সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৩১ ভাদ্র ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বাজারে সরবরাহ বাড়লেও সবজির দামে এখনো অস্বস্তি

ছবি: সংগৃহীত

কোটা আন্দোলন ইস্যুতে স্থবির হয়ে যাওয়া জনজীবনের প্রভাব পড়েছে নিত্যপণ্যের বাজারেও। তবে সরবরাহ বাড়ায় আস্তে আস্তে তা কাটতে শুরু করেছে। যদিও জিনিসপত্রের দাম নিয়ে জনসাধারণের মধ্যে রয়েছে অসন্তোষ।

তারা বলছেন, কোনো পণ্যের দাম বাড়লে আর কমে না। সংকটের কারণে যেসব পণ্যের দাম বেড়েছিল তা কমেছে সামান্যই। ১০ টাকা বাড়লে কমে এক টাকা। এতে জনসাধারণের খুব একটা উপকার হয় না।

আলুর দাম অনেক চড়া। হল্যান্ডার আলু ৬০ টাকা কেজি। পেঁপে ৪০, পটল ৪০, জালি কুমড়া বড় সাইজের প্রত্যেকটা ৫০ টাকা করে। মাঝারি সাইজের লাউ ৫০ টাকা। শাকের দামও বাড়তি বলে জানিয়েছেন বিক্রেতারা। ডাটা শাক ২০ টাকা আঁটি। যা কয়েক দিন আগেও ছিল ১০ টাকা করে।

ওই বাজারের ক্রেতা ফজলুল হক বলেন, ভাই আর কইয়েন না। জিনিসের দাম বাড়ে, কিন্তু চাকরির বেতন বাড়ে না। বাজারে এসে বাজেট শেষ হয়ে যায়, কিন্তু ব্যাগ ভরে না। এ কথা কারে বলব। এটা বাংলাদেশ। দেখার কেউ নেই।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) সকালে রাজধানীর শেওড়াপাড়া ও তালতলা বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা যায়।

করলা ৮০ টাকা, কাঁকরোল ৮০ টাকা, পটল ৬০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ টাকা, বরবটি ১০০ টাকা, লাউ প্রতিটি ৫০ থেকে ৬০ টাকা, পেঁপের কেজি ৬০ টাকা, ধুন্দল ৬০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, কচুর লতি ৮০ টাকা, ঝিঙে ৬০ টাকা, সজনে ১৬০ টাকা এবং শসা ৬০ থেকে ১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

ফুলকপি প্রতিটি ৫০ থেকে ৬০ টাকা, বাঁধাকপি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, ব্রোকলি ৫০ টাকা, পাকা টমেটোর কেজি প্রকারভেদে ১৪০ থেকে ১৮০ টাকা এবং গাজর ১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

লেবুর হালি ১৫ থেকে ৩০ টাকা, ধনে পাতার কেজি ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, কলার হালি ৪০ টাকা, মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা। লাল শাকের আঁটি ১৫ টাকা, লাউ শাক ৪০ টাকা, মুলা শাক ১৫ টাকা, পালং শাক ১৫ থেকে ২০ টাকা, কলমি শাক ১০ টাকা, পুঁই শাক ৪০ টাকা।

সপ্তাহ ব্যবধানে দেশি পেঁয়াজ ১৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আলুর কেজি ৬০ থেকে ৬৫ টাকা। কাঁচামরিচের দাম কেজিতে ১৮০ থেকে ২০০ টাকা কমে প্রকারভেদে ১৬০ থেকে ২৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহেও কাঁচা মরিচ ৪০০ টাকা থেকে ৪৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছিল।

সপ্তাহ ব্যবধানে কেজিতে ৩০ টাকা কমে ব্রয়লার মুরগি ১৭০ থেকে ১৭৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহে ব্রয়লার ২০০ থেকে ২১০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছিল। সোনালি মুরগি ২৬০ থেকে ২৭০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। সোনালি হাইব্রিড ২৪০ টাকা, দেশি মুরগি ৬০০ টাকা, লেয়ার লাল মুরগি ৩৪০ টাকা এবং সাদা লেয়ার ৩৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

ছাত্রদের আন্দোলনের কারণে হঠাৎ করেই মুরগির দাম অনেকটা বেড়ে গিয়েছিল। তবে চলতি সপ্তাহে সব ধরনের মুরগি দাম কমেছে বলে জানান শেওড়াপাড়া অলি মিয়ার বাজারের মুরগি বিক্রেতা মোহাম্মদ রাকিব। সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় দাম কমেছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

বাজারে গরুর মাংসের কেজি ৬৫০ থেকে ৭৮০ টাকা, গরুর কলিজা ৭৮০ টাকা, গরুর মাথার মাংস ৪৫০ টাকা, গরুর বট ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা এবং খাসির মাংসের কেজি এক হাজার ১৫০ থেকে এক হাজার ২০০ টাকা।

বাজারগুলোতে এক ডজন লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৬৫ টাকায়। হাঁসের ডিমের ডজন ১৮০ টাকা। দেশি মুরগির ডিমের হালি ৮৫ টাকা।

সপ্তাহ ব্যবধানে মাছের দামও কিছুটা কমেছে। বাজারগুলোতে ৫০০ গ্রাম আকারের ইলিশ মাছের কেজি এক হাজার থেকে এক হাজার ২০০ টাকা এবং ৭০০ থেকে ৮০০ গ্রামের মাছ এক হাজার ৪০০ থেকে এক হাজার ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

চাষের শিং (আকারভেদে) বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৬০০ টাকায়। প্রতি কেজি রুই মাছের দাম বেড়ে (আকারভেদে) ৩৫০ থেকে ৬০০ টাকা হয়েছে। দেশি মাগুরের কেজি ৯০০ থেকে এক হাজার ২০০ টাকা, মৃগেল ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকা, চাষের পাঙাস ১৯০ থেকে ২২০ টাকা ও চিংড়ির কেজি ৮০০ থেকে এক হাজার ২০০ টাকা।

বোয়ালের কেজি ৫০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাতল ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা, পোয়া মাছ ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা, পাবদা ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা, তেলাপিয়া ২২০ টাকা, কই ২২০ থেকে ২৪০ টাকা, মলা ৬০০ টাকা, বাতাসি টেংরা এক হাজার ৪০০ টাকা, টেংরা ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাচকি মাছ ৫০০ টাকা, পাঁচমিশালি ২২০ টাকা, রূপচাঁদা এক হাজার ২০০ টাকা, বাইম এক হাজার ২০০ থেকে এক হাজার ৪০০ টাকা, দেশি কই এক হাজার ২০০ টাকা, শোল ৬০০ থেকে ৯০০ টাকা, আইড় ৬৫০ থেকে ৮০০ টাকা, বেলে মাছ ৮০০ টাকা এবং কাইক্কা মাছ ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

Header Ad

মুহাম্মদ (সা.) বিশ্ব মানবতার জন্য অনুসরণীয় আদর্শ: প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) মানব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে; প্রতিটি ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে তিনি বিশ্ব মানবতার জন্য অনিন্দ্য সুন্দর অনুসরণীয় শিক্ষা ও আদর্শ রেখে গেছেন; যা প্রতিটি যুগ ও শতাব্দীর মানুষের জন্য মুক্তির দিশারি হিসেবে পথ দেখাবে।

সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) ‘পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)’ উপলক্ষে আজ রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) দেওয়া এক বাণীতে প্রধান উপদেষ্টা এ কথা বলেন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব, বিশ্বমানবতার মুক্তির দিশারি, মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর জন্ম ও ওফাতের পবিত্র স্মৃতিবিজড়িত ১২ রবিউল আউয়াল ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) বিশ্ববাসী বিশেষত মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত পবিত্র ও মহিমান্বিত দিন। এ উপলক্ষে আমি বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল মুসলিম উম্মাহকে আন্তরিক মোবারকবাদ জানাচ্ছি।

তিনি বলেন, মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন হজরত মুহাম্মদ (সা.) কে বিশ্বজগতের হেদায়েত ও নাজাতের জন্য ‘রাহমাতুল্লিল আলামিন’ তথা সারা জাহানের রহমত হিসেবে প্রেরণ করেছেন। নবী করিম (সা.) সম্পর্কে পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘হে নবী, আমি আপনাকে সমগ্র বিশ্বজগতের জন্য কেবল রহমতরূপে প্রেরণ করেছি’ (সূরা আল-আম্বিয়া, আয়াত: ১০৭)। মুহাম্মদ (সা.) এসেছিলেন তওহিদের মহান বাণী নিয়ে। সব ধরনের কুসংস্কার, অন্যায়, অবিচার, পাপাচার ও দাসত্বের শৃঙ্খল ভেঙে মানবসত্তার চিরমুক্তি, শান্তি, প্রগতি ও সামগ্রিক কল্যাণের বার্তা নিয়ে এসেছিলেন তিনি। বিশ্ববাসীকে তিনি মুক্তি ও শান্তির পথে আসার আহ্বান জানিয়ে অন্ধকার যুগের অবসান ঘটিয়েছিলেন এবং সত্যের আলো জ্বালিয়েছেন।

প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, আজকের দ্বন্দ্ব-সংঘাতময় বিশ্বে মহানবীর (সা.) অনুপম জীবনাদর্শ, তার সর্বজনীন শিক্ষা ও সুন্নাহর অনুসরণ এবং ইবাদতের মাধ্যমেই বিশ্বের শান্তি, ন্যায় এবং কল্যাণ নিশ্চিত হতে পারে বলে আমি মনে করি। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, ধর্মীয় ও পার্থিব জীবনে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর সুমহান আদর্শ ও সুন্নাহ বিশ্ববাসীর জন্য সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ, উৎকৃষ্টতম অনুসরণীয় ও অনুকরণীয় এবং এর মধ্যেই মুসলমানদের অফুরন্ত কল্যাণ, সফলতা ও শান্তি নিহিত রয়েছে।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস ‘পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)’ উপলক্ষে দেশ, জাতি ও মুসলিম উম্মাহ তথা বিশ্ববাসীর শান্তি, মঙ্গল ও সমৃদ্ধি কামনা করে বলেন, মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে মহানবী (সা.) এর সুমহান আদর্শ ও সুন্নাহ যথাযথভাবে অনুসরণের মাধ্যমে দেশ, জাতি ও মানবতার কল্যাণে কাজ করার তৌফিক দান করুন। আমিন।

সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ে যৌক্তিক সমালোচনা করার কথা বললেন নওগাঁর ডিসি আব্দুল আউয়াল

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁয় কর্মরত অনলাইন, ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় কর্মরত সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন নবাগত জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল।

রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর ) বিকেলে জেলা প্রশাসকের অফিস কক্ষে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় নওগাঁয় বিদ্যমান সমস্যা-সম্ভাবনা তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন- নওগাঁয় অনলাইন, ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় কর্মরত সাংবাদিকরা।

এতে বক্তারা নওগাঁর সুখ্যাতি সম্পন্ন ধান, আম, পর্যটনসহ বিভিন্ন সম্ভাবনা তুলে ধরে সড়ক যোগাযোগ,শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবার প্রভৃতি সমস্যা সমাধানে জেলা প্রশাসকের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এসময় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল যৌক্তিক সমালোচনা করুন উল্লেখ করে বলেন, ‘কাজে সমালোচনা থাকবে। তবে সেটা হতে হবে যৌক্তিক। প্রশংসা যেমন আমাদের অনুপ্রাণিত করে, তেমনি সমালোচনা থেকে শিখতেও পারি। তবে অবশ্যই সেটা হতে হবে যৌক্তিক। আমার চলার পথে কোন ভুল হলে ধরিয়ে দিবেন, যাতে সঠিকভাবে কাজ করতে পারি।’

তিনি আরোও বলেন, ‘আমি সততা ও নিষ্ঠার সাথে কাজ করতে চাই। জনগণ যাতে সেবা নিতে এসে কোন ধরনের হয়রানি না হয় এবং কাঙ্খিত সেবা পায় সে ব্যাপারে আমি সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো। সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে কথা বলবো। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন না হলে পর্যটন শিল্পের বিকাশ হবে না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

স্বাস্থ্য সেবার মান,দুর্নীতি রোধে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে কথা বলা হবে। বিষয়গুলো নিয়ে আমরা এক সঙ্গে কাজ করতে চাই।’

এ সময় তিনি নওগাঁর সার্বিক উন্নয়নে সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করেন।

উল্লেখ, নওগাঁ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল তার জন্ম রংপুর জেলার মিঠাপুর উপজেলায়। তিনি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স, মাষ্টার্স করেন এবং ২৫ তম ব্যাচে বিসিএস এর মাধ্যমে প্রশাসন ক্যাডারে যোগ দেন। তার পিতা একজন শিক্ষক ও মাতা একজন গৃহিনী, তিনি দুই সন্তানের জনক।

তিনি তার বর্ণাঢ্য জীবনে দূদুক সহ বিভিন্ন জেলায় গুরুত্বপূর্ণ দ্বায়িত্ব পালন শেষে গত ১৪ সেপ্টেম্বর নওগাঁ জেলা প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত হোন।

আর্থিক খাত সংস্কারে ১০০ কোটি ডলার দেবে বিশ্বব্যাংক

ছবি: সংগৃহীত

গত ১৫ বছর একের পর এক অনিয়মে ভঙ্গুর বাংলাদেশের আর্থিক খাত সংস্কারে প্রায় ১০০ কোটি ডলার ঋণ সহায়তা দেবে বিশ্বব্যাংক।

রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।

বাংলাদেশকে ১০০ কোটি বা ১ বিলিয়ন ডলার ঋণ সহায়তা দেবে বিশ্বব্যাংক জানিয়ে হুসনে আরা শিখা বলেন, এই মধ্যে পলিসি বেসড লোন হিসেবে ৭৫০ মিলিয়ন ডলার এবংইনভেস্টমেন্ট লোন ও গ্যারান্টি ফ্যাসিলিটি হিসেবে ২৫০ মিলিয়ন ডলারের ঋণ সহায়তা দেওয়া হবে।

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বিশ্বব্যাংকের বোর্ডে এ ঋণ অনুমোন হওয়ার কথা রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, তবে এই ঋণ পেতে তিনটি শর্ত পালন করতে হবে বাংলাদেশকে।

বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, বেসরকারি খাতে অ্যাসেস ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি করা, আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে খেলাপি ঋণের নতুন সংজ্ঞায়ন করা, নতুন গঠিত টাস্কফোর্সের অডিট ফার্মের কার্যবিবরণী বিশ্বব্যাংকে উপস্থাপন করার শর্ত মানতে হবে।

সর্বশেষ সংবাদ

মুহাম্মদ (সা.) বিশ্ব মানবতার জন্য অনুসরণীয় আদর্শ: প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ে যৌক্তিক সমালোচনা করার কথা বললেন নওগাঁর ডিসি আব্দুল আউয়াল
আর্থিক খাত সংস্কারে ১০০ কোটি ডলার দেবে বিশ্বব্যাংক
এবার ডিম ও মুরগির দাম ধার্য করে দিল সরকার
পদত্যাগ চাইলে রাগে সোহেল তাজকে গান শুনিয়েছিলেন শেখ হাসিনা
বাংলাদেশিদের নিয়ে তোপ দাগলেন নরেন্দ্র মোদি
‘শিল্পী কল্যাণ ট্রাস্ট’-এর সদস্য কনকচাঁপা-নিপুণ-নওশাবা
মারধরের পর সাবেক এমপি শাহে আলমকে থানায় দিলো উত্তেজিত জনতা
সংসদ থেকে খোয়া গেছে ৯০ লাখ টাকা, ফেরত আনার সিদ্ধান্ত
পুলিশের মনোবল ফেরানোই এখন বড় চ্যালেঞ্জ বলে মন্তব্য করেছেন কমিশনার
আওয়ামী লীগ সরকার পতনে চল্লিশা আয়োজন ইবি শিক্ষার্থীদের
দেশ পুনর্গঠনে যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
বৃষ্টি থামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
নওগাঁয় ডিবির অভিযানে দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল
কুড়িগ্রামের রাজিবপুরে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ ও ধর্ষণ চেষ্টা মামলায় ৪ আসামি এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে
ভারত বধের লক্ষ্য নিয়ে দেশ ছাড়ল বাংলাদেশ দল
টাঙ্গাইলে বঙ্গবন্ধু টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে অধ্যক্ষ নিয়োগের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার প্রমাণ পেলেই ব্যবস্থা: ত্রাণ উপদেষ্টা
এমপি ফজলে করিমের ২৪ বছরের গুম-খুনের রাজত্ব