শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫ | ১৪ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

মুন্নাকে রাফ চার্জ করে ধমক খেয়েছিলেন নবিন

বাংলাদেশের ফুটবলের জনপ্রিয়তা তখন আকাশচুম্বী। আবাহনী-মোহমেডানের ম‌্যাচ মানেই দেশ দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়া। উত্তেজনায় টুইটুম্বর। একই পরিবারে এক ভাই আবাহনীর সমর্থক হলে আরেক ভাই মোহামেডানের সমর্থক। কিন্তু মোহামেডান আবাহনীর খেলার দিন ভাইয়ে ভাইয়ে সম্পর্ক তখন আড়ালে পড়ে যায়। সব ছাপিয়ে নিজেদের প্রিয় দলই মূখ‌্য। প্রিয় দলকে নিয়ে এক ভাই আরেক ভাইকে কটাক্ষ করতে কোনও ছাড় নেই। সেই সময়ে একজন কিশোরের, একজন তরুণের স্বপ্ন ছিল ফুটবলার হওয়া। আবাহনী কিংবা মোহামেডানে খেলা। মোহামেডান-আবাহনীর জনপ্রিয়তার ঢেউ এমনই উত্তাল ছিল যে জাতীয় দলে খেলার স্বপ্ন তখন তাদের কাছে প্রাধান‌্য পেত না। কিন্তু চাইলেই তো আর এই দুই দলে খেলা সম্ভব হয় না। তাই অনেকেই প্রতিপক্ষ হিসেবে খেলে দুধের স্বাধ ঘোলে মেঠাতে। এমনই একজন ফুটবলার ছিলেন নবিন রহমান। নবিন নামেই ফুটবল অঙ্গনে সবার কাছে পরিচিত ছিলেন। বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন তিনি।

১৯৮৪ সালে পাইনিয়ার ফুটবল লিগে কলাবাগান ক্লাবের হয়ে খেলা শুরু করেন। পরের বছর দ্বিতীয় বিভাগে ইস্ট বেঙ্গলে খেলেন। সেই ক্লাবে ছিলেন জাতীয় দলের হয়ে খেলা অধিনায়ক জুয়েল রানাও। এরপর ধানমন্ডি ক্লাবের হয়ে প্রথম বিভাগ ফুটবল লিগে আত্মপ্রকাশ তার। তারপর খেলেন ফরাশগঞ্জ ক্লাবে।

ধানমন্ডি ক্লাবের হয়ে খেলার সময়ই নবিন আবাহনীর বিপক্ষে একটি ম‌্যাচে মাঠে নেমেছিলেন। তিনি ছিলেন আবাহনীরই সমর্থক। মাত্র খেলা শুরু করেছেন। উদীয়মান। স্বপ্ন দেখছেন আবাহনীর আকাশি-হলুদ জার্সি পড়ে মাঠে নামবেন। তার আগেই চলে আসে আবাহনীর প্রতিপক্ষ হয়ে মাঠে নামার। মিরপুরে ধানমন্ডির হয়ে আবাহনীর বিপক্ষে খেলতে নেমেছিলেন। তখন দেশ কাঁপানো ফুটবলার মোনেম মুন্না। রক্ষণভাগের খেলোয়াড় হলেও মুন্না মাঝে মাঝে ওভারল‌্যাপ করে উপরে উঠে যেতেন। সেই ম‌্যাচের স্মৃতিচারণ করে নবিন বলেন, ‘একবার মুন্না ভাইকে রাফ চার্জ করেছিলাম। তিনি আমাকে বলেছিলেন, এই তুই সাবধানে খেলিস কিন্তু। পাটা ভাইঙ্গালামু। তুই ওল্টা-পার্টা চার্জ করস। এই স্মৃতি আমাকে খুবই আবেগ আপ্লুত করে তুলে। মুন্না ভাইতো এখন আর বেঁচে নেই।‘

মোহামেডানের বিপক্ষে খেলার সেই রকম অভিজ্ঞতা নেই। কারণ তিনি যখন উদীয়মান তখনই পায়ে ব‌্যাথা পেয়ে খেলা ছেড়ে দিতে বাধ‌্য হয়েছিলেন।

নবিন নিজের ফুটবল জীবনের ইতি টানার ঘটনা বলতে গিয়ে স্মৃতিকাতর হয়ে পড়েন। তিনি বলেন, ‘আমি মাত্র খেলা শুরু করেছি। চোখে অনেক স্বপ্ন। খুব বেশি দূরে যেতে পারেনি। পায়ে ব‌্যাথা পেলাম। আর মাঠে ফিরতে পারলাম না। পরে স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে চলে আসি অস্ট্রেলিয়াতে। এখানে ইনশাল্লাহ ভালো আছি। খেলাধুলা করি না। তবে মাঝে মাঝে টুর্নামেন্ট হলে খেলি। ফুটবলকে আমি খুব মিস করি। আমার অন্তরে ফুটবল। খুব বেশি ভালোবাসি ফুটবলকে।’

নবিন খেলা শিখেছিলেন ফুটবলার গড়ার কারিগর আলী ইমামের কাছে। নামকরা অনেক ফুটবলার তখন ছিলেন আলী ইমামের ছাত্র। ফুটবলের পাশাপাশি তিনি নির্মাণ স্কুল ক্রিকেটও খেলছেন আমিনুল ইসলাম বুলবুল, খালেদ মাহমুদ সুজন, সেলিম শাহেদেদের সঙ্গে।

প্রবাসী হলেও দেশের ফুটবলের খবরাখবর সব সময় রাখেন নবিন। দেশে যে সকল বন্ধু, ছোট ভাই-বড় ভাই আছেন সেই ছোট মুন্না, আলমগীর, আরমান, আরিফ, লিটন ( ব্রাদার্স)তাদের কাছ থেকে তিনি ফুটবলের খবর পেয়ে থাকেন। ফুটবলের এখন জনপ্রিয়তা নেই। এটি তাকে কষ্ট দেয়। অস্ট্রেলিয়াতে যারা যখন জানে তিনি দেশে ফুটবল খেলতেন তখন অনেকেই বিশেষ করে সিনিয়ররা নবীনের কাছে জানতে চান তিনি কোথায় খেলেছেন, কোন ক্লাবে খেলেছেন। তখন বেশি সম্মানবোধ করে থাকেন তিনি। অস্ট্রেলিয়াতে বসবাসরত জাতীয় দলের সাবেক ক্রিকেটার মাহবুবুর রহমান সেলিমের সঙ্গে তার খেলা নিয়ে আলোচনা হয়। দুজনেই ভালো বন্ধু।

ফুটবলার নবিনকে দেশের ক্রিকেটের সাফল‌্য গর্বিত করে। অস্ট্রেলিয়াতে খেলা হলে তিনি ছুটে যান মাঠে স্বপরিবারে। এবারও তাই করেছেন। তিনি বলেন, ‘ ক্রিকেটের সাফল‌্য আমাকে অনেক গর্বিত করে। আমাদের দেশকে অনেক দূরে নিয়ে গেছে। আমি ক্রিকেট খুব ভালোবাসি।আমাদের গর্ব করার মতো এই ক্রিকেটই আছে। ক্রিকেটে ডিফারেন্ট স্টোরি।’

অস্ট্রেলিয়ানরা তাদের মূল ভেন্যুগুলোতে বাংলাদেশকে খেলার সুযোগ না দেওয়াতে নবিনের কন্ঠে ঝড়েছে আক্ষেপ। তিনি আশা করেন, প্রবাসী বাংলাদেশি দর্শকদের কথা ভেবে অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট বোর্ড বাংলাদেশের খেলাগুলো তাদের মূল ভেন্যুগুলোতে দিবে।

তিনি বলেন, ‘অস্ট্রেলিয়ানরা বাংলাদেশ দলকে সব সময় খেলার সুযোগ দেয় না। দিলেও হয় ডারউইন না হয় কেয়ানর্সে খেলা দেয়। সেখানে বাঙালি নেই বললেই চলে। কিন্তু এখানে খেলা দিলে কি পরিমাণ বাঙালি দর্শক হয় তাতো সবাই দেখছেনই। তাই অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট বোর্ডের উচিত হবে বাংলাদেশের খেলাগুলো, যাতে সিডনি, মেলবোর্ন, অ‌্যাডিলেডের মতো যেখানে বাংলাদেশের মানুষের বসবাস বেশি সেই সব জায়গাতে খেলার ‍সুযোগ দেওয়া।’

এমপি/এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

খামেনির প্রাণ বাঁচালাম, ধন্যবাদটুকুও দিলো না: ট্রাম্প

ছবি: সংগৃহীত

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনিকে 'লজ্জাজনক মৃত্যুর' হাত থেকে রক্ষা করলেও, তিনি ধন্যবাদ জানাননি— এমন বিস্ফোরক দাবি করেছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্প বলেন, খামেনির অকৃতজ্ঞতা ভবিষ্যতে চড়া মূল্য দিয়ে দিতে হতে পারে। পাশাপাশি তিনি ইরানকে সতর্ক করেছেন যে, তারা যদি পারমাণবিক অস্ত্র নির্মাণের পথে এগোয়, তবে তিনি আরও জোরালো সামরিক হামলার নির্দেশ দেবেন।

শুক্রবার (২৭ জুন) নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম Truth Social-এ এক পোস্টে ট্রাম্প লেখেন, “আমি খামেনিকে অত্যন্ত জঘন্য ও অপমানজনক মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচিয়েছিলাম। কিন্তু তিনি তো ধন্যবাদটুকুও দিলেন না।”

এই মন্তব্য করেন ইসরায়েলের সঙ্গে ১২ দিনের যুদ্ধ শেষে ইরান নিজেদের বিজয় ঘোষণা করার প্রতিক্রিয়ায়। ইরানি সর্বোচ্চ নেতার এমন বক্তব্যকে ট্রাম্প “মিথ্যা ও বোকামিপূর্ণ” বলেও উল্লেখ করেন।

ট্রাম্প দাবি করেন, ইরানে সাম্প্রতিক হামলার সময় খামেনি কোথায় আশ্রয় নিয়েছিলেন, তা তাঁর জানা ছিল। এমনকি ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর একটি অংশ আয়াতুল্লাহ খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করেছিল বলেও জানান তিনি। সেই পরিকল্পনা নস্যাৎ করে তিনি খামেনিকে জীবনদান করেন— এমন ইঙ্গিত দেন ট্রাম্প।

ট্রাম্পের এসব মন্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে তেহরান। ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম X-এ এক পোস্টে লিখেন, “প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যদি সত্যিই শান্তি ও চুক্তি চান, তাহলে আয়াতুল্লাহ খামেনির বিরুদ্ধে এমন অসম্মানজনক ভাষা বন্ধ করতে হবে। এতে শুধু আমাদের নেতাকে নয়, তাঁর কোটি ভক্তের অনুভূতিকেও আঘাত করা হচ্ছে।”

উল্লেখ্য, চলতি মাসের শুরুতে ইসরায়েল অতর্কিতে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে হামলা চালায়। জবাবে ইরানও পাল্টা হামলা শুরু করে। যুক্তরাষ্ট্র পরে মধ্যস্থতায় এগিয়ে এলে ১২ দিনের সংঘাত থামে। কিন্তু এই সময়টায় ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু ও তার নিরাপত্তা পরিষদ ইরানের সর্বোচ্চ নেতাকে হত্যার পরিকল্পনা করে বলেও পশ্চিমা গোয়েন্দা সূত্রগুলো ইঙ্গিত দিয়েছিল।

নেতানিয়াহু বলেছিলেন, “খামেনিকে হত্যা করতে পারলেই পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি কমবে এবং ইসরায়েল-ইরান শত্রুতা একধরনের ‘সমাপ্তি’র মুখে পড়বে।”

বিশ্লেষকদের মতে, ট্রাম্পের এই মন্তব্য কেবল অতীত ঘটনার পর্যালোচনা নয়, বরং এটি আবারও মধ্যপ্রাচ্যের উত্তেজনাকে উসকে দিতে পারে।

আন্তর্জাতিক মহল পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছে, কারণ যুক্তরাষ্ট্র-ইরান সম্পর্কের টানাপড়েন ইতিমধ্যে পারমাণবিক ইস্যুকে ঘিরে নতুন করে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। খামেনিকে ঘিরে এমন স্পর্শকাতর মন্তব্য ভবিষ্যতের কূটনৈতিক সম্পর্ককেও জটিল করে তুলতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

পুরস্কার না নিয়ে মনু মিয়ার জানাজায় অভিনেতা খায়রুল বাসার

মনু মিয়া ও খায়রুল বাসার। ছবি: সংগৃহীত

কিশোরগঞ্জের ইটনায় বিনা পারিশ্রমিকে ৩ হাজার ৫৭টি কবর খননকারী মানুষটি, যিনি জীবনের প্রায় অর্ধশতাব্দী সময় ব্যয় করেছেন নিঃস্বার্থ এই কাজে— সেই মনু মিয়া (৬৭) আর নেই। তার মৃত্যুতে শোক ছড়িয়ে পড়েছে স্থানীয়দের মাঝে, হৃদয়ে আঘাত লেগেছে দূরের মানুষদেরও।

তার প্রতি ভালোবাসা জানাতে ছুটে গেছেন জনপ্রিয় অভিনেতা খায়রুল বাসার। পুরস্কার নিতে নয়, বরং শেষবারের মতো প্রকৃত এক নায়কের পাশে দাঁড়াতে।

শনিবার (২৮ জুন) এক অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার কথা ছিল অভিনেতা খায়রুল বাসারের। কিন্তু মনু মিয়ার মৃত্যুসংবাদ শোনার পর সেই অনুষ্ঠানে না গিয়ে সরাসরি কিশোরগঞ্জের ইটনায় ছুটে যান তিনি।

সন্ধ্যায় এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, “মনু কাকা আমার আত্মীয় না হলেও তার জীবনদর্শন আমাকে নাড়া দিয়েছে। কয়েকদিন আগে কথা হয়েছিল, আমাকে বাড়িতে আসার জন্য বলেছিলেন। আজ এলাম, কিন্তু পেলাম না তাকে জীবিত। তার ঘর, তার তৈরি সরঞ্জাম দেখে মুগ্ধ হয়েছি। ঠিক যেমন বলেছিলেন, তেমন করেই সাজানো। আমি চোখে দেখলাম একজন সৎ, সহজ ও আলোকিত মানুষের শেষ চিহ্নগুলো।”

খায়রুল বাসার আরও বলেন, “পুরস্কার তো জীবনে আরও পাওয়া যাবে। কিন্তু জীবিত এই মানুষটিকে শেষবার না দেখার আফসোস সারাজীবন বয়ে বেড়াতে হতো। তাই আমি মনে করেছি— আজ এই জানাজায় উপস্থিত হওয়াটাই সবচেয়ে জরুরি ছিল।”

এর আগে মনু মিয়া অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলে, সংবাদমাধ্যমে উঠে আসে তার মানবিক জীবনের গল্প। সেই সময় কেউ বা কারা তার একমাত্র সঙ্গী ঘোড়াটিকে মেরে ফেলে। অভিনেতা খায়রুল বাসার তখন তাকে একটি নতুন ঘোড়া উপহার দিতে চাইলেও মনু মিয়া শুধু দোয়ার আবেদন করেন।

মনু মিয়ার জীবনদর্শনে মুগ্ধ খায়রুল বাসার তখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিখেছিলেন— “আজ এক নায়কের সাথেই দেখা হলো আমার। আমি নিজ চোখে এক নায়ককেই দেখে আসলাম, বুক মেলালাম এক নায়কের সাথে! আজন্ম এক নায়ক মনু মিয়া। এই নায়কের গল্প বলবো শিগগিরই। মনু চাচা দোয়া ছাড়া কিছু চান না আপনাদের কাছে। উনি আপনাদের জন্য দোয়া করেন, যেন ভালো থাকেন।”

জীবনভর কোনো পারিশ্রমিক কিংবা উপহার না নিয়ে নিঃস্বার্থভাবে মানুষের কবর খুঁড়ে যাওয়ার এই মহান কর্মযোদ্ধা বলেছিলেন, “আমি কবর খুঁড়ি আল্লাহকে খুশি করার জন্য। মানুষের কাজ করি, তার বিনিময়ে কিছু নেই।”

Header Ad
Header Ad

মা হারালেন ব্যান্ড তারকা তানজির তুহিন

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় ব্যান্ড আভাসের ভোকাল তানজির তুহিনের মা মারা গেছেন। আজ শনিবার (২৮ জুন) সকালে ঢাকার নিজ বাসায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর।

তানজির তুহিনের মায়ের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেন আভাস ব্যান্ডের কো ফাউন্ডার রাজু। তিনি বলেন, ‘আন্টি দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত কারণে অসুস্থ ছিলেন। এরপর নিয়ম অনুযায়ী চিকিৎসা চলতে থাকে তার। অবশেষ সবকিছুর সমাপ্তি ঘটিয়ে আজ সকালে পরপরে চলে গেলেন তিনি।’

রাজু আরও জানান, তানজির তুহিনের মায়ের নাম ডাক্তার বেগম সামছুন নাহার। আজ শনিবার রাতে বাদ এশা চট্টগ্রামের মিরসরাই তার বাবার কবরের পাশে দাফন সম্পন্ন হবে।

তুহিন বর্তমানে আভাস ব্যান্ড নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন। এই ব্যান্ডের সদস্যরা হলেন ভোকাল তানজীর তুহীন, বেজ রাজু শেখ, ড্রামস রিঙ্কু ইমাম, কি-বোর্ড আরাফাত শাওন, গিটার নাঈম মোরশেদ ও অন্তু দাশ।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খামেনির প্রাণ বাঁচালাম, ধন্যবাদটুকুও দিলো না: ট্রাম্প
পুরস্কার না নিয়ে মনু মিয়ার জানাজায় অভিনেতা খায়রুল বাসার
মা হারালেন ব্যান্ড তারকা তানজির তুহিন
ক্ষমতায় গেলে ১৮ মাসে ১ কোটি কর্মসংস্থান নিশ্চিত করবে বিএনপি: আমীর খসরু
ফিলিস্তিনের মতো সাইপ্রাসও দখলে নিচ্ছে ইসরায়েল!
কালও চলবে এনবিআরের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
‘এনবিআরের প্রশাসনিক আন্দোলনের সঙ্গে বিএনপির কোনো সম্পর্ক নেই’
সিইসির সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
নওগাঁয় ছাত্রদলের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নব গঠিত কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত
করোনায় আরও দুইজনের মৃত্যু,  শনাক্ত ৭
এক সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হতে পারে: ট্রাম্প
ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশে ১৬ দফা ঘোষণা
নতুন রক্তের গ্রুপের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
গোলাপ জলে গোসল করে রাজনীতি ছাড়লেন আওয়ামী লীগ নেতা
সাগরতীরে বিলাসবহুল রিসোর্ট উদ্বোধন করলেন কিম জং উন
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৬২
কূটনৈতিক অস্ত্র পানি নিয়ে ভারতের কঠোর অবস্থান, শঙ্কায় বাংলাদেশ ও পাকিস্তান
পশ্চিমবঙ্গে পদ্মশ্রীপ্রাপ্ত সন্ন্যাসীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও প্রতারণার অভিযোগে তোলপাড়
দুধ আমদানি করা লজ্জার বিষয়: উপদেষ্টা ফরিদা
পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১৩ সেনা নিহত