শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫ | ১৩ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

নওগাঁয় বিলের খাস জমিতে পুকুর খননের প্রতিবাদে কৃষকদের মানববন্ধন

বিলের খাস জমিতে পুকুর খননের প্রতিবাদে কৃষকদের মানববন্ধন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁ সদর উপজেলার নলখাগড়া বিলে খাস জমিতে পুকুর খননের প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে স্থানীয় কৃষকেরা। শনিবার (১২ এপ্রিল) বেলা ১১ টার দিকে স্থানীয় এলাকাবাসী ব্যানারে মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে স্থানীয় কৃষকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার পাঁচ শতাধিক মানুষ অংশ নেন।

বক্তারা বলেন, নওগাঁ সদর উপজেলার বক্তারপুর ইউনিয়নের চকতারতা, মুরাদপুর, মোক্তারপাড়া, শ্যামপুর, আলাদাদপুর, পাহাড়পুরসহ অন্তত ১৫টি গ্রামের ফসলি মাঠের পানি নামে নলগাড়া বিল দিয়ে। ধানী জমির ওই বিলে পুকুর খননের মহোৎসব চলছে। সম্প্রতি ওই বিলের ২০ একর ৫৮ শতক (৬৪ বিঘা) জমি দখল করে সেখানে ছোট-বড় ১০টি পুকুর খনন করেছেন মনির হোসেন নামের এক ব্যক্তি। এর ফলে বিলের পানি নিষ্কাশনে ব্যাপক বাধাগ্রস্ত হবে এবং জলাবদ্ধতার কারণে ওই মাঠে কয়েকশ বিঘা জমির ফসল আবাদ ব্যাহত হবে।

মানববন্ধনে বক্তারপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান সারওয়ার কামাল চঞ্চল, ইউপি সদস্য সোহানুর রহমান মামুন, ফাহিম হোসেন, বাছাড়ীগ্রামের বাসিন্দা আইনুল হক, সাইদুল ইসলাম, জাহিদুল হক প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

ইউপি সদস্য সোহানুর রহমান বলেন, 'নওগাঁ সদর উপজেলার নলগাড়া বিলে ৪৩৮ দাগে ২০ একর ৫৮ শতক (প্রায় ৬৪ বিঘা) খাস জমি রয়েছে। বিলের মাঝ বরাবর অবস্থিত কিছুটা নিচু ওই জমিগুলোতে ছোট ছোট কুয়া (ডোবা) খুঁড়ে স্থানীয় জেলেরা মাছ চাষ করতেন। কুয়ার উঁচু পাড় না থাকায় বিলের পানি নিষ্কাশনে তেমন সমস্যা হতো না। কিন্তু গত ঈদুল ফিতরের ছুটির মধ্যে নওগাঁ পৌরসভার পার-নওগাঁ এলাকার বাসিন্দা মনির হোসেন নামের বিলের ওই সব খাস জমি দখল করেন নিয়ম না মেনে পুকুর খনন করছেন। আশপাশের ধানি জমি থেকে একেকটি পুকুরের পাড় ১০ থেকে ১২ ফুট উঁচু করা হয়েছে। এর ফলে বিলের পানি নিষ্কাশন ব্যাপক বাধাগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। বিষয়টি প্রশাসনকে জানানোর পর কৃষি জমিতে পুকুর খননের অভিযোগে মনির হোসেনকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা ও পাঁচটি এক্সকেভেটর মেশিন জব্দ করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এছাড়া বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইনে থানায় ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা করা হয়। আমাদের দাবি হচ্ছে, বিলের খাস জমিতে খনন করা পুকুরের পাড় প্রশাসনের হস্তক্ষেপে ভেঙে দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।'

সরজমিনে নলগাড়া বিলে গিয়ে দেখা যায়, সুবিশাল বিলের মাঝ বরাবর পাশাপাশি ছোট-বড় ১০টি নতুন পুকুর খনন করা হয়েছে। পুকুরগুলোর চারপাশের জমিতে বোরো ধানের খেত। অবৈধভাবে ফসলি জমিতে পুকুর খননের অভিযোগে মাটি খনন কাজে ব্যবহৃত পাঁচটি এক্সকেভেটর মেশিন জব্দ করেছে প্রশাসন। জব্দ করা খননযন্ত্রগুলো মাঠের মধ্যেই পড়ে থাকতে দেখা যায়।

এ বিষয়ে নওগাঁ সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ইবনুল আবেদিন বলেন, ‘কৃষি জমির শ্রেণি পরিবর্তন না করে কিংবা কোনো প্রকার প্রশাসনিক অনুমোদন ছাড়া যেখাইে পুকুর খননের খবর পাওয়া যাচ্ছে, সেখানেই অভিযান চালানো হচ্ছে। সম্প্রতি ঈদের ছুটির মধ্যে আমাদের কাছে খবর আসে যে নলগাড়া বিলে রাতের আঁধারে বিলের খাস খতিয়ানভুক্ত ফসলি জমিতে পুকুর খননের কাজ করছেন স্থানীয় এক ব্যক্তি। খবর পেয়ে সেখানে অভিযান চালিয়ে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় পাঁচটি খননযন্ত্র জব্দ করা হয় এবং মাটি খননের দায়ে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। শুধু তাই নয় অবৈধভাবে কৃষি জমিতে পুকুর খননের দায়ে ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা-২০২৩ আইনে থানায় নিয়মিত মামলা করা হয়েছে। কৃষি জমি ও কৃষকের ক্ষতি করে কোনোভাবেই পুকুর খনন করতে দেওয়া হবে না।’

তিনি আরও বলেন, স্থানীয় কৃষকদের সঙ্গে নিয়ে অবৈধভাবে খনন করা পুকুর পাড় ভেঙে দেওয়ার জন্য বক্তারপুর ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যানকে উদ্যোগ নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। আসন্ন বর্ষার আগেই পুকুর পাড় ভেঙে দিয়ে বিলের পানিপ্রবাহ স্বাভাবিক করা হবে।

বক্তারপুর ইউপি চেয়ারম্যান সারওয়ার কামাল বলেন, নলগাড়া বিল নওগাঁ সদর উপজেলার অন্যতম ধানী জমির বিল। ওই বিল দিয়ে বর্ষায় অন্যান্য বিল ও ফসলি মাঠের পানি নিষ্কাশিত হয়ে খালে পড়ে। নলগাড়া বিলের মাঝ বরাবর সরকারি খাস জমিতে পুকুর কাটায় অন্তত ৫০০ বিঘা জমির ফসল জলমগ্ন হয়ে পড়বে। পানি নিষ্কাশিত হতে না পারলে নলগাড়া বিল ছাড়াও অন্যান্য বিল ও ফসলি মাঠেও জলাবদ্ধতার সমস্যা দেখা দেবে। একজন ব্যক্তির বাণিজ্যিক মাছ চাষের জন্য শত শত কৃষক ফসল আবাদ করতে না পেরে বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বেন। প্রশাসন ও থানা পুলিশের মধ্যস্ততায় বিষয়টির সমাধানের চেষ্টা চলছে।’

অভিযোগের বিষয়ে মনির হোসেন বলেন, ‘বিলের যেসব জমিতে পুকুর খনন করা হচ্ছে সেগুলো কোনো খাস জমি না। ১৫ বছর মেয়াদি অঙ্গীকারনামায় কৃষকদের কাছ থেকে লিজ নিয়ে বিলের জমিতে আমি পুকুর খনন কাজ শুরু করি। এগুলো জলাভূমি, সেখানে কোনো ধান আবাদ হয় না। কুয়া খনন করে এতোদিন স্থানীয় জেলেরা এসব নীচু জমিতে মাছ চাষ করতেন। এখন যেহেতু মামলা হয়েছে, বিষয়টি আমি আইনিভাবে মোকাবিলা করব।’

Header Ad
Header Ad

ব্যবসায়ীকে দাড়ি ধরে টানা হেঁচড়া-মারধরের ঘটনায় আসামি নাসিম গ্রেপ্তার

ছবি: সংগৃহীত

মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় এক ব্যবসায়ীকে দাড়ি ধরে টানা হেচড়া ও মারধরের মামলার প্রধান আসামি নাসিম ভূঁইয়াকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। শুক্রবার (২৭ জুন) সকাল ৭টার দিকে ঢাকার আশুলিয়ার নিশ্চিন্তপুর এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়।

বিষয়টি দুপুরে নিশ্চিত করেছেন মানিকগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইমতিয়াজ মাহবুব। গ্রেপ্তার হওয়া নাসিম ভূঁইয়া ঘিওরের বাসস্ট্যান্ড এলাকার মোশারফ হোসেন ভূঁইয়া ওরফে বাচ্চু ভূঁইয়ার ছেলে।

এর আগে গত সোমবার (২৩ জুন) রাত ৯টার দিকে ঘিওরের বাসস্ট্যান্ডে অবস্থিত ‘মানিক কম্পিউটার’ দোকানে ঢুকে মালিক আলী আজম মানিকের দাড়ি ধরে টানা হেঁচড়া করেন নাসিম। এরপর অকথ্য ভাষায় গালাগাল ও মারধর করেন তিনি। ঘটনার সময় দোকানে থাকা অন্যান্য লোকজন হতভম্ব হয়ে যায়।

ভুক্তভোগী মানিক পরে ঘিওর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় উল্লেখ করা হয়, নাসিম প্রায়ই দোকানে কাজ করাতে এসে ঠিকমতো টাকা দিতেন না। বরং পাওনা টাকা চাইলে হুমকি দিতেন এবং দোকান বন্ধ করে দেওয়ার ভয় দেখাতেন।

ঘিওর থানা পুলিশ জানায়, ঘটনার পর থেকেই অভিযুক্ত নাসিম পলাতক ছিলেন। তার বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের পর ডিবি পুলিশ তাকে খুঁজে বের করতে মাঠে নামে। অবশেষে আজ সকালে ঢাকার আশুলিয়া থেকে তাকে আটক করা হয়।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইমতিয়াজ মাহবুব বলেন, “ঘিওরের ওই ঘটনায় থানায় মামলা হওয়ার পর আমরা বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখি। এরপর অভিযান চালিয়ে আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাকে আদালতে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।”

এদিকে স্থানীয়ভাবে ঘটনাটি নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দাড়ি ধরে টানাহেঁচড়ার বিষয়টি নিয়ে অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করছেন। স্থানীয়রা দোষীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

অভিমান ভুলে বুকে জড়িয়ে নিলেন রিয়া মনি, হিরো আলমকে নিয়ে ছুটলেন ঢাকায়

হিরো আলম ও রিয়া মনি। ছবি: সংগৃহীত

আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিরো আলম আবারও আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। রিয়া মনির সঙ্গে সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার কষ্ট সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তিনি—এমনই এক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে বগুড়ার ধুনট থেকে।

ঘটনাটি ঘটে শুক্রবার (২৭ জুন) দুপুরে, ধুনট উপজেলার ভান্ডারবাড়ি গ্রামে নাট্যকার ও ঘনিষ্ঠ বন্ধু জাহিদ হাসান সাগরের বাড়িতে। সেখানে বেড়াতে গিয়ে হঠাৎই অচেতন হয়ে পড়েন হিরো আলম। পাশে পাওয়া যায় ঘুমের ওষুধ। দ্রুত তাকে ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান তার বন্ধু সাগর।

সাগরের ভাষ্য অনুযায়ী, “রাতে আমরা অনেকক্ষণ রিয়া মনিকে নিয়ে কথা বলেছি। তার মধ্যে প্রচণ্ড মানসিক হতাশা লক্ষ্য করেছি। সকালে ঘুম থেকে না ওঠায় খোঁজ নিতে গিয়ে দেখি, বালিশের পাশে ঘুমের ওষুধ পড়ে আছে।”

স্থানীয় চিকিৎসা শেষে হিরো আলমকে স্থানান্তর করা হয় বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, বর্তমানে তিনি শঙ্কামুক্ত।

ঘটনার খবর পেয়ে রিয়া মনি ও আরেক সহযোগী মিথিলা ঢাকা থেকে ছুটে আসেন বগুড়ায়। এরপর বিকেলে উন্নত চিকিৎসার জন্য হিরো আলমকে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয়—রিয়া মনির সঙ্গেই। গাড়িতে রিয়া মনির কোলেই দেখা যায় হিরো আলমকে।

ঘটনা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে রিয়া মনি নীরব থাকলেও, নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে একটি ছবি পোস্ট করেন। ছবিতে দেখা যায়, হিরো আলমকে বুকে জড়িয়ে ধরে রয়েছেন তিনি। ক্যাপশনে লেখেন, "সম্পর্ক গড়ে তুলতে যেমন সময় লাগে, সম্পর্ক ভেঙে দিতেও তেমন সময় লাগে। সম্পর্ক গড়ে ওঠে দুজনের মতে, আর ভেঙে যায় তৃতীয় পক্ষের কারণে।"

এই পোস্টের পর থেকে গুঞ্জন আরও ঘনীভূত হয়—কে সেই তৃতীয় পক্ষ? তবে নিশ্চিত করে কেউ কিছু বলছেন না।

Header Ad
Header Ad

এক মিনিট আগেও অফিস ছাড়তে পারবেন না সরকারি চাকরিজীবীরা

ছবি: সংগৃহীত

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য কঠোর উপস্থিতি বিধি জারি করেছে সরকার। এখন থেকে অফিস সময় শেষ হওয়ার আগে, অর্থাৎ বিকেল ৫টার পূর্বে কেউই দপ্তর ত্যাগ করতে পারবেন না।

কোনো ধরনের ব্যক্তিগত কিংবা দাপ্তরিক প্রয়োজন হলেও অফিস ত্যাগের জন্য নিতে হবে সংশ্লিষ্ট অনুবিভাগ প্রধানের অনুমতি। সেইসঙ্গে করতে হবে অফিস ত্যাগের রেজিস্টারে যথাযথ এন্ট্রি।

এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে সরকারি কর্মচারী (নিয়মিত উপস্থিতি) বিধিমালা, ২০১৯-এ। ২০১৯ সালে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন আইন ও বিচার বিভাগে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য এই বিধিমালা প্রথম চালু করা হয়। এরপর ধাপে ধাপে তা অন্যান্য দপ্তরেও কার্যকর করা হচ্ছে।

বিধিমালায় স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে— কোনো সরকারি কর্মকর্তা বা কর্মচারী অনুমতি ছাড়া কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকতে পারবেন না, অফিস ত্যাগ করতে পারবেন না এবং দেরিতে অফিসে আসাও শৃঙ্খলাভঙ্গের শামিল। নির্ধারিত কর্মদিবসে সকাল ৯টার মধ্যে অফিসে উপস্থিত থাকা বাধ্যতামূলক।

এছাড়া, কেউ যদি যুক্তিসঙ্গত কারণ ছাড়াই নিয়ম ভঙ্গ করেন, তবে তার বিরুদ্ধে নেওয়া হবে প্রশাসনিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা। এ ক্ষেত্রে প্রয়োগ হবে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮।

জানা গেছে, অফিসে নিয়মিত দেরি করলে বা সময়ের আগে বের হয়ে যাওয়ার প্রমাণ মিললে সেই কর্মকর্তা বা কর্মচারীর বেতন কেটে নেওয়া হতে পারে অথবা তার বরাদ্দ ছুটি থেকে কেটে নেওয়া হবে। কেউ যদি একাধিকবার নিয়ম ভঙ্গ করেন, তাহলে সাত দিনের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ কেটে নেওয়ার বিধানও রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ব্যবসায়ীকে দাড়ি ধরে টানা হেঁচড়া-মারধরের ঘটনায় আসামি নাসিম গ্রেপ্তার
অভিমান ভুলে বুকে জড়িয়ে নিলেন রিয়া মনি, হিরো আলমকে নিয়ে ছুটলেন ঢাকায়
এক মিনিট আগেও অফিস ছাড়তে পারবেন না সরকারি চাকরিজীবীরা
প্রেমিককে ভিডিও কলে রেখে জীবন দিলেন কলেজছাত্রী
সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
মিরপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়ক বিভাজকে উঠে গেল বাস, নিহত ১
খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা ছিল: স্বীকার করলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
জঙ্গি সম্পৃক্ততার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক
বন্ধুর বাড়িতে ঘুমের ওষুধ খেয়ে হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা
বাংলাদেশের সঙ্গে সব বিষয়ে আলোচনায় ভারত প্রস্তুত: রণধীর জয়সওয়ালম  
সুন্দর বিশ্ব তৈরি করতে চায় বাংলাদেশ: ড. ইউনূস
উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ঢাকায় ফিরল বিমানের ফ্লাইট
সেই পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন
দেশজুড়ে রথযাত্রা উৎসব শুরু আজ
ইরানকে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ বিলিয়ন ডলারের গোপন প্রস্তাব
প্রত্যেক জেলায় হাসপাতালের মত সিনেমা হলও দরকার: জাহিদ হাসান
দেশে ফিরতে ইরান থেকে পাকিস্তান পৌঁছেছেন ২৮ বাংলাদেশি
যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ
খুলনায় বিএনপির নেতার বাড়ি ভাঙচুর, এসআই সুকান্ত চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার
বিশেষ সুবিধা: ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে