রবিবার, ৮ জুন ২০২৫ | ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ছাত্রের সাথে শারীরিক সম্পর্কের অভিযোগে শিক্ষিকা গ্রেপ্তার

ছবি: সংগৃহীত

কিশোর ছাত্রের সাথে স্কুলের মাঠে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হওয়ার অভিযোগে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মিসৌরি অঙ্গরাজ্যের এক শিক্ষিকাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

গত ৫ জানুয়ারি তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে ব্রিটিশ দৈনিক দ্য ইন্ডিপেনডেন্টের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃত ওই শিক্ষিকার নাম হেইলি ক্লিফটন-কারম্যাক। মিসৌরির পুলাস্কি কাউন্টির ল্যাকি হাই স্কুলের গণিতের শিক্ষিকা তিনি।

ছাত্রের সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপন এবং শিশু শ্লীলতাহানির অভিযোগে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওই শিক্ষিকাকে টেক্সাস থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। একই সঙ্গে তার বিরুদ্ধে ২৫ লাখ মার্কিন ডলারের বন্ড নির্ধারণ করা হয়েছে।

টেক্সাস পুলিশ বলছে, গ্রেপ্তারকৃত শিক্ষিকাকে মিসৌরিতে ফেরত পাঠানোর কাজ শুরু হয়েছে।

আদালতের নথিতে বলা হয়েছে, ছাত্রের সাথে ওই শিক্ষিকার অনৈতিক সম্পর্কের বিষয়ে ল্যাকি হাই স্কুলের অধ্যক্ষ এবং সুপারিনটেনডেন্ট অবগত ছিলেন। কিন্তু তারা শিক্ষিকা হেইলি ক্লিফটনের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেননি। পরে স্কুলের এক ছাত্র ওই শিক্ষিকার সঙ্গে ছাত্রের অনৈতিক সম্পর্কের বিষয়টি পুলিশকে অবগত করে।শিক্ষিকার সাথে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হওয়া ১৬ বছর বয়সী কিশোর তার পিঠে ক্ষত চিহ্নের একটি ছবি সহপাঠীদের দেখিয়েছিল।

ক্লিফটন-কারম্যাকের সাথে তার শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হওয়ার কারণে পিঠে ক্ষত হয়েছিল বলে সে জানায়। ওই শিক্ষিকা শ্রেণিকক্ষে ছাত্রদের সঙ্গে অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ হন বলে অভিযোগ রয়েছে।

গত বছরের ডিসেম্বরে শিক্ষিকা হেইলি ক্লিফটন-কারম্যাকের ফোন তল্লাশি করার একটি আবেদন পেয়েছিলেন পুলিশ কর্মকর্তারা।

পুলিশের এক কর্মকর্তার মতে, ক্লিফটন-কারম্যাক কোনও ধরনের সমস্যা ছাড়াই নিজের ফোনটি হস্তান্তর করেছিলেন। যা সচরাচর একই ধরনের অভিযোগের মুখোমুখি হওয়া অন্য কারো ক্ষেত্রে এমন স্বাভাবিক আচরণ দেখা যায় না। পাশাপাশি তিনি কোনও ভুল কাজ করেননি বলে দাবি করেছিলেন।

 

ছবি: সংগৃহীত

কর্মকর্তারা বলেছেন, ক্লিফটন-কারম্যাক তার আইনজীবীর পরামর্শ অনুযায়ী ফোনের পাসওয়ার্ড সরবরাহ করতে অস্বীকৃতি জানান। পরে ইলেকট্রনিক নজরদারি ব্যবস্থার মাধ্যমে ফোনটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর তদন্তকারীরা এক ছাত্রের সাথে ক্লিফটন-কারম্যাকের একটি চ্যাট খুঁজে পান। যেখানে তাদের সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করা হয়।

স্কুল কর্তৃপক্ষ বলেছে, শিক্ষিকা গত ৮ ডিসেম্বর থেকে কর্মস্থলে অনুপস্থিত। আমরা তার ফিরে আসার প্রত্যাশা করি না ।

১৬ বছর বয়সী ওই কিশোরের বাবাও শিক্ষিকার সাথে তার ছেলের সম্পর্কের বিষয়ে অবগত ছিলেন। তাকে একজন প্রত্যক্ষদর্শী বলেছেন, স্কুলের মাঠে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হওয়ার সময় কেউ আসছে কি না, তা দেখার জন্য অন্যান্য ছাত্রদের নজর রাখার নির্দেশ দিতেন শিক্ষিকা। সূত্র: দ্য ইন্ডিপেনডেন্ট।

Header Ad
Header Ad

আজ বিশ্ব সমুদ্র দিবস

ছবি: সংগৃহীত

আজ ৮ জুন, বিশ্ব সমুদ্র দিবস। ‘নীল অর্থনীতির’ সম্ভাবনা আর পরিবেশগত সংকটের মাঝপথে দাঁড়িয়ে এবারের দিবসটি বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে পালিত হচ্ছে।

১৯৯২ সালে ব্রাজিলের রিও ডি জেনেইরোতে অনুষ্ঠিত ঐতিহাসিক ধরিত্রী সম্মেলনে প্রথমবারের মতো দিবসটি পালনের প্রস্তাব আসে। পরে ২০০৮ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৬৩তম অধিবেশনে ৮ জুনকে আনুষ্ঠানিকভাবে আন্তর্জাতিক সমুদ্র দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এরপর ২০০৯ সাল থেকে দিবসটি প্রতি বছর পালিত হচ্ছে পরিবেশ সুরক্ষা ও সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য রক্ষার বার্তা নিয়ে।

বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি পালিত হচ্ছে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, শুধুমাত্র প্রতীকী পালনের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে এবার সময় এসেছে সমুদ্রসম্পদ ব্যবস্থাপনায় কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার।

বাংলাদেশ একটি সমুদ্রসীমাসম্পন্ন দেশ। বঙ্গোপসাগর ঘেঁষে গড়ে উঠেছে দেশের বিস্তীর্ণ উপকূলীয় অঞ্চল। রয়েছে মাছ, খনিজ, জ্বালানি, পর্যটনসহ নানা খাতে ‘নীল অর্থনীতির’ বিপুল সম্ভাবনা। কিন্তু এখনো পর্যন্ত সমুদ্র সম্পদ ব্যবস্থাপনায় নেই কোনো একক অভিভাবক। আলাদা মন্ত্রণালয় না থাকায় সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংস্থা যেমন—পরিবেশ মন্ত্রণালয়, ট্যুরিস্ট পুলিশ, নেভি, কোস্টগার্ড, মেরিন রিসার্চ ইনস্টিটিউট—সবাই নিজেদের মতো করে বিচ্ছিন্নভাবে কাজ করছে।

সমুদ্রবিজ্ঞানী ও গবেষকরা বলছেন, বঙ্গোপসাগরের জীববৈচিত্র্য রক্ষা এবং দূষণ নিয়ন্ত্রণে দ্রুত ‘মেরিন কনজারভেশন অ্যাকশন প্ল্যান’ প্রণয়ন করা দরকার। পাশাপাশি তারা পৃথক ‘সমুদ্র মন্ত্রণালয়’ গঠনের দাবি জানিয়েছেন, যাতে দেশের বিশাল সমুদ্রসম্পদ ব্যবস্থাপনায় একক নেতৃত্ব এবং সমন্বিত পরিকল্পনা গ্রহণ করা যায়।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সমুদ্র সম্পদ রক্ষায় কার্যকর উদ্যোগ না নিলে এই সম্ভাবনাময় খাত একদিন দুর্বিষহ সংকটে পড়বে। তাই বিশ্ব সমুদ্র দিবসের বার্তা শুধু উদযাপনে নয়, বাস্তব পরিকল্পনায় প্রতিফলিত হওয়াই সময়ের দাবি।

Header Ad
Header Ad

আজ চলাচল করবে যেসব ট্রেন

ছবি: সংগৃহীত

ঈদুল আজহার দ্বিতীয় দিনে দেশের রেলপথে ফিরছে স্বাভাবিকতা। ঈদের দিন কিছু ট্রেন বন্ধ থাকলেও আজ রবিবার (৮ জুন) দেশের বিভিন্ন রুটে চলবে অধিকাংশ আন্তঃনগর, মেইল, কমিউটার ও লোকাল ট্রেন। যাত্রীদের সুবিধার্থে পূর্ব ও পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে প্রায় সব ট্রেন চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।

রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, পূর্বাঞ্চল রেল জোনে আজ চলবে অন্তত ২০টি আন্তঃনগর ট্রেন। এর মধ্যে রয়েছে- পারাবত, তিস্তা, অগ্নিবীণা, এগারোসিন্ধুর গোধূলী ও প্রভাতী, মহানগর গোধূলী ও প্রভাতী, জয়ন্তিকা, উপবন, তূর্ণা, ব্রহ্মপুত্র, মেঘনা, পাহাড়িকা, উদয়ন, বিজয়, উপকূল, হাওর, কক্সবাজার, পর্যটক, সৈকত ও প্রবাল এক্সপ্রেস। পূর্বাঞ্চলের সব মেইল, কমিউটার ও লোকাল ট্রেনও আজ চালু থাকবে। তবে ২২৪ নম্বর একটি ট্রেন বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

পশ্চিমাঞ্চল জোনেও চলবে একাধিক আন্তঃনগর ট্রেন। এর মধ্যে রয়েছে- রূপসা, সাগরদাঁড়ি, নকশিকাঁথা, চিত্রা, সীমান্ত, টুঙ্গিপাড়া, বনলতা, পদ্মা, ধলেশ্বরী, মধুমতি, রাধিকা, লালমনি, রূপান্তরসহ আরও কয়েকটি আন্তঃনগর ট্রেন। এই জোনে মেইল, কমিউটার ও মিক্সড ট্রেনগুলোও যথারীতি চলবে।

ঈদের ভ্রমণে যাত্রীচাপ সামাল দিতে পূর্বাঞ্চলের বিভিন্ন আন্তঃনগর ট্রেনে অতিরিক্ত কোচ সংযোজন করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এসব অতিরিক্ত কোচ ৩ জুন থেকে সংযুক্ত করা হয়েছে এবং তা চলবে ১৪ জুন পর্যন্ত। এতে প্রতিটি ট্রেনে গড়ে ৫০ থেকে ১১৫টি পর্যন্ত আসন বৃদ্ধি পেয়েছে।

পারাবত, তিস্তা, অগ্নিবীণা, উপবন, জয়ন্তিকা, বিজয়, উপকূল, পাহাড়িকা, মেঘনা, কক্সবাজার, পর্যটক, সৈকত, প্রবাল, রাধিকা, ব্রহ্মপুত্র ও যমুনা এক্সপ্রেসে যুক্ত করা হয়েছে বিভিন্ন ধরনের অতিরিক্ত কোচ। শুধু মেঘনা এক্সপ্রেসেই সংযুক্ত করা হয়েছে প্রায় ৪০০টি নতুন আসন। কক্সবাজার ও পর্যটক এক্সপ্রেসেও যুক্ত হয়েছে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক আসন, যা যাত্রীদের স্বস্তি দেবে বলে আশা করছে কর্তৃপক্ষ।

বাংলাদেশ রেলওয়ে জানিয়েছে, ঈদ উপলক্ষে যাত্রীদের নির্বিঘ্ন যাত্রা নিশ্চিত করতেই এ বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। যাত্রীচাপ ও নিরাপত্তার বিষয় বিবেচনায় রেখে ট্রেন চালনা এবং অতিরিক্ত আসনের ব্যবস্থা অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ।

Header Ad
Header Ad

গাজায় ঈদের পরদিন ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত ৭৫

ছবি: সংগৃহীত

ঈদের আনন্দ ভুলে ভয়াবহ মৃত্যু ও ধ্বংসের মুখোমুখি হয়েছে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকা। ঈদুল আজহার দ্বিতীয় দিন, ৭ জুন শনিবার, ইসরায়েলি বিমান বাহিনীর একাধিক হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৭৫ জন ফিলিস্তিনি। আহত হয়েছেন আরও শতাধিক। নিহতদের মধ্যে রয়েছে এক পরিবারের ১৬ জন সদস্য, যাদের ৬ জনই শিশু।

গাজা সিটির সাবরা এলাকায় বসবাস করা ওই পরিবারটি রাতের আঁধারে হামলার শিকার হয়। গাজার সিভিল ডিফেন্স বিভাগের মুখপাত্র মাহমুদ বাসেল জানান, হামলার আগে কোনো ধরনের সতর্কবার্তা বা সাইরেন দেওয়া হয়নি। ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও অন্তত ৮৫ জন আটকে আছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

তিনি বলেন, “এটি ছিল ঠাণ্ডা মাথায় পরিকল্পিত গণহত্যা। নিহতদের সবাই বেসামরিক মানুষ, যাদের মধ্যে অনেক নারী ও শিশু রয়েছে।”

গাজা সিটির বাসিন্দা হামেদ কেহিল বলেন, “অতীতে ঈদের সকালে আমরা আত্মীয়-পরিজনের সঙ্গে মিলিত হতাম। এবারের ঈদে আমরা কফিন কাঁধে নিয়েছি। শিশুরা নতুন পোশাকের বদলে পড়েছে রক্তে ভেজা কাপড়।”

অন্য আরেক বাসিন্দা হাসান আলখোর বলেন, “গত দুই বছরে ইসরায়েল যা করেছে, তার জন্য একদিন নেতানিয়াহুকে সৃষ্টিকর্তার কাছে জবাবদিহি করতে হবে।”

ইসরায়েলের সেনাবাহিনী (আইডিএফ) জানায়, তাদের শনিবারের হামলার লক্ষ্য ছিল হামাসের সামরিক শাখার শীর্ষস্থানীয় নেতা আসাদ আবু শারিয়া। তাকে হত্যা করতে গিয়ে অসংখ্য সাধারণ নাগরিক প্রাণ হারায়।

এর আগের দিন, ঈদের প্রথম দিন ৬ জুনেও, গাজার বিভিন্ন এলাকায় ইসরায়েলি বাহিনীর বোমাবর্ষণে নিহত হয়েছিলেন অন্তত ৪২ জন।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের ইসরায়েল অভিমুখী হামলার পর থেকে এখন পর্যন্ত ইসরায়েলি অভিযানে গাজায় নিহত হয়েছেন প্রায় ৫৪,৬৭৭ জন ফিলিস্তিনি, আহত হয়েছেন ১,২৫,৫৩০ জন, যাদের অধিকাংশই নারী ও শিশু।

গাজার মানবিক পরিস্থিতি ক্রমেই ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে। মার্চ থেকে ইসরায়েল খাদ্য, ওষুধ ও ত্রাণবাহী গাড়িগুলোকেও গাজায় প্রবেশ করতে দিচ্ছে না। ফলে যুদ্ধ, ক্ষুধা ও চিকিৎসার অভাবে গাজার মানুষ মানবেতর জীবনযাপন করছেন।

হামাস কর্তৃক অপহৃত ২৫১ জন জিম্মির মধ্যে এখনো প্রায় ৩৫ জন জীবিত আছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। আইডিএফ জানিয়েছে, সামরিক অভিযানের মাধ্যমে তাদের উদ্ধার করা হবে।

জাতিসংঘ এবং আন্তর্জাতিক মহলের বারবার আহ্বান সত্ত্বেও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু জানিয়েছেন, হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল না করা পর্যন্ত অভিযান অব্যাহত থাকবে।

সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে যুদ্ধবিরতির একটি খসড়া চুক্তি উপস্থাপন করা হলেও, এখন পর্যন্ত হামাস তা অনুমোদন করেনি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আজ বিশ্ব সমুদ্র দিবস
আজ চলাচল করবে যেসব ট্রেন
গাজায় ঈদের পরদিন ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত ৭৫
ঈদের নামাজে বাধা নিয়ে বিরোধ, সন্ত্রাসী হামলায় বিএনপি কর্মী নিহত
বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী মারা গেছেন
পাকিস্তান-তুরস্ক-চীনের অদৃশ্য জোটে চাপে ভারত
রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা নিয়ে এখনই কোনো সিদ্ধান্ত নয়: ট্রাম্প
রাজধানীতে কোরবানির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকায়
ইউক্রেনে রাশিয়ার ভয়াবহ ড্রোন ও মিসাইল হামলা
আরাফাতের ময়দানে হজের সময় সন্তানের জন্ম দিলেন টোগোর নারী
দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত আরও ২৬ জন, মোট মৃত্যু ২৩
রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭ জন
ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিনের বৃষ্টির পূর্বাভাস, সতর্ক থাকতে বলছে আবহাওয়া অফিস
ঈদের দিন গাজায় ৪ ইসরায়েলি সেনা নিহত
পাকিস্তানের নেতৃত্ব খুবই শক্তিশালী : ট্রাম্প
ঢাকায় দেড় ঘণ্টায় ২১ মিলিমিটার বৃষ্টি, ঈদের আনন্দে ব্যাঘাত নেই
কোরবানির বর্জ্য দ্রুত অপসারণ কার্যক্রম পরিদর্শনে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
নগরজুড়ে কোরবানির পশু জবাই, পরিচ্ছন্নতায় প্রস্তুত ২০ হাজারের বেশি কর্মী
ঈদের দিন বন্ধ মেট্রোরেল, কাল থেকে ফের চলবে
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সস্ত্রীক সাক্ষাৎ