শনিবার, ৪ মে ২০২৪ | ২১ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

যমুনার চরে ফসলি জমি কেটে বালুর ব্যবসা, ৫০ হাজার টাকা জরিমানা

অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান। ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

শুকনো মৌসুমে টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যমুনা নদী চরাঞ্চলে জেগে উঠে ফসলি জমি। এসব ফসলি জমিতে ভেকু বসিয়ে অসাধু বালু ব্যবসায়ীরা বালু কেনা-বেচা মহোৎসবে মেতে উঠে। এনিয়ে ভুক্তভোগী জমির মালিকরা বালু ব্যবসায়ীদের ভয়ে প্রতিবাদ করতে সাহস পায় না। প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাঝে মধ্যে অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধে লোক দেখানো অভিযান পরিচালনা চালায় বলে অভিযোগ করে স্থানীয়রা।

এসব অভিযোগের প্রেক্ষিতে নড়েচড়ে বসে উপজেলা প্রশাসন। এনিয়ে রবিবার (৪ ফেব্রুয়ারি) উপজেলার অর্জুনা ইউনিয়নের জগৎপুরা এলাকায় যমুনা নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালতে অভিযান চালানো হয়। অভিযানে বালু কেনা-বেচার দায়ে এক বালু ব্যবসায়ীকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

 

অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান। ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

জরিমানাপ্রাপ্ত বালু ব্যবসায়ী উপজেলা অর্জুনা ইউনিয়নের জগৎপুরা গ্রামের আকবর আলী খানের শহীদুজ্জামান। উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তাহেরম্নল ইসলাম তোতা ও অর্জুনা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান দিদারম্নল আলম খান মাহবুবের ঘাটে তিনি অবৈধ এ বালু উত্তোলনের ব্যবসা করে আসছিল।

উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ভ্রাম্যমাণ আদালতে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফাহিমা বিনতে আখতার বলেন, জগৎপুরা এলাকায দীর্ঘদিন যমুনা চরাঞ্চলের ফসলি জমি কেটে অবৈধভাবে বিক্রি করে আসছিল অসাধু বালু ব্যবসায়ীরা। সেখানে অভিযান চালিয়ে একজনকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধে আমাদের নিয়মিত অভিযান অব্যাহত থাকবে।

Header Ad

বাড়ি ফিরলেই বিয়ে, হিটস্ট্রোকে প্রাণ গেল আশিকের

প্রতীকী ছবি। ছবি: সংগৃহীত

নাটোর জেলার সিংড়ায় তীব্র তাপপ্রবাহে জমিতে ধান কাটতে গিয়ে গরমে অসুস্থ হয়ে আশিক ইসলাম (২৪) নামের এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (৩ মে) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে নাটোরের সিংড়া উপজেলার খড়খড়ি গ্রাম এলাকার একটি মাঠে এ ঘটনা ঘটে। আজ শনিবার সকাল ৯টায় জানাজা শেষে পারিবারিক গোরস্থানে আশিক ইসলামকে দাফন করা হয়েছে। মৃত আশিক রাজশাহীর বাঘা উপজেলার বলরামপুর গ্রামের আশরাফ আলীর ছেলে।

আশিক ইসলামের সঙ্গে থাকা প্রত্যক্ষদর্শী শ্রমিক রেজাউল করিম বলেন, গতকাল সকাল থেকে সিংড়া উপজেলার খড়খড়ি গ্রাম এলাকার ধানের মাঠে আশিকসহ আমরা ১৪ জন শ্রমিক ধান কাটছিলাম। ধান কাটা শেষে মাড়াইয়ের জন্য দুপুরের পর থেকে ধানের বোঝা জমি থেকে বহন করে মালিকের বাসায় নিচ্ছিলাম। বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে আশিক প্রচণ্ড গরমে হিটস্ট্রোক করে ধানের বোঝা নিয়ে মাটিতে পড়ে সেখানেই মারা যায়।

আশিকের বাবা আশরাফ আলী বলেন, ধান কেটে বাড়ি আসলে ছেলের বিয়ে দেব বলে কনে দেখা হয়েছে। উভয় পরিবার বসে দিন ঠিক করে বিয়ে সম্পূর্ণ করা হবে। কিন্তু ছেলের ভাগ্যে আর বিয়ে হলো না।

এ বিষয়ে পাকুড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান মেরাজুল ইসলাম জানান, তীব্র তাপদাহে হিটস্ট্রোকে আশিকের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার সকালে নিজ গ্রামে জানাজা শেষে তাকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।

অতিরিক্ত গরমে স্কুলগামী শিশুর স্বাস্থ্য রক্ষার উপায়

ছবি: সংগৃহীত

প্রতি বছরের তুলনায় এ বছর গরমের মাত্রা অনেক বেশি। গরমের তীব্রতা অসহনীয় করে তুলেছে মানুষের জীবন। বিশেষ করে স্কুলগামী শিক্ষার্থীদের জন্য এই প্রতিকুল অবস্থা আশঙ্কাজনক। অত্যধিক ঘামের সঙ্গে শরীর থেকে প্রয়োজনীয় তরল বেরিয়ে যাওয়ার কারণে নানা ধরণের স্বাস্থ্যঝুঁকি সৃষ্টি হয়। আর এই ঝুঁকির মধ্যে সবচেয়ে বেশি রয়েছে এই কম বয়সী শিক্ষার্থীরাই।

তাই উষ্ণ আবহাওয়ার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য প্রয়োজন যথাযথ পদক্ষেপের। উপসর্গ দেখা দেওয়ার আগেই সঠিক ব্যবস্থা নেওয়া গেলে স্বাস্থ্যের ক্ষতি অনেকাংশে কমিয়ে আনা সম্ভব হতে পারে। তাই চলুন, গরমের তীব্রতা থেকে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় করণীয়গুলো জেনে নেওয়া যাক।

সূর্যালোক এড়িয়ে চলা:

সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত অতিবেগুনি রশ্মি সবচেয়ে বেশি তীব্র থাকে। আর দিনের এই সময়টাতেই শিক্ষার্থীরা সাধারণত ক্লাস এবং স্কুল-পরবর্তী খেলাধুলার জন্য ঘরের বাইরে থাকে। তাই এই সময়টাতে শিক্ষার্থীদের বিচরণের জায়গাগুলোতে সর্বাত্মকভাবে ছায়ার ব্যবস্থা করতে হবে। গাছ-গাছালি ঘেরা প্রাকৃতিক ছায়া শোভিত স্থান সর্বোত্তম। তবে এর পাশাপাশি ছাউনির ব্যবস্থা করা যেতে পারে। খেলাধুলার সময় ছাত্রছাত্রীরা যেন উন্মুক্ত জায়গায় চলে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

ছাতা ব্যবহার করা:

স্কুলে যাওয়া ও আসা নিয়ে প্রতিদিনই বাচ্চাদের একটি উল্লেখযোগ্য সময় রোদের আলোয় কাটাতে হয়। এই সময়টিতে সূর্যালোক প্রতিরক্ষামূলক পোশাক পরিধান ছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে ছাতা ব্যবহার করা। খুব নান্দনিক এবং রঙচঙা নয়, এ ক্ষেত্রে খেয়াল দিতে হবে ছাতাটি রোদ থেকে কতটা ছায়া দিতে পারছে তার ওপর। মুষলধারে বৃষ্টি থেকে মাথা বাঁচাতে যেভাবে ছাতা ব্যবহার করা হয়, এক্ষেত্রেও একই কাজ করা উচিত। আর ছোট ছোট শিক্ষার্থীদের এই অভ্যাস তৈরিতে আদর্শ হতে পারে পিতামাতা ও পরিবারের অন্যান্য প্রাপ্তবয়স্করা।

গরমের জন্য আরামদায়ক পোশাক পরা:

শিক্ষার্থীদের স্কুলে আসা-যাওয়াসহ বিভিন্ন উপলক্ষে ঘরের বাইরে থাকার সময়ে হাল্কা বুনন, হাল্কা ও এক রঙের কাপড় পড়তে হবে। হাতাকাটা শার্ট বা গেঞ্জি এবং হাফ প্যান্ট বা শর্টস এক্ষেত্রে উপযুক্ত মনে হতে পারে। কিন্তু কাপড়ের উপাদান এবং শিক্ষার্থীদের শরীরের কতটা অংশ উন্মুক্ত থাকছে সেদিকে কড়া নজর দেওয়া আবশ্যক। হাতাকাটা বা শর্টসের ক্ষেত্রে কাপড় যদি অনেক মোটা বা ভারী হয়, তাহলে তা আরও গরম করে তুলতে পারে। তাই শরীর যতটা ঢেকে রাখা যায় ততই ভালো।

তোয়ালে আর টিস্যু সঙ্গে দিন:

সন্তানকে যতটা সম্ভব ঘাম থেকে দূরে রাখার চেষ্টা করুন। ঘাম থেকে দূরে রাখার কাজটি সহজ না। স্কুলে থাকলে গরম ভয়াবহভাবে কাবু করতেই পারে। তাই তোয়ালে বা টিস্যু দিন। আপনার সন্তান স্কুলে গেলে মুখ, হাত ধোবেই। তাই তাদের যেন হাত-মুখ মোছার সুযোগ থাকে তা নিশ্চিত করুন।

বেশি বেশি পানি পান করা:

পানিশূন্যতার মতো গরম আবহাওয়ার ফলে সৃষ্ট নানা ধরনের রোগ বালাই থেকে বাঁচতে পানি পানের কোনও বিকল্প নেই। স্কুল বা বাড়ি যেখানেই থাকুক না কেন, বাচ্চাদের পড়াশোনা ও খেলাধুলার সময় নির্দিষ্ট সময় পরপর পানি বিরতি দিতে হবে। এমনকি তারা তৃষ্ণার্ত না থাকলেও চালিয়ে যেতে হবে এই কার্যক্রম। বেশি বেশি পানি পান শুধু পানিশূন্যতাই প্রতিরোধ করে না, বাচ্চাদের দাঁতের ক্ষয়ের ঝুঁকিও কমাতে পারে।

আমেরিকার জাতীয় একাডেমি মেডিসিন ইনস্টিটিউট অনুসারে, ৯ থেকে ১৩ বছরের ছেলেদের জন্য প্রতিদিন পানি পান করতে হবে ৮ কাপ। আর একই বয়সের মেয়েদের প্রতিদিন ৭ কাপ পানি পান করা উচিত। ১৪ থেকে ১৮ বছরের ছেলেদের বেলায় এই পরিমাণ প্রায় ১১ কাপ এবং মেয়েদের ক্ষেত্রে প্রায় ৮ কাপ।

পানিশূন্যতা রোধকারী ফল ও সবজি খাওয়া:

গ্রীষ্মের খরতাপ থেকে স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য সেরা উপায় হচ্ছে সর্বাধিক পানি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া। এক্ষেত্রে গ্রীষ্মকালীন ফল তরমুজ একটি উৎকৃষ্ট খাবার কেননা এতে রয়েছে ৯১ শতাংশ পানি। এছাড়া অন্যান্য ফল-ফলাদির মধ্যে রয়েছে আঙ্গুর, আপেল, চেরি, কমলা, এবং আনারস। এগুলো সরাসরি অথবা জুস বানিয়ে কিংবা সালাদ করেও খাওয়া যায়।

তরকারির মধ্যে রয়েছে পালং শাক, টমেটো, শসা, মুলা, ফুলকপি, গাঁজর, পুদিনাপাতা, পেঁয়াজকলি, ঢেঁড়শ এবং লাউ। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় এই ফল এবং শাকসবজি থাকা মানে যথেষ্ট পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন পাওয়া। এই পুষ্টি উপাদান পানিশূন্যতা রোধের পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতেও সহায়তা করে।

প্রতিদিন গোসল করা:

স্কুল বা যে কোনও উপলক্ষে বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পরপরই গোসল করা একটি স্বাস্থ্যবিধি। এমনকি এটি একাধিকবার দীর্ঘ সময়ের জন্য বাইরে যাওয়ার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। কেননা যখন গোসলের পানি বাচ্চার ত্বকে ভিজিয়ে দেয়, তখন শরীরের অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলোর কার্যকলাপের জন্য নির্ধারিত তাপমাত্রা বজায় থাকে। এই পরিমিত তাপমাত্রাতেই রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধি পেয়ে শরীরকে সতেজ করে তোলে।

তবে গোসলের সময় আরামদায়ক তাপমাত্রার পানি ব্যবহার করা উচিত। খুব গরম বা খুব ঠান্ডা পানি ব্যবহার করা যাবে না। এভাবে শিক্ষার্থীরা নিয়মিত গোসলে অভ্যস্ত হলে উত্তাপজনিত অসুস্থতা থেকে মুক্তি পেতে পারে।

নোয়াখালীতে ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষ, সেনা সদস্যসহ নিহত ৪

উদ্ধার কার্যক্রম চলছে। ছবি: সংগৃহীত

নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে ট্রাক ও সিএনজি চালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে এক সেনা সদস্যসহ ৪ জন নিহত হয়েছে।

শনিবার (৪ মে) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে লক্ষীপুর-নোয়াখালী সড়কের বেগমগঞ্জের চন্দ্রগঞ্জ পূর্ব বাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত ব্যক্তিরা হলেন- লক্ষীপুর জেলার চন্দ্রগঞ্জ থানার লতিফপুর গ্রামের মো. রহমত উল্যাহ ভূঁইয়া (৬৫), সেনা সদস্য ফজলুল করিম (৫০) ও লক্ষীপুরের আমানিয়া গ্রামের মো. আলাউদ্দিন (৪৫)। এ ছাড়া আরও একজনের পরিচয় জানা যায়নি।

জানা গেছে, ভোর সাড়ে ৫টার দিকে একটি যাত্রীবাহী সিএনজি লক্ষীপুর থেকে বেগমগঞ্জের দিকে যাওয়ার সময় বেগমগঞ্জের চন্দ্রগঞ্জ পূর্ব এলাকায় পৌঁছালে ট্রাক ও যাত্রীবাহী সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এ সময় সড়ক থেকে ১৫ ফিট নিচে ট্রাক ও সিএনজি খালে পড়ে যায়। এতে সিএনজি চালকসহ ৪ জন নিহত হয়।

চন্দ্রগঞ্জ হাইওয়ে থানার ওসি রুহুল আমিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এখনও উদ্ধার কার্যক্রম চলছে। এখন পর্যন্ত তিন জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। একজনের মরদেহ এখনও খালে রয়েছে। উদ্ধার কার্যক্রম শেষ হলে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানা যাবে।

সর্বশেষ সংবাদ

বাড়ি ফিরলেই বিয়ে, হিটস্ট্রোকে প্রাণ গেল আশিকের
অতিরিক্ত গরমে স্কুলগামী শিশুর স্বাস্থ্য রক্ষার উপায়
নোয়াখালীতে ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষ, সেনা সদস্যসহ নিহত ৪
‘অ্যাক্টরস হোম’-এর জায়গা বুঝে পেল অভিনয় শিল্পী সংঘ
ঢাকাসহ ৬ বিভাগে ঝড়ো হাওয়াসহ শিলাবৃষ্টির আভাস
পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করলো ভারত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ডাক পেলেন আম্পায়ার সৈকত
ইসরায়েলবিরোধী পোস্ট করলেই গ্রেপ্তার করছে সৌদি
মুন্সীগঞ্জে প্রাইভেটকার খাদে পড়ে একই পরিবারের ৩ জন নিহত
চড়া দামে গ্রাহকরা কিনছে কচ্ছপ গতির ইন্টারনেট
হামাসকে ৭ দিনের সময় দিল ইসরায়েল
বিদেশে পাড়ি জমানো কানাডিয়ানদের সংখ্যা বাড়ছে : গবেষণা
নওগাঁয় ট্রলির চাপায় সড়কে প্রাণ গেল এনজিও কর্মীর
উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ঘিরে দীর্ঘ হচ্ছে বিএনপিতে বহিষ্কারের তালিকা
প্রথমবারের মতো চাঁদে স্যাটেলাইট পাঠাল পাকিস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনে কঠিন শর্ত দিল সৌদি
রাজশাহীতে আগুনে পুড়ল শত বিঘা জমির পান বরজ
জিম্বাবুয়েকে হেসে-খেলে হারাল টাইগাররা
চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধ করল তুরস্ক
বাংলাদেশের কোনো ভাষাকেই হারিয়ে যেতে দেওয়া যাবে না: প্রধান বিচারপতি