বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | ৫ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

ক্ষুদে যোদ্ধা

বৃষ্টি ভেজা মধ্যরাত!শুনসান নিরবতা আর জমকালো অন্ধকারে গুটি গুটি পায়ে জঙ্গলের পথ ধরে হেঁটে চলছে একদল ক্ষুদে যোদ্ধা।আবীর,অভি,অনল,অনিক আর আদনান পাঁচ তরুণ একসাথে একই স্কুলে পড়াশোনা করে।স্কুলে ওদের সবাই পঞ্চপাণ্ডব বলেই চিনে এবং ডাকে।পাঁচ বন্ধুর মাঝে গলায় গলায় ভাব দেখে অনেকে মনে মনে ওদের ঘৃণার চোখে ও দেখে এতে অবশ্য ওদের সম্পর্কে বিন্দুমাত্র ভাটা পড়ে না।হঠাৎ একদিন স্কুল বন্ধ হয়ে যায় কোন পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই!অবাক হয় ওরা এরপর জানতে পারে দেশে যুদ্ধ লেগেছে।

পঁচিশে মার্চ রাতে একদল পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী রাজধানীতে ঘুমন্ত মানুষের উপর নির্বিচারে গুলি চালায়।গ্ৰেফতার করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। এই ক্ষোভে ফুঁসে উঠছে পুরো বাংলার আমজনতা। আবীর ছুটে যায় অভির বাড়িতে। অভি মন খারাপ করে বসে আছে আম গাছের তলায়। দুইজনে চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করে কিছুক্ষণ এরপর ছুটে যায় একে একে অনল অনিক আর আদনান এর কাছে।পাঁচ বন্ধু মিলে স্কুলের জামতলায় বসে সিদ্ধান্ত নেয় ওরা ও যুদ্ধে অংশগ্রহণ করবে। যেই ভাবা সেই কাজ যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি ও প্রয়োজনীয় যুদ্ধের সরঞ্জামের জন্য ওরা জসিম চাচার শরনাপন্ন হয়।জসিম চাচা প্রথমে ওদের বারণ করে কিন্তু শেষে ওদের আবদার আর জেদের কাছে হার মেনে রাজি হয় জসিম চাচা। ওদের সরাসরি যুদ্ধে অংশ না নিয়ে ভিন্নভাবে যুদ্ধ করার কথা বলে তিনি। ওদের পাঁচজনকে একটি দলে ভাগ করে দিয়ে ওদের কাজ বুঝিয়ে দেন জসিম চাচা। ওদের দলের নাম "পঞ্চপাণ্ডব ক্ষুদে যোদ্ধা।"

১৯ই আগষ্ট পরানপুর হাই স্কুলে পাক হানাদাররা ঘাঁটি স্থাপন করেছে। গ্ৰামের প্রভাবশালী চেয়ারম্যান আমজাদ আলীর সহযোগিতায় গ্ৰামে গ্ৰামে পাক সেনারা হানা দেয়। এলাকার চিহ্নিত মুক্তিযোদ্ধাদের বসত বাড়ি আগুনে পুড়িয়ে দেয়,হাঁস মুরগি গোরু ছাগল যার যা পায় তাই ধরে নিয়ে আসে। মাঝে মধ্যে গ্ৰামের যুবতী নারীদের ধরে নিয়ে এসে অমানবিক নির্যাতন চালায়।পুরো গ্ৰামটি পাক হানাদারদের দখলে জনশূন্য প্রায় গ্ৰামটি। গ্ৰামের বিস্তৃত মাঠে ঘুড়ি উড়াতো আবীর সহ তার চার বন্ধুরা মিলে,গ্ৰামের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে গোমতী নদীর অববাহিকা। সেখানে জেলেরা মাছ ধরতো সেই মাছ বাজারে উঠতো গ্ৰামের মানুষে গিজগিজ করতো হাট বাজার। আর এখন পুরো গ্ৰামে কেউ নেই যেনো মৃত্যুপুরী কোন এক ভূতুড়ে গ্ৰাম। আবীরদের সেই চিরচেনা মাঠ,স্কুল,রাস্তা সব কিছুই পাক সেনাদের কব্জায়। পুরো গ্ৰামকে দখল মুক্ত করতে তাই বদ্ধপরিকর হয়েছে পাঁচ তরুণ। পূর্ব পরিকল্পনা মোতাবেক পাঁচ তরুণ স্কুলের পিছনে ঘন জঙ্গলে লুকিয়ে থাকে দুপুর থেকে। তাদের উদ্দেশ্য মধ্য রাতে তারা পাক হানাদারদের উপর আক্রমণ করবে। তাই আগে থেকেই প্রয়োজনীয় গোলা বারুদ গ্ৰেনেড সহ যুদ্ধের যাবতীয় সরঞ্জাম সংগ্ৰহ করে অপেক্ষা করতে থাকে। সন্ধ্যা হতে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি ঝরে আর তাতেই ঝিমিয়ে পড়ে পাক সেনারা। ক্যাম্পে রাজাকার সহ পাক সেনারা প্রায় সাতাশ জন।

রাত দেড়টা বাজে এমন সময় পাঁচ তরুণ পাঁচ দিক হতে এলোপাথাড়ি গুলি চালায় পাক সেনাদের উদ্দেশ্যে। কিছুই বুঝে উঠার আগেই এগারোজন পাক সেনা নিহত হয়।বাকিরা পাল্টে আক্রমণ করে কিন্তু পাঁচ দিক থেকে গুলি আসায় বুঝতে পারছিলো না ওরা। তবুও লড়াই চালিয়ে যায় হঠাৎ করে এক পাক সেনার গুলি এসে লাগে অনলের বুকের বাঁ পাশে। তীব্র চিৎকারে লুটিয়ে পড়ে অনল।হাতের ফিনকি দিয়ে রক্ত গড়িয়ে পড়ে বৃষ্টি ভেজা মাটিতে।অনলের আগুন মাখা রক্তে রঞ্জিত হয় পরানপুর হাই স্কুলের ভেজা মাটি। প্রায় ২৫ মিনিট ধরে চলতে লাগা রণযুদ্ধের অবসান‌ ঘটে। পাঁচ তরুণের এই রণযুদ্ধে নিহত হয় উনিশ পাক সেনা। বাকিরা পালিয়ে যায় রাতের অন্ধকারে। আবীর অভি আদনান অনিক মিলে আটক করে তাদের এলাকার চেয়ারম্যান আমজাদ আলীকে।হঠাৎ অভি বলে উঠে এই অনল কোথায় রে!চমকে উঠে সকলে রাতের অন্ধকারে খুঁজতে থাকে এদিক ওদিক। খুঁজতে খুঁজতে হঠাৎ আদনানের চিৎকারে সকলে একসাথে হয়। তাকিয়ে দেখে অনল সবুজ ঘাস হাতের মুঠোয় ধরে ঘুমিয়ে আছে চিরনিদ্রায় সেই ছুটে বেড়ানো স্কুল মাঠের মাটি আঁকড়ে ধরে।কান্নায় ভেঙে পড়ে আবীর অভি আদনান ও অনিক।

সকালের সূর্যের আলো গাছের ফাঁক দিয়ে এসে পড়ে অনলের বুকের বাঁ পাশে। লেপ্টে থাকা রক্তে সূর্যের আলো পড়তেই দৃশ্যমান হয় আরো একটি নতুন রক্তিম সূর্যের। যেনো সূর্যের আলোয় আলোকিত নতুন বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবি!পুরানপুর গ্ৰামের নতুন এক সূর্যের সূচনা হয়। পাক হানাদার মুক্ত হয় পরানপুর গ্ৰাম। আস্তে আস্তে মানুষজন ফিরতে শুরু করে।শুধু ফিরে আসে না অনল তার বন্ধুদের মাঝে। ছুটে বেড়ায় না অনল স্কুল মাঠে। আবীর অভি আদনান অনিক ওরা অপেক্ষায় থাকে অনল হয়তো আবার ও ফিরবে। দেশ স্বাধীনের পর অনল যেখানে মারা যায় সেখানেই নির্মিত হয় লাল রক্তিম শহীদ মিনারের স্মৃতিফলক। যার পাশেই লেখা
"ঘুমিয়ে আছে অনল এই চিরসবুজ ঘাসের বুকে!
মুক্তির কাণ্ডারী লাল সূর্য হয়ে থাকুক সে মহাসুখে!"



ডিএসএস/ 

৭১ বছর পর সূর্যের কাছে আসছে এভারেস্টের চেয়ে বড় ধূমকেতু

ছবি সংগৃহিত

প্রায় ৭১ বছর পর সূর্যের সবচেয়ে কাছে অবস্থান করবে ধূমকেতু 12P/Pons-ব্রুকস। আগামী ২১ এপ্রিল দেখা যাবে বহুল কাঙ্ক্ষিত এ ধূমকেতু। যা বাংলাদেশ থেকেও দেখার সুযোগ মিলবে। বিরল এই ধূমকেতু পর্যবেক্ষণের যৌথ উদ্যোগ নিয়েছে রাজশাহী অ্যাস্ট্রোনমি সেন্টার এবং বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন। যা উন্মুক্ত রাখা হয়েছে।

বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

বিরল এই ধূমকেতু পর্যবেক্ষণের জন্য যৌথ উদ্যোগ নিয়েছে রাজশাহী অ্যাস্ট্রোনমি সেন্টার এবং বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সন্ধ্যায় রাজশাহী নগরীর টি-বাঁধ পদ্মাপারে ডেভিল ধূমকেতু এবং বৃহস্পতি গ্রহ পর্যবেক্ষণ ক্যাম্প এর আয়োজন করা হয়েছে। সেই সঙ্গে এখানে চাঁদ পর্যবেক্ষণেরও আয়োজন রাখা হয়েছে। যা উন্মুক্ত রাখা হয়েছে সর্ব সাধারণের জন্যে।

আয়োজকরা জানান, বিগত ৭১ বছর পর আগামী ২১ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে ডেভিল ধূমকেতুটি সূর্যের সবচাইতে কাছে অবস্থান করবে। তবে ১৮ এপ্রিল বৃহস্পতিবার সূর্যাস্তের সময় থেকে ঘণ্টা খানেক ধূমকেতুটি আকাশে অবস্থান করবে। দিগন্তের খুব কাছে থাকাতে নানা কারণে ধূমকেতুটি দেখাবার সম্ভাবনা খুব কম। তারপরও আমরা প্রস্তুত থাকবো ধূমকেতুটি দেখবার। মেঘমুক্ত আকাশ হলে এটি দেখতে পাবার সম্ভাবনা প্রবল হতে পারে। এছাড়াও আকাশে বৃহস্পতি গ্রহ এবং চাঁদ থাকবে। ধূমকেতুটি যতক্ষণ সম্ভব দেখার চেষ্টা করার পর আমরা বৃহস্পতি গ্রহ এবং চাঁদ দেখবো।

আয়োজক কমিটির মধ্যে উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব চলচ্চিত্রকার আহসান কবির লিটন জানান, রাজশাহী অ্যাস্ট্রোনমি সেন্টার এবং বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল এসোসিয়েশন এর উদ্যোগে শক্তিশালী টেলিস্কোপ দিয়ে ক্যাম্পটি পরিচালনার সার্বিক প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। যে কেউ এখানে এসে এই ক্যাম্পে অংশ নিতে পারবেন। তবে আকাশে মেঘ থাকলে দৃষ্টি সীমা বাধাগ্রস্ত হবে। তখন ধূমকেতু সহ গ্রহ উপগ্রহ গুলো নাও দেখা যেতে পারে।

একাধিক গণমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, জ্যোতির্বিজ্ঞানী ধূমকেতুটি ধূমকেতু 12P/Pons-ব্রুকসের নাম দিয়েছেন ‘ডেভিল কমেট’ বা ‘শিংওয়ালা ধূমকেতু’। কারণ, সূর্যের কাছাকাছি ধূমকেতুটি দেখতে কিছুটা শিংয়ের মতো হয়।

সড়ক দুর্ঘটনায় সংগীতশিল্পী পাগল হাসানসহ নিহত ২

সংগীতশিল্পী পাগল হাসান। ছবি: সংগৃহীত

সুনামগঞ্জে বাস ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে সঙ্গীত শিল্পী ও গীতিকার মতিউর রহমান হাসান (৩৫) ওরফে পাগলা হাসানসহ দুইজন নিহত হয়েছেন। আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে আরও তিনজনকে।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সকাল ৭টার দিকে ছাতক-দোয়ারাবাজার সড়কের সুরমা সেতু টোলকেন্দ্রের পাশে এই দুর্ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সাত্তার (৫২) নামের আরেক ব্যক্তি এ দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন।

নিহতরা হলেন- ছাতক উপজেলার শিমুলতলা গ্রামের দিলশাদ মিয়ার ছেলে বাউল শিল্পী মতিউর রহমান হাসান ওরফে পাগল হাসান ও একই গ্রামের সত্তার মিয়া। আহতরা হলেন রুকন মিয়া, কয়েছ মিয়া ও জাহাঙ্গীর আলম।

সংগীতশিল্পী পাগল হাসান। ছবি: সংগৃহীত

 

ছাতক সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এএসপি) রনজয় চন্দ্র মল্লিক বলেন, সকালে গোবিন্দগঞ্জ থেকে ছাতকগামী একটি মিনিবাসের সঙ্গে শিমুলতলাগামী অটোরিকশার সংঘর্ষ হয়। ঘটনাস্থলে শিল্পী পাগল হাসান ও অটোরিকশাচালক সত্তার মিয়া নিহত হন। আহত হয়েছে তিনজন। তাদের উদ্ধার করে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থল অবস্থান করছে।

মতিউর রহমান হাসান ওরফে শিল্পী পাগল হাসান জীবন খাতা, আসমানে যাইয়ো নারে বন্ধু, আমি এক পাপিষ্ঠ বান্দা, রেলগাড়ির ইঞ্জিনসহ অসংখ্য জনপ্রিয় গান রচনা করেছেন।

টাইমের প্রভাবশালী ১০০ ব্যক্তির তালিকায় বাংলাদেশের মেরিনা

মেরিনা তাবাসসুম। ছবি: সংগৃহীত

বিখ্যাত মার্কিন সাময়িকী টাইম-এর ২০২৪ সালের বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকায় স্থান পেয়েছেন বাংলাদেশের মেরিনা তাবাসসুম। পেশায় একজন স্থপতি মেরিনা। উদ্ভাবক ক্যাটাগরিতে তিনি এই তালিকায় স্থান পেয়েছেন।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) ২০২৪ সালের প্রভাবশালী ব্যক্তিদের এই তালিকা প্রকাশ করেছে ম্যাগাজিনটি।

মেরিনা তাবাসসুম সম্পর্কে টাইম লিখেছে, সাধারণত পুরস্কারজয়ী স্থপতিদের সঙ্গে পরোপকারের বিষয়টি তেমন উল্লেখ করা হয় না; কিন্তু মেরিনা তাবাসসুম সাধারণ নন। তিনি স্থাপত্যচর্চায় এমন একটি রীতি তৈরি করেছেন, যেখানে স্থানীয় সংস্কৃতি ও মূল্যবোধের পাশাপাশি আমাদের এই ধরিত্রী যে বিপদের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে তা অগ্রাধিকার পায়।

মেরিনা তাবাসসুম। ছবি: সংগৃহীত

 

জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলোর একটি বাংলাদেশ। টাইম লিখেছে, জলবায়ু পরিবর্তনের বড় ঝুঁকিতে থাকা বাংলাদেশে মেরিনা তাবাসসুম এমন এক ঘরানার বাড়ি তৈরি করেছেন, যার নির্মাণ ব্যয় যেমন কম, তেমনি এই বাড়ি সহজে স্থানান্তরও করা যায়।

স্থপতি মেরিনা তাবাসসুমের এটিই প্রথম আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি নয়। ২০২১ সালে মানবিক ঘর তৈরির জন্য যুক্তরাজ্যের মর্যাদাপূর্ণ সন পদক পান তিনি। ২০২০ সালে ব্রিটিশ সাময়িকী প্রসপেক্ট–এর ৫০ চিন্তাবিদের মধ্যে শীর্ষ ১০ জনে স্থান করে নিয়েছিলেন তিনি। তিনি ১০ জনের মধ্যে তৃতীয় হন।

মেরিনা তাবাসসুম। ছবি: সংগৃহীত

 

ঢাকার দক্ষিণখানে বায়তুর রউফ নামের একটি শৈল্পিক নকশার মসজিদের স্থপতি হিসেবে ২০১৮ সালে জামিল প্রাইজ পান তিনি। এর আগে একই নকশার জন্য ২০১৬ সালে পান সম্মানজনক আগা খান পুরস্কার। সুলতানি আমলের স্থাপত্যের আদলে নকশা করা এ মসজিদ ২০১২ সালে ঢাকায় নির্মিত হয়।

টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকায় এবারে জায়গা করে নিয়েছেন রাশিয়ার ইউলিয়া নাভালনায়া, শান্তিতে নোবেলজয়ী ইরানের মানবাধিকার কর্মী নার্গিস মোহাম্মদী, পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ডোনাল্ড টাস্ক। তালিকায় রয়েছেন এনএফএল সুপারস্টার প্যাট্রিক মাহোমস, অ্যানিমেটর হায়াও মিয়াজাকি, ফরমুলা ওয়ান ড্রাইভার ম্যাক্স ভেরস্টাপেন, আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট হাভিয়ের মিলেই, ভারতীয় অভিনেত্রী আলিয়া ভাট ও ব্রিটিশ পপ তারকা ডুয়া লিপা।

সর্বশেষ সংবাদ

৭১ বছর পর সূর্যের কাছে আসছে এভারেস্টের চেয়ে বড় ধূমকেতু
সড়ক দুর্ঘটনায় সংগীতশিল্পী পাগল হাসানসহ নিহত ২
টাইমের প্রভাবশালী ১০০ ব্যক্তির তালিকায় বাংলাদেশের মেরিনা
ঢাকায় আসছে মার্কিন প্রতিনিধিদল
দুপুরের মধ্যে ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস, হুঁশিয়ারি সংকেত
এসব কাজ আর করব না- ‘রূপান্তর’ নাটক প্রসঙ্গে জোভান
ইরানের হামলার জন্য নেতানিয়াহুই দায়ী: এরদোগান
৪০ বছর ধরে হজযাত্রীদের বিনামূল্যে খাওয়ানো সেই বৃদ্ধ মারা গেছেন
ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের জন্য দুঃসংবাদ
পীরজাদা হারুনকে বয়কট করলেন চিত্রনায়িকা শিল্পী
উপজেলা নির্বাচন: তৃতীয় ধাপের তফসিল ঘোষণা
গুলশানে বারের সামনে চুলোচুলি, সেই ৩ নারী গ্রেপ্তার
গোবিন্দগঞ্জে অটোরিকশা চালক হত্যার বিচার দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতির আলোকে প্রস্তুতি নিতে মন্ত্রীদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
উপজেলা নির্বাচনের নামে দেশে আরেকবার ধাপ্পাবাজি: আমীর খসরু
সংসদ এলাকায় ড্রোন, মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সাবেক এমপিপুত্র
গরমে বেঁকে যেতে পারে লাইন, গতি কমিয়ে ট্রেন চালানোর নির্দেশ
আইপিএল থেকে মোস্তাফিজের শেখার কিছু নেই: জালাল ইউনুস
ঘুমন্ত স্বামীর গোপনাঙ্গ কেটে সন্তান রেখেই পালালেন স্ত্রী
৯৬ হাজার ৭৩৬ শিক্ষক নিয়োগের আবেদন শুরু