রবিবার, ৮ জুন ২০২৫ | ২৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

সকাল থেকে রাজধানীতে বৃষ্টি, পথে পথে ভোগান্তি

ছবি: সংগৃহীত

সাগরে লঘুচাপের প্রভাব পড়েছে সারা দেশে। ভোরের আলো ফোটার আগে শুরু হওয়া গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি সকাল সাড়ে ৮টার পরই মুষলধারে নামে রাজধানী জুড়ে। এতে ভোগান্তিতে পড়েন স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থী ও অফিসগামী এবং বিভিন্ন প্রয়োজনে ঘরের বাইরে বের হওয়া মানুষ।

এদিকে বৃষ্টিভেজা সকাল থেকে রাজধানীর প্রধান সড়কগুলোর কোথাও কোথাও দেখা গেছে যানজট। তার সঙ্গে সড়ক ও অলিগলিতে দেখা দিয়েছে জলাবদ্ধতা। কয়েক দিনের বৃষ্টিতে তাপপ্রবাহ কমলেও যানজট-জলাবদ্ধতা মিলে ঢাকার পথে পথে ভোগান্তি বাড়িয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে বিরতিহীন বৃষ্টির মধ্যেই ঢাকার রাজপথে কর্মজীবী মানুষের ঢল দেখা গেছে। আর এই সুযোগে রিকশা-সিএনজিগুলোতে বাড়তি ভাড়া হাঁকাতে দেখা গেছে।

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া লঘুচাপটি দুর্বল হয়ে মৌসুমি বায়ুর অক্ষে মিশেছে। এর মাঝেই আগামী ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে বৃষ্টির আভাস আগে থেকেই জানিয়ে রেখেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেইসঙ্গে কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ভারী কিংবা অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে বলেও জানানো হয়।

রাজধানীর মালিবাগ এলাকা থেকে গুলশানের অফিসে এসেছেন বেসরকারি চাকরিজীবী হেদায়েতুল্লাহ। তিনি বলেন, ‘সকাল থেকে বৃষ্টি, বাসেই উঠতে পারছিলাম না। ঠাসাঠাসি করে খুব ভোগান্তি নিয়ে অফিসে এলাম। রাস্তায় কোথাও জলাবদ্ধতা হয়েছে আবার কোথাও যানজট, এছাড়া সঙ্গী বিরতিহীন বৃষ্টি। সব মিলে আজকের দিনটা ভোগান্তি দিয়ে শুরু হয়েছে।’

সারোয়ার আলম নামের আরেক কর্মজীবী বলেন, ‘বৃষ্টির কারণে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছেন অফিসগামীরা। বাস কম, জলাবদ্ধতা, যানজট এই সুযোগে রিকশা, সিএনজিওয়ালারা বেশি ভাড়া নিচ্ছেন। যে রাস্তা দিয়ে এলাম পুরো রাস্তায় ছাতা মাথায় মানুষ দাঁড়িয়ে আছেন।’

গাবতলী থেকে মহাখালী হয়ে নতুন বাজার আসা রইস বাসের চালক এখলাছুর রহমান বলেন, ‘বৃষ্টির কারণে সড়কে আজ গণ-পরিবহনের সংখ্যা কম, আবার কোথাও যানজটও আছে। বাস থামালেই যাত্রীরা ঠাসাঠাসি করে বাসে উঠছেন। যেহেতু বৃষ্টির মধ্যে সবাই সড়কে দাঁড়িয়ে আছেন তাই যতজনকে পেরেছি বাসে নিয়েছি।’সাগরে লঘুচাপের প্রভাব পড়েছে সারা দেশে। ভোরের আলো ফোটার আগে শুরু হওয়া গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি সকাল সাড়ে ৮টার পরই মুষলধারে নামে রাজধানী জুড়ে। এতে ভোগান্তিতে পড়েন স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থী ও অফিসগামী এবং বিভিন্ন প্রয়োজনে ঘরের বাইরে বের হওয়া মানুষ।

এদিকে বৃষ্টিভেজা সকাল থেকে রাজধানীর প্রধান সড়কগুলোর কোথাও কোথাও দেখা গেছে যানজট। তার সঙ্গে সড়ক ও অলিগলিতে দেখা দিয়েছে জলাবদ্ধতা। কয়েক দিনের বৃষ্টিতে তাপপ্রবাহ কমলেও যানজট-জলাবদ্ধতা মিলে ঢাকার পথে পথে ভোগান্তি বাড়িয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে বিরতিহীন বৃষ্টির মধ্যেই ঢাকার রাজপথে কর্মজীবী মানুষের ঢল দেখা গেছে। আর এই সুযোগে রিকশা-সিএনজিগুলোতে বাড়তি ভাড়া হাঁকাতে দেখা গেছে।

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া লঘুচাপটি দুর্বল হয়ে মৌসুমি বায়ুর অক্ষে মিশেছে। এর মাঝেই আগামী ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে বৃষ্টির আভাস আগে থেকেই জানিয়ে রেখেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেইসঙ্গে কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ভারী কিংবা অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে বলেও জানানো হয়।

রাজধানীর মালিবাগ এলাকা থেকে গুলশানের অফিসে এসেছেন বেসরকারি চাকরিজীবী হেদায়েতুল্লাহ। তিনি বলেন, ‘সকাল থেকে বৃষ্টি, বাসেই উঠতে পারছিলাম না। ঠাসাঠাসি করে খুব ভোগান্তি নিয়ে অফিসে এলাম। রাস্তায় কোথাও জলাবদ্ধতা হয়েছে আবার কোথাও যানজট, এছাড়া সঙ্গী বিরতিহীন বৃষ্টি। সব মিলে আজকের দিনটা ভোগান্তি দিয়ে শুরু হয়েছে।’

সারোয়ার আলম নামের আরেক কর্মজীবী বলেন, ‘বৃষ্টির কারণে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছেন অফিসগামীরা। বাস কম, জলাবদ্ধতা, যানজট এই সুযোগে রিকশা, সিএনজিওয়ালারা বেশি ভাড়া নিচ্ছেন। যে রাস্তা দিয়ে এলাম পুরো রাস্তায় ছাতা মাথায় মানুষ দাঁড়িয়ে আছেন।’

গাবতলী থেকে মহাখালী হয়ে নতুন বাজার আসা রইস বাসের চালক এখলাছুর রহমান বলেন, ‘বৃষ্টির কারণে সড়কে আজ গণ-পরিবহনের সংখ্যা কম, আবার কোথাও যানজটও আছে। বাস থামালেই যাত্রীরা ঠাসাঠাসি করে বাসে উঠছেন। যেহেতু বৃষ্টির মধ্যে সবাই সড়কে দাঁড়িয়ে আছেন তাই যতজনকে পেরেছি বাসে নিয়েছি।’

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তান-তুরস্ক-চীনের অদৃশ্য জোটে চাপে ভারত

ছবি: সংগৃহীত

নয়াদিল্লি যখন অভ্যন্তরীণ অর্থনৈতিক ও সামরিক পুনর্গঠনে মনোযোগ দিচ্ছে, তখন সমুদ্রপথে ভারতের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে এমন এক সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। বিশ্লেষকদের মতে, ২০৪০ সালের মধ্যেই ভারতকে মোকাবিলা করতে হতে পারে চীন, তুরস্ক ও পাকিস্তানঘনিষ্ঠ এক ‘কার্যত নৌ জোট’-এর।

তিনটি দেশ যদিও কোনো আনুষ্ঠানিক সামরিক চুক্তিতে আবদ্ধ নয়, তবে সামরিক, প্রযুক্তি ও গোয়েন্দা সহযোগিতায় তারা একে অপরের পাশে দৃঢ়ভাবে অবস্থান করছে। সাম্প্রতিক ‘অপারেশন সিদুঁর’ মহড়ার সময় এই বাস্তবতা স্পষ্ট হয়ে ওঠে, যেখানে ভারতের সন্দেহ, পাকিস্তানের সঙ্গে নেপথ্যে তুরস্ক ও চীনও সক্রিয় ছিল।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভবিষ্যতের যেকোনো যুদ্ধেই ভারতকে একা লড়তে হতে পারে, আর প্রতিপক্ষ হয়ে দাঁড়াতে পারে বহুজাতিক সমন্বিত বাহিনী। ফলে শুধু সামরিক ভারসাম্য নয়, কূটনৈতিক কৌশলেও চাপে পড়তে পারে নয়াদিল্লি।

চীনের নৌবাহিনী ২০৪০ সালের মধ্যে ছয়টি বিমানবাহী রণতরী, শতাধিক ডুবোজাহাজ ও শতাধিক যুদ্ধজাহাজ নিয়ে সমুদ্রজয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছে। পাকিস্তানের গোয়াদার বন্দর কার্যত একটি সামরিক ঘাঁটিতে রূপান্তরিত হয়েছে। তুরস্কও আধুনিক ডুবোজাহাজ, সশস্ত্র ড্রোন ও যুদ্ধজাহাজ নির্মাণে জোর দিচ্ছে এবং এসব প্রযুক্তি পাকিস্তানের সঙ্গে ভাগ করে নিচ্ছে।

এই প্রেক্ষাপটে ভারতও নিজেদের শক্তি বৃদ্ধিতে উদ্যোগী হয়েছে। ২০৪০ সালের মধ্যে তিনটি কেরিয়ার ব্যাটল গ্রুপ, ২০০টি যুদ্ধজাহাজ ও আধুনিক ডুবোজাহাজ ফ্লিট গঠনের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে নয়াদিল্লি। তবে একে বাস্তবে রূপ দিতে হলে আরও দ্রুত ও কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে—মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।

নয়াদিল্লির আশঙ্কা, যথাযথ প্রস্তুতি না থাকলে পাকিস্তান-তুরস্ক-চীনের সম্ভাব্য জোট সমুদ্রের নিচে ভারতের কৌশলগত অবস্থান ডুবিয়ে দিতে পারে।

Header Ad
Header Ad

রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা নিয়ে এখনই কোনো সিদ্ধান্ত নয়: ট্রাম্প

ছবি: সংগৃহীত

রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের বিষয়ে এখনই কোনো সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন না মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। শুক্রবার (৬ জুন) সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, মস্কোর আচরণই নির্ধারণ করবে যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী অবস্থান।

ট্রাম্প জানান, রাশিয়া যদি রক্তপাত বন্ধে উদ্যোগ না নেয় এবং যুদ্ধবিরতির পথে না আসে, তবে পরিস্থিতি ভিন্নভাবে বিবেচনা করবেন তিনি।

এর আগে, রাশিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা সংক্রান্ত একটি বিল মার্কিন সিনেটে পাস হলেও, তা কার্যকরের জন্য প্রয়োজন প্রেসিডেন্টের অনুমোদন।

বিশ্লেষকদের মতে, চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ, ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকট এবং বৈশ্বিক ভূ-রাজনৈতিক টানাপোড়েনের মধ্যে রাশিয়ার সঙ্গে খোলামেলা দ্বন্দ্বে জড়াতে চাইছেন না ট্রাম্প। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক প্রভাব হ্রাস পেতে পারে বলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে।

 

Header Ad
Header Ad

রাজধানীতে কোরবানির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকায়

ছবি: সংগৃহীত

পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে কোরবানির পশু জবাইয়ের মধ্য দিয়ে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে রাজধানীজুড়ে। তবে এরই মাঝে আলোচনায় এসেছে কোরবানির মাংসের বাজারদর—যেখানে ৯৫০ থেকে ১১০০ টাকা খরচে প্রস্তুত হওয়া মাংসই বিক্রি হচ্ছে মাত্র ৬০০-৬৫০ টাকায়!

ঈদের নামাজ শেষে সকাল থেকেই রাজধানীর অলিগলি, গ্যারেজ ও খোলা জায়গায় পশু কোরবানি দেন নগরবাসী। দুপুরের দিকে হঠাৎ বৃষ্টিতে কোরবানির কাজে কিছুটা বিঘ্ন ঘটে। তবে বিকেল হতেই দৃশ্যপট পাল্টায়। মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ, গুলশান-বাড্ডা লিংক রোড, উত্তর বাড্ডা, রামপুরা, খিলগাঁও, সূত্রাপুর, ও জুরাইন রেলগেটসহ বেশ কিছু এলাকায় গড়ে ওঠে অস্থায়ী মাংসের বাজার।

মুলত গরিব, অসহায় ও ভিক্ষুকরা বিভিন্ন বাসা থেকে যে মাংস সংগ্রহ করেন, সেটাই বিক্রি করছেন এসব স্থানে। এ সুযোগে মৌসুমি কিছু ব্যবসায়ীও যুক্ত হয়েছেন। রামপুরা বাজারের এক ভ্রাম্যমাণ ব্যবসায়ী জানান, ‘‘আসল মাংস কিনতে গেলে কেজিতে ৭৫০ টাকা লাগে। এখন কম দামে সংগ্রহ করে কাবাব বা হালিম তৈরিতে কাজে লাগাবো।’’

বিকেল চারটার দিকে রামপুরা বাজারের সামনে দেখা যায়, অনেকে পলিথিন ব্যাগে ৮-১০ কেজি করে মাংস এনে বিক্রি করছেন। এক বিক্রেতা বলেন, “রান্না করে খাওয়ার মতো সামর্থ্য নেই। তাই কিছুটা বিক্রি করে সংসার চালাই।”

তবে এখানেই উঠছে প্রশ্ন—এসব মাংস কতটা নিরাপদ? বিভিন্ন জায়গা থেকে সংগ্রহ করা, সংরক্ষণহীন পরিবেশে রাখা এবং ভ্যাপসা গরমে বিক্রি হওয়া এই মাংসের গুণগত মান নিয়ে রয়েছে যথেষ্ট উদ্বেগ।

বিশেষ করে যখন এসব মাংস পরবর্তীতে রাস্তায় বিক্রি হওয়া হালিম, কাবাব বা অন্যান্য খাদ্যপণ্যে ব্যবহৃত হয়, তখন জনস্বাস্থ্যের ঝুঁকির আশঙ্কা আরও বাড়ে।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পাকিস্তান-তুরস্ক-চীনের অদৃশ্য জোটে চাপে ভারত
রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা নিয়ে এখনই কোনো সিদ্ধান্ত নয়: ট্রাম্প
রাজধানীতে কোরবানির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকায়
ইউক্রেনে রাশিয়ার ভয়াবহ ড্রোন ও মিসাইল হামলা
আরাফাতের ময়দানে হজের সময় সন্তানের জন্ম দিলেন টোগোর নারী
দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত আরও ২৬ জন, মোট মৃত্যু ২৩
রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭ জন
ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিনের বৃষ্টির পূর্বাভাস, সতর্ক থাকতে বলছে আবহাওয়া অফিস
ঈদের দিন গাজায় ৪ ইসরায়েলি সেনা নিহত
পাকিস্তানের নেতৃত্ব খুবই শক্তিশালী : ট্রাম্প
ঢাকায় দেড় ঘণ্টায় ২১ মিলিমিটার বৃষ্টি, ঈদের আনন্দে ব্যাঘাত নেই
কোরবানির বর্জ্য দ্রুত অপসারণ কার্যক্রম পরিদর্শনে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
নগরজুড়ে কোরবানির পশু জবাই, পরিচ্ছন্নতায় প্রস্তুত ২০ হাজারের বেশি কর্মী
ঈদের দিন বন্ধ মেট্রোরেল, কাল থেকে ফের চলবে
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সস্ত্রীক সাক্ষাৎ
কাশ্মীর হামলায় ভারতকে সমর্থন চীন-ইরানের, পাকিস্তানের ওপর বাড়ছে কূটনৈতিক চাপ
দেশকে গণতান্ত্রিক ধারা থেকে সরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে: ইশরাক হোসেন
লা লিগার সেরা রাফিনিয়া, অনূর্ধ্ব-২৩ বিভাগে ইয়ামাল
ডিসেম্বরে নির্বাচন হলে জাতির জন্য ভালো হবে: মির্জা ফখরুল
ঈদের দিনেও গাজায় ইসরায়েলি হামলা, ঝরল ৪২ প্রাণ