
সিলেট স্টেডিয়ামের মাঠকর্মীদের টিভি উপহার ওয়ালটনের
১৭ জুলাই ২০২৩, ০৬:৫৬ পিএম | আপডেট: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০১:১৪ পিএম

সবার গায়ে ওয়ালটনের টি-শার্ট। সারিবদ্ধভাবে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের মাঠকর্মীরা দাঁড়িয়ে সবুজ গালিচায়। তার কিছুক্ষণ আগেই তাদের হাতে গড়ে তোলা মাঠে সাকিব আল হাসান, মেহেদী হাসান মিরাজরা হারিয়েছে আফগানিস্তানকে। জিতেছে টি-টোয়েন্টি সিরিজ।
স্বাভাবিকভাবেই মাঠকর্মীদের চোখে মুখে প্রাপ্তির আনন্দ। তাদের সেই আনন্দকে আরও বাড়িয়ে তুলে বাংলাদেশ-আফগানিস্তান সিরিজের টাইটেল স্পন্সর ওয়ালটন। মাঠকর্মীদের জন্য একটি টিভি উপহার দেয় দেশের ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটন। এই আনন্দের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ওয়ালটনের স্পোর্টস অ্যাম্বাসেডর মিরাজ গ্রাউন্ডসম্যানদের হাতে তুলে দেন ৩২ ইঞ্চি একটি টিভি।
সেই মুহূর্তটি এরই মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে গণমাধ্যম ও সামাজিকমাধ্যমে। ম্যাচ জিতে হাসিখুশি মিরাজ এগিয়ে যান গ্রাউন্ডসম্যানদের দিকে। সঙ্গে ছিলেন ওয়ালটনের সিনিয়র ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর রবিউল ইসলাম মিলটন। গ্রাউন্ডম্যানদের খোঁজ-খবর নিয়ে ওয়ালটনের উপহার তুলে দেন মিরাজ। জাতীয় দলের তারকা অলরাউন্ডারকে পাশে পেয়ে গ্রাউন্ডম্যানদেরও চোখেমুখে ছিল হাসির ঝিলিক।
মাঠকর্মীদের হাতে ওয়ালটনের টিভি তুলে দিয়ে মিরাজ বলেন, এই টিভি দিয়ে বাংলাদেশের খেলা দেখবেন। মন থেকে আমাদের জন্য দোয়া করবেন যেন আমরা আরও জিততে পারি। সেইসঙ্গে বাংলাদেশের সুপারব্র্যান্ড ওয়ালটনও যেন আরও বহুদূর এগিয়ে যায়।
উপহার পেয়ে গ্রাউন্ডসম্যানদের কাছে মিরাজ অনুভূতি জানতে চাইলে সবাই ‘ওয়ালটন-ওয়ালটন’ বলে সমস্বরে চিৎকার করে আনন্দ করতে থাকে। সিরিজ জয়ের সঙ্গে এই আনন্দ মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়।
মাঠকর্মীদের জন্য টিভি উপহার দেওয়ার কারণ প্রসঙ্গে রবিউল ইসলাম মিলটন বলেন, ক্রীড়াঙ্গনের প্রতি ওয়ালটনের রয়েছে অপরিসীম ভালোবাসা। সিলেট ক্রিকেট স্টেডিয়ামের গ্রাউন্সম্যানদের প্রধানের কাছ থেকে জানতে পারলাম- তাদের থাকার জায়গাতে কোনো টিভি নেই। তাই প্রিয় দল বাংলাদেশের খেলা দেখা এবং বিজয়ের সুন্দর মুহূর্তগুলো থেকে তারা বঞ্চিত হয়। তাদের এই আক্ষেপ দূর করতেই ওয়ালটনের পক্ষ থেকে টিভি উপহার দেওয়ার এই উদ্যোগ। আশা করি এখন থেকে তারা প্রিয় দল বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমের অসাধারণ খেলা ও জয়ের সুন্দর মুহূর্তগুলো উপভোগ করবেন।

বৃষ্টি আরো কত দিন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০২:৪৬ পিএম | আপডেট: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০২:৪৭ পিএম

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, লঘুচাপের কারণে দেশের আট বিভাগেই আগামী সোমবার পর্যন্ত বৃষ্টি হতে পারে। এর মধ্যে দেশের উত্তরাঞ্চলে বেশি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
আজ শনিবার সকাল নয়টার পর থেকে সারা দেশের আবহাওয়া পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, বর্তমানে যে লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে, সেটির বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এর প্রভাবে মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর সক্রিয়।
পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর বলেছে, সোমবার পর্যন্ত কোথাও কোথাও ভারী বৃষ্টি হতে পারে। এদিকে আজ রংপুর, রাজশাহী ও ময়মনসিংহের অধিকাংশ জায়গায় এবং ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। দিন ও রাতের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে।
এদিকে রোববার ও সোমবারের আবহাওয়া পরিস্থিতি সম্পর্কে বলা হয়েছে, এ দুই দিন রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের বিভিন্ন জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, কাল রোববার তাপমাত্রা কিছুটা বাড়বে এবং সোমবার তা আরও ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়তে পারে। এ ছাড়া আগামী পাঁচ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি কমে আসবে এবং তাপমাত্রা বাড়বে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল মোংলায়, ৩৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি মোংলায়। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল সৈয়দপুর ও বান্দরবানে, ২৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া একই সময়ে সবচেয়ে বেশি ১৬১ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে ডিমলায়।

বাংলাদেশ থেকে নেয়া পুরো ঋণ সুদসহ পরিশোধ করলো শ্রীলঙ্কা
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০২:৪১ পিএম | আপডেট: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০২:৪৮ পিএম

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে দেওয়া ঋণের পুরোটাই সুদসহ পরিশোধ করেছে শ্রীলঙ্কা। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, বৃহস্পতিবার রাতে শ্রীলংকা সুদসহ তৃতীয় কিস্তিতে ৫১ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করেছে। ২০০ মিলিয়ন ডলারের ঋণ থেকে বাংলাদেশ সুদ পেয়েছে ২৫ মিলিয়ন ডলার।
২০২১ সালের মে মাসে এক বছর মেয়াদে এ ঋণ নিয়েছিল দেশটি। তবে গত বছর অর্থনৈতিক সংকট প্রকট হলে নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করে শ্রীলঙ্কা। সে কারণে কয়েকবার ঋণ পরিশোধে সময় নেয় তারা। চলতি বছর শ্রীলঙ্কার অর্থনীতি আবার ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করে।
এর আগে গত ২০ আগস্ট শ্রীলঙ্কা প্রথম কিস্তিত ৫০ মিলিয়ন ডলার ফেরত দেয়। তারপর ৩১ আগস্ট আরও ১০০ মিলিয়ন ডলার দিয়েছে।
করোনাভাইরাস মহামারির কারণে শ্রীলঙ্কার পর্যটন খাত ব্যাপক ক্ষতিতে পড়েছিল। বৈদেশিক বিনিময়ে প্রতিনিয়ত মান হারাতে শুরু করে দেশটির মুদ্রা রুপি। এতে টান পড়ে দেশটির বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বা মজুতে। এমন পরিস্থিতিতে এশিয়ার বিভিন্ন দেশ থেকে ডলার ধার করে শ্রীলঙ্কা।
‘মুজিব চিরন্তন’ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে শ্রীলঙ্কার তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দা রাজাপক্ষে ২০২১ সালের ১৯ মার্চ ঢাকায় এসেছিলেন। ওই সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তাঁর কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিক বৈঠক করেন মাহিন্দা রাজাপক্ষে। ওই বৈঠকের ধারাবাহিকতায় শ্রীলঙ্কার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তৎকালীন গভর্নর ডব্লিউ ডি লক্ষ্মণ বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের কাছে ডলার চেয়ে চিঠি দেন। এরপরই কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ থেকে ডলার দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। ২০২১ সালের মে মাসে বাংলাদেশ সরকার ২০০ মিলিয়ন ডলার ধার দেয় দেশটিকে। বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে এ ডলার দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, ধার হিসেবে নয়, বরং ডলারের সঙ্গে শ্রীলঙ্কান রুপি অদলবদল বা সোয়াপ করে এই অর্থ দেওয়া হয়। এর বিপরীতে কিছু সুদও পায় বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের কাছে ২০ কোটি ডলারের সমপরিমাণ শ্রীলঙ্কান রুপি জমা ছিল। বাংলাদেশ এর আগে ১৫ কোটি ডলার সমপরিমাণ রুপি ফেরত দিয়েছে। এবার বাকি ৫ কোটি ডলারের সমপরিমাণ রুপিও ফেরত দেবে।

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি কিছু নাগরিকের বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০১:৫৩ পিএম | আপডেট: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০২:৪০ পিএম

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য দায়ী বা জড়িত থাকার অভিযোগে বাংলাদেশি কিছু নাগরিকের বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞা দেয়ার প্রক্রিয়া শুরুর কথা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে শুক্রবার ভিসা নিষেধাজ্ঞা দেয়ার এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে কারো নাম উল্লেখ করা না হলেও যাদের উপর নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে তাদের বিষয়ে বলা হয়, এরা বাংলাদেশের বর্তমান ও সাবেক কর্মকর্তা, ক্ষমতাসীন ও বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্য, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, বিচারবিভাগের সদস্য এবং নিরাপত্তা সংস্থার সদস্য।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আজ পররাষ্ট্র বিভাগ বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে ক্ষুণ্ন করেছে বা এর জন্য দায়ী কিছু বাংলাদেশি নাগরিকের উপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা দেয়ার পদক্ষেপ নিচ্ছে। এই ব্যক্তিবর্গের মধ্যে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল এবং রাজনৈতিক বিরোধী দল’।
যাদের উপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা দেয়া হচ্ছে সেসব ব্যক্তি তা তাদের পরিবারের সদস্যরা হয়তো যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন না বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
এতে বলা হয়, “আমাদের আজকের পদক্ষেপ বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণভাবে অবাধ ও সুষ্ঠ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যের প্রতি সমর্থনকে প্রতিফলিত করে। একই সাথে এই পদক্ষেপ যারা সারা বিশ্বে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে চান তাদের প্রতিও সমর্থন”।
এর আগে চলতি বছরের ২৫শে মে বাংলাদেশের জন্য নতুন ভিসা নীতির ঘোষণা দিয়েছিলো যুক্তরাষ্ট্র।
তখন বলা হয়েছিলো যে, এই নীতির আওতায় যে কোন বাংলাদেশি ব্যক্তি যদি গণতান্ত্রিক নির্বাচনের প্রক্রিয়া ব্যাহত করার জন্য দায়ী হন বা এরকম চেষ্টা করেছেন বলে প্রতীয়মান হয় - তাহলে যুক্তরাষ্ট্র তাকে ভিসা দেয়ার ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করতে পারবে। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ্যান্টনি ব্লিংকেন ঘোষণা দিয়েছিলেন।
এ নীতি বাংলাদেশের তখনকার রাজনৈতিক পরিবেশে ব্যাপক প্রভাব ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে আলোচনার জন্ম দিয়েছিলো। এরপরই মূলত রাজনৈতিক পরিস্থিতির দৃশ্যমান পরিবর্তন হয় এবং বিরোধী দলগুলো নিয়মিত রাজনৈতিক সভা সমাবেশের সুযোগ পেতে শুরু করে।
তবে এর জের ধরে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ থেকে তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করা হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেও ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। এমনকি বিবিসির সাথে এক সাক্ষাতকারে তিনি উষ্মা প্রকাশ করে বলেন যে ‘আমেরিকা হয়তো তাকে ক্ষমতায় দেখতে চায় না”।
এর আগে ২০২১ সালের ডিসেম্বরে বাংলাদেশের র্যাব ও এর কয়েকজন কর্মকর্তার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের অর্থ দফতর 'গুরুতর মানবাধিকার লংঘনমূলক কাজে জড়িত থাকার' অভিযোগে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিলো যুক্তরাষ্ট্রের অর্থ দফতর।
দেশটির পররাষ্ট্র দফতরের শীর্ষ কর্মকর্তারা অনেকেই ঢাকায় এসে সরকার ও বিরোধী দলসহ বিভিন্ন পক্ষের সাথে আলোচনা করে গেছেন।
এরপর বৃহস্পতিবার ঢাকায় নির্বাচন কমিশন জানায় যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) বাংলাদেশে সংসদ নির্বাচনের জন্য পূর্ণাঙ্গ পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে না বলে তাদের নিশ্চিত করেছে।
ফলে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন পশ্চিমা প্রভাবশালী দেশগুলো থেকে পর্যবেক্ষক আসবে কি-না তা নিয়েও সংশয় তৈরি হয়েছে।
তবে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের মুখপাত্র বৃহস্পতিবার জানিয়েছেন অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রে প্রাক-নির্বাচনী পর্যবেক্ষক দল ঢাকায় আসবে।
তাদের রিপোর্টের ভিত্তিতেই সিদ্ধান্ত হবে যে যুক্তরাষ্ট্র নির্বাচনের জন্য পূর্ণাঙ্গ পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে কি-না।
আমেরিকার এই ভিসা নীতি ঘোষণার পর শুক্রবার রাতে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম সাংবাদিকদের সাথে এ বিষয়ে কথা বলেন। সেসময় তিনি মন্তব্য করেন যে যুক্তরাষ্ট্রের এই ভিসা নীতি যদি কোনো সরকারি কর্মকর্তার দায়িত্ব পালনে বাধা তৈরি করে তাহলে তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসনের সাথে আলোচনা করবেন তারা।