শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫ | ১৩ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

এবার গুরুত্বপূর্ণ সীমান্ত শহর হারাল মিয়ানমার সেনাবাহিনী

ফাইল ছবি

বেশ কিছুদিন ধরেই মিয়ানমার জুড়ে চলছে উত্তেজনা। মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে দেশটির বিভিন্ন সশস্ত্র সংগঠন গুলো। একের পর এক ঘাটি হারাচ্ছে জান্তার সেনাবাহিনী। এবার আবারো বড় ধরনের পরাজয়ের মুখে দেশটির সেনাবাহিনী। বিদ্রোহী এক সশস্ত্র গোষ্ঠীর হামলায় দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এই দেশটির এক সীমান্ত শহরের পতন হয়েছে।

গুরুত্বপূর্ণ এই শহরটি মিয়ানমার-থাইল্যান্ড সীমান্তে অবস্থিত। শনিবার (৬ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তিন বছর আগে মিয়ানমারের ক্ষমতা দখলকারী সামরিক বাহিনী আরেকটি বড় পরাজয়ের সম্মুখীন হয়েছে। আর এবার সেই পরাজয় ঘটেছে থাইল্যান্ডের সাথে দেশটির পূর্ব সীমান্তে।

জান্তার সৈন্যরা জাতিগত কারেন বিদ্রোহীদের আক্রমণের শিকার হওয়ার পর শহরটি তাদের হাতছাড়া হয়েছে। মূলত অন্যান্য অভ্যুত্থানবিরোধী বাহিনীর মিত্র হিসেবে জাতিগত কারেন বিদ্রোহীরা জান্তার সঙ্গে লড়াই করছে।

বিবিসি বলছে, মিয়ানমারের গুরুত্বপূর্ণ সীমান্ত শহর মায়াওয়াদ্দি রক্ষায় নিযুক্ত শত শত জান্তা সৈন্য এখন বিদ্রোহী গোষ্ঠীর কাছে আত্মসমর্পণ করতে রাজি হয়েছে। এই শহরটি কৌশলগত ভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ থাইল্যান্ডের সাথে মিয়ানমারের স্থলপথে বাণিজ্যের বেশিরভাগই মায়াওয়াদ্দির মধ্য দিয়েই হয়।

গত শুক্রবার কারেন ন্যাশনাল ইউনিয়ন ঘোষণা করেছে, মায়াওয়াদ্দি থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার (৬.২ মাইল) পশ্চিমে থাঙ্গানিনাং শহরে অবস্থিত জান্তা বাহিনীর একটি ব্যাটালিয়নের সৈন্যরা তাদের কাছে আত্মসমর্পণ করেছে।

আত্মসমর্পণের সময় নিজেদের উচ্ছ্বসিত যোদ্ধাদের একটি ভিডিও পোস্ট করেছে এই গোষ্ঠীটি। ওই ভিডিওতে বিপুল পরিমাণ অস্ত্রসহ অস্ত্রাগারও দেখিয়েছে তারা। এছাড়া সপ্তাহান্তে কারেন বাহিনী মায়াওয়াদ্দির ভেতরে জান্তা বাহিনীর শেষ অবশিষ্ট ব্যাটালিয়নের সাথেও আলোচনা করেছে। আলোচনার পর তারাও বিদ্রোহীদের কাছে আত্মসমর্পণ করতে রাজি হয়েছে।

এটি মিয়ানমারের সামরিক জান্তার জন্য গুরুতর ধাক্কা। মূলত জান্তা সরকার সাম্প্রতিক মাসগুলোতে শান প্রদেশে এবং বাংলাদেশের সীমান্তের কাছে রাখাইন প্রদেশের পাশাপাশি চীনা সীমান্তের বিশাল এলাকা থেকেও বিতাড়িত হয়েছে।

আর একের পর এক পরাজয়ের মুখে পড়ার সময় হাজার হাজার জান্তা সৈন্য ইতোমধ্যেই হয় নিহত হয়েছে, অথবা আত্মসমর্পণ করেছে বা দলত্যাগ করে বিরোধীদের সঙ্গে যোগ দিয়েছে। এই কারণে সামরিক বাহিনীকে লোকসান মেটাতে দেশের তরুণ জনগোষ্ঠীকে সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে বাধ্য করার ঘটনাও ঘটছে।

কারেন ন্যাশনাল ইউনিয়ন ১৯৪৮ সালে মিয়ানমারের স্বাধীনতার পর থেকে জাতিগত কারেন জনগণের জন্য স্ব-শাসনের দাবিতে লড়াই করছে। যদিও এই বাহিনী ১৯৯০-এর দশকে সরকারি বাহিনীর হাতে পরাজিত হয় এবং ২০১৫ সালের পর তারা দেশটির জাতীয় যুদ্ধবিরতির অংশও হয়েছিল।

তবে ২০২১ সালে সামরিক অভ্যুত্থানে সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখলের পর কারেন ন্যাশনাল ইউনিয়ন বা কেএনইউ তাদের অবস্থান পরিবর্তন করে। সেমময় কেএনইউ ঘোষণা করে, অং সান সু চির নেতৃত্বে নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করায় যুদ্ধবিরতির চুক্তি বাতিল করছে তারা।

বিবিসি বলছে, যেহেতু কারেন প্রদেশটি মিয়ানমারের বৃহত্তম শহর ইয়াঙ্গুনের তুলনামূলকভাবে কাছাকাছি এবং থাই সীমান্তের যাওয়ার জন্য এটিই সর্বোত্তম রুট, অভ্যুত্থানের পরে বিক্ষোভের নৃশংস সামরিক দমনপীড়ন থেকে পালিয়ে আসা ভিন্নমতাবলম্বীদের কাছে এটিই ছিল পছন্দের গন্তব্য।

পরে বিভিন্ন শহর থেকে পালিয়ে আসা অনেক স্বেচ্ছাসেবক যোদ্ধাকে প্রশিক্ষণ দিতে সাহায্য করে কেএনইউ এবং পরে তারাই জান্তার সামরিক অবস্থানে নতুন করে আক্রমণ ও অভিযানে বিদ্রোহী এই গোষ্ঠীর সঙ্গে যোগ দেয়।

এছাড়া কেএনইউ কারেন প্রদেশের উত্তরে কারেননি ন্যাশনালিটিস ডিফেন্স ফোর্স এবং দেশের সুদূর উত্তরে কাচিন ইন্ডিপেন্ডেন্স আর্মির মতো অন্যান্য বড় বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর সাথেও তার অপারেশনগুলোকে সমন্বয় করার চেষ্টা করছে।

মূলত কারেন প্রদেশে ক্ষমতার ভারসাম্য সম্প্রতি বিরোধীদের পক্ষে চলে গেছে। সেনাবাহিনী এই প্রদেশটিতে তাদের অবস্থানকে শক্তিশালী করতে ব্যর্থ হয়েছে এবং এমনকি সীমান্তের প্রধান সড়কগুলোর নিয়ন্ত্রণও হারিয়েছে সেনাবাহিনী।

তবে জান্তা এখন বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রিত এলাকায় আরও বেশি বিমান হামলা চালিয়ে সেই ক্ষতির জবাব দিয়ে চলেছে।

কারেনের এই সংঘর্ষে হাজার হাজার মানুষ ইতোমধ্যেই তাদের বাড়িঘর হারিয়েছে এবং সামনের দিনগুলোতে আরও বিমান হামলার আশঙ্কায় আরও অনেক মানুষ এখনও থাই সীমান্তের দিকে অগ্রসর হচ্ছে বলে জানা গেছে।

Header Ad
Header Ad

১১ নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ উইন্ডিজ ক্রিকেটারের বিরুদ্ধে

ছবি: সংগৃহীত

অস্ট্রেলিয়া-ওয়েস্ট ইন্ডিজের বার্বাডোজ টেস্ট যখন রোমাঞ্চকর এক সমাপ্তির দিকে এগোচ্ছে, তখন হঠাৎ করেই মাঠের উত্তেজনাকে ছাপিয়ে আলোচনায় উঠে এসেছে ক্যারিবীয় দলের এক বিতর্কিত খবর। ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের এক সদস্যের বিরুদ্ধে উঠেছে ধর্ষণ ও যৌন নিপীড়নের মতো গুরুতর অভিযোগ।

গায়ানার স্থানীয় গণমাধ্যম কেডিটর স্পোর্টস এক প্রতিবেদনে দাবি করেছে, ওই ক্রিকেটারের বিরুদ্ধে এক অপ্রাপ্তবয়স্কসহ মোট ১১ জন নারীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ রয়েছে। অভিযোগকারীদের মধ্যে কেউ কেউ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন, কেউ যৌন হয়রানি ও লাগাতার মানসিক নিপীড়নের শিকার বলে দাবি করা হয়েছে।

তবে অভিযুক্ত ক্রিকেটারের নাম এখনও প্রকাশ করা হয়নি। প্রতিবেদনে শুধু এতটুকু জানানো হয়েছে যে তিনি গত বছর গ্যাবা টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন এবং সেই সফর শেষে গায়ানায় ফিরে তাকে নায়কোচিত সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছিল। বর্তমানে তিনি চলমান টেস্ট সিরিজের দলেও আছেন।

গণমাধ্যমটি আরও জানিয়েছে, ঘটনাগুলো দুই বছর আগের। অভিযোগকারীদের একজন তখন আইনজীবীর সঙ্গে পরামর্শ করলেও আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো মামলা দায়ের করা হয়নি। ফলে এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত পুলিশের কাছে কোনো তদন্ত বা বিচারিক প্রক্রিয়া শুরু হয়নি।

ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ড এ বিষয়ে এখনও কোনো মন্তব্য করেনি। তবে অভিযোগ প্রকাশ্যে আসার পর ক্যারিবীয় ক্রিকেট মহলে শুরু হয়েছে তীব্র বিতর্ক।

Header Ad
Header Ad

গাজায় হামাসের হামলায় ৩ দিনে ১৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

ছবি: সংগৃহীত

গাজা উপত্যকায় টানা তৃতীয় দিনের মতো ইসরায়েলি সেনাদের ওপর হামলা চালিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের সামরিক শাখা ‘আল কাসাম ব্রিগেড’। এতে গত তিন দিনে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ১৫ জন ইসরায়েলি সেনা।

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোর বরাতে জানা গেছে, শুক্রবার (২৭ জুন) উত্তর গাজার তুফাহ এলাকায় একটি সাঁজোয়া যান লক্ষ্য করে হামলা চালায় আল কাসাম ব্রিগেড। বিস্ফোরক রকেট ছোড়ার ফলে ওই যানে থাকা ১৭ সেনার মধ্যে ঘটনাস্থলেই নিহত হন ৭ জন, আহত হন আরও ১০ জন।

এর আগের দিন বৃহস্পতিবার গাজা সিটিতে আল কাসাম ব্রিগেডের গুলিতে মারা যান আরও একজন ইসরায়েলি সেনা। একই সঙ্গে হামলায় ধ্বংস হয় ইসরায়েলের দুটি মেরকাভা ট্যাংক, একটি সাঁজোয়া যান ও একটি বুলডোজার।

বুধবার দক্ষিণ গাজার খান ইউনিস এলাকায় চালানো আরেকটি অভিযানে গুলি ও রকেট হামলায় নিহত হন আরও সাতজন ইসরায়েলি সেনা, যাদের একজন ছিলেন লেফটেন্যান্ট পদমর্যাদার কর্মকর্তা।

এই তিন দিনের হামলায় ইসরায়েলি বাহিনীর প্রাণহানির ঘটনা সাম্প্রতিক সময়ের মধ্যে অন্যতম বড় বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। গত মার্চে যুদ্ধবিরতির পর পুনরায় গাজায় অভিযানে যাওয়ার পর এটাই সবচেয়ে বেশি সংখ্যক সেনা নিহত হওয়ার ঘটনা।

উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের আকস্মিক হামলার জবাবে গাজায় বড় ধরনের সামরিক অভিযান শুরু করে ইসরায়েল। তখন থেকে শুরু হওয়া হামলায় গাজায় এখন পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছেন ৫৬ হাজারের বেশি মানুষ। আহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১ লাখ ৩০ হাজার।

গাজার মানবিক পরিস্থিতি দিন দিন ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে। একদিকে ইসরায়েলি বিমান ও স্থল হামলা, অন্যদিকে খাবার ও ওষুধসহ ত্রাণ সরবরাহে বাধা দেওয়ায় সেখানে তৈরি হয়েছে দুর্ভিক্ষের মতো অবস্থা।

এখনও পর্যন্ত হামাসের হাতে জিম্মি থাকা ২৫১ জনের মধ্যে প্রায় ৩৫ জন জীবিত আছেন বলে মনে করা হচ্ছে। তাদের উদ্ধারে সামরিক অভিযান অব্যাহত রেখেছে ইসরায়েলি বাহিনী।

এদিকে যুদ্ধ বন্ধে বারবার আহ্বান জানালেও তা আমলে নিচ্ছে না ইসরায়েল। জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক আদালতে ইতোমধ্যে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলাও দায়ের হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

বেনাপোল বন্দরে কাগজপত্রবিহীন প্রায় ২ কোটি টাকার নিষিদ্ধ পণ্য জব্দ

বেনাপোল বন্দরে কাগজপত্রবিহীন প্রায় ২ কোটি টাকার নিষিদ্ধ পণ্য জব্দ। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

বেনাপোল স্থলবন্দরের ২৬ নম্বর সেড থেকে কাগজপত্রবিহীন প্রায় ২ কোটি টাকার নিষিদ্ধ ওষুধসহ বিভিন্ন পণ্য জব্দ করেছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) রাতে জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই)-এর গোপন তথ্যের ভিত্তিতে এই অভিযান পরিচালিত হয়।

অভিযানে নেতৃত্ব দেন কাস্টমস হাউসের ডেপুটি কমিশনার রাফেজা সুলতানা। তার সঙ্গে ছিলেন কাস্টমস পরীক্ষণ টিম এবং এনএসআই কর্মকর্তারা।

কাস্টমস সূত্রে জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ২৬ নম্বর সেডে অভিযান চালিয়ে সেখানে গোপনে রাখা ছয় বস্তা মালামাল জব্দ করা হয়। জব্দকৃত পণ্যের মধ্যে রয়েছে আমদানি নিষিদ্ধ ওষুধ ৬০ কেজি, ৯৬ হাজার পিস জিলেট ব্লেড, ৬০ পিস শাড়ি কাপড়, ২২০০ পিস মোবাইলের ডিসপ্লে এবং আনুমানিক এক কেজি ওজনের সাদা রঙের গুঁড়া পাউডার। জব্দ করা মালামালের আনুমানিক বাজারমূল্য প্রায় ২ কোটি টাকা বলে জানিয়েছে কাস্টমস।

এ বিষয়ে সেড ইনচার্জ তারিকুল ইসলাম বলেন, পণ্যগুলো আমদানি করেছে দলিলুর রহমান অ্যান্ড সন নামের একটি প্রতিষ্ঠান। পণ্য ছাড় করানোর দায়িত্বে ছিল ‘সার্ভিস লাইন’ নামের একটি সিএন্ডএফ এজেন্ট। তবে জিজ্ঞাসাবাদে তিনি এসব পণ্যের কোনো বৈধ কাগজপত্র দেখাতে পারেননি।

এ ব্যাপারে কাস্টমস কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে সরকারি ছুটি থাকার কারণে কারো সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

১১ নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ উইন্ডিজ ক্রিকেটারের বিরুদ্ধে
গাজায় হামাসের হামলায় ৩ দিনে ১৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
বেনাপোল বন্দরে কাগজপত্রবিহীন প্রায় ২ কোটি টাকার নিষিদ্ধ পণ্য জব্দ
ডেঙ্গুতে আরও দুজনের মৃত্যু, নতুন শনাক্ত ১৫৯
ব্যবসায়ীকে দাড়ি ধরে টানা হেঁচড়া-মারধরের ঘটনায় আসামি নাসিম গ্রেপ্তার
অভিমান ভুলে বুকে জড়িয়ে নিলেন রিয়া মনি, হিরো আলমকে নিয়ে ছুটলেন ঢাকায়
এক মিনিট আগেও অফিস ছাড়তে পারবেন না সরকারি চাকরিজীবীরা
প্রেমিককে ভিডিও কলে রেখে জীবন দিলেন কলেজছাত্রী
সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
মিরপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়ক বিভাজকে উঠে গেল বাস, নিহত ১
খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা ছিল: স্বীকার করলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
জঙ্গি সম্পৃক্ততার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক
বন্ধুর বাড়িতে ঘুমের ওষুধ খেয়ে হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা
বাংলাদেশের সঙ্গে সব বিষয়ে আলোচনায় ভারত প্রস্তুত: রণধীর জয়সওয়ালম  
সুন্দর বিশ্ব তৈরি করতে চায় বাংলাদেশ: ড. ইউনূস
উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ঢাকায় ফিরল বিমানের ফ্লাইট
সেই পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন
দেশজুড়ে রথযাত্রা উৎসব শুরু আজ
ইরানকে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ বিলিয়ন ডলারের গোপন প্রস্তাব
প্রত্যেক জেলায় হাসপাতালের মত সিনেমা হলও দরকার: জাহিদ হাসান