ্যে সম্পর্ক এখন ভেঙে গেছে—এমনটিই জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প নিজেই।

রবিবার (৮ জুন) বিবিসি জানিয়েছে, শনিবার এনবিসি নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, “হ্যাঁ, আমি ধরেই নিচ্ছি সম্পর্ক শেষ।” মাস্কের সঙ্গে আবার যোগাযোগ কিংবা সম্পর্ক মেরামতের কোনো আগ্রহও যে তার নেই, সেটাও সাফ জানিয়েছেন তিনি।

এখানেই শেষ নয়, ট্রাম্প ২০২৬ সালের মধ্যবর্তী নির্বাচনে ইলন মাস্ক যদি ডেমোক্রেট পার্টিকে আর্থিক সহায়তা দেন, তবে তাকে “গুরুতর পরিণতির” হুমকিও দিয়েছেন। যদিও সেই পরিণতি কী ধরনের হতে পারে, তা বিস্তারিত বলেননি তিনি।

এদিকে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সও মাস্ককে সতর্ক করেছেন, জানিয়ে দিয়েছেন—ট্রাম্পের সঙ্গে প্রকাশ্য বিরোধে জড়ানো বড় ভুল।

এই উত্তেজনার সূচনা গত সপ্তাহে, যখন ইলন মাস্ক সামাজিক মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের কর ও ব্যয় নীতির তীব্র সমালোচনা করেন। মাস্ক নীতিগুলোকে ‘জঘন্য’ বলে আখ্যায়িত করেন, যা ওভাল অফিস পর্যন্ত প্রতিক্রিয়া ছড়ায়। বৃহস্পতিবার ট্রাম্পের সঙ্গে একটি বৈঠকে উত্তেজনার চূড়ান্ত দেখা যায়, যেখানে উপস্থিত ছিলেন জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রেদরিখ মের্জ। বিবিসি জানিয়েছে, ওই সময় প্রেসিডেন্টের আচরণ ছিল যেন এক প্রত্যাখ্যাত প্রেমিকের মতো।

মাস্কের অভিযোগ, ট্রাম্প তার পূর্ব সমর্থনের গুরুত্ব এখন অস্বীকার করছেন। তিনি বলেন, “এত অকৃতজ্ঞতা।” মাস্কের মতে, তার আর্থিক সহায়তা ও প্রভাব ছাড়া রিপাবলিকানদের জয়ের পথ হয়তো সহজ হতো না।

এদিকে ট্রাম্পের দাবি, ইলন মাস্ক এখন অবস্থান পরিবর্তন করছেন কারণ বৈদ্যুতিক যানবাহনের ওপর করছাড় বন্ধ হওয়ার ফলে টেসলা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। মাস্ক অবশ্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স-এ লেখেন, তিনি গাড়ির ভর্তুকি নিয়ে চিন্তিত নন, বরং জাতীয় ঋণ কমানোকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছেন।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের জন্য ওয়ার্ক ও ওমরাহ ভিসা স্থগিত করল সৌদি

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশসহ মোট ১৪টি দেশের নাগরিকদের জন্য সৌদি আরব সাময়িকভাবে ওয়ার্ক ও ওমরাহ ভিসা ইস্যু বন্ধ ঘোষণা করেছে। একইসঙ্গে পারিবারিক ভিসার ক্ষেত্রেও জারি করা হয়েছে কড়াকড়ি। সৌদির মানবসম্পদ ও সামাজিক উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের জারি করা এ আদেশ ৩১ মে থেকে কার্যকর হয়ে চলবে আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত।

স্থগিতাদেশের আওতায় পড়া অন্যান্য দেশগুলো হলো—পাকিস্তান, ভারত, মিসর, ইন্দোনেশিয়া, ইরাক, নাইজেরিয়া, জর্ডান, আলজেরিয়া, সুদান, ইথিওপিয়া, তিউনিসিয়া, ইয়েমেন এবং মরক্কো।

সৌদি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, চলতি বছরের হজ মৌসুম নির্বিঘ্নভাবে পরিচালনা করতেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, ৪ জুন থেকে শুরু হওয়া হজযাত্রা শেষ হয়েছে ৭ জুন। হজ শেষে হাজিদের নিরবচ্ছিন্নভাবে নিজ নিজ দেশে ফেরার সুযোগ করে দিতেই এই সময়কালের জন্য নতুন ভিসা কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়েছে।

এদিকে, যাঁরা ৩১ মে’র আগেই ওয়ার্ক বা ওমরাহ ভিসা সংগ্রহ করেছেন কিন্তু এখনও সৌদিতে প্রবেশ করেননি, তাদের ক্ষেত্রেও জটিলতা তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সময়কালে নতুন করে কেউ সৌদিতে প্রবেশ করতে চাইলে হয়তো বাধার সম্মুখীন হতে হবে।

সৌদি আরব বলছে, সাময়িক এ বিধিনিষেধ ভিসা প্রার্থীদের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ ও হজ ব্যবস্থাপনা সহজ করতেই নেওয়া হয়েছে। কেননা, এই ১৪টি দেশ থেকেই প্রতিবছর বিপুলসংখ্যক মানুষ ওয়ার্ক ও ওমরাহ ভিসার জন্য আবেদন করেন।

উল্লেখযোগ্য যে, এর আগেও চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে একই ১৪টি দেশের নাগরিকদের ভিসা নীতিতে পরিবর্তন এনেছিল সৌদি কর্তৃপক্ষ। তখন জানানো হয়েছিল, এসব দেশের আবেদনকারীদের শুধুমাত্র ‘সিঙ্গল এন্ট্রি’ ভিসা দেওয়া হবে— যার মেয়াদ সর্বোচ্চ ৩০ দিন এবং একবার প্রবেশাধিকারের সীমা থাকবে।

সৌদির অভিযোগ, কিছু লোক মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা ব্যবহার করে নিয়ম বহির্ভূতভাবে হজে অংশ নিচ্ছিলেন, যার ফলে হজ ব্যবস্থাপনায় বিশৃঙ্খলা তৈরি হচ্ছিল। সেই অভিজ্ঞতার আলোকে এবার আরও কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ
‘মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ’, কঠোর পরিণতির হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের জন্য ওয়ার্ক ও ওমরাহ ভিসা স্থগিত করল সৌদি
কারাগারে ঈদের আনন্দ, বন্দিদের গান শোনালেন নোবেল
ঢাকায় ১২ ঘণ্টারও কম সময়ে কোরবানির বর্জ্য পরিচ্ছন্ন করা হয়েছে: আসিফ মাহমুদ
আজ বিশ্ব সমুদ্র দিবস
আজ চলাচল করবে যেসব ট্রেন
গাজায় ঈদের পরদিন ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত ৭৫
ঈদের নামাজে বাধা নিয়ে বিরোধ, সন্ত্রাসী হামলায় বিএনপি কর্মী নিহত
বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী মারা গেছেন
পাকিস্তান-তুরস্ক-চীনের অদৃশ্য জোটে চাপে ভারত
রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা নিয়ে এখনই কোনো সিদ্ধান্ত নয়: ট্রাম্প
রাজধানীতে কোরবানির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকায়
ইউক্রেনে রাশিয়ার ভয়াবহ ড্রোন ও মিসাইল হামলা
আরাফাতের ময়দানে হজের সময় সন্তানের জন্ম দিলেন টোগোর নারী
দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত আরও ২৬ জন, মোট মৃত্যু ২৩
রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭ জন
ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিনের বৃষ্টির পূর্বাভাস, সতর্ক থাকতে বলছে আবহাওয়া অফিস
ঈদের দিন গাজায় ৪ ইসরায়েলি সেনা নিহত
পাকিস্তানের নেতৃত্ব খুবই শক্তিশালী : ট্রাম্প