রবিবার, ১২ মে ২০২৪ | ২৯ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

সিলেটে প্রাইভেটকার খাদে পড়ে ৪ ছাত্রলীগ কর্মী নিহত

দুর্ঘটনায় হিত চার ছাত্রলীগ কর্মী। ছবি: সংগৃহীত

সিলেটের জৈন্তাপুরে ট্রাকের ধাক্কায় একটি প্রাইভেটকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে ছাত্রলীগের ৪ কর্মী নিহত হয়েছেন। তারা সকলেই উপজেলা ছাত্রলীগের কর্মী ছিলেন বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।

শনিবার (২০ জানুয়ারি) রাত দেড়টার দিকে সিলেট-তাম‌বিল মহাসড়কের জৈন্তাপুরের রাংপা‌নি এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত চারজন হলেন- উপজেলার নিজপাট লামাপাড়া গ্রামের জহুরুল মিয়ার ছেলে জুবায়ের আহসান (২৬), নিজপাট তোয়াসীহাটি গ্রামের রনদিপ পালের ছেলে নিহাল পাল (২৫), নিজপাট পানিহারাহাটি গ্রামের আরজু মিয়ার ছেলে মেহেদী হোসেন তমাল (২৪) এবং নিজপাট জাঙ্গালহাটি গ্রামের হারুন মিয়ার ছেলে সুমন আহমদ (২৫)। তারা জেলা ছাত্রলীগের সদস্য ছিলেন।

সিলেট মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও উসমানপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ওয়ালি উল্লাহ বদরুল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তারা জানান, ওই চারজন রাত সাড়ে ১১টার দিকে জৈন্তাপুর থেকে একটি প্রাইভেটকারে জাফলংয়ের উদ্দেশে রওনা হন। পথে ৪ নম্বর বাংলাবাজার এলাকায় পৌঁছালে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে প্রাইভেটকারটি ব্রিজের নিচে পড়ে যায়। এ সময় স্থানীয়রা এগিয়ে এসে প্রাইভেটকার থেকে তাদের উদ্ধার করে জৈন্তাপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক দুজনকে মৃত ঘোষণা করেন। অপর দুজন আশঙ্কাজনক অবস্থায় সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান। পরে রাতেই মরদেহগুলো হাসপাতাল থেকে তাদের নিজ বাড়িতে নেওয়া হয়েছে।

এ ঘটনায় জৈন্তাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কামাল আহমদ গভীর দুঃখ প্রকাশ করেন এবং নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন।

এদিকে দুর্ঘটনার খবর পেয়ে দ্রুত ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যান সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আনোয়ারুজ্জামান, সিলেট জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নাজমুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক রাহেল সিরাজ, মহানগর যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ইলিয়াস দিনার, মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি কিশোয়ার জাহান সৌরভ ও সাধারণ সম্পাদক নাঈম আহমদ।

সিটি মেয়র মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী নিহত পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাদের সান্ত্বনা দেন। এ ছাড়া শতশত ছাত্রলীগ কর্মী হাসপাতালে জড়ো হন। এ সময় হাসপাতালে এক হৃদয়বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়।

Header Ad

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ

ফাইল ছবি

চলতি বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। শনিবার বেলা ১১টায় এ ফল প্রকাশ করা হয়। এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ফল হস্তান্তর করেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী।

রোববার (১২ মে) সকাল ১০টায় গণভবনে মাধ্যমিক ও সমমান পরীক্ষা ২০২৪ এর ফল এবং ফলের পরিসংখ্যান প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করেন শিক্ষামন্ত্রী।

এর আগে, আজ সকাল ১০টায় গণভবনে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ফলাফলের কপি প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করেন। পরে প্রধানমন্ত্রী তা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেন।

ফলাফল হস্তান্তর অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বেগম শামসুন নাহার, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বেগম রুমানা আলী।

গত ১৫ ফেব্রুয়ারি সারাদেশে একযোগে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। লিখিত পরীক্ষা শেষ হয় গত ১২ মার্চ। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১৩ থেকে ২০ মার্চের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়। ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড এবং মাদ্রাসা ও কারিগরি বোর্ডের অধীনে এই পরীক্ষায় ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেওয়ার জন্য নিবন্ধন করে।

সাধারণত প্রতিবছর ফেব্রুয়ারিতে এসএসসি এবং এপ্রিলে এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু ২০২০ সাল থেকে করোনা মহামারির কারণে দেশের শিক্ষাপঞ্জি এলোমেলো হয়ে গেছে। ২০২০ সালে বিষয় ও নম্বর কমিয়ে এসএসসি ও সমমান এবং এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা নেওয়া হয়েছিল। চলতি বছর পূর্ণাঙ্গ পাঠ্যসূচি অনুযায়ী সব বিষয়ে পূর্ণ সময় এবং পূর্ণ নম্বরে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা হয়।

ফল জানবেন যেভাবে:

ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইট www.dhakaeducationboard.gov.bd-এ রেজাল্ট কর্নার-এ ক্লিক করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ইআইআইএন এন্ট্রি করে প্রতিষ্ঠানভিত্তিক রেজাল্ট শিট ডাউনলোড করা যাবে।

এ ছাড়া, www.educationboardresults.gov.bd ওয়েবসাইটে ক্লিক করে রোল ও রেজিষ্ট্রেশন নম্বরের মাধ্যমে রেজাল্ট শিট ডাউনলোড করা যাবে।

পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর এসএমএসের মাধ্যমে ফলাফল জানা যাবে। সেক্ষেত্রে SSC Board name (প্রথম তিন অক্ষর) Roll Year টাইপ করে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে। উদাহরণ: SSC Dha 123456 2024 Send to 16222

দাখিলের ফল পেতে Dakhil লিখে স্পেস দিয়ে Mad লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে 2024 লিখে 16222 নম্বরে পাঠাতে হবে।

কারিগরি বোর্ডের ক্ষেত্রে SSC লিখে স্পেস দিয়ে Tec লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে 2024 লিখে 16222 নম্বরে পাঠালে ফিরতি এসএমএসে ফলাফল পাওয়া যাবে।

সৌদি আরবে এবার হজযাত্রীদের জন্য থাকছে উড়ন্ত ট্যাক্সি

ছবি: সংগৃহীত

সৌদি আরবের পরিবহণমন্ত্রী সালেহ আল-জাসের জানিয়েছেন, এ বছরই হাজিদের পরিবহণের জন্য উড়ন্ত ট্যাক্সি এবং ড্রোনের ব্যবহার শুরু করবেন তারা। পবিত্র মদিনার প্রিন্স মোহাম্মদ বিন আবদুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আসা বিদেশি হজযাত্রীদের প্রথম দলকে স্বাগত জানানোর পর আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সালেহ আল জাসের এ কথা ঘোষণা করেন।

সৌদি পরিবহনমন্ত্রী বলেন, হজযাত্রীদের সার্বিক সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির লক্ষ্যে অত্যাধুনিক পরিবহনব্যবস্থার আওতায় এবার উড়ন্ত ট্যাক্সির ব্যবহার করবেন তারা।

সামনের বছরগুলোতে হজযাত্রী পরিবহনে এ উড়ন্ত ট্যাক্সি সরবরাহ করার জন্য পরিবহন খাতের কয়েকটি বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান প্রতিযোগিতায় নেমেছে বলেও জানান আল জাসের। পরিবহন খাতে এসব প্রযুক্তি সম্পর্কে বোঝাপড়া ও হজ মৌসুমে এগুলোর ব্যবহারে উপযুক্ত পরিবেশ তৈরির প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।

পরিবহনমন্ত্রী আল জাসের বলেন, সৌদি আরব এমন আধুনিক পরিবহনসেবা ব্যবহারের ক্ষেত্রে সম্মুখসারির দেশ হতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এ আধুনিক পরিবহনব্যবস্থাকে সবচেয়ে বেশি কাজে লাগানো হবে হজ মৌসুমে।

গত বছর হজ মৌসুমে উড়ন্ত ট্যাক্সির পরীক্ষামূলক ব্যবহারের পরিকল্পনার কথা ঘোষণা করেছিলেন মন্ত্রী আল জাসের। জেদ্দায় কিং আবদুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও পবিত্র মক্কার হোটেলগুলোর মধ্যে হাজিদের যাতায়াতে ইতিপূর্বে উড়ন্ত ট্যাক্সি পরিচালনায় আগ্রহ দেখিয়েছিল সৌদি অ্যারাবিয়ান এয়ারলাইনস বা সৌদিয়া। এই সেবা দিতে বিমান পরিবহন সংস্থাটির লক্ষ্য আনুমানিক ১০০টি এমন আকাশযান সংগ্রহ করা। এসব লিলিয়াম আকাশযান পুরোপুরি বিদ্যুৎ-চালিত ও পরিবেশবান্ধব বলে জানান হয়।

আজ বিশ্ব মা দিবস

ফাইল ছবি

মা ছোট্ট একটি শব্দ। কিন্তু এই ছোট্ট শব্দটিই পৃথিবীর সবচেয়ে মধুরতম ডাক। ছোট্ট এ শব্দের অতলে লুকানো থাকে গভীর স্নেহ, মমতা আর পৃথিবীর সবচেয়ে অকৃত্রিম ভালোবাসা। শৈশব থেকে আনন্দ-বেদনা-ভয় কিংবা উদ্দীপনা- প্রতিটি মানবিক অনুভূতিতে জড়িয়ে থাকে মায়ের নাম। জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত মানুষের সবশেষ আশ্রয়স্থল মা নামের ওই মমতাময়ী নারীর আঁচল। আজ পৃথিবীর সেই সকল মমতাময়ীর সম্মানে বিশ্ব মা দিবস। প্রতি বছর মে মাসের দ্বিতীয় রোববার বিশ্বব্যাপী বিশেষ মর্যাদায় পালিত হয় দিনটি।

আসলে মাকে ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা জানাতে কোনো দিনক্ষণের প্রয়োজন হয় না। প্রতিটি মায়েরই সন্তানের ভালোবাসা প্রাপ্য প্রতিদিনই। তবুও দশ মাস দশ দিন গর্ভে ধারণ করে যে মা সন্তানকে পৃথিবীর আলো দেখান, নিজের সব স্বাদ-আহ্লাদ সন্তানের নামে করে দেন যে মা, তার সম্মানে আলাদা করে একটু ভালোবাসা জানাতেই আজকের দিনটি।

মায়ের সঙ্গে সন্তানের আত্মিক বন্ধন জন্ম-জন্মান্তরের। অটুট এ বন্ধনের প্রাগাঢ় আবেগে তাড়িত হয়ে যুগে যুগে রচিত হয়েছে বহু গান, কবিতা, গল্প, আর উপন্যাস। সৃষ্টি হয়েছে বহু কালজয়ী শিল্পকর্ম। বাংলা সাহিত্যেও মাকে নিয়ে অসংখ্য কবিতা রয়েছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘মনে পড়া’, শামসুর রাহমানের ‘কখনো আমার মাকে’, হুমায়ুন আজাদের ‘আমাদের মা’, আল মাহমুদের ‘নোলক’, কালিদাসের ‘মাতৃভক্তি’ এমনই কিছু কালজয়ী বন্দনা।

পৃথিবীর সকল যুগের সকল ধর্মে মা সম্মান রাখা হয়েছে সবচেয়ে উঁচুতে। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন, ‘আমি মানুষকে তার মা-বাবার সঙ্গে সদাচরণের নির্দেশ দিয়েছি। তার মা কষ্টের পর কষ্ট ভোগ করে তাকে গর্ভধারণ করে। তার দুধ ছাড়ানো হয় দুই বছরে। সুতরাং আমার শোকরিয়া ও তোমার মা-বাবার শোকরিয়া আদায় করো।’ (সুরা লোকমান, আয়াত: ১৪)।

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন ভাষায় ‘মা’ ডাকের শব্দগুলোর মধ্যেও আছে উচ্চারণগত অদ্ভূত এক মিল। সবগুলো শব্দের শুরুই ‘এম’ অথবা ‘ম’বর্ণটি দিয়ে। জার্মান ভাষায় ‘মাট্টার’, ওলন্দাজ ভাষায় ‘ময়েদার’, ইতালিয়ান ভাষায় ‘মাদর’, চীনা ভাষায় ‘মামা’, প্রাচীন মিশরীয় ভাষায় ‘মাত’, সোয়াহিলি ভাষায় ‘মামা’ এবং আফ্রিকান, হিন্দি ও বাংলা ভাষায় ‘মা’।

কীভাবে এই সাদৃশ্য ঘটল তা আজও এক বিরাট রহস্য। তবে ভাষাবিদ রোমান জ্যাকবসন এর পেছনে যুক্তি দেখিয়েছেন যে, শিশুরা যখন তার মায়ের দুধ পান করে, তখন তারা তাদের মুখভর্তি অবস্থায় কিছু শব্দ করে। সেই শব্দগুলো নাক দিয়ে বের হয় বলে উচ্চারণগুলো অনেকটা ‘ম’-এর মতো শোনা যায়। তাই প্রায় সব ভাষায়ই ‘মা’ ডাকে ব্যবহৃত শব্দগুলো ‘ম’ বা ‘এম’ দিয়ে শুরু হয়।

‘মা’ শব্দটির ইংরেজি প্রতিশব্দ ‘মম’, যা পূর্বে ব্যবহৃত শব্দ ‘মাম্মা’র পরিবর্তিত রূপ। ধারণা করা হয়, ইংরেজি শব্দ মাম্মা এসেছে ল্যাটিন শব্দ ‘মাম্মা’ থেকে। যা ‘স্তন’ বোঝাতে ব্যবহৃত হতো। এই শব্দ থেকে ‘ম্যামেল’ উত্পত্তি। যা কিনা স্তন্যপায়ী প্রাণীর ইংরেজি প্রতিশব্দ।

জানা যায়, মা দিবসের সূচনা হয়েছিল প্রাচীন গ্রীসে। সেখানে প্রচলিত ছিল মাতৃরূপী দেবী সিবেল ও দেবী জুনোর আরাধনা। এছাড়া ইউরোপ এবং যুক্তরাজ্যে প্রচলিত ছিল মাদারিং সানডের মতো বেশ কয়েকটি আচার-অনুষ্ঠান। সবসময় মায়েদের সম্মানে মাদারিং সানডে পালিত হতো নির্দিষ্ট একটি রোববার।

তবে বর্তমানে প্রচলিত মা দিবসের সূচনা হয় ১৯০৮ সালে। গত শতাব্দীর শুরুর দিকে যুক্তরাষ্ট্রের ফিলাডেলফিয়ার এক স্কুলশিক্ষিকা অ্যানা জারভিস সেখানকার পারিবারিক বিচ্ছিন্নতা দেখে মর্মাহত হয়ে মায়ের জন্য বিশেষ দিন পালনের মাধ্যমে সচেতনতা সৃষ্টি করার কথা ভাবলেন। নিজের সেই মহৎ ভাবনা বাস্তবায়নের আগেই ১৯০৫ সালের ৯ মে মারা যান তিনি। তার মৃত্যুর পর মেয়ে অ্যানা এম জারভিস মায়ের শেষ ইচ্ছা পূরণের উদ্দেশ্যে কাজ শুরু করেন। বন্ধুবান্ধবকে নিয়ে ১৯০৮ সালে তার মা ফিলাডেলফিয়ার যে গির্জায় উপাসনা করতেন, সেখানে সব মাকে নিয়ে একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মা দিবসের সূচনা করেন। ১৯১৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রে আনুষ্ঠানিকভাবে মে মাসের দ্বিতীয় রোববারকে মায়েদের জন্য উত্সর্গ করে সরকারি ছুটির দিন ঘোষণা করেন যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট উড্রো উইলসন।

এরপর থেকেই মে মাসের দ্বিতীয় রোববার আন্তর্জাতিক মা দিবস হিসেবে উদযাপন করা হয়ে থাকে। বিশ্বের অন্য সব দেশের মতো এবার রোববার (১২ মে) আমাদের দেশেও যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হবে বিশ্ব মা দিবস। সরকারের মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর থেকেও বিশ্ব মা দিবস ২০২৪ উদযাপন করতে নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে।

এতে জেলা পর্যায়ে উপপরিচালকদের জেলা প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে। একইসঙ্গে উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা, আবাসিক বা অনাবাসিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এবং ডে-কেয়ার কর্মকর্তাদেরও স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে দিবসটি উদযাপন করতে কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে।

এছাড়া দিবসটি উদযাপন করতে জেলা, উপজেলা, আবাসিক ও অনাবাসিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ও ডে-কেয়ার সেন্টারে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর থেকে বাজেট পাঠানো হয়েছে বলেও জানানো হয়েছে।

 

সর্বশেষ সংবাদ

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ
সৌদি আরবে এবার হজযাত্রীদের জন্য থাকছে উড়ন্ত ট্যাক্সি
আজ বিশ্ব মা দিবস
বিয়ের ৪ মাসেই সন্তান প্রসব করেলেন নববধূ
রাবিতে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, রাতভর উত্তেজনার পর শান্ত
এসএসসির ফল প্রকাশ আজ, যেভাবে জানবেন
ঈদুল আজহায় সরকারি চাকরিজীবীদের ছুটি মিলবে যে কয়দিন
স্বর্ণের দাম আরও বাড়ল
আফগানিস্তানে আকস্মিক বন্যা, একদিনে দুই শতাধিক মৃত্যু
রংপুর মেডিকেলের আইসিইউ ইউনিটে আগুন
আওয়ামী লীগ নয়, দেশ চালাচ্ছে অদৃশ্য শক্তি: মির্জা ফখরুল
পতঞ্জলি নিয়ে বিপাকে পড়েছেন ভারতের যোগগুরু বাবা রামদেব
রাত ১টার মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের ‍পূর্বাভাস, হুঁশিয়ারি সংকেত
বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দল ঘোষণা আগামীকাল
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন 'অড সিগনেচার'-এর পিয়াল
অর্থনীতি চাঙা করতে গাঁজা চাষ বৈধ করতে যাচ্ছে পাকিস্তান!
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগারে ‘বিসিএস প্রস্তুতি’ বন্ধ হচ্ছে
বিদেশিদের এনআইডি করতে লাগবে না দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ
চুয়াডাঙ্গায় বজ্রাঘাতে প্রাণ গেল ২ কৃষকের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি, জাতিসংঘের সনদ ছিঁড়ে ফেললেন ক্ষুব্ধ ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূত