শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪ | ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

৪০ বছরেও পুনঃখনন হয়নি রামগঞ্জের তিন কিলোমিটার খাল

৪০ বছরেও সংস্কার হয়নি লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে ৩ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি খাল। খালটি ‘শাহাব উদ্দিনের খাল’ নামে পরিচিত। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের তদারকির অভাবে খালের বিভিন্ন স্থানে পাড় দখল হয়ে যাওয়ায় এখন এটি নালায় পরিণত হয়েছে। এতে ব্যাহত হচ্ছে সেচ প্রকল্প, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন চাষিরা। বর্ষা মৌসুমে খালটি দিয়ে পানি নিষ্কাশন ব্যাহত হওয়ায় সৃষ্টি হয় জলাবদ্ধতা, ফলে বন্ধ থাকে আমন চাষাবাদ। এতে করে প্রায় ১২০০ একর জমির কৃষি উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। তবে খালটি দখলমুক্ত করাসহ পানি উন্নয়ন বোর্ডের মাধ্যমে পুনঃখননের আশ্বাস দিলেন লক্ষ্মীপুরের জেলা প্রশাসক।

লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার কাঞ্চনপুর ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী গ্রাম জয়পুরা। কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে এ গ্রামে ইরি চাষাবাদের জন্য ১৯৮২ সালে তৎকালীন ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রণালয়ে কর্মরত শাহাব উদ্দিনসহ স্থানীয় প্রশাসনের উদ্যোগে জয়পুরা হাজীবাড়ি থেকে চাঁদপুর জেলার হাজীগঞ্জ বর্ডার পর্যন্ত এবং জয়পুরা কাইতের বাড়ি থেকে ডাকাতিয়া নদীর সংযোগস্থল পর্যন্ত ৩ কিলোমিটার দীর্ঘ খালটি খনন করা হয়। পরবর্তীতে যার নামকরণ করা হয় শাহাব উদ্দিনের খাল। খালটি খননের ফলে রামগঞ্জের জয়পুরা গ্রামসহ সীমান্তবর্তী চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ ও ফরিদগঞ্জ উপজেলার কয়েকটি গ্রামের কৃষি উৎপাদনে আমূল পরিবর্তন আসে। কিন্তু খালটি খননের পর থেকে আজ পর্যন্ত সংস্কার না হওয়ায় এটি এখন নালায় পরিণত হয়েছে। এতে ব্যাহত হচ্ছে জয়পুরা গ্রামের প্রায় ১২০০ একর জমির চাষাবাদ, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন চাষিরা।

চাষিরা জানান, র্দীঘ ৪০ বছরেও খালটি সংস্কার না হওয়ায় এবং বিভিন্ন স্থানে খালের পাড় দখল হয়ে যাওয়ায় খালটি এখন প্রায় মৃত। ইরি-বোরো চাষাবাদের সময় দূরবর্তী কাটাখালি খাল থেকে পানি এনে চাষাবাদ করতে হয় তাদের। এতে সময় মতো তারা ইরি রোপণ করতে পাচ্ছেন না। ফলে আর্থিকভাবে ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে তাদের।



এদিকে স্থানীয় কয়েকজন অভিযোগ করেন, প্রশাসন এ বিষয়ে কোনো প্রদক্ষেপ না নেওয়ায়, দখলদারদের কবলে পড়ে খালটি এখন অস্তিত্ব হারাতে বসেছে। তিন ফসলি জমিতে এখন শুধু ইরি চাষাবাদই হয়। খনন না হওয়ায় বর্ষা মৌসুমে খাল দিয়ে পানি নামতে পারছে না। এতে সৃষ্টি হয় জলাবদ্ধতা। ফলে আমন ও রবি শস্য চাষাবাদ ব্যাহত হয়। এতে বছরের দুটি মৌসুমই অনাবাদি থেকে যায় এ গ্রামের বিস্তীর্ণ কৃষি জমি।

দুই একর জমিতে ইরি ধানের আবাদ করেছেন জয়পুরা গ্রামের কৃষক মো. শাহজাহান। তিনি বলেন, সময়মতো সেচের পানি না পাওয়ায় নির্দিষ্ট সময়ের ১ মাস পর ইরি রোপণ শুরু করেছেন তিনি। এতে ফলন আসতেও দেরি হবে। আবার বর্ষায় জলাবদ্ধতার কারণে আমন চাষাবাদ বন্ধ রাখতে হয় তাদের। ফলে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হন তারা।

স্থানীয় কৃষক আনোয়ার হোসেন জানান, জমির পাশে শাহবুদ্দিনের খাল থেকে পানি না পাওয়ায়, দ্বিগুণ টাকা খরচ করে দূরবর্তী কাটাখালী খাল থেকে পানি এনে ইরি চাষাবাদ করতে হচ্ছে তাদের। এতে উৎপাদন ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় বিপাকে পড়তে হয় তাদের। খালটি পুনঃখনন করা হলে খালের পানি ব্যবহার করেই সময় চাষাবাদ করা যেত। এতে কম খরচে উৎপাদনও ভালো হতো। তারাও আর্থিকভাবে উপকৃত হতেন।

স্থানীয় সেচ প্রকল্পের ম্যানেজার মোশারফ হোসেন বলেন, খালটি খনন হওয়ার ৪০ বছরেও স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বার কেউই খালটি পুনঃখননের উদ্যোগ নেয়নি। এতে ভরাট হয়ে যাওয়ায় সেচ প্রকল্প কার্যক্রমে ব্যাঘাত ঘটছে। আগে এসব জমিতে তিন ফসল হতো, এখন এক ফসল হতে কষ্ট হয়। এ খালটি খনন না হওয়ায় আমন মৌসুমে আমনও হচ্ছে না, ইরি মৌসুমে পানি পাওয়া যাচ্ছে না। অবৈধ দখল উচ্ছেদসহ খালটি পুনঃখনন হলে ইরিগ্রেশন প্রজেক্টের হাজার হাজার কৃষক উপকৃত হবে।

 

এদিকে খালটি দখলমুক্ত ও পুনঃখননের বিষয়ে ৬ ফেব্রুয়ারি স্থানীয় মহিব উল্লা নামে এক ব্যক্তি এলাকাবাসীর পক্ষে লক্ষ্মীপুর জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত আবেদন করেন।

স্থানীয় ইউপি সদস্য জাহাঙ্গীর আলমও স্বীকার করলেন, খালটি কাটার পর থেকে সংস্কার না হওয়ায় সময়মতো চাষাবাদ করতে পারছেন না কৃষকরা। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন কৃষক। ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, বরাদ্দ না থাকায় তারা কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেননি।

লক্ষ্মীপুর জেলা প্রশাসক মো. আনোয়ার হোছাইন আকন্দ বলেন, শাহাবুদ্দিনের খালের বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। প্রান্তিক চাষিদের কথা চিন্তা করে খালটি দখলমুক্ত করাসহ পানি উন্নয়ন বোর্ডের মাধ্যমে পুনঃখনন করার আশ্বাস দেন তিনি।

কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি ও প্রান্তিক চাষিদের কথা চিন্তা করে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ খালটি সংস্কারে দ্রুত প্রদক্ষেপ নেবে এমনটাই প্রত্যাশা স্থানীয়দের।

এসএন

Header Ad

২০২৭ নারী ফুটবল বিশ্বকাপের আয়োজক ব্রাজিল

ছবি: সংগৃহীত

দক্ষিণ আমেরিকার প্রথম দেশ হিসেবে ফিফা নারী বিশ্বকাপ আয়োজন করতে যাচ্ছে ব্রাজিল। এককভাবে ২০২৭ সালের বিশ্বকাপের আয়োজন করবে দেশটি।

শুক্রবার (১৭ মে) মেয়েদের ২০২৭ ফিফা বিশ্বকাপের আয়োজক হিসেবে ব্রাজিলের নাম ঘোষণা করেছে ফিফা।

থাইল্যান্ডের ব্যাংককে চলমান ৭৪তম ফিফা কংগ্রেসে ভোটাভুটিতে ব্রাজিলের পক্ষে রায় দিয়েছে বেশির ভাগ দেশ। ২০২৭ বিশ্বকাপ আয়োজনের লড়াইয়ে ব্রাজিলের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ডস ও জার্মানির সমন্বয়ে গঠিত জোট বিএনজি।

আয়োজক হিসেবে ব্রাজিলের নাম চূড়ান্ত হতেই ইতিহাস গড়ে ফেলেছে দেশটি। দক্ষিণ আমেরিকার প্রথম দেশ হিসেবে নারী বিশ্বকাপ আয়োজনের দায়িত্ব পেল তারা। ব্রাজিলে বিশ্বকাপ আয়োজন নিয়ে উচ্ছ্বসিত ফিফা প্রেসিডেন্ট জিয়ান্নি ইনফান্তিনো। তার আশা, “সর্বকালের সেরা নারী বিশ্বকাপ হতে যাচ্ছে এটি।”

ভোটাভুটিতে ব্রাজিল পেয়েছে ১১৯ ভোট, বিএনজি ৭৮। বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার সব কটি দেশ ব্রাজিলের পক্ষে ভোট দিয়েছে। অবশ্য চূড়ান্ত ভোটাভুটির আগে ব্রাজিলের দিকেই পাল্লা ভারী ছিল। ফিফা টেকনিক্যাল কমিটির মূল্যায়নে লাতিন দেশটি আয়োজক হওয়ার দৌড়ে কিছুটা এগিয়ে ছিল।

এক প্রতিক্রিয়ায় ব্রাজিলিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের সভাপতি এদনাল্দো রদ্রিগেস বলেছেন, “আমরা জানতাম, দক্ষিণ আমেরিকার নারী ও ফুটবলের বিজয় আমরা উদযাপন করতে পারব। দম্ভ করে বলছি না, নিশ্চিত থাকতে পারে, নারীদের জন্য সবচেয়ে সেরা বিশ্বকাপ আমরা উপহার দেব।”

১৯৯১ সালে নারী বিশ্বকাপ শুরু হওয়ার পর থেকে ২০২৩ পর্যন্ত হয়েছে ৯টি আসর। এর মধ্যে তিনটি করে হয়েছে ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকায়, এশিয়ায় দুটি, ওশেনিয়ায় ১টি। ব্রাজিল ২০১৪ সালে ছেলেদের ফিফা বিশ্বকাপ আয়োজন করেছিল। দুই বছর পর রিওতে আয়োজন করে অলিম্পিকও।

স্বর্ণ পাচারের ‘গোল্ডেন রুটে’ পরিণত হচ্ছে খুলনা

ছবি: সংগৃহীত

স্বর্ণ পাচারের ‘গোল্ডেন রুটে’ পরিণত হচ্ছে খুলনা। ঢাকা থেকে খুলনা হয়ে সাতক্ষীরা সীমান্ত দিয়ে স্বর্ণ পাচার হচ্ছে ভারতে। মাঝে মধ্যে দু-একটি চালান ও স্বর্ণের বাহকরা আটক হলেও, ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যাচ্ছেন মূল হোতারা। অভিযোগ রয়েছে, এসব অপরাধে জড়িয়ে পড়ছেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কিছু সদস্যও।

সূত্র বলছে, পাচারকারীরা বিভিন্ন কৌশলে স্বর্ণ পাচার করছে। স্বর্ণের বার বহনকারীরা ব্যক্তিগত গাড়ির পরিবর্তে যাত্রীবাহী বাসে যাতায়াত করেন। দুবাই থেকে আনা স্বর্ণ ঢাকা থেকে খুলনা হয়ে সাতক্ষীরা সীমান্ত দিয়ে পাচার হয় ভারতে। এক্ষেত্রে ৩ থেকে ৪ বার হাতবদল হয়। ফলে বেশিরভাগ সময়ই বহনকারীরা মূল হোতাকে দেখেনও না।

মার্চ মাসের ২০ তারিখ। ঠিক দুপুরে খুলনা নগরীর জিরো পয়েন্ট এলাকায় বাসে বাসে চলছে পুলিশের তল্লাশি। এক পর্যায়ে একটি পরিবহন থেকে আটক ব্যক্তির জুতার নিচে কৌশলে রাখা ১২টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হয়। ৭টি স্বর্ণের বারসহ চলতি মাসের ২ তারিখ আটক করা হয় আরেক কারবারিকে। তিনিও ঢাকা থেকে পরিবহনযোগে যাচ্ছিলেন সাতক্ষীরা। দেড় বছরে নগরীতে পুলিশ আটক করেছে এমন ৭টি চালান। উদ্ধার করা হয় ৫০টি স্বর্ণের বার।

এর আগে গত বছরের ১২ জানুয়ারি ৬টি স্বর্ণের বার ভারতে পাচারের জন্য ঢাকা থেকে পরিবহনযোগে সাতক্ষীরা যাচ্ছিলেন এক চোরাকারবারি। খুলনার সাচিবুনিয়া মোড়ে তাকে ৬টি স্বর্ণের বারসহ আটক করে পুলিশ। এর মধ্যে তিনটি তাকে দিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়। ওই পাচারকারী বিষয়টি পুলিশকে জানালে, তিন পুলিশ সদস্যকে আটক করা হয়। এসব কারণে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অপরাধ দমনে মূল অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির পাশাপাশি আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদেরও নজরদারিতে রাখা জরুরি।

এ ব্যাপারে খুলনা নাগরিক সমাজের সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট মো. বাবুল হাওলাদার সময় সংবাদকে বলেন, ‘ঢাকার স্বর্ণ চোরাকারবারিরা এখন ভারতে স্বর্ণের বার পাচারের জন্য খুলনা রুট বেছে নিয়েছে। যে পরিমাণ স্বর্ণ পাচার হচ্ছে তার খুব কমই আটক হচ্ছে।’

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের প্রধান তালুকদার রাসেল মাহমুদ বলেন, ‘বাহকদের শুধু আটক নয়, মূল হোতাদেরও আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা যেন প্রলোভনে ভুল পথে পা না বাড়ায় সেজন্য কাউন্সিলিং ও প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেয়া যেতে পারে।’

এ বিষয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. মোজাম্মেল হক বলেন, পাচার চক্রের সদস্যদের ধরতে সক্রিয় রয়েছে পুলিশ। এ চোরাচালানের সঙ্গে কারা কারা জড়িত তা খুঁজে বের করা এবং তাদের গ্রেফতারে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চলছে।

বিএনপির সময় ঋণখেলাপির তালিকা সবচেয়ে বড় ছিল : আইনমন্ত্রী

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির সময় ঋণখেলাপির তালিকা সবচেয়ে বড় ছিল বলে মন্তব্য করেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক।

শুক্রবার (১৭ মে) দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলার ধরখার ইউনিয়নের কৃষ্ণনগর গ্রামে বনগজ-কৃষ্ণনগর সড়কের তিতাস নদীর ওপর নির্মাণাধীন ব্রিজের কাজ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।

আইনমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি তাদের শাসনামলে যুদ্ধাপরাধী ও রাজাকার-আলবদরদের সঙ্গে নিয়ে পাকিস্তানের দালাল হয়ে বাংলাদেশের জনগণকে শোষণ করত, অত্যাচার করত। এখন জনগণের যে উন্নয়ন হচ্ছে, তা মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির সহ্য হচ্ছে না। সেজন্য তাদের মাথা খারাপ হয়েছে।’

পরিদর্শনকালে মন্ত্রীর সঙ্গে আখাউড়া পৌরসভার মেয়র তাকজিল খলিফা কাজল, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান শেখ বোরহান উদ্দিন, উপজেলার আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গোলাম সামদানি ফেরদৌস, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল মোমিন বাবুল, ধরখার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাফিকুল ইসলাম সাফিসসহ দলীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে মন্ত্রী সকাল সাড়ে ১০টায় মহানগর প্রভাতি ট্রেনে করে ঢাকা থেকে আখাউড়ায় আসেন।

সর্বশেষ সংবাদ

২০২৭ নারী ফুটবল বিশ্বকাপের আয়োজক ব্রাজিল
স্বর্ণ পাচারের ‘গোল্ডেন রুটে’ পরিণত হচ্ছে খুলনা
বিএনপির সময় ঋণখেলাপির তালিকা সবচেয়ে বড় ছিল : আইনমন্ত্রী
বাংলাদেশিরা মাত্র ১ দিনেই পাবেন ভারতের ভিসা!
গুগল অ্যাস্ট্রা : হারানো জিনিস খুঁজে পাবেন নিমিষেই
লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, দিশেহারা ক্রেতারা
সাড়ে ১০ হাজার বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাচ্ছে যুক্তরাজ্য
নিবন্ধন ছাড়াই নোংরা পরিবেশে তৈরি হচ্ছিল রাফসানের 'ব্লু' ড্রিংকস
যারা একবেলা খেতে পারতো না, তারা এখন চারবেলা খায়: প্রধানমন্ত্রী
রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে দুই শ্রমিকের মৃত্যু
শেখ হাসিনা গণতন্ত্রকামী মানুষের নেতা: খাদ্যমন্ত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ২৪ হাজার ২৩৬ জন হজযাত্রী
যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল
বাংলাদেশে আসছেন কুরুলুস উসমানের নায়ক বুরাক
কোপা আমেরিকার আগে ব্রাজিল শিবিরে দুঃসংবাদ
৫২৩ হজযাত্রীর টাকা নিয়ে উধাও ২ এজেন্সি মালিক
কুমিল্লায় বাস খাদে পড়ে প্রাণ গেল ৫ জনের
নামাজের সময় তালা আটকে মসজিদে দেওয়া হলো আগুন, নিহত ১১
শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি চালাতে নতুন বিধিমালা