শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫ | ১৪ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

গুইমারায় ভূমিহীনদের খোঁজে অভিনব কৌশল ইউএনও’র

ভূমিহীনদের খোঁজে খাগড়াছড়ির গুইমারা উপজেলার সদর ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করলেন ইউএনও রক্তিম চৌধুরী। এসব এলাকার বেশির ভাগ মানুষের বাড়ি হচ্ছে পাখির বাসা, ছন পাতার ছানি, একটু বৃষ্টি হলেই গড়িয়ে পড়ে পানি। এ জন্য আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর দিতে অসহায় পরিবারের তালিকা বাছাইয়ে এমন একটি চমকপ্রদ পন্থা অবলম্বন করেছেন গুইমারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার রক্তিম চৌধুরী, যা দেখে অভিভূত হয়েছে উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বাররা।

সরেজমিনে দেখা যায়,বৃহস্পতিবার (২৩ ফেব্রুয়ারী) বিকালে এক পাহাড় থেকে আরেক পাহাড়ে ছুটে যান তিনি (ইউএনও রক্তিম চৌধুরী)। খুঁজে বের করেন বেশকিছু অসহায়, হতদরিদ্র ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী পরিবার। কারণ প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের শুরুতে এসব অসহায় পরিবারগুলো বাদ পড়েছিল।

জানা গেছে, গৃহহীনদের যাচাই-বাছাই করে প্রকৃত গৃহহীনদের ঘর প্রদানের উদ্দেশে দিনের দাপ্তরিক কাজ শেষ করে ওইদিন গুইমারা উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ঝর্না ত্রিপুরা ,সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্মল নারায়ন ত্রিপুরা ও ওয়ার্ড মেম্বারকে নিয়ে বের হন উপজেলা নির্বাহী অফিসার রক্তিম চৌধুরী। সন্ধ্যা পর্যন্ত সদর ইউনিয়নের কবুতকবুরছড়া,মুসলিমপাড়া, মুলিপাড়া, হাজাপাড়া,ডাক্তারটিলাসহ আরো বেশ কয়েকটি গ্রামের আনাচে-কানাচে ছুটে যান তিনি। এ সময় বেশির ভাগ ঘর পাহাড়ের উপর, যার কারণে গাড়ি রেখে পায়ে হেঁটেই অনেক পথ যেতে হয়েছে তাঁকে। এরই ভিতরে বেশকিছু ঘর যাচাই করেন তিনি। প্রতিটি ঘরের ভিতর ঢুকে অসহায় পরিবারগুলোর সাথে কথা বলেন এবং তাদের জীবনযাপনের খোজঁ-খবর নেন। এমনকি পরিবারের প্রধান কি করে, আয় কি, ছেলে-মেয়ে মিলিয়ে সংসারে সদস্য সংখ্যা কয়জন,ছেলে-মেয়েরা লেখাপড়া করে কি-না, বয়স্ক লোক অসুস্থতায় ভুগছে কি-না-এসব তথ্যগুলো একজন পেশাদার সাংবাদিকের মতো বের করে নেন ইউএনও রক্তিম চৌধুরী।

এ ছাড়াও হাসি মাখা মুখে শিশুদের সঙ্গে কথা বলেন ইউএনও। খোঁজ নেন শিশুদের লেখাপড়া ও বিদ্যালয় সম্পর্কে। ইউএনও’র সঙ্গে কথা বলে বেশ আনন্দিত শিশুরাও। তার এই ছুটে চলা যেনো ভূমিহীন, গৃহহীন, দুর্দশাগ্রস্ত ও ছিন্নমূল পরিবারের আশ্রয়ের নির্ভরতা বহন করেছে।

এ সময় উপজেলা নির্বাহী অফিসার রক্তিম চৌধুরী বলেন, মুজিববর্ষে ‘বাংলাদেশের একজন মানুষও গৃহহীন থাকবে না’-মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এ নির্দেশনা বাস্তবায়নে আশ্রয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের সকল ভূমিহীন ও গৃহহীন মানুষের বাসস্থান নিশ্চিতকল্পে সেমিপাকা একক গৃহ নির্মাণের কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়। দুই কক্ষবিশিষ্ট গৃহ, প্রশস্ত বারান্দা, রান্নাঘর ও টয়লেট রয়েছে এসব ঘরে। এই ঘর পেতে কোনো টাকার প্রয়োজন হয় না। এটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপহার। এ বিষয়টি বার বার সাধারণ মানুষকে নিশ্চিত করেছেন তিনি।

তিনি আরও বলেন,সমগ্র দেশের সকল ভূমিহীন-গৃহহীন মানুষকে মুজিববর্ষে জমিসহ সেমিপাকা ঘর দেয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়। ‘আশ্রয়ণ’ প্রকল্প হতে পারে সামাজিক উন্নয়নের প্রধান হাতিয়ার। এ প্রকল্পের মাধ্যমে গৃহায়নের সঙ্গে কর্মসংস্থান, স্বাস্থ্যসেবা, স্যানিটেশন, শিক্ষা, পেশাভিত্তিক প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন কার্যক্রম যুক্ত হয়েছে। একটি গৃহ কিভাবে সামগ্রিক পারিবারিক কল্যাণে এবং সামাজিক উন্নয়নের প্রধান হাতিয়ার হতে পারে তার অনন্য দৃষ্টান্ত ‘আশ্রয়ণ’ প্রকল্প। অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন তথা দারিদ্র্য বিমোচনের এই নতুন পদ্ধতি ইতিমধ্যে ‘শেখ হাসিনা মডেল’ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে।

সবশেষে তিনি সদর ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডে পরিবারগুলোর চিত্র দেখে একটি আশ্রয়নের শিবির করার অভিলাষ ব্যক্ত করে বলেন,এই এলাকার বেশির ভাগ মানুষই ‘আশ্রয়ন’ প্রকল্পের ঘর পাওয়ার দাবিদার। ধাপে ধাপে বাস্তবায়ন করা হবে।

এ প্রসঙ্গে প্রতিবন্ধী পরিবারের প্রধান তরু চাকমা বলেন,আমি গরিব মানুষ। আমার ছেলে-মেয়ে দুটি প্রতিবন্ধী। বৃষ্টি পড়লে পানি পড়ে। গতবার তুফানে আমার ঘর ভেঙে গেছিল। আমার ঘরে ইউএনও ঢুকে সব দেখে গেল। আমি ঘর পাইলেও খুশি না পাইলেও জীবনে কোনো দু:খ নাই।

বৃদ্ধ ভ্যান চালক নারায়ন ধর জানান, ভ্যান গাড়ি চালিয়ে জীবন শেষ। ৫টি ছেলে-মেয়ে নিয়ে এমন ঘরে থাকি কখনো কেউ ঘরে ঢুকে দেখে না ।এবার ইউএনও আমার ঘরে ঢুকে দেখল। এ রকম ইউএনও তো আগে দেখিনি।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের খুশির খবর দিল সৌদি আরব

ছবি: সংগৃহীত

সৌদি আরবে অবস্থানরত মেয়াদোত্তীর্ণ ভিজিট ভিসাধারী প্রবাসীদের জন্য স্বস্তির খবর দিয়েছে দেশটির পাসপোর্ট অধিদপ্তর (জাওয়াজাত)। নতুন ঘোষণায় জানানো হয়েছে, এখন থেকে ভিসার মেয়াদ শেষ হলেও নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রবাসীরা বৈধভাবে দেশে ফেরার সুযোগ পাবেন।

সুবিধাটি চালু হয়েছে বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) থেকে, যা হিজরি ক্যালেন্ডারের ১ মহররম তারিখে কার্যকর হয়।

জাওয়াজাত জানিয়েছে, যেসব বিদেশির ভিজিট ভিসা ইতোমধ্যে শেষ হয়ে গেছে, তারা নির্ধারিত ফি ও জরিমানা পরিশোধ করে সৌদি আরব থেকে চূড়ান্ত প্রস্থানের (ফাইনাল এক্সিট) জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে এই আবেদন ভিসা মেয়াদ শেষ হওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে। নির্ধারিত সময় পেরিয়ে গেলে প্রবাসীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা কিংবা অতিরিক্ত জরিমানা আরোপ করা হতে পারে।

প্রবাসীদের আবেদন করতে হবে ‘আবশের’ নামে পরিচিত সৌদি সরকারের অনলাইন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে। সেখানকার ‘তাওয়াসুল’ সেবাটি ব্যবহার করেই ফাইনাল এক্সিটের আবেদন সম্পন্ন করা যাবে।

যারা নিজেরা আবেদন করতে পারেন না, তারা পরিচিত কাউকে দিয়ে অথবা নিকটবর্তী কোনো ভিসা সেবা কেন্দ্র কিংবা সাইবার ক্যাফের মাধ্যমে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারবেন।

সৌদি সরকার জানিয়েছে, তারা সবসময় চায় বিদেশিরা যাতে জরিমানা ও জটিলতা ছাড়াই দেশে ফিরতে পারেন। তাই মেয়াদোত্তীর্ণ ভিজিট ভিসাধারীদের এই সুযোগ দ্রুত কাজে লাগাতে আহ্বান জানানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

চীন সফর অত্যন্ত ‘সফল’ ও ‘ফলপ্রসূ’ হয়েছে: মির্জা ফখরুল

ছবি: সংগৃহীত

চীন সফরকে ‘সফল’ ও ‘ফলপ্রসূ’ বলে অভিহিত করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শুক্রবার (২৭ জুন) রাতে সফর শেষে দেশে ফিরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এ মন্তব্য করেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, “এই সফর ছিল রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে এবং চীনের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিসি) আমন্ত্রণেই আমরা গিয়েছিলাম। পার্টি টু পার্টি সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করাই ছিল মূল লক্ষ্য, এবং সে লক্ষ্য সফলভাবে অর্জিত হয়েছে।”

তিনি জানান, সফরে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির পলিটব্যুরোর সঙ্গে বিএনপির প্রতিনিধিদলের বৈঠক অত্যন্ত ফলপ্রসূ হয়েছে। এ ছাড়া দুই দলের মধ্যে আগামী দুই বছরের মধ্যে একটি রাজনৈতিক সংলাপ আয়োজনে সমঝোতা স্মারক (MoU) সইয়ের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।

সফরের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক তুলে ধরে বিএনপি মহাসচিব বলেন, “আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে চীন সফরে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। চীনের নেতারা তার নেতৃত্বে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন এবং আমরা চীনকে পাল্টা আমন্ত্রণ জানিয়েছি, যা তারা গ্রহণ করেছেন।”

চীনের নেতৃত্ব ও অগ্রগতির প্রশংসা করে তিনি বলেন, “শি জিনপিংয়ের নেতৃত্বে চীন যেভাবে অগ্রসর হয়েছে, তা শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, সারা বিশ্বের রাজনৈতিক ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।”

প্রায় এক সপ্তাহের এই সফরে মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে বিএনপির একটি উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, সেলিমা রহমান, উপদেষ্টা ইসমাইল জবিহ উল্লাহ, সুকোমল বড়ুয়া, জহির উদ্দিন স্বপন, মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেল এবং চেয়ারপারসনের একান্ত সচিব এবিএম আবদুস সাত্তার।

বেইজিং সফরকালে বিএনপি নেতারা চীনের পররাষ্ট্র উপমন্ত্রী সান ওয়েইডং, সিপিসির আন্তর্জাতিক বিভাগের মন্ত্রী লিউ জিয়ানচাও এবং ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেসের ভাইস চেয়ারম্যান লি হংঝংয়ের সঙ্গে বৈঠক করেন।

Header Ad
Header Ad

ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আবারও ইরানের বিরুদ্ধে সামরিক হামলার হুমকি দিয়েছেন। স্থানীয় সময় শুক্রবার (২৭ জুন) হোয়াইট হাউসে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ইরান যদি অতিরিক্ত মাত্রায় ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করতে শুরু করে, তাহলে ‘নিঃসন্দেহে’ দেশটিতে বোমা হামলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

সংবাদ সম্মেলনে বিবিসির সাংবাদিক নোমিয়া ইকবালের প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেন, “আমরা খুবই সতর্কভাবে সবকিছু পর্যবেক্ষণ করছি। যদি তারা এমন কিছু করে যা আমাদের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়ায়, তাহলে ইরানের বিরুদ্ধে সামরিক পদক্ষেপ অবশ্যই বিবেচনায় থাকবে।”

এর আগে গত সপ্তাহে মার্কিন বাহিনী ইরানের কয়েকটি কৌশলগত পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায়, যার মধ্যে ‘বাংকার বাস্টার’ বোমার ব্যবহারও ছিল। হামলার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে, যদিও ট্রাম্প পরে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানান।

তবে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি এক ভাষণে দাবি করেন, ওই হামলায় ইরান বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হয়নি। কিন্তু ট্রাম্প তার অবস্থানে অনড় থেকে পাল্টা মন্তব্য করেন, “আমরা জানতাম কোথায় আঘাত করতে হবে। তাদের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো কার্যত ধ্বংস হয়ে গেছে।”

পরবর্তীতে নিজের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ‘ট্রুথ সোশাল’-এ দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প আরও দাবি করেন, তিনি জানতেন আয়াতুল্লাহ কোথায় লুকিয়ে আছেন, এবং ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের বাহিনীকে তাকে টার্গেট করতে না করার নির্দেশও তিনিই দিয়েছিলেন।

সম্প্রতি ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে ইরানের সর্বোচ্চ নেতাকে গোপনে আশ্রয়ে যেতে বাধ্য হওয়ার খবরও গণমাধ্যমে এসেছে। যদিও তেহরানের ভাষ্য অনুযায়ী, যুদ্ধের ফলাফল তাদের অনুকূলে গেছে এবং ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র তাদের পারমাণবিক কর্মসূচিকে ব্যাহত করতে পারেনি।

তবে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি ভিন্ন সুরে স্বীকার করেন, ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ হামলায় কিছু পারমাণবিক স্থাপনায় ‘গুরুতর ও দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতি’ হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের খুশির খবর দিল সৌদি আরব
চীন সফর অত্যন্ত ‘সফল’ ও ‘ফলপ্রসূ’ হয়েছে: মির্জা ফখরুল
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইনিংস ব্যবধানে হারের পরই টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া সেই মনু মিয়া মারা গেছেন
কলম্বো টেস্ট: ইনিংস ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
গাজায় আবারও রক্তক্ষয়, একদিনেই প্রাণ হারালেন ৭২ জন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
আল নাসরে রোনালদোর নতুন চুক্তি: ঘণ্টায় পাচ্ছেন ৬৫ লাখ টাকা, বছরে কত?
বাংলাদেশের কাপড়-পাট-সুতার পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা মারা গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জন্মদিন আজ
ই-অরেঞ্জ-এর সিইও ও যুবলীগ নেতা আমান উল্লাহ গ্রেপ্তার
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষ, নিহত ৪
বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা চায় ইউক্রেন
খিলক্ষেতে মণ্ডপ সরানোর বিষয়ে ব্যাখ্যা দিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
কুমারখালীতে এনসিপির পদ পেলেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা, সমালোচনার ঝড়
দেশে করোনায় আরও একজনের মৃত্যু, নতুন শনাক্ত ১০ জন
১১ নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ উইন্ডিজ ক্রিকেটারের বিরুদ্ধে
গাজায় হামাসের হামলায় ৩ দিনে ১৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত