রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

৭ হাজার ৯২৪ কোটি টাকা খেলাপি ঋণ গোপন করেছে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক!

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক। ছবি: সংগৃহীত

বেনামে ঋণ দিয়ে ৭ হাজার ৯২৪ কোটি টাকার খেলাপি ঋণের পাহাড় গড়েছে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক (এসআইবিএল)। দীর্ঘ দিন সেই তথ্য গোপন রেখেছে ব্যাংকটি, আর এ কাজে সহায়তায় করেছে খুদ কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এছাড়া এস আলম গ্রুপের মালিকানাধীন ব্যাংকটি প্রভিশন ঘাটতির ফলে লভ্যাংশও ঘোষণা করতে পারছে না।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিদর্শন রিপোর্টে দেখা যায়, ২০২৩ এর ডিসেম্বর শেষে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ৫৬৮ কোটি টাকা। অথচ ব্যাংকটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে রিপোর্টে দেখিয়েছে মাত্র ১ হাজার ৬৪৪ কোটি টাকা।

এছাড়া পরিদর্শন টিম ২০২৩ সালের ডিসেম্বর শেষে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডে (এসআইবিএল) প্রভিশন ঘাটতির পরিমাণ পেয়েছে ৮ হাজার ১২৭ কোটি টাকা। অথচ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তার পরামর্শে প্রতিবেদনে দেখাতে হয়েছে মাত্র ৬৪ কোটি টাকা। এর মাধ্যমে ব্যাংকটির প্রভিশন ঘাটতি গোপন করেছে ৮ হাজার ৬৩ কোটি টাকা।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিদর্শক দলটি চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সরেজমিনে ব্যাংকটির প্রধান পাঁচটি শাখা, ১০টি শাখার অফ-সাইট ভিত্তিতে পর্যালোচনা ও ঢাকার বাইরের সাতটি শাখায় পরিদর্শন করে আর্থিক প্রতিবেদনের এসব অসঙ্গতি চিহ্নিত করে।

পরিদর্শন টিমে থাকা এক কর্মকর্তা বলেন, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ওপর পরিদর্শন করে ৮ হাজার কোটি টাকার অনিয়ম– মাত্র ৬৪ কোটি দেখিয়ে রিপোর্ট করতে হয়েছে।

তিনি বলেন, 'এমন অনিয়মের বিষয়ে আমাদের সংশ্লিষ্ট বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক, পরিচালক ও নির্বাহী পরিচালক পর্যন্ত রাজি ছিলেন না। তবে আমাদের সংশ্লিষ্ট সুপারভাইজিং মহাপরিচালক চাপ দিয়ে এমন রিপোর্ট দিতে বাধ্য করেন।'

তিনি আরও বলেন, 'কেন্দ্রীয় ব্যাংকের শীর্ষ সেই কর্মকর্তা আমাদের পরিদর্শন টিমকে বলেন এমন করে রিপোর্ট দিতে হবে– যাতে ১০ শতাংশ ডিভিডেন্ড (লভ্যাংশ) দেয়ার সুযোগ থাকে।'

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিদর্শন রিপোর্টে দেখা যায়, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের বিতরণ করা মোট ঋণের মধ্যে শ্রেণিকরণযোগ্য পরিমাণ হচ্ছে ৯ হাজার ২৪২ কোটি টাকা। এর বিপরীতে প্রভিশন রাখার প্রয়োজন ৭ হাজার ৪১৯ কোটি টাকা। যদিও ব্যাংকের হিসেবে রক্ষিত প্রভিশন দেখানো হয়েছে ১ হাজার ৯২ কোটি টাকা। অর্থাৎ পরিদর্শন টিমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ঘাটতি রয়েছে ৬ হাজার ৩২৬ কোটি টাকা।

পরিদর্শন টিম, আদালত কর্তৃক স্থগিতাদেশ প্রাপ্ত বিনিয়োগের বিপরীতে প্রভিশন সংরক্ষণের দরকার ছিল আরো ১ হাজার ৭০৮ কোটি টাকার। যদিও ব্যাংকটি দেখিয়েছে মাত্র ৪০ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। অর্থাৎ এখানে প্রভিশন ঘাটতি রয়েছে ১ হাজার ৬৬৭ কোটি টাকা।

এ ছাড়া অফশোর ব্যাংকিং ইউনিট (ওবিইউ) হতে বিনিয়োগ, অন্যান্য সম্পদের বিপরীতে রক্ষিতব্য প্রভিশন ছিল ১৫৪ কোটি টাকা। যদিও ব্যাংকটি তার রিপোর্টে এই দেখিয়েছে যে, এই দুটি খাতে তাদের প্রভিশনের প্রয়োজন ছিল মাত্র ২০ কোটি টাকা।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিদর্শন টিম ব্যাংকটির বিপুল পরিমাণ খেলাপি ঋণ ও প্রভিশন ঘাটতির তথ্য পেলেও– রিপোর্টে দেখানো হয়েছে খুবই কম।

বাংলাদেশ ব্যাংক সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের প্রকৃত তথ্য গোপন করে— পরবর্তীতে যেভাবে প্রতিবেদন দিয়েছে, তাতে দেখা যায় ব্যাংকটির মোট প্রভিশন সংরক্ষণ প্রয়োজন ছিল ১ হাজার ৩৭০ কোটি টাকা। আর ব্যাংকটি সংরক্ষণ করতে পেরেছে ১ হাজার ৩০৬ কোটি টাকা। অর্থাৎ মাত্র ৬৪ কোটি টাকা প্রভিশন ঘাটতি দেখানো হয়েছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়, ব্যাংকের অর্থিক সুনাম রক্ষার্থে, এলসি মার্জিন ব্যয় কমাতে, বিশ্বব্যাপী অস্বাভাবিক মুদ্রাস্ফীতি, আমদানির জন্য পর্যাপ্ত বৈদেশিক মুদ্রা না থাকায়– ব্যাংকখাত সংকটময় সময় অতিবাহিত করছে। এ ছাড়া ব্যাংকিং ক্যাটাগরি অক্ষুণ্ণ রাখা– অন্তর্জাতিকভাবে রেটিংয়ের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। তাই ব্যাংকটির সুনাম ও ভবিষ্যতে মজবুত আর্থিক ভিত্তি তৈরির জন্য এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

যদিও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিদর্শন রিপোর্টে বলা হয়, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ৯ হাজার ৩৭১ কোটি টাকা। এই খেলাপি ঋণের মধ্যে ৩০ শতাংশ আগামী জুনের মধ্যে, ৩০ শতাংশ আগস্টের মধ্যে ও অবশিষ্ট ৪০ শতাংশ ডিসেম্বর ২০২৪ এর মধ্যে প্রভিশন সংরক্ষণ করতে হবে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তিন মাস পর পর করা ক্লাসিফায়েড লোন অ্যান্ড প্রভিশনিং রিপোর্টে দেখা গেছে, ২০২৩ এর ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকটির মোট ঋণ ৩৫ হাজার ৮৭৮ কোটি টাকা। এরমধ্যে খেলাপি ঋণ দেখিয়েছে ১ হাজার ৬৪৪ কোটি টাকা। যদিও এ প্রতিবেদনে তাদের কোনো পরিমাণ প্রভিশন ঘাটতি দেখানো হয়নি।

Header Ad
Header Ad

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা

ছবি: সংগৃহীত

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহারের মাধ্যমে বরণ করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্রদল। ঢাবি ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন শাওনের নেতৃত্বে শিক্ষার্থীদের মাঝে উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

রোববার (২৭ এপ্রিল) সকাল ১০টা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য সাক্ষাৎকার দিতে আসা শিক্ষার্থীদের মাঝে নোটবুক, কলম, পানি, বিস্কুট, সেলাইন এবং প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা ও মেডিসিন সরবরাহ করা হয়। পাশাপাশি অভিভাবকদের বিশ্রামের জন্য চেয়ারের ব্যবস্থা এবং প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করা হয়।

এ সময় নাছির উদ্দিন শাওনের নেতৃত্বে উপস্থিত ছিলেন ঢাবি ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইমাম আল নাসের মিশুক ও আকিব জাবেদ রাফি, সহ সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ সেকান্দার, গণসংযোগ বিষয়ক সম্পাদক মানিউল আলম পাঠান শান্ত, সদস্য ইমদাদুল হক ও হাসিবুর রহমান সাকিব, মহসিন হল শাখার দপ্তর সম্পাদক মোঃ আবুজার গিফারী ইফাত, সহ ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক রায়হানা পারভীন, সহ-আইন সম্পাদক সাফওয়ান হাসান তামিম, কর্মী কাজী আবির, আব্দুল্লাহ অনন্ত, লুৎফুর কবির রানা, ক্রীড়া সম্পাদক (জসীমউদ্দিন হল শাখা) আব্দুল ওহেদ, কর্মী মাসুম বিন বশির এবং নাঈম চৌধুরী।

ছাত্রদল নেতারা নবীন শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের সফলতা কামনা করেন এবং তাদের পাশে থাকার আশ্বাস দেন।

Header Ad
Header Ad

দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ও নূরজাহান বেগম। ছবি: সংগৃহীত

দুর্নীতির অভিযোগ তুলে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও নূরজাহান বেগমের পদত্যাগ দাবি করেছে বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরাম। একইসঙ্গে তাদের দুই সহকারীকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়ায় সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে সংগঠনটি।

রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ দাবি জানানো হয়। এতে বলা হয়, দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে বদলি, পদোন্নতি, পদায়ন ও টেন্ডার সংক্রান্ত তদবির বাণিজ্যে লিপ্ত ছিলেন এই দুই উপদেষ্টার সহকারীরা। অভিযোগ রয়েছে, মোয়াজ্জেম হোসেন প্রায় ৪ শত কোটি টাকা আয় করেছেন। একই ধরনের অভিযোগ রয়েছে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পিও তুহিন ফারাবী ও ডা. মাহমুদুল হাসানের বিরুদ্ধেও।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, অভিযুক্তদের পেছনে উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় ছিল বলেই তারা এতদূর যেতে পেরেছে। ফলে প্রশ্ন উঠেছে—তাদের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টারা কি দায় এড়াতে পারেন?

সংগঠনটি বলেছে, নৈতিক দায়বদ্ধতা ও জনমনে স্বচ্ছতা ফিরিয়ে আনতেই উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও নূরজাহান বেগমের পদত্যাগ করা উচিত। পাশাপাশি দুর্নীতিতে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।

এদিকে, দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদক ইতোমধ্যে মোয়াজ্জেম হোসেন ও তুহিন ফারাবীর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে। গত বৃহস্পতিবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে সংস্থাটির মহাপরিচালক ও মুখপাত্র মো. আক্তার হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ও যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার এপিএস মোয়াজ্জেম হোসেন এবং স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পিও তুহিন ফারাবীকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় গ্রাহকের আমানতের টাকা ফেরত না দেওয়ায় জাতীয় পার্টি’র নেতাকে গণধোলাই

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর মান্দায় সোনালী ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি’র সভাপতি ও জাতীয় পার্টি’র নেতা আব্দুল মান্নানকে গণধোলাই এর শিকার হয়েছেন। রবিবার (২৭ এপ্রিল) সকালে তাকে গণধোলাই দিয়ে সতীহাট কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ এলাকায় আটকে রাখেন বিক্ষুব্ধ গ্রাহকরা। মান্নান উপজেলার মৈনম ইউনিয়নের দূর্গাপুর গ্রামের বাসিন্দা এবং মান্দা উপজেলা জাতীয়পার্টির সাবেক সাধারণ সম্পাদক।

গ্রাহকদের অভিযোগ, বেশি মুনাফার লোভ দেখিয়ে এফডিআরের নামে আমানত সংগ্রহ করেন আব্দুল মান্নান ও ওই সমবায় সমিতির সম্পাদক শাহিন আক্তার মিঠু। শুরুর দিকে মুনাফার টাকা দিলেও বেশ কিছুদিন টালবাহানা করেন তারা। এ অবস্থায় আমানতের টাকা ফেরতের জন্য চাপ দিলে সমিতির সাইনবোর্ড গুটিয়ে নিয়ে সটকে পড়ার পাঁয়তারা করেন তারা।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সোনালী ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সভাপতি ও সম্পাদক লাখপতি অফারে আমানতের নামে শতাধিক গ্রাহকের কাছ থেকে দুই কোটি ৩৭ লাখ টাকা সংগ্রহ করেন। প্রত্যেক মাসে এক লাখ টাকায় দুই হাজার টাকা করে মুনাফা দেওয়ার চুক্তি ছিল। প্রথমদিকে সঠিকভাবে মুনাফার টাকা পরিশোধ করা হলেও গত ছয় মাস ধরে টালবাহানা শুরু করেন তারা।

গ্রাহক ফারমিন আক্তার বলেন, ‘বেশি মুনাফার লোভ দেখিয়ে ওই সংস্থার সভাপতি আব্দুল মান্নান আমার কাছ থেকে ছয় লাখ টাকা নেয়। গত দেড় বছর ধরে মুনাফা দিচ্ছেন না। আমানতের টাকা ফেরত দিতেও টালবাহানা করছে তিনি।’

আরেক গ্রাহক মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘এক লাখ টাকায় মাসিক দুই হাজার টাকা মুনাফা দেওয়ার অঙ্গীকারে আমার কাছ থেকে ছয় লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়।
সঠিকভাবে কয়েক মাস মুনাফা পেয়েছি। বর্তমানে সংস্থার লোকজন কার্যক্রম গুটিয়ে আত্মগোপনে আছেন। রবিবার সকালে আব্দুল মান্নানকে পেয়ে গ্রাহকরা আটকিয়ে গণধোলাই দেয়।’

সংস্থার সভাপতি আব্দুল মান্নান বলেন, গ্রাহকের কাছ থেকে নেওয়া টাকা মাঠেই পড়ে আছে। যারা সংস্থার কাছ থেকে ঋণ নিয়েছেন বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে তারা টাকা ফেরত দিচ্ছে না। মাঠ থেকে টাকা উঠানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। টাকাগুলো উঠে এলেই গ্রাহকের আমানতের টাকা ফেরত দেওয়া হবে।

স্থানীয় গনেশপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম চৌধুরী বাবুল ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘বেশ কিছুদিন ধরে গ্রাহকরা আমানতের টাকা ফেরতের জন্য আমার কাছে অভিযোগ দিয়ে আসছিল। পর্যায়ক্রমে টাকা ফেরতের অঙ্গীকারও করেছিলেন সংস্থার সভাপতি ও জাতীয় পার্টির নেতা। এ অবস্থায় আজ তাকে ধরে গণধোলাই দেয় গ্রাহকরা।’

মান্দা উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা আব্দুর রশীদ বলেন, ‘বেশ কিছুদিন ধরে সোনালী ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি লিমিটেডের কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। এ অবস্থায় গ্রাহকের টাকা আটকে রাখা সঠিক হয়নি। আমানতের টাকা ফেরত পাওয়া গ্রাহকের ন্যায্য অধিকার।’

এ প্রসঙ্গে মান্দা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মনসুর রহমান বলেন, বিষয়টি নিয়ে এখন পর্যন্ত কেউ অভিযোগ করেননি। তবে,অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা
দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
নওগাঁয় গ্রাহকের আমানতের টাকা ফেরত না দেওয়ায় জাতীয় পার্টি’র নেতাকে গণধোলাই
পাকিস্তানের পাশাপাশি বাংলাদেশকেও পানি না দেওয়ার আহ্বান বিজেপি এমপির
এসআই নিয়োগের ফলাফল প্রকাশ, ৫৯৯ জনকে প্রাথমিক সুপারিশ
হাকিমপুরে গরীবের চাল ছাত্রলীগ নেতার গুদামে
চুরির অভিযোগে কুবির দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগবাড়িয়ে কিছু করার পক্ষে নয় ঢাকা
সাব-ইন্সপেক্টর পদে প্রাথমিক সুপারিশ পেল ৫৯৯ জন
দুই উপদেষ্টার এপিএস-পিও’র দুর্নীতির খোঁজে গোয়েন্দা কার্যক্রম শুরু
নির্বাচনে প্রতিটি কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত
কক্সবাজার-১ আসনের সাবেক এমপি জাফর আলম গ্রেপ্তার
ভারতের দিকে তাক করা পাকিস্তানের ১৩০ পারমাণবিক বোমা
চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায় তাওহিদ হৃদয়, বাড়ছে নাটকের রঙ
উত্তেজনার মধ্যেই যুদ্ধজাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল ভারত
ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না, একজন জীবনসঙ্গী দরকার: মিলা
টাঙ্গাইলে শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধে ভারতের ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শঙ্কা
দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রাজনীতির চেয়ারে ঘুণপোকা ধরেছে, এটি সংস্কার করা প্রয়োজন: ব্যারিস্টার ফুয়াদ