মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫ | ৩ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

তিন সহোদর হত্যা চেষ্টার মামলায় পলাতক আসামী গ্রেপ্তার

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁ শহরের ইয়াদ আলীর মোড়ে পূর্ব শত্রুতার জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় তিন সহোদরসহ বিএনপির চার নেতাকর্মী হত্যা চেষ্টার মামলায় আরো এক পলাতক আসামী গ্রেপ্তার করেছে জয়পুরহাট র‌্যাব ক্যাম্পের সদস্যরা। সোমবার (১১ নভেম্বর) ভোর রাতে গোপন তথ্যের ভিত্তিতে বগুড়া জেলার আদমদীঘি উপজেলার ঢাকা রোড পূর্বমাথা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে মো. রফিককে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ঘটনায় মোট তিনজনকে গ্রেপ্তার করতে পেরেছে আইন শৃঙ্খলাবাহিনী।

সোমবার বিকেলে জয়পুরহাট র‌্যাব ক্যাম্প থেকে পাঠানো এক প্রিসবিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানানো হয়।

গ্রেপ্তারকৃত মো. রফিক নওগাঁ শহরের সাহাপুর মাস্টার পাড়ার আব্দুস ছাত্তারের ছেলে।

উল্লেখ্য, গত ২ অক্টোবর শনিবার রাত ১০টার দিকে শহরের ইয়াদ আলীর মোড় পূর্ব জমিজমা সংক্রান্ত শত্রুতার জেরে জেলা সহোদর যুবদলের সাবেক সদস্য আব্দুল মজিদ, কাবিল হোসেন ও শফিকুল ইসলামের উপর চিহ্নিত আওয়ামী লীগের ক্যাডার ও সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত মোহাম্মদ আলীগং বিএনপির দলীয় কার্যালয়ের সামনে আসেন। সেখানে আব্দুল মজিদকে দেখা মাত্রই তার বাম কাঁধে গুলি করেন মোহাম্মদ আলী। তখন আব্দুল মজিদের দুই ভাইসহ সুবিদ আলী হামলাকারীদের বাধা দিতে গেলে সবাইকে রামদা দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে আহত করে। এ সময় স্থানীয়রা এগিয়ে আসলে মোটরসাইকেল ও হামলায় ব্যবহৃত দেশি পিস্তল ফেলে রেখে বগুড়ার আদমদিঘী উপজেলার সান্তাহারের দিকে পালিয়ে যায় তারা। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে পুলিশ দুইজনকে গ্রেপ্তার করে। পরদিন নওগাঁ সদর মড়েল থানায় একটি হত্যা চেষ্টার মামলা দায়ের করা হয়। তবে মামলার মূল আসামী মোহাম্মদ আলী এবং অন্যান্য আসামীরা এখনও ধরাছোঁয়ার বাহিরে রয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃত আসামীকে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে নওগাঁ সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলে প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে নওগাঁ সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নূরে আলম সিদ্দিকী বলেন, গ্রেফতারকৃতকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজের পদত্যাগের দাবি

ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা ছাত্র প্রতিনিধিদের দুই উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের পদত্যাগ দাবি করেছেন বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনের সমর্থকরা। আজ মঙ্গলবার নগর ভবনের সমানে থেকে এই দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করেন তারা।

মঙ্গলবার সকাল থেকেই নগর ভবনের সমানে অবস্থান নেন ইশরাকের সমর্থকরা। 'আমরা ঢাকাবাসী' ব্যানারে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে যাচ্ছে তারা।এর আগে গতকাল সোমবার নগর ভবনের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে জরুরি সেবা চালু রেখে শান্তিপূর্ণ আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন ইশরাক হোসেন। সেই ধারাবাহিকতায় আজও আন্দোলন চলছে।

ওই সংবাম সম্মেলনে ইশরাক বলেন, ‘আপিল বিভাগের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আমাকে বৈধ মেয়র করা হয়েছে। কিন্তু সরকার এখনো কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পরেনি।এ জন্য গতকালকে আমরা বিরতিহীনভাবে আন্দোলন কর্মসূচি ঘোষণা করেছি।’তিনি বলেন, ‘আপনারা জানেন, দীর্ঘদিন ধরে নাগরিক সেবা কিন্তু বিঘ্ন হচ্ছে। আমাদের আন্দোলনের কারণে যেন জনগণের দুর্ভোগ না হয় বা কমিয়ে আনা যায়, সে জন্য জরুরি সেবা অব্যাহত থাকবে। আমরা আজকে থেকে ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন দপ্তরের কর্মচারীদের সঙ্গে বৈঠক করছি।এ বৈঠক অব্যাহত থাকবে।’

ইশরাক বলেন, ‘ঈদের মধ্যে নিরলস পরিশ্রম করে মাঠে কাজ করেছেন পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা। তারা ঢাকা শহরকে পরিচ্ছন্ন করেছেন। তাদের ধন্যবাদ জানাচ্ছি। মশকনিধন যেন ঠিকঠাক হয়, এ জন্য আমরা দিকনির্দেশনা দিচ্ছি।

আগামীকাল ৭০টির বেশি ওয়ার্ড সচিবের সঙ্গে দেখা করার কথা রয়েছে। কিন্তু আন্দোলন চলমান থাকবে।’এদিন নগর ভবনে একটি সভায় অংশ নেন ইশরাক হোসেন। সেখানে তাকে প্রধান অতিথি রাখা হয়। ওই সভার ব্যানারে ইশরাককে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে উল্লেখ করা হয়।

সোমবার সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া বলেন, ‘ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ইস্যুতে স্থানীয় সরকার বিভাগ কোনো আইন ভঙ্গ করেনি। বিষয়টি বিচারাধীন থাকা অবস্থায় গেজেটের মেয়াদ এবং পরবর্তীতে সিটি করপোরেশনের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় স্থানীয় সরকার বিভাগের শপথ দেওয়ার কোনো আইনি সুযোগ নেই।’

তিনি বলেন, ‘তবে এভাবে ক্ষমতা প্রদর্শন করে নগর ভবন দখল করে দক্ষিণ ঢাকার দৈনন্দিন নাগরিক সেবায় বিঘ্ন ঘটানো দায়িত্বহীনতা এবং আইনের শাসনের প্রতি অবমাননাকর।’

Header Ad
Header Ad

জুলাইয়ের মধ্যেই ‘জুলাই সনদ’ : আলী রীয়াজ

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি আলী রীয়াজ বলেছেন, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সংকল্পবদ্ধ যে, আমরা জুলাই মাসের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব।

মঙ্গলবার বেলা পৌনে ১২টায় রাজধানীর বেইলি রোডে অবস্থিত ফরেন সার্ভিস একাডেমির দোয়েল হলে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে পূর্বের অসমাপ্ত আলোচনা সমাপ্তিকরণের জন্য জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনায় স্বাগত বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

আলোচনায় অংশ নিয়েছে বিএনপি, এনসিপি, ইসলামী আন্দোলন, নাগরিক ঐক্য, গণঅধিকার পরিষদ, গণসংহতি আন্দোলনসহ রাজনৈতিক দলগুলো। তবে জামায়াতে ইসলামীর কোনো প্রতিনিধি বৈঠকে অংশ নেননি।

বৈঠকের শুরুতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, আমাদের লক্ষ্য যেটা আমরা বারবার বলেছি, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সংকল্পবদ্ধ যে, আমরা জুলাই মাসের মধ্যেই জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব। সেক্ষেত্রে আপনারা (রাজনৈতিক দলগুলো) যে সহযোগিতা দেখাচ্ছেন এবং সময় ও সহযোগিতা করছেন... সেজন্য রাজনীতিক দলগুলোর প্রতি এবং রাজনৈতিক নেতাদের প্রতি আমাদের আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।

তিনি বলেন, আমরা আশা করছি প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকলে, আমাদের পক্ষে অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব। আমরা চেষ্টা করছি সমস্ত বিষয়গুলোতে যাতে আমরা সবাই একমত না হলেও সামগ্রিকভাবে বিভিন্ন বিষয়ে মতে আসতে পারি। সব বিষয়ে আমরা হয়তো একমত হতে পারব না, কিন্তু তারপরে আমরা জাতি এবং রাষ্ট্রের স্বার্থে যেন খানিকটা হলো ছাড় দিয়ে এক জায়গায় আসতে পারি। সবগুলো বিষয়ে শেষ করতে পারব এমন নিশ্চয়তা নেই।

আজকের আলোচনায় সংবিধানের ৭০ নম্বর অনুচ্ছেদ, স্থায়ী কমিটির সভাপতি মনোনয়ন, নারী প্রতিনিধিত্ব সহ বেশ কিছু বিষয়ে আলোচনার কথা রয়েছে।

এছাড়া দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট সংসদ (নিম্নকক্ষ ও উচ্চকক্ষ), প্রধান বিচারপতি নিয়োগ প্রক্রিয়াসহ বেশ কিছু বিষয় আলোচনার কথা রয়েছে। আগামী ১৭, ১৮ এবং ১৯ জুন তিন দিন কমিশনের রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করার কথা রয়েছে

Header Ad
Header Ad

আজও সচিবালয়ে বিক্ষোভ করছেন কর্মচারীরা

ছবি: সংগৃহীত

‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’ বাতিলের দাবিতে আজও আন্দোলনে নেমেছেন সচিবালয়ের কর্মচারীরা।

মঙ্গলবার (১৭ জুন) বেলা ১১টার পর সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নতুন ভবনের নিচে কর্মচারীরা সমবেত হয়ে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করেন।

সচিবালয়ের সংগঠনগুলোর সমন্বয়ে গঠন করা বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরামের নেতৃত্বে এই আন্দোলন হচ্ছে। ‌বিক্ষোভ সমাবেশে ঐক্য ফোরামের কো-চেয়ারম্যান মো. বাদিউল কবির ও মো. নুরুল ইসলাম, কো-মহাসচিব নজরুল ইসলামসহ অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে কর্মচারীরা ‘আমার সোনার বাংলায়, বৈষম্যের ঠাঁই নাই’, ‘লেগেছে রে লেগেছে, রক্তে আগুন লেগেছে’, ‘জেগেছে রে জেগেছে, সচিবালয় জেগেছে’, ‘মানি না মানবো না, ফ্যাসিবাদী কালো আইন’, ‘মানি না মানবো না, অবৈধ কালো আইন’, ‘ফ্যাসিবাদের দালালরা, হুঁশিয়ার সাবধান’ স্লোগান দেন।

উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদনের পর সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের খসড়া বাতিলের দাবিতে গত ২৪ মে আন্দোলনে নামেন সচিবালয়ের কর্মচারীরা। কর্মচারীদের আন্দোলনের মধ্যেই ২৫ মে রাতে এই অধ্যাদেশ জারি করে সরকার। অধ্যাদেশ অনুযায়ী, চার ধরনের শৃঙ্খলা ভঙ্গের অপরাধের জন্য বিভাগীয় মামলা ছাড়াই শুধুমাত্র কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়ে চাকরিচ্যুত করা যাবে।

অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে সর্বশেষ ঈদের ছুটির আগে ৩ জুন পর্যন্ত সচিবালয়ে বিক্ষোভ করেছেন কর্মচারীরা। চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে সরকারের সাতজন উপদেষ্টাকে স্মারকলিপিও দিয়েছেন তারা। ১৫ জুনের মধ্যে চাকরি অধ্যাদেশ বাতিল না করলে ১৬ জুন থেকে কঠোর আন্দোলন কর্মসূচি ঘোষণার হুমকিও দিয়েছিলেন কর্মচারী নেতারা।

এর মধ্যে গত ৪ জুন ‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’ পর্যালোচনা করে সুপারিশ দিতে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুলকে আহ্বায়ক করে একটি কমিটি গঠন করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। কমিটি গত সোমবার বিকেলে প্রথম বৈঠকে বসছে। কমিটির সুপারিশ দেওয়া পর্যন্ত কর্মচারীদের আন্দোলন কর্মসূচি থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা

গত সোমবার বিক্ষোভ সমাবেশে ঐক্য ফোরামের কো-চেয়ারম্যান মো. নুরুল ইসলাম বলেন, ‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫ বাতিলের দাবিতে আমরা মাঠে ময়দানে ঘুরতেছি। অনেক ক্যাডার সার্ভিস থেকে অনেকেই আন্দোলনে নেমে গেছে। আমরা একটা জিনিস বুঝে গেছে সরকার আমাদের সঙ্গে সাপ-লুডু খেলা খেলছে। আমরা চাইলাম মহার্ঘ ভাতা, পদ-পদবি পরিবর্তন, সচিবালয় ভাতা। সেটা ঠেকানোর জন্য সরকার করলো অভিন্ন নিয়োগবিধি। তারপর এটা নিয়ে সচিবালয়ে বিশাল হুলুস্থুল শুরু হলে সেটা আমরা থামিয়ে দিলাম। ’

তিনি আরও বলেন, ‘যদি আমাদের কথায় কান না দেন তাহলে আমরা বিভাগীয় পর্যায়ে সম্মেলন ডাকতে বাধ্য হবো। প্রজ্ঞাপনে বলা আছে, অধ্যাদেশ জারির আগে আমাদের সঙ্গে আলোচনা করতে হবে। এই পর্যন্ত আমরা কেউ কোনো আলোচনার প্রস্তাব পাইনি। তাহলে প্রজ্ঞাপন জারির মধ্যেও লুকোচুরি আছে। আজকে আমরা রোদে পুড়ে আন্দোলন করছি, আপনারা এসিতে বসে আছেন। আমার এক বন্ধু বলেছে উপদেষ্টার দপ্তর, সচিবের দপ্তর, প্রশাসনের শাখায় খবর নেবেন তারা আমাদের মিটিংয়ে আসে কিনা। যদি না আসে আমরা তাদের আসতে বাধ্য করবো। আমরা ধরে নেব তারা ফ্যাসিস্ট সরকারের আইন প্রণেতাদের সহযোগী। ’

নুরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা এগুলো দেখতে, শুনতে ও বুঝতে চাই না। আমরা শুধু দেখতে চাই এই অধ্যাদেশ বাতিল হয়েছে। আমরা সংশোধন, পরিবর্তন, পরিবর্ধন বুঝি না। আমরা শুধু বুঝি এই অধ্যাদেশ বাতিল করতে হবে। আমাদের পিছু হঠার কোনো সুযোগ নেই। ’

তিনি আরও বলেন, ‘এই অধ্যাদেশ বাতিল করলে আমরা নীরবে ঘরে ফিরে যাবো। যদি আমাদের আগুনে জ্বালিয়ে আপনারা খেলা করতে চান, তাহলে আমরা এমন খেলা খেলবো আপনারা ঘরে ঢুকতে পারবেন না। আপনারা সে কাজ করতে বাধ্য করবেন না। ’

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজের পদত্যাগের দাবি
জুলাইয়ের মধ্যেই ‘জুলাই সনদ’ : আলী রীয়াজ
আজও সচিবালয়ে বিক্ষোভ করছেন কর্মচারীরা
ফের ইসরায়েলে হামলা, জেরুজালেম-তেল আবিবে বড় বিস্ফোরণ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ নেই: প্রেস সচিব
গলে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
বাংলাদেশে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘ মানবাধিকার প্রধানের
এক ম্যাচে ৩ সুপার ওভার, নেপাল-নেদারল্যান্ডস ম্যাচে নতুন ইতিহাস
অবিলম্বে তেহরান খালি করার নির্দেশ ট্রাম্পের
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশি চালানো সেই যুবক গ্রেপ্তার
তেহরানে ঝুঁকিতে বাংলাদেশ দূতাবাস, সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত সবাইকে
বিতর্কিত তিন নির্বাচন আয়োজনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
এবার ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে হামলা করেছে ইসরায়েল
ঢাবিতে ভর্তির জন্য দুই শিক্ষার্থীকে শিক্ষা সহায়তা দিল নওগাঁ জেলা প্রশাসন
১০ সদস্যবিশিষ্ট ডাকসু নির্বাচন কমিশন গঠন
১ লাখ ৮২২ জন শিক্ষক নিয়োগে গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
ঈদযাত্রায় যমুনা সেতুতে ১৬ কোটি ৭৯ লাখ টাকার টোল আদায়
পারমাণবিক অস্ত্র চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসার প্রস্তুতি নিচ্ছে ইরান