শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪ | ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
Dhaka Prokash

ইরানকে দেখে নেওয়ার হুমকি ইসরায়েলের, যুক্তরাষ্ট্রের বাধা

মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। ছবি: সংগৃহীত

সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে ইরানি কনস্যুলেট ভবনে ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে শনিবার রাতে ইসরায়েলি ভূখণ্ড লক্ষ্য করে ব্যাপক ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইরান। এ হামলার নিন্দা জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

তবে ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলার জবাব না দিতে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর প্রতি আহবান জানিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি ইরানে পাল্টা হামলা চালানো হলে যুক্তরাষ্ট্র তাতে অংশ নেবে বলেও জানান জো বাইডেন।

গত ১ এপ্রিল সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে ইরানি কনস্যুলেটে বিমান হামলা হয়। এতে ইরানের বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর (আইআরজিসি) আল-কুদস ফোর্সের দুই শীর্ষ জেনারেলসহ সব মিলিয়ে ১১ জন নিহত হন। ইসরায়েল আনুষ্ঠানিকভাবে এই হামলার দায় স্বীকার না করলেও ইরান ইসরায়েলকেই এর জন্য দায়ী করে আসছে।

জবাবে গত শনিবার ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে একসঙ্গে বেশ কয়েকটি ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় ইরান। গতকাল শনিবার রাতে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানায়, ইরান ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করে। সেই হামলায় ইসরায়েলের একটি গোয়েন্দা কেন্দ্র ও একটি বিমান ঘাঁটি ধ্বংস করার দাবি করেছে ইরান।

ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল রোববার ইরানি হামলার জবাব দেওয়ার বিষয়টি নির্ধারণ করতে অন্তত ৩ ঘণ্টা ধরে বৈঠক করেছে ইসরায়েলি যুদ্ধ মন্ত্রিসভা। তবে এই দীর্ঘ বৈঠকেও ৫ সদস্যবিশিষ্ট মন্ত্রিসভা জবাব দেওয়ার সময় ও ধরন নির্ধারণ করতে পারেনি। তবে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম চ্যানেল ১২ জানিয়েছে, খুব শিগগিরই এই বৈঠক আবার শুরু হবে।

ইসরায়েলের অপর একটি সংবাদমাধ্যম ইসরায়েল হাইয়ুমের প্রতিবেদনে ইসরায়েল সরকারের এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, ‘অবশ্যই (ইরানকে) একটি প্রতিক্রিয়া জানানো হবে।’ তবে মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম এনবিসি ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এক সূত্রকে উদ্ধৃত করে বলেছে, ইরানকে প্রতিক্রিয়া দেখানোর বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।

ওই সূত্র আরও জানিয়েছে, তবে আইডিএফকে (ইরানে) প্রতিক্রিয়া জানানোর সবগুলো বিকল্প উপস্থাপন করতে হবে। তবে এটি স্পষ্ট যে ইসরায়েল প্রতিক্রিয়া জানাবে। একই কথা প্রতিধ্বনিত হয়েছে ইসরায়েলি নীতিনির্ধারকদের কথায়ও।

ইসরায়েলি মন্ত্রী বেনি গান্তজ জানিয়েছেন, ইসরায়েল ইরানকে জবাব দেবে তবে অবশ্যই অতি দ্রুত নয়। এক ভিডিও বার্তায় তিনি বলেছেন, ‘ইরানের মুখোমুখি হতে আমরা একটি আঞ্চলিক জোট গড়ে তুলব। ইরানকে চূড়ান্ত মূল্য দিতে হবে এবং আমরা সঠিক উপায়ে এটি নিশ্চিত করব।’

ইসরায়েলের জাতীয় নিরাপত্তার জন্যই ইরানকে জবাব দিতে হবে উল্লেখ করে গান্তজ বলে, ইসরায়েলকে অবশ্যই এটি করতে হবে। তিনি আরও বলেন, খেলা এখনো শেষ হয়নি। আঞ্চলিক সহযোগিতার কৌশলগত জোট ও পুনর্বিন্যাস অবশ্যই জোরদার করা উচিত, বিশেষ করে এই সময়ে।

এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন ইরানের সঙ্গে সংঘর্ষে না জড়াতে ইসরায়েলকে সতর্ক করেছেন। তারা ইরানে হামলার বিষয়ে ইসরায়েলকে সতর্কতার সঙ্গে ভাবতে বলেছে। এর আগেও বাইডেন জানিয়েছিলেন, ইসরায়েল যদি ইরানে হামলা চালায় তবে সেখানে সঙ্গ দেবে না যুক্তরাষ্ট্র।

Header Ad

দেশবিরোধী জামায়াত, বিএনপি, ইউনূস গঙকে রুখে দিতে হবে: নৌপ্রতিমন্ত্রী

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এম.পি বলেছেন, বিএনপি জামায়াত ২০০৯, ২০১১, ২০১৩, ২০১৫, ২০১৮, ২০২৩ সালে সর্বক্ষেত্রে ব্যর্থ হয়ে সকল উন্নয়নকে টেনে ধরার জন্য একটি সেটেল ইস্যুকে কেন্দ্র করে দেশব্যাপি ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে। দেশবিরোধী জামায়াত, বিএনপি, ইউনূস গঙকে রুখে দিতে হবে। তারা আমাদের চেতনা, অস্তিত্ব, রাষ্ট্রযন্ত্র, মুক্তিযুদ্ধের সঙ্সকৃতির ওপর আঘাত হেনেছে।

প্রতিমন্ত্রী শনিবার (২৭ জুলাই) সম্প্রতি দুষ্কৃতকারীদের দ্বারা ভাঙচুরকৃত জেলা, সদর উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগ অফিস পরিদর্শনকালে বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

নৌপ্রতিমন্ত্রী বলেন, ঐক্যবদ্ধ হয়ে এসব দুষ্কর্মের বিরুদ্ধে লড়াই করব। সাধারণ মানুষকে নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও উন্নয়নের প্রতীক। দুষ্কৃতকারীরা শুধু দিনাজপুরে নয়, সমগ্র বাংলাদেশে আঘাত করেছে। এ আঘাত বাংলাদেশের ওপর আঘাত। ৭৫ এর পর জিয়া, এরশাদ, খালেদা জিয়ার শাসনামলে আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ওপর অনেক নির্যাতন হয়েছে। আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ক্ষতবিক্ষত করেছে। দল ভাঙার জন্য বিভেদ সৃষ্টি, দলকে দুর্বল করার জন্য রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। এরপরও ইস্পাত কঠিন ঐক্য নিয়ে আওয়ামী লীগ দাঁড়িয়ে আছে।

এসময় অন্যান্যের মধ্যে জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, সাধারণ সম্পাদক আলতাফুজ্জামান মিতা, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান এমদাদ সরকার বক্তব্য রাখেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ যাতে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে না পারে, আত্মমর্যাদা নিয়ে এগিয়ে যেতে না পারে সেজন্য তারা হামলা করেছে। ‌ একটি সেটেল ইস্যুকে কেন্দ্র করে দুষ্কৃতকারীরা ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে - এটা কোনভাবেই কাম্য নয়।

পরে প্রতিমন্ত্রী সার্কিট হাউজে জেলার আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পর্কিত বিশেষ মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

অলিম্পিক ইতিহাসে ভিন্নধর্মী উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপহার দিল ফ্রান্স

ছবি: সংগৃহীত

সকাল থেকেই প্যারিসের আকাশে বৃষ্টির দাপট। কখনো ঝিরি, কখনো বা ভারী। কিন্তু তা সত্ত্বেও প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে কোনো ভুল করেনি প্যারিস। সত্যিকার অর্থেই অলিম্পিক ইতিহাসে ভিন্নধর্মী এক উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপহার দিয়েছে ভালোবাসার শহরটি।

আগেই জানানো হয়েছিল, উদ্বোধনী অনুষ্ঠান কোনো স্টেডিয়াম নয় বরং আয়োজিত হবে প্যারিসের প্রাণকেন্দ্র সেন নদীতে। ৪ ঘণ্টা ব্যাপী অনুষ্ঠানের শুরুটা হয় মশালের ভিডিও দিয়ে। যেখানে দেখা যায় ফ্রান্স ফুটবল কিংবদন্তি জিনেদিন জিদানকে।

ভিডিওর পর শুরু হয় মার্চপাস্ট। সেন নদীতে ৬ কিলোমিটারের ভাসমান প্যারেডে প্রায় ৭ হাজার অ্যাথলেটকে বহন করেছে ৮৫ টি নৌকা। সবগুলোই নৌকাতেই লাগানো থাকবে ক্যামেরা। যাতে করে নদীর তীরে থাকা দর্শকরা ক্লোজ-আপ ভিউ পেতে পারেন।

অস্তারলিজ ব্রিজ থেকে শুরু করে লুভরে জাদুঘর, পন্ত দে আর্টস ব্রিজ সহ অন্যান্য ঐতিহাসিক স্থাপনা পেরিয়ে আইফেল টাওয়ারের কাছে এসে থামে অ্যাথলেটদের প্যারেড।

মার্চপাস্টে বাংলাদেশের পতাকা বহন করেন আর্চার সাগর ইসলাম। এবারের আসরে তিনিসহ অংশ নিচ্ছেন বাংলাদেশের পাঁচ অ্যাথলেট।

মার্চপাস্টের ফাঁকে ফাঁকেই ফ্রান্সের ঐতিহ্য, বিপ্লব, ইতিহাস ও সংস্কৃতিকে তুলে ধরা হয়। ছিল নাচগানের আয়োজনও। যার শুরুটা করেন পপ গায়িকা লেডি গাগা। এরপর একে একে সুরে মাতোয়ারা করে রাখেন র‍্যাপার রিম কে, মেটাল ব্যান্ড গজিরা ও আয়া নাকামুরা।

আধার নেমে এলে আরও জমতে থাকে অনুষ্ঠান। মার্চপাস্ট শেষে প্যারিস অলিম্পিক কমিটি প্রধান ও আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি প্রধানের ভাষণের পর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করেন ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতি এমানুয়েল ম্যাক্রো। এরপর আইফেল টাওয়ারে শুরু হয় জমকালো লেজার শো। আলোর জলকানি বারবারই মুগ্ধতা ছড়িয়েছে। ৩ লাখেরও বেশি দর্শক বৃষ্টি উপেক্ষা করে কেবল তাকিয়ে ছিলেন সেদিকে।

মশালের আগুন থেকে কলড্রনের আলো জ্বালিয়ে অলিম্পিক শুরুর সংকেত দেন ফ্রান্সের সাবেক স্প্রিন্টার মেরি জোসে পেরেচ ও জুদোকা তেদি রিনার। কলড্রনটি দেখতে উষ্ণ বায়ু বেলুনের মতোই ছিল। ১৭৮৩ সালে প্রথমবারের মতো মানুষ বহনকারী উষ্ণ বায়ু বেলুনকে উড়তে দেখা যায়। যা আবিষ্কার করেন ফ্রান্সের মন্তগলফিয়ার সহোদর।

অনুষ্ঠানের শেষটা হয় বিখ্যাত মার্কিন গায়িকা সেলিন ডিওনের পারফরম্যান্সের মধ্য দিয়ে। দারুণ এক উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর কাল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্রীড়া মহাযজ্ঞ।

ইসরায়েলি হামলা থেকে বাঁচতে কারাগারে আশ্রয় ফিলিস্তিনিদের

ইসরায়েলি হামলা থেকে বাঁচতে কারাগারে আশ্রয় ফিলিস্তিনিদের। ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলি সেনাদের বোমার আঘাত থেকে বাঁচতে পরিত্যক্ত কারাগারে আশ্রয় নিয়েছেন কয়েকশ ফিলিস্তিনি। ইয়াসমিন আল-দারদেশি নামে এক নারী এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। খবর বার্তাসংস্থা রয়টার্সের।

গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় খান ইউনিসের একটি জেলা থেকে বাস্তচ্যুত হওয়ার পর কারাগারে আশ্রয় নেয় ইয়াসমিন আল দারদাসির পরিবার। দারদাসি জানান, তার পরিবার তিন দিন একটি গাছের নিচে কাটিয়েছেন। এখন তারা খান ইউনিসের কেন্দ্রীয় সংশোধন ও পুনর্বাসন কেন্দ্রের মসজিদে থাকেন। এখানে তারা সূর্যের প্রখর রোদ থেকে রক্ষা পাচ্ছে। এর চেয়ে বেশি আর তেমন সুবিধা পাচ্ছে না।

ইয়াসমিনের স্বামীর কিডনি ও ফুসফুসের সমস্যা রয়েছে। অসুস্থ এ মানুষটি কোনো ধরনের লেপ ও তোষক ছাড়াই থাকছেন।

এই ফিলিস্তিনি নারী রয়টার্সকে বলেন, ‘আমরা এখানেও বসতি স্থাপন করছি না। এই নারীর শঙ্কা এখান থেকেও তাদের সরিয়ে দেওয়া হবে।’

ইসরায়েলের দাবি বেসামরিক মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে তারা গাজায় অভিযান চালাচ্ছে। কিন্তু ফিলিস্তিনিরা বলছেন ইসরায়েলি হামলায় তারা সব হারিয়েছেন। এখন তাদের যাওয়ার আর কোনো নিরাপদ জায়গা নেই।

উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। এছাড়া ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।

মূলত ইসরায়েলি আক্রমণ গাজাকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে। জাতিসংঘের মতে, ইসরায়েলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। আর খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকটের মধ্যে গাজার সকলেই এখন খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন। এছাড়া অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।

সর্বশেষ সংবাদ

দেশবিরোধী জামায়াত, বিএনপি, ইউনূস গঙকে রুখে দিতে হবে: নৌপ্রতিমন্ত্রী
অলিম্পিক ইতিহাসে ভিন্নধর্মী উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপহার দিল ফ্রান্স
ইসরায়েলি হামলা থেকে বাঁচতে কারাগারে আশ্রয় ফিলিস্তিনিদের
ইসরায়েল নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত যুক্তরাজ্যের, চাপে নেতানিয়াহু
সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৪তম জন্মদিন আজ
বাংলাদেশে নতুন নির্বাচনের দাবি ড. ইউনূসের
জালিমদের ব্যাপারে ইসলাম যা বলে
ডিবি হেফাজতে নাহিদসহ কোটা আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক
আগামীকাল চালু হতে পারে মোবাইল ইন্টারনেট
'আমাকে নিয়ম শেখানোর দরকার নেই, ওরাই শিখে নিক'
‘দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা’
দুর্নীতির দায়ে রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী গ্রেপ্তার
আজও ঢাকাসহ চার জেলায় কারফিউ শিথিল
আবু সাঈদের পরিবারকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা দিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
সহিংসতার অভিযোগে ঢাকায় ২০৯ মামলায় গ্রেপ্তার ২৩৫৭
‘মুক্তিযোদ্ধা কোটার বাইরে বাকি ৯৫ শতাংশ নিয়ে আদালতে বোঝাপড়া করব’
কোটা আন্দোলনে নিহত রুদ্রের নামে শাবিপ্রবির প্রধান ফটকের নামকরণ
সহিংসতায় আহতদের চিকিৎসা-রোজগারের ব্যবস্থা করবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
এক সপ্তাহে বঙ্গবন্ধু সেতুতে ৬ কোটি টাকা লোকসান
পাকিস্তানের ইসলামাবাদ-পাঞ্জাবে ১৪৪ ধারা জারি