শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫ | ১৩ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

রাজধানী দখলের পরিকল্পনায় আরাকান আর্মি

ছবি: সংগৃহীত

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে ক্রমবর্ধমান আক্রমণের মধ্যেই জাতিগত সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মি (এএ) রাজ্যের আরেকটি সামরিক ঘাঁটি দখল করেছে। মঙ্গলবারের এ বিজয়ের পর আরাকান আর্মি এখন রাখাইনের রাজধানী দখলের পরিকল্পনা সাজাচ্ছে বলে জানা গেছে।

এদিকে আরাকান আর্মির কাছে একের পর এক ঘাঁটি বা শহর হাতছাড়া হওয়ায় দেশটির সামরিক জান্তা শিবিরেও প্রচণ্ড অস্থিরতা বিরাজ করছে। জনমনে বাড়ছে আতঙ্ক-অনিশ্চয়তা। সংঘর্ষ চলছে রাখাইনের সর্বত্র।

আতঙ্কিত হাজারো রোহিঙ্গা প্রাণ বাঁচাতে রাজ্য ছেড়ে পালাচ্ছেন। নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে তারা সাগরপথে বিভিন্ন দেশে পাড়ি দেওয়ার চেষ্টা করছেন। থাইল্যান্ড থেকে পরিচালিত মিয়ানমারের গণমাধ্যম দ্য ইরাবতির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।

এএ বলেছে, ঐতিহাসিক ম্রাউক-ইউ টাউনশিপে বেশ কয়েক দিনের লড়াইয়ের পর লাইট ইনফ্যান্ট্রি ব্যাটালিয়ন (এলআইবি) ৫৪০ কে তারা পরাজিত করেছে। সেখানে তারা এলআইবি ৩৭৭ এবং ৭৭৮ ব্যাটালিয়নের অন্তর্গত ঘাঁটিগুলোও ঘেরাও করে রেখেছে।

এলআইবির ব্যাটালিয়নগুলো রাখাইনের সাবেক রাজধানীর ম্রাউক-উ প্রত্মতাত্ত্বিক জাদুঘর, ঐতিহাসিক মঠ এবং অন্যান্য ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক স্থাপনায় গোলাবর্ষণ করেছে। এএ দাবি করেছে, মঙ্গলবার রাত ১২টার দিকে তারা এলআইবি-৫৪০-এর সদর দপ্তরের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। এএ’র এখন লক্ষ্য হচ্ছে অবশিষ্ট দুটি সামরিক ঘাঁটি এবং অন্যান্য জান্তা ফাঁড়ি।

এএ হচ্ছে ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্সের সদস্য। এ অ্যালায়েন্সে মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি (এমএনডিএএ) এবং তাং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মিও (টিএনএলএ) রয়েছে।

গত বছরের ২৭ অক্টোবর অপারেশন-১০২৭ শুরুর পর থেকে এই জাতিগত জোট উত্তরাঞ্চলীয় শান রাজ্যের বেশিরভাগ এলাকা দখল করে নিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে প্রায় ২০টি শহর এবং চীনের সঙ্গে বাণিজ্যের গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যপথ।

মিয়ানমারের সামরিক শাসকের সঙ্গে চীনের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে সম্মত হওয়ার পর এ জোট জানুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহে তাদের আক্রমণ বন্ধ করেছিল।

তবে অপারেশন-১০২৭-এর অংশ হিসাবে এএ ১৩ নভেম্বর থেকে প্রতিবেশী চিন রাজ্যের উত্তর রাখাইন ও পালেতওয়া জুড়ে বড় আকারের আক্রমণ পরিচালনা করছে। এই অ্যালায়েন্স পিপলস ডিফেন্স ফোর্সেস (পিডিএফ) এবং কাচিন ইন্ডিপেনডেন্স আর্মির (কেআইএ) সঙ্গেও জোট করে কাচিন রাজ্য ও সাগাইং অঞ্চলে জান্তার সামরিক ঘাঁটিগুলোতে আক্রমণ করছে।

ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স জানিয়েছে, বুধবার রাখাইনের উপকূলীয় রামরিতে জান্তা সৈন্য বৃদ্ধি করলে সেখানেও সংঘর্ষ হয়। স্থলযুদ্ধে পরাজিত হওয়ার পর রামরিতে আরও সৈন্য পাঠায় মিয়ানমার জান্তা। বুধবার যুদ্ধবিমান ও গানবোট থেকে রামরিতে তারা গুলি চালায়। এএ সৈন্যরা জান্তার অস্ত্র ও গোলাবারুদ জব্দ করেছে। শহরজুড়ে অগ্রসর হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তারা জান্তা সৈন্যদের মৃতদেহও খুঁজে পেয়েছে।

বুধবার সকালে রাখাইন রাজ্যের রাজধানী সিত্তওয়ের কাছাকাছি উপকূলেও জান্তার সঙ্গে আরাকান আর্মির সংঘর্ষ হয়। অং জায়া এবং অং মায়া কোন গ্রামের মধ্যে অবস্থিত, সেই যুদ্ধস্থল থেকেও পিছু হটেছে জান্তা সৈন্যরা।

একই দিন সকালে জান্তা সৈন্যরা জাহাজে পৌঁছে পান্নাগিউনের সার কোন বোকের পুরো গ্রামে আগুন দেয়। ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স বলছে, সিত্তওয়েতে অবস্থিত সামরিক গানবোট এবং পুলিশ অ্যাটাক ব্যাটালিয়ন-১২ গ্রামটির আশপাশের এলাকায় প্রায় ১০০ বার গোলাবর্ষণ করেছে। একই দিনে রাখাইনের মিনবিয়া, কিউকতাও এবং রাথেদাউং শহরেও সংঘর্ষের খবর পাওয়া গেছে।

১৩ নভেম্বর রাখাইনে অপারেশন-১০২৭ আবারও শুরু করার পর থেকে এএ ১৬০টিরও বেশি জান্তা ঘাঁটি দখল করেছে। এর মধ্যে সিত্তওয়ের কাছে পাউকতাও শহর এবং চিন রাজ্যের পালেতওয়া টাউনশিপও রয়েছে।

এদিকে রাখাইন রাজ্যে জান্তা বাহিনীর সঙ্গে আরাকান আর্মির সংঘাতের মধ্যে পড়ে প্রাণহানির পাশাপাশি বাড়ছে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা। রাখাইনে থাকা বাকি রোহিঙ্গাদের সীমান্ত পেরিয়ে অনুপ্রবেশের শঙ্কা বাড়ছে থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ায়।

জাতিসংঘ বলছে, গত বছর সাড়ে চার হাজার রোহিঙ্গা সাগরপথে মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ায় পালানোর চেষ্টা করেছে। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পালাতে গিয়ে ঘটছে প্রাণহানির ঘটনাও। ২০২৩ সালে সমুদ্রপথে পালাতে গিয়ে অন্তত ৫৬৯ রোহিঙ্গার মৃত্যু হয়েছে। ২০১৪ সালের পর যা এক বছরে সর্বোচ্চ।

রোহিঙ্গাদের চলমান ঢলের মধ্যেই বৃহস্পতিবার ইন্দোনেশিয়ার আচেহ প্রদেশের উপকূলীয় এলাকায় নতুন করে ১৩০ জনের বেশি রোহিঙ্গা পৌঁছেছে। এ খবর নিশ্চিত করেছে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর। মিয়ানমার থেকে সেখানে পাড়ি জমানো রোহিঙ্গা শরণার্থীর সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে।

ইউএনএইচসিআরের তথ্যমতে, গেল চার মাসে এ পর্যন্ত প্রায় দুই হাজার রোহিঙ্গা ইন্দোনেশিয়ার আচেহ প্রদেশে অনুপ্রবেশের ঘটনা ঘটেছে। সীমান্তে এমন অনুপ্রবেশের ঘটনা বাড়তে থাকায় রোহিঙ্গা সংকট আরও দীর্ঘায়িত হওয়ার আশঙ্কা করছেন বিশ্লেষকরা। ইউএনএইচসিআরের মুখপাত্র বাবর বেলুচ বলেছেন, কোনো আশার আলো নেই। এ পর্যায়ে মিয়ানমারে শরণার্থীদের ফেরারও কোনো সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না।

Header Ad
Header Ad

১১ নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ উইন্ডিজ ক্রিকেটারের বিরুদ্ধে

ছবি: সংগৃহীত

অস্ট্রেলিয়া-ওয়েস্ট ইন্ডিজের বার্বাডোজ টেস্ট যখন রোমাঞ্চকর এক সমাপ্তির দিকে এগোচ্ছে, তখন হঠাৎ করেই মাঠের উত্তেজনাকে ছাপিয়ে আলোচনায় উঠে এসেছে ক্যারিবীয় দলের এক বিতর্কিত খবর। ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের এক সদস্যের বিরুদ্ধে উঠেছে ধর্ষণ ও যৌন নিপীড়নের মতো গুরুতর অভিযোগ।

গায়ানার স্থানীয় গণমাধ্যম কেডিটর স্পোর্টস এক প্রতিবেদনে দাবি করেছে, ওই ক্রিকেটারের বিরুদ্ধে এক অপ্রাপ্তবয়স্কসহ মোট ১১ জন নারীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ রয়েছে। অভিযোগকারীদের মধ্যে কেউ কেউ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন, কেউ যৌন হয়রানি ও লাগাতার মানসিক নিপীড়নের শিকার বলে দাবি করা হয়েছে।

তবে অভিযুক্ত ক্রিকেটারের নাম এখনও প্রকাশ করা হয়নি। প্রতিবেদনে শুধু এতটুকু জানানো হয়েছে যে তিনি গত বছর গ্যাবা টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন এবং সেই সফর শেষে গায়ানায় ফিরে তাকে নায়কোচিত সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছিল। বর্তমানে তিনি চলমান টেস্ট সিরিজের দলেও আছেন।

গণমাধ্যমটি আরও জানিয়েছে, ঘটনাগুলো দুই বছর আগের। অভিযোগকারীদের একজন তখন আইনজীবীর সঙ্গে পরামর্শ করলেও আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো মামলা দায়ের করা হয়নি। ফলে এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত পুলিশের কাছে কোনো তদন্ত বা বিচারিক প্রক্রিয়া শুরু হয়নি।

ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ড এ বিষয়ে এখনও কোনো মন্তব্য করেনি। তবে অভিযোগ প্রকাশ্যে আসার পর ক্যারিবীয় ক্রিকেট মহলে শুরু হয়েছে তীব্র বিতর্ক।

Header Ad
Header Ad

গাজায় হামাসের হামলায় ৩ দিনে ১৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

ছবি: সংগৃহীত

গাজা উপত্যকায় টানা তৃতীয় দিনের মতো ইসরায়েলি সেনাদের ওপর হামলা চালিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের সামরিক শাখা ‘আল কাসাম ব্রিগেড’। এতে গত তিন দিনে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ১৫ জন ইসরায়েলি সেনা।

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোর বরাতে জানা গেছে, শুক্রবার (২৭ জুন) উত্তর গাজার তুফাহ এলাকায় একটি সাঁজোয়া যান লক্ষ্য করে হামলা চালায় আল কাসাম ব্রিগেড। বিস্ফোরক রকেট ছোড়ার ফলে ওই যানে থাকা ১৭ সেনার মধ্যে ঘটনাস্থলেই নিহত হন ৭ জন, আহত হন আরও ১০ জন।

এর আগের দিন বৃহস্পতিবার গাজা সিটিতে আল কাসাম ব্রিগেডের গুলিতে মারা যান আরও একজন ইসরায়েলি সেনা। একই সঙ্গে হামলায় ধ্বংস হয় ইসরায়েলের দুটি মেরকাভা ট্যাংক, একটি সাঁজোয়া যান ও একটি বুলডোজার।

বুধবার দক্ষিণ গাজার খান ইউনিস এলাকায় চালানো আরেকটি অভিযানে গুলি ও রকেট হামলায় নিহত হন আরও সাতজন ইসরায়েলি সেনা, যাদের একজন ছিলেন লেফটেন্যান্ট পদমর্যাদার কর্মকর্তা।

এই তিন দিনের হামলায় ইসরায়েলি বাহিনীর প্রাণহানির ঘটনা সাম্প্রতিক সময়ের মধ্যে অন্যতম বড় বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। গত মার্চে যুদ্ধবিরতির পর পুনরায় গাজায় অভিযানে যাওয়ার পর এটাই সবচেয়ে বেশি সংখ্যক সেনা নিহত হওয়ার ঘটনা।

উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের আকস্মিক হামলার জবাবে গাজায় বড় ধরনের সামরিক অভিযান শুরু করে ইসরায়েল। তখন থেকে শুরু হওয়া হামলায় গাজায় এখন পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছেন ৫৬ হাজারের বেশি মানুষ। আহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১ লাখ ৩০ হাজার।

গাজার মানবিক পরিস্থিতি দিন দিন ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে। একদিকে ইসরায়েলি বিমান ও স্থল হামলা, অন্যদিকে খাবার ও ওষুধসহ ত্রাণ সরবরাহে বাধা দেওয়ায় সেখানে তৈরি হয়েছে দুর্ভিক্ষের মতো অবস্থা।

এখনও পর্যন্ত হামাসের হাতে জিম্মি থাকা ২৫১ জনের মধ্যে প্রায় ৩৫ জন জীবিত আছেন বলে মনে করা হচ্ছে। তাদের উদ্ধারে সামরিক অভিযান অব্যাহত রেখেছে ইসরায়েলি বাহিনী।

এদিকে যুদ্ধ বন্ধে বারবার আহ্বান জানালেও তা আমলে নিচ্ছে না ইসরায়েল। জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক আদালতে ইতোমধ্যে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলাও দায়ের হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

বেনাপোল বন্দরে কাগজপত্রবিহীন প্রায় ২ কোটি টাকার নিষিদ্ধ পণ্য জব্দ

বেনাপোল বন্দরে কাগজপত্রবিহীন প্রায় ২ কোটি টাকার নিষিদ্ধ পণ্য জব্দ। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

বেনাপোল স্থলবন্দরের ২৬ নম্বর সেড থেকে কাগজপত্রবিহীন প্রায় ২ কোটি টাকার নিষিদ্ধ ওষুধসহ বিভিন্ন পণ্য জব্দ করেছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) রাতে জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই)-এর গোপন তথ্যের ভিত্তিতে এই অভিযান পরিচালিত হয়।

অভিযানে নেতৃত্ব দেন কাস্টমস হাউসের ডেপুটি কমিশনার রাফেজা সুলতানা। তার সঙ্গে ছিলেন কাস্টমস পরীক্ষণ টিম এবং এনএসআই কর্মকর্তারা।

কাস্টমস সূত্রে জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ২৬ নম্বর সেডে অভিযান চালিয়ে সেখানে গোপনে রাখা ছয় বস্তা মালামাল জব্দ করা হয়। জব্দকৃত পণ্যের মধ্যে রয়েছে আমদানি নিষিদ্ধ ওষুধ ৬০ কেজি, ৯৬ হাজার পিস জিলেট ব্লেড, ৬০ পিস শাড়ি কাপড়, ২২০০ পিস মোবাইলের ডিসপ্লে এবং আনুমানিক এক কেজি ওজনের সাদা রঙের গুঁড়া পাউডার। জব্দ করা মালামালের আনুমানিক বাজারমূল্য প্রায় ২ কোটি টাকা বলে জানিয়েছে কাস্টমস।

এ বিষয়ে সেড ইনচার্জ তারিকুল ইসলাম বলেন, পণ্যগুলো আমদানি করেছে দলিলুর রহমান অ্যান্ড সন নামের একটি প্রতিষ্ঠান। পণ্য ছাড় করানোর দায়িত্বে ছিল ‘সার্ভিস লাইন’ নামের একটি সিএন্ডএফ এজেন্ট। তবে জিজ্ঞাসাবাদে তিনি এসব পণ্যের কোনো বৈধ কাগজপত্র দেখাতে পারেননি।

এ ব্যাপারে কাস্টমস কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে সরকারি ছুটি থাকার কারণে কারো সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

১১ নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ উইন্ডিজ ক্রিকেটারের বিরুদ্ধে
গাজায় হামাসের হামলায় ৩ দিনে ১৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
বেনাপোল বন্দরে কাগজপত্রবিহীন প্রায় ২ কোটি টাকার নিষিদ্ধ পণ্য জব্দ
ডেঙ্গুতে আরও দুজনের মৃত্যু, নতুন শনাক্ত ১৫৯
ব্যবসায়ীকে দাড়ি ধরে টানা হেঁচড়া-মারধরের ঘটনায় আসামি নাসিম গ্রেপ্তার
অভিমান ভুলে বুকে জড়িয়ে নিলেন রিয়া মনি, হিরো আলমকে নিয়ে ছুটলেন ঢাকায়
এক মিনিট আগেও অফিস ছাড়তে পারবেন না সরকারি চাকরিজীবীরা
প্রেমিককে ভিডিও কলে রেখে জীবন দিলেন কলেজছাত্রী
সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
মিরপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়ক বিভাজকে উঠে গেল বাস, নিহত ১
খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা ছিল: স্বীকার করলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
জঙ্গি সম্পৃক্ততার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক
বন্ধুর বাড়িতে ঘুমের ওষুধ খেয়ে হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা
বাংলাদেশের সঙ্গে সব বিষয়ে আলোচনায় ভারত প্রস্তুত: রণধীর জয়সওয়ালম  
সুন্দর বিশ্ব তৈরি করতে চায় বাংলাদেশ: ড. ইউনূস
উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ঢাকায় ফিরল বিমানের ফ্লাইট
সেই পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন
দেশজুড়ে রথযাত্রা উৎসব শুরু আজ
ইরানকে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ বিলিয়ন ডলারের গোপন প্রস্তাব
প্রত্যেক জেলায় হাসপাতালের মত সিনেমা হলও দরকার: জাহিদ হাসান