রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

কালকিনিতে অধ্যক্ষের অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

কালকিনি সৈয়দ আবুল হোসেন কলেজের অধ্যক্ষ হাসানুল সিরাজীর বিরুদ্ধে আর্থিক দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনা, শিক্ষক, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের হয়রানী, নারী শিক্ষকদের সাথে অশালীন আচরণ, একই সাথে দুই কলেজের অধ্যক্ষ পদে কর্মরত থাকাসহ বিভিন্ন অভিযোগে অধ্যক্ষের অপসারণ ও শিক্ষক-কর্মচারীদের ২৪ মাসের বকেয়া বেতন-ভাতাদির দাবিতে মানববন্ধন করেছে কলেজের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকবৃন্দ। সোমবার দুপুরে কালকিনি প্রেসক্লাবের সামনে ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধনটি অনুষ্ঠিত হয়।

মানবববন্ধনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা বলেন, অধ্যক্ষ স্যার আমাদের ক্লাশের কখনও কোন খোঁজ খবর নেন না, ক্লাশরুমগুলোর খুবই বেহালদশা। আমাদের থাকার মতো কোন হোস্টেল নেই। অথচ আমরা করোনকালীন সময়েও বেতন-ভাতাদি প্রদান করেছি। আমাদের কোন প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের জন্য স্যারের কাছে গেলে স্যার আমাদের বিভিন্ন অজুহাতে হয়রানী করেন। এসময় শিক্ষার্থীরা একাডেমিক কার্যক্রমের অচলাবস্থার জন্য অধ্যক্ষকে দায়ী করে তার পদত্যাগ দাবিতে শ্লোগান দেয়।

মানববন্ধনে অভিভাবক হাশেম খান অভিযোগ করে বলেন, কালকিনি সৈয়দ আবুল হোসেন কলেজের সুনাম শুনে আমাদের সন্তানদের ভর্তি করেছি। কিন্তু এখন দেখি সেখানে নানা ধরণের অব্যবস্থাপনা। আমরা সন্তানদের একটি প্রত্যয়নপত্র কিংবা কোন কাগজপত্র আনতে গেলে অধ্যক্ষ স্যার দিনের পর দিন ঘুরান এবং বিভিন্ন ধরণের জটিলতা তৈরি করেন। আমরা তার কাছে অভিভাবক হিসেবে তেমন কোন সম্মানও পাই না। তার অব্যবস্থাপনার কারণে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে, যার বিরূপ প্রভাব আমাদের সন্তানদের ফলাফলের উপর পড়ছে। অধ্যক্ষ আসলে শিক্ষার্থীবান্ধব নন, তার অপসারণের দাবি জানাচ্ছি।

মানববন্ধনে প্রভাষক আজিজুল ইসলাম বলেন, কালকিনি সৈয়দ আবুল হোসেন কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে মো. হাসানুল সিরাজী যোগদানের পরই কলেজের ধ্বংস শুরু হয়েছে। তিনি কলেজে এসেই শিক্ষক-কর্মচারীদের মধ্যে গ্রুপিং সৃষ্টি করেন এবং একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেন। অধ্যক্ষ কলেজে যোগদান করার সময় বিশাল অংকের কলেজ ফান্ড ছিল। তিনি এসেই তার বাসভবন সংস্কারের, শিক্ষক মিলনায়তন সংস্কারসহ বিভিন্ন কাজের অজুহাতে লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মাসাৎ করেছেন।

প্রভাষক আয়শা খানম বলেন, অধ্যক্ষের অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতির কারণে শিক্ষক-কর্মচারীরা দীর্ঘ ২৪ মাস যাবৎ কোন প্রকার বেতন-ভাতাদী পাচ্ছেন না। এছাড়া ২০১৯ সাল থেকে অনুষ্ঠিত পরীক্ষার পারিশ্রমিকও তারা পান নাই। এর ফলে শিক্ষক-কর্মচারীরা অর্ধাহারে অনাহারে মানবেতর জীবন-যাপন করছেন।

প্রভাষক মো. মজিবুর রহমান বলেন, করোনাকালীন সময়ে শিক্ষার্থীরা বেতনসহ অন্যান্য ফি প্রদান করেছে কিন্তু এই সময়ে কলেজের কোন প্রকার উন্নয়ন কাজ হয়নি এবং উক্ত সময়ের আগ থেকেই শিক্ষক-কর্মচারীদের ২৪ মাসের বেতন-ভাতাদি বকেয়া রয়েছে। তাহলে ঐ সময়ের আয়ের অর্থ কোথায় গেল? কলেজের অভ্যন্তরীণ হিসাব নিরীক্ষার জন্য দুটি কমিটি গঠন করা হলেও অধ্যক্ষের অসহযোগিতার কারণে অডিট করা সম্ভব নয় নাই। অধ্যক্ষের আর্থিক দুর্নীতি প্রকাশ পাবে বিধায় তিনি অডিট করতে বাঁধা দেন।

সহকারী অধ্যাপক মো. গোলাম কিবরিয়া বলেন, কালকিনি উপজেলায় কোন কলেজ সরকারি না থাকা সত্তেও অধ্যক্ষকে কালকিনি সৈয়দ আবুল হোসেন কলেজ সরকারিকরণের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য শিক্ষক ও পরিচালনা পর্ষদের পক্ষ থেকে বার বার বলা সত্তে¡ও তিনি তাতে কোন প্রকার সহযোগিতা করেন না। বরং তিনি কলেজ জাতীয়করণের পথে বিভিন্ন প্রকার প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেন।

মানববন্ধনে প্রভাষক নাজমুন্নাহার বলেন, অধ্যক্ষ সবসময় শিক্ষক, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের হয়রানী করে থাকেন। এমনকি নারী শিক্ষকদের পোশাক নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেন। তিনি কলেজের অনার্স শাখাকে বন্ধ করার জন্য বিগত কয়েক বছর যাবৎ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অধিভুক্তি নবায়ন করেন নাই।

সহকারী অধ্যাপক আলমগীর হোসেন বলেন, অধ্যক্ষ মো. হাসানুল সিরাজী কালকিনি সৈয়দ আবুল হোসেন কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে কর্মরত থাকাবস্থায় বিগত ২০২০ সালের ২২ মার্চ থেকে প্রায় ৪ মাস বাগেরহাট জেলার কাজি আজাহার আলী কলেজ কর্মরত ছিলেন। এছাড়া তিনি বিভিন্ন পাবলিক ও অভ্যন্তরীণ পরীক্ষায় একাই সকল সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন, যার ফলে পরীক্ষায় বিভিন্ন অনিয়ম ও জটিলতা দেখা যায়।

এসব অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার কারণে স্থানীয় প্রশাসন ও বোর্ড কর্তৃক তাকে একাধিকবার কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করায় কলেজটির ভাবমূর্তি চরমভাবে ক্ষুন্ন হয়েছে। আমরা অধ্যক্ষের তদন্তপূর্বক অবিলম্বে অপসারণ ও ২৪ মাসের বকেয়া বেতন-ভাতাদী দাবি করছি। মানববন্ধনে কলেজের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
এএজেড

Header Ad

আবারও বিএসইসির চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ পেলেন শিবলী রুবাইয়াত

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বর্তমান চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামকে আবারও পুনর্নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সিকিউরিটিস অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আইন, ১৯৯৩-এর ধারা-৫(৬) অনুযায়ী, আগামী ২০২৪ সালের ১৭ মে থেকে অথবা যোগদানের তারিখ থেকে পরবর্তী চার বছর মেয়াদে শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামকে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান পদে পুনর্নিয়োগ দেওয়া হলো। তাঁর বেতন-ভাতা ও অন্যান্য সুবিধা সরকারের সঙ্গে চুক্তির আলোকে নির্ধারিত হবে।

গত ৩১ মার্চ শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামকে বিএসইসির চেয়ারম্যান হিসেবে আরও এক মেয়াদে পুনর্নিয়োগ দেওয়ার লক্ষ্যে অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে প্রধানমন্ত্রীর কাছে সারসংক্ষেপ পাঠানো হয়। এরপর ৪ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী তাতে স্বাক্ষর করেন।

সারসংক্ষেপে বলা হয়েছে, অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের বয়স আগামী ১৬ মে ৫৬ বছর ৪ মাস ১৫ দিন হবে। অর্থাৎ তাঁর বয়স ৬৫ বছর পূর্ণ হতে ৪ বছরের বেশি সময় বাকি আছে। সে অনুযায়ী তিনি আরও একটি মেয়াদে চার বছরের জন্য পুনর্নিয়োগের যোগ্য। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আইন, ১৯৯৩ অনুযায়ী, আগামী ১৭ মে ২০২৪ তারিখ থেকে পরবর্তী চার বছরের জন্য আরও একটি মেয়াদে বিএসইসি চেয়ারম্যান হিসেবে তাঁকে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া যেতে পারে।
৪ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনের পর আজ অর্থ মন্ত্রণালয় শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের পুনর্নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি করল।

কোরবানির জন্য গরু আমদানি করবে না সরকার

ছবি: সংগৃহীত

ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে গরু বা অন্য কোনো পশু আমদানির পরিকল্পনা সরকারের নেই বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণি সম্পদমন্ত্রী আব্দুর রহমান। কারণ, দেশে পর্যাপ্ত সংখ্যক গবাদি পশু লালন-পালন করছেন খামারিরা। তবে কোনো গোষ্ঠী যাতে কোরবানিযোগ্য পশুর দাম নিয়ে কারসাজি করতে না পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখবে সরকার।

রোববার (২৮ এপ্রিল) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।

মন্ত্রী বলেন, ‘কোরবানির ঈদের জন্য আমাদের প্রস্তুতি রয়েছে। আমরা অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে প্রস্তুতি নিচ্ছি, যাতে আমাদের গবাদিপশুর বাজার স্থিতিশীল থাকে। পশু যাতে আমাদের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকে, তা নিয়ে খামারিদের সঙ্গে কথা হয়েছে।’

‘তাদের আশ্বস্ত করেছি, তারাও আমাদের আশ্বস্ত করেছেন—এ বছর গবাদিপশু আমদানি করার প্রয়োজন নেই। আমাদের দেশীয় উৎপাদিত যে গবাদিপশু খামারিরা লালন-পালন করেন, সেটাই যথেষ্ট। প্রয়োজনের তুলনায় আমাদের আয়োজন ও ব্যবস্থাপনা ঠিক আছে।’

তিনি বলেন, ‘আগামী কোরবানির ঈদে বাজার যাতে কেউ অস্থিতিশীল করতে না পারে, সেজন্য আপনাদের সহযোগিতা চাই। আমরা আগামী কোরবানির ঈদ আনন্দের সঙ্গে উদযাপন করতে পারব। সেই আনন্দ প্রতিটি মানুষের ঘরে ঘরে থাকবে, সেটাই প্রত্যাশা করছি।’

‘গতবারের তালিকার চেয়ে আমাদের তিন লাখ বাড়তি সরবরাহ আছে। গত বছর আমাদের ১ কোটি ২৫ লাখ গবাদিপশু বাজারে ছিল। কিন্তু অবিক্রীত ছিল ১৯ লাখ। সেই তুলনায় এবার ১ কোটি ৩০ লাখের বেশি পশুর সরবরাহের আয়োজন রাখা হয়েছে,’ যোগ করেন মন্ত্রী।

চাঁদাবাজির কারণে পশুর দাম অনেক বেড়ে যায়, এটা কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করবেন? জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, ‘ওই সময়ে এক বিশেষ শ্রেণির মানুষ বিশেষ সুযোগ নেয়। যে কারণে অনেক সময় পরিস্থিতি মোকাবিলা করা কঠিন হয়ে পড়ে। তবে কোরবানির আগে আমরা আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক করে ঠিক করব, কীভাবে এই সমস্যার সমাধান করা যায়।’

এ বছর পশু আমদানির কোনো সিদ্ধান্ত সরকারের নেই উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘যদি কেউ চোখ ফাঁকি দিয়ে আনতে চায়, তবে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় সীমান্তে কঠোর ব্যবস্থা নেবে।’

আবু ধাবিতে উদ্বোধন হচ্ছে ৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত গির্জা

ছবি: সংগৃহীত

সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবু ধাবিতে উদ্বোধন হতে যাচ্ছে দ্য চার্চ অব সাউথ ইন্ডিয়া (সিএসআই)। স্থানীয় সময় আজ রোববার (২৮ এপ্রিল) বিকেলে উদ্বোধন অনুষ্ঠান হওয়ার কথা রয়েছে ১ কোটি ১০ লাখ দিরহাম ব্যয়ে তৈরি এই গির্জার যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৩৩ কোটি টাকা। খবর খালিজ টাইমসের।

নতুন গির্জা ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে বিশপ চেরিয়ান বলেন, প্রবাসী সম্প্রদায়কে তাদের ধর্ম ও বিশ্বাস পালনে স্বাধীনতা প্রদান এবং উপাসনালয় নির্মাণের জন্য জমি ও অনুমোদন প্রদানের জন্য আমরা সংযুক্ত আরব আমিরাতের দানশীল শাসকদের ধন্যবাদ জানাই। আবু মুরেখা এলাকায় অবস্থিত গির্জাটি রাষ্ট্রপতি শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ানের উপহার দেওয়া ৪ দশমিক ৩৭ একর জমিতে নির্মিত হয়েছে।

১৪ ফেব্রুয়ারি উদ্বোধন করা বিএপিএস হিন্দু মন্দিরের বিপরীতে নির্মাণ করা হয়েছে এই গির্জাটি। মুসলিম এলাকায় অবস্থিত এই গির্জার বিপরীতে তাকালে দেখা যায় হিন্দুদের মন্দির। এই বৈচিত্রের কারণে আল মুরেখা এলাকাটিকে এখন সাংস্কৃতিক জেলা নাম দেওয়া হয়েছে।

বিশপ চেরিয়ান বলেন, সংযুক্ত আরব আমিরাতের মূল্যবোধ, সহনশীলতা, এবং ধর্মীয় সম্প্রীতিকে তুলে ধরে এই উদ্যোগ। এই বিষয়টি চমৎকার এবং মানবতার জন্য একটি অনুপ্রেরণামূলক বার্তা।

ভবনটির উচ্চতা দেবদূতদের ডানার প্রতিনিধিত্ব করে। মেটে রঙের এই ভবনটি ডিজাইন করেছেন কিংবদন্তি মিশরীয় স্থপতি মাহের লামি।

১২ হাজার বর্গফুট আয়তনের গির্জা কমপ্লেক্সের ভেতরে ৮৮০ জনের বেশি উপাসকদের থাকার ব্যবস্থা করা যাবে। মূল প্রার্থনাকক্ষটিতে ৬০০ উপাসকের বসার ব্যবস্থা রয়েছে। আরও ১৫০ জন বসতে পারবেন বারান্দায়। এছাড়া ১০০ জনের থাকার জন্য একটি 'বেথেল' কমন হল এবং বাবা-মাসহ ৩৫ জন লোকের ধারণক্ষমতাসহ শিশুদের জন্য নির্ধারিত এলাকা রয়েছে এই গির্জায়।

আগামী ৫ মে থেকে প্রতি রবিবার সকাল সাড়ে ৯টায় প্রার্থনা অনুষ্ঠিত হবে। এটি সব ধর্মের মানুষের জন্য উন্মুক্ত থাকবে এবং সব দিন খোলা থাকবে।

 

সর্বশেষ সংবাদ

আবারও বিএসইসির চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ পেলেন শিবলী রুবাইয়াত
কোরবানির জন্য গরু আমদানি করবে না সরকার
আবু ধাবিতে উদ্বোধন হচ্ছে ৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত গির্জা
পাপ লুকাতে বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে সরকার : রিজভী
রিকশাচালকদের মাঝে ডিএনসিসির ৩৩ হাজার ছাতা বিতরণ
নির্বাচনী গণসংযোগে গিয়ে হিটস্ট্রোকে আ.লীগ নেতার মৃত্যু
মালয়েশিয়ায় ১৩২ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
বাংলাদেশসহ ৬ দেশে পেঁয়াজ রপ্তানি করবে ভারত
এমভি আবদুল্লাহসহ ২৩ নাবিকের দেশে ফেরা নিয়ে নতুন তথ্য
নিউইয়র্কে বন্দুকধারীর গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
ইরাকের টিকটক তারকাকে গুলি করে হত্যা
তীব্র গরমে আবারও দুঃসংবাদ দিলো আবহাওয়া অফিস
এসএসসির ফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ জানাল বোর্ড
গোবিন্দগঞ্জে চোরাবালিতে আটকে পড়া কিশোরকে উদ্ধার
চাকরি ছেড়ে বসের সামনে ঢোল বাজিয়ে নাচানাচি, ভিডিও ভাইরাল
টাঙ্গাইলে বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ জনজীবন, হিটস্ট্রোকে নারীর মৃত্যু
৬০ বছর বয়সে সেরা সুন্দরীর খেতাব, কে এই আর্জেন্টাইন নারী?
গোবিন্দগঞ্জে দুই বন্ধুকে সাথে নিয়ে প্রেমিকাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ২
হজের প্রথম ফ্লাইট ৯ মে
স্বর্ণের দাম আরও কমলো