শুক্রবার, ৮ নভেম্বর ২০২৪ | ২৩ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মানুষ ব্যর্থ হয় কেন?

ব্যর্থতা কি মানুষের নিয়তি? নাকি ভুল সিদ্ধান্তের কারণে মানুষ ব্যর্থ হয়? অনেককেই বলতে শোনা যায়, জীবনে কোনো সফলতা পেলাম না! সবক্ষেত্রে শুধু ব্যর্থতার গ্লানি! এত এত চেষ্টা করলাম; জুতার তলা ক্ষয় করলাম! অথচ কিছুতেই কিছু হলো না!

হবে কীভাবে? আপনি একবারও ভেবে দেখেছেন; আপনি যে চেষ্টা করেছেন তাতে কোনো ভুল ছিল কি না? মনে রাখবেন, কোনো প্রচেষ্টাই কিন্তু ব্যর্থ হয় না। দেরিতে হলেও সফলতা আসে। তবে প্রচেষ্টার মধ্যে যদি গলদ থাকে কিংবা যথাযথ পরিকল্পনার অভাব থাকে; তাহলে আপনি সফল হবেন কীভাবে? হুটহাট সিদ্ধান্ত না দিয়ে ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিন। যে কাজটি আপনি শুরু করতে যাচ্ছেন সেটি নিয়ে বারবার ভাবুন। বিষয়টির নেতিবাচক ও ইতিবাচক সব দিক বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিন। তারপর কাজটা শুরু করুন। দেখবেন, সফলতা আসবেই।

আবার ব্যর্থ হওয়ার ভয়ে কোনো কাজই শুরু করবেন না; তাও ঠিক হবে না। আপনি সফল হওয়ার জন্যই সিদ্ধান্ত নেবেন। কাজ শুরু করবেন। আপনি একটাতে সফল হননি বলে আরেকটিতে হবেন না তা তো হতে পারে না! যে কাজটি আপনি শুরু করতে চান সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর আর দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভোগা যাবে না। সেই কাজ নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। সর্বশক্তি নিয়োগ করতে হবে। মনপ্রাণ দিয়ে কাজ করতে হবে। কাজটাকে ইবাদত মনে করতে হবে। তাহলে সফলতা আপনা থেকেই ধরা যাবে।

অধিকাংশ ক্ষেত্রেই আমরা দেখি, কাজ শুরু করতে গিয়ে শুরুতেই অনেকে দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগতে থাকেন। তাহলে কাজটা ঠিকমতো হবে না। কাজের গতি আসবে না। কাজটা এলোমেলো হবে। কাজ এগোবে না। প্রথমেই আপনাকে লক্ষ্য স্থির করতে হবে। তারপর আটঘাট বেঁধে নামতে হবে। ধরুন, আপনি বিসিএস পরীক্ষা দেবেন। শুরুতেই আপনি যদি ভাবেন, আমি কি টিকতে পারব? লক্ষাধিক পরীক্ষার্থী! তার মধ্যে নেবে মাত্র ৫০০ জন। এত এত মেধাবীর ভিড়ে আমার জায়গা হবে?

এসব ভাবনা শুরুতেই আপনার মনোবল ভেঙে দেবে। আপনার প্রস্তুতি কাজের শুরুতেই গলদ ঢুকে গেল। আপনি আর পড়ায় মনোযোগ দিতে পারবেন না। শুরুতেই আপনাকে বলতে হবে, এবার বিসিএসে যদি একজনও নেয় তাহলে আমিই টিকব। আবার ধরুন, আপনি বুয়েট কিংবা মেডিকেলে ভর্তি হতে চান। সব ভালো ছাত্রেরই এই আকাঙ্ক্ষা থাকে। সারাদেশে ভালো রেজাল্টওয়ালা শিক্ষার্থীর সংখ্যা অনেক! এখন আপনি যদি ভাবেন, আমার মতো লাখ লাখ শিক্ষার্থী আছে। তার মধ্যে আমি কি টিকতে পারব? এই নেতিবাচক ভাবনাটাই আপনার স্বপ্নকে শেষ করে দিতে সক্ষম।

আপনি ভাববেন, মেডিকেল বা বুয়েটে একজনও যদি ভর্তি হতে পারে; তাহলে কেবল আমিই হতে পারব। তাহলেই দেখবেন, আপনার পথ অনেকটাই মসৃণ হয়ে যাবে। যারা এটা ভাবতে পারে না তারাই ব্যর্থ হয়। তারাই বলে, আমি জীবনে সফল হতে পারলাম না। এরাই মূলত ব্যর্থ হয়।

আসুন, আমরা জীবন নিয়ে নতুন করে ভাবি। নতুন স্বপ্ন নিয়ে জীবনকে নতুনভাবে গড়ে তুলি।

লেখক: প্রধান সম্পাদক, ঢাকাপ্রকাশ ও সাহিত্যিক।

এসএন

Header Ad

তিনটি পর্বতারোহণে রেকর্ড গড়লেন পাবনার তৌকির

আহসানুজ্জামান তৌকির। ছবি: সংগৃহীত

প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে ২৭ দিনের অভিযানে গিয়ে নেপালের ৩টি ছয় হাজার মিটার পর্বত চূড়া স্পর্শ করলেন পাবনার সন্তান আহসানুজ্জামান তৌকির (২৭)। আবার সেটি কোন শেরপা সাপোর্ট ছাড়াই আরোহণ করেছেন তিনি।

তার এই অভিযানের নাম ছিলো "TREE PEAK IN A ROW"। এই অভিযানের পৃষ্ঠপোষকতায় ছিলো রোপ ফোর আউটডোর অ্যাডুকেশন। তার এই সফলতার খবরে উচ্ছ্বসিত এলাকার মানুষ।

চলনবিল অঞ্চলের ছেলে পাবনার চাটমোহর পৌর সদরে বেড়ে উঠা এই তরুণ আহ্সানুজ্জামান তৌকির পেশায় একজন প্রকৌশলী হলেও পর্বতারোহণে তার রয়েছে বেশ কিছু সফলতা। তরুণ এই পর্বতারোহী গত তিন বছরে হিমালয়ের পাঁচটি ছয় হাজার মিটারের চূড়ায় শুধু লাল-সবুজের পতাকার মাতৃভূমিকে তুলে ধরেছেন অনন্য উচ্চতায়।

অনলাইনে আলাপকালে তৌকির জানান, বাংলাদেশ থেকে গত ৪ অক্টোবর নেপালের উদ্দেশ্য যাত্রা শুরু করেন তিনি। কাঠমুন্ডুতে ২ দিনের অভিযান প্রস্তুতি শেষে চলে যান এভারেস্ট রিজিওনের খুম্বু ভ্যালীতে। সেখানে টানা পাঁচ দিন ট্রেকিং শেষে ১১ অক্টোবর পৌঁছান ডিংবোচে গ্রামে। পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রথমে তার আইল্যান্ড পিক (৬১৬৫ মিটার) অভিযানের কথা থাকলেও টীম লিডার মহিউদ্দিন মাহির তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্তে ১২ অক্টোবর লবুচে পিক অভিযানে যান তৌকির। সিদ্ধান্ত নেন কোন শেরপা সাপোর্ট ছাড়াই একা ক্লাইম্ব করবেন ৬১১৯ মিটারের লবুচে পিক।

১২ অক্টোবর সকালে প্রয়োজনীয় ক্লাইম্বিং ইকুইপমেন্ট নিতে চলে যান ডিংবোচে থেকে ৪ দশমিক ৫ কিলোমিটার দূরের চোখুং গ্রামে। সেখান থেকে শুরু করেন ১৩ কিলোমিটার দূরের লবুচে হাই ক্যাম্পের উদ্দেশ্যে যাত্রা। বিকালে লবুচে হাই ক্যাম্প পৌঁছে কিছুটা বিশ্রাম নিয়ে স্থানীয় সময় রাত ২টা ২০ মিনিটে সামিট পুশ করেন এবং সকাল ৭টা ৩৬ মিনিটে পা রাখেন লবুচে ইস্ট পর্বত চূড়ায়, তুলে ধরনের বাংলাদেশের পতাকা। প্রথম বাংলাদেশী হিসাবে কোন শেরপা সাপোর্ট ছাড়াই তিনি এই পর্বত অভিযান শেষ করেন।

তৌকির জানান, এরপর তিনি দলের সঙ্গে চলে যান এভারেস্ট বেস ক্যাম্প, সেখান থেকে আবার ফিরে আসেন আইল্যান্ড পিক ভিলেজ ক্যাম্প খ্যাত চোখুং এ। প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি শেষে ১৭ অক্টোবর যাত্রা শুরু করেন আইল্যান্ড পিক বেস ক্যাম্পের উদ্দেশ্যে। দুপুরে বেস ক্যাম্পে পৌঁছে দুপুরের খাবার খেয়ে টীমমেটদের প্রশিক্ষণ দেন অ্যাসেন্ডিং এবং ডিসেন্ডিং কৌশলের। এরপর রাত ১টা ৪ মিনিটে সামিট পুশ করেন। প্রচণ্ড ঝড়ো হাওয়া, একটু পর পর তুষারপাত এবং ফিক্সড রোপে প্রচুর ট্রাফিক পেরিয়ে ১৮ অক্টোবর সকাল ৯টা ৫৪ মিনিটে আইল্যান্ড পিক (৬১৬৫ মিটার) চূড়ায় লাল-সবুজের পতাকা উড়ান।

সফল সামিট শেষে তৌকির ফিরে আসেন চোখুং এ। এরপর নেমে আসেন শেরপা রাজধানী নামচে বাজার হয়ে লুকলা গ্রামে। সেখান থেকে শুরু হয় তার তৃতীয় অভিযানের প্রস্তুতি। খুম্বু ভ্যালী ছেড়ে এবার তিনি যাত্রা শুরু করেন হিংকু ভ্যালীর দিকে। টানা ৭ দিন মাকালু-বারুনসে ফরেস্ট ট্রেকিং শেষে ২৭ অক্টোবর হিংকু নদীর উৎপত্তি স্থল পেরিয়ে শেষ গ্রাম খারে তে পৌঁছান তৌকির। সকল ইকুইপমেন্ট চেক এবং প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি শেষে ২৯ অক্টোবর মেরা পিক হাই ক্যাম্পের উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে বিকালে হাই ক্যাম্পে পৌঁছান। কিছুটা বিশ্রাম শেষে রাত ০২টা ০৮ মিনিটে সামিট পুশ করেন এবং ৩০ অক্টোবর সকাল ০৭টা ৩৬ মিনিটে তিনি সহ তার পুরো টিম মেরা পিক (৬৪৬১ মিটার) সামিট করেন এবং মেলে ধরেন লাল-সবুজের পতাকা।

এই অর্জন নিয়ে অনুভূতি জানতে চাইলে আহ্সানুজ্জামান তৌকির জানান, ’হিমালয়ের সবগুলো পর্বত অভিযানই কষ্টসাধ্যের এবং ব্যয়বহুল। প্রচণ্ড ঠান্ডা এবং ঝুঁকিপূর্ণ ক্লাইম্বি শেষে যখন নিজ দেশের লাল-সবুজের পতাকা উড়িয়েছি, তখন সব কষ্ট নিমিষেই আনন্দে রূপান্তরিত হয়ে গেছে। ধন্যবাদ দিতে চাই রোপ ফোর আউটডোর এডুকেশন কে। যার পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়া এই অভিযান সফল হতো না। বিশেষ করে রোপ ফোরের দুই প্রতিষ্ঠাতা মারুফা হক এবং মহিউদ্দিন মাহি যাদের নিরলস প্রচেষ্টায় সব কিছু আরও সহজ হয়েছে।

তরুণ এই পর্বতারোহীর এবার সামনের পরিকল্পনা এভারেস্ট নিয়ে। এর জন্য প্রয়োজন পৃষ্ঠপোষকতা। সঠিক পৃষ্ঠপোষকতা পেলে তার এই অভিযানগুলো আরও সহজ হবে।

সপ্নবাজ এই তরুণ এখন নেপালে অবস্থান করছেন আরও একটি প্রশিক্ষণ অভিযানের জন্য। অভিযান শেষে আগামী ১৬ নভেম্বর তার দেশে ফেরার কথা রয়েছে।

প্রসঙ্গত, তৌকির গত বছরের অক্টোবরে খুম্বু রিজিওনের ৫০৭৬ মিটার উচ্চতার নাগা অর্জুন এবং ৬১১৯ মিটার উচ্চতার লবুচে পিক পর্বতের চুড়ায় আরোহণ করে বাংলাদেশের লাল সবুজ পতাকা উড়িয়েছেন। তৌকির পাবনার চাটমোহর পৌর সদরের বালুচর মহল্লার আকরাম হোসেন সাবু-সুলতানা সামিয়া পারভীন দম্পতি ছেলে। দুই ভাইয়ের মধ্যে ছোট তৌকির। তিনি চাটমোহর রাজা চন্দ্রনাথ ও বাবু শম্ভুনাথ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি, রাজশাহী পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এ ডিপ্লোমা এবং অতীশ দীপঙ্কর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ট্রিপল-ই তে বিএসসি সম্পন্ন করেছেন।

Header Ad

ইসরায়েলি হামলায় গাজা ও লেবাননে আরও শতাধিক নিহত

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ড ও লেবাননজুড়ে ভয়াবহ বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এতে শতাধিক মানুষ নিহত হয়েছেন।

শুক্রবার (৮ নভেম্বর) সংবাদমাধ্যম আলজাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজাজুড়ে ইসরায়েলি বিমান হামলায় ৫০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে গাজার অবরুদ্ধ উত্তরেই নিহত হয়েছেন ৪২ জন।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত বছরের অক্টোবর থেকে ইসরায়েলি হামলায় গাজায় মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪৩ হাজার ৪৬৯ জনে পৌঁছেছে। এই সময় আহত হয়েছেন আরও ১ লাখের বেশি মানুষ।

লেবাননের জনস্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ৫৩ জন নিহত ও ১৬১ জন আহত হয়েছে।

এদিকে লেবাননজুড়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় হামলা অব্যাহত রেখেছে নেতানিয়াহু বাহিনী। গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন স্থাপনা, মসজিদের পাশাপাশি ঐতিহাসিক স্থাপনাতেও চালাচ্ছে একের পর এক হামলা।

স্থানীয় সময় বুধবার লেবাননের প্রত্নতাত্ত্বিক শহর হিসেবে খ্যাত বালবেকে একটি রোমান সাম্রাজ্যের সময়ের ঐতিহাসিক স্থাপনায় হামলা চালায় ইসরায়েল। এতে মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয় গোটা এলাকা। ধ্বংস হয়ে যায় একটি ঐতিহাসিক স্থাপনা।

বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এক ভিডিওচিত্রে দেখা যায়, ঐতিহাসিক আল-মানশিয়া দালান ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয়া হয়। কর্তৃপক্ষ জানায়, ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া দালানটি অটোম্যান সাম্রাজ্যের ছিল। তারা জানায়, বাইরের ক্ষয়ক্ষতি সম্পর্কে জানা গেলেও, দালানটির ভেতরে কতটুকু ক্ষতি হয়েছে তা তদন্তের পর জানা যাবে।

বিগত কয়েক সপ্তাহ ধরেই ঐতিহাসিক এই শহরটিতে লক্ষ্য করে হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চলমান এই লেবানন-ইসরায়েল যুদ্ধে এখন প্রাণ হারিয়েছেন ৩ হাজারেরও বেশি লেবাননের নাগরিক।

Header Ad

আবারও এমবাপ্পেকে ছাড়াই ফ্রান্সের দল ঘোষণা

কিলিয়ান এমবাপ্পে। ছবি: সংগৃহীত

চোটের কারণ দেখিয়ে অক্টোবরের আন্তর্জাতিক বিরতির সময়ে ফ্রান্স দলে ছিলেন না রিয়াল মাদ্রিদের তারকা স্ট্রাইকার কিলিয়ান এমবাপ্পে। এবার নভেম্বরে নেশন্স লিগের দুই ম্যাচের জন্য তাকে ছাড়াই দল ঘোষণা করেছে ফ্রান্স।

নেশন্স লিগের ‘এ’ লিগের ২ নম্বর গ্রুপের পঞ্চম ম্যাচে আগামী ১৪ নভেম্বর ইসরায়েলকে আতিথ্য দেবে দিদিয়ের দেশমের দল। এর তিন দিন পরে গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে টেবিলের শীর্ষে থাকা ইতালির বিপক্ষে মাঠে নামবে ২০২১ সালের শিরোপাজয়ীরা।

এই দুই ম্যাচের জন্য ঘোষিত ২৩ সদস্যের ফ্রান্স স্কোয়াডে প্রথমবার ডাক পেয়েছেন চলতি মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগে দারুণ পারফর্ম করা লিলের তরুণ গোলরক্ষক লুকা শেভালিয়েঁ। তবে ঘোষিত স্কোয়াডে জায়াগা হয়নি এমবাপ্পের।

অক্টোবরে চোটের কারণ দেখিয়ে রিয়াল মাদ্রিদে থেকে যান এমবাপ্পে। এরপর ইউরোপীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে জানা যায়, ফ্রান্স যখন নেশন্স লিগের ম্যাচ খেলছে, তখন তিনি সুইডেনের একটি ক্লাবে আড্ডা দিচ্ছেন। ওই ঘটনায় ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েন ২৫ বছর বয়সী ফরাসি স্ট্রাইকার।

স্টকহোমের যে হোটেলে তখন তিনি ছিলেন, সে সময় সেখানে একটি যৌন নিপীড়নের অভিযোগ ওঠে। এ খবর চাউর হওয়ার পর রিয়াল মাদ্রিদ তাকে পোশাকের একটি বিজ্ঞাপন থেকেও সরিয়ে দেয়। এবার রিয়ালের জার্সিতে মাঠে বেশ কিছুদিন ধরে বিবর্ণ থাকার পর ফ্রান্স দলেও জায়গা হয়নি এই ফরোয়ার্ডের।

স্কোয়াড ঘোষণার সময় এমবাপ্পের দলে না থাকা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে দেশম বলেন, ‘অনেক ভেবেচিন্তে আমি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমার কাছে মনে হয়েছে, এই মুহূর্তে এটিই সবচেয়ে ভালো সিদ্ধান্ত। আমি কিলিয়ানের সঙ্গে কথা বলেছি। সে দলে ফিরতে চায়। তবে আগামী দুই ম্যাচের জন্য এটি একটি বিশেষ সিদ্ধান্ত।’

ফ্রান্স স্কোয়াড

গোলরক্ষক: লুকা শেভালিয়েঁ (লিল), মাইক মাইনিয়ঁ (এসি মিলান) ও ব্রাইস সাম্বা (লঁস)।

ডিফেন্ডার: জনাথন ক্লুস (নিস), লুকা দিনিয়ে (অ্যাস্টন ভিলা), ওয়েসলে ফোফানা (চেলসি), থেও এরনান্দেস (এসি মিলান), ইব্রাহিমা কোনাতে (লিভারপুল), জুল কুন্দে (বার্সেলোনা), উইলিয়াম সালিবা (আর্সেনাল) ও দায়োত উপামেকানো (বায়ার্ন মিউনিখ)।

মিডফিল্ডার: এদুয়ার্দো কামাভিঙ্গা (রিয়াল মাদ্রিদ), মাতেও গেন্দুসি (লাৎসিও), এনগলো কান্তে (আল ইত্তিহাদ), মানু কোনে (রোমা), আদ্রিয়েন রাবিও (অলিম্পিক মার্শেই) ও ওয়ারেন জাইরে-এমেরি (পিএসজি)।

ফরোয়ার্ড: ব্রাদলে বারকোলা (পিএসজি), উসমান ডেম্বেলে (পিএসজি), রান্দাল কোলো মুয়ানি (পিএসজি), ক্রিস্তোফার এনকুঙ্কু (চেলসি), মিকেল অলিস (বায়ার্ন মিউনিখ) ও মার্কাস থুরাম (ইন্টার মিলান)।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

তিনটি পর্বতারোহণে রেকর্ড গড়লেন পাবনার তৌকির
ইসরায়েলি হামলায় গাজা ও লেবাননে আরও শতাধিক নিহত
আবারও এমবাপ্পেকে ছাড়াই ফ্রান্সের দল ঘোষণা
চিফ অফ স্টাফ হিসেবে সুসি ওয়াইলসকে নিয়োগ দিলেন ট্রাম্প
নারী ফুটবলারের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
জুমার নামাজ ছেড়ে দেয়ার ভয়াবহ শাস্তি
স্বস্তি নেই নিত্যপণ্যের বাজারে, সরবরাহ বাড়ানোর তাগিদ
সুইজারল্যান্ডে হেনস্তার শিকার উপদেষ্টা আসিফ নজরুল
দুপুরে রাজধানীতে বিএনপির র‍্যালি, বক্তব্য রাখবেন তারেক রহমান
ঝিনাইদহ-২ আসনের সাবেক এমপি তাহজীব গ্রেফতার
হামাস-হিজবুল্লাহর হাতেই ইসরায়েলি দখলদারিত্বের সমাপ্তি হবে: খামেনি
শহীদ নাফিজের দেহ বহনকারী সেই রিকশাটি গণভবনের জাদুঘরে
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৭ জনের মৃত্যু
পদত্যাগ করলেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী হিসেবে উল্লেখ করল ভারত
চুয়াডাঙ্গার দর্শনা বাজারে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, খাবার হোটেলে জরিমানা
ডোনাল্ড ট্রাম্পকে জামায়াতের অভিনন্দন
২০ বাংলাদেশিকে ফেরত দিলো আরাকান আর্মি
সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিলের নীতিগত সিদ্ধান্ত
‘দেশের মানুষের কাছে এই মুহূর্তে সংস্কারের চেয়ে নির্বাচন গুরুত্বপূর্ণ’