মঙ্গলবার, ৭ মে ২০২৪ | ২৪ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

প্রাক্তনকে ভুলতে সহায়তা করার সূত্র আবিষ্কার

প্রতীকী ছবি। ছবি: সংগৃহীত

প্রেমের সম্পর্ক ভেঙে যেতেই পারে। সব সম্পর্ক যে সব সময় একইভাবে গতিশীল থাকে, তা কিন্তু নয়। তাই কোনো কারণে প্রেমের সম্পর্ক ভেঙে যাওয়া অস্বাভাবিক নয়। অস্বাভাবিক নয় প্রাক্তনের কথা ভেবে মন খারাপ করাও। বিচ্ছেদের পর ক্ষণে ক্ষণেই মনে পড়ে প্রাক্তনের কথা, তার সঙ্গে কাটানো সুন্দর মুহূর্তগুলোর কথা। মনে হয়, তাকে ছাড়া জীবন নীরস, অর্থহীন। যেন হারিয়ে গেছে জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান কিছু।

বিচ্ছেদ কখনো কখনো মানুষকে অপ্রকৃতিস্থ করে ফেলে। আত্মহত্যার মতো চরম সিদ্ধান্তও নিয়ে ফেলে অনেকে। তাহলে এমন পরিস্থিতি থেকে মুক্তির উপায় কী? প্রাক্তনকে একেবারে ভুল যাওয়ার পেছনে মস্তিষ্কের কী বিশেষ কোনো ক্রিয়া–বিক্রিয়া রয়েছে?

সম্প্রতি ইঁদুরের ওপর চালানো এক গবেষণায় দেখা গেছে, মস্তিষ্কের বিশেষ অংশের উদ্দীপনা এখানে ভূমিকা রাখে। গবেষণার ফলাফল মানুষের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।

একগামী (এক স্ত্রীতে আসক্ত) ইঁদুরজাতীয় প্রাণী ‘প্রাইরি ভোলস’ নিয়ে কাজ করা গবেষকেরা বলছেন, একগামী ইঁদুরেরা সঙ্গী খোঁজার সময় এবং পুনরায় মিলিত হওয়ার সময় মস্তিষ্কে আনন্দের হরমোন ডোপামিনের সঞ্চারণ অনুভব করে। তবে দীর্ঘকাল বিচ্ছিন্ন থাকার সময় তারা এই ধরনের আনন্দ অনুভব করে না।

ইউনিভার্সিটি অব কলোরাডো বোল্ডারের আচরণগত স্নায়ুবিজ্ঞানী এবং গবেষণা প্রতিবেদনের সিনিয়র লেখক ড. জো ডোনাল্ডসন বলেছেন, ‘আমরা এটিকে বিচ্ছেদ কালের উত্তরণ হিসেবে ধরেছি। কারণ ইঁদুরগুলো আসলে ডোপামিন নিঃসরণের এই পরিবর্তনের পরে একটি নতুন সম্পর্ক তৈরি করতে পারে; যা তারা আগের বন্ধনে অটুট থাকাকালে করতে পারে না।’

গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে কারেন্ট বায়োলজি সাময়িকীতে। গবেষক দলটি বলেছেন, গবেষণার জন্য তারা একাধিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়েছেন। যেখানে ইঁদুরকে নিজের সঙ্গী বা দরজার অপর পাশে থাকা অপরিচিত ইঁদুরকে পেতে হলে লিভার চাপতে হতো।

গবেষক দলটি আবিষ্কার করেন, অপরিচিত সঙ্গীর চেয়ে নিজের সঙ্গীর সঙ্গে দেখা করতে লিভার চাপার সময় ইঁদুরের মস্তিষ্কে বেশি ডোপামিনের নিঃসরণ ঘটে। সাক্ষাতের সময় ইঁদুরগুলো নিজের সঙ্গীর সঙ্গে আরও বেশি সময় আড্ডা দেয় এবং এ সময় অধিক ডোপামিনের নিঃসরণ অনুভব করে।

ডোনাল্ডসন বলেন, ‘আমরা মনে করি, নিজের সঙ্গীর সঙ্গে মিলিত হওয়া আর অপরিচিত সঙ্গীর সঙ্গে মিলিত হওয়ার মধ্য পার্থক্য রয়েছে। প্রথমটি পরেরটির চেয়ে বেশি আনন্দদায়ক।’

তবে চার সপ্তাহের জন্য জোড়া ইঁদুরগুলোকে আলাদা করার পরে ডোপামিনের এই পার্থক্যগুলো আর দেখা যায়নি। আদর করার আচরণের মধ্যেও পার্থক্য কমেছে। ইঁদুরের জীবনকাল বিবেচনায় এটি অনেক বড় সময়।

গবেষকেরা বলছেন, ফলাফলগুলো একে অপরকে ভুলে যাওয়ার চেয়ে ইঁদুরের জুটির মধ্যে বন্ধনের অবমূল্যায়নকেই নির্দেশ করে। ডোনাল্ডসন বলেছেন, গবেষণার অনেকগুলো প্রভাব থাকতে পারে, ফলাফলগুলো মানুষের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।

তিনি বলেন, প্রথমত, ডোপামিনের নিঃসরণ মানুষের বন্ধন গড়তে এবং বজায় রাখতে যদি সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ হয়, তাহলে এর মানে হলো—সম্পর্কের সন্তুষ্টির জন্য এমন কিছু করা, যা ডোপামিনের নিঃসরণকে অটুট রাখতে সাহায্য করে।

এটি শোক কাটিয়ে বাস্তব জীবনে ফেরার পথে অসুবিধায় পড়া লোকদের বেলাতেও প্রাসঙ্গিক হতে পারে বলে জানান ডোনাল্ডসন। তিনি বলেন, এটি সম্ভব যে, সঙ্গী হারানোর পর অনেকের ডোপামিন সংকেত অভিযোজিত হয় না, মূলত বিচ্ছেদের ধাক্কা সামলানোর প্রক্রিয়া স্থবির হয়ে পড়ে। এখন আমার গবেষণার একটি বৃহত্তর লক্ষ্য হলো—জৈবিক পরিবর্তনগুলো শনাক্ত করে দীর্ঘস্থায়ী শোকের ব্যাধিতে আক্রান্তদের সাহায্য করার উপায়গুলো চিহ্নিত করা, যা তাদের কাউকে হারানোর কষ্ট কাটিয়ে উঠতে এবং বাস্তব জীবনে পুনরায় ফিরে আসতে সহায়তা করে।

Header Ad

বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে কড়াকড়ির মানে ‘ডাল মে কুচ কালা হ্যায়’: দেবপ্রিয়

‘মোয়াজ্জেম হোসেন স্মারক বক্তৃতা’ অনুষ্ঠা‌নে বক্তব্য রাখছেন ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবা‌দিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞার মানে সেখানে ‘ডাল মে কুচ কালা হ্যায়’—এমনটাই ইঙ্গিত দিয়েছেন বেসরকা‌রি সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।

মঙ্গলবার (৭ মে) রাজধানীর পল্ট‌নে ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেনের স্মরণে ‘মোয়াজ্জেম হোসেন স্মারক বক্তৃতা’ অনুষ্ঠা‌নে এসব কথা ব‌লেন তি‌নি।

ড. দেবপ্রিয় বলেন, এতদিন তথ্যে নৈরাজ্য চল‌ছিল, এখন অপঘাত ঘট‌ছে। বাংলা‌দেশ ব্যাংকে সাংবা‌দিক প্রবেশ কর‌তে দি‌চ্ছে না। এর মা‌নে তা কী বার্তা দি‌চ্ছে। এখন ওখা‌নে এমন কিছু ঘট‌ছে, তা য‌দি জনসমক্ষে প্রকাশ পায় তাহ‌লে বড় ধর‌নের নাশকতা হ‌য়ে যা‌বে। এই নাশকতাকারীরা হ‌চ্ছে বাংলা‌দে‌শের অর্থনৈ‌তিক বিটের সাংবা‌দিকরা।

এই অর্থনীতিবিদ বলেন, ১৯৯০-এর দশক গণতন্ত্রের জন্য স্বর্ণযুগ ছিল। বর্তমানে সেটিকে বিশ্রুত মনে হয়। বর্তমানে তথ্য-উপাত্তে অপঘাত হয়েছে। আগে তথ্য-উপাত্তে দৃষ্টিশক্তির অভাব ছিল। এখন বৈকল্য এসেছে। এর সর্বশেষ প্রমাণ বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশাধিকারে নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা। একটি রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান তার স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে চাইলে এটা করতে পারে না। ঘরেই যদি না ঢোকা যায় তাহলে কী বার্তা পাওয়া যাচ্ছে? এ থেকে বার্তা আসছে যে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে যেসব তথ্য-উপাত্ত থাকে সেগুলোর অবস্থা এমন যে, সেগুলো জনসম্মুখে প্রকাশ পেলে বড় ধরনের নাশকতা হয়ে যেতে পারে।

‘মোয়াজ্জেম হোসেন স্মারক বক্তৃতা’ অনুষ্ঠা‌নে বক্তব্য রাখছেন ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। ছবি: সংগৃহীত

দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংক তথ্য-উপাত্তের জন্য শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান ছিল। অনেক তথ্য তাৎক্ষণিক পাওয়া যেতো। তার বিশ্বাসযোগ্যতাও ছিল। বিশেষ করে বৈদেশিক লেনদেন সংক্রান্ত। অনেক ক্ষেত্রে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তুলনায় নির্ভরযোগ্য ছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। সেই বাংলাদেশ ব্যাংক যদি এভাবে নিজেকে নিয়ন্ত্রণে নেয় তাহলে সুনামহানি ঘটবে, এতে সন্দেহ নেই।

তিনি বলেন, রপ্তানি হচ্ছে, কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যালান্স অব পেমেন্টের তথ্য থেকে দেখা যাচ্ছে, টাকা আসছে না। সাংবাদিকদের মাধ্যমে মানুষ তা জানে। এখন এই তথ্য বন্ধ করা হচ্ছে। এ ধরনের সংবেদনশীল তথ্য নিয়ন্ত্রণ করা হলে সেটা সরকারের জন্য অপকারী। আর বাংলাদেশ ব্যাংক এমন সময়ে এই উদ্যোগ নিয়েছে যখন আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) সরকারের সংস্কার উদ্যোগের ফলাফল বিশ্লেষণ করছে। সেসময় প্রবেশ নিষেধ, তার মানে ‘ডাল মে কুচ কালা হ্যায়। এ আত্মসংরক্ষণমূলক পদক্ষেপ সরকারের স্মার্ট বাংলাদেশ ধারণার সঙ্গে সাংঘর্ষিক।

সাম্প্রতিক সময়ে অনেক নতুন ধরনের তথ্য সরকার প্রকাশ করতে শুরু করেছে। এতে দেশের গবেষকরা তথ্য-উপাত্ত প্রবাহে হঠাৎ আলোর ঝলকানি দেখছিলেন জানিয়ে দেবপ্রিয় বলেন, আলোতে শুধু ঝলকানি থাকে না, তাতে তাপও থাকে। সেই তাপ অনেকে সহ্য করতে পারছেন না। এতে সবচেয়ে ক্ষতি হচ্ছে শুভ মনস্কামনাসম্পন্ন রাজনীতিবিদদের।

ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলে বিমান হামলার সাইরেন

প্রতীকী ছবি। ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলে রকেট বা ড্রোন হামলার আশঙ্কায় অন্তত চারবার সাইরেন বাজানো হয়েছে। ৩০ মিনিটের কম সময়ের মধ্যে এসব সতর্কতা জারি করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (৭ মে) কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার সরাসরি প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই সতর্কতার অর্থ হলো রকেট বা ড্রোন হামলা হতে পারে। তবে এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। সেইসঙ্গে কোনো গোষ্ঠী হামলার দায় এখন পর্যন্ত স্বীকার করেনি।

উল্লেখ্য, গত ৮ অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধ চলছে। এতে শুরু গাজায় ৩৪ হাজারের বেশি প্রাণহানি ঘটেছে। আহত হয়েছে ৭৮ হাজারের বেশি। অন্যদিকে ইসরায়েলে হামাসের হামলায় নিহত হয়েছে ১২০০ জন, আহত তিন হাজারের বেশি।

এই যুদ্ধের শুরু থেকে ইসরায়েলি বাহিনী ও হিজবুল্লাহের মধ্যে গোলাগুলি হচ্ছে। হিজবুল্লাহর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, গাজায় ইসরায়েলি হামলা বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত তারা আক্রমণ চালাবে।

বন্ধুদের আড্ডায় রাসেল ভাইপারের ছোবল, প্রাণ গেল রাবি শিক্ষার্থীর

নিহত শিক্ষার্থী শাকিনুর রহমান সাব্বির। ছবি: সংগৃহীত

সন্ধ্যায় পদ্মার নদীর তীরে বন্ধুদের সঙ্গে বসে আড্ডা দেওয়র সময় বিষধর রাসেল ভাইপার সাপের কামড়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শাকিনুর রহমান সাব্বির নামের এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে।

সোমবার (৬ মে) সন্ধ্যায় পদ্মা নদীর পাড়ে তিনি সাপের ছোবলে আক্রান্ত হয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসারত অবস্থায় রাতেই তার মৃত্যু হয়। মৃত সাব্বির রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। তার গ্রামের বাড়ি রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায়।

সাব্বিরের সাপের ছোবলে আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টি তার বন্ধু রাকিবুল ইসলামের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে প্রথম জানা যায়।

ফেসবুক পোস্টে তিনি উল্লেখ করেন, ‘আসসালামু আলাইকুম। আমার বন্ধুকে গতকাল সন্ধ্যায় রাসেল ভাইপার বাইট করেছে। ৩৫ মিনিটের মধ্যে আল্লাহর রহমতে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়েছিলো। ভ্যাক্সিন পুশ করার পরের কিছু সময় ভালো ছিলো। আজকে আইসিইউতে রাখা হয়েছে। খুব টেনশন হচ্ছে। আপনারা সবাই আমার বন্ধুর জন্য দোয়া করবেন প্লিজ। সে যেন আমাদের মাঝে আবার ফিরে আসে।’ পরে আরেকটি পোস্টের মাধ্যমে তিনি সাব্বিরের মৃত্যুর সংবাদ নিশ্চিত করেন।

রাকিবুল ইসলাম এ বিষয়ে বলেন, ‘মাগরিবের নামাজ শেষে কয়েকজন বন্ধু মিলে মোক্তার বাজার সংলগ্ন পদ্মাপাড়ে বসে আড্ডা দিচ্ছিলাম। সেখানে বসে সবাই জিলাপি খাচ্ছিলাম। জিলাপি খাওয়া শেষে আমাদের মধ্যে একজন কাগজের প্যাকেটটা ফেলে দেয়। সাব্বির হাত মোছার জন্য সেই কাগজটা তোলার সময় বিষধর রাসেল ভাইপার তাকে ছোবল দেয়। তখন সাপটিকে মেরে আমরা বন্ধুরা তাকে আধাঘণ্টার মধ্যে হাসপাতালে নিয়ে যাই। কিন্তু শেষমেশ তাকে আর বাঁচানো গেল না।’

এ বিষয়ে রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহম্মদ বলেন, রাসেলস ভাইপার সাপের কামড়ে ওই রাবি শিক্ষার্থী মারা গেছেন। তাকে আইসিইউতে রাখা হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত বাঁচানো সম্ভব হয়নি।

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে কড়াকড়ির মানে ‘ডাল মে কুচ কালা হ্যায়’: দেবপ্রিয়
ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলে বিমান হামলার সাইরেন
বন্ধুদের আড্ডায় রাসেল ভাইপারের ছোবল, প্রাণ গেল রাবি শিক্ষার্থীর
সিক্স-জি নেটওয়ার্ক নিয়ে হাজির জাপান, গতি ফাইভ-জি’র চেয়ে ২০ গুণ
হ্যাটট্রিক জয়ে সিরিজ নিশ্চিত করল বাংলাদেশ
টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী
তৃতীয় বিয়ের আলোচনার মধ্যে ‘তুফান’ নিয়ে হাজির শাকিব খান
ডেঙ্গুতে আমার মা মারা গেছেন, আর কেউ যেন মারা না যায়: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
সিনেমায় আসছেন সোহেল চৌধুরী–দিতির কন্যা লামিয়া
৬ মাসের মধ্যে শাহজালালের থার্ড টার্মিনাল পুরোপুরি চালু : মন্ত্রী
টানা পঞ্চমবার প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন পুতিন
ডামি ও প্রতারণার উপজেলা নির্বাচনের সঙ্গে জনগণ নেই : রিজভী
কারওয়ান বাজারে হঠাৎ প্রাইভেটকারে আগুন
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে লাগবে ডোপ টেস্ট
ম্যাডোনার কনসার্টে হাজির ১৬ লাখ দর্শক
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে সিঙ্গাপুরের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
এ বছর পুলিৎজার পুরস্কার পেল যেসব সংবাদমাধ্যম
৩ দিনেই স্টার সিনেপ্লেক্স থেকে নামিয়ে দেওয়া হল 'ডেডবডি'
গরমে আনারস খাওয়ার উপকারিতা
দেশে যানবাহনের নতুন স্পিড লিমিট, মোটরসাইকেলের সর্বোচ্চ গতি ৬০ কিলোমিটার