সোমবার, ১২ মে ২০২৫ | ২৯ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানাকে রেখে টুঙ্গিপাড়া আ.লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি

বঙ্গবন্ধুর দুই মেয়ে শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহানাকে রেখে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।

সোমবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) রাতে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এমদাদুল হক চৌধুরী এবং সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব আলী খান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ কমিটির অনুমোদনের কথা জানানো হয়।

প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি শেখ হাসিনাকে টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির প্রথম সদস্য করা হয়েছে।

আর তার বোন, বঙ্গবন্ধুর ছোটো মেয়ে শেখ রেহানা এবারও টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মণ্ডলীর তৃতীয় সদস্য হিসেবে আছেন।

গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব আলী খান সোমবার রাতে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, “২০২০ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন হয়। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সেদিন টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে শেখ আবুল বশার খায়ের ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে মো. বাবুল শেখের নাম ঘোষণা করেন।”

“তারপর মহামারির কারণে এতদিন টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি করা সম্ভব হয়নি। প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার পরামর্শে ৭৩ সদস্য পূর্ণাঙ্গ কমিটি করা হয়েছে।”

এই কমিটিতে প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে আছেন বঙ্গবন্ধুর চাচাতো ভাই শেখ কবির হোসেন।

উপদেষ্টা পরিষদের অন্য সদস্যরা হলেন-স্থানীয় সংসদ সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম, শেখ রেহানা, সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দীন, শেখ ফজলুর রহমান মারুফ, আবদুল হামিদ শেখ, মোল্যা মো. নুরুন্নবী, টিজি মোস্তফা, বাবু মন্মথনাথ পোদ্দার, শহিদুল ইসলাম মোল্যা, ওবায়দুর রহমান গিরু মোল্যা, অ্যাডভোকেট জানে আলম, খীরোদ চন্দ্র দত্ত, বেলায়েত হোসেন মোল্যা।

পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে সহ-সভাপতি হিসেবে আছেন মো. ইলিয়াস সরদার, মো. সোলায়মান বিশ্বাস, মুন্সী এমদাদুল হক, শেখ শুকুর আহমেদ, শেখ আলী আহমেদ, শৈলেন্দ্রনাথ বাইন, গাজী গোলাম মোস্তফা, শেখ তোজাম্মেল হক টুটুল, শেখ জাহাঙ্গির হোসেন।

যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন শেখ জিয়াউল বশির টুটুল, মো. এমদাদুল হক বিশ্বাস ও শৈলেন্দ্রনাথ মণ্ডল।

গাজী মাছুদুল হক, আ. ছামাদ বিশ্বাস, বিএম তৌফিক ইসলাম সাংগঠনিক সম্পাদক এবং খালিদ হোসেন জমাদ্দার কোষাধ্যক্ষ পদে এসেছেন।

এ ছাড়া ব্যারিস্টার মাহমুদ হাসান আইন বিষয়ক সম্পাদক, গাউসুল আজম সিকদার কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক, মোহাম্মাদ খালিদ সিকদার ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক কিরণ চন্দ্র হিরা তথ্য ও গবেষণা সম্পাদকের পদ পেয়েছেন।

হাফিজুর রশিদ তারিক দপ্তর সম্পাদক, মো. জাকির হোসেন ধর্মবিষয়ক সম্পাদক, গাজী আশিকুর রহমান বশার প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক, মো. পারভেজ রুমি বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক, রমজান আলী মোল্যা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক, দীপ্তি রানী ঘরামি মহিলা বিষয়ক সম্পাদক, শেখ দেলোয়ার হোসেন দুলাল মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক, মো. রেজাউল করিম যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক, মিজানুর রহমান সরদার শিক্ষা ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক, মো. এমদাদুল হক দুলু শ্রম সম্পাদক, মাহবুবুর রহমান মোল্যা সাংস্কৃতিক সম্পাদক, অভিজিৎ সাহা স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন।

এ ছাড়া কেএম সাজেদুর রহমান মন্টুসহ দপ্তর সম্পাদক এবং মো. নাজমুল হোসেন সহ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছেন।

কার্যনির্বাহী কমিটিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়াও রয়েছেন সংসদ সদস্য শেখ সালাহউদ্দীন জুয়েল, শেখ নাদির হোসেন লিপু, মাহমুদ হাসান বাবুল, মো. মিলন মোল্যা, কবির আলম তালুকদার, মুন্সি শফিকুল ইসলাম বাদশা, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, সুষেন সেন, মো. তৈয়াব শেখ, গোলাম মোস্তফা খান, আবু ছাইদ কুটি, শেখ সাইফুল ইসলাম, ইমাম হোসেন মোল্যা।

এ ছাড়া রফিকুজ্জামান বাদল, মো. আবদুল হাকিম, মো. আবুল মুন্সি, শফি মাহমুদ, কাকা মিয়া শেখ, মো. গাউছ ফকির, মো. ফয়সাল শেখ, মো. পারভেজ রেজা, বিএম জাহিদুর রহমান, মো. সিদ্দিকুর রহমান শেখ, আইয়ুব আলী খান, মো. জাহিদ মোল্যা, মো. ফায়েক শেখ, জালাল উদ্দিন আহমেদ সরদার, শেখ রাজা আলী, সৈয়দ মুনছুর আহম্মেদ, শেখ মহিউদ্দীন, আফজাল শেখ, স্বপন শেখ, তাপস মণ্ডল ও মনিরুজ্জামান তালুকদার আছেন কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য পদে।

এমএসপি

Header Ad
Header Ad

ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার: আসিফ মাহমুদ

শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগের যাবতীয় রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণার পর এবার আরও কঠোর অবস্থান নিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। অনলাইনে দলটির পক্ষে বক্তব্য দিলেও নেওয়া হবে আইনগত ব্যবস্থা—এমনটাই জানিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।

সোমবার (১২ মে) সকালে তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেন, “দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করলে রেহাই নেই! গোপন বৈঠক, উসকানিমূলক মিছিল বা ফেসবুক-ইউটিউবে পোস্ট করলেও আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

তার এই পোস্টে একটি পোস্টারও যুক্ত ছিল, যেখানে শিরোনাম হিসেবে লেখা ছিল: “ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার”।

পোস্টারে আরও উল্লেখ করা হয়, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা যদি গোপনে কোথাও বৈঠক, মিছিল কিংবা সমাবেশের চেষ্টা করেন, তবে সংশ্লিষ্ট এলাকার থানা পুলিশ তাদের তাৎক্ষণিকভাবে গ্রেফতার করতে পারবে। শুধু তাই নয়, দেশ কিংবা বিদেশে বসে কেউ যদি ফেসবুক বা ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে পোস্ট, মন্তব্য বা প্রচারণা চালায়, সেক্ষেত্রেও তাদের বিরুদ্ধে সাইবার ক্রাইম বা রাষ্ট্রবিরোধী অপরাধের অভিযোগে মামলা করা যাবে।

এর আগে, শনিবার রাত ১১টায় এক জরুরি বৈঠকে আওয়ামী লীগের সব ধরনের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার ঘোষণা দেয় অন্তর্বর্তী সরকার। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে অংশ নেন উপদেষ্টা পরিষদের গুরুত্বপূর্ণ সদস্যরা।

বৈঠক-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল জানান, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সংশোধনী অনুমোদনের পর এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। তিনি বলেন, ট্রাইব্যুনালে বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগ এবং তার অঙ্গ সংগঠনগুলোর সব ধরনের কার্যক্রম, এমনকি অনলাইন উপস্থিতিও সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় নিষিদ্ধ থাকবে।

এই বিষয়ে প্রয়োজনীয় সরকারি নির্দেশনা পরবর্তী কর্মদিবসে জারি করা হবে বলে জানানো হয়।

Header Ad
Header Ad

আ.লীগ নিষিদ্ধের উল্লাসে শাহবাগে নেতাদের নাম দিয়ে গরু-ছাগল জবাই

ছবি: সংগৃহীত

আন্তর্বর্তী সরকারের ঘোষণায় নিষিদ্ধ হলো আওয়ামী লীগের সকল কার্যক্রম। সেই ঘোষণার পরপরই সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে আনন্দের ঢল। রাজধানী ঢাকা থেকে শুরু করে মফস্বল শহর, এমনকি গ্রামের আনাচে কানাচেও চলছে উৎসবের আমেজ।

এই ধারাবাহিকতায় সোমবার (১২ মে) রাজধানীর শাহবাগে দেখা গেল ব্যতিক্রমী এক চিত্র—আওয়ামী লীগ নেতাদের নামে গরু ও ছাগল জবাই করে উদযাপন।

শাহবাগে আয়োজিত এই কর্মসূচিতে অংশ নেন প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি ন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের কয়েকজন সদস্য। তাঁরা জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে দুটি গরু এবং দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের নামে একটি ছাগল জবাই করেন। দাবি করা হয়, এটি ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের নিষিদ্ধ ঘোষণার "আনন্দ উৎসব"।

এই আয়োজনের পেছনে অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট পিনাকী ভট্টাচার্যের ভূমিকা ছিল গুরুত্বপূর্ণ। তিনি ১০ মে রাতে নিজের ফেসবুক পোস্টে এই কর্মসূচির ইঙ্গিত দেন এবং পরে ১২ মে দুপুরে জানান, সবার জন্য খাওয়া-দাওয়ার আয়োজন করা হয়েছে, সাদর আমন্ত্রণ রইল।

শুধু রাজধানীতেই নয়, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হওয়ার খবরে উল্লাসে মাতেন দেশের বিভিন্ন জেলার মানুষ। নেত্রকোনার ইসলামি বক্তা রফিকুল ইসলাম মাদানী নিজের পালিত গরু জবাই করে স্থানীয়দের জন্য বিরিয়ানির আয়োজন করেন। রোববার (১১ মে) বিকেলে নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলার লেটিরকান্দা গ্রামে এই আয়োজন হয়।

আওয়ামী লীগের দীর্ঘদিনের শাসনের পর দলটির রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়ার খবরে দেশের এক অংশের মানুষের মধ্যে দেখা দিয়েছে তীব্র প্রতিক্রিয়া ও উৎসবের আমেজ—যা রীতিমতো আনন্দঘন আয়োজন ও প্রতীকী কর্মসূচিতে রূপ নিচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সীমান্ত উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে মোদির জরুরি বৈঠক, উপস্থিত শীর্ষ কর্মকর্তারা

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দেশের শীর্ষ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক জরুরি ও গোপনীয় বৈঠকে বসেছেন। সোমবার (১২ মে) বিকেলে এনডিটিভির খবরে জানানো হয়, এই উচ্চপর্যায়ের বৈঠকটি মোদির সরকারি বাসভবনে অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করছেন প্রধানমন্ত্রী নিজেই। উপস্থিত রয়েছেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, চিফ অব ডিফেন্স স্টাফ (সিডিএস) জেনারেল অনিল চৌহান এবং তিন বাহিনীর প্রধান—জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী (ভারতীয় সেনা), অ্যাডমিরাল দিনেশ কে ত্রিপাঠি (নৌবাহিনী) এবং এয়ার চিফ মার্শাল অমর প্রীত সিং (বিমান বাহিনী)।

এছাড়া বৈঠকে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা (এনএসএ) অজিত ডোভাল, পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রী, ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো (আইবি) প্রধান তপন ডেকা এবং রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিসিস উইং (RAW)-এর প্রধান রবি সিনহাও অংশ নিয়েছেন।

জম্মু ও কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার জন্য পাকিস্তানকে দায়ী করেছে ভারত। এর জের ধরেই সাম্প্রতিক সীমান্ত সংঘর্ষ শুরু হয়, যা দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক উত্তেজনাকে সামরিক সংঘাতে রূপ দেয়। এই উত্তেজনার মধ্যেই যুদ্ধবিরতির দুই দিনের মাথায় মোদির নেতৃত্বে এই বৈঠক হওয়ায় তা বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে।

সূত্রমতে, বৈঠকে সীমান্ত পরিস্থিতি, প্রতিরক্ষা প্রস্তুতি এবং ভবিষ্যৎ কূটনৈতিক কৌশল নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই বৈঠকে ভারতের পক্ষ থেকে জবাবি ব্যবস্থা কিংবা কৌশলগত সিদ্ধান্ত নেওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে।

একই দিন ভারত ও পাকিস্তানের সামরিক অপারেশন প্রধানরা উত্তেজনা প্রশমন ও পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে আলাদাভাবে বৈঠক করার কথা রয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে মোদির বৈঠককে কেন্দ্র করে দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনার নতুন মোড় নেওয়ার শঙ্কাও দেখা দিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার: আসিফ মাহমুদ
আ.লীগ নিষিদ্ধের উল্লাসে শাহবাগে নেতাদের নাম দিয়ে গরু-ছাগল জবাই
সীমান্ত উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে মোদির জরুরি বৈঠক, উপস্থিত শীর্ষ কর্মকর্তারা
পরীক্ষা শেষে বাড়ি ফেরা হলো না শিশুর, অটোরিকশার ধাক্কায় সড়কেই ঝড়ল প্রাণ
রিয়াল মাদ্রিদের হেড কোচের দায়িত্ব পেলেন জাবি আলোনসো
সুন্দরবনের ১০ কিলোমিটারের মধ্যে শিল্পপ্রতিষ্ঠান নিষিদ্ধ
দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ প্রবাসী আয়ের রেকর্ড
ভারতের বিরুদ্ধে ৬-০ ব্যবধানে জয়লাভ করেছে পাকিস্তানি বিমানবাহিনী
২২ মে থেকে বাজারে আসছে নওগাঁর আম (ভিডিও)
শাহবাগে কয়েক দিন যাবৎ নাটক চলছে: মির্জা আব্বাস
ঈদে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু ২১ মে
দেশে গুমের সূচনা করেছে আওয়ামী লীগ: প্রেস সচিব
দেশে প্রয়োজনের তুলনায় ২ লাখের বেশি নার্সের ঘাটতি
এবার বাঁধের গেট খুলে দিল ভারত, পাকিস্তানে জরুরি সতর্কতা
রংপুরে ধর্ষণের পর শিশুকে হত্যার অভিযোগ, ওসি অবরুদ্ধ
স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে কোনো রাজনীতি নেই: প্রধান উপদেষ্টা
নিলামে উঠল এস আলম গ্রুপের বেনামি প্রতিষ্ঠানের ৩১ একর জমি
টেস্ট ক্রিকেট থেকে বিরাট কোহলির অবসর, রাখলেন না বোর্ডের অনুরোধ
ওহা সে গোলি চলেগি, ইহা সে গোলা চলেগা: মোদির হুঁশিয়ারি
বিডিআরের ৪০ জওয়ানের জামিন