শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪ | ২৭ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

বৈশাখের বিদায় লগ্নেও নেই বৃষ্টি, গরমে পুড়ছে ঠাকুরগাঁওবাসী

বৈশাখের বিদায় ঘণ্টার সুর উঠেছে। তবুও বৃষ্টির দেখা নেই। ভয়ানক গরমে পুড়ছে ঠাকুরগাঁওয়ের প্রতিটি মানুষ। অতিমাত্রার দাবদাহে গ্রাম থেকে শহর সবখানেই নাভিশ্বাস অবস্থা। বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া মানুষ। অনাবৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে আবাদি জমি। হাসপাতালেও বেড়েছে রোগীর সংখ্যা। শুধু ঠাকুরগাঁও নন, অন্যান্য জেলাগুলোতেও একই চিত্র। দিনে-রাতে সমান গরম। এ পরিস্থিতিতে ঘরের ভেতরেও টিকে থাকা বড়ই দায়। ফ্যানের বাতাসেও যেন প্রাণ জুড়ায় না। সব মিলে বলা যায় অতিষ্ঠ প্রাণ।

বৃহস্পতিবার (১১ মে) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, ক্ষেতে ও মাঠে কাজ করা মানুষগুলো প্রচণ্ড গরমে হাঁসফাঁস করছে ও একটু পর পর ছায়ায় পানি পান করছে। গরমের কারণে একটু স্বস্তির জন্য শিশু-কিশোররা পুকুরে গোসল করছে এবং বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের ছাতা নিয়ে চলাচল করতে দেখা যায়। এই রোদে ঘর থেকে তেমন মানুষ বের না হওয়ায় জেলার ব্যস্ততম সড়কগুলোতে কম যান চলাচল লক্ষ্য করা গেছে।

ঠাকুরগাঁও পরিত্যক্ত বিমানবন্দরের রানওয়েতে ভুট্টা শুকানোর কাজ করছিলেন রফিকুল ইসলাম। তিনি ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, খালি পায়ে হাঁটা যাচ্ছে না। জুতা পরে হাঁটলেও জুতাসহ পা গরম হয়ে যাচ্ছে। এই রোদে কাজ করতে আমাদের খুব কষ্ট হচ্ছে। কিন্তু উপায় নাই। আমরা গরিব মানুষ একদিন কাজ না করলে সংসার চলবে কীভাবে। তাই কষ্ট হলেও এভাবেই কাজ করতে হচ্ছে।

মরিয়ম নামে এক বৃদ্ধা বলেন, ঠিকভাবে কাজ করা যাচ্ছে না। রোদে খালি পায়ে হাঁটাও যায় না। তাই গাছের ছায়ায় বসে একটু বিশ্রাম নিচ্ছি।

ঠাকুরগাঁও থেকে মোটরসাইকেল নিয়ে তেঁতুলিয়ার দিকে রওনা দিয়েছিলেন হাবিব নামে এক এনজিও এরিয়া ম্যানেজার। পথিমধ্যে কথা হয় তার সঙ্গে। তিনি ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, আমি অফিসের কাজে তেঁতুলিয়া যাওয়ার জন্য মোটরসাইকেল নিয়ে রওনা দিয়েছি। আজকের প্রচণ্ড গরমে গাড়ি চালাতে গিয়ে হাত-পা জ্বলছে। তাই গাছের নিচে একটু থেমেছি। এই রোদে যাওয়া যাবে কি না তা নিয়ে চিন্তায় আছি। আসলে এমন তাপদাহ চলতে থাকলে জনজীবন থেমে যেতে পারে। এই গরমে আমাদের খুব কষ্ট হচ্ছে।

লাবু নামে শহরের এক অটোচালক বলেন, তাপের কারণে অটোর কন্ট্রোলার তাড়াতাড়ি কেটে যাচ্ছে ও চাকা ঘন ঘন পাংচার হচ্ছে। রোদের জন্য প্রয়োজন ছাড়া মানুষ বেড় হচ্ছে না তাই যাত্রীও কম। এতে আমাদের খুব কষ্ট হয়ে গেছে চলাচল করতে।

ঠাকুরগাঁও জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, আমরা কৃষকদের সব সময় পরামর্শ দিতে থাকি যে তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে নিয়মিত সেচ প্রদান করার। যদি সেচ ব্যবস্থা কৃষকরা ঠিক রাখে তাহলে বেশি তাপমাত্রাতেও গাছ ঝিমে বা মরে যাওয়া রোধ করা সম্ভব।

এদিকে গরমের কারণে ২৫০ শয্যা ঠাকুরগাঁও জেনারেল হাসপাতালে দেখা যায় তাপমাত্রাজনিত কারণে ছোট-বড় সব বয়সের রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে।

ঠাকুরগাঁও জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. রকিবুল আলম চয়ন বলেন, তাপমাত্রাও বৃদ্ধির ফলে হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। অতিরিক্ত গরমের ফলে ডিহাইড্রেশন রোগ, যেটা পানি শূন্যতা বলে জানান তিনি।

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল শাহের তথ্যমতে, বৃহস্প্রতিবার (১১ মে) ঠাকুরগাঁওয়ের তাপমাত্রা ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

তিনি বলেন, বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ ঘনভূত হওয়ায় আবহাওয়া ঘূর্ণিঝড়ের দিকে এগোচ্ছে। এটি এখনো সঠিকভাবে বলা যাচ্ছে না। তবে এটি ঘূর্ণিঝড়ের আকার ধারণ করতে পারে। লঘুচাপ নিম্নচাপে পরিণত হতে আরও দুই একদিন সময় লাগবে। নিম্নচাপে পরিণত না হওয়া পর্যন্ত উত্তরাঞ্চলে যে তাপমাত্রা বিরাজ করছে এই তাপমাত্রা অব্যাহত থাকবে।

এসজি

Header Ad

চড়া সবজির দাম, নাগালের বাইরে নিত্যপণ্য

ছবি: সংগৃহীত

নিত্যপণ্য, কাঁচাবাজার, মাছ-মাংস, এমনকি মসলাজাত পণ্যের দামে হাঁসফাঁস অবস্থা সাধারণ মানুষের। বাজারে সরবারহে খুব একটা ঘাটতি না থাকলেও বেশিরভাগ পণ্যের দাম ঊর্ধ্বমুখী। সপ্তাহের ব্যবধানেই দাম বেড়ে যাচ্ছে বিভিন্ন সবজির। বিশেষ করে কয়েকটি সবজির দাম প্রতি কেজির দাম ১০০ টাকার ঘরে পৌঁছেছে।

আজ শুক্রবার (১০ মে) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, আগের মতোই উচ্চমূল্যে বিক্রি হচ্ছে শাক-সবজি, চিনি, চাল, আটা, ডাল ও মাছ-মাংস।

আলুর ছড়াছড়ি থাকলেও দাম কমছে না। ৫৫-৬০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে আলু। স্থানভেদে পাকা টমেটোর কেজি ৫০-৬০ টাকা, যা মাসখানেক আগেও ৩০-৪০ টাকা কেজিতে পাওয়া গেছে। পেঁপে এবং বেগুন ১০০ টাকা ছুঁই ছুঁই। করলা ৬৫-৭৫ টাকা, ঢেঁড়স ৪০-৫০ টাকা, বিভিন্ন জাতের বেগুন মানভেদে ৫০ থেকে ৭০ টাকা, বরবটি ১০০ থেকে ১২০ টাকা ও পটল ৬০-৭০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।

স্থান ও মানভেদে কাঁচামরিচ ১০০ থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, চিচিঙ্গা ৮০০-১০০ টাকা, ঝিঙা ৬০-৭০ টাকা, কচুর লতি ৭০-৮০ টাকা, কচুর মুখী মানভেদে ৬০-৭০ টাকা, গাজর ৬০-৭০ টাকা, শসা ৪০-৫০ টাকা ও কাঁচা কলার হালি বিক্রি হচ্ছে ৩০-৪০ টাকা হালি।

বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৭০-৮০ টাকায়। কেজিতে ১০-২০ টাকা পর্যন্ত বেড়ে দেশি রসুন ২২০-২৪০ টাকা এবং আদা আগের বাড়তি দামেই ২২০ থেকে ২৫০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।

মাংসের বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, গরুর মাংসের কেজি ৭৫০-৮০০ টাকা। ব্রয়লার মুরগির দাম কিছুটা কমে প্রতি কেজি স্থানভেদে ২১০-২২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া সোনালি ও লেয়ার জাতের মুরগির কেজি স্থানভেদে ৩৫০ থেকে ৩৯০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। খাসির মাংস আগের মতোই ১১০০ থেকে ১২০০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।

মাছের বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, পাঙ্গাস বিক্রি হচ্ছে ১৭০ থেকে ২০০ টাকা। অনেকটা একই দামে বিক্রি হচ্ছে চাষের কই ও তেলাপিয়া। আকারভেদে রুই-কাতলার দাম হাঁকানো হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৬০০ টাকা কেজি। দেশি শোল মাছ প্রতি কেজি ৯০০ থেকে ১ হাজার টাকা।

আকারভেদে শিং মাছ ও বাইলা মাছ প্রতি কেজি প্রকারভেদে ৬০০-৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আকারভেদে পোয়া মাছ ৩৫০ থেকে ৪০০, পাবদা মাছ ৪০০ থেকে ৬০০, মলা ৫০০, কাচকি মাছ ৬০০, বাতাসি টেংরা ৯০০, অন্য জাতের টেংরা মাছ ৬০০ থেকে ৭০০, পাঁচ মিশালি মাছ ৩০০, রুপচাঁদা ১ হাজার ও বাইম মাছ ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হতে দেখা গেছে।

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানালেন গোবিন্দগঞ্জ বিএনপির নেতৃবৃন্দ

ছবি: সংগৃহীত

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে কয়েকজন বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নেতা ও সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থীর হয়ে ভোট চাইছেন বলে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচার করা হয়েছে। তবে অভিযুক্ত বিএনপি নেতাদের দাবি এই সংবাদ মিথ্যা এবং বানোয়াট।

শুক্রবার (১০ মে) সকালে এক প্রতিবাদ লিপিতে এসব কথা বলেন অভিযুক্ত বিএনপি নেতারা।

এর আগে বৃহস্পতিবার (৯ মে) 'গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় বর্জনের ভোটেও প্রচারে বিএনপি নেতার' শিরোনামে পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়।

প্রকাশিত সংবাদে বলা হয়, সম্প্রতি কোচাশহর ইউনিয়নের সিংগা গ্রামের চেয়ারম্যান প্রার্থী শাকিল আলমের (আনারস) সমর্থনে উঠান বৈঠক হয়। এ বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জহুরুল হক । এছাড়াও দরবস্ত ইউনিয়ন বিএনপি নেতা আনিছুর প্রধান, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক শেখ শাহ আলম, যুগ্ম আহ্বায়ক জুয়েল, কোচাশহর ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক ফিরোজসহ দলটির অনেকেই শাকিল আলমের পক্ষে ভোট চেয়ে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। এমন সংবাদ প্রকাশ হয়।

প্রতিবাদ লিপিতে কোচাশহর ইউনিয়নের বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও ইউনিয়ন চেয়ারম্যান জহুরুল হক বলেন, আমাকে এবং বেশকিছু নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে যে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং বানোয়াট। সংবাদে আমাদের নামে যেসব তথ্য দেওয়া হয়েছে তার সঙ্গে আমাদের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। আমি এই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আমার কাছে উপজেলার সকল প্রার্থী ভোট চাইতে আসেন। সবাই আমার সাথে ছবি তুলে যায়, আমি তো কাউকে না করতে পারি না।বিএনপি কেন্দ্র ঘোষিত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমি এই নির্বাচন বয়কট করেছি। আমাদের সামাজিক ও রাজনৈতিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার উদ্দেশ্যে এই সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে।উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক শেখ শাহ আলম ও কোচাশহর যুবদলের আহবায়ক ফিরোজ কবির বলেন, আমরা দলের সকল প্রোগ্রামে উপস্থিত থেকে দলের সকল সিদ্ধান্তের প্রতি একাগ্রতা জানাচ্ছি। দলের হাইকমান্ড আমাদের বিষয়ে অবগত আছেন। বিএনপি ঘোষিত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমরা নির্বাচন বয়কট করেছি। উপজেলা নির্বাচনে আমাদের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। আমরা প্রকাশিত এই মিথ্যা বানোয়াট সংবাদের প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

ইসরায়েলের তীব্র হামলার মুখে রাফা ছাড়ল ৮০ হাজারের বেশি মানুষ

ছবি: সংগৃহীত

গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় রাফা শহরে এবার হামলা জোরদার করেছে ইসরায়েল। আর এরই জেরে শহরটি ছেড়ে ইতোমধ্যেই পালিয়ে গেছেন ৮০ হাজারেরও বেশি মানুষ। জাতিসংঘ এই তথ্য সামনে এনেছে।

ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে গাজার অন্যান্য অংশ থেকে তারা এখানে আশ্রয় নিয়েছিলেন। শুক্রবার (১০ মে) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

খবরে বলা হয়েছে, রাফায় পূর্ণমাত্রার হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরাইল। সেখানে লাগাতার বোমাবর্ষণের ফলে আতঙ্কে শহর ছেড়ে পালিয়ে যাচ্ছে অঞ্চলটিতে আশ্রয় নেয়া লোকজন। জাতিসংঘ বলছে, গত সোমবার থেকে এ পর্যন্ত ৮০ হাজারের বেশি মানুষ গাজার দক্ষিণের জনবহুল শহর রাফা থেকে পালিয়ে অন্যত্র চলে গেছে। বোমাবর্ষণের পাশাপাশি রাফার বিভিন্ন এলাকায় ইসরাইলি ট্যাংক জড়ো হচ্ছে। এতে সেখানে পূর্ণমাত্রার স্থল অভিযানের আশঙ্কার কথা জানিয়েছে বিবিসি।

অন্যদিকে রাফার পূর্বাঞ্চলে ইসরাইলি সেনাদের লক্ষ্য করে হামলা চালানোর কথা জানিয়েছে ফিলিস্তিনের মুক্তিকামী যোদ্ধাগোষ্ঠী হামাস। আর ইসরাইল বলছে তারা সেখানে তাদের নির্দিষ্ট লক্ষ্য অর্জনে কার্যকলাপ পরিচালনা করছে।

গাজায় অনেক আগেই মানবিক বিপর্যয় সৃষ্টি করেছে ইসরাইল। এখন গাজাবাসীর শেষ আশ্রয়স্থল রাফায় হামলা জোরদার করার ঘোষণা দিয়েছে ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। জাতিসংঘ বারবার সতর্ক করেছে রাফাকে অবরুদ্ধ করার ফলে সেখানে খাদ্য ও জ্বালানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। ভয়াবহ দুর্ভিক্ষের কাছাকাছি রয়েছে গাজাবাসী। জাতিসংঘের পাশাপাশি মার্কিন প্রশাসনও অস্ত্র সরবরাহ বন্ধের হুঁশিয়ারি দিয়েছে। তবুও রাফায় বর্বরতা চালানোর অঙ্গীকার করেছেন ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।

সর্বশেষ সংবাদ

চড়া সবজির দাম, নাগালের বাইরে নিত্যপণ্য
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানালেন গোবিন্দগঞ্জ বিএনপির নেতৃবৃন্দ
ইসরায়েলের তীব্র হামলার মুখে রাফা ছাড়ল ৮০ হাজারের বেশি মানুষ
টাঙ্গাইলে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ
ভারতীয় নির্বাচনে কোনো হস্তক্ষেপ করছি না : যুক্তরাষ্ট্র
বাবা হওয়ার খুশিতে আবারও বিয়ে করলেন জাস্টিন বিবার
জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ ইস্যুতে ভোট আজ
মানিকগঞ্জে পাইলট আসিমের জানাজায় হাজারো মানুষের ঢল
দেশে দ্বিতীয় স্যাটেলাইট নির্মাণের কাজ চলছে: প্রধানমন্ত্রী
বুবলীর পর একই থানায় অপু বিশ্বাসের জিডি!
বিমান ঘাঁটিতে পাইলট আসিমের দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত
ইউরোপা লিগ: অপরাজিত থাকার রেকর্ড গড়ে ফাইনালে লেভারকুসেন
টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশ
প্রেমিক যুগলকে মারধরের পর গলায় জুতার মালা, ইউপি চেয়ারম্যান বরখাস্ত
বিদায় নিচ্ছেন পিটার হাস, নতুন রাষ্ট্রদূত হচ্ছেন ডেভিড মিল
চুক্তি ছাড়াই শেষ যুদ্ধবিরতি আলোচনা, রাফায় চলছে ইসরায়েল-হামাস লড়াই
কর্ণফুলী নদীর তলদেশ থেকে বিধ্বস্ত যুদ্ধবিমান উদ্ধার
রাফায় বড় অভিযান হলে অস্ত্র সরবরাহ বন্ধ: বাইডেন
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীর বাসভবন এলাকায় লোডশেডিংয়ের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর