রবিবার, ১৯ মে ২০২৪ | ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

পরিবারপ্রতি বাজার ব্যয় বেড়েছে ৫-১০ হাজার টাকা

কাঁচাবাজার থেকে শুরু করে মাছ, মাংস, তেল, ডাল ও আটা প্রতিটি পণ্যের দাম অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে পরিবারপ্রতি বাজার খরচ বেড়েছে ২০ থেকে ৩০ শতাংশ। এমনটাই জানিয়েছেন বাজার করতে আসা সাধারণ ক্রেতারা।

মোহাম্মদপুর টাউন হল বাজারে বাজার করতে এসেছেন রফিকুল ইসলাম। তিনি ঢাকাপ্রকাশ-এর ফেসবুক লাইভে বলেন, ‘প্রতিটি জিনিসের দাম বেড়েছে। অনেক দাম বেড়েছে। সব কিছুরই দাম বৃদ্ধি। খাসির মাংস প্রতি কেজি ৮০০ টাকা। এক সপ্তাহ আগেও ছিল ৭৫০ টাকা। তেলের দাম তো দিন দিন বাড়ছেই।’

অন্য একজন লাইভ অনুষ্ঠানে বলেন, ‘মাছের দাম তুলনামূলকভাবে ঠিক আছে। তবে অন্য প্রতিটি পণ্যের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। আমার মাসিক বাজার খরচ আগে ১০ হাজার ছিল এখন ১৫ হাজারেও কিছু হচ্ছে না।’

আব্দুর রহমান নামের আরেকজন বলেন, ‘আমি বেশি বাজার করি না। আমার বাসার বাজার আমি করি না, তাই দাম কত বৃদ্ধি পেয়েছে সেটার সঠিক হিসাব দিতে পারব না। আজকে অনেকদিন পর বাজারে এসেছি। হাতে থাকা টমেটোর পটলা দেখিয়ে বলেন, এক কেজি পাকা টমেটো কিনেছি ৫০ টাকা দিয়ে, এটা আগে কত ছিল সেটা আমার জানা নেই।’

মিজানুর রহমান নামের আরেকজনকে কাঁচাবাজার করার সময় বাজার দর সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘নো ওয়ে, নো ওয়ে, এটা মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে। প্রত্যেকটা পণ্যের দাম বেড়েছে। তেলের দাম যেটা বেড়েছে বলার মতো না। আমার ধারণা মাসিক খরচ ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তারা কোনোভাবেই কোনো কাজ করছে না, তাদের ইমিডিয়েটলি চেঞ্জ করা দরকার।’

অন্য একজন বলেন, দাম বাড়া কমা আমদানির উপর নির্ভর করে। এই বাজারে যে দামে সবজি বিক্রি হচ্ছে কৃষক কিন্তু তার তিন ভাগের এক ভাগও পায় না। মধ্যস্বত্বভোগীরা ফায়দা নিচ্ছে। সরকারের দায়িত্ব বাজার মনিটর করা। বাজারে ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট ভাঙতে হবে। পরিবহন খরচ নিয়ন্ত্রণ করার ব্যবস্থা নিতে হবে। তাহলেই নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।

মাছের বাজারে দেখা হয় শফিকুল ইসলাম নামরে এক ক্রেতার সঙ্গে। তিনি বলেন, বাজারের যে অবস্থা উচ্চ-মধ্যবিত্তরাও নিম্ন মধ্যবিত্তের কাতারে নামিয়ে দিয়েছে। আমি গত ৫ বছরেও এমন দাম দেখিনি।

হাতে থাকা টাকার বান্ডিল দেখিয়ে তিনি বলেন, এখানে ২০ হাজার টাকা আছে আমি বাজার করতে এসেছি। আমি জীবনে যা করিনি আজ তাই করলাম। এক পোয়া (২৫০ গ্রাম) বাতাসি মাছ, এক পোয়া মেনিমাছ কিনেছি। যে মাছ আগে কিনেছি ৫০০-৬০০ টাকা কেজি সেই মাছই এখন ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা কেজি। আমার মাসিক বাজার খরচ ২০ থেকে ৩০ শতাংশ বেড়েছে।

রাজধানীর মোহাম্মদপুর টাউন হল বাজার ও কৃষি মার্কেট ঘুরে দেখা গেছে বাজারের এমন অস্থির চিত্র। প্রতিটি জিনিসের দাম বেড়েছে। আটা ময়দার দাম কেজিতে বেড়েছে ২ থেকে ৩ টাকা। খামারে চাষ করা বিভিন্ন মাছের দাম বেড়েছে কেজিতে ২০ থেকে ৫০ টাকা। নদী ও খাল-বিলের মাছের দাম অন্য সময়ের চেয়ে কেজিতে ১০০ থেকে ২০০ টাকা বাড়তি চাওয়া হচ্ছে। গরুর মাংস ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে দোকান ভেদে। গত মাসেও গরুর মাংস ছিল ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা।

ব্রয়লার মুরগিও বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ১৬৫ টাকা। যা গত বছর এই সময়ে ১২০ টাকা থেকে ১৪০ টার মধ্যে বিক্রি হতো।

মোহাম্মদপুরের কৃষি মার্কেটে তেলাপিয়া মাছের কেজি ২০০ টাকা থেকে ২২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বড় আকারের রুই মাছ ৪০০ টাকা কেজি বিক্রি করতে দেখা গেছে। তবে মাঝারি বা ছোট আকারের রুই কাতল, মৃগেল ও কালবাউশের দাম ২৮০ টাকা থেকে ৩২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

এসএম/এমএমএ/

Header Ad

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস, যা জানাল আবহাওয়া অফিস

ছবি: সংগৃহীত

আগামী পাঁচ দিনের মধ্যে বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ থেকে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এ অবস্থায় শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বয়ে যাওয়া তাপপ্রবাহ প্রশমিত হতে পারে। ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী, রংপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগের দু-এক জায়গায় বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

রোববার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে। এ সময়ে রাজশাহী, রংপুর, ঢাকা, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

এ ছাড়া সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অর্থাৎ মঙ্গলবার সন্ধ্যার মধ্যে সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে। এ সময়ে রাজশাহী, রংপুর, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং চট্টগ্রাম, বরিশাল ও খুলনা বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে।

 

‘বিদেশ ভ্রমণের প্রলোভন দেখিয়ে নারী খেলোয়াড়দের ধর্ষণ করতো’

ছবি: সংগৃহীত

বিদেশ ভ্রমণের প্রলোভন দেখিয়ে জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম নিউটন নারী খেলোয়াড়দের ধর্ষণ ও শারীরিক নির্যাতন করতেন বলে জানিয়েছে র‌্যাব।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন একজন জুজুৎসু খেলার প্রশিক্ষক। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে নিউটন ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করেছে। তার অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে, তাদের গর্ভপাত করানো হতো। এমনকি অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে জোরপূর্বক ধর্ষণ এবং তার নগ্ন ছবি ও ভিডিও ধারণ করে রাখতো। এসব কর্মকাণ্ডে অ্যাসোসিয়েশনের আরেক নারী সদস্য রফিকুলকে সহায়তা করতো।

র‌্যাব কর্মকর্তা বলেন, এক ভুক্তভোগী মামলা করলে গ্রেপ্তার এড়াতে দেশের বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান পরিবর্তন করে আত্মগোপন করে এবং আত্মগোপনে থাকাকালীন অবস্থায় র‍্যাব তাকে গ্রেপ্তার করে।

এর আগে, রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনসহ দুইজনকে গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

জানা যায়, গ্রেপ্তার রফিক এক নারী খেলোয়াড়ের সহায়তায় অন্য খেলোয়াড়দের মিথ্যা প্রলোভন ও ভয়ভীতি দেখিয়ে যৌন হয়রানিসহ জোরপূর্বক শারীরিক সম্পর্ক করতো। ভুক্তভোগী এক নারী গত দুই বছর যাবৎ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের রফিকুলের অধীনে জুজুৎসু খেলার প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে আসছিল। খেলার প্রশিক্ষণকালীন রফিক বিভিন্ন অজুহাতে ভুক্তভোগীক শারীরিকভাবে হেনস্তা করতো।

তথ্য দিতে ৩ জন মুখপাত্র নিয়োগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

ছবি: সংগৃহীত

তথ্য দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে ৩ জন মুখপাত্র নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর খুরশিদ আলম। তিনি বলেন, বলা হচ্ছে- বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশ নিষেধ। কে বললো ভাই? আপনার তো তথ্যের দরকার। তথ্যের দরকার হলে তথ্যের জন্য ১০০ বার যাবেন।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে পঞ্চগড়ের চেম্বার ভবন মিলনায়তনে রংপুর বিভাগে গ্রাহক সচেতনতা সপ্তাহ-২০২৪ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

ডেপুটি গভর্নর খুরশিদ আলম বলেন, প্রত্যেকটা প্রতিষ্ঠানে একজন করে মুখপাত্র থাকে। সবার তো কথা বলার দরকার নাই। তিন জন মুখপাত্র আছে। তাদের কাছে যাবেন। সেখানে বসার যায়গা আছে। চায়ের ব্যবস্থা আছে। তারা যদি আপনাকে সেটিসফাই (সন্তুষ্ট) না করতে পারে আমরা চার জন ডেপুটি গভর্নর আছি- আমরা উত্তর দেব। সমস্যা কোথায়? তাও বলা হচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের অবাধ প্রবেশ নিষেধ।

তিনি বলেন, অবাধ বলতে কী? অবাধে কোথায় যায়? আপনার একটা প্রাইভেট কোম্পানি কি আরেকটি কোম্পানিকে অবাধে কোনও কিছু দেবে? জার্নালিস্টকে দেবে যতই বন্ধু হন? অ্যাবসার্ড (অবাস্তব)। পৃথিবীর কোনও দেশে নাই। তাহলে আপনি বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংকে আপনারা অবাধে যেতে চান। আমিতো যেতে নিষেধ করিনি। আপনি তো যান না। আমার লোকজন আপনার জন্য রেডি হয়ে আছে। যদি কোনও কর্মকর্তার কাছে একাই যেতে চান, যান। ধরুন আমার কাছে একাই আসতে চান, আসুন। যেটা সিক্রেসি আইনে কাভার করে না। যতদূর খোলামেলা বলা যায় তারা বলে দেবে। কিন্তু আপনি রাষ্ট্রীয় সিক্রেসির তথ্য চাইবেন সেটা তো পারমিট করে না কেউ।

খুরশিদ আলম বলেন, আলটিমেটটলি (মূলত) আপনার উদ্দেশ্য দেশটার মঙ্গল আমাদেরও তাই। দেশটা হলো সবার। বঙ্গবন্ধু এটাই বলেছিলেন। এ দেশের মেহনতি মানুষের মুক্তি। সেজন্য প্রধানমন্ত্রীকে দেখেন, আমি ১৭টা ডিপার্টমেন্ট চালাতে হিমশিম খাই। আর প্রধানমন্ত্রী দেশ-বিদেশ সামলাচ্ছেন। কি পরিমাণ পরিশ্রম করছেন তিনি ভাবতে পারেন।

তিনি বলেন, আমরা ব্যাংকের ম্যানেজার পোস্টিং দিয়ে বসে আছি। সে কী করছে না করছে আমরা সুপারভাইজ করছি না। এটা চলবে না। এ বিষয়ে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। ব্যবহারে সফট কিন্তু নিজেকে কঠোর করতে হবে। এটা সেন্ট্রাল ব্যাংকের মেসেজ।

সর্বশেষ সংবাদ

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস, যা জানাল আবহাওয়া অফিস
‘বিদেশ ভ্রমণের প্রলোভন দেখিয়ে নারী খেলোয়াড়দের ধর্ষণ করতো’
তথ্য দিতে ৩ জন মুখপাত্র নিয়োগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
আবারও বাড়ল সোনার দাম, কাল থেকে কার্যকর
যে কারণে ডিবিতে গিয়েছিলেন মাওলানা মামুনুল হক
টুইটারের ঠিকানা বদলে আনুষ্ঠানিকভাবে এখন এক্স ডটকম
প্রতিবন্ধী সন্তানকে বিষ খাইয়ে হত্যা করলেন মা-বাবা
সুবর্ণচরে ট্রাক্টরের চাপায় শিশুর মৃত্যু
হঠাৎ ডিবিতে মাওলানা মামুনুল হক
অভিমানে গলায় ফাঁস দিয়ে কৃষকের আত্মহত্যা
ট্রোল কখনো পাত্তা দেই না : জেফার
পলাশবাড়ীতে চাচার ছুরিকাঘাতে ভাতিজির মৃত্যু
নরসিংদীতে বজ্রপাতে মা-ছেলেসহ ৪ জন নিহত
সদস্যপদ ফিরে পেলেন জায়েদ খান, বাতিল হতে পারে নিপুণের
অস্থির ডিমের বাজার, প্রতি ডজনে বেড়েছে ৩০ টাকা
মোটরসাইকেলে বাড়ি ফেরার পথে ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল কলেজছাত্রের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবল ঝড়ের আঘাতে ৭ জনের মৃত্যু
জিয়াউর রহমান বাকশালের সদস্য হয়েছিলেন: ওবায়দুল কাদের
মা হারালেন সংগীতশিল্পী মোনালি ঠাকুর
মালয়েশিয়ায় ২ লাখ টাকায় বিক্রি হওয়ার অভিজ্ঞতা জানালেন বাংলাদেশি শ্রমিক