শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫ | ১৩ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

নওগাঁ-২ আসনের নির্বাচনে আগ্রহ নেই ভোটারদের, গতি নেই প্রচারণাতেও

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের স্থগিত হয়ে যাওয়া নওগাঁ-২ (পত্নীতলা ও ধামইরহাট) আসনে নির্বাচনে প্রচারণা শুরু হলেও ভোটারদের মধ্যে তেমন আগ্রহ নেই। আর প্রার্থীদের প্রচারণাও তেমন গতি নেই। নির্বাচনে এলাকায় সভা-সমাবেশে লোকসমাগমও কম। সাধারণ ভোটারদের মধ্যে আগামী ১২ ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে তেমন উৎসাহ-উদ্দীপনা নেই।

গত শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) প্রচার-প্রচারণা শুরুর পর থেকে নির্বাচনী এলাকায় শোভা পাচ্ছে প্রার্থীদের ব্যানার-পোস্টার। মাইকে চলছে প্রচারণা। গণসংযোগও করছেন প্রার্থীরা। তবে যাঁদের জন্য এসব আয়োজন, সেই ভোটারদের মধ্যে এসব তৎপরতা আশাব্যঞ্জক প্রভাব ফেলতে পারছে না।

স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী ও সাধারণ ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ৭ জানুয়ারির নির্বাচন ঘিরে নেতাকর্মী ও সাধারণ ভোটারদের মধ্যে উৎসাহ-উদ্দীপনা তৈরি হয়েছিল। কিন্তু ভোট স্থগিত হয়ে যাওয়ার পর মাঠপর্যায়ের নির্বাচনের আমেজ আর নেই। সভা-সমাবেশে এখন আর মানুষ আগের মতো অংশ নিচ্ছে না।

এ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী শহীদুজ্জামান সরকার। তাঁকে চ্যালেঞ্জ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ভোটের লড়াইয়ে রয়েছেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটর সাবেক সহ-সম্পাদক ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য এইচ এম আখতারুল আলম। এছাড়া জাতীয় পার্টির (জাপা) মনোনীত প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন জেলা জাপার সভাপতি তোফাজ্জল হোসেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী এইচ এম আখতারুল আলম ট্রাক প্রতীক নিয়ে লড়ছেন। নির্বাচনে নৌকার প্রার্থীর সঙ্গে স্বতন্ত্রের লড়াইয়ের সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে। সাধারণ ভোটার ও স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে কথা বলে এমন আভাস পাওয়া যাচ্ছে।

শুক্রবার আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরুর পর থেকেই নৌকার প্রার্থী শহীদুজ্জামান সরকার, স্বতন্ত্র প্রার্থী এইচ এম আখতারুল আলম ও জাতীয় পার্টির প্রার্থী তোফাজ্জল হোসেন পত্নীতলা ও ধামইরহাট উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে গণসংযোগ করেন।

রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আট দিন আগে এ আসনের বৈধভাবে মনোনীত স্বতন্ত্র প্রার্থী আমিনুল হক ২৯ ডিসেম্বর মারা গেলে ইসি ভোট স্থগিত করেছিল। এতে ৭ জানুয়ারি ২৯৯ আসনে ভোট হয়। পরবর্তীতে গত ৮ জানুয়ারি নওগাঁ-২ আসনের নির্বাচনের জন্য নতুন করে তফসিল ঘোষণা করে ইসি। নিয়ম অনুযায়ী আগের তিন বৈধ প্রার্থীকে আর মনোনয়নপত্র জমা দিতে হয়নি। নতুন তফসিল ঘোষণার পর স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মেহেদী মাহমুদ রেজা ও মেজবাউল হোসেন কাজল নামের দুই আওয়ামী লীগ নেতা মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। কিন্তু যাচাই-বাছাই শেষে নির্বাচনী এলকার ১ শতাংশ ভোটারের সমর্থনসূচক তালিকায় গড়মিল পাওয়ায় তাঁদের দুজনেরই মনোনয়ন বাতিল করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। ইসিতে আপিলের পরেও তাঁদের মনোনয়ন বাতিল ঘোষণা করা হয়। ফলে আগের তিন বৈধ প্রার্থীই এই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

নওগাঁ-২ আসনে ভোটার ৩ লাখ ৫৬ হাজার ১৩২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৭৭ হাজার ৫৭২ জন এবং নারী ভোটার ১ লাখ ৭৮ হাজার ৫৫৯ জন।

পত্নীতলা উপজেলার নজিপুর পৌরসভার কলেজপাড়া এলাকার বাসিন্দা কলেজ শিক্ষক জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘৭ জানুয়ারির নির্বাচনকে কেন্দ্র করে লোকজনের মধ্যে একটা উৎসাহ-উদ্দীপনা ছিল। কিন্তু সেটা আর দেখা যাচ্ছে না। ভোট নিয়ে মানুষের তেমন আগ্রহ নেই। মনে হচ্ছে এটা উপ-নির্বাচন। নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি কম হতে পারে। নওগাঁতে আওয়ামী লীগ আর বিএনপি ছাড়া অন্য দলের তেমন ভোট নাই। মূল রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি নির্বাচনে নাই। তাই ভোটারদের মধ্যেও এই নির্বাচন নিয়ে তেমন আগ্রহ নাই।’

গতকাল রোববার বেলা ১১টার দিকে ধামইরহাট পৌরসভার আমাইতাড়া মোড়ের একটি চায়ের দোকানে বসে আলাপ করছিলেন ছয়-সাতজন ব্যক্তি। তাঁদের মধ্যে রিয়াজ উদ্দিন নামের এক ব্যক্তি বলেন, ‘সরকারত আওয়ামী লীগই আবার গেছে। এটিও ভোট দিলেও আওয়ামী লীগ, না দিলেও আওয়ামী লীগ জিতবে। কারণ, নৌকা আর ট্রাক দুটাই আওয়ামী লীগ। আগের সেই ভোট আর নাই। আগে ভোটের আগে দেড়-দুই মাস আগে থেকেই খালি ভোট লিয়েই আলোচনা হতো। এখন ভোটত কে জিতবে আগেই কওয়া যায়। তাই মানুষের ভোট লিয়ে আগ্রহ নাই।’

নৌকার প্রার্থী শহীদুজ্জামান সরকারের সমর্থক হিসেবে পরিচিত ধামইরহাট উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘শহীদুজ্জামান সরকার পত্নীতলা ও ধামইরহাটের মানুষের ভোটে চারবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। ট্রাক মার্কায় কিছু ভোট পড়তে পারে। তবে এখানে আবারও নৌকায় জিতবে। ভোট স্থগিত হয়ে যাওয়ার পর ভোটারদের আগ্রহে কিছুটা হয়তো ভাটা পড়েছে। শীতের কারণে সভা-সমাবেশ মানুষের উপস্থিতি কম হলেও আমাদের বিশ্বাস, ভোটের দিন ভোটাররা ভোটকেন্দ্রে ঠিকই উপস্থিত হবেন। ভোটারদের উদ্বুদ্ধ করতে আমরা কাজ করছি।’

স্বতন্ত্র প্রার্থী এইচ এম আখতারুল আলমের পক্ষে নির্বাচনে কাজ করছেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আইয়ুব হোসেন। তিনি বলেন, ‘গত শুক্রবার থেকে প্রচার হয়েছে। তীব্র শীতের কারণে প্রচার-প্রচারণা কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে। এখানে ট্রাকের প্রার্থী জনপ্রিয়তায় অনেক এগিয়ে আছে। মানুষকে ভোটকেন্দ্রে নেওয়াই আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ। ভোটের হার যত বেশি হবে আমাদের প্রার্থীর জয়ের সম্ভাবনাও তত বেশি হবে।’

Header Ad
Header Ad

ব্যবসায়ীকে দাড়ি ধরে টানা হেঁচড়া-মারধরের ঘটনায় আসামি নাসিম গ্রেপ্তার

ছবি: সংগৃহীত

মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় এক ব্যবসায়ীকে দাড়ি ধরে টানা হেচড়া ও মারধরের মামলার প্রধান আসামি নাসিম ভূঁইয়াকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। শুক্রবার (২৭ জুন) সকাল ৭টার দিকে ঢাকার আশুলিয়ার নিশ্চিন্তপুর এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়।

বিষয়টি দুপুরে নিশ্চিত করেছেন মানিকগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইমতিয়াজ মাহবুব। গ্রেপ্তার হওয়া নাসিম ভূঁইয়া ঘিওরের বাসস্ট্যান্ড এলাকার মোশারফ হোসেন ভূঁইয়া ওরফে বাচ্চু ভূঁইয়ার ছেলে।

এর আগে গত সোমবার (২৩ জুন) রাত ৯টার দিকে ঘিওরের বাসস্ট্যান্ডে অবস্থিত ‘মানিক কম্পিউটার’ দোকানে ঢুকে মালিক আলী আজম মানিকের দাড়ি ধরে টানা হেঁচড়া করেন নাসিম। এরপর অকথ্য ভাষায় গালাগাল ও মারধর করেন তিনি। ঘটনার সময় দোকানে থাকা অন্যান্য লোকজন হতভম্ব হয়ে যায়।

ভুক্তভোগী মানিক পরে ঘিওর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় উল্লেখ করা হয়, নাসিম প্রায়ই দোকানে কাজ করাতে এসে ঠিকমতো টাকা দিতেন না। বরং পাওনা টাকা চাইলে হুমকি দিতেন এবং দোকান বন্ধ করে দেওয়ার ভয় দেখাতেন।

ঘিওর থানা পুলিশ জানায়, ঘটনার পর থেকেই অভিযুক্ত নাসিম পলাতক ছিলেন। তার বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের পর ডিবি পুলিশ তাকে খুঁজে বের করতে মাঠে নামে। অবশেষে আজ সকালে ঢাকার আশুলিয়া থেকে তাকে আটক করা হয়।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইমতিয়াজ মাহবুব বলেন, “ঘিওরের ওই ঘটনায় থানায় মামলা হওয়ার পর আমরা বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখি। এরপর অভিযান চালিয়ে আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাকে আদালতে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।”

এদিকে স্থানীয়ভাবে ঘটনাটি নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দাড়ি ধরে টানাহেঁচড়ার বিষয়টি নিয়ে অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করছেন। স্থানীয়রা দোষীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

অভিমান ভুলে বুকে জড়িয়ে নিলেন রিয়া মনি, হিরো আলমকে নিয়ে ছুটলেন ঢাকায়

হিরো আলম ও রিয়া মনি। ছবি: সংগৃহীত

আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিরো আলম আবারও আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। রিয়া মনির সঙ্গে সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার কষ্ট সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তিনি—এমনই এক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে বগুড়ার ধুনট থেকে।

ঘটনাটি ঘটে শুক্রবার (২৭ জুন) দুপুরে, ধুনট উপজেলার ভান্ডারবাড়ি গ্রামে নাট্যকার ও ঘনিষ্ঠ বন্ধু জাহিদ হাসান সাগরের বাড়িতে। সেখানে বেড়াতে গিয়ে হঠাৎই অচেতন হয়ে পড়েন হিরো আলম। পাশে পাওয়া যায় ঘুমের ওষুধ। দ্রুত তাকে ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান তার বন্ধু সাগর।

সাগরের ভাষ্য অনুযায়ী, “রাতে আমরা অনেকক্ষণ রিয়া মনিকে নিয়ে কথা বলেছি। তার মধ্যে প্রচণ্ড মানসিক হতাশা লক্ষ্য করেছি। সকালে ঘুম থেকে না ওঠায় খোঁজ নিতে গিয়ে দেখি, বালিশের পাশে ঘুমের ওষুধ পড়ে আছে।”

স্থানীয় চিকিৎসা শেষে হিরো আলমকে স্থানান্তর করা হয় বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, বর্তমানে তিনি শঙ্কামুক্ত।

ঘটনার খবর পেয়ে রিয়া মনি ও আরেক সহযোগী মিথিলা ঢাকা থেকে ছুটে আসেন বগুড়ায়। এরপর বিকেলে উন্নত চিকিৎসার জন্য হিরো আলমকে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয়—রিয়া মনির সঙ্গেই। গাড়িতে রিয়া মনির কোলেই দেখা যায় হিরো আলমকে।

ঘটনা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে রিয়া মনি নীরব থাকলেও, নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে একটি ছবি পোস্ট করেন। ছবিতে দেখা যায়, হিরো আলমকে বুকে জড়িয়ে ধরে রয়েছেন তিনি। ক্যাপশনে লেখেন, "সম্পর্ক গড়ে তুলতে যেমন সময় লাগে, সম্পর্ক ভেঙে দিতেও তেমন সময় লাগে। সম্পর্ক গড়ে ওঠে দুজনের মতে, আর ভেঙে যায় তৃতীয় পক্ষের কারণে।"

এই পোস্টের পর থেকে গুঞ্জন আরও ঘনীভূত হয়—কে সেই তৃতীয় পক্ষ? তবে নিশ্চিত করে কেউ কিছু বলছেন না।

Header Ad
Header Ad

এক মিনিট আগেও অফিস ছাড়তে পারবেন না সরকারি চাকরিজীবীরা

ছবি: সংগৃহীত

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য কঠোর উপস্থিতি বিধি জারি করেছে সরকার। এখন থেকে অফিস সময় শেষ হওয়ার আগে, অর্থাৎ বিকেল ৫টার পূর্বে কেউই দপ্তর ত্যাগ করতে পারবেন না।

কোনো ধরনের ব্যক্তিগত কিংবা দাপ্তরিক প্রয়োজন হলেও অফিস ত্যাগের জন্য নিতে হবে সংশ্লিষ্ট অনুবিভাগ প্রধানের অনুমতি। সেইসঙ্গে করতে হবে অফিস ত্যাগের রেজিস্টারে যথাযথ এন্ট্রি।

এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে সরকারি কর্মচারী (নিয়মিত উপস্থিতি) বিধিমালা, ২০১৯-এ। ২০১৯ সালে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন আইন ও বিচার বিভাগে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য এই বিধিমালা প্রথম চালু করা হয়। এরপর ধাপে ধাপে তা অন্যান্য দপ্তরেও কার্যকর করা হচ্ছে।

বিধিমালায় স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে— কোনো সরকারি কর্মকর্তা বা কর্মচারী অনুমতি ছাড়া কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকতে পারবেন না, অফিস ত্যাগ করতে পারবেন না এবং দেরিতে অফিসে আসাও শৃঙ্খলাভঙ্গের শামিল। নির্ধারিত কর্মদিবসে সকাল ৯টার মধ্যে অফিসে উপস্থিত থাকা বাধ্যতামূলক।

এছাড়া, কেউ যদি যুক্তিসঙ্গত কারণ ছাড়াই নিয়ম ভঙ্গ করেন, তবে তার বিরুদ্ধে নেওয়া হবে প্রশাসনিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা। এ ক্ষেত্রে প্রয়োগ হবে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮।

জানা গেছে, অফিসে নিয়মিত দেরি করলে বা সময়ের আগে বের হয়ে যাওয়ার প্রমাণ মিললে সেই কর্মকর্তা বা কর্মচারীর বেতন কেটে নেওয়া হতে পারে অথবা তার বরাদ্দ ছুটি থেকে কেটে নেওয়া হবে। কেউ যদি একাধিকবার নিয়ম ভঙ্গ করেন, তাহলে সাত দিনের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ কেটে নেওয়ার বিধানও রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ব্যবসায়ীকে দাড়ি ধরে টানা হেঁচড়া-মারধরের ঘটনায় আসামি নাসিম গ্রেপ্তার
অভিমান ভুলে বুকে জড়িয়ে নিলেন রিয়া মনি, হিরো আলমকে নিয়ে ছুটলেন ঢাকায়
এক মিনিট আগেও অফিস ছাড়তে পারবেন না সরকারি চাকরিজীবীরা
প্রেমিককে ভিডিও কলে রেখে জীবন দিলেন কলেজছাত্রী
সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
মিরপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়ক বিভাজকে উঠে গেল বাস, নিহত ১
খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা ছিল: স্বীকার করলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
জঙ্গি সম্পৃক্ততার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক
বন্ধুর বাড়িতে ঘুমের ওষুধ খেয়ে হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা
বাংলাদেশের সঙ্গে সব বিষয়ে আলোচনায় ভারত প্রস্তুত: রণধীর জয়সওয়ালম  
সুন্দর বিশ্ব তৈরি করতে চায় বাংলাদেশ: ড. ইউনূস
উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ঢাকায় ফিরল বিমানের ফ্লাইট
সেই পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন
দেশজুড়ে রথযাত্রা উৎসব শুরু আজ
ইরানকে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ বিলিয়ন ডলারের গোপন প্রস্তাব
প্রত্যেক জেলায় হাসপাতালের মত সিনেমা হলও দরকার: জাহিদ হাসান
দেশে ফিরতে ইরান থেকে পাকিস্তান পৌঁছেছেন ২৮ বাংলাদেশি
যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ
খুলনায় বিএনপির নেতার বাড়ি ভাঙচুর, এসআই সুকান্ত চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার
বিশেষ সুবিধা: ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে