শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫ | ১৪ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধের নির্দেশ

ছবি: সংগৃহীত

মেশিন মেয়াদোত্তীর্ণ ও ব্যয়বহুল হওয়ায় কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র দ্রুত স্থায়ীভাবে বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড। একই সঙ্গে তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রটিতে কর্মরত জনবল অন্য কেন্দ্রে বদলি করতে বলা হয়েছে।

গত বুধবার (১৭ জানুয়ারি) বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড এ নির্দেশনা দিয়েছে।

ভেড়ামারা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র সূত্রে জানা গেছে, ডিজেলে চলা ৬০ মেগাওয়াট তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের মেশিন মেয়াদোত্তীর্ণ, জরাজীর্ণ, অত্যন্ত ব্যয়বহুল ও উৎপাদন খরচ বেশি হওয়ায় ২০২২ সালে দুটি ইউনিট বন্ধ করা হয়। ইউনিটগুলোর মেয়াদকাল ধরা হয় ১৫ বছর। অথচ এক ও দুই নম্বর ইউনিট ৪৬ বছর ধরে চলার পর বন্ধ করে দেওয়া হয়। আর ৩ নম্বর ইউনিটটি ৪৪ বছর ধরে সচল আছে। সেটিও স্থায়ীভাবে বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এক ও দুই নম্বর ইউনিট বন্ধের পর প্রায় ২০০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অন্য বিদ্যুৎকেন্দ্রে বদলি করা হয়েছে। তিন নম্বর ইউনিট এখনো সচল রাখা হয়েছে। সেখানে ৭৫ জন কর্মরত রয়েছেন। তবে ২০২২ সাল থেকে তিন নম্বর ইউনিট থেকে কোনো বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় না। অথচ কেন্দ্রটি রক্ষণাবেক্ষণ, ডিজেল খরচ, কর্মকর্তা কর্মচারীদের বেতন ভাতা বাবদ ২০২২ সালে সরকারের খরচ হয়ে গেছে ৮ কোটি টাকা। ২০২০ সালে ১৩ কোটি, ২০২১ সালে ১২ কোটি, ২০২২ সালে ৮ কোটি টাকা। ২০২৩ সালে সাড়ে ৪ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে।

জানা গেছে, ভেড়ামারার ঐতিহ্যবাহী তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রটি ১৯৭৬ সালের ২৭ এপ্রিল জার্মানির এজি কার্নিস কোম্পানির প্রযুক্তিতে একটি জিট ইউনিট নিয়ে প্রথম উৎপাদনে আসে। একই বছরের ২৮ জুলাই দ্বিতীয় ইউনিট চালু হয়। সে সময় ২০ মেগাওয়াট ক্ষমতার দুটি ইউনিট থেকে মোট ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হতো। চাহিদার কারণে ১৯৮০ সালের ১৯ জানুয়ারি জাপানের হিটাসি কোম্পানির প্রযুক্তিতে ২০ মেগাওয়াটের আরেকটি ইউনিট চালু করা হয়। তখন মোট সক্ষমতা দাঁড়ায় ৬০ মেগাওয়াট। কিন্তু মেয়াদোত্তীর্ণ, জরাজীর্ণ আর অত্যন্ত ব্যয়বহুল হওয়ায় দুই বছর আগে এক ও দুই নম্বর ইউনিটটি বন্ধ করে দেয় সরকার। তবে এখনো প্রস্তুত রাখা হয়েছে তিন নম্বর ইউনিটটি।

ভেড়ামারা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের উপব্যবস্থাপক প্রকৌশলী আসাদুজ্জামান বলেন, তিন নম্বর ইউনিটটি দ্রুত বন্ধের জন্য গত বুধবার বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড আমাদের নির্দেশ দিয়েছে। বর্তমানে ৭৫ জন কর্মরত রয়েছেন। তাদের বদলি করার জন্য লিখিতভাবে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যতদ্রুত সম্ভব বন্ধ করতে হবে। কেন্দ্রের জনবল অন্যত্র বদলি করতে ও মেশিনটি বন্ধ করতে বলা হয়েছে।

এর আগে ২০২২ সালে মেয়াদোত্তীর্ণ, জরাজীর্ণ, অত্যন্ত ব্যয়বহুল ও উৎপাদন খরচ বেশি হওয়ায় এক নম্বর ইউনিট ও দুই নম্বর ইউনিট বন্ধ করে দেওয়া হয়। তিন নম্বর ইউনিট থেকে ২০২২ সালে বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ করা হলেও মেশিনটি সচল রাখা হয়েছে। প্রয়োজনে যে কোনো মুহূর্তে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা রয়েছে। তবে এটি বন্ধ করে অকশন দিয়ে জায়গাটি ক্লিয়ার করতে হবে। এখানে ৮ মেগাওয়াটের সোলার প্যানেল (সোলার বিদ্যুৎকেন্দ্র) বসানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মেয়াদোত্তীর্ণ ও ব্যয়বহুল হওয়ায় বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, বর্তমানে যে ইউনিটটি সচল আছে সেটি খুবই ভালো। এটি জাপানি মেশিন। মেয়াদোত্তীর্ণ হলেও খুব ভালো আছে, একদম ফ্রেশ আছে, যে কোনো সময় আমরা পাওয়ার দিতে পারব। ২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা সম্পন্ন মেশিন এটি। সারাদেশে বিদ্যুৎ অফ হয়ে গেলে তখন কাজে লাগবে। তেলের দাম বেশি, উৎপাদন ব্যয়বহুল হওয়ার কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। ইমার্জেন্সি লাগলে, উৎপাদন করা যাবে। এটি সচল রাখতে মেশিন চালু রাখতে হয়। চালু রাখতে বছরে এক থেকে দেড় লাখ টাকার তেল খরচ হয়। যন্ত্রাংশ কেনা লাগে না, খরচ খুবই সীমিত। ২০২৩ সালে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন, ডিজেল, মেডিকেল, স্কুলসহ মোট সাড়ে চার কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে। বর্তমানে ৭৫ জন কর্মরত আছেন। তাদের মাসিক বেতন বাবদ ব্যয় হয় ২৫ লাখ টাকা। ২০২২ সালে তিনটি ইউনিটে কর্মরত ছিলেন ২৭০ জন। ২০২২ সালে প্রায় ৮ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে। সর্বমোট ২০২৪ সালে দুই কোটি টাকা ব্যয় হতে পারে।

এ বিষয়ে ভেড়ামারা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রকৌশলী রবিউল ইসলাম বলেন, ২০২২ সালে দুটি ইউনিট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। তিন নম্বর ইউনিটটিও বন্ধ হয়ে যাবে। এ অবস্থায় ১৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র এবং পররর্তীতে ২২৫ মেগাওয়াট ডুয়েল ফুয়েল বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা হলে খুব সহজেই এটি পরিচালনা এবং রক্ষণাবেক্ষণ সম্ভব। তিন নম্বর ইউনিটের খরচে নতুন কেন্দ্রের পরিচালনা এবং রক্ষণাবেক্ষণ সম্ভব হবে। কেননা, নতুন কেন্দ্র নির্মাণ এবং পরিচালনার জন্য জায়গা, পানিসহ যেসব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি প্রয়োজন তার সবটাই এখানে রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

বিনিয়োগকারীদের জন্য বিডার নতুন ওয়েবসাইট চালু

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) বিনিয়োগকারীদের অভিজ্ঞতা আরও কার্যকর ও তথ্যসমৃদ্ধ করতে চালু করেছে নতুনভাবে ডিজাইন করা একটি আধুনিক ওয়েবসাইট। শনিবার (২৮ জুন) আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা এই ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে দেশের বিনিয়োগ পরিবেশ আরও বিনিয়োগবান্ধব হয়ে উঠবে বলে আশা প্রকাশ করেছে সংস্থাটি।

নতুন ওয়েবসাইটে বিনিয়োগ সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় তথ্য, নীতিমালা, সেবা নির্দেশিকা ও বিভিন্ন সরকারি সংস্থার ফোকাল পয়েন্টদের হালনাগাদ তথ্য একসাথে সংযুক্ত করা হয়েছে। এতে করে স্থানীয় ও বিদেশি বিনিয়োগকারীরা সহজেই বাংলাদেশে বিনিয়োগের সম্ভাব্য খাত সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পাবেন।

বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বিডার এফডিআই হিটম্যাপে চিহ্নিত সম্ভাবনাময় খাতগুলোর ওপর, যা বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা হিসেবে কাজ করবে।

বিডার ব্যবসা উন্নয়ন বিভাগের প্রধান নাহিয়ান রহমান রচি বলেন, “আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীরা সাধারণত কোনো দেশে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সেই দেশের বিনিয়োগ উন্নয়ন সংস্থার ওয়েবসাইট ঘেঁটে সম্ভাব্য খাত ও সুবিধা বিশ্লেষণ করেন। তাই আমাদের নতুন ওয়েবসাইটটিকে তথ্যসমৃদ্ধ, সংগঠিত ও ব্যবহারবান্ধবভাবে গড়ে তোলা হয়েছে।”

তিনি জানান, ওয়েবসাইটটিকে এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে, যেন একজন বিনিয়োগকারী প্রাথমিক সম্ভাবনা যাচাই থেকে শুরু করে বাজার বিশ্লেষণ ও বাস্তবায়নের প্রতিটি ধাপে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা ও সংযোগ পান।

বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন জানান, পূর্বের ওয়েবসাইটটি ছিল মূলত একটি সাধারণ সরকারি পোর্টালের মতো, যা সক্রিয়ভাবে বিনিয়োগ সহায়তা দিতে পারত না।

“নতুন ওয়েবসাইটটি কৌশলগত দৃষ্টিকোণ থেকে বিনিয়োগকারী-কেন্দ্রিক সেবা মডেলের ভিত্তিতে তৈরি। এটি আধুনিক ও টেকসই বিনিয়োগ পরিবেশ গঠনের ক্ষেত্রে আমাদের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের একটি পদক্ষেপ,” বলেন তিনি।

এছাড়াও বিডার পক্ষ থেকে জানানো হয়, কৌশলগত বিনিয়োগকারীদের জন্য ওয়েবসাইটটি পরিচিত করে তুলতে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রচার কার্যক্রম চালানো হবে, যাতে তারা বাংলাদেশের বিনিয়োগ-সহায়ক পরিবেশ সম্পর্কে ইতিবাচক বার্তা পান।

উল্লেখ্য, ওয়েবসাইটের পাশাপাশি বিডার লোগোতেও পরিবর্তন আনা হয়েছে, যা নতুন চেহারায় প্রকাশিত হয়েছে। নতুন ওয়েবসাইট ভিজিট করতে এখানে ক্লিক করুন

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লীতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, ১২টি ঘর পুড়ে ছাই

টাঙ্গাইল পৌর শহরের কান্দাপাড়া যৌনপল্লীতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের যৌনপল্লীতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে করে নগদ টাকা, বিভিন্ন আসবাবপত্রসহ ১২টি থাকার ঘরসহ বেশ কয়েকটি দোকান পুড়ে ছাই হয়েছে গেছে।

শনিবার (২৮ জুন) সকাল ১১ টার দিকে টাঙ্গাইল পৌর শহরের কান্দাপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আগুন লাগার পেয়ে টাঙ্গাইল ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা বেলা সাড়ে ১২ টার দিকে ১ ঘণ্টার প্রচেষ্টায় ৪টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণ আনতে সক্ষম হন।

জানা যায়, সকাল সাড়ে ১১ টাকার দিকে একটি ঘরের গ্যাস সিলিন্ডার দিয়ে রান্নার কাজ করা হচ্ছিল। এ সময় হঠাৎ সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়ে ঘরে আগুন চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। পরে সেখানকার লোকজন পানি দিয়ে আগুন নেভাতে চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। পরে স্থানীয়রা ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিলে তারা দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।

আগুন লাগার ঘটনায় ১২ টি ঘর ও বেশ কয়েকটি দোকান পুড়ে যায়। ঘরে থাকা নগদ টাকা, আলমিরা, টিভি, ফ্রিজ, সুকেজ, বইপত্রসহ নানা ধরনের আসবাবপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এতে কি পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে তা তাৎক্ষণিক জানা যায়নি।

ক্ষতিগ্রস্ত বাসিন্দা শুকুর, সালমা, লাল মিয়া, সন্ধ্যা ও আলোসহ বলেন, হঠাৎ করেই গ্যাস সিলিন্ডার থেকে আগুন লেগে যায়। পরে তা মুহূর্তেই পাশের ঘরগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে। ঘরে থাকা টাকা-পয়সা ও আসবাবপত্র সব পুড়ে গেছে। আমাদের এখন থাকার জায়গা নেই। সরকারের কাছে দাবি, আমাদের যেন নতুন করে থাকার ব্যবস্থা করে দেয়।

টাঙ্গাইল ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক শফিকুল ইসলাম ভূঞা বলেন, সকাল ১১ টার দিকে খবর আসে পৌর শহরের কান্দাপাড়া যৌনপল্লীতে আগুন লেগেছে। পরে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে ৪টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হই।

তিনি আরও বলেন, ১০/১২টি ঘরসহ ঘরে থাকা বিভিন্ন আসবাবপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এতে কি পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে তাৎক্ষণিকভাবে বলা যাচ্ছে না।

এদিকে, টাঙ্গাইল জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট ফরহাদ ইকবাল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এ সময় তিনি ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকার আশ্বাস দেন।

Header Ad
Header Ad

আবাসিক হোটেল থেকে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

ছবি: সংগৃহীত

রাজশাহীর একটি আবাসিক হোটেল থেকে মাইনুল ইসলাম স্বপন নামে এক আওয়ামী লীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তিনি তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও কমলা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান।

শুক্রবার (২৭ জুন) দিবাগত রাতে রাজশাহী মহানগরীর সাহেববাজার এলাকার 'মুন' আবাসিক হোটেল থেকে তাকে আটক করা হয়।

প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা গেছে, স্বপন হোটেলটির একটি কক্ষে অবস্থান করছিলেন। বিষয়টি জানাজানি হলে যুবদল ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা হোটেল ঘিরে ফেলেন এবং পুলিশকে খবর দেন। পরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছে মাইনুল ইসলামকে হেফাজতে নেয়।

স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা অভিযোগ করেছেন, মহানগর বিএনপির একজন শীর্ষ নেতাকে ওই হোটেলে প্রবেশ করতে বাধা দেওয়া হয়। দীর্ঘ সময় বাইরে অপেক্ষার পর, পুলিশের উপস্থিতিতে তারা হোটেলের ভেতরে প্রবেশ করতে সক্ষম হন। এ ঘটনায় বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে চরম ক্ষোভ ও উত্তেজনা তৈরি হয়।

বোয়ালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাক আহম্মেদ জানান, “মাইনুল ইসলামের বিরুদ্ধে থানায় সরাসরি কোনো মামলা ছিল না। তবে চলমান ছাত্র আন্দোলনে হামলার একটি মামলায় তাকে অজ্ঞাত আসামি হিসেবে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।”

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিনিয়োগকারীদের জন্য বিডার নতুন ওয়েবসাইট চালু
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লীতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, ১২টি ঘর পুড়ে ছাই
আবাসিক হোটেল থেকে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের খুশির খবর দিল সৌদি আরব
চীন সফর অত্যন্ত ‘সফল’ ও ‘ফলপ্রসূ’ হয়েছে: মির্জা ফখরুল
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইনিংস ব্যবধানে হারের পরই টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া সেই মনু মিয়া মারা গেছেন (ভিডিও)
কলম্বো টেস্ট: ইনিংস ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
গাজায় আবারও রক্তক্ষয়, একদিনেই প্রাণ হারালেন ৭২ জন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
আল নাসরে রোনালদোর নতুন চুক্তি: ঘণ্টায় পাচ্ছেন ৬৫ লাখ টাকা, বছরে কত?
বাংলাদেশের কাপড়-পাট-সুতার পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা মারা গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জন্মদিন আজ
ই-অরেঞ্জ-এর সিইও ও যুবলীগ নেতা আমান উল্লাহ গ্রেপ্তার
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষ, নিহত ৪
বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা চায় ইউক্রেন
খিলক্ষেতে মণ্ডপ সরানোর বিষয়ে ব্যাখ্যা দিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
কুমারখালীতে এনসিপির পদ পেলেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা, সমালোচনার ঝড়