শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫ | ১৪ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

মেলবোর্নে যত ফাইনাল

এক সময় আইসিসির ডালে ছিল একটি মাত্র ফুল। সে ফুলটির নাম ছিল বিশ্বকাপ ক্রিকেট। আর বিশ্বকাপ ক্রিকেট মানেই ছিল ৫০ ওভারের ম্যাচ। এখন আইসিসির ডালে আরও ফুল ফুটেছে। যে কারণে বিশ্বকাপ বললেই এখন আর ৫০ ওভারের ম্যাচ বোঝায় না। আরও দু'টি বৈষয়িক আয়োজন আছে। একটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ, অপরটি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ। এখন চলছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। রবিবার (১৩ নেভম্বর) মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে এর পর্দা নামবে ইংল্যান্ড ও পাকিস্তানের ফাইনাল খেলা দিয়ে।

এক সময় আইসিসির বিশ্বকাপ বলতেই যেমন ৫০ ওভারের ম্যাচকে বোঝানো হতো। ঠিক তেমনি সেই আয়োজন বলতেই ছিল ইংল্যান্ড আর ফাইনাল মানেই লর্ডস। আইসিসি প্রথম তিনটি আসরের ভেন্যু ছিল ইংল্যান্ড এবং লর্ডস। সেই বৃত্ত ভেঙ্গে আইসিসি বের হয়ে এসেছিল ১৯৮৭ সালে উপমহাদেশে বিশ্বকাপের আয়োজন করে। তারপর থেকেই বিশ্বকাপ ঘুরছে চক্রাকারে মহাদেশ থেকে মহাদেশে। সঙ্গে অন্য আসরগুলোও।

লর্ডসে ওয়ানডে বিশ্বকাপের প্রথম তিনটি আসরের ফাইনাল অনুষ্ঠিত হওয়ার পরও ১৯৯৯ ও ২০১৯ সালের আসরের ফাইনালেরও ভেন্যু ছিল লর্ডস। এ ছাড়া, ২০০৯ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ প্রথমবার আয়োজন করেও ফাইনালের ভেন্যু লর্ডস রাখা হয়েছিল। ফাইনাল ম্যাচ আয়োজনের দিক দিয়ে অন্য যেকোনো ভেন্যুর চেয়ে লর্ডস তাই এগিয়ে। এর পরই আছে মেলবোর্ন। আগামীকাল এই ভেন্যু অনুষ্ঠিত হবে তৃতীয় ফাইনাল। আগের দুটি ছিল ওয়ানডে বিশ্বকাপের ১৯৯২ ও ২০১৫ সালে।

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ অস্ট্রেলিয়া এককভাবে আয়োজন করলেও ওয়ানডে বিশ্বকাপ আয়োজন করেছিল নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে যৌথভাবে আর ফাইনাল ম্যাচের ভেন্যু হয়েছিল মেলবোর্ন। ১৯৯২ সালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল পাকিস্তান ২০১৫ সালে স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া। এবার কে পাকিস্তান, না ইংল্যান্ড?

১৯৯২ সালের মতো দুই দল এবার ও মুখোমুখি। সেবার ছিল ওয়ানডে, এবার টি-টোয়েন্টি।‌১৯৯২ সালের ফাইনালে পাকিস্তান ২২ রানে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। টস জিতে ইমরান খানের পাকিস্তান ব্যাট করতে নেমে ৬ উইকেটে করেছিল ২৪৯ রান। তিন নম্বরে ব্যাট করতে নামা অধিনায়ক ইমরান খানের ৭২, জাভেদ মিয়ানদাদের ৫৮, ইনজামামুল হকের ৪২ ও ওয়াসিম আকরামের ১৮ বলে ৩৩ রানের ইনিংস পাকিস্তানকে এই রান সংগ্রহ করতে বড় ভূমিকা রেখেছিল। ইংল্যান্ডের ডেরেক প্রিঙ্গল ১০ ওভারে মাত্র ২২ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়েছিলেন।

৩০ বছর আগে এই রান ছিল অনেক নিরাপদ সেই নিরাপদ সংগ্রহটা আরও শক্তিশালী হয়ে উঠেছিল ইমরান খান, ওয়াসিম আকরাম, আকিব জাভেদ, মোস্তাক আহমেদের মত বোলারদের কারণে। এদের তোপে পড়ে গ্রায়াম গুচ, আয়ন বোথাম,স্টুয়ার্ট, গ্রায়াম হিক, নেইল ফেয়ার ব্রাদার, অ্যালান ল্যাম্বের মতো শক্তিশালী ব্যাটিং লাইনও টিকে থাকতে পারেনি ৫০ ওভার পর্যন্ত। ৪৯.২ ওভারে ২২৭ রান করে ইংল্যান্ড অল আউট হয়েছিল। নেইল ফেয়ার ব্রাদার সর্বোচ্চ ৬২ রান করেছিলেন। দলের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান এসেছিল অতিরিক্ত থেকে রান ২৪। মোস্তাক আহমেদ ৪১ ও ওয়াসিম আকরাম ৪৯ রানে ৩টি করে এবং আকিব জাভদ ২৭ রানে ২টি উইকেট নিয়েছিলেন। ম্যাচ সেরা হয়েছিলেন ওয়াসিম আকরাম।

১৯৯২ সালে মেলবোর্নে দ্বিতীয় ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া। প্রতিপক্ষ ছিল আয়োজক আরেক দেশ নিউজিল্যান্ড। দুই স্বাগতিকদের লড়াইটা যেমন জমে ওঠার কথা ছিল তেমনটি হয়নি। এই না হওয়ার কারণ ছিল অস্ট্রেলিয়ান বোলাররা। টস জিতে নিউজিল্যান্ডের অধিনায়ক ব্র্যান্ডন ম্যাককালামের ব্যাটিং করার সিদ্ধান্তটা ভুল প্রমাণ করে দেন অজি বোলাররা মাত্র ১৮৩ রানে অলআউট করে দিয়ে। দলেরপক্ষে সর্বোচ্চ ৮৩ রান করেন গ্রান্ট ইলিয়ট। এ ছাড়া ৪০ রান এসেছিল করস টেলরের ব্যাট থেকে। হ্যাজেলহুড ৩০ ও জেমস ফকনার ৩৬ রানে নেন তিনটি করে উইকেট। মিচেল স্টার্ক ২০ রান খরচ করে নেন দশ ২ উইকেট। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লক্ষ্য নিয়ে অস্ট্রেলিয়ানরা মাত্র ৩৩.১ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে গন্তব্যে পৌঁছে যায় ১৮৬ রান করে। অধিনায়ক মাইকেল ক্লার্ক ৭৪, স্টিভেন স্মিথ অপরাজিত ৫৬ ও ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নার ৪৫ রান করেন। ম্যাট হ্যানরি ৪৬ রানে নেন দুই উইকেট। ম্যাচ সেরা হন জেমস ফকনার।

এমপি/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

খামেনির প্রাণ বাঁচালাম, ধন্যবাদটুকুও দিলো না: ট্রাম্প

ছবি: সংগৃহীত

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনিকে 'লজ্জাজনক মৃত্যুর' হাত থেকে রক্ষা করলেও, তিনি ধন্যবাদ জানাননি— এমন বিস্ফোরক দাবি করেছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্প বলেন, খামেনির অকৃতজ্ঞতা ভবিষ্যতে চড়া মূল্য দিয়ে দিতে হতে পারে। পাশাপাশি তিনি ইরানকে সতর্ক করেছেন যে, তারা যদি পারমাণবিক অস্ত্র নির্মাণের পথে এগোয়, তবে তিনি আরও জোরালো সামরিক হামলার নির্দেশ দেবেন।

শুক্রবার (২৭ জুন) নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম Truth Social-এ এক পোস্টে ট্রাম্প লেখেন, “আমি খামেনিকে অত্যন্ত জঘন্য ও অপমানজনক মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচিয়েছিলাম। কিন্তু তিনি তো ধন্যবাদটুকুও দিলেন না।”

এই মন্তব্য করেন ইসরায়েলের সঙ্গে ১২ দিনের যুদ্ধ শেষে ইরান নিজেদের বিজয় ঘোষণা করার প্রতিক্রিয়ায়। ইরানি সর্বোচ্চ নেতার এমন বক্তব্যকে ট্রাম্প “মিথ্যা ও বোকামিপূর্ণ” বলেও উল্লেখ করেন।

ট্রাম্প দাবি করেন, ইরানে সাম্প্রতিক হামলার সময় খামেনি কোথায় আশ্রয় নিয়েছিলেন, তা তাঁর জানা ছিল। এমনকি ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর একটি অংশ আয়াতুল্লাহ খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করেছিল বলেও জানান তিনি। সেই পরিকল্পনা নস্যাৎ করে তিনি খামেনিকে জীবনদান করেন— এমন ইঙ্গিত দেন ট্রাম্প।

ট্রাম্পের এসব মন্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে তেহরান। ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম X-এ এক পোস্টে লিখেন, “প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যদি সত্যিই শান্তি ও চুক্তি চান, তাহলে আয়াতুল্লাহ খামেনির বিরুদ্ধে এমন অসম্মানজনক ভাষা বন্ধ করতে হবে। এতে শুধু আমাদের নেতাকে নয়, তাঁর কোটি ভক্তের অনুভূতিকেও আঘাত করা হচ্ছে।”

উল্লেখ্য, চলতি মাসের শুরুতে ইসরায়েল অতর্কিতে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে হামলা চালায়। জবাবে ইরানও পাল্টা হামলা শুরু করে। যুক্তরাষ্ট্র পরে মধ্যস্থতায় এগিয়ে এলে ১২ দিনের সংঘাত থামে। কিন্তু এই সময়টায় ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু ও তার নিরাপত্তা পরিষদ ইরানের সর্বোচ্চ নেতাকে হত্যার পরিকল্পনা করে বলেও পশ্চিমা গোয়েন্দা সূত্রগুলো ইঙ্গিত দিয়েছিল।

নেতানিয়াহু বলেছিলেন, “খামেনিকে হত্যা করতে পারলেই পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি কমবে এবং ইসরায়েল-ইরান শত্রুতা একধরনের ‘সমাপ্তি’র মুখে পড়বে।”

বিশ্লেষকদের মতে, ট্রাম্পের এই মন্তব্য কেবল অতীত ঘটনার পর্যালোচনা নয়, বরং এটি আবারও মধ্যপ্রাচ্যের উত্তেজনাকে উসকে দিতে পারে।

আন্তর্জাতিক মহল পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছে, কারণ যুক্তরাষ্ট্র-ইরান সম্পর্কের টানাপড়েন ইতিমধ্যে পারমাণবিক ইস্যুকে ঘিরে নতুন করে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। খামেনিকে ঘিরে এমন স্পর্শকাতর মন্তব্য ভবিষ্যতের কূটনৈতিক সম্পর্ককেও জটিল করে তুলতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

পুরস্কার না নিয়ে মনু মিয়ার জানাজায় অভিনেতা খায়রুল বাসার

মনু মিয়া ও খায়রুল বাসার। ছবি: সংগৃহীত

কিশোরগঞ্জের ইটনায় বিনা পারিশ্রমিকে ৩ হাজার ৫৭টি কবর খননকারী মানুষটি, যিনি জীবনের প্রায় অর্ধশতাব্দী সময় ব্যয় করেছেন নিঃস্বার্থ এই কাজে— সেই মনু মিয়া (৬৭) আর নেই। তার মৃত্যুতে শোক ছড়িয়ে পড়েছে স্থানীয়দের মাঝে, হৃদয়ে আঘাত লেগেছে দূরের মানুষদেরও।

তার প্রতি ভালোবাসা জানাতে ছুটে গেছেন জনপ্রিয় অভিনেতা খায়রুল বাসার। পুরস্কার নিতে নয়, বরং শেষবারের মতো প্রকৃত এক নায়কের পাশে দাঁড়াতে।

শনিবার (২৮ জুন) এক অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার কথা ছিল অভিনেতা খায়রুল বাসারের। কিন্তু মনু মিয়ার মৃত্যুসংবাদ শোনার পর সেই অনুষ্ঠানে না গিয়ে সরাসরি কিশোরগঞ্জের ইটনায় ছুটে যান তিনি।

সন্ধ্যায় এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, “মনু কাকা আমার আত্মীয় না হলেও তার জীবনদর্শন আমাকে নাড়া দিয়েছে। কয়েকদিন আগে কথা হয়েছিল, আমাকে বাড়িতে আসার জন্য বলেছিলেন। আজ এলাম, কিন্তু পেলাম না তাকে জীবিত। তার ঘর, তার তৈরি সরঞ্জাম দেখে মুগ্ধ হয়েছি। ঠিক যেমন বলেছিলেন, তেমন করেই সাজানো। আমি চোখে দেখলাম একজন সৎ, সহজ ও আলোকিত মানুষের শেষ চিহ্নগুলো।”

খায়রুল বাসার আরও বলেন, “পুরস্কার তো জীবনে আরও পাওয়া যাবে। কিন্তু জীবিত এই মানুষটিকে শেষবার না দেখার আফসোস সারাজীবন বয়ে বেড়াতে হতো। তাই আমি মনে করেছি— আজ এই জানাজায় উপস্থিত হওয়াটাই সবচেয়ে জরুরি ছিল।”

এর আগে মনু মিয়া অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলে, সংবাদমাধ্যমে উঠে আসে তার মানবিক জীবনের গল্প। সেই সময় কেউ বা কারা তার একমাত্র সঙ্গী ঘোড়াটিকে মেরে ফেলে। অভিনেতা খায়রুল বাসার তখন তাকে একটি নতুন ঘোড়া উপহার দিতে চাইলেও মনু মিয়া শুধু দোয়ার আবেদন করেন।

মনু মিয়ার জীবনদর্শনে মুগ্ধ খায়রুল বাসার তখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিখেছিলেন— “আজ এক নায়কের সাথেই দেখা হলো আমার। আমি নিজ চোখে এক নায়ককেই দেখে আসলাম, বুক মেলালাম এক নায়কের সাথে! আজন্ম এক নায়ক মনু মিয়া। এই নায়কের গল্প বলবো শিগগিরই। মনু চাচা দোয়া ছাড়া কিছু চান না আপনাদের কাছে। উনি আপনাদের জন্য দোয়া করেন, যেন ভালো থাকেন।”

জীবনভর কোনো পারিশ্রমিক কিংবা উপহার না নিয়ে নিঃস্বার্থভাবে মানুষের কবর খুঁড়ে যাওয়ার এই মহান কর্মযোদ্ধা বলেছিলেন, “আমি কবর খুঁড়ি আল্লাহকে খুশি করার জন্য। মানুষের কাজ করি, তার বিনিময়ে কিছু নেই।”

Header Ad
Header Ad

মা হারালেন ব্যান্ড তারকা তানজির তুহিন

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় ব্যান্ড আভাসের ভোকাল তানজির তুহিনের মা মারা গেছেন। আজ শনিবার (২৮ জুন) সকালে ঢাকার নিজ বাসায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর।

তানজির তুহিনের মায়ের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেন আভাস ব্যান্ডের কো ফাউন্ডার রাজু। তিনি বলেন, ‘আন্টি দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত কারণে অসুস্থ ছিলেন। এরপর নিয়ম অনুযায়ী চিকিৎসা চলতে থাকে তার। অবশেষ সবকিছুর সমাপ্তি ঘটিয়ে আজ সকালে পরপরে চলে গেলেন তিনি।’

রাজু আরও জানান, তানজির তুহিনের মায়ের নাম ডাক্তার বেগম সামছুন নাহার। আজ শনিবার রাতে বাদ এশা চট্টগ্রামের মিরসরাই তার বাবার কবরের পাশে দাফন সম্পন্ন হবে।

তুহিন বর্তমানে আভাস ব্যান্ড নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন। এই ব্যান্ডের সদস্যরা হলেন ভোকাল তানজীর তুহীন, বেজ রাজু শেখ, ড্রামস রিঙ্কু ইমাম, কি-বোর্ড আরাফাত শাওন, গিটার নাঈম মোরশেদ ও অন্তু দাশ।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খামেনির প্রাণ বাঁচালাম, ধন্যবাদটুকুও দিলো না: ট্রাম্প
পুরস্কার না নিয়ে মনু মিয়ার জানাজায় অভিনেতা খায়রুল বাসার
মা হারালেন ব্যান্ড তারকা তানজির তুহিন
ক্ষমতায় গেলে ১৮ মাসে ১ কোটি কর্মসংস্থান নিশ্চিত করবে বিএনপি: আমীর খসরু
ফিলিস্তিনের মতো সাইপ্রাসও দখলে নিচ্ছে ইসরায়েল!
কালও চলবে এনবিআরের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
‘এনবিআরের প্রশাসনিক আন্দোলনের সঙ্গে বিএনপির কোনো সম্পর্ক নেই’
সিইসির সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
নওগাঁয় ছাত্রদলের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নব গঠিত কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত
করোনায় আরও দুইজনের মৃত্যু,  শনাক্ত ৭
এক সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হতে পারে: ট্রাম্প
ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশে ১৬ দফা ঘোষণা
নতুন রক্তের গ্রুপের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
গোলাপ জলে গোসল করে রাজনীতি ছাড়লেন আওয়ামী লীগ নেতা
সাগরতীরে বিলাসবহুল রিসোর্ট উদ্বোধন করলেন কিম জং উন
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৬২
কূটনৈতিক অস্ত্র পানি নিয়ে ভারতের কঠোর অবস্থান, শঙ্কায় বাংলাদেশ ও পাকিস্তান
পশ্চিমবঙ্গে পদ্মশ্রীপ্রাপ্ত সন্ন্যাসীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও প্রতারণার অভিযোগে তোলপাড়
দুধ আমদানি করা লজ্জার বিষয়: উপদেষ্টা ফরিদা
পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১৩ সেনা নিহত