সোমবার, ২০ মে ২০২৪ | ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

কুড়িগ্রামে জনসম্মুখে নেই সরকারের উন্নয়নের প্রচারণা, বাড়ছে দুর্নীতি

সরকারের মেগা প্রকল্পের উন্নয়নের প্রচার থাকলেও কুড়িগ্রাম জেলায় মাঠ পর্যায়ে নেই উন্নয়নের প্রচারণা। আর এই প্রচারণা বা তালিকা জনসম্মুখে না থাকায় প্রকল্পে বাড়ছে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতি। সরকারের ভাবমূর্তি আর প্রকল্পের স্বচ্ছতা বাড়াতে মাঠ পর্যায়ে প্রকল্পের এবং উন্নয়নের তালিকা প্রকাশের দাবি সাধারণ মানুষের।

বর্তমান সরকারের এক যুগের বেশি মেয়াদকালে মেগা প্রকল্পের প্রচার-প্রচারণা থাকলেও জেলা-উপজেলা এবং ইউনিয়ন পর্যায় সরকারের উন্নয়ন বাস্তবায়নের নেই কোনো প্রচারণা। জেলার অধিকাংশ সরকারি অফিস গুলোতে স্থানীয় দলীয় নেতা-কর্মীদের পোষ্টার, ফেস্টুন আর বিল বোর্ডে ভরা। এ ছাড়াও ইউনিয়ন কার্যালয় গুলোতে শুধুমাত্র সচেতনামূলক সাইন বোর্ড, পোষ্টার, ফেস্টুন বা বিল বোর্ড দেখা যায়। কিন্তু প্রান্তিক সাধারণ মানুষের জীবন মান পরিবর্তনের জন্য গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য টিআর, কাবিখা, এডিপি, এলজিএসপি, জনস্বাস্থ্য, বিএডিসি, বরেন্দ্র, সমাজসেবা, যুব উন্নয়ন, মৎস্য, প্রাণীসম্পদ, নারী মহিলা বিষয়ক, শিক্ষা বিভাগসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কি কি প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে বা হয়েছে তার কোনো তালিকা নেই। এতে করে মাঠ পর্যায় সরকারের উন্নয়নের চিত্র না থাকায় সরকারের ভাবমূর্তি ব্যাহত হচ্ছে। সরকারের ক্ষুদ্র ও বৃহৎ প্রকল্প গ্রাম পর্যায়ে বাস্তবায়িত হলেও প্রচারণার অভাবে নিজ এলাকার উন্নয়ন সম্পর্কে অবগত নেই সাধারণ মানুষ। নামমাত্র কাজ দেখিয়ে স্থানীয় প্রশাসনের অসাদু কর্মকর্তা ও দলীয় প্রভাবশালী নেতাকর্মীরা প্রকল্পের অর্থ লুটপাট করে সম্পদের পাহাড় গড়ছে। কিন্তু এলাকা ভিত্তিক উন্নয়নের চিত্র না থাকায় সাধারণ মানুষের অগোচরেই থেকে যাচ্ছে। উন্নয়নের নামে গোপন বরাদ্দ মাঠ পর্যায়ে এনে ভাগ-বাটোয়ারা করারও অভিযোগ পাওয়া যায়।

এ প্রসঙ্গে যাত্রাপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা মকবুল হোসেন বলেন, ‘হামার ইউনিয়নের সামনে বাল্যবিয়ে রোধ, মাদক রোধসহ সরকারি-বেসরকারি সংস্থার কিছু পোষ্টার এবং সাইনবোর্ড আছে। এ ছাড়াও সরকার তার এক যুগে হামার ইউনিয়নে কি কি উন্নয়ন করছে এবং আগামীতে কি কি উন্নয়ন করবে তার কোনো প্রচারণা নেই। তাই আমরা কিছু জানিও না।

নাগেশ্বরী উপজেলার পৌর এলাকার বাসিন্দা লতিফ মিয়া বলেন, ‘আমাদের উপজেলা পরিষদসহ ইউনিয়ন কার্যালয় পর্যন্ত সরকারের উন্নয়নের কোনো ধরনের তালিকা নেই। সরকারের মেয়াদকালে কি কি উন্নয়ন হচ্ছে বা আগামীতে হবে তার তালিকার সাইন বোর্ড কিংবা অনলাইনেও নেই। দৃশ্যমান প্রকল্পগুলোতে বরাদ্দের পরিমাণ এবং কাজের সিডিউল সম্পর্কে কিছু লেখা থাকে না। ফলে সাধারণ মানুষ কিছু বলতেও পারে না। এ ছাড়াও কিছু অসাদু কর্মকর্তা আর দলীয় নেতা-কর্মীরা গোপনে প্রকল্প নিয়ে এসে কাগজ-কলমে বাস্তবায়ন দেখিয়ে অর্থ লোপাট করেন।’

একই এলাকার আব্দুল কুদ্দুস বলেন, শুধু সংসদ আর ইউনিয়ন নির্বাচনের সময় জানা যায় উন্নয়নের কিছু কথা। কিন্তু এলাকা ভিত্তিক কি কি উন্নয়ন হয়েছে বাস্তবে তার সুনির্দিষ্ট কোনো তালিকা দেওয়া থাকে না।

উলিপুর উপজেলার সংবাদকর্মী রোকনুজ্জামান বলেন, উলিপুরে বেশ কয়েকটি সরকারি বিভাগে তথ্যাধিকারে আবেদন করেও কোনো লাভ হয়নি। সরকারের পক্ষ থেকে সকলের জন্য তথ্য জানার অধিকার রয়েছে বলা হলেও বাস্তবে মাঠ পর্যায় এর প্রতিফলন নেই। এতে করে প্রান্তিক পর্যায়ে উন্নয়ন ব্যাহত হবার পাশাপাশি লুটপাট অব্যাহত রয়েছে।

নাগেশ্বরী উপজেলার সংবাদকর্মী পাভেল রহমান বলেন, অনলাইন হোক আর সাইন বোর্ড আকারে সরকারি কোনো প্রকল্পের বর্ণনা দেওয়া থাকে না। এমনিতে কর্মকর্তাদের কাছে প্রকল্প সম্পর্কে জানতে গেলে বলা হয় তথ্য অধিকার ফরমে আবেদন করে তথ্য নেন। এ ছাড়াও জেলা বা উপজেলার দুর্নীতি বিষয়ে রিপোর্ট করলে জেলাকে ছোট ও হেয় করা হচ্ছে। এই বাক্য এখন সরকারি কর্মকর্তাদের মুখরোচক একটি কথা হয়েছে। অথচ সরকারি প্রকল্প বাস্তবায়নে কোনো বিভাগে তথ্য ও প্রচারণা নেই।

সরকারের মাঠ পর্যায় উন্নয়নের তথ্য প্রচারে পিছিয়ে থাকার কথা স্বীকার করেন জেলা প্রশাসক সাইদুল আরীফ। তিনি সরকারের উন্নয়ন প্রচারণার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবার আশ্বাস দেন।

Header Ad

প্রবাসীর স্বর্ণ ছিনতাইকালে আটক পুলিশের এসআই

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামে এক প্রবাসীর স্বর্ণ ছিনিয়ে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় আমিনুল ইসলাম নামে পুলিশের এক সাব-ইন্সপেক্টরকে (এসআই) ধাওয়া দিয়ে আটক করে পুলিশে দিয়েছে স্থানীয় জনতা। একই সময়ে ওই পুলিশ কর্মকর্তার সাথে থাকা এক পুলিশের সোর্স শহীদুল ইসলাম জাহেদকেও আটক করেছে পুলিশ।

রোববার (১৮ মে) বিকেলে আখতারুজ্জামান ফ্লাইওভার থেকে তাদের আটক করা হয়েছে।

ভুক্তভোগী চট্টগ্রামের লোহাগড়া উপজেলার বাসিন্দা আবদুল খালেক জানান, তার ছোট ভাইয়ের পাঠানো ১৬ ভরি ওজনের ৮টি বালা নিয়ে চট্টগ্রামের শাহ আমানত বিমানবন্দর থেকে নিয়ে ফিরছিলেন তিনি। দুপুর সাড়ে বারোটার দিকে নগরীর টাইগারপাস এলাকায় তাকে পুলিশ পরিচয়ে বাস থেকে নামায় দুই যুবক। পরে তাকে সিএনজিতে উঠিয়ে নগরীর বিভিন্ন সড়কে ঘুরিয়ে আখতারুজ্জামান ফ্লাইওভারে উঠে স্বর্ণালংকার ছিনিয়ে নিয়ে নামিয়ে দেয়া হয়। এসময় চিৎকার শুরু করেন ভুক্তভোগী। ওই রাস্তা দিয়ে যাওয়া সাধারণ মানুষেরা দুই ছিনতাইকারীকে ধাওয়া দিয়ে আটক করে।

এসময় পাশ দিয়ে যাচ্ছিল পাঁচলাইশ থানা পুলিশের একটি টহল দল। টহল দল দুই ছিনতাইকারীর মধ্যে একজন খুলশী থানার এস আই আমিনুল ইসলাম বলে নিশ্চিত হয়। এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও জানা গেছে।

নওগাঁয় পৃথক সড়ক দূর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ শিশুর

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁয় পৃথক সড়ক দূর্ঘটনায় দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। রোববার (১৯ মে) দুপুরে জেলার পোরশা ও মহাদেবপুর উপজেলায় পৃথক সময়ে এ দূর্ঘটনাটি ঘটে।

নিহতরা হলো- পোরশা উপজেলার নিতপুর মনোহরপুর গ্রামের রুবেল ইসলামের ছেলে লালচাঁন ইসলাম (৭) এবং মহাদেবপুর উপজেলার চেরাগপুর ইউনিয়নের বুজরুক বড়াইল গ্রামের ইউনুস আলীর ছেলে সিফাত হোসেন (১২)।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়- রোববার দুপুরে রুবেল ইসলাম তার ছেলে লালচাঁনকে সাথে নিয়ে পোরশা উপজেলার কপালী মোড় পোশাকসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনার জন্যে আসেন। এসময় রাস্তা পারাপারের সময় মাসুদ বিড়ি বহনকারি একটি অটোরিশার লালচাঁনকে ধাক্কা দেয়। এতে লালচাঁন গুরুত্বর আহত হয়ে রাস্তার ওপর ছিটকে পড়ে যায়। ঘটনাটি দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পোরশা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

পোরশা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আতিয়ার রহমান জানান, সংবাদ পেয়ে অটোরিকশার চালক আবুল কালামকে আটকসহ অটোরিকশাটি জব্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে।
অপরদিকে, রোববার বিকেল ৫টার দিকে মহাদেবপুর উপজেলার নওগাঁ-রাজশাহী মহাসড়কের রানীপুকুর মাদ্রাসার অদূরে বাস চাপায় সিফাত হোসেন নামে শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় ফয়সাল হোসেন নামের আরেক শিক্ষার্থী আহত হয়েছে। নিহত সিফাত হোসেন মহাদেবপুর উপজেলার চেরাগপুর ইউনিয়নের বুজরুক বড়াইল গ্রামের ইউনুস আলীর ছেলে এবং রানিপুকুর ক্বেরাতুল কুরআন ক্বওমী মাদ্রাসার কিতাব বিভাগের ছাত্র।

মহাদেবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রুহুল আমিন দূর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বিএনপি নেতা ইশরাককে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ

ছবি: সংগৃহীত

মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ‘ভুয়া উপদেষ্টাকাণ্ডে’র মামলায় বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইশরাক হোসেনের জামিন আবেদন নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছে আদালত।

রোববার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন এই আদেশ দেন।

ইশরাকের আইনজীবী তাহেরুল ইসলাম তৌহিদ বলেন, এ মামলায় ছয় সপ্তাহের আগাম জামিন পেয়েছিলেন ইশরাক। সেই সময় শেষ হতে চলায় গত ২৩ এপ্রিল তিনি জজ আদালতে জামিন আবেদন করেন।

ইশরাক হোসেন পল্টন থানাসহ ১২টি মামলায় স্থায়ী জামিন আবেদন করেন। আদালত ১১ মামলায় জামিন মঞ্জুর করেন। তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ভুয়া উপদেষ্টাকাণ্ডের ঘটনায় পল্টন থানার মামলায় তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত।

আদেশের প্রতিক্রিয়ায় ইশরাক বলেন, হাই কোর্টথেকে জামিনে থাকলে মেয়াদ শেষ হওয়ার পরেও বেশিরভাগ মামলাতেই আদালত জামিন দিয়ে দেন। কিন্তু একটায় আটকানো হল আমাকে। এটা উদ্দেশ্যমূলক। সরকার তো গোটা দেশটাকেই কারাগার বানিয়ে ফেলেছে।

গত ২৯ অক্টোবর মহিউদ্দিন শিকদার নামে এক ব্যক্তি বাদী হয়ে রাজধানীর পল্টন থানায় এ মামলা করেন। মামলায় মার্কিন প্রেসিডেন্টের ‘উপদেষ্টা’ পরিচয় দিয়ে বিএনপি কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করা মিঞা জাহিদুল ইসলাম আরেফীর পাশাপাশি অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী এবং বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে আসামি করা হয়।

মামলার এজাহারে বলা হয়, গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির পূর্বঘোষিত মহাসমাবেশ উপলক্ষে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সারাদেশ থেকে নেতাকর্মীরা জড়ো হতে শুরু করেন। ওইদিন দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিএনপি নেতাকর্মীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এক পর্যায়ে কাকরাইল মোড় থেকে আরামবাগ মোড় পর্যন্ত সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে।

সে সময় বিচারপতির সরকারি বাসভবনসহ সরকারি স্থাপনা ও গাড়িসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করে বিএনপিকর্মীরা। তাতে পুলিশের ৪১ সদস্য আহত ও এক সদস্য নিহত হন। এক পর্যায়ে বিকাল ৩টার দিকে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা মহাসমাবেশ স্থগিত ঘোষণা করেন।

এজাহারে বলা হয়, বিএনপির ওই কর্মকাণ্ডের পর সন্ধ্যা ৬টা থেকে ৭টার মধ্যে আসামি জাহিদুল ইসলাম আরেফী, চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী এবং বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনের নেতৃত্বে ২০ জন নেতাকর্মী কিছুসংবাদমাধ্যমের সামনে উপস্থিত হন। মে সময় আরেফী নিজেকে বাইডেনের উপদেষ্টা পরিচয় দেন। বাংলাদেশ পুলিশ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং আইন ও বিচার বিভাগের ওপর নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে তার সরকারের কাছে সুপারিশকরেছেন বলে তিনি বক্তব্য দেন।

এজাহারে বাদী অভিযোগ করেন, মামলার ২ নম্বর আসামি হাসান সারওয়ার্দী এবং ৩ নম্বর আসামি ইশরাক হোসেন আরেফীকে ‘মিথ্যা বক্তব্য দিতে সহযোগিতা’ করেন এবং তার বক্তব্য সমর্থন করে বিএনপি নেতাকর্মীদের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতিতে ‘উসকানি’ দেন।

সর্বশেষ সংবাদ

প্রবাসীর স্বর্ণ ছিনতাইকালে আটক পুলিশের এসআই
নওগাঁয় পৃথক সড়ক দূর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ শিশুর
বিএনপি নেতা ইশরাককে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ
ঘুষের দর-কষাকষির অডিও ভাইরাল, ফেঁসে যাচ্ছেন এএসআই
দুর্ঘটনার কবলে ইরানের প্রেসিডেন্ট রইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টার
১৭ মন্ত্রী-এমপির স্বজন চেয়ারম্যান প্রার্থী: টিআইবি
দ্বিতীয় ধাপে টাঙ্গাইলে ৩ উপজেলায় নির্বাচন, আইন-শৃংখলা রক্ষায় জেলা পুলিশের ব্রিফিং
মিশা-ডিপজল দুজনেই মূর্খ: নিপুণ
পুকুর খননের মাটির ভেতর থেকে মিলল কষ্টি পাথরের লক্ষ্মী-নারায়ন মূর্তি
ভারতে গিয়ে নিখোঁজ ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য
কালশীতে পুলিশ বক্সে আগুন দিল অটোরিকশাচালকরা
‘পৃথিবী থেকে বিদায়,ভালো থাকো সবাই, সব শেষ আমার’ লিখে ফেসবুকে পোষ্ট দিয়ে যুবকের আত্নহত্যা
মেট্রোরেলের উত্তরা-টঙ্গী রুটে হবে পাঁচ স্টেশন
টাঙ্গাইলে নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ থেকে পড়ে প্রাণ হারালো রাজমিস্ত্রী
পৃথিবীতে ধেয়ে আসতে পারে আরও ভয়ানক সৌরঝড়
পাকিস্তানে সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ১৪ জন নিহত
স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
ঈদের আগেই মসলার বাজার গরম, ডলারের মূল্যবৃদ্ধির অযুহাত ব্যবসায়ীদের
বান্দরবানে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩ কেএনএফ সদস্য নিহত
বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা কংগ্রেসের ভোটব্যাংক : অমিত শাহ