সোমবার, ১৩ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৯ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

গ্রামীণ ব্যাংকের মালিকানা ৫ শতাংশ করার পরিকল্পনা সরকারের

গ্রামীণ ব্যাংকের মালিকানা ৫ শতাংশ করার পরিকল্পনা সরকারের। ছবি: সংগৃহীত

১৯৮৩ সালের অধ্যাদেশ অনুযায়ী গ্রামীণ ব্যাংকে সরকারের শেয়ার ছিল ২৫ শতাংশ। তবে শেয়ার ৫ শতাংশে নামিয়ে মালিকানা কমিয়ে আনার পরিকল্পনা করেছে সরকার। এসব পরিবর্তন বাস্তবায়নের জন্য সরকার ইতোমধ্যে গ্রামীণ ব্যাংক আইন, ২০১৩ সংশোধনের একটি খসড়া প্রণয়ন করেছে।

খসড়াটি অংশীজনদের মতামত নেওয়ার জন্য ইতিমধ্যে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।

আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, খসড়াটি প্রণয়নের আগে বিভাগের পক্ষ থেকে গ্রামীণ ব্যাংকের আইন উপদেষ্টাদের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

তিনি বলেন, এ পদক্ষেপের মূল উদ্দেশ্য হলো ব্যাংকে সরকারের অংশীদারিত্ব এবং বোর্ডের প্রতিনিধিত্বকে ২০১১ সালের আগের কাঠামোতে ফিরিয়ে আনা।

১৯৮৩ সালের অধ্যাদেশ অনুযায়ী, গ্রামীণ ব্যাংকে সরকারের শেয়ার ছিল ২৫ শতাংশ। তবে, পরবর্তী সরকারগুলো পরিশোধিত মূলধনে অবদান না রাখায় এ অংশীদারি ধীরে ধীরে ৫-৮ শতাংশে নেমে আসে বলে তিনি জানান।

২০১১ সালে মুহাম্মদ ইউনূসকে গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পদ থেকে অপসারণের সময় সরকার ২৫ শতাংশ শেয়ারহোল্ডিং পুনঃস্থাপনের জন্য মূলধন বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছিল।

নতুন খসড়া অনুযায়ী, ব্যাংকের পরিশোধিত মূলধন ৩০০ কোটি টাকা নির্ধারণ করা হবে। ঋণগ্রহীতারা ধীরে ধীরে মূলধনে অবদান বাড়িয়ে ৯৫ শতাংশ মালিকানা অর্জন করবেন। বোর্ড ঘোষিত যেকোনো লভ্যাংশ মূলধনের ভিত্তিতে আনুপাতিকভাবে বিতরণ করা হবে।

সূচনালগ্ন থেকেই গ্রামীণ ব্যাংকের ১২ সদস্যের পরিচালনা পর্ষদে চেয়ারম্যানসহ সরকারের মনোনীত তিনজন পরিচালক এবং ঋণগ্রহীতাদের নির্বাচিত নয়জন পরিচালক রয়েছেন। নতুন প্রস্তাবে ঋণগ্রহীতারা বোর্ডে ১১ জন পরিচালক নির্বাচনের সুযোগ পাবেন।

বর্তমান আইনে বোর্ডের চেয়ারম্যান নিয়োগের ক্ষমতা সরকারের হাতে রয়েছে। কিন্তু প্রস্তাবিত খসড়ায় চেয়ারম্যান নির্বাচন বোর্ডের সদস্যদের মধ্য থেকেই করার বিধান রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে।

এছাড়া, বর্তমানে আইনে বলা হয়েছে, চেয়ারম্যানের পদ শূন্য হলে বা তিনি দায়িত্ব পালনে অক্ষম হলে, সরকার তার মনোনীত দুই পরিচালকের মধ্যে একজনকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দিতে পারে।

প্রস্তাবিত খসড়ায় এ বিধানটি বাদ দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, চেয়ারম্যান অক্ষম হলে, বোর্ডের সদস্যরা অন্য কোনো পরিচালককে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালনের অনুমোদন দিতে পারবেন।

আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের এক কর্মকর্তা জানান, গ্রামীণ ব্যাংকের বোর্ডে চেয়ারম্যান এবং তিনজন পরিচালক নিয়োগের ক্ষমতা সরকারের হাতে রয়েছে। তবে, ড. ইউনূসের অপসারণের আগে সরকার সাধারণত কেবল চেয়ারম্যান নিয়োগের ক্ষমতা ব্যবহার করত।

তিনি বলেন, "২০১১ সালের পর থেকে সরকার চেয়ারম্যানের পাশাপাশি তিনজন পরিচালকও নিয়োগ দিতে শুরু করে।"

বর্তমান আইনের অধীনে, গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সর্বোচ্চ ৬০ বছর বয়স পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করতে পারেন। প্রস্তাবিত খসড়ায় এ বিধান বহাল রাখা হয়েছে। তবে এতে নতুন একটি শর্ত যুক্ত করা হয়েছে—বোর্ডের অনুমোদনের ভিত্তিতে ব্যবস্থাপনা পরিচালকের মেয়াদ সর্বোচ্চ ৬৫ বছর পর্যন্ত বাড়ানো যেতে পারে, যদি ব্যাংকের কার্যক্রমে তা প্রয়োজনীয় মনে হয়।

বর্তমান আইনে পরিচালকদের মেয়াদ তিন বছর নির্ধারিত রয়েছে, এবং খসড়া অধ্যাদেশেও এটি অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। তবে নতুন একটি সংযোজন করা হয়েছে, যেখানে বলা হয়েছে, "নবনির্বাচিত পরিচালকেরা তাদের দায়িত্ব গ্রহণ না করার আগ পর্যন্ত নির্বাচিত পরিচালকেরা তাদের পদে থাকবেন।"

এছাড়া, বর্তমানে গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন আঞ্চলিক অফিস খোলার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমতি নেওয়া বাধ্যতামূলক। কিন্তু খসড়া অধ্যাদেশে এ শর্তটি তুলে দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে।

বর্তমান আইনে গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠার সঙ্গে জোবরা গ্রামে ড. ইউনূসের ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমের কোনো উল্লেখ নেই। তবে খসড়া অধ্যাদেশে আইনের ধারা ৪-এ একটি ব্যাখ্যা যুক্ত করে এটি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

নতুন ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, গ্রামীণ ব্যাংক প্রকল্প বলতে ১৯৭৬ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধীনে চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলার জোবরা গ্রামে পরিচালিত ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমকে বোঝায়। এ প্রকল্প পরে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন পায় এবং বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকসহ অন্যান্য ব্যাংক এতে অংশগ্রহণ করে।

২০১১ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের সময়, গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদ থেকে পদত্যাগে বাধ্য করা হয়। সরকার জানিয়েছিল, ড. ইউনূস পদের জন্য নির্ধারিত ৬০ বছরের বয়সসীমা অতিক্রম করেছেন। তিনি এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে মামলা করলেও আদালত তা খারিজ করেন।

ড. ইউনূসের পদত্যাগের পর ২০১৩ সালে সরকার গ্রামীণ ব্যাংক আইনে সংশোধনী আনে। তবে এ সংশোধনীতে ব্যাংকের মালিকানা ও পরিচালনা পর্ষদে সরকারের অংশীদারিত্ব বজায় রাখা হয়।

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অর্থ মন্ত্রণালয় ব্যাংকের নতুন চেয়ারম্যান নিয়োগ করে। এছাড়া, অন্তর্বর্তী সরকার ব্যাংকটিকে কর মওকুফের সুবিধাও দেয়।

Header Ad
Header Ad

গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাব প্রত্যাহারের আহ্বান জামায়াতের

ফাইল ছবি

গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাব প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। তিনি দেশের শিল্পকারখানা, ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতির স্বার্থে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি এ প্রস্তাব প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন।

সোমবার (১ জানুয়ারি) এক বিবৃতিতে গোলাম পরওয়ার বলেন, শিল্পখাতে গ্যাসের দাম বৃদ্ধির প্রস্তাবে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছি। এ প্রস্তাবে দেশের ব্যবসায়ী ও শিল্পপতিরা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তিনি উল্লেখ করেন, ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে গ্যাসের মূল্য সাতবার বৃদ্ধি করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, সর্বশেষ ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে গ্যাসের দাম ১৫০ শতাংশেরও বেশি বাড়ানো হয়েছিল। সে সময় গ্যাসের সংকটের কারণে শিল্পকারখানাগুলো রেশনিং পদ্ধতিতে পরিচালিত হতো। বর্তমানে গ্যাস সংকট অব্যাহত রয়েছে। সংকট সমাধানে দেশের সম্ভাবনাময় জায়গাগুলোতে নতুন গ্যাস কূপ খনন এবং বিদেশ থেকে গ্যাস আমদানি জরুরি। মূল্যবৃদ্ধি সংকট সমাধান করবে না; বরং তা আরও জটিলতা সৃষ্টি করবে।

গোলাম পরওয়ার ত্বরিত পদক্ষেপ গ্রহণ করে প্রস্তাব প্রত্যাহারের মাধ্যমে দেশীয় শিল্প ও অর্থনীতি রক্ষার আহ্বান জানান।

Header Ad
Header Ad

ভারতে পালানোর সময় ইডেন ছাত্রলীগ নেত্রী সুস্মিতা গ্রেপ্তার

ভারতে পালানোর সময় ইডেন কলেজ ছাত্রলীগ নেত্রী সুস্মিতা গ্রেপ্তার। ছবি: সংগৃহীত

ভারতে যাবার পথে বেনাপোল ইমিগ্রেশনে গ্রেপ্তার হয়েছেন ঢাকার ইডেন কলেজের ছাত্রলীগ নেত্রী সুস্মিতা পান্ডে ও তার ছোট ভাই সত্যজিত পান্ডে। গ্রেপ্তার সুস্মিতা ও তার ছোট ভাই মাগুরা সদরের ঢাকা রোডের স্বপন পান্ডের মেয়ে। চিকিৎসার জন্য তারা সোমবার (১৩ জানুয়ারি) বিকালে ভারত যাচ্ছিলেন। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে সন্ধ্যা ৬টার দিকে পোর্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

ইমিগ্রেশন পুলিশের পরিদর্শক ইব্রাহিম আহম্মেদ জানান, মাগুরা জেলা সদরের স্বপন পান্ডের মেয়ে আজ বিকালে বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন দিয়ে ভারতে প্রবেশকালে তাঁকে সন্দেহজনক হিসাবে তাদের আটক করা হয়। পরে জিজ্ঞাসাবাদ করলে ঢাকার নিউ মার্কেট এলাকার একটি হত্যা মামলার আসামি হিসাবে স্বীকার করেন সুস্মিতা। তিনি ঢাকা ইডেন কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক।

আটককৃতরা মাগুরার সাতদোহা এলাকার স্বপন পান্ডের মেয়ে সুস্মিতা ও সত্যজিত পান্ডে। তাদের কে আটক করে বেনাপোল পোর্ট থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।

বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি রাসেল মিয়া জানান, ঢাকা ইডেন কলেজ শাখার ছাত্রলীগ নেত্রী সুস্মিতা এবং তার ছোট ভাই সত্যজিত পান্ডে ভারতে যাওয়ার সময় ইমিগ্রেশন তাদের আটক করে আমার অধিন্যাস্ত পোর্ট থানায় হস্তান্তর করেছে। এখান থেকে তাদেরকে ঢাকার নিউ মার্কেট থানা হেফাজতে হস্তান্তর করা হবে।

Header Ad
Header Ad

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন ১৭ ফেব্রুয়ারি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন ১৭ ফেব্রুয়ারি। ছবি: সংগৃহীত

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থগিত হওয়া দ্বাদশ সমাবর্তন আগামী ১৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। সোমবার (১৩ জানুয়ারি) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক অধ্যাপক আখতার হোসেন মজুমদার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বাদশ সমাবর্তন ১৭ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে। সমাবর্তন সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্যাবলী পরে জানানো হবে।’

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সালেহ্ হাসান নকীব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে (ফেসবুকে) লিখেছেন, ‘ভালো-মন্দ মিলে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় চলছে। একটা ভালো খবর, অনেক চেষ্টার পর আমরা দ্বাদশ সমাবর্তনের একটা তারিখ পেয়েছি ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫। ছয় হাজারের বেশি রেজিস্ট্রেশন হয়েছে। সবার সহযোগিতা কামনা করছি।’

উল্লেখ্য, এর আগে ২০২৩ সালের নভেম্বরে সমাবর্তনের তারিখ নির্ধারণ করা হলেও অনিবার্য কারণ দেখিয়ে তা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। পরে তৎকালীন উপাচার্যসহ প্রশাসনের কয়েকজন কর্তাব্যক্তি গত বছরের জুন মাসে রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সৌজন্য স্বাক্ষাৎ করে ২৮ নভেম্বর নতুন তারিখ নির্ধারণ করেন। তবে ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পট পরিবর্তন ও বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন প্রশাসন আসায় নির্ধারিত সময়ে সমাবর্তনের আয়োজন করা সম্ভব হয়নি। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৫৩ সালে। সর্বশেষ একাদশ সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয় ২০১৯ সালের ৩০ নভেম্বর।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাব প্রত্যাহারের আহ্বান জামায়াতের
ভারতে পালানোর সময় ইডেন ছাত্রলীগ নেত্রী সুস্মিতা গ্রেপ্তার
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন ১৭ ফেব্রুয়ারি
সীমান্তে উত্তেজনা: নয়া দিল্লিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতকে তলব
পুলিশে বড় রদবদল, ৭৫ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
৫ আগস্ট ‘সার্বক্ষণিক যোগাযোগে’ ছিলেন বাংলাদেশ ও ভারতের সেনাপ্রধান
জাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ প্রকাশ, তফসিল ১ ফেব্রুয়ারি
বিপিএলে টানা তিন জয়ে উড়ছে চট্টগ্রাম কিংস
প্রথমবার বিদেশি লিগে খেলার সুযোগ পেলেন পেসার নাহিদ রানা
সচিবালয়ের সামনে এসআইদের আমরণ অনশনের ডাক
সচিবালয় ঘেরাও করলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীদের মাল্টিপল-এন্ট্রি ভিসা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
বেরোবিতে ইউজিসির নিয়মকে ‘বৃদ্ধাঙ্গুলি’ দেখিয়ে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক নিয়োগ
দাবানলের আগুনে প্রাণ হারালেন হলিউড তারকা ররি স্কাইজ
বদলগাছীতে সংঘর্ষ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
বাংলাদেশ আমাদের প্রতিবেশী, একসঙ্গেই থাকতে হবে: ভারতীয় সেনাপ্রধান
বিরামপুরে বিজ্ঞান ও তারুণ্য মেলার উদ্বোধন
শেখ হাসিনার যোগসাজসে সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া দিয়েছে ভারত: রিজভী
ভারত নয়, পাকিস্তান থেকেই আসছে পেঁয়াজ
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় হাজির স্বামী